শান্তিবাহিনীর মত শান্তি চুক্তি জামাতের সাথেও হবে তবে...........
লিখেছেন লিখেছেন তায়িফ ৩০ অক্টোবর, ২০১৪, ০৪:৪৯:০৮ রাত
০.৫ ভাগ জনসংখ্যার ক্ষুদ্র অংশ শান্তিবাহিনীর সাথে শান্তি চুক্তি করতে বাধ্য হয়েছিল এই আওয়ামেলীগ ,এই প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা তৃপ্তির ঢেকুর তুলেছিলেন।
অথচ বঙ্গবন্ধু কাপ্তাই লেকের মাধ্যমে অসংখ্য পাহাড়ীকে করেছিলেন গৃহহারা। তাদের দাবীকে উপেক্ষা করে তাদেরকে বাঙ্গালী হয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন।
মনমোহন সিং এর ভাষ্যমত বাংলাদেশের ২৫ ভাগ জনগণ জামাত শিবির। জামাত শিবিরের সাধারন জনগণের সাথে মিশে গেরিলা হামলা চালানো যত সহজ চাকমাদের জন্য তত সহজ ছিল না।কারন তাদের চেহারা বাঙ্গালীদের থেকে আলাদা।
অনেকে বলতেছেন জামাত শিবির অস্ত্র পাবে কোথায়? এ ক্ষেত্রে জামাত শিবিরকে কৌশলী হতে হবে। সিরিয়ায় যখন বাশার বিরোধী আন্দোলন হয়। তখন এক হোমস শহরেই এক দিনে চার হাজার লোক হত্যা করা হয়। বাশারের নির্দেশ ছিল নড়াচরা করে এমন কাউকে পেলেই গুলি করতে হবে। বাশার কি ভেবেছিল নুসরা ফ্রন্ট ঈসরাইলের সাহায্য নিয়ে বাশারের সাথে যুদ্ধ করবে?
বঙ্গবন্ধু শান্তির জন্য যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করে দিয়েছেন। কিন্তু আজ কোথায় সেই শান্তি?
আক্রমনই প্রতিরোধের একমাত্র উপায়। জামাত আইশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপর হামলা না করে, সাধারন আওয়ামীলগারদের জীবন বিষিয়ে তুলতে হবে। এভাবে তিলে তিলে না মরে, নতুন করে ভাবতে হবে। বিনপির ক্ষমতায় আসার দরকার নেই, আওয়ামেলীগ জামাতের সাথেই শান্তি চুক্তি করবে।
তাই শান্তির জন্য আওয়ামেলীগের উচিত প্রহসনের এই বিচার বন্ধ করা । আমরা আর কোন যুদ্ধ চাই না। আমরা কোন রক্তপাত চাই না।
বিষয়: বিবিধ
১৫৩৩ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনার লেখা প্রমাণ করছে :
১। জামায়াত শিবির উপজাতিয় সন্ত্রাসীদের মতো সন্ত্রাসী ।
২। জামায়াত শিবির বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বরাবরই ষড়যন্ত্রের আর অন্তর্ঘাতমুলক রাজনীতির উপর পরিচালিত ।
৩। জামায়াত শিবির আধুনিক কালের গুপ্তঘাতক সম্প্রদায় । এই সম্প্রদায় মুসলিম বিশ্বে উমাইয়া শাসন আমলে শক্তিশালী ছিল । তাদের সাংগঠনিক শক্তি থাকা সত্তেও মুসলিম বিশ্বে তারা কোন দেশই দখল করতে পারেনি । আজব হলেও সত্যি এই সম্প্রদায়েরও আলাদা কথিত ইসলামী সাহিত্য ছিল । ঠিক তেমনি জামায়াত-শিবিরেরও কথিত ইসলামী সাহিত্যের ভান্ডার আছে ।
মনমোহন সিং এর ভাষ্যমত বাংলাদেশের ২৫ ভাগ জনগণ জামাত শিবির। বাস্তব অবস্হা হলো বাংলাদেশের ৫ % লোকও জামায়াত শিবির নয় । তবে ১৯৯১ সালের নির্বাচনে জামায়াত ১১ % ভোট পেয়েছিল । ১৮ আসন পেয়েছিল ও ৫২ টা আসনে ২য় স্হান লাভ করেছিল । এটাই ছিল জামায়াতের রাজনীতির সর্বোচ্চ সাফল্য । তারপর গোলাম আজম প্রকাশ্য রাজনীতিতে আসলে জামায়াত - শিবির দিন দিন হটকারী রাজনীতি ও অন্তর্ঘাত-ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নায়ন-অগ্রগতি-প্রগতি-শান্তির অগ্রযাত্রার পথকে রহিত করার অপতৎপড়তা শুরু করে ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন