বর্বর ব্রিটিশরা এখনও সভ্য হয় নি।

লিখেছেন লিখেছেন তায়িফ ২২ জুলাই, ২০১৬, ০১:৪৫:৪৪ দুপুর



জামাত নেতাকে ডেকে নিয়ে অপমান করে বের করে দিয়েছে। অনেকে অবাক হয়েছেন। কিন্তু আমি অবাক হই নি। রক্তচোষা অসভ্য ইংরেজদের কাছ থেকে আর কি আশা করতে পারি।

৪৭ এ আমরা এই লাল শিয়ালদের এ দেশ থেকে তাড়িয়েছি। ৪৭ না আসলে ৭১ আসত না।ব্রিটিশদের তুলনায় পাকিস্তানীরা কিচুই করে নি। তার পরও আমরা অসভ্য ব্রিটিশদের কাছে নালিশ নিয়ে যাই। ওদেরকে তো আমরা তাড়িয়ে দিয়েছি। ওদেরকে সুযোগ দিলে তো অপমান করবে।

৭৫ এ আমাদের পূর্বপুরুষরা নাজাত এনে ছিলেন। সুযোগ পেলে আওয়ামেলীগ বাঙ্গালীদের উপর প্রতিশোধ নিবে তা জানাই ছিল। এখন হচ্ছেও তা ব্যংক, সেতু, বিদ্যুত সব লোটপাত করেছে। বিনা বিচারে মানুষ মারতেছে। গুম খুন রাহাজানী নিত্যনৈমিত্তিক ব্যপার।

“আমি ভারতীয়দের ঘেন্না করি। ওদের যেমন জানোয়ারের মত জীবন তেমন জানোয়ারের মত ধর্ম। খরগোশের মত এতো সন্তান উৎপাদন করলে দুর্ভিক্ষ তো হবেই।” – উইনস্টন চার্চিল

” দিল্লীর সরকার যখন পরিস্থিতির গুরুত্ব সম্বলিত দুর্দশার বিস্তারিত চিত্র ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান টেলিগ্রাম করে তাঁর কাছে পাঠান, তা দেখে চার্চিলের সংক্ষিপ্ত উত্তর ছিল, “তাহলে গান্ধী এখনো মরেনি কেন”?



বর্তমানে দক্ষিণ আফ্রিকার স্বায়ত্ত্বশাসিত একটি দেশ বোর এক সময় ছিল ব্রিটিশদের উপনিবেশ। স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করেছে এখানকার মানুষ। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় বোর যুদ্ধের সময় (১৮৯৯-১৯০২) দেশটির প্রায় ছয় ভাগের এক ভাগ মানুষকে গ্রেফতার করে ঔপনিবেশিক সরকার, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এদের বন্দী রাখা হয় বিভিন্ন বন্দী-শিবিরে।



অমৃতসর হত্যাকাণ্ড ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে ব্রিটিশদের অন্যতম কুখ্যাত গণহত্যা। ১৯১৯ সালের ১৩ এপ্রিল অবিভক্ত ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের অমৃতসর শহরে ইংরেজ সেনানায়ক ব্রিগেডিয়ার রেগিনাল্ড ডায়ারের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। মাত্র ১০ মিনিটে হত্যা করা হয় ১ হাজারের বেশি ব্রিটিশ-বিরোধীকে এবং আহত করা হয় আরো কয়েক হাজার মানুষকে।



ব্রিটিশদের উপনিবেশের বিরুদ্ধে ১৯৫১ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত কেনিয়াতে হয়েছিল ম ম বিদ্রোহ। এ সময়ে দেশটির হাজার হাজার লোককে ধরে তাদের নানা ধরনের অত্যাচার নির্যাতন করে ব্রিটিশরা। অসংখ্য নারীকে ধর্ষণ করে তারা।



ব্রিটিশদের শাসনামলে অবিভক্ত ভারতে দুর্ভিক্ষের শিকার হয়ে মারা যায় ১ কোটি ২০ লাখ থেকে ২ কোটি ৯০ লাখ মানুষ। এর কারণ ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে ব্রিটিশরা সব গম নিয়ে গিয়েছিল যুক্তরাজ্যে।

এছাড়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল তার সেনাদের জন্য ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে খাদ্যদ্রব্য নিয়ে যাওয়ায় এদেশে সৃষ্টি হয় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ। এতে বাঙলার মোট ৪০ লাখ লোক অনাহারে মারা যায়।

জামাত নেতাকে ডেকে নিয়ে অপমান করে বের করে দিয়েছে। অনেকে অবাক হয়েছেন। কিন্তু আমি অবাক হই নি। রক্তচোষা অসভ্য ইংরেজদের কাছ থেকে আর কি আশা করতে পারি।

