অর্ধ শাবানের পর হতে রমযানের পূর্ব পর্যন্ত রোযা পালন করা বা না করার নিয়ম

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ০৪ জুন, ২০১৫, ০৮:১৮:০৭ রাত

১) আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺ থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, 'তোমাদের কেউ যেন রমযানের একদিন বা দু’দিন আগে রোযা না রাখে। তবে যে ব্যক্তি ঐ দিনগুলোর রোযা রাখার অভ্যাস হয়ে গেছে সে ঐ দিনগুলোয় রোযা রাখতে পারবে।'(বুখারী ও মুসলিম)

২) হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন- রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' রমযানের আগেই রোযা রেখো না। চাঁদ দেখে রোযা রাখ এবং চাঁদ দেখে রোযা ছাড়। যদি তোমাদের ও চাঁদের মাঝখানে মেঘের আড়াল হয়ে যায়, তবে (শা’বান মাস) ৩০ দিন পূর্ণ কর।'(তিরমিযী)

৩) আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন- রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন, 'যখন শাবান মাসের অর্ধেক বাকি থাকে তখন আর রোযা রেখো না।' (তিরমিযী)

৪) আবূ ইয়াকযান আম্মার ইবনে ইয়াসির রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, 'যে ব্যক্তি সন্দেহের দিন (অর্থাৎ মেঘের কারণে চাঁদ না দেখে যাওয়ার দিন রোযা রাখা সন্দেহযুক্ত হয় সেদিন) রোযা রাখে, সে অবশ্যই আবুল কাসেম মুহাম্মাদ ﷺ-এর নাফরমানী করে।' (আবু দাঊদ ও তিরমিযী)



[ রিয়াদুস সালেহীন থেকে সংগৃহিত। হাদিস নং যথাক্রমে-১২২৫,১২২৬,১২২৭ ও১২২৮]


বিষয়: বিবিধ

১৩০০ বার পঠিত, ৬০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

324639
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৮:৩৩
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : আলহামদুল্লিলাহ। আপু ভাল লাগলো। কিন্তু শেষের হাদিসটা বুঝতে পারছি না যদি একটু বুঝেয়ে বলতেন......
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৮:৩৯
266476
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ। ২ নং ও চার নং এর মূলভাব একই।
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৮:৪০
266478
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ঈমানের সাথে ও সাওয়াবের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
২২ জুন ২০১৫ রাত ০৯:৫৬
269355
ফুটন্ত গোলাপ লিখেছেন : সন্দেহের দিন (ইয়াওমুস শাক্কু) অর্থাৎ চাঁদ উঠা নিয়ে যদি কোন সন্দেহ থাকে সেই দিন সাওম পালন করা নিষেধ ।
২৫ জুন ২০১৫ সকাল ১১:২০
269635
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধণ্যবাদ ফুটন্ত গোলাপ।
324643
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৮:৫০
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
ইসলাম মানুষের জন্য কত সহজ বিধান দিয়েছে আমরা যেনেও মানি না।
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:১০
266492
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : সঠিক বিধানসমূহ জানা ও শেয়ার করা আমাদের সবারই কর্তব্য। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন। আমীনPraying
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:১০
266493
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে কিয়াম করার (তারাহীহ পড়ার) ব্যাপারে কেবল উৎসাহিত করতেন, কিন্তু এ ব্যাপারে তাগিদ সহকারে নির্দেশ দিতেন না (যাতে এটা ফরয না হয়ে যায়)। তাই তিনি বলতেনঃ যে কেউ ঈমান সহকারে ও সাওয়াব হাসিলের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (মুসলিম)
324651
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:০৫
ছালসাবিল লিখেছেন : দখল দিলাম পরে পড়তেছি Smug
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:০৬
266487
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : আগে আমি ফাস্টূ Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:০৯
266491
ছালসাবিল লিখেছেন : আমি তা দেখেই কমেন্ট করেছি Smug চুক্তি ঠিক নেই Smug Surprised
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:১০
266494
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Frustrated
১২ জুন ২০১৫ রাত ০৯:০৩
267439
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমার কাছে তিরমিযি নাই।
১৩ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৪৫
267591
ছালসাবিল লিখেছেন : ওকে Smug আপনার জন্য ব্যাবস্তা করছি Smug
১৪ জুন ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২৩
268000
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : কই?Happy
১৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:০৫
268134
ছালসাবিল লিখেছেন : Smug Smug

