সে রাতে কি হয়েছিল তুরস্কে . .? তুর্কি সেনাপ্রধান জেনারেল হুলুসি আকারকে বন্দুকের নলের মুখে সামরিক অভ্যুত্থানের ঘোষণা দিতে বলা হয়েছিল।
লিখেছেন লিখেছেন কুয়েত থেকে ১৯ জুলাই, ২০১৬, ০৪:৫৩:৪৫ বিকাল
তুরস্কের সেনাপ্রধান জেনারেল হুলুসি আকারকে বন্দুকের নলের মুখে সামরিক অভ্যুত্থানের ঘোষণা দিতে বলা হয়েছিল।
সামরিক বাহিনীর এক ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য দিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম হুররিয়েত ডেইলি নিউজ।
সূত্র জানায়, অভ্যুত্থানের রাতে সেনাপ্রধানের প্রাইভেট সেক্রেটারি মেজর জেনারেল মেহমেত দিসলি সেনাপ্রধানের নিরাপত্তারক্ষী, সহায়তাকারী ও সচিবদেরকে নিয়ে অভ্যুত্থানকারীদের পক্ষাবলম্বন করেন। তারা বন্দুকের নলের মুখে সেনাপ্রধানকে অভ্যুত্থানের ঘোষণা দেয়ার জন্য জোর তৎপরতা চালান।
তবে সেনাপ্রধান আকার তার সেক্রেটারির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। এ কারণে দিসলি ক্ষিপ্ত হয়ে সেনাপ্রধানকে শারীরিকভাবে নাজেহাল করেন। পাশাপাশি তার ঘাড়ে বেল্ট দিয়ে চেপে ধরেও নির্যাতন করেন।
এরপরেও আকারা অভ্যুত্থানকারীদের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তার সেক্রেটারি দিসলি তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন।
এ সময় তিনি বলেন, ‘অভ্যুত্থানের ঘোষণায় স্বাক্ষর করুন কমান্ডার। আপনি দেখতে পারবেন, খুব ভালো কিছু ঘটবে।
এ সময় ডেপুটি সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াসার গুলের, সেনাবাহিনীর জেনারেল সালেহ জাকি কোলাক ও বিমান বাহিনীর কমান্ডার জেনারেল আবেদিন উনাল এক বিয়ের অনুষ্ঠানে ছিলেন। সেখানে তারা নিজেদের সহায়তাকারী ও নিরাপত্তা কর্মীদের হাতে বন্দী হয়ে পড়েন।
এক পর্যায়ে সেনাপ্রধানকে নিজেদের দলে ভেড়াতে না পেরে আঙ্কারা থেকে উত্তর-পশ্চিমে আতিনজি বিমানঘাঁটিতে জিম্মি করে অভ্যুত্থানের চেষ্টা চালায় বিদ্রোহী সেনা সদস্যরা।
এদিকে অভ্যুত্থান চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ার পরেও শনিবার সকাল পর্যন্ত প্রেসিডেন্ট এরদোগান ঠিক জানতেন না, তার সেনা প্রধানের ভাগ্যে কি ঘটেছে।
সকালে ইস্তাম্বুলে এরদোগান বলেন, সেনাবাহিনীর চিফ অব স্টাফ জেনারেল হুলুসি আকার কোথায়, কী অবস্থায় আছেন, তিনি জানেন না।
এরপর আঙ্কারা থেকে উত্তর-পশ্চিমে আতিনজি বিমানঘাঁটিতে অভিযান চালিয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল হুলুসি আকারকে উদ্ধার করা হয়।
বিষয়: বিবিধ
১৬৯৬ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
গুরুত্বপূর্ণ বিস্তারিত তথ্য সমৃদ্ধ লিখাটির জন্য জাজাকাল্লাহু খাইর।
"আল্লাহর আইন চাই সৎ লোকের শাসন চাই"
আমাদের দেশের অনেক আলেমেরা কুরআন নিয়ে রাজনীতি করেন, কুরআনের মধ্যে রাজনীতি আছে বলেন, কিন্তু রাজনীতির নামে কুরআনে কোনো সুরা আছে নাকি???
আসুন দেখা যাক!
রাজনীতি হলো রাজ্য শাসনের জন্য সবচেয়ে বড় নীতি, তাকেই বলে রাজনীতি।
আল্লাহ হচ্ছেন দুনিয়া ও আখেরাতের মালিক রাজাধীরাজ আর নবী হচ্ছেন দুনিয়া ও আখেরাতের বাদশাহ।
মহান আল্লাহর আইন, মহানবীর নীতি ইসলাম, তাই ইসলাম ই হচ্ছে সকল নীতি শ্রেষ্ঠ নীতি ইসলাম ই রাজনীতি।
১. তামাম পৃথিবী একটি রাষ্ট্র বা রাজ্য এই রাষ্ট্রের নামে আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল মুলক্, মুলক্ মানে রাষ্ট্রের সুরা।
উক্ত সুরার মধ্যে উল্লেখ আছে রাষ্ট্র কাকে বলে, রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট কি, এবং কি কি সজ্ঞার আয়ত্বে পড়লে রাষ্ট্র হয় এ সকল বর্ণনা আছে।
২. এবার রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য মানুষ লাগবে, যে মানুষগুলো রাষ্ট্র চালাবে সেই মানুষগুলোকে নির্বাচিত করবে জনগণ, এই জনগণের নামেও (জেনারেল পাবলিকের নামেও) আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুদ দাহার, দাহার মানে জনগণেরর সুরা। জনগণ সরকারের কাছে কি কি দাবি করবে, আর সরকার জনগণের কাছে কি কি দ্বায়বদ্ধ থাকবে উক্ত সুরার মধ্যে তা বর্ণনা আছে।
৩. শুধু জনগণ হইলেই হয়না ঐক্যবদ্ধ হওয়া লাগে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নির্বাচন আন্দোলন সংগ্রাম করতে হয় এই ঐক্যের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল যুমার। যুমার মানে ঐক্যবদ্ধ জনগণ। ঐক্য কোন্ কোন্ ভিত্তির উপরে হবে সেই ১১টা নীতিমালার কথা বর্ণনা উক্ত সুরার মধ্যে আছে।
৩. এবার রাষ্ট্র পরিচালনা করবে কে? এই রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য কোন্ কোন্ মানুষ নেতা হতে পাবরে (লিডার হবে) সেই নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল ইয়াসিন, ইয়াসিন মানে নেতা। উক্ত সুরার মধ্যে রাষ্ট্র পরিচালক নেতার ৮টি কোয়ালিটি বৈশিষ্টের কথা বর্ণনা আছে।
৪. এবার রাষ্ট্র চালাতে সংবিধান লাগবে সেই সংবিধানের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল ফুরক্বান, ফুরক্বান মানে সংবিধানের সুরা। উক্ত সুরাতে দেশ চালানোর জন্য দেশের সংবিধানের মধ্যে ১৮৩টি ধারা থাকবে সেই ১৮৩টি ধারার বর্ণনা আছে।
৫. এবার দেশ চালাতে মন্ত্রী পরিষদেরর পরামর্শ লাগে এই মন্ত্রী পরিষদের কোয়ালিটি নিয়ে আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুস শুরা। শুরা মানে মন্ত্রী পরিষদ। যারা মন্ত্রী হবেন তাদের জন্য ৪টি কোয়ালিটি এবং আনুসাংগিক কর্মনীতির কথা উক্ত সুরার মধ্যে বর্ণনা আছে।
৬. এবার নেতারা কোথায় বসে দেশ চালাবে সেই নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল বালাদ, বালাদ মানে রাজধানীর সুরা। উক্ত সুরার মধ্যে দেশের রাজধানীর বৈশিষ্ট সম্বলিত বর্ণনা আছে।
৭. এবার রাজধানীর মধ্যে শ্রেষ্ঠ যায়গা থাকে নগরী, নগরীতে সংসদ ভবন হয় সেই নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুস সাবা। সাবা মানে নগরী। সাজানো ঘোছানো নগরীর বৈশিষ্টের কথা উক্ত সুরাতে বর্ণনা আছে।
৮. এবার দেশ চালাতে সৈন্যবাহিনী লাগে সেই সৈন্যবাহিনীর নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুজ যুখরুফ, যুখরুফ মানে সৈন্যবাহিনী। উক্ত সুরাতে দেশের সৈন্যবাহিনীর জন্য ৭টি কোয়ালিটি গুনাগুন বর্ণনা আছে।
৯. এবার এই সেনাবাহিনীর সংঘবদ্ধ হওয়ার নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুছ ছফফাত, ছফফাত মানে সৈন্য সংঘবদ্ধ। উক্ত সুরাতে সৈন্যদের সংঘবদ্ধের জন্য সারিবদ্ধ থাকার ৩টি নীতি পদ্ধতির কথা বর্ণনা আছে।