৪৭ এ আমরা এই লাল শিয়ালদের এ দেশ থেকে তাড়িয়েছি। ৪৭ না আসলে ৭১ আসত না।ব্রিটিশদের তুলনায় পাকিস্তানীরা কিচুই করে নি। তার পরও আমরা অসভ্য ব্রিটিশদের কাছে নালিশ নিয়ে যাই। ওদেরকে তো আমরা তাড়িয়ে দিয়েছি। ওদেরকে সুযোগ দিলে তো অপমান করবে।

৭৫ এ আমাদের পূর্বপুরুষরা নাজাত এনে ছিলেন। সুযোগ পেলে আওয়ামেলীগ বাঙ্গালীদের উপর প্রতিশোধ নিবে তা জানাই ছিল। এখন হচ্ছেও তা ব্যংক, সেতু, বিদ্যুত সব লোটপাত করেছে। বিনা বিচারে মানুষ মারতেছে। গুম খুন রাহাজানী নিত্যনৈমিত্তিক ব্যপার।

“আমি ভারতীয়দের ঘেন্না করি। ওদের যেমন জানোয়ারের মত জীবন তেমন জানোয়ারের মত ধর্ম। খরগোশের মত এতো সন্তান উৎপাদন করলে দুর্ভিক্ষ তো হবেই।” – উইনস্টন চার্চিল

” দিল্লীর সরকার যখন পরিস্থিতির গুরুত্ব সম্বলিত দুর্দশার বিস্তারিত চিত্র ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান টেলিগ্রাম করে তাঁর কাছে পাঠান, তা দেখে চার্চিলের সংক্ষিপ্ত উত্তর ছিল, “তাহলে গান্ধী এখনো মরেনি কেন”?



বর্তমানে দক্ষিণ আফ্রিকার স্বায়ত্ত্বশাসিত একটি দেশ বোর এক সময় ছিল ব্রিটিশদের উপনিবেশ। স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করেছে এখানকার মানুষ। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় বোর যুদ্ধের সময় (১৮৯৯-১৯০২) দেশটির প্রায় ছয় ভাগের এক ভাগ মানুষকে গ্রেফতার করে ঔপনিবেশিক সরকার, যাদের বেশিরভাগই নারী ও শিশু। এদের বন্দী রাখা হয় বিভিন্ন বন্দী-শিবিরে।



অমৃতসর হত্যাকাণ্ড ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে ব্রিটিশদের অন্যতম কুখ্যাত গণহত্যা। ১৯১৯ সালের ১৩ এপ্রিল অবিভক্ত ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশের অমৃতসর শহরে ইংরেজ সেনানায়ক ব্রিগেডিয়ার রেগিনাল্ড ডায়ারের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। মাত্র ১০ মিনিটে হত্যা করা হয় ১ হাজারের বেশি ব্রিটিশ-বিরোধীকে এবং আহত করা হয় আরো কয়েক হাজার মানুষকে।



ব্রিটিশদের উপনিবেশের বিরুদ্ধে ১৯৫১ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত কেনিয়াতে হয়েছিল ম ম বিদ্রোহ। এ সময়ে দেশটির হাজার হাজার লোককে ধরে তাদের নানা ধরনের অত্যাচার নির্যাতন করে ব্রিটিশরা। অসংখ্য নারীকে ধর্ষণ করে তারা।



ব্রিটিশদের শাসনামলে অবিভক্ত ভারতে দুর্ভিক্ষের শিকার হয়ে মারা যায় ১ কোটি ২০ লাখ থেকে ২ কোটি ৯০ লাখ মানুষ। এর কারণ ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে ব্রিটিশরা সব গম নিয়ে গিয়েছিল যুক্তরাজ্যে।

এছাড়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল তার সেনাদের জন্য ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে খাদ্যদ্রব্য নিয়ে যাওয়ায় এদেশে সৃষ্টি হয় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ। এতে বাঙলার মোট ৪০ লাখ লোক অনাহারে মারা যায়।

আমাকে ফেসবুকে লাইক দিতে এখানে ক্লিক করুন।

বিষয়: বিবিধ

১৬৫৪ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

375089
২২ জুলাই ২০১৬ বিকাল ০৫:৩৪
সাদাচোখে লিখেছেন : স্রষ্টার একত্বে অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করতে বিশ্বের মানুষদের ফাইনাল ট্রায়ালের শুভ সূচনাই হয়েছে দ্বীপরাষ্ট্র! 'দ্যা ট্রু গ্রেট প্রতারক ইংল্যান্ড' এর জন্ম, বৃদ্ধি ও বিস্তারকে কেন্দ্র করে। যার এ টু জেড শক্তির পুরোটাই 'ডিসিপশান'। আর ডিসিপশান এর মাধ্যমে সে এক জাতির পর আর এক জাতিকে প্রতারিত করেছে, ছিনিয়ে নিয়েছে তাদের ঈমান, স্রষ্টার পরিবর্তে নিজেকে রব এর আসনে বসিয়ে মানুষকে করেছে তার বাধ্য, তার অনুগত। যে মানুষই তার বশ এর শিকার হয়নি সে মানুষকেই সে হত্যা করেছে,কিন্তু নিজে নয় হত্যা করিয়েছে তারই আর এক শিকার তথা প্রতারিত মানুষের মাধ্যমে। রব মানতে অস্বীকার কারী ভারতীয়দের হত্যা করেছে তারই হাতে প্রতারিত ভারতীয়দের দ্বারা, কেনিয়দের কেনিয়ান দ্বারা, আরবকে আরব দ্বারা। মুসলমানকে মুসলমান দ্বারা, আর বাংলাদেশিদের বাংলাদেশীদের দ্বারা। ভিন্ন নামে আর ভিন্ন আইডেন্টিটিতে।
ঐ একই ইংল্যান্ড প্রতারনার আশ্রয় নিয়ে বিশ্বের মানুষের অর্থ সম্পদ বাগিয়ে নিয়েছে আর তারা কানাকড়ি এমন প্রতারনার মাধ্যমে নেটিভ এর সামনে প্লেস করেছে এ স্থাপনা সে স্থাপনার নামে কিংবা এই এইড কিংবা সেই এইড এর নামে - নেটিভ লোকেরা ভাবে সত্যিই বুঝি ইংল্যান্ড মহা এক দাতা, ত্রাতা।

বিশ্বের মানুষকে এই মহাপ্রতারক ট্রু রব এর আল্টিমেইট বলয় হতে শুধু বের করেই আনে নি, শুধু নিজেকে সেই রব এর স্থানে প্রতিস্থাপিতই করেনি - সে সাথে এমন এক সিস্টেমে আবদ্ধ করেছে যে - মানুষ যেখানে যে অবস্থায়ই থাকুক না কেন - তার কাছে সাহায্য চাইতে বাধ্য হবে, তার কাছে আশ্রয়ের জন্য ছুটে যাবেই যাবে, তার কাছেই ভবিষ্যতের সুখময় দিনের প্রত্যাশা করবে।

স্বভাবতঃই আমরা তাই দেখি আমাদের তথাকথিত নেতা নেত্রীরা, আমাদের আলেম ওলামারা - ঐ ইংল্যান্ডের দিকে তাকিয়ে আছেন, কেউ কেউ আওয়ামীলীগের ভয়ে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমিয়েছেন এবং মিটিং মিছিল ও লবি করছেন এই প্রত্যাশায় যে প্রতারক ইংল্যান্ড তাদের বুঝিবা আগামী দিনে কোন সুখময় সময় উপহার দেবে।

আল্লাহ ভাল জানেন - কিন্তু আমি মনে করি তারা চুড়ান্ত রকমের প্রতারিত হয়েছেন, হচ্ছেন এবং আগামীতে আরো বেশী রকমের হবেন ঠিক যেমন করে সাদ্দাম হয়েছিল, গাদ্দাফি হয়েছিল, জিয়াউল হক হয়েছিল, মুরসী হয়েছিল, খালেদা হচ্ছে, এরদোগান হচ্ছে, সৌদী, কাতার, জর্ডান, আমিরাত ও সিসি হচ্ছে, আর আগামীতে ব্যারিস্টার রাজ্জাক, তুহিনমালিক ও তারেক জিয়া রা হবে। ইনশাল্লাহ্‌ (যদি আল্লাহ চান)।
২২ জুলাই ২০১৬ বিকাল ০৫:৪২
311091
তায়িফ লিখেছেন : টিউলিপও ওদের নেত্রী, তারেকও ওদের নেতা। সবাইকে এক ঘাটে পানি খাওয়াচ্ছে। কিন্তু জামাত ওদের বশ্যতা স্বীকার করবে না তা তারা বুঝে গেছে। ওরা স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার হা ভোট কিভাবে চুরি করল তা নিশ্চয় মনে আছে।
২২ জুলাই ২০১৬ বিকাল ০৫:৪৮
311093
সাদাচোখে লিখেছেন : কিন্তু জামাত ওদের বশ্যতা স্বীকার করবে না তা তারা বুঝে গেছে।

যদি তারা বুঝে গিয়ে থাকে তবে নিয়মানুযায়ী তাদের আওয়ামী বাংলাদেশীদের হাতে কিংবা তাদের তথাকথিত প্রক্সি বাহিনী র‍্যাব পুলিশের হাতে ফাঁসিতে ঝুলতে থাকতেই হবে নয়তো সো কল্ড তাদের গোপন বাহিনী আই এস নামে ঝোপ ঝাড় এ নালায় নর্দমায় মরতেই হবে।

এটাই প্রতারক ইংল্যান্ডের করনীয় কর্তব্য।
375092
২২ জুলাই ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:১৯
হতভাগা লিখেছেন : বৃটিশ - আমেরিকা - সৌদি-জামায়াত : এরা একই নৌকার যাত্রী

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File