জাহান্নামের ভয়াবহ শাস্তি সম্পর্কে কতিপয় আয়াত-৩

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০১:০০:০৪ দুপুর

১৩) 'আর যে ব্যক্তি আল্লাহ‌ ও তাঁর রসূলের নাফরমানি করবে এবং তাঁর নির্ধারিত সীমারেখা অতিক্রম করে যাবে, তাকে আল্লাহ‌ আগুনে ফেলে দেবেন। সেখানে সে থাকবে চিরকাল, আর তার জন্য রয়েছে লাঞ্ছনা ও অপমানজনক শাস্তি।' [আন্ নিসা;আয়াত নং -১৪]

১৪)'আর যারা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে তাদের জন্য তো জাহান্নামের প্রজ্জ্বলিত আগুনই যথেষ্ট। যারা আমার আয়াতগুলো মেনে নিতে অস্বীকার করেছে তাদেরকে আমি নিশ্চিতভাবেই আগুনের মধ্যে নিক্ষেপ করবো। আর যখন তাদের চামড়া পুড়ে গলে যাবে তখন তার জায়গায় আমি অন্য চামড়া তৈরী করে দেবো, যাতে তারা খুব ভালোভাবে আযাবের স্বাদ গ্রহণ করতে পারে। আল্লাহ‌ বিপুল ক্ষমতার অধিকারী এবং তিনি নিজের ফায়সালাগুলো বাস্তবায়নের কৌশল খুব ভালোভাবেই জানেন।'[আন্ নিসা;আয়াত নং -৫৬]

১৫) 'কিন্তু যে ব্যক্তি রসূলের বিরোধীতায় কোমর বাঁধে এবং ঈমানদারদের পথ পরিহার করে অন্য পথে চলে, অথচ তার সামনে সত্য–সঠিক পথ সুস্পষ্ট হয়ে গেছে, তাকে আমি সেদিকেই চালাবো যেদিকে সে চলে গেছে এবং তাকে জাহান্নামে ঠেলে দেবো, যা নিকৃষ্টতম আবাস।'[আন্ নিসা;আয়াত নং -১১৫]

১৬) 'সে তাদের কাছে ওয়াদা করে এবং তাদেরকে নানা প্রকার আশা দেয়, কিন্তু শয়তানের সমস্ত ওয়াদা প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই নয়। এ সব লোকের আবাস হচ্ছে জাহান্নাম। সেখান থেকে নিষ্কৃতির কোন পথ তারা পাবে না।'[আন্ নিসা;আয়াত নং -১২০ ও ১২১]

১৭) 'নিশ্চিত জেনো, মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে চলে যাবে এবং তোমরা কাউকে তাদের সাহায্যকারী হিসেবে পাবে না।'[আন্ নিসা;আয়াত নং -১৪৫]

১৮) 'এভাবে যারা কুফরী ও বিদ্রোহের পথ অবলম্বন করে এবং জুলুম-নিপীড়ন চালায়, আল্লাহ‌ তাদেরকে কখনো মাফ করবেন না এবং তাদেরকে জাহান্নামের পথ ছাড়া আর কোন পথ দেখাবেন না, যেখানে তারা চিরকাল অবস্থান করবে। আল্লাহর জন্য এটা কোন কঠিন কাজ নয়।'[আন্ নিসা;আয়াত নং -১৬৮ ও ১৬৯]

জাহান্নামের ভয়াবহ শাস্তি সম্পর্কে কতিপয় আয়াত-২

বিষয়: বিবিধ

২০৯৫ বার পঠিত, ৭১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

175454
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০২
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : হে আল্লাহ জাহান্নামের আগুন থেকে আমাদেরকে রক্ষা করিও। আমিন।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১৬
128691
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১৭
128693
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ দু্’আ করতেন, 'ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার সমীপে পানাহ চাচ্ছি কবর আযাব থেকে, জাহান্নামের আযাব থেকে, জীবন ও মরণের ফিতনা থেকে এবং মাসীহ দাজ্জাল এর ফিতনা থেকে।'

[ বুখারি ]
175464
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১২
গোলাম মাওলা লিখেছেন : হে আল্লাহ জাহান্নামের আগুন থেকে আমাদেরকে রক্ষা কর....।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১৬
128690
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১৮
128694
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



