মুত্তাফাকুন আলাইহি-৩০

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ১৩ এপ্রিল, ২০১৪, ০৩:১৬:৫৩ দুপুর

মুসলমানদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, তাদের অধিকারসমূহের সুরক্ষা এবং তাদের প্রতি দয়া-মায়া ও ভালোবাসা পোষণ-২

১০০) হযরত জারীর ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ইরশাদ করেন, ‘যে ব্যক্তি মানুষকে দয়া করে না, আল্লাহও তাকে দয়া করেন না।’

১০১) হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম বলেছেন,’ তোমাদের কেউ যখন নামাযে লোকদের ইমামতি করে, সে যেন নামায সংক্ষেপ করে। কেননা মুত্তাকীদের মধ্যে দুর্বল, রুগ্ন ও বৃদ্ধ লোক থাকতে পারে। (অবশ্য) তোমাদের কেউ যখন একাকী নামায পড়ে, তখন সে নিজ ইচ্ছামতো নামায লম্বা করতে পারে।’

১০২) হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম কোন কাজ (ইবাদত) করার প্রবল আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও (মাঝে মাঝে) তা পরিহার করতেন এই ভয়ে যে, লোকেরা (তাঁর দেখাদেখি) তা নিয়মিত করতে থাকবে। পরিণামে এটা হয়তো তাদের ওপর ফরয করে দেয়া হবে।

১০৩) হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম সাহাবীদের প্রতি দয়াপরবশ হয়ে তাদেরকে ‘সওমে বিসাল’ (সামান্য পানাহর করে একাধারে দীর্ঘদিন রোযা পালন) করতে বারণ করেছেন। তাঁরা নিবেদন করলেন,’ আপনি যে এটা (সওমে বিসাল) করেন?’ তিনি বললেন,’আমি তো তোমাদের মতো নই। আমি রাত যাপন করি আর আমার প্রভু আমায় পানাহার করান।’

১০৪) হযরত ইবনে উমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম বললেন,’এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। সে না তার ওপর জুলুম করতে পারে, আর না তাকে শত্রুর হাতে তুলে দিতে পারে। যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণে যত্নশীল হয়, আল্লাহ তার প্রয়োজন পূরণ করে দেন। যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইয়ের কোন কষ্ট বা সমস্যা দূর করে দেয়, আল্লাহ তার বিনিময়ে কিয়ামতের দিন তার কষ্ট ও বিপদ থেকে অংশ বিশেষ দূর করে দেবেন। অনুরূপভাবে যে ব্যক্তি কোন মুসলমানের দোষ গোপন রাখে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষ গোপন রাখবেন।’

[বুখারী ও মুসলিম]

[ রিয়াদুস সালেহীন থেকে সংগৃহিত। হাদিস নং যথাক্রমে-২২৭,২২৮,২২৯,২৩০ ও ২৩৩]


মুত্তাফাকুন আলাইহি-২৯

বিষয়: বিবিধ

১৫০০ বার পঠিত, ৫৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

207090
১৩ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৩০
আফরা লিখেছেন : হে আল্লাহ তুমি আমার গুরুজীকে এর উত্তম প্রতিদান দিও দুনিয়াতে ও আখেরাতে ।আমীন ।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৬
155635
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হে আল্লাহ তুমি আমার জুনিয়রকেও দুনিয়াতে ও আখেরাতে উত্তম প্রতিদান দিও....আমীন Praying
১৩ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৭
155641
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।

(বুখারী)
207109
১৩ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৫
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : আল্লাহ আপনার লিখাকে কবুল করুক ,,আমীন
১৩ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:২৫
155683
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১৩ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:৩০
155689
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।

(মুসলিম)
207132
১৩ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:৪১
মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সকলকে হেফাজত করুন। আমরা সকলেই যেন তাঁর জিম্মায় থাকতে পারি।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:১২
155849
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:১৫
155854
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।

(তিরমিযী)
207134
১৩ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৪
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : এ সুন্দর ও প্রয়োজনীয় প্রচারণার জন্য আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন। আমীন।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:১৭
155857
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আল্লাহ আপনাকেও উত্তম প্রতিদান দিন। আমীনPraying
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:১৭
155858
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।

(মুসলিম)
207204
১৩ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৯
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:১৮
155860
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদGood Luck
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:১৯
155862
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে নিষ্ঠুর জালিম হোক অথবা মজলুম।

এক ব্যক্তি নিবেদন করলো, হে আল্লাহর রাসূল! লোকটা যদি মজলুম হয় আমি তাকে সাহায্য করবো এটা বুঝতে পারলাম; কিন্তু যদি সে জালিম হয় তাহলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?

তিনি বললেনঃ তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখ, বাধা দাও। এটাই তাকে সাহায্য করার অর্থ।

(বুখারী)
207214
১৩ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৯
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : Rose Rose Rose বার বার উপকৃত হই আপু। Rose Rose Rose
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২০
155863
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদPraying
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২১
155865
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।

(বুখারী)
207227
১৩ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৯
শেখের পোলা লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের হাদিশের আলোকে জীবন গড়ার তৌফিক দান করুন৷
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২৪
155867
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীন।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২৫
155868
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।

(মুসলিম
207258
১৩ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২১
আলোর আভা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ খাইরান ।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২৫
155870
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীক।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২৭
155872
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।

(তিরমিযী)
207269
১৩ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৫
ভিশু লিখেছেন : আহা! কতো স্নেহময়-যত্নবান ছিলেন আমাদের প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আ'লাইহি ওয়াসাল্লাম! কতো দয়া-মায়া রয়েছে পুরো ইসলামটি জুড়েই! অথচ নিছক চমকে দেয়ার উদ্দেশ্যে অপ্রয়োজনীয় বা কম-গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলোকে অযথা অনেক কঠিন করে তুলে ধরা হয় - যা বিশেষ করে শিশু-কিশোর-তরুণদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে!
অনেক অন্নেক শুকরিয়া শ্রদ্ধেয়া...Praying Good Luck Happy Rose
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২৬
155871
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদPraying
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:২৭
155873
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।

(মুসলিম)
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৩৩
155878
ভিশু লিখেছেন : দোয়া করবেন যেন তাকওয়া এবং ভাইদের প্রতি একাট্টা ভালোবাসা নিয়েই জীবন শেষ করতে পারি!
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৪০
155883
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সবাইকে তাওফিক দিনPraying Praying Praying
১০
207317
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৪
156020
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৪
156021
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে নিষ্ঠুর জালিম হোক অথবা মজলুম।

এক ব্যক্তি নিবেদন করলো, হে আল্লাহর রাসূল! লোকটা যদি মজলুম হয় আমি তাকে সাহায্য করবো এটা বুঝতে পারলাম; কিন্তু যদি সে জালিম হয় তাহলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?

তিনি বললেনঃ তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখ, বাধা দাও। এটাই তাকে সাহায্য করার অর্থ।

(বুখারী)
১১
207395
১৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:০০
পবিত্র লিখেছেন :
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৫
156022
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীকPraying
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৫
156023
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।

(বুখারী)
১২
207439
১৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৪:০৯
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : শোকরিয়া।
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৫
156024
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Praying Praying Praying
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৬
156025
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।

(মুসলিম)
১৩
207519
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:০৫
বিন হারুন লিখেছেন : হাদীসগুলো শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
156168
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ জানাই।
১৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
156172
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।

(তিরমিযী)
১৪
207547
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৫২
অজানা পথিক লিখেছেন : শুকরিয়া
১৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
156169
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Praying Praying Praying
১৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
156173
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।

(মুসলিম)
১৫
208456
১৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:০৪
জবলুল হক লিখেছেন : সুন্দর পোষ্ট। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।
আমীন।
১৭ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:২৬
157610
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আল্লাহ আপনাকেও উত্তম প্রতিদান দান করুন।আমীন।
১৭ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:২৭
157615
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে নিষ্ঠুর জালিম হোক অথবা মজলুম।

এক ব্যক্তি নিবেদন করলো, হে আল্লাহর রাসূল! লোকটা যদি মজলুম হয় আমি তাকে সাহায্য করবো এটা বুঝতে পারলাম; কিন্তু যদি সে জালিম হয় তাহলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?

তিনি বললেনঃ তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখ, বাধা দাও। এটাই তাকে সাহায্য করার অর্থ।

(বুখারী)
১৬
214281
২৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : আমি জানিনা কে কিভাবে নেবে..বাট ব্লগে একমাত্র এই পোষ্টটার জন্যই আমি অপেক্ষা করি। মনের খোরাক পাই..
২৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:১০
162636
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ সুমামণিHappy Praying
২৮ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:১১
162637
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।

(বুখারী)
১৭
214437
২৮ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৫:০১
সালাহ খান লিখেছেন : আপনার উল্লেখিত ১০৪ নম্বর হাদিস খানি অনুসরন করতে পারলে আজ বাংলাদেশ থাকতো ইউরোপ থেকেও শান্তিপূর্ণ ও সম্পদশালী একটি দেশ । ভালো ও চিরন্তন বাণী উপহার দিবার লাইগা ধন্যবাদ জানবেন
২৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:০৬
162814
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চমৎকার বলেছেন। কিন্তু শুনবে কে? মানবে কে?
২৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:০৭
162816
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।

(মুসলিম
১৮
218965
০৮ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৩৪
আবু বকর সিদ্দিক লিখেছেন : ধন্যবাদ,অনেক বিষয় জানা হল
০৮ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:১০
166914
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনার জন্যও ধন্যবাদ রইলোGood Luck
০৮ মে ২০১৪ বিকাল ০৪:১০
166918
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।

(তিরমিযী)

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File