জাহান্নামের ভয়াবহ শাস্তি সম্পর্কে কতিপয় আয়াত-২

লিখেছেন লিখেছেন ফাতিমা মারিয়াম ২৭ জানুয়ারি, ২০১৪, ০১:৫২:৩৪ দুপুর



৮) 'তাদের ওপর আল্লাহ‌, ফেরেশতা ও সমস্ত মানুষের লানত, এটিই হচ্ছে তাদের জুলুমের সঠিক প্রতিদান। এই অবস্থায় তারা চিরদিন থাকবে। তাদের শাস্তি লঘু করা হবে না এবং তাদের বিরামও দেয়া হবে না।' [আলে ইমরানঃ আয়াত নং -৮৭ ও ৮৮]

৯ ) 'নিশ্চিতভাবে জেনে রাখো, যারা কুফরী অবলম্বন করেছে এবং কুফরীর অবস্থায় জীবন দিয়েছে, তাদের মধ্য থেকে কেউ যদি নিজেকে শাস্তি থেকে বাঁচাবার জন্য সারা পৃথিবীটাকে স্বর্ণে পরিপূর্ণ করে বিনিময় স্বরূপ পেশ করে তাহলেও তা গ্রহণ করা হবে না। এ ধরনের লোকদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি এবং তারা নিজেদের জন্য কোন সাহায্যকারীও পাবে না।' [আলে ইমরানঃ আয়াত নং -৯১]

১০) 'আর যারা কুফরীনীতি অবলম্বন করেছে, আল্লাহর মোকাবিলায় তাদের ধন-সম্পদ কোন কাজে লাগবে না এবং তাদের সন্তান–সন্ততিও। তারা তো আগুনের মধ্যে প্রবেশ করবে এবং সেখানেই তারা থাকবে চিরকাল।' [আলে ইমরানঃ আয়াত নং -১১৬]

১১) 'যারা ঈমানকে ছেড়ে দিয়ে কুফরী কিনে নিয়েছে তারা নিঃসন্দেহে আল্লাহর কোন ক্ষতি করছে না। তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রয়েছে। কাফেরদের আমি যে ঢিল দিয়ে চলছি এটাকে যেন তারা নিজেদের জন্য ভালো মনে না করে। আমি তাদেরকে এ জন্য ঢিল দিচ্ছি, যাতে তারা গোনাহের বোঝা ভারী করে নেয়, তারপর তাদের জন্য রয়েছে কঠিন অপমানকর শাস্তি।' [আলে ইমরানঃ আয়াত নং -১৭৭ ও ১৭৮]

১২ ' আল্লাহ তাদের কথা শুনেছেন যারা বলে, আল্লাহ‌ গরীব এবং আমরা ধনী। এদের কথাও আমি লিখে নেবো এবং এর আগে যে পয়গাম্বরদেরকে এরা অন্যায়ভাবে হত্যা করে এসেছে তাও এদের আমলনামায় বসিয়ে দেয়া হয়েছে। (যখন ফায়সালার সময় আসবে তখন) আমি তাদেরকে বলবোঃ এই নাও, এবার জাহান্নামের আযাবের মজা চাখো!' [আলে ইমরানঃ আয়াত নং -১৮১]

জাহান্নামের ভয়াবহ শাস্তি সম্পর্কে কতিপয় আয়াত-১

বিষয়: বিবিধ

৩৩২৩ বার পঠিত, ৭১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

168551
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:০০
আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সবাইকে জাহান্নাম থেক্কে হেফাজত করুন। আমীন। Praying Praying
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:১৩
122421
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying Praying Praying
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:১৪
122425
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ দু্’আ করতেন, 'ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার সমীপে পানাহ চাচ্ছি কবর আযাব থেকে, জাহান্নামের আযাব থেকে, জীবন ও মরণের ফিতনা থেকে এবং মাসীহ দাজ্জাল এর ফিতনা থেকে।'

[ বুখারি ]
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:০৫
122473
মাটিরলাঠি লিখেছেন : আমীন।
168552
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:০২
প্রিন্সিপাল লিখেছেন : হে আল্লাহ! তুমি আমাদেরকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা কর। আমীন
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:১৬
122428
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:১৭
122429
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



নুমান ইবন বাশীর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলে আকরাম ﷺ কে বলতে শুনেছি যে, 'কিয়ামতের দিন ঐ ব্যাক্তির সবচে হালকা আযাব হবে, যার দু-পায়ের তালুতে রাখা হবে প্রজ্জলিত অঙ্গার, তাতে তার মগয ফুটতে থাকবে।'