নুমান ইবন বাশীর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলে আকরাম ﷺ কে বলতে শুনেছি যে, 'কিয়ামতের দিন ঐ ব্যাক্তির সবচে হালকা আযাব হবে, যার দু-পায়ের তালুতে রাখা হবে প্রজ্জলিত অঙ্গার, তাতে তার মগয ফুটতে থাকবে।'

[ বুখারি ]
175473
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৪১
বিন হারুন লিখেছেন : اللهم اهدنا الصراط المستقيم
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
128717
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
128719
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



উসামা ইবন যায়িদ রাদিয়াল্লাহু আনহু সুত্রে রাসূলে আকরাম ﷺ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ 'আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়ালাম, (এরপর দেখতে পেলাম যে) তথায় যারা প্রবেশ করেছে তারা অধিকাংশই নিঃস্ব। আর ধনাঢ্য ব্যাক্তিরা আবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে, আর জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার হুকুম দেওয়া হয়েছে। এরপর আমি জাহান্নামের দরজায় গিয়ে দাঁড়ালাম। তখন (দেখতে পেলাম যে) এখানে প্রবেশ কারীদের অধিকাংশই হচ্ছে নারী।'

[ বুখারি ]
175481
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৩১
সিকদারর লিখেছেন : হে আল্লাহ জাহান্নামের আগুন থেকে আমাদের সবাইকে হেফাজত কর ।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২২
128796
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৮
128802
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেনঃ 'জান্নাত তোমাদের কারো জুতার ফিতার চাইতেও বেশি কাছাকাছি আর জাহান্নামও তদ্রুপ।'

[ বুখারি ]
175492
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:০৫
নেহায়েৎ লিখেছেন : অতীব গুরুত্বপূর্ণ আয়াতগুলো শেয়ার করার জন্য জাজাকাল্লাহ খাইর।
আল্লাহ আমাদের জাহান্নামের আগুন হইতে হেফাজত করুন।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২২
128797
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৮
128803
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ ইবনু উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের কেউ মারা গেলে অবশ্যই তার সামনে সকাল ও সন্ধ্যায় তার অবস্থানস্থল উপস্থাপন করা হয়। যদি সে জান্নাতী হয়, তবে (অবস্থানস্থল) জান্নাতীদের মধ্যে দেখানো হয়। আর সে জাহান্নামী হলে, তাকে জাহান্নামীদের (অবস্থানস্থল দেখানো হয়) আর তাকে বলা হয়, এ হচ্ছে তোমার অবস্থান স্থল, ক্বিয়ামত দিবসে আল্লাহ তোমাকে পুনরুত্থিত করা অবধি।'

[বুখারী ও মুসলিম]
175500
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৪
ইমরান ভাই লিখেছেন : আল্লাহুম্মা আজিরনা মিনান নার।

আহমাদ ইবন হাম্বল (র)....আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন: রসুল (সা)বলেন, যখন তোমরা সালাতের শেষ বৈঠকে তাশাহুদ পাঠ শেষ করবে, তখন আল্লাহর নিকট চারটি বিষয় হতে পানাহ (আশ্রয়) চাইবে। ১. জাহন্নামের আযাব ২.কবরের আযাব ৩. জীবিত ও মৃত্যুকালে যাবকীয় ফিতনা হতে এবং ৪. দাজ্জালের ক্ষতি হতে (আবু দাউদ হা/৯৮৩, হাদসি সহিহ,মুসলিম,নাসাঈ,ইবন মাজাহ)

ইবনে আব্বাস (রা) নবী (সা) হতে বর্ণনা করেছেন। রসুল (সা) তাশাহুদের পর এই দুআ পাঠ করতেন:
"আল্লাহুম্মা ইন্নী আউযু বিকা মিন আযাবি জাহান্নাম ওয়া আউযু বিকা মিন আযাবিল কাবর, ওয়া আউযু বিকা মিন ফিতনাতিল দাজ্জাল ওয়া আউযু বিকা মিন ফিতনাতিল মাহইয়া ওয়াল মামাত"[/b
]
(আবুদাউদ হা/৯৮৪ হাদিস সহিহ)

[b]অনেক আহলে ইলম অভীমত প্রকাশ করে বলেন উপরিউক্ত হাদিসের আলোকে সালাতের শেষ বৈঠকে তাশাহুদ,দরুদের পরে এই দুআটি করা ওয়াজিব