৪. সূনানে তিরমিযি – হুসাইন আল মাদানী প্রকাশনী

লিংক: সকল খন্ড একত্রে:http://www.mediafire.com/download/s5qf1wjb94nid1l/Shah+Jaif_Tirmizi_all.zip

আলাদা আলাদা: http://www.waytojannah.com/joif-tirmiji-bangla-full/ – ইসলামিক ফাউন্ডেশন: http://www.mediafire.com/view/izjg3zckhstqjs3/Tirmidi_1stPart_IF.pdf

http://www.mediafire.com/view/oefgsecsruaonse/Tirmidi_2ndPart_IF.pdf

http://www.mediafire.com/view/z6akezzovc1vrqb/Tirmidi_3rdPart_IF.pdf http://www.mediafire.com/view/3z35s0mcw2q69l2/Tirmidi_4thPart_IF.pdf

http://www.mediafire.com/download/t6qovc96qayae63/Tirmidi_5thPart_IF.pdf
১৬ জুন ২০১৫ সকাল ০৯:৩৬
268335
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
324652
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:০৬
ছালসাবিল লিখেছেন : আপপপি, ঠিক আছে। Smug জাজকিল্লাহ! মুক্ত উপহার দেবার জন্য আপনাকে স্বাগতম Day Dreaming
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:১১
266495
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:১৪
266498
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত তালহা ইবনে উবাইদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। নবী করীম ﷺ যখন নতুন চাঁদ দেখতেন তখন বলতেনঃ “আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিল আমনে ওয়াল ঈমা-নি ওয়াস সালামাতি ওয়াল ইসলামি, রাব্বী ওয়া রাব্বুকাল্লাহু হিলা-লু রুশদিন ওয়া খাইরিন। অর্থঃ হে আল্লাহ! এ চাঁদকে আমাদের ওপর উদিত করুন নিরাপত্তা, শান্তি, ঈমান ও ইসলামের সাথে। (হে চাঁদ) তোমার ও আমার প্রভু একমাত্র আল্লাহ। (হে আল্লাহ!) এ চাঁদ যেন সঠিক পথের ও কল্যাণের চাঁদ হয়।” (তিরমিযী)
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:৪৯
266509
ছালসাবিল লিখেছেন : হাদীসটির মান কি? Smug
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ০৮:১৬
266669
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনি বলেনHappy
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ০৮:৩০
266678
ছালসাবিল লিখেছেন : তিরমিযির হাদীস নাম্বার বা অধ্যায়টি বলুন তাহলে Smug
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ০৮:৩৬
266681
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : রিয়াদুস সালেহীন এ এত ডিটেইলস নেই। আপনি সংগ্রহ করে দেনHappy
০৫ জুন ২০১৫ দুপুর ১২:১২
266745
ছালসাবিল লিখেছেন : রিয়াজুস সলেহিনের নম্বার প্লিজ Crying
০৫ জুন ২০১৫ রাত ০৯:১৪
266875
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ১২২৯
০৫ জুন ২০১৫ রাত ০৯:৪৯
266885
ছালসাবিল লিখেছেন : ৫১ অনুচ্ছেদ, ৩৪৫১ হাদিস, তিরমিযি,
ঠিক আছে। তবে "হিলা-লু রুশদিন ওয়া খাইরিন" এই অংশটি তিরমিযি তে নেই। Smug
০৬ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৩৩
266975
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমি এখন আবার রিয়াদুস সালেহীন চেক করে দেখলাম। "হিলা-লু রুশদিন ওয়া খাইরিন" এই অংশটি তিরমিজির রেফারেন্স দিয়েই উল্লেখ করা আছে।

