মুত্তাফাকুন আলাইহি-২৯

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ২২ মার্চ, ২০১৪, ১২:৫৭:২৮ দুপুর

মুসলমানদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন, তাদের অধিকারসমূহের সুরক্ষা এবং তাদের প্রতি দয়া-মায়া ও ভালোবাসা পোষণ-১

৯৫) হযরত আবু মূসা আশ’আরী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন; রাসূলে আকরাম বলেছেন, ‘এক মুমিন অন্য মুমিনের জন্য দেয়াল স্বরূপ। এর এক অংশ অপর অংশকে শক্তিমান করে।’ এ কথা বলার সময় তিনি (রাসূলে আকরাম) এক হাতের আঙ্গুলি অন্য হাতের অঙ্গুলির ফাঁকে ঢুকিয়ে দেখান।

৯৬) হযরত আবু মূসা আশ’আরী রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম বলেন,’ কোন ব্যক্তি যদি আমাদের মসজিদ কিংবা বাজারগুলো অতিক্রম করার সময় তার সাথে যদি তীর থাকে তবে সে যেন তার অগ্রভাগ সাবধানে অথবা হাতের মুঠায় রাখে। তাহলে কোন মুসলমানের দেহে আঘাত লাগার ভয় থাকবে না।

৯৭) হযরত নূ’মান ইবনে বশীর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম বলেছেন,’পারস্পারিক ভালোবাসা, দয়া-মায়া ও স্নেহ-মমতার দিক থেকে গোটা মুসলিম সমাজ একটি দেহের সমতুল্য। যদি দেহের কোন বিশেষ অঙ্গ অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাহলে অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গেও তা অনুভূত হয়; সেটা জাগ্রত অবস্থায়ই হোক কিংবা জ্বরাক্রান্ত অবস্থায় (অর্থ্যাৎ সর্বাবস্থায় একে অপরের সুখ-দুঃখের অংশীদার হয়)।

৯৮) হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, একদা রাসূলে আকরাম হাসান ইবনে আলী রাদিয়াল্লাহু আনহুকে চুমু খেলেন। তখন আকরা’ ইবনে হাবেস রাদিয়াল্লাহু আনহু তাঁর কাছেই ছিলেন। আকরা রাদিয়াল্লাহু আনহু ’ বললেন,’ আমার দশটি ছেলে আছে। কিন্তু আমি কখনও তাদের কাউকে চুমু খাইনি। রাসূলে আকরাম তার দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘যে ব্যক্তি দয়া প্রদর্শন করে না, সে দয়ার যোগ্য হতে পারে না।’

৯৯) হযরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, (একদা) কতিপয় আরব বেদুঈন রাসূলে আকরাম এর কাছে এল। তারা জিজ্ঞেস করল,’আপনারা কি আপনাদের ছোট শিশুদের চুমু দেন?’ তিনি বললেন,’ হ্যাঁ।’ তারা বললো,’ আল্লাহর কসম! আমরা কিন্তু শিশুদের চুমো দেই না।’ রাসূলে আকরাম বললেন,’ আল্লাহ যদি তোমাদের অন্তর থেকে রহমত ও দয়া-মায়া তুলে নিয়ে নেন, তাহলে আমি কি তার মালিক বা জিম্মাদার হতে পারি?’

[বুখারী ও মুসলিম]

.

[ রিয়াদুস সালেহীন থেকে সংগৃহিত। হাদিস নং যথাক্রমে-২২২,২২৩,২২৪,২২৫ ও ২২৬]

মুত্তাফাকুন আলাইহি-২৮

বিষয়: বিবিধ

১২৬০ বার পঠিত, ৬৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

196093
২২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৫
আফরোজা হাসান লিখেছেন : আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে যথাযথ দয়া-মায়া ও ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং অধিকার সমূহের হক আদায়ের তাওফীক দিন, আমীন। Praying Praying

