ফেসবুক থেকে নেওয়া অসাধারণ কিছু কমেন্ট.........পড়ার আমন্তণ

লিখেছেন লিখেছেন বিবেকবান ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১২:৫৬:১৪ রাত

শাহবাগের শপথ এবং শপথের নিগূঢ় অর্থ......

১. আপনার মেয়েকে জামাত-শিবির পরিচালিত রেটিনা কোচিং সেন্টারে পাঠাবেননা।

নিগূঢ় অর্থঃ আপনার মেয়েকে পরিমলের কোচিংয়ে পাঠান......

২. জামাত-শিবিরের আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইসলামী ব্যাংকে কোন একাউন্ট খুলবেন না, এই ব্যাংকে আপনার টাকা জমা রাখবেন না।

নিগূঢ় অর্থঃ সোনালি ব্যাংকে বেশি বেশি একাউন্ট খুলুন। আপনার সব সঞ্চয় এই ব্যাংকেই জমা রাখুন........

আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে, আজ ওদের আনন্দের দিন। আজ শুধু

মুন্নি সাহা, আসিফ মহিউদ্দিন দের জয়জয়কার। বঙ্গদেশের আন্দোলন

উৎসবের গান গাওয়ায় জয়জয়কার কবির সুমনদেরও। জানিনা,

উপরে আল্লাহ কি কৌশল নিয়ে অপেক্ষা করছেন। আমার একান্ত বিশ্বাস যেকোনো ভাবেই হোক আল্লাহ তাঁর

দ্বীনকে শাহবাগের বাম ও নাস্তিক নেতৃত্বাধীন "ছাত্র ইউনিয়ন

নেত্রী লাকী" দের উন্মাদনা থেকে রক্ষা করবেন।

আমি জানি শাহবাগে যারা যাচ্ছেন তাদের নেতৃত্বে নাস্তিকরা থাকলেও

সেখানে ইসলাম প্রিয় ভাইরাও আছেন। আল্লাহ সেই ভাইদের চোখ

কিভাবে খুলে দিবেন সেটা তিনিই ভালো জানেন। কারণ তিনিই সর্বোত্তম পরিকল্পনাকারী। আজ BBC নিউজ করেছে, "Huge Bangladeshi rally seeks

death penalty for Islamists".

একদিন বুঝবি। সেদিন বড় দেরি হয়ে যাবে... বড় দেরি... "যারা ঈমানের পথ অবলম্বন করেছে তারা আল্লাহর পথে লড়াই করে।

আর যারা কুফরীর পথ অবলম্বন করেছে তারা লড়াই করে তাগুতের পথে।

কাজেই শয়তানের সহযোগীদের সাথে লড়ো এবং নিশ্চিত

জেনে রাখো, শয়তানের কৌশল আসলে নিতান্তই দুর্বল।" [সুরা নিসা,আয়াত ৭৬]

প্রায় ৯০ভাগ মুসলমান আর ৯ভাগ হিন্দুর দেশ বাংলাদেশে কিভাবে গুটিকয়েক নাস্তিক শাহবাগের মহাসমাবেশে ধর্মভিত্তিক রাজনীতিনিষিদ্ধের কথা বলে? ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করার কথা বলার সাহস তোদের কে দিলো?

বাংলাদেশ এমন একটি দেশ যেখানে নাস্তিককে কোন হিসেবে ধরা হয়না। এখানে ৯০ভাগ মুসলমান, ৯ভাগ হিন্দু এবং বাকি ১ভাগ অন্যান্য ধর্মের, কোন নাস্তিকের হিসেব নেই (উকিপেডিয়ায় প্রাপ্ত ২০১০এর হিসেব অনুযায়ী)। ধর্মের উপর কোন আঘাত আসলে সকল প্রকার ধর্মপ্রান মুসলমান, হিন্দু, খ্রিষ্টান এর জবাব দিবে। এটা ধর্মপ্রান মানুষের দেশ, কোন নাস্তিকের নয় ।

াহবাগের আন্দোলন মূলত ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থাকেই অনিবার্য করে তুলেছে।

@অনেকেই বলছেন, আইনতো মানুষই করেছে তাহলে মানুষের জন্য পরিবর্তন করতে দোষ কি।

আসলে মানুষের তৈরি আইন এমনই.. মানুষের ইনস্ট্যান্ট চাহিদা বা ইচ্ছা অনুযায়ী তৈরি আবার ইচ্ছা অনুযায়ী পরিবর্তনের আকাংখা। চূড়ান্ত কোন সমাধান নেই। কিন্তু এতে আইনের অপব্যবহারের ঝুকি অনেক।

তাই এখন চূড়ান্ত সমাধানের জন্য মানুষের ইচ্ছা সম্পর্কে পরিপূর্ন ঞ্জাত আল্লাহ সুবহানুহু অতায়ালার আইনের দিকেই ফিরতে হচ্ছে... এভাবে মানুষের চাওয়া এখন মূলত ইসলামী রাষ্ট্রব্যবস্থাক্ই অনিবার্য করে তুলেছে..

বিষয়: বিবিধ

৩৩০৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File