لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ অাল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, এবং তিনিই মহান। মহান আল্লাহ বলেন আমার বান্দা ঠিক বলেছে, আমি ছাড়া কোন হক ইলাহ নেই আমিই মহান

লিখেছেন লিখেছেন কুয়েত থেকে ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:৪৬:২৪ রাত

হযরত আবূ হুরায়রা (রাঃ) ও হযরত আবূ সায়িদ রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তারা উভয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখেছেন, তিনি বলেছেন বান্দা যখন বলে: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ তিনি বলেন আল্লাহ বলেন: আমার বান্দা ঠিক বলেছে, আমি ছাড়া কোন হক ইলাহ নেই, আমিই মহান। বান্দা যখন বলে: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ তিনি বলেন: আমার বান্দা ঠিক বলেছে, একলা আমি ছাড়া কোন হক ইলাহ নেই। বান্দা যখন বলে: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ لَا شَرِيكَ لَهُ তিনি বলেন: আমার বান্দা ঠিক বলেছে, আমি ছাড়া কোন হক ইলাহ নেই, আমার কোন শরীক নেই। বান্দা যখন বলে: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ তিনি বলেন: আমার বান্দা ঠিক বলেছে, আমি ছাড়া কোন হক ইলাহ নেই, রাজত্ব আমার, আমার জন্যই প্রশংসা। বান্দা যখন বলে: لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَلَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّهِ، তিনি বলেন আমার বান্দা ঠিক বলেছে, আমি ছাড়া কোন হক ইলাহ নেই, আমার তৌফিক ব্যতীত পাপ থেকে বিরত থাকা ও ইবাদত করার ক্ষমতা নেই। [ইবনু মাজাহ, তিরমিযি, ইবনু হুমাইদ ও ইবনু হিব্বান] শায়খ আলবানি হাদিসটি সহিহ বলেছেন।

সহীহ হাদিসে কুদসী হদিস নং -৩০

বিষয়: বিবিধ

৭৯৭ বার পঠিত, ১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

384777
০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ সকাল ১১:৩৩
কুয়েত থেকে লিখেছেন : ২০০১ জোট বদ্ধ নির্বাচন,২০০৬ সালে সংঘবদ্ধ আওয়ামী হামলার শিকার জামায়াত-শিবির ১৭ জনের শাহাদাত।নিরব বি এন পির শাসন আমলের প্রশাসন।রাষ্ট্রপ্রতি ইয়াজউদ্দিনের ও বি এন পির মনোনীত করা ভারতের এজেন্ট ও ইসরাইলী ক্লাবের মেম্বার মইউনো আহমেদ সেনা প্রধান,আমান আজমী সহ ৭জনকে জৈষ্ঠতা লংঙ্গন করে করা হয়েছিল।এর পর পাতানো সেনাসরকারের নির্বাচন ভারতের সিলেক্ট করে দেয়া ব্যাক্তিদের দিয়ে সরকার গঠন।কোন করণ ছাড়া জামায়াত নেতাদের গ্রেপ্তার,মিথ্যা মামলাই কারাগারে রাখা হলো।শুরু হলো এবার ইসলাম মুছে ফেলার খেলা।সংবিধান থেকে আল্লাহর উপর পুর্ণ আস্তা ও বিশ্বাস তুলে দেওয়া,বিসমিল্লাহ তুলে দেওয়া,সব দিগ থেকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হিন্দুদের বসানো এভাবে সাজানো রাষ্ট্রিয় কাঠামো।এর পর ধর্মীয় লিবাসে আহলে হক বা ইসলামের ডেন্ডার ধারী সকল ইসলামী দলকে পৃষ্ঠ পোষকতা দিয়ে বুঝানো হলো জামায়াতকে মারছি ইসলামকে নয়,অন্য দিগে সব গুরুত্বপুর্ণ স্থানে নাস্তিক ও হিন্দুদের বসানো হলো।
এর পর শুরু হলো জামায়াত নেতাদের জুডিশিয়াল ক্লিনিং,৭১ সালের মিথ্যা,বানয়াট বস্তাপচা অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডের রায়,আর এতে উচ্চাসে সুযুগ পেয়ে ধর্মের বিরুদ্ধে নাস্তিকদের যে রুপ তা নিজেদের অজান্তে ফুটে উঠলো সাহবাগে,জনতার জোয়ারে সৃষ্টি হলো হেফাজত,সরকারের এক মাইরে ইসলামের হেফাজত বাদ দিয়া নিজেদের হেফাজতের রাস্তা ঠিক করলো আহমেদ শফিরা এর পর বাকিটা ইতিহাস।বি এন পি, জামাতী বা রাজাকার শব্দ থেকে রক্ষা পেতে নিরবে জামায়াত নেতাদের হত্যায় সমর্থন দিল,ভাবলো আজ হোক আর কাল হোক আমরাতো একদিন ক্ষমতায় যাবো।জামায়া-শিবিরের শত শত শহীদের লাশ বহন বহন করতে করতে এক সময় সবটাকে, নিজেদের ভাগ্যে,আর নেতাদের ভাগ্যে খোদার হাতে ছেড়ে দিয়েছেন।একে একে ৭ জন নেতার শাহাদাতকে মেনে নিয়েছে,লক্ষ লক্ষ নেতাদের কষ্ট দুর্দশাকে সাথে করে কাফেলাকে বাচিয়ে রাখার চেষ্টা করে যাচেছ।কিন্তুু বি এন পি বরা বরের মত বিশ দলের প্রাধান হিসেবে শুধু নিজেদের স্বার্থ কিভাবে ধরে রাখবে তা নিয়ে ব্যাস্ত ছিল।তার উৎকৃষ্ট প্রমাণ গেল ঢাকা সিটি নির্বাচনে তাবিথ আওয়ালের পার্থী।সবশেষে পলাশীর আম্রকাননের মত আজ খালেদা জিয়া এক পরাজিত নবাবীর মত একদল কাপুরুষ আর মীরজাফরের হাতে দলের ভাগ্যে তুলে দিয়ে করাগারের পথে রওনা হলেন।
অথচ সেদিন যদি জামায়াত নেতাদের গ্রেপ্তারের সাথে সাথে গর্জে উঠতেন নির্বাচনী মাঠের স

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File