জাযাকিল্লাহ আপুমণি। Angel Good Luck Rose
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:১৭
146424
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
বারাকাল্লাহু ফীকPraying
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:১৮
146425
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।

(বুখারী)
196106
২২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৫৬
ইশতিয়াক আহমেদ লিখেছেন : ধন্যবাদ
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:১৯
146426
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেওGood Luck
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২৩
146432
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।

(মুসলিম)
196114
২২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:২৪
আব্দুল গাফফার লিখেছেন : ভালো লাগলো । অনেক ধন্যবাদ
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:১৯
146428
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদGood Luck
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২৪
146433
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।

(তিরমিযী)
196123
২২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:৩৬
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : আপনার সংগ্রহ দেখে অবাক হচ্ছি। এতগুলো মুত্তাফাক হাদিস জমা করা কিন্তু যেনতেন কথা না। ধন্যবাদ আপু।
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২০
146430
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আরেহ্‌! আমিতো রিয়াদুস সালেহীন থেকে নিচ্ছিGood Luck
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২৪
146434
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।

(মুসলিম)
196154
২২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১৮
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ সকাল বেলায় এতগুলো হাদিস আমাকে দিয়ে পড়িয়ে নিজেও বাড়তি সওয়াব টুকু চালাকী করে নিয়েছেন বলে।
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২২
146431
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আরেকটু সওয়াব অর্জনের জন্য চালাকী করে আরেকটা হাদিস দিলাম। দয়া করে পড়ে নিন।
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২৫
146435
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে নিষ্ঠুর জালিম হোক অথবা মজলুম।

এক ব্যক্তি নিবেদন করলো, হে আল্লাহর রাসূল! লোকটা যদি মজলুম হয় আমি তাকে সাহায্য করবো এটা বুঝতে পারলাম; কিন্তু যদি সে জালিম হয় তাহলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?

তিনি বললেনঃ তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখ, বাধা দাও। এটাই তাকে সাহায্য করার অর্থ।

(বুখারী)
196161
২২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৩১
নেহায়েৎ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু খাইরান। আমি আমার ভাইগনা ভাগ্নি এবং ছোট বাচ্চাদের ভালবাসি।
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২৮
146436
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদ। পল্লী জননীকে ব্লগেও চাই।
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩১
146442
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।

(বুখারী)
২৩ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৯:৪৯
146588
নেহায়েৎ লিখেছেন : সময় পায় না। অনেক ব্যাস্ত!!!
196199
২২ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৮
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২৮
146437
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদGood Luck
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩১
146443
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।

(মুসলিম)
196200
২২ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৫০
মেঘ ভাঙা রোদ লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু খাইরান। আমি আমার ভাইগনা ভাগ্নি এবং ছোট বাচ্চাদের ভালবাসি।
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২৯
146438
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীকPraying
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩২
146444
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।

(তিরমিযী)
196241
২২ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৮
শেখের পোলা লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ৷ ধন্যবাদ আপু৷
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:২৯
146439
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীকPraying
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩২
146445
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।

(মুসলিম)
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩৩
146447
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।

(মুসলিম)
১০
196261
২২ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৮
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : শুকরিয়া।
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩০
146441
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : শুকরিয়াGood Luck
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩২
146446
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে নিষ্ঠুর জালিম হোক অথবা মজলুম।

এক ব্যক্তি নিবেদন করলো, হে আল্লাহর রাসূল! লোকটা যদি মজলুম হয় আমি তাকে সাহায্য করবো এটা বুঝতে পারলাম; কিন্তু যদি সে জালিম হয় তাহলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?

