দৃষ্টিনন্দন এই সড়কটি পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ বলেই জানান প্রধানমন্ত্রী। নির্মাণের পরিকল্পনা হয় ১৯৮৯ সালে সড়কমন্ত্রী। তবে শেষটা কবে হবে..?
লিখেছেন লিখেছেন কুয়েত থেকে ০৬ মে, ২০১৭, ০৮:৩০:২৫ রাত
দৃষ্টিনন্দন এই সড়কটি পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ বলেই জানান আমাদের গনতান্ত্রীক সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নির্মাণের পরিকল্পনা হয় ১৯৮৯ সালে জানালেন সড়কমন্ত্রী। তবে শেষটা কবে হবে তা তিনি জানান নাই।
১৯৮৯ সালেই এই সড়ক নির্মাণের পরিকল্পনা হয়। তবে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর এর কাজ শুরু হয় বলে জানান সড়কমন্ত্রী। কিন্তু ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে কাজ থেমে যায়।
এরপর ২০০৮ সালে আবার কাজ শুরু হয়।
এই সড়কটি নির্মাণ করতে গিয়ে সেনাবাহিনীকে নানা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয়েছে। নির্মিত সড়ক সমুদ্রে বিলীন হয়ে যাওয়া, লোনা পানিতে নির্মাণ সামগ্রীর ক্ষতি হওয়া, ঝড়, জলোচ্ছ্বাসের আঘাত ও ভূমিধসসহ নানা সমস্যা মোকাবেলা করে কাজ করেছে সেনাবাহিনী।
এর মধ্যে সবচেয়ে বড় বিপর্যয়টি ঘটে ২০১০ সালের ১৪ জুন রাতে। কক্সবাজারের হিমছড়ির ১৭ ইসিবি ক্যাম্পে পাহাড় ধসে পাঁচ সেনা সদস্যের মৃত্যু হয়। পরদিন বিকালে তাঁদের মধ্যে পাঁচ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়।
দুর্ঘটনার পর আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর জানায়, এই সেনা সদস্যরা কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত মেরিন ড্রাইভ সড়কটির নির্মাণ কাজে নিয়োজিত ছিলেন। সেই প্রাণহানির ঘটনাটি উল্লেখ করে সড়কটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার খুব কষ্ট লাগছে।
আমাদের দেশে ৮০ কি মি. রাস্থা র্নিমান করতে কত বছর লাগে? উন্নয়ন তো দেশের জন্য এবং তা দেশের জনগনের টাকা দিয়েই হয় রাস্থামন্ত্রী আর প্রধানমন্ত্রী কারাে বাবার টাকায় হয়না। বরং ঐ প্রজেক্ট গুলোর টাকায় তারাই লালে লাল হয়ে যায়। তার পরেও অন্যর নামে মিথ্যা প্রচার কারাই যেন তাদের মৌলিক কাজ।
বিষয়: বিবিধ
১০৭৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন