ইলামীদলগুলোর ঐক্যের দাবীতে চাই পল্টন মঞ্চ।বিদায় বিএনপি।

লিখেছেন লিখেছেন তায়িফ ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ১১:৪০:৩৯ রাত



নাস্তিক মুরতাদদের সমর্থন দিয়ে বিম্পি আবারও বুঝিয়ে দিল বালবিম্পি একই মুদ্রার এপিটওপিট।

নিরপরাদ কাদের মুল্লার ফাসি ও ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবীতে বিম্পি আজকে দলীয় ভাবে সমর্থন দিয়েছে।অথচ এ অন্যায় আন্দোলন হচ্ছে তাদেরই জোটের সবচেয়ে বড় শরীক দলের বিরুদ্ধে

খালেদার নির্দেশে ইয়েস উদ্দিনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ১/১১ এর আগে যখন আটক করে পল্লীবন্ধুকে। এরশাদকে আটকের প্রতিবাদে জাপা নির্বাচন থেকে সরে দাড়ায়। আর জাপার সাথে সাথে বালের নেতৃত্বাধীন মহাজোট নির্বাচন বর্জন করে।

আমি আমার অনেক লেখায় আগে থেকে বলে আসতেছিলাম । জামাতের নেতৃত্ব সকল ইসলামী দলের ঐক্য সময়ের দাবী।বিএনপি হচ্ছে ক্ষমতালোভী বিশ্বাস ঘাতকদের দল। ইসলামের গোপন শত্রু। দলটি প্রতিষ্ঠাতা পতিতা বৃত্তি লাইসেন্স চালু করেছিলেন, মদ আমদানী বৈধ করেছিলেন। এই দলটির হাতে ১৯৯৪ সালে ৩১শে জুলাই আরমানকে শহীদ হতে হয়েছিল। ১৯৯১ সালে জামাতের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় গিয়ে জামাত নেতৃত্বকে জেলে ভরেছিল।

বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও বিএনপি জাতির সাথে বেঈমানী করেছে বেতার টিভির স্বায়ত্তশাসন না দিয়ে।

পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের উদ্যোগে চারদলীয় ঐক্যজোট গঠিত হয় । এর জন্য এরশাদ মিজান মন্জু সহ অনেক বড় মাপের নেতাকে হারাতে হয়। শেখ হাসিনার ঐক্যমত্যের সরকার থেকে এরশাদ বের হয়ে যান।২০০০ সালে যখন নির্বাচনী হাওয়া চারদলের পালে লাগতে শুরু করে তখন বাল জোটের শরীক জাপাকে চেপে ধরে,জাপা নেতা পল্লীবন্ধু হুসেই মুহাম্মদ এরশাদকে জেলে ভরে। পাটির অস্তিত্ব তখন হুমকির মুখে, লাঙ্গল প্রতিক হাতছাড়া হওয়ার উপক্রম । এমন অবস্তায় জাপা সংসদে যেতে বাধ্য হয় ।( যেমনি করে বর্তমান সরকারের নিপীড়ন নির্যাতন সহ্য করে সংসদ সদস্যপদ ও বেতন ভ্রাতা রক্ষার জন্য নির্লজ্জের মত বিএনপি জামাত সংসদে যায়। ) আর এই সুযোগে দু:সময়ের বন্ধু, চারদলীয় ঐক্যজোটের রুপকার এরশাদ ও তার দলকে বিএনপি জামাত বের করে দেয় যেন নিজেরা বেশী করে আসন পেতে পারে।

বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী দল হিসাবে জামাতকে অন্যান্ন ইসলামী দলের সাথে ঐক্য গড়ার উদ্যোগ নিতে হবে।

আগের মত জামাত ও অন্যান্ন ইসলামী দলের মধ্যে তেমন একটা মতপ্রার্থক্য নাই ।


ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের সদস্যসচিব জাফরুল্লাহ খান সাঈদীর ফাসির ব্যপারে হুশিয়ারী উচ্চারন করেছেন। আল্লামা দেলওয়ার হুসেন সাঈদীর ছেলে ১২ দলের সমাবেশে বক্তব্য দিয়েছেন। খেলাফত মজলিস , আল ইশলাহ সহ অন্যান্ন ইসলামী দলের সিলেটে তাদের ঐক্য আছে।

শুধুমাত্র চরমুনাইর পীরের ইসলামী আন্দোলন ছাড়া অন্যান্ন ইসলামী দলের সাথে জামাতের ঐক্য তেমন কঠিন নয়।
আর ইসলামী আন্দোলনের সাথে সরাসরি ঐক্য না হলেও নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি হতে পারে। অথবা ইস্যুভিত্তিক ঐক্য হতে পারে।

যদি বিএনপি ছাড়া জামাত, জাপা, আইওজে ও অন্যান্ন ইসলামী ও সমমনা দল মিলে জোট গঠণ করে তাহলে বালবিম্পিকে ধাক্কা দেওয়া অসম্ভব নয়। ১৯৯১ সালে জাপা ১৬ ভাগ জামাত ১৪ ভাগ ও অন্যান্ন ইসলামী দল ৪ ভাগ ভোট পেয়েছিল এদের সম্মিলীত ভোট ৩৪ ভাগ ।

বর্তমানে বালবিম্পির উপর মানুষ বিরক্ত তাই জামাতের উদ্যোগে তৃতীয় জোট সময়ের দাবী।

নাস্তিক মুরতাদদের সমর্থন দিয়ে বিম্পি আবারও বুঝিয়ে দিল বালবিম্পি একই মুদ্রার এপিটওপিট।

নিরপরাদ কাদের মুল্লার ফাসি ও ইসলামী রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবীতে বিম্পি আজকে দলীয় ভাবে সমর্থন দিয়েছে।অথচ এ অন্যায় আন্দোলন হচ্ছে তাদেরই জোটের সবচেয়ে বড় শরীক দলের বিরুদ্ধে

খালেদার নির্দেশে ইয়েস উদ্দিনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ১/১১ এর আগে যখন আটক করে পল্লীবন্ধুকে। এরশাদকে আটকের প্রতিবাদে জাপা নির্বাচন থেকে সরে দাড়ায়। আর জাপার সাথে সাথে বালের নেতৃত্বাধীন মহাজোট নির্বাচন বর্জন করে।

আমি আমার অনেক লেখায় আগে থেকে বলে আসতেছিলাম । জামাতের নেতৃত্ব সকল ইসলামী দলের ঐক্য সময়ের দাবী।বিএনপি হচ্ছে ক্ষমতালোভী বিশ্বাস ঘাতকদের দল। ইসলামের গোপন শত্রু। দলটি প্রতিষ্ঠাতা পতিতা বৃত্তি লাইসেন্স চালু করেছিলেন, মদ আমদানী বৈধ করেছিলেন। এই দলটির হাতে ১৯৯৪ সালে ৩১শে জুলাই আরমানকে শহীদ হতে হয়েছিল। ১৯৯১ সালে জামাতের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় গিয়ে জামাত নেতৃত্বকে জেলে ভরেছিল।

বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও বিএনপি জাতির সাথে বেঈমানী করেছে বেতার টিভির স্বায়ত্তশাসন না দিয়ে।

পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের উদ্যোগে চারদলীয় ঐক্যজোট গঠিত হয় । এর জন্য এরশাদ মিজান মন্জু সহ অনেক বড় মাপের নেতাকে হারাতে হয়। শেখ হাসিনার ঐক্যমত্যের সরকার থেকে এরশাদ বের হয়ে যান।২০০০ সালে যখন নির্বাচনী হাওয়া চারদলের পালে লাগতে শুরু করে তখন বাল জোটের শরীক জাপাকে চেপে ধরে,জাপা নেতা পল্লীবন্ধু হুসেই মুহাম্মদ এরশাদকে জেলে ভরে। পাটির অস্তিত্ব তখন হুমকির মুখে, লাঙ্গল প্রতিক হাতছাড়া হওয়ার উপক্রম । এমন অবস্তায় জাপা সংসদে যেতে বাধ্য হয় ।( যেমনি করে বর্তমান সরকারের নিপীড়ন নির্যাতন সহ্য করে সংসদ সদস্যপদ ও বেতন ভ্রাতা রক্ষার জন্য নির্লজ্জের মত বিএনপি জামাত সংসদে যায়। ) আর এই সুযোগে দু:সময়ের বন্ধু, চারদলীয় ঐক্যজোটের রুপকার এরশাদ ও তার দলকে বিএনপি জামাত বের করে দেয় যেন নিজেরা বেশী করে আসন পেতে পারে।

বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামী দল হিসাবে জামাতকে অন্যান্ন ইসলামী দলের সাথে ঐক্য গড়ার উদ্যোগ নিতে হবে।

আগের মত জামাত ও অন্যান্ন ইসলামী দলের মধ্যে তেমন একটা মতপ্রার্থক্য নাই ।


ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের সদস্যসচিব জাফরুল্লাহ খান সাঈদীর ফাসির ব্যপারে হুশিয়ারী উচ্চারন করেছেন। আল্লামা দেলওয়ার হুসেন সাঈদীর ছেলে ১২ দলের সমাবেশে বক্তব্য দিয়েছেন। খেলাফত মজলিস , আল ইশলাহ সহ অন্যান্ন ইসলামী দলের সিলেটে তাদের ঐক্য আছে।

শুধুমাত্র চরমুনাইর পীরের ইসলামী আন্দোলন ছাড়া অন্যান্ন ইসলামী দলের সাথে জামাতের ঐক্য তেমন কঠিন নয়।
আর ইসলামী আন্দোলনের সাথে সরাসরি ঐক্য না হলেও নির্বাচনে আসন ভাগাভাগি হতে পারে। অথবা ইস্যুভিত্তিক ঐক্য হতে পারে।

যদি বিএনপি ছাড়া জামাত, জাপা, আইওজে ও অন্যান্ন ইসলামী ও সমমনা দল মিলে জোট গঠণ করে তাহলে বালবিম্পিকে ধাক্কা দেওয়া অসম্ভব নয়। ১৯৯১ সালে জাপা ১৬ ভাগ জামাত ১৪ ভাগ ও অন্যান্ন ইসলামী দল ৪ ভাগ ভোট পেয়েছিল এদের সম্মিলীত ভোট ৩৪ ভাগ ।

বর্তমানে বালবিম্পির উপর মানুষ বিরক্ত তাই জামাতের উদ্যোগে তৃতীয় জোট সময়ের দাবী।

জনগণের আন্দোলনের মুখে ফিলিস্তিনে ফাতাহ ও হামাস ঐক্য গড়তে বাধ্য হয়েছে। আমাদের আন্দোলের মুখে জামাত ও অন্যন্ন ইসলামী দল নিজেদের মধ্যে ভেদেভেদ ভুলে ঐক্য গড়তে বাধ্য হবে ইনশাল্লাহ । আর এ জন্য চাই পল্টন মঞ্চ।

বিষয়: বিবিধ

১৩১০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File