দ্বীন ক্বায়েমের কর্মীদের দৈন্যদশা

লিখেছেন লিখেছেন ঈগল ০৩ জুন, ২০১৪, ১১:৫১:১৪ সকাল

জামাআত শিবিরের বিরোধীতা করে লিখলে দেওবন্দী ও বেদআতপন্থীরা বেজায় খুশি হয়। পারলে লেখককে তারা পীর বানিয়ে ফেলে আর কি

আবার কেউ যদি দেওববন্দীদের বিশেষ করে বর্তমান সময়ের আলোচিত নেতা আল্লামা আহমাদ শফি (দা.বা) এর সমালোচনা করে লিখে তাহলে তার রক্ষা নাই। এদের অবস্থা দেখলে মনে হবে আল্লামা আহমাদ শফি (দা.বা) যেন এদের নবী (নাউযুবিল্লাহ)। এরা ভুলে যায় নাবী আলাইহি সাল্লামগণ ছাড়া কেউ ভুলের ঊদ্ধে নয়।

অন্যদিকে দেওবন্দী পন্থীদের বিরুদ্ধে লিখলে জামাআত শিবির কর্মীরা মহা খুশি হয়। এমনকি বাংলাদেশের প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিয়িডিয়ার প্রতি এদের অনাস্থা থাকলেও যখন এই মিডিয়াগুলি আল্লামা শফি (দা.বা) এর বিরুদ্ধে লিখে তখন তারা এই সংবাদগুলিও লুফে নেয়। ফেসবুক ও ব্লগে আল্লামা শফীর চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার করে ছাড়ে।

এই হচ্ছে আমাদের অবস্থা!!!

বিষয়: বিবিধ

৮৯৮ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

229900
০৩ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
সুশীল লিখেছেন : দেওবন্দী পন্থীদের বিরুদ্ধে লিখলে জামাআত শিবির কর্মীরা মহা খুশি হয়
229924
০৩ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
আহমদ মুসা লিখেছেন : প্রকৃত ইসলামপন্থীরা কখনো সহযাত্রী ও সমমনা ইসলামী দলগুলোর আকাবির/দায়িত্বশীল মহান ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে বিশোধগার করে না। হয়তো আত্মশুদ্ধি ও এসলাহের কিছু দৃষ্টিগোচর হলে তা কৌশলে প্রকাশ করে সর্বোত্তম শালীন ও মার্জিত ভাষায়। এটাকে ইসলামে নিষিদ্ধ করা হয়নি। বরং এটাই হচ্ছে ইসলামের আসল মহিমা। কিন্তু আমাদের ভাইদের মধ্যে এতো সুন্দর ইসলামিক রীতি রেওয়াজ বিসর্জন দিয়ে পরস্পর দোষারুপের যে নোংরামিপূর্ণ কালচারের চর্চার করছে তা দেখে খুবই দূঃখ/বৃথা লাগে একজন মুসলমান হিসেবে।
আমি এখানে কোন ব্যক্তি বা গোষ্টী বা কোন দলীয় দৃষ্টিভঙ্গী থেকে এসব কথা বলছি না। আমাদের সবারই উচিত আমাদের ভাব/প্রকাশভঙ্গীতে যেন আল্লাহর রাসুলের (সা) সুন্নাতকে বিসর্জন না দিই।
229946
০৩ জুন ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
ইমরান ভাই লিখেছেন : কোরআন ও সহীহ হাদীসের পক্ষ্যে যারা তাদের সাথে সদা সর্বদা।
230093
০৩ জুন ২০১৪ বিকাল ০৫:১২
নূর আল আমিন লিখেছেন : নিজেদের মধ্যে বিবেদের কারণেই এতো দুর্দশা

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File