কিছুইতো বুঝলাম নাWorried
০৬ জুন ২০১৫ সকাল ১১:০৭
266988
ছালসাবিল লিখেছেন : তিরমিযিতে দেখুন। Smug হাদিস নাম্বার তো দিয়েছিই Worried
০৬ জুন ২০১৫ সকাল ১১:০৭
266989
ছালসাবিল লিখেছেন : তিরমিযিতে দেখুন। Smug হাদিস নাম্বার তো দিয়েছিই Worried
324668
০৪ জুন ২০১৫ রাত ০৯:৫৩
আলোর কথা লিখেছেন : অজানা তথ্য জেনে ভালো লাগলো । অনেক ধন্যবাদ ।
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৪৮
266718
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
266719
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' মহান পরাক্রমশালী আল্লাহ বলেছেন, বনী আদমের প্রত্যেকটি আমল তার নিজের জন্য, রোযা ব্যতীত। কারণ তা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান। আর রোযা হচ্ছে (গুনাহ থেকে) ঢাল স্বরূপ। অতএব তোমাদের কেউ যখন রোযা রাখে সে যেন বাজে কথা না বলে, চেঁচামেচি না করে, যদি কেউ তাকে গালি দেয় বা তার সাথে ঝগড়া করে তাহলে তার বলা উচিত, আমি রোযাদার। যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ তাঁর কসম, রোযাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর নিকট মিশক অপেক্ষাও অধিক সুগন্ধ। রোযাদারের দু’টি খুশি যা সে লাভ করবে। একটি হচ্ছে, সে ইফতারের সময় খুশি হয়। আর দ্বিতীয় আনন্দটি সে লাভ করবে যখন সে তাঁর রবের সাথে সাক্ষাত করবে, তখন সে তার রোযার কারণে আনন্দিত হবে।' (বুখারী ও মুসলিম)
324690
০৫ জুন ২০১৫ রাত ১২:০২
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ আপি, মূল্যবান হাদিসগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ, জাযাকিল্লাহ খাইর
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৫৩
266721
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়াআলাইকুম আসসালাম। ধন্যবাদ।
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৫৪
266722
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন,' যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি জোড়া (কোন বস্তু) দান করবে তাকে জান্নাতের দরজা থেকে এই বলে ডাকা হবেঃ হে আল্লাহর বান্দা! এই যে এই দরজাটি তোমার জন্য ভালো! কাজেই নামাযীদেরকে নামাযের দরজা থেকে ডাকা হবে। মুজাহিদদেরকে ডাকা হবে জিহাদের দরজা থেকে। রোযাদারদেরকে ডাকা হবে ‘রাইয়ান’ দরজা থেকে। সাদকা দাতাদেরকে সাদাকার দরজা থেকে। (রাসূলুল্লাহ ﷺএর মুবারক মুখ একথা শুনে) হযরত আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেনঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার বাপ-মা আপনার ওপর কুরবান হোক, কোন ব্যক্তি কে সবগুলো দরজা থেকে ডাকার যদিও কোন প্রয়োজন নেই তবুও কাউকে কি ঐ সবগুলো দরজা থেকে ডাকার হবে? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, আর আমি আশা করি তুমি তাদের মধ্যে একজন হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
324691
০৫ জুন ২০১৫ রাত ১২:০৪
আফরা লিখেছেন : জাজাকিল্লাহ খাইরান গুরুজী ।
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৫৫
266723
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফিকPraying
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৫৫
266724
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত সাহল ইবনে সা’দ রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺ থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেনঃ জান্নাতের একটি দরজা আছে। তাকে বলা হয় ‘রাইয়ান’। কিয়ামতের দিন এই দরজা দিয়ে একমাত্র রোযাদাররা প্রবেশ করবেন। তাঁরা ব্যতীত আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। যখন তারা সবাই ভিতরে প্রবেশ করবেন তখন এ দরজাটি বন্ধ করে দেয়া হবে। তারপর এই দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে পারবে না। (বুখারী ও মুসলিম)
324702
০৫ জুন ২০১৫ রাত ১২:৫৮
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : জাজাকুমুল্লাহ।
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
266725
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদPraying
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
266726
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আব সাঈদ খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে একটি রোযা রাখবে, তার এই একটি দিনের বদৌলতে আল্লাহ তার চেহারাকে (জাহান্নামের) আগুন থেকে সত্তর বছরের দূরত্বে সরিয়ে রাখবেন। (বুখারী ও মুসলিম)
324714
০৫ জুন ২০১৫ রাত ০১:৩৬
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : অনেক সুন্দর এবং যথাযথ পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ।
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৫৭
266727
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকেওPraying
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৫৮
266728
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু নবী করীম ﷺথেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেনঃ যে ব্যক্তি পূর্ণ বিশ্বাস সহকারে ও সাওয়াব লাভের আশায় রমযানের রোযা রাখে তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
১০
324717
০৫ জুন ২০১৫ রাত ০১:৪৩
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। মূল্যবান সংগ্রহ এবং সময় উপযোগী। ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
266729
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়াআালাইকুম আসসালাম। ধন্যবাদ।
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৫৯
266730
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যখন রমযান মাস আসে, তখন জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়, জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানের আবদ্ধ করে দেয়া হয়। (বুখারী ও মুসলিম)
১১
324742
০৫ জুন ২০১৫ রাত ০৩:১৫
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম হাদীসগুলো একসাথে পড়ে ভালো লাগলো! জাযাকিল্লাহ শেয়ার করার জন্য!
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১১:০০
266731
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়াআলাইকুম আসসালাম। ধন্যবাদ।
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১১:০১
266732
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাসরাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহﷺ ছিলেন লোকদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা অধিক দানশীল। আর বিশেষ করে রমযান মাসে তাঁর দানশীলতা আরো বেশি বেড়ে যেতো যখন হযরত জিবরাঈল (আ) তাঁর সাথে সাক্ষাৎ করতেন। হযরত জিবরাঈল (আ) তাঁর সাথে রমযানের প্রতি রাতে সাক্ষাৎ করতেন এবং তাঁকে কুরআন শেখাতেন। তবে জিবরাঈল (আ) যখন রাসূলুল্লাহ ﷺ-এর সাথে সাক্ষাৎ করতেন তখন তাঁর দানশীলতা বৃষ্টি বর্ষণকারী বাতাস অপেক্ষা অধিক কল্যাণকামী হয়ে যেতো। (বুখারী ও মুসলিম)
১২
324756
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ০৫:২৬
লজিকাল ভাইছা লিখেছেন : পড়লাম, জানলাম। জাযাকাল্লাহু খাইর।
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১১:০২
266733
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাইছাPraying
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১১:০২
266734
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রমযানের শেষ দশ দিনের আগমনে রাসূলুল্লাহ ﷺ নিজে (সারা) রাত জাগতেন, নিজের পরিবারের লোকদেরকেও জাগাতেন এবং আল্লাহর ইবাদতে খুব বেশি নিমগ্ন হয়ে যেতেন। (বুখারী ও মুসলিম)