আল্লাহ আমাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করুন আমিন।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২২
128798
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৮
128804
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন জান্নাত সৃষ্টি করলেন, তখন জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'যাও, জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা এবং উহার অধিবাসীদের জন্য যেই সমস্ত জিনিস আল্লাহ তা‘আলা তৈরী করে রেখেছেন, সবকিছু দেখে আসলেন, এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জান্নাতের অবস্থা সম্পর্কে শুনবে, সে অবশ্যই উহাতে প্রবেশ করবে। (অর্থাৎ, প্রবেশের আকাঙ্খা করবে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতের চারপার্শে কষ্টসমূহ দ্বারা বেষ্টন করে দিলেন, অতঃপর পুনরায় জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'হে জিবরাইল! আবার যাও এবং পুনরায় জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা দেখে আসলেন এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! এখন যা কিছু দেখলাম, উহার প্রবেশপথ যে কষ্টকর। আমার আশংকা হচ্ছে যে, কোন একজনই উহাতে প্রবেশ করবে না।'

রাসূলে আকরাম ﷺবলেন, অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা যখন জাহান্নামকে সৃষ্টি করলেন, তখন বললেন, 'হে জিবরাইল! যাও, জাহান্নাম দেখে আস।'

তিনি দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জাহান্নামের ভয়ংকর অবস্থার কথা শুনবে, সে কখনও উহাতে প্রবেশ করবে না। (অর্থাৎ, এমন কাজ করবে, যাতে উহা হতে বেঁচে থাকতে পারে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামের চারপার্শে প্রবৃত্তির আকর্ষণীয় বস্তু দ্বারা বেষ্টন করলেন এবং পুনরায় জিবরাইলকে বললেন, 'আবার যাও এবং দ্বিতীয়বার উহা দেখে আস।'

তিনি গেলেন এবং এবার দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমরা ইজ্জতের কসম করে বলছি, আমার আশংকা হচ্ছে, একজন লোকও উহাতে প্রবেশ ব্যতীত বাকী থাকবে না।'

[আবু দাউদ,,তিরমিযী, নাসাঈ, মিশকাত]
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:৪৮
128982
ইমরান ভাই লিখেছেন : জাজাকাল্লাহুখায়রান....Love Struck
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:১৪
129002
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীকPraying
175525
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:২৫
আহমদ মুসা লিখেছেন : মাশায়াল্লাহ, অত্যন্ত সুন্দর ও প্রসংগিক আয়াতগুলো শেয়ার করেছেন। মাঝে মধ্যে তরিৎ রেফারেন্সের প্রয়োজন হলে যে কেউ আপনার এসব পোস্ট থেকে সহযোগিতা নিতে পারবে।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩১
128805
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমি এসবি ব্লগে যখন বিষয়ভিত্তিক আয়াতের পোস্ট দেয়া শুরু করেছিলাম, তখন আমার মনে ঠিক এই ইচ্ছাটিই ছিলো যে এখান থেকে যার প্রয়োজন সে আয়াতগুলো সংগ্রহ করতে পারবে। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ Praying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৩
128807
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের (ব্যবহৃত) আগুন জাহান্নামের আগুনের সত্তর ভাগের একভাগ মাত্র।'

বলা হল, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহু ! জাহান্নামীদের শাস্তির জন্য দুনিয়ার আগুনই তো যথেষ্ঠ ছিল।'

তিনি বললেন, ‘দুনিয়ার আগুনের উপর জাহান্নামের আগুনের তাপ আরো উনসত্তরগুন বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে, প্রত্যেক অংশে তার সমপরিমাণ উত্তাপ রয়েছে। ’

[ বুখারি ]
175527
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৮
সজল আহমেদ লিখেছেন : হে আল্লাহ জাহান্নামের আগুন থেকে আমাদের রক্ষা করুন।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২২
128799
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৩
128808
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হারিসা ইবনে ওহব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলে আকরাম ﷺ কে বলতে শুনেছি,

'আমি কি তোমাদের দোজখীদের বিষয়ে জানাব না? তারা হলো প্রত্যেক অহংকারী, সীমালংঘনকারী, অবিনয়ী ও উদ্ধত লোক।'

(বুখারী, মুসলিম)
175528
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৮
আফরা লিখেছেন : গুরুজী আমার জন্য দোয়া করবেন আপনার পোষ্টগুলো থেকে যেন পূর্ণ ফায়দা হাষিল করে ইহকালীন ও পরকালীন জীবনে কামিয়াব হতে পারি।আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন ।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৪
128800
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সবাইকে জাহান্নামের আগুন থেকে নাজাত দান করুন। এবং সবাইকে উত্তম প্রতিদান দান করুন..... আমীনPraying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৩
128809
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ দু্’আ করতেন, 'ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার সমীপে পানাহ চাচ্ছি কবর আযাব থেকে, জাহান্নামের আযাব থেকে, জীবন ও মরণের ফিতনা থেকে এবং মাসীহ দাজ্জাল এর ফিতনা থেকে।'

[ বুখারি ]
১০
175535
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:১২
জারা লিখেছেন : হে আমার মহান আল্লাহপাক আপনি আমাদেরকে জাহান্নামের ভয়ংকর অগ্নি থেকে রক্ষা করুন। Praying Praying Praying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৪
128801
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৪
128810
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



নুমান ইবন বাশীর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলে আকরাম ﷺ কে বলতে শুনেছি যে, 'কিয়ামতের দিন ঐ ব্যাক্তির সবচে হালকা আযাব হবে, যার দু-পায়ের তালুতে রাখা হবে প্রজ্জলিত অঙ্গার, তাতে তার মগয ফুটতে থাকবে।'

[ বুখারি ]
১১
175550
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩১
আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সবাইকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করুন। আমীন। জাযাকিল্লাহ আপু।
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩২
128806
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying বারাকাল্লাহু ফীকPraying
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৪
128811
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



উসামা ইবন যায়িদ রাদিয়াল্লাহু আনহু সুত্রে রাসূলে আকরাম ﷺ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ 'আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়ালাম, (এরপর দেখতে পেলাম যে) তথায় যারা প্রবেশ করেছে তারা অধিকাংশই নিঃস্ব। আর ধনাঢ্য ব্যাক্তিরা আবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে, আর জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার হুকুম দেওয়া হয়েছে। এরপর আমি জাহান্নামের দরজায় গিয়ে দাঁড়ালাম। তখন (দেখতে পেলাম যে) এখানে প্রবেশ কারীদের অধিকাংশই হচ্ছে নারী।'

[ বুখারি ]
১২
175570
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৬
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : জাহান্নামের আগুন থেকে আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪০
128965
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪৫
128971
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেনঃ 'জান্নাত তোমাদের কারো জুতার ফিতার চাইতেও বেশি কাছাকাছি আর জাহান্নামও তদ্রুপ।'

[ বুখারি ]
১৩
175590
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫০
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : হে আল্লাহ্! আমাদেরকে জাহান্নামের রাস্তা থেকে দূরে রাখুন।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪০
128966
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪৫
128972
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ ইবনু উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের কেউ মারা গেলে অবশ্যই তার সামনে সকাল ও সন্ধ্যায় তার অবস্থানস্থল উপস্থাপন করা হয়। যদি সে জান্নাতী হয়, তবে (অবস্থানস্থল) জান্নাতীদের মধ্যে দেখানো হয়। আর সে জাহান্নামী হলে, তাকে জাহান্নামীদের (অবস্থানস্থল দেখানো হয়) আর তাকে বলা হয়, এ হচ্ছে তোমার অবস্থান স্থল, ক্বিয়ামত দিবসে আল্লাহ তোমাকে পুনরুত্থিত করা অবধি।'

[বুখারী ও মুসলিম]
১৪
175597
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:২২
শেখের পোলা লিখেছেন : সুন্দর চয়ন৷ জাজাকাল্লাহ৷
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪১
128967
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীকPraying
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪৬
128973
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন জান্নাত সৃষ্টি করলেন, তখন জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'যাও, জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা এবং উহার অধিবাসীদের জন্য যেই সমস্ত জিনিস আল্লাহ তা‘আলা তৈরী করে রেখেছেন, সবকিছু দেখে আসলেন, এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জান্নাতের অবস্থা সম্পর্কে শুনবে, সে অবশ্যই উহাতে প্রবেশ করবে। (অর্থাৎ, প্রবেশের আকাঙ্খা করবে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতের চারপার্শে কষ্টসমূহ দ্বারা বেষ্টন করে দিলেন, অতঃপর পুনরায় জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'হে জিবরাইল! আবার যাও এবং পুনরায় জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা দেখে আসলেন এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! এখন যা কিছু দেখলাম, উহার প্রবেশপথ যে কষ্টকর। আমার আশংকা হচ্ছে যে, কোন একজনই উহাতে প্রবেশ করবে না।'