[ বুখারি ]
168557
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:০৭
লোকমান লিখেছেন : আমরা দিন দিন আখেরাত বিমুখ হয়ে দুনিয়া মুখি হয়ে যাচ্ছি। জান্নাতের অফূরন্ত নিয়ামতরাজী ও আখেরাতের ভয়াবহ শাস্তির কথা ভুলে যাওয়ার যার মূল কারন। স্বরণ করিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:১৯
122431
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : মহান আল্লাহর কাছে এই প্রার্থনা করি আমরা যেন আখিরাতমুখি হয়ে দুনিয়াবিমুখ হতে পারি।আমীনPraying
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২৩
122434
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



উসামা ইবন যায়িদ রাদিয়াল্লাহু আনহু সুত্রে রাসূলে আকরাম ﷺ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ 'আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়ালাম, (এরপর দেখতে পেলাম যে) তথায় যারা প্রবেশ করেছে তারা অধিকাংশই নিঃস্ব। আর ধনাঢ্য ব্যাক্তিরা আবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে, আর জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার হুকুম দেওয়া হয়েছে। এরপর আমি জাহান্নামের দরজায় গিয়ে দাঁড়ালাম। তখন (দেখতে পেলাম যে) এখানে প্রবেশ কারীদের অধিকাংশই হচ্ছে নারী।'

[ বুখারি ]
168565
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:১৫
আফরা লিখেছেন : হে আল্লাহ! তুমি আমাদেরকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা কর। আমীন
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২৪
122437
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২৫
122438
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেনঃ 'জান্নাত তোমাদের কারো জুতার ফিতার চাইতেও বেশি কাছাকাছি আর জাহান্নামও তদ্রুপ।'

[ বুখারি ]
168600
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৫৩
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : কুফরী এমন একটি নিকৃষ্ট কাজ যা সকল ভালো আমলকে বিনষ্ট করে দেয়। সুরা মুহাম্মাদ এর ৩২-৩৪ নং আয়াতে কুফরীর ভয়াবহ পরিণাম সম্পর্কে বলা হয়েছে। আফসোস হয় তাদের জন্য যারা লেবাসে বেশভূষা ও কর্মে ভালো মুসলমানের মতো কিন্তু ধর্মনিরপেক্ষতার মত ভয়াবহ কুফরীতের বিশ্বাস করে।

সুরা মুহাম্মাদ এর ৩২-৩৪ নং আয়াতসমূহঃ
إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا وَصَدُّوا عَن سَبِيلِ اللَّهِ وَشَاقُّوا الرَّسُولَ مِن بَعْدِ مَا تَبَيَّنَ لَهُمُ الهُدَى لَن يَضُرُّوا اللَّهَ شَيْئًا وَسَيُحْبِطُ أَعْمَالَهُمْ

নিশ্চয় যারা কাফের এবং আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে ফিরিয়ে রাখে এবং নিজেদের জন্যে সৎপথ ব্যক্ত হওয়ার পর রসূলের (সঃ) বিরোধিতা করে, তারা আল্লাহর কোনই ক্ষতি করতে পারবে না এবং তিনি ব্যর্থ করে দিবেন তাদের কর্মসমূহকে।

يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا أَطِيعُوا اللَّهَ وَأَطِيعُوا الرَّسُولَ وَلَا تُبْطِلُوا أَعْمَالَكُمْ


হে মুমিনগণ! তোমরা আল্লাহর আনুগত্য কর, রসূলের (সাঃ) আনুগত্য কর এবং নিজেদের কর্ম বিনষ্ট করো না।

إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا وَصَدُّوا عَن سَبِيلِ اللَّهِ ثُمَّ مَاتُوا وَهُمْ كُفَّارٌ فَلَن يَغْفِرَ اللَّهُ لَهُمْ


নিশ্চয় যারা কাফের এবং আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে ফিরিয়ে রাখে, অতঃপর কাফের অবস্থায় মারা যায়, আল্লাহ কখনই তাদেরকে ক্ষমা করবেন না।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২৭
122439
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আল্লাহ আমাদেরকে হিফাজত করুন....আমীনPraying
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২৭
122440
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ ইবনু উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের কেউ মারা গেলে অবশ্যই তার সামনে সকাল ও সন্ধ্যায় তার অবস্থানস্থল উপস্থাপন করা হয়। যদি সে জান্নাতী হয়, তবে (অবস্থানস্থল) জান্নাতীদের মধ্যে দেখানো হয়। আর সে জাহান্নামী হলে, তাকে জাহান্নামীদের (অবস্থানস্থল দেখানো হয়) আর তাকে বলা হয়, এ হচ্ছে তোমার অবস্থান স্থল, ক্বিয়ামত দিবসে আল্লাহ তোমাকে পুনরুত্থিত করা অবধি।'