১৩
324758
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ০৫:৪৭
শেখের পোলা লিখেছেন : সংগ্রহ ও শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ও জাজাকাল্লাহু খাইরান৷
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১১:১৪
266735
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ
০৫ জুন ২০১৫ সকাল ১১:১৫
266736
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ যে ঈমানের সাথে ও সাওয়াবের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (বুখারী ও মুসলিম)
১৪
324825
০৫ জুন ২০১৫ দুপুর ০২:৫৮
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম। আপু এই চাঁদ ব্যাপারটা নিয়ে বেশ আগে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। জানিনা আমার সেই লেখার এতগুলো মন্তব্য কিভাবে গায়েব হয়ে গেল? লিংক Click this link
সুন্দর পোস্টের জন্য জাঝাকাল্লাহ,।
০৬ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
266977
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়াআলাইকুম আসসালাম। মন্তব্য হারিয়ে যাওয়া টুডে ব্লগের এক স্বাভাবিক সমস্যা। এখন আর এই ব্যাপারে কিছু বলতে ইচ্ছে করেনা। পরে সময় করে তোমার পোস্ট পড়ে নেব।
০৬ জুন ২০১৫ সকাল ১০:৩৮
266978
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ ﷺ রমযানে কিয়াম করার (তারাহীহ পড়ার) ব্যাপারে কেবল উৎসাহিত করতেন, কিন্তু এ ব্যাপারে তাগিদ সহকারে নির্দেশ দিতেন না (যাতে এটা ফরয না হয়ে যায়)। তাই তিনি বলতেনঃ যে কেউ ঈমান সহকারে ও সাওয়াব হাসিলের আশায় রমযানে কিয়াম করে তার পূর্ববর্তী সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে। (মুসলিম)

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File