তিনি বললেনঃ তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখ, বাধা দাও। এটাই তাকে সাহায্য করার অর্থ।

(বুখারী)
১১
196300
২২ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৭
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। জাজাকাল্লাহু খায়রান।
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩০
146440
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রহমতুল্লাহ।

বারাকাল্লাহু ফীকPraying
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩৩
146448
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।

(বুখারী)
১২
196376
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৫৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০২
147472
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদGood Luck
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৮
147485
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।

(মুসলিম)
১৩
196407
২২ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৫৯
পবিত্র লিখেছেন :
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
147484
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীকPraying
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৮
147486
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।

(তিরমিযী)
১৪
196425
২৩ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:২৮
জোবাইর চৌধুরী লিখেছেন :
আপনি শুধু সওয়াব কুড়াতেই আছেন, কুড়াতেই আছেন। হা হা হা।
যাইহোক,আল্লাহ রাব্বুলআলামিনের কাছে প্রার্থনা রইল আপনাকে যেন এর উত্তম প্রতিদান দান করেন। দোয়াতে মনে রাখবেন, অনেক ধন্যবাদ।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৩
147476
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীন। আপনিও আপনার দুয়ায় আমাদের সবাইকে মনে রাখবেন।

আপনাকেও ধন্যবাদGood Luck
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৯
147487
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।

(মুসলিম)
১৫
196538
২৩ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:৪১
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : আরো শুনতে চাই।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৪
147477
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বেশতোHappy
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৯
147488
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে নিষ্ঠুর জালিম হোক অথবা মজলুম।

এক ব্যক্তি নিবেদন করলো, হে আল্লাহর রাসূল! লোকটা যদি মজলুম হয় আমি তাকে সাহায্য করবো এটা বুঝতে পারলাম; কিন্তু যদি সে জালিম হয় তাহলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?

তিনি বললেনঃ তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখ, বাধা দাও। এটাই তাকে সাহায্য করার অর্থ।

(বুখারী)
১৬
196620
২৩ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৫
মোঃজুলফিকার আলী লিখেছেন : শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৪
147478
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদGood Luck
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১০
147489
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।

(বুখারী)
১৭
196754
২৩ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:২২
সালাহ খান লিখেছেন : আজ সৌহার্দ আর ভালবাসা মৃত ভাগাড়ে পরিনত হয়েছে । আজ মঙ্গল গ্রহে মানুষ পৌঁছে , কিন্তু আপনজনের খোঁজ নেয় না । পরিবারগুলো আজ ভঙ্গুর প্রায় - ছেলে যায় একদিকে আর মেয়ে যায় আর এক দিকে , স্ত্রী একদিকে ধায়তো স্বামী ভিন্ন দিকে ধায় । একটা সমাজ বিনির্মাণের চিরন্তন বানীগুলো তুলে আনবার জন্য অনেক অনেক শুভ.....
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৫
147479
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চমৎকার হৃদয়ছোঁয়া মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদGood Luck
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১০
147490
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত জুনদুব ইবনে আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ যে ব্যক্তি সকালে (ফজরের) নামায আদায় করল, সে আল্লাহর জিম্মায় চলে গেল। (তোমাদের এরূপ অবস্থার মধ্যেই থাকা উচিত)। আল্লাহ যেন তোমাদের কাছ থেকে তাঁর যিম্মার ব্যাপারে পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না চান। কেননা তাঁর যিম্মার ব্যাপারে তিনি যাকে পাকড়াও করতে চাইবেন, পাকড়াও করতে পারবেন। তারপর তাকে উপুড় করে জাহান্নামে ছুঁড়ে মারবেন।

(মুসলিম)
১৮
196899
২৪ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:১১
ভিশু লিখেছেন : খুব ভালো লাগ্লো...Happy Good Luck
দেয়ালের হাদীসটি আগে পড়া হয়নি!
জাযাকাল্লাহ খাইরান!
Praying Praying Praying
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
147483
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীকPraying
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১০
147491
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে না তার সাথে বিশ্বাসভঙ্গ করতে পারে, না তাকে মিথ্যা বলতে পারে আর না তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে পারে। মূলত প্রত্যেক মুসলমানের মান-সভ্রম, ধন-সম্পদ ও রক্ত অন্য মুসলমানের ওপর হারাম। (তিনি আপন বক্ষস্থলের দিকে ইঙ্গিত করে বলেনঃ) তাকওয়া এখানে থাকে। কোন ব্যক্তির নষ্ট হওয়ার জন্যে এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃনা করে, তাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে সচেষ্ট থাকে।

