ইনডিয়া অক্টোপাস মত জড়িয়ে ধরতে চাইছে আমাদের স্বাধীনতা! স্বার্বভৌমতা রক্ষায় সজাগ থাকতে হবে।
লিখেছেন লিখেছেন এম এম ওবায়দুর রহমান ০২ নভেম্বর, ২০১৩, ০৮:১১:২৫ রাত
যেকোন মুল্যে ইনডিয়া চাচ্ছে আবার যেন আওমীলীগ ক্ষমতায় আসতে পারে। সেই লক্ষে ইনডিয়া গাট-ছাট বেধেই মাঠে নেমেছে বলে খবর দিয়েছে তাদের দেশের একটি পত্রিকা।
যদিও দুই দিন আগে সাংবাদিকদের কাছে ইনডিয়ান রাষ্ট্রদূত বলে ছিলেন যে, ইনডিয়া কোন দল নয় দেশের জনগনের সংঙ্গে বন্ধুত্ব রাখতে চায়!
এরকম কথা সেদেশের রাজনৈতিক দল এবং সরকার প্রায়ই বলে থাকেন। সেটা যে কথার কথা তা আজ আবারো প্রমানীত হয়েছে।
কেননা জানা গেছে আওমীলীগকে ক্ষমতায় আবার নিয়ে আসার জন্য এক হাজার কোটি টাকা নিয়ে প্রস্তুত রয়েছে ইন্দিরা গান্ধির প্রতিষ্ঠিত র । যার কারনে র " এর বাংলাদেশি এজেন্ট প্রথম আলু এবং ডেইলি ভরত একটি কল্পিত জরীপ প্রকাশ করেছে।
অপর দিকে বাংলা নিউজের ভৌমিক বাবুরা তাদের মাতৃভূমি ইনডিয়ান পত্রিকায় কলাম লিখছে যে, বাংলাদেশে নাকি ইনডিয়ার সামরিক হস্তক্ষেপ দরকার!!!
এই সমস্ত ছাগলের বাচ্চাদের নামে এখনো কেন দেশ দ্রোহীতার মামলা হলোনা সেটা একটা প্রশ্ন?
ওদিকে কলকাতার চটি পত্রিকা আনন্দ বাজার তারেক রহমান এবং বিএনপির সংঙ্গে পাকিস্থানের আইএসআর সংগে সর্ম্পকর কল্পীত চটি গল্প লিখেই চলছে।
যেমন করে দাদা বাবুরা তাদের চটি বইতে মায়ের সাথে যৌনাচারের সর্ম্পকর গল্প লিখে!!
রুচি হীন ইনডিয়ানদের কার্যক্রম আসলে সহ্যর সিমা অতিক্রম করছে।
এই অবস্থায় মেজাজ ধরে রাখা কষ্টকর।
এখনতো মনে হচ্ছে খালেদা জিয়ার দলকে ভোট দেওয়া ফরজ হয়ে গেলো। যদিও গত নির্বাচনে কোন দলকেই ভোট দেইনি।
ইনডিয়ান কেন হাজার কোটি টাকার মিশনে নামছে?
এই প্রশ্ন অবান্তর। কেননা গত পাঁচ বছরে ইনডিয়াকে হাসিনা সরকার সকল কিছু দিয়েছে। মূলত এখন আর কিছুই বাকি নেই।
তবে কেন তারা চায় আবারো আসুক হাসিনা?
উত্তর হলো বিএনপিজোট ক্ষমতায় আসলে অসম প্রেম ছুটে যাওয়ার শংকা রয়েছে।
তাই প্রধানমন্ত্রীর পুত্র রাষ্ট্রিয় খরচের নির্বাচনী সফরে বলেছেন, আর কোন দিনও তত্বাবধায়ক আসবে না, আমরা সেই ব্যাবস্থা করেছি!
অথাৎ একটি নীল নকশার দিকেই হাটছে সরকার। তারা গভীর একটি ষড়যন্ত্রর বাস্তবায়ন করতে চায়।
যেই কারনে ফোন আলাপ রেকর্ড করে প্রকাশ করার মত ঘটনা ঘটছে।
বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে সকল ভীন্নমতের গণমাধ্যোম।
প্রেসে তালা মেরে বিনা বিচারে বন্দি করা হয়েছে সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে। গুম করা হয়েছে ইনডিয়া বিরোধী বিএনপি নেতা ইলিয়াস আলীকে। ইয়াবা মাদকের ব্যাবসায় নেমেছে সরকারী দলের এমপি এবং তাদের পুত্ররা।
দেশের তরুনদের ধ্বংশ করে দিয়ে জাতিকে নুসপুংসুক করার চেষ্টা চলছে।
এই অবস্থায় আমাদের কি করনীয়?
সেটা গভীর ভাবে চিন্তা করে এগুতে হবে।
অস্থিরতা পরিহার করে ঠাণ্ডা মাথায় সিধান্ত নিতে হবে।
দেশের সকল স্বাধীনচেতা নাগরিক কে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
রুখে দিতে হবে বাকশাল। রুখে দিতে হবে আন্তজাতিক ষড়যন্ত্র।
বিষয়: বিবিধ
২৪২৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন