মুত্তাফাকুন আলাইহি-৩০
লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ১৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৩:১৬:৫৩ দুপুর
মুসলমানদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, তাদের অধিকারসমূহের সুরক্ষা এবং তাদের প্রতি দয়া-মায়া ও ভালোবাসা পোষণ-২
১০০) হযরত জারীর ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষকে দয়া করে না, আল্লাহও তাকে দয়া করেন না।’
১০১) হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন,’ তোমাদের কেউ যখন নামাযে লোকদের ইমামতি করে, সে যেন নামায সংক্ষেপ করে। কেননা মুত্তাকীদের মধ্যে দুর্বল, রুগ্ন ও বৃদ্ধ লোক থাকতে পারে। (অবশ্য) তোমাদের কেউ যখন একাকী নামায পড়ে, তখন সে নিজ ইচ্ছামতো নামায লম্বা করতে পারে।’
১০২) হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺকোন কাজ (ইবাদত) করার প্রবল আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও (মাঝে মাঝে) তা পরিহার করতেন এই ভয়ে যে, লোকেরা (তাঁর দেখাদেখি) তা নিয়মিত করতে থাকবে। পরিণামে এটা হয়তো তাদের ওপর ফরয করে দেয়া হবে।
১০৩) হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ সাহাবীদের প্রতি দয়াপরবশ হয়ে তাদেরকে ‘সওমে বিসাল’ (সামান্য পানাহর করে একাধারে দীর্ঘদিন রোযা পালন) করতে বারণ করেছেন। তাঁরা নিবেদন করলেন,’ আপনি যে এটা (সওমে বিসাল) করেন?’ তিনি বললেন,’আমি তো তোমাদের মতো নই। আমি রাত যাপন করি আর আমার প্রভু আমায় পানাহার করান।’
১০৪) হযরত ইবনে উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরামﷺ বললেন,’এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। সে না তার ওপর জুলুম করতে পারে, আর না তাকে শত্রুর হাতে তুলে দিতে পারে। যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণে যত্নশীল হয়, আল্লাহ তার প্রয়োজন পূরণ করে দেন। যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইয়ের কোন কষ্ট বা সমস্যা দূর করে দেয়, আল্লাহ তার বিনিময়ে কিয়ামতের দিন তার কষ্ট ও বিপদ থেকে অংশ বিশেষ দূর করে দেবেন। অনুরূপভাবে যে ব্যক্তি কোন মুসলমানের দোষ গোপন রাখে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষ গোপন রাখবেন।’
[বুখারী ও মুসলিম]
[ রিয়াদুস সালেহীন থেকে সংগৃহিত। হাদিস নং যথাক্রমে-২২৭,২২৮,২২৯,২৩০ ও ২৩৩]
মুত্তাফাকুন আলাইহি-২৯
বিষয়: বিবিধ
১৫০০ বার পঠিত, ৫৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।
(বুখারী)
হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।
(মুসলিম)
হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।
(তিরমিযী)
হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।
(মুসলিম)
হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে নিষ্ঠুর জালিম হোক অথবা মজলুম।
এক ব্যক্তি নিবেদন করলো, হে আল্লাহর রাসূল! লোকটা যদি মজলুম হয় আমি তাকে সাহায্য করবো এটা বুঝতে পারলাম; কিন্তু যদি সে জালিম হয় তাহলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?
তিনি বললেনঃ তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখ, বাধা দাও। এটাই তাকে সাহায্য করার অর্থ।
(বুখারী)
হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।
(বুখারী)
হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।
(মুসলিম
হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।
(তিরমিযী)
অনেক অন্নেক শুকরিয়া শ্রদ্ধেয়া...
হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।
(মুসলিম)
হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে নিষ্ঠুর জালিম হোক অথবা মজলুম।
এক ব্যক্তি নিবেদন করলো, হে আল্লাহর রাসূল! লোকটা যদি মজলুম হয় আমি তাকে সাহায্য করবো এটা বুঝতে পারলাম; কিন্তু যদি সে জালিম হয় তাহলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?
তিনি বললেনঃ তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখ, বাধা দাও। এটাই তাকে সাহায্য করার অর্থ।
(বুখারী)
হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।
(বুখারী)
হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।
(মুসলিম)
হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।
(তিরমিযী)
হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।
(মুসলিম)
আমীন।
হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে নিষ্ঠুর জালিম হোক অথবা মজলুম।
এক ব্যক্তি নিবেদন করলো, হে আল্লাহর রাসূল! লোকটা যদি মজলুম হয় আমি তাকে সাহায্য করবো এটা বুঝতে পারলাম; কিন্তু যদি সে জালিম হয় তাহলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?
তিনি বললেনঃ তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখ, বাধা দাও। এটাই তাকে সাহায্য করার অর্থ।
(বুখারী)
হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।
(বুখারী)
হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।
(মুসলিম
হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।
(তিরমিযী)
মন্তব্য করতে লগইন করুন