(তিরমিযী)
১৯
196905
২৪ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:৫১
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : সুন্দর হাদীসগুলোর চর্চার অভাব আমাদের মধ্যে রয়েছে। শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু Praying Rose Praying
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
147480
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : এগুলোর চর্চা বাড়াতে হবে তাই আল্লাহর কাছে তাওফিক কামনা করছি। আপনাকেও ধন্যবাদGood Luck
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
147481
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : এগুলোর চর্চা বাড়াতে হবে তাই আল্লাহর কাছে তাওফিক কামনা করছি। আপনাকেও ধন্যবাদGood Luck
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১১
147492
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ তোমরা পরস্পরের প্রতি হিংসা পোষণ করো না, নকল ক্রেতা সেজে আসল ক্রেতার সামনে পণ্যের দাম বাড়িও না, ঘৃণা-বিদ্বেষ পোষণ করো না, পরস্পর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিও না, একজনের ক্রয়-বিক্রয়ের ওপর অন্যজন ক্রয়-বিক্রয় করো না। আল্লাহর বান্দাগণ! ‘তোমরা ভাই ভাই হয়ে থাকো। জেনে রাখো, মুসলমান মুসলমানের ভাই। সে তাকে না জুলুম করতে পারে, না হীন জ্ঞান করতে পারে অথবা না পারে অপমান অপদস্ত করতে। তাকওয়া এখানেই থাকে। (এ কথাটা তিনি তিনবার বলেন এবং তিনি নিজের বুকের দিকে ইশারা করেন) কোন ব্যক্তির খারাপ প্রমাণিত হওয়ার জন্য এটুকুই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে ঘৃণা করে কিংবা হীন জ্ঞান করে। বস্তুত প্রত্যেক মুসলমানের রক্ত (জীবন), ধন-মাল এবং মান-ইজ্জত অন্য মুসলমানের জন্য হারাম।

(মুসলিম)
২০
197138
২৪ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:১৪
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : রাসূলে আকরাম (সাঃ) এর অমূল্য বাণী সমূহ থেকে কয়েকটি তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। খুব ভালো লাগলো।
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
147482
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদGood Luck
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১১
147494
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ ইরশাদ করেনঃ তোমার ভাইকে সাহায্য করো, চাই সে নিষ্ঠুর জালিম হোক অথবা মজলুম।

এক ব্যক্তি নিবেদন করলো, হে আল্লাহর রাসূল! লোকটা যদি মজলুম হয় আমি তাকে সাহায্য করবো এটা বুঝতে পারলাম; কিন্তু যদি সে জালিম হয় তাহলে আমি তাকে কিভাবে সাহায্য করবো?

তিনি বললেনঃ তাকে জুলুম করা থেকে বিরত রাখ, বাধা দাও। এটাই তাকে সাহায্য করার অর্থ।

(বুখারী)
২১
197689
২৫ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৪২
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : যাযাকাল্লাহু খাইরান আপা। উদ্যোগটি সত্যিই প্রশংসনীয়। আমার খুব ভালো লাগে।
২৬ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৭:৩৪
148058
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীক।
২৬ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৭:৩৫
148059
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হযরত আবু কাতাদা রাদিয়াল্লাহু আনহু এর বর্ণনা মতে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেনঃ আমি নামাযকে দীর্ঘায়িত করার আগ্রহ নিয়ে নামাযে দাঁড়াই। ইতোমধ্যে (হয়ত) আমি শিশুদের কান্নার আওয়ায শুনতে পাই। এ বিষয়টি মায়েদের অস্থির করে তুলতে পারে ভেবে আমি আমার নামায সংক্ষেপ করে দিই।

(বুখারী)

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File