রাসূলে আকরাম ﷺবলেন, অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা যখন জাহান্নামকে সৃষ্টি করলেন, তখন বললেন, 'হে জিবরাইল! যাও, জাহান্নাম দেখে আস।'

তিনি দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জাহান্নামের ভয়ংকর অবস্থার কথা শুনবে, সে কখনও উহাতে প্রবেশ করবে না। (অর্থাৎ, এমন কাজ করবে, যাতে উহা হতে বেঁচে থাকতে পারে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামের চারপার্শে প্রবৃত্তির আকর্ষণীয় বস্তু দ্বারা বেষ্টন করলেন এবং পুনরায় জিবরাইলকে বললেন, 'আবার যাও এবং দ্বিতীয়বার উহা দেখে আস।'

তিনি গেলেন এবং এবার দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমরা ইজ্জতের কসম করে বলছি, আমার আশংকা হচ্ছে, একজন লোকও উহাতে প্রবেশ ব্যতীত বাকী থাকবে না।'

[আবু দাউদ,,তিরমিযী, নাসাঈ, মিশকাত]
১৫
175693
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:০৩
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : সিটিজি৪বিডিলিখেছেন : হে আল্লাহ জাহান্নামের আগুন থেকে আমাদেরকে রক্ষা করিও। আমিন।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪১
128968
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪৬
128974
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের (ব্যবহৃত) আগুন জাহান্নামের আগুনের সত্তর ভাগের একভাগ মাত্র।'

বলা হল, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহু ! জাহান্নামীদের শাস্তির জন্য দুনিয়ার আগুনই তো যথেষ্ঠ ছিল।'

তিনি বললেন, ‘দুনিয়ার আগুনের উপর জাহান্নামের আগুনের তাপ আরো উনসত্তরগুন বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে, প্রত্যেক অংশে তার সমপরিমাণ উত্তাপ রয়েছে। ’

[ বুখারি ]
১৬
175699
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৩৪
জবলুল হক লিখেছেন :
আল্লাহ আমাদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করুন আমিন
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪২
128969
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪৭
128975
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হারিসা ইবনে ওহব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলে আকরাম ﷺ কে বলতে শুনেছি,

'আমি কি তোমাদের দোজখীদের বিষয়ে জানাব না? তারা হলো প্রত্যেক অহংকারী, সীমালংঘনকারী, অবিনয়ী ও উদ্ধত লোক।'

(বুখারী, মুসলিম)
১৭
175916
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪১
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সকলের সহায় হোন।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১৪
129198
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১৫
129199
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ দু্’আ করতেন, 'ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার সমীপে পানাহ চাচ্ছি কবর আযাব থেকে, জাহান্নামের আযাব থেকে, জীবন ও মরণের ফিতনা থেকে এবং মাসীহ দাজ্জাল এর ফিতনা থেকে।'

[ বুখারি ]
১৮
176206
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
কবি ও ঔপন্যাসিক শাহ্ আলম শেখ শান্ত লিখেছেন : অসংখ্য ভাল লাগল আল্লাহর বাণী
জীবন হবে ধন্য যদি মোরা মানি ।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
129415
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


মেনে চলার তাওফিক দিও হে দয়াময়Praying
জাহান্নামের আজাবকে পাই ভীষণ ভয়Praying
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
129416
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


নুমান ইবন বাশীর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলে আকরাম ﷺ কে বলতে শুনেছি যে, 'কিয়ামতের দিন ঐ ব্যাক্তির সবচে হালকা আযাব হবে, যার দু-পায়ের তালুতে রাখা হবে প্রজ্জলিত অঙ্গার, তাতে তার মগয ফুটতে থাকবে।'

[ বুখারি ]

১৯
177124
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩৫
পবিত্র লিখেছেন :
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪১
130308
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীকPraying
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪২
130309
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



উসামা ইবন যায়িদ রাদিয়াল্লাহু আনহু সুত্রে রাসূলে আকরাম ﷺ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ 'আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়ালাম, (এরপর দেখতে পেলাম যে) তথায় যারা প্রবেশ করেছে তারা অধিকাংশই নিঃস্ব। আর ধনাঢ্য ব্যাক্তিরা আবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে, আর জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার হুকুম দেওয়া হয়েছে। এরপর আমি জাহান্নামের দরজায় গিয়ে দাঁড়ালাম। তখন (দেখতে পেলাম যে) এখানে প্রবেশ কারীদের অধিকাংশই হচ্ছে নারী।'