১০. এবার র্যার পুলিশ বিজিপি মিলে যৌথ অভিযান চালায় সেই যৌথ নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল আহযাব, আহযাব মানে যৌথবাহিনী। উক্ত সুরার মধ্যে যৌথবাহিনীর ৯টি কোয়ালিটি নীতির কথা বর্ণনা আছে।
১১. এবার র্যাব পুলিশ বিজিপিরা মিলে যৌথ অভিযান চালায় সেই যৌথ অভিযানের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল আদিয়াহ, আদিয়াহ মানে যৌথ অভিযান। উক্ত সুরাতে যৌথ বাহিনীর যৌথ অভিযানের ৫টি নীতি অবলম্বন করে অভিযান চালানোর কথা বর্ণনা আছে।
১২. এবার আমরা কোনো কোনো ক্ষেত্রে জোটবদ্ধ হয়ে সমাবেশ করি সেই সমাবেশের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল জুমুআ, জুমুআ মানে সাপ্তাহিক সমাবেশ। উক্ত সুরাতে এই সমাবেশে মানুষের সমাজ জীবন কল্যাণের আদেশ নিষেদ পেশ করার বর্ণনা আছে।
১৩. এবার আমরা জোট বদ্ধ হয়ে মহা সমাবেশ করে থাকি সেই মহা সমাবেশের নামেও আল্লাহ তা'য়ালা কুরআনে একটি সুরা নাযিল করছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল হাসর, হাসর মানে মহা সমাবেশ। উক্ত সুরাতে আখেরাতের ময়দানে হাসরে আল্লাহ তা'য়ালা সমস্ত মানুষদের নিয়ে মহা সমাবেশ করবেন। আর মানুষেরা তাদের প্রয়োজনে রাজধানীতে মহা সমাবেশ করার বর্ণনা আছে।
১৪. এবার দেশ পরিচালনার জন্য মহিলাদের সাথে জোট করা যাবে কি? সেই সেই ব্যয়াপারেও আল্লাহ তা'য়ালা একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে মুমতাহিনা, মুমতাহিনা মানে পরীক্ষিতা নারী। উক্ত সুরাতে আল্লাহ তা'য়ালা দেশ দশ ও স্বাধীনতার জন্য সর্বত্র ত্যাগকারীনি সাহসী নারীর ৯টি গুনের কথা বর্ণনা করেছেন।
১৫. এবার জোটবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করে হার জিত হবে তাই সেই হার জিত সম্পর্কেও আল্লাহ তা'য়ালা একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে তাগাবুন, তাগাবুন মানে হার-জিত। হার-জিত হয়ে কোনো দল, এক দল আরেক দলের উপর জুলুম নির্যাতন না করার জন্য ২টি পরামর্শের বর্ণনার কথা এই সুরাতে আছে।
১৬. এবার জোটবদ্ধ হয়ে তর্কবিতর্ক করার নামেও আল্লাহ তা'য়ালা একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে মুযাদালাহ, মুজাদালাহ মানে তর্কবিতর্কে আলাপ আলোচনায় হার জিত।
উক্ত সুরাতে আল্লাহ তা'য়ালা জোটবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে সংগ্রামে তর্ক বিতর্ক করার মধ্যে মিথ্যা কথার আশ্রয় না নেয়ার জন্য ৯টি উপদেশের কথা বর্ণনা করেছেন।
১৭. দলের নেতা হয়ে আলাপ আলোচনা তর্ক বিতর্ক করে সংগ্রামের মধ্য দিয়ে শতশত মানুষের প্রাণনাশ করে কোনো নেতা নতজানু পন্থা অবলম্বন না করার জন্য আল্লাহ তা'য়ালা একটি সুরা নাযিল করেছেন, সুরাটির নাম হচ্ছে সুরাতুল জাছিয়াহ, জাছিয়াহ মানে নতজানু হয়োনা। উক্ত সুরায় আল্লাহ তা'য়ালা যেকোনো নেতাকে নিজের কোনো স্বার্থে নিরব নতজানু না হওয়ার জন্য ৩টি পরামর্শ নীতি অমলম্বন করার কথা বর্ণনা করেছেন।
১৮. সংগ্রামে হার জিত হয়ে নতজানু না হয়ে নিরব না হয়ে আলোচনার জন্য দুই পক্ষ থেকে প্রতিনিধি দল পাঠানোর জন্য আল্লাহ তা'য়ালা একটি সুরা নাযিল করছেন সুরাটির নাম হচ্ছে মুরসালাত, মুরসালাত মানে প্রতিনীধি দল বা সদস্য। (সেখানে ভিন্ন ধর্মবলাম্বি লোকও থাকতে পারে) উক্ত সুরাতে আল্লাহ তা'য়ালা অবস্হান বুঝে আলোচনা করে আল্লাহকে ভয় করে একটি সুন্দর পরিবেশ তৈরি করার কথা বর্ণনা করেছেন।
১৯. হে নবী! এই কুরআন আপনার প্রতি নাযিল করেছি যা দিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করে মানুষের মধ্যে সু'বিচার প্রতিষ্ঠিত করেন!
{সুরা নিসা ১০৫ + সুরা হাদিদ ২৫ + সুরা ছফ ৯}
২০. সৃষ্টি যার আইন চলবে তাঁর+যারা আল্লাহর কুরআনের আইন দিয়ে বিচার ফায়সালা করেনা (রাষ্ট্র পরিচালনা করেনা) তারা জালিম ফাসিক কাফির!
দারুল উলূম দেওবন্দের ৮টি মূলনীতিঃ-********
১। অত্যাচারি শাসকের সাহায্য ব্যতীত শুধু জনসাধারণের সাহায্যে এই প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হবে। এভাবে জনসাধারণের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা এবং স্বাধীনতাকামী মুজাহিদগণের পক্ষে জনমত গঠন।
২। ব্যাপকহারে ছাত্র ভর্তি করে তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করে আধিপত্যবাদী ইংরেজদের বিরুদ্ধে জিহাদ পরিচালনার জন্য সুশিক্ষিত এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত বাহিনী গঠন।
৩। শুরাতাত্ত্বিক অর্থাৎ পরামর্শের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হবে।
৪। যে কোনো সংগ্রামকে সফলতায় নিয়ে যেতে হলে সমমনাদের সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন, তাই এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক এবং কর্মচারীবৃন্দ সমমনা হতে হবে।
৫। প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে শিক্ষা কোর্স সম্পন্ন করে সঠিক দায়িত্ব পালনের উপযোগী হতে হবে।
৬। চাঁদা সংগ্রহের মাধ্যমে গরিবদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে এবং পুঁজিবাদী, ধনী এবং জমিদারদের সাথে সম্পর্ক বিছিন্ন করতে হবে।
৭। অত্যাচারি শাসকের কোনো সাহায্য গ্রহণ করা যাবে না।
৮। মুখলিস/নির্মোহ লোকদের চাঁদাকে বেশি গুরুত্ব দিতে
কি চমত্কার মিল:-
পুরুষ শব্দটা এসেছে ২৪ বার,*নারী শব্দটা এসেছে ২৪ বার*আদেশ শব্দটা এসেছে ১০০০ বার,*নিষেধ শব্দটা এসেছে ১০০০ বার*হালাল শব্দটা এসেছে ২৫০ বার,*হারাম শব্দটা এসেছে ২৫০ বার*জান্নাত শব্দটা এসেছে ১০০০ বার,*জাহান্নাম শব্দটা এসেছে ১০০০ বার*দুনিয়া শব্দটা এসেছে ১১৫ বার,*আখিরাত শব্দটা এসেছে ১১৫ বার*ফেরেশতা শব্দটা এসেছে ৮৮ বার,*শয়তান শব্দটা এসেছে ৮৮ বার*জীবন শব্দটা এসেছে ১৪৫ বার,*মৃত্যু শব্দটা এসেছে ১৪৫ বার*উপকার শব্দটা এসেছে ৫০ বার,*ক্ষতিকর শব্দটা এসেছে ৫০ বার*মানুষ শব্দটা এসেছে ৩৬৮ বার,*রাসূল শব্দটা এসেছে ৩৬৮ বার*যাকাত শব্দটা এসেছে ৩২ বার,* বরকত শব্দটা এসেছে ৩২ বার* জিহ্বা শব্দটা এসেছে ২৫ বার,*উত্তম বাক্য শব্দটা এসেছে ২৫ বার* মাস শব্দটা এসেছে ১২ বার,দিন শব্দটা এসেছে ৩৬৫ বার। মোট, ২৪ টি শব্দ ব্যবহার হয়েছে ৬৬২১ বার একটু কষ্ট করে ২৪ টি শব্দের অর্থ জেনে নিতে পারলে,৬৬২১ টি শব্দের অর্থ জানা হয়ে যাবে। যা কুরআন বুঝতে ও অনেক সহজ হবে আশা করি।
মন্তব্য করতে লগইন করুন