[বুখারী ও মুসলিম]
168602
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৫৯
সায়েম খান লিখেছেন : আল্লাহ আমাদেরকে জাহান্নাম থেকে হেফাজত করুন। আমিন।
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২৮
122442
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৫
122454
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন জান্নাত সৃষ্টি করলেন, তখন জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'যাও, জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা এবং উহার অধিবাসীদের জন্য যেই সমস্ত জিনিস আল্লাহ তা‘আলা তৈরী করে রেখেছেন, সবকিছু দেখে আসলেন, এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জান্নাতের অবস্থা সম্পর্কে শুনবে, সে অবশ্যই উহাতে প্রবেশ করবে। (অর্থাৎ, প্রবেশের আকাঙ্খা করবে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতের চারপার্শে কষ্টসমূহ দ্বারা বেষ্টন করে দিলেন, অতঃপর পুনরায় জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'হে জিবরাইল! আবার যাও এবং পুনরায় জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা দেখে আসলেন এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! এখন যা কিছু দেখলাম, উহার প্রবেশপথ যে কষ্টকর। আমার আশংকা হচ্ছে যে, কোন একজনই উহাতে প্রবেশ করবে না।'

রাসূলে আকরাম ﷺবলেন, অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা যখন জাহান্নামকে সৃষ্টি করলেন, তখন বললেন, 'হে জিবরাইল! যাও, জাহান্নাম দেখে আস।'

তিনি দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জাহান্নামের ভয়ংকর অবস্থার কথা শুনবে, সে কখনও উহাতে প্রবেশ করবে না। (অর্থাৎ, এমন কাজ করবে, যাতে উহা হতে বেঁচে থাকতে পারে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামের চারপার্শে প্রবৃত্তির আকর্ষণীয় বস্তু দ্বারা বেষ্টন করলেন এবং পুনরায় জিবরাইলকে বললেন, 'আবার যাও এবং দ্বিতীয়বার উহা দেখে আস।'

তিনি গেলেন এবং এবার দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমরা ইজ্জতের কসম করে বলছি, আমার আশংকা হচ্ছে, একজন লোকও উহাতে প্রবেশ ব্যতীত বাকী থাকবে না।'

[আবু দাউদ,,তিরমিযী, নাসাঈ, মিশকাত]
168603
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:০০
আহমদ মুসা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৪১
122464
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদHappy Praying
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৫৩
122606
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের (ব্যবহৃত) আগুন জাহান্নামের আগুনের সত্তর ভাগের একভাগ মাত্র।'

বলা হল, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহু ! জাহান্নামীদের শাস্তির জন্য দুনিয়ার আগুনই তো যথেষ্ঠ ছিল।'

তিনি বললেন, ‘দুনিয়ার আগুনের উপর জাহান্নামের আগুনের তাপ আরো উনসত্তরগুন বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে, প্রত্যেক অংশে তার সমপরিমাণ উত্তাপ রয়েছে। ’

[ বুখারি ]
168626
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৮
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : মহান আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ আল্লাহ আমাদের জাহান্নামের আজব থেকে রক্ষা কর
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৫৪
122607
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৫৫
122608
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হারিসা ইবনে ওহব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলে আকরাম ﷺ কে বলতে শুনেছি,

'আমি কি তোমাদের দোজখীদের বিষয়ে জানাব না? তারা হলো প্রত্যেক অহংকারী, সীমালংঘনকারী, অবিনয়ী ও উদ্ধত লোক।'

(বুখারী, মুসলিম)
168635
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:০৩
গন্ধসুধা লিখেছেন : Worried Worried
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৫৬
122609
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : Praying Praying Praying
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৫৭
122610
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :


আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ দু্’আ করতেন, 'ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার সমীপে পানাহ চাচ্ছি কবর আযাব থেকে, জাহান্নামের আযাব থেকে, জীবন ও মরণের ফিতনা থেকে এবং মাসীহ দাজ্জাল এর ফিতনা থেকে।'

[ বুখারি ]
১০
168646
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:২৮
জবলুল হক লিখেছেন : : হে আল্লাহ! তুমি আমাদেরকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা কর। আমীন
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০০
122611
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০১
122612
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



নুমান ইবন বাশীর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলে আকরাম ﷺ কে বলতে শুনেছি যে, 'কিয়ামতের দিন ঐ ব্যাক্তির সবচে হালকা আযাব হবে, যার দু-পায়ের তালুতে রাখা হবে প্রজ্জলিত অঙ্গার, তাতে তার মগয ফুটতে থাকবে।'

[ বুখারি ]
১১
168687
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:২৮
জোবাইর চৌধুরী লিখেছেন : ভালো লেগেছে,অনেক ধন্যবাদ।
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০২
122613
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ জানাইHappy Praying Praying Praying
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৪
122614
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



উসামা ইবন যায়িদ রাদিয়াল্লাহু আনহু সুত্রে রাসূলে আকরাম ﷺ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ 'আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়ালাম, (এরপর দেখতে পেলাম যে) তথায় যারা প্রবেশ করেছে তারা অধিকাংশই নিঃস্ব। আর ধনাঢ্য ব্যাক্তিরা আবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে, আর জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার হুকুম দেওয়া হয়েছে। এরপর আমি জাহান্নামের দরজায় গিয়ে দাঁড়ালাম। তখন (দেখতে পেলাম যে) এখানে প্রবেশ কারীদের অধিকাংশই হচ্ছে নারী।'

[ বুখারি ]
১২
168693
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৩৫
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সবাইকে জাহান্নাম থেকে হেফাজত করুন। আমীন। Praying
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৫
122615
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying Praying Praying
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৬
122616
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেনঃ 'জান্নাত তোমাদের কারো জুতার ফিতার চাইতেও বেশি কাছাকাছি আর জাহান্নামও তদ্রুপ।'

[ বুখারি ]
১৩
168709
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৫৭
ভিশু লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ খাইরান!
Praying Praying Praying
Happy Happy Happy
Good Luck Good Luck Good Luck
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৬
122617
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বারাকাল্লাহু ফীকPraying Praying Praying Praying
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৮
122618
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ ইবনু উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের কেউ মারা গেলে অবশ্যই তার সামনে সকাল ও সন্ধ্যায় তার অবস্থানস্থল উপস্থাপন করা হয়। যদি সে জান্নাতী হয়, তবে (অবস্থানস্থল) জান্নাতীদের মধ্যে দেখানো হয়। আর সে জাহান্নামী হলে, তাকে জাহান্নামীদের (অবস্থানস্থল দেখানো হয়) আর তাকে বলা হয়, এ হচ্ছে তোমার অবস্থান স্থল, ক্বিয়ামত দিবসে আল্লাহ তোমাকে পুনরুত্থিত করা অবধি।'

[বুখারী ও মুসলিম]
১৪
168718
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:১২
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আল্লাহ আমাদেরকে জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি দিন।
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৯
122619
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:২৫
122624
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন জান্নাত সৃষ্টি করলেন, তখন জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'যাও, জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা এবং উহার অধিবাসীদের জন্য যেই সমস্ত জিনিস আল্লাহ তা‘আলা তৈরী করে রেখেছেন, সবকিছু দেখে আসলেন, এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জান্নাতের অবস্থা সম্পর্কে শুনবে, সে অবশ্যই উহাতে প্রবেশ করবে। (অর্থাৎ, প্রবেশের আকাঙ্খা করবে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতের চারপার্শে কষ্টসমূহ দ্বারা বেষ্টন করে দিলেন, অতঃপর পুনরায় জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'হে জিবরাইল! আবার যাও এবং পুনরায় জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা দেখে আসলেন এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! এখন যা কিছু দেখলাম, উহার প্রবেশপথ যে কষ্টকর। আমার আশংকা হচ্ছে যে, কোন একজনই উহাতে প্রবেশ করবে না।'

রাসূলে আকরাম ﷺবলেন, অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা যখন জাহান্নামকে সৃষ্টি করলেন, তখন বললেন, 'হে জিবরাইল! যাও, জাহান্নাম দেখে আস।'

তিনি দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জাহান্নামের ভয়ংকর অবস্থার কথা শুনবে, সে কখনও উহাতে প্রবেশ করবে না। (অর্থাৎ, এমন কাজ করবে, যাতে উহা হতে বেঁচে থাকতে পারে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামের চারপার্শে প্রবৃত্তির আকর্ষণীয় বস্তু দ্বারা বেষ্টন করলেন এবং পুনরায় জিবরাইলকে বললেন, 'আবার যাও এবং দ্বিতীয়বার উহা দেখে আস।'