[ বুখারি ]
২০
177781
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:০২
সায়েম খান লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ, সবাইকে সৎপথে চলতে অনুপ্রাণিত করবার জন্য।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:২১
131311
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : ধন্যবাদHappy Praying
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:২৩
131314
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেনঃ 'জান্নাত তোমাদের কারো জুতার ফিতার চাইতেও বেশি কাছাকাছি আর জাহান্নামও তদ্রুপ।'

[ বুখারি ]
২১
177786
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:০৮
জোবাইর চৌধুরী লিখেছেন : বরাবরের মতো ভালো লাগেছে। অনেক ধন্যবাদ।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:২১
131312
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদPraying
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:২৩
131315
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ ইবনু উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের কেউ মারা গেলে অবশ্যই তার সামনে সকাল ও সন্ধ্যায় তার অবস্থানস্থল উপস্থাপন করা হয়। যদি সে জান্নাতী হয়, তবে (অবস্থানস্থল) জান্নাতীদের মধ্যে দেখানো হয়। আর সে জাহান্নামী হলে, তাকে জাহান্নামীদের (অবস্থানস্থল দেখানো হয়) আর তাকে বলা হয়, এ হচ্ছে তোমার অবস্থান স্থল, ক্বিয়ামত দিবসে আল্লাহ তোমাকে পুনরুত্থিত করা অবধি।'

[বুখারী ও মুসলিম]
২২
178249
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:৪৮
অজানা পথিক লিখেছেন : اهدنا الصراط المستقيم
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:২২
131313
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:২৩
131316
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন জান্নাত সৃষ্টি করলেন, তখন জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'যাও, জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা এবং উহার অধিবাসীদের জন্য যেই সমস্ত জিনিস আল্লাহ তা‘আলা তৈরী করে রেখেছেন, সবকিছু দেখে আসলেন, এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জান্নাতের অবস্থা সম্পর্কে শুনবে, সে অবশ্যই উহাতে প্রবেশ করবে। (অর্থাৎ, প্রবেশের আকাঙ্খা করবে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতের চারপার্শে কষ্টসমূহ দ্বারা বেষ্টন করে দিলেন, অতঃপর পুনরায় জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'হে জিবরাইল! আবার যাও এবং পুনরায় জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা দেখে আসলেন এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! এখন যা কিছু দেখলাম, উহার প্রবেশপথ যে কষ্টকর। আমার আশংকা হচ্ছে যে, কোন একজনই উহাতে প্রবেশ করবে না।'

রাসূলে আকরাম ﷺবলেন, অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা যখন জাহান্নামকে সৃষ্টি করলেন, তখন বললেন, 'হে জিবরাইল! যাও, জাহান্নাম দেখে আস।'

তিনি দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জাহান্নামের ভয়ংকর অবস্থার কথা শুনবে, সে কখনও উহাতে প্রবেশ করবে না। (অর্থাৎ, এমন কাজ করবে, যাতে উহা হতে বেঁচে থাকতে পারে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামের চারপার্শে প্রবৃত্তির আকর্ষণীয় বস্তু দ্বারা বেষ্টন করলেন এবং পুনরায় জিবরাইলকে বললেন, 'আবার যাও এবং দ্বিতীয়বার উহা দেখে আস।'

তিনি গেলেন এবং এবার দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমরা ইজ্জতের কসম করে বলছি, আমার আশংকা হচ্ছে, একজন লোকও উহাতে প্রবেশ ব্যতীত বাকী থাকবে না।'

[আবু দাউদ,,তিরমিযী, নাসাঈ, মিশকাত]
২৩
181392
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৮
মুমতাহিনা তাজরি লিখেছেন : যাজাকাল্লাহ।
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৩৫
134261
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীকPraying
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৩৮
134264
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের (ব্যবহৃত) আগুন জাহান্নামের আগুনের সত্তর ভাগের একভাগ মাত্র।'

বলা হল, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহু ! জাহান্নামীদের শাস্তির জন্য দুনিয়ার আগুনই তো যথেষ্ঠ ছিল।'

তিনি বললেন, ‘দুনিয়ার আগুনের উপর জাহান্নামের আগুনের তাপ আরো উনসত্তরগুন বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে, প্রত্যেক অংশে তার সমপরিমাণ উত্তাপ রয়েছে। ’

[ বুখারি ]

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File