শহরতলী ও গ্রাম থেকে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা পালাতে শুরু......

লিখেছেন লিখেছেন কুয়েত থেকে ১৪ মে, ২০১৩, ১১:৫৮:৩৮ সকাল

জাতীয় নির্বাচনের আর মাত্র কয় দিন। যা ইতি মধ্যে ক্রাক ডাউন শুরু হয়ে গেছে। শেখ হাসিনা প্রতি জেলার নেতাদের ঢাকায় ডেকে নিয়ে ইতি মধ্যে একটা মেসেজ দিচ্ছেন তা হলো হাসি...না সরকার কোন মতেই ক্ষমতা ছাড়বে না।

তাই নেতারা যেনো নিজ নিজ এলাকায় খুব শক্ত অবস্থান নেয়। শাহাদাৎ স্কয়ার শাপলা চত্ত্বরে হাজার হাজার মুসলমান গণহত্যার পর আওয়ামী কেডার বোকা কর্মীরা উজ্জিবিত হলেও চালাক নেতারা মহা বিপদে পড়েছে।

আসন্ন মহা গণবিষ্ফোরণ আচ করতে পেরে অনেক আগে থেকে নেতারা দেশ ত্যাগ করতে শুরু করলেও শাহাদাৎ স্কয়ারের গণহত্যার পর তা কিছুটা স্তিমিত হয়ে যায়। কিন্তু এখন পরিবেশ সম্পূর্ণ ভিন্ন গ্রাম-গঞ্জ ইতি মধ্যেই আওয়ামী শুন্য হয়ে গেছে।

চালাক চতুর নেতারা অধিকাংস গা ঢাকা দিয়ে চলছে আবার কেও কেও ইতি মধ্যে পার্শ্ববর্তী দেশে পাড়ি জমিয়েছে। এ ছাড়া অন্যান্য দেশে পাড়ি জমানো সংখ্যা ইতি মধ্যে সকল রেকর্ড অতিক্রম করেছে।

এ ঘটনা সম্পূর্ণ সত্য বিশ্বাস না হলে একটু চার পাশে নজর বুলিয়ে নিন। চারিদিকে এখন প্রকৃত আওয়ামী রাজনীতিবীদ খুজে পাবেন না। ইতি মধ্যে আওয়ামীলীগ ক্ষমতার যে অপব্যবহার করেছে। যে দাপট দেখিয়েছে তাতে সাধারন জনগণের কাছে তাদের কোন স্থান নেই।

এখন যা আছে সবগুলা সন্ত্রাস কেডার। আর একটি কথা কিছু দিন আগে পুলিশ দিয়ে টর্চার করতো তার পর আসলো rab এখন এতেও কাজ হচ্ছে না অনির্দিষ্ট কালের জন্য আধা সামরিক বাহিনী বিজিবি নামিয়েছে সারা দেশে, এর পর বাদ থাকলো সামরিক সেনা বাহিনী

বুঝতেই পারছেন অল্প দিনের মধ্যে কত পরিবর্তন। অতএব আওয়ামীলীগ যাই করুক শেষ রক্ষা হবে না এটা পরিস্কার। এখন জামাত শিবির হেফাজত কেউ আর শুধু প্রতিরোধ করা না, প্রতিশোধ নেওয়ার কথা ভাবছে।

কারন দেয়ালে পিট ঠেকে গেছে আওয়ামীরা ভূলে যায় ক্ষমতায় গিয়ে মানুষের অধীকার। ইতি মধ্যে সারা বাংলাদেশের কর্মসূচীতে তার স্পষ্ট প্রমাণ ফুটে উঠেছে। ১০ থেকে ১২ জনের এক একটা মিছিল শুধু মিছিলি নয় এটা যেন এক একটা জ্বলন্ত আগ্নেয় গীরি।

বিষয়: বিবিধ

১৫৮১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File