তিনি গেলেন এবং এবার দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমরা ইজ্জতের কসম করে বলছি, আমার আশংকা হচ্ছে, একজন লোকও উহাতে প্রবেশ ব্যতীত বাকী থাকবে না।'

[আবু দাউদ,,তিরমিযী, নাসাঈ, মিশকাত]
১৫
168763
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:০২
শিকারিমন লিখেছেন : হে আল্লাহ! তুমি আমাদেরকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা কর। আমীন
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৮
123119
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৯
123120
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের (ব্যবহৃত) আগুন জাহান্নামের আগুনের সত্তর ভাগের একভাগ মাত্র।'

বলা হল, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহু ! জাহান্নামীদের শাস্তির জন্য দুনিয়ার আগুনই তো যথেষ্ঠ ছিল।'

তিনি বললেন, ‘দুনিয়ার আগুনের উপর জাহান্নামের আগুনের তাপ আরো উনসত্তরগুন বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে, প্রত্যেক অংশে তার সমপরিমাণ উত্তাপ রয়েছে। ’

[ বুখারি ]
১৬
168766
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:০৩
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সবাইকে জাহান্নাম থেক্কে হেফাজত করুন। আমীন।
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৫২
123194
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
123196
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



হারিসা ইবনে ওহব রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলে আকরাম ﷺ কে বলতে শুনেছি,

'আমি কি তোমাদের দোজখীদের বিষয়ে জানাব না? তারা হলো প্রত্যেক অহংকারী, সীমালংঘনকারী, অবিনয়ী ও উদ্ধত লোক।'

(বুখারী, মুসলিম)
১৭
168775
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:১৩
সাইদ লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সবাইকে জাহান্নাম থেক্কে হেফাজত করুন। আমীন।
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
123197
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
123199
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ দু্’আ করতেন, 'ইয়া আল্লাহ! আমি আপনার সমীপে পানাহ চাচ্ছি কবর আযাব থেকে, জাহান্নামের আযাব থেকে, জীবন ও মরণের ফিতনা থেকে এবং মাসীহ দাজ্জাল এর ফিতনা থেকে।'

[ বুখারি ]
১৮
168793
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১৫
জোছনার আলো লিখেছেন : দুনিয়ার পিছে পরে আখিরাতের কথা ভুলে যাই আমরা। আল্লাহ্‌ আমাদের জাহান্নামের আগুন থেকে বাচার জন্য সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুন। আমীন।
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
123209
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০৮
123210
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



নুমান ইবন বাশীর রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলে আকরাম ﷺ কে বলতে শুনেছি যে, 'কিয়ামতের দিন ঐ ব্যাক্তির সবচে হালকা আযাব হবে, যার দু-পায়ের তালুতে রাখা হবে প্রজ্জলিত অঙ্গার, তাতে তার মগয ফুটতে থাকবে।'

[ বুখারি ]
১৯
169232
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৩১
আলোর আভা লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপু।
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১০
123212
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদHappy Praying
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১০
123213
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



উসামা ইবন যায়িদ রাদিয়াল্লাহু আনহু সুত্রে রাসূলে আকরাম ﷺ থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ 'আমি জান্নাতের দরজায় দাঁড়ালাম, (এরপর দেখতে পেলাম যে) তথায় যারা প্রবেশ করেছে তারা অধিকাংশই নিঃস্ব। আর ধনাঢ্য ব্যাক্তিরা আবদ্ধ অবস্থায় রয়েছে, আর জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার হুকুম দেওয়া হয়েছে। এরপর আমি জাহান্নামের দরজায় গিয়ে দাঁড়ালাম। তখন (দেখতে পেলাম যে) এখানে প্রবেশ কারীদের অধিকাংশই হচ্ছে নারী।'

[ বুখারি ]
২০
169254
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:০৯
শেখের পোলা লিখেছেন : সেই জাহান্নাম থেকে বাঁচিয়ে নিও আল্লাহ আমাদের৷
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১১
123214
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১১
123215
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেনঃ 'জান্নাত তোমাদের কারো জুতার ফিতার চাইতেও বেশি কাছাকাছি আর জাহান্নামও তদ্রুপ।'

[ বুখারি ]
২১
169354
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:৫০
আফরোজা হাসান লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সবাইকে জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করুন। আমীন।
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১২
123217
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১২
123218
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আব্দুল্লাহ ইবনু উমার রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত যে, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের কেউ মারা গেলে অবশ্যই তার সামনে সকাল ও সন্ধ্যায় তার অবস্থানস্থল উপস্থাপন করা হয়। যদি সে জান্নাতী হয়, তবে (অবস্থানস্থল) জান্নাতীদের মধ্যে দেখানো হয়। আর সে জাহান্নামী হলে, তাকে জাহান্নামীদের (অবস্থানস্থল দেখানো হয়) আর তাকে বলা হয়, এ হচ্ছে তোমার অবস্থান স্থল, ক্বিয়ামত দিবসে আল্লাহ তোমাকে পুনরুত্থিত করা অবধি।'

[বুখারী ও মুসলিম]
২২
170024
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৪৩
অজানা পথিক লিখেছেন : আল্লাহ আপনার কলমকে আর ও শানিত করুন
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৪৪
123740
অজানা পথিক লিখেছেন : এধরনের সংগ্রহ অঅরও ছড়িয়ে দেবার জন্যে
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৫৮
123808
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমীনPraying আল্লাহ আমাদের সবার কলমকে আর ও শানিত করুন Praying Praying Praying
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৫৯
123809
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবু হুরায়রাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, আল্লাহ তা‘আলা যখন জান্নাত সৃষ্টি করলেন, তখন জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'যাও, জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা এবং উহার অধিবাসীদের জন্য যেই সমস্ত জিনিস আল্লাহ তা‘আলা তৈরী করে রেখেছেন, সবকিছু দেখে আসলেন, এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জান্নাতের অবস্থা সম্পর্কে শুনবে, সে অবশ্যই উহাতে প্রবেশ করবে। (অর্থাৎ, প্রবেশের আকাঙ্খা করবে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জান্নাতের চারপার্শে কষ্টসমূহ দ্বারা বেষ্টন করে দিলেন, অতঃপর পুনরায় জিবরাইল (আ.)-কে বললেন, 'হে জিবরাইল! আবার যাও এবং পুনরায় জান্নাত দেখে আস।'

তিনি গিয়ে উহা দেখে আসলেন এবং বললেন, 'হে আল্লাহ! এখন যা কিছু দেখলাম, উহার প্রবেশপথ যে কষ্টকর। আমার আশংকা হচ্ছে যে, কোন একজনই উহাতে প্রবেশ করবে না।'

রাসূলে আকরাম ﷺবলেন, অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা যখন জাহান্নামকে সৃষ্টি করলেন, তখন বললেন, 'হে জিবরাইল! যাও, জাহান্নাম দেখে আস।'

তিনি দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমার ইজ্জতের কসম! যে কেহ এই জাহান্নামের ভয়ংকর অবস্থার কথা শুনবে, সে কখনও উহাতে প্রবেশ করবে না। (অর্থাৎ, এমন কাজ করবে, যাতে উহা হতে বেঁচে থাকতে পারে)।'

অতঃপর আল্লাহ তা‘আলা জাহান্নামের চারপার্শে প্রবৃত্তির আকর্ষণীয় বস্তু দ্বারা বেষ্টন করলেন এবং পুনরায় জিবরাইলকে বললেন, 'আবার যাও এবং দ্বিতীয়বার উহা দেখে আস।'

তিনি গেলেন এবং এবার দেখে এসে বললেন, 'হে আল্লাহ! তোমরা ইজ্জতের কসম করে বলছি, আমার আশংকা হচ্ছে, একজন লোকও উহাতে প্রবেশ ব্যতীত বাকী থাকবে না।'

[আবু দাউদ,,তিরমিযী, নাসাঈ, মিশকাত]
২৩
171290
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
ইক্লিপ্স লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো পিলাচ
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
125074
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদHappy Praying
০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
125076
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন :



আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলে আকরাম ﷺ বলেছেন, 'তোমাদের (ব্যবহৃত) আগুন জাহান্নামের আগুনের সত্তর ভাগের একভাগ মাত্র।'

বলা হল, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহু ! জাহান্নামীদের শাস্তির জন্য দুনিয়ার আগুনই তো যথেষ্ঠ ছিল।'

তিনি বললেন, ‘দুনিয়ার আগুনের উপর জাহান্নামের আগুনের তাপ আরো উনসত্তরগুন বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে, প্রত্যেক অংশে তার সমপরিমাণ উত্তাপ রয়েছে। ’

[ বুখারি ]

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File