মুনাফিকদের শত্রুনেই এটাই ইতিহাস কিন্তু ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করেনা...!
লিখেছেন লিখেছেন কুয়েত থেকে ২৬ আগস্ট, ২০১৫, ১১:৫৫:২৮ রাত
সত্য একদিন বেরিয়ে আসবে এটা ইতিহাসের একটি প্রতিশ্রুতি। পৃথিবীতে অন্যায়কারী সব চিন্হ গুলো মুছে ফেলার চেষ্টা করে। কিন্তু সত্য ইতিহাস মুছে ফেলতে পারেনা। এটাই ষড়যন্ত্রকারীদেও সবচেয়ে বড় ব্যর্থতা।
স্বাধীনতার ফেরিওয়ালারা যাদের সাথে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ফেরি করছে সে ১৪ দলের অন্যতম নেতা মহাজোট সরকারের তথ্যমন্ত্রী, জাসদ সভাপতি, হাসানুলহক ইনুর এবং তার দলের বিরুদ্ধে স্বয়ং মুজিব হত্যার ক্ষেত্র তৈরির অভিযোগ এখন ”টক অব দ্যা কান্ট্রি।
একশ্রেণীর অন্ধ ও অনুগত মিডিয়া যতই উটপাখির মত বালির মধ্যে মাথা গুজিয়ে বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে তবুও কেন যেন আড়াল করা যাচ্ছে না!। কারণ জনাব ইনুর বিরুদ্ধে এসব অভিযোগের আওয়াজ তুলেছেন তিনি আওয়ামীলীগের একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি প্রেসিডিয়াম সদস্য।
অনেক পুরাতন পার্লামেন্টারিয়ান, সাবেক মন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্বিয় ও অত্যন্ত কাছের লোক হিসেবে পরিচিত। তার এই অভিযোগ অবশ্যই গুরুত্বের দাবিদার। এটি অবশ্যই তদন্তের দাবি উঠেছে বিভিন্ন পক্ষ থেকে।
সে দাবি ক্রমেই জোরদার হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বি.এন.পি তথমন্ত্রীর পদত্যাগ এবং বিষয়টি তদন্তের দাবি জানিয়েছে। এরআগে একাধিকবার আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ ও জাসদ ইনুর বিরুদ্ধে শেখ মুজিব হত্যার ক্ষেত্র তৈরি ও বেনিফিসিয়ারীর অভিযোগ করেছেন।
সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শোক দিবসের আলোচনা সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমল্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম বলেছেন- ‘জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জাসদই বঙ্গবন্ধুর হত্যার পথ প্রশস্ত করে দিয়েছিল।
মুক্তিযুদ্ধের নামধারী এই জাসদের নেতাকর্মীরা মুজিববাহিনী, মুক্তিবাহিনী ও গণবাহিনীতে ছিল। স্বাধীনতাবিরোধীরা কখনো বঙ্গবন্ধুর ওপর আঘাত হানতে পারত না, যদি এই গণবাহিনী, জাসদ বঙ্গবন্ধুর বিরোধীতা করে বিভিন্ন জায়গায় ডাকাতি, মানুষ হত্যা ও এমপি মেরে পরিবেশ সৃষ্টি না করত।
হে আল্লাহ আপনি শেখ মুজিবের আসল হত্যা কারী ও সড়যন্ত্র কারিদের শাস্তিদাও।
বিষয়: বিবিধ
২০০৭ বার পঠিত, ১০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
জিয়াকে পঁচানো দলে প্রভাব প্রায় হারিয়ে ফেলা আওয়ামী নেতাদের একটা খুব প্রিয় ট্রেন্ড হলেও এটা এখন সবাই কাজে লাগাচ্ছে ।
কাজে লাগালেও মন্ত্রীত্ব তো আর সব্বাইকে দেওয়া হবে না । তাই এক্সট্রা পারফরমেন্স হিসেবে দলের বাইরের মন্ত্রীদেরকে টার্গেট করা হচ্ছে ।
লাগ ভেল্কি লাগ চোখে মুখে লাগ।
দ্বিতীয় ন্যংটো প্রথম ন্যংটোকে বলছে বেটা তুইও তো ন্যংটো! আমারে ন্যংটো বলস ক্যান?
প্রথম ন্যংটো দ্বিতীয় ন্যংটোকে উত্তর দিচ্ছে- বেটা আমি তো শাড়ির আচলের নীচে আশ্রয় নিছি দ্যাখস না ক্যান?
দ্বিতীয় ন্যংটো প্রথম ন্যংটোর কাছে আবদার করছে- শাড়ীর আচলে তুই একাই আশ্রয় নিলি ক্যান? মুই কই যামু?
প্রথম ন্যংটো দ্বিতীয় ন্যংটোকে বলছে- তোরে শুদ্ধ শাড়ীর নীচে আশ্রয় দিলে শাড়ীটাই তো খুলে যাবে!!! তখন সবাই ন্যংটো হয়ে যাবে! তার চেয়ে বরং তুই শাড়ীর আচলের বাইরে থাক।
মন্তব্য করতে লগইন করুন