সাতক্ষীরায় কী হতে কী হয়ে গেল!

লিখেছেন লিখেছেন সালাম আজাদী ১৮ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৭:৩০:৪৬ সকাল



নিজে সাতক্ষীরার মানুষ বলে এতদিন খুব ভালো লাগতো। আমার বন্ধু মহল খুব খুশী হত আমার বোকা সোকা চেহারা দেখে। অনেকেই প্রশংসা করতো একটু সরল শব্দের সহজ কথার জন্যে। ভাষার টান টান ভাব 'নাতি খাতি সময় গেলু শুতি পারলাম না' ধরণের আলালি শব্দ নাকি ভালোই লাগে অনেকের কাছে। আরেকটা কথা আমার বন্ধুরা বলে থাকেন, সাতক্ষীরার লোক গুলো নাকি একটু এঁটেল কাদার মত, যা গায়ে লাগলে উঠানো বড় কষ্ট। ভালো মন্দ মিলিয়েই আমি সাতক্ষীরার।



ওখানে সব রাজনৈতিক দলগুলোর ছিলো খুব সুন্দর সহাবস্থান। আমার এক মুক্তিযোদ্ধা চাচা স্মৃতি চারণ করতে যেয়ে বলতে ছিলেনঃ 'বাবা, স্বাধীনতার সময় মুক্তিযুদ্ধ করেছি, কিন্তু সাতক্ষীরার আমরা কেও কখনো মারাত্মক চরমপন্থী ছিলাম না'। তিনি বলেনঃ অনেক রাজাকারকে আমরা গুলির মুখ থেকে ছেড়ে দিয়েছি, যখন দেখেছি তার দ্বারা সমাজের অনেক উপকার হয়েছে। আবার অনেক রাজাকার আমাদের সাহায্য করেছে কারণ তারা আমাদের মাঝে কোন খারাপ দেখেনি।

তবে স্বাধীনতার পরে নাকি সাতক্ষীরার বড় বড় রাজাকার ও আলিম উলামাদের যেভাবে মারা হয় ঐরকম বাংলাদেশের আর কোন খানেই হয়নি। আমার পরিচিত একজন জাসদ নেতা বলেছেনঃ 'স্বাধীনতার পর সাতক্ষীরায় কখনো সাম্প্রদায়িক শক্তির উত্থান হবে, আমরা চিন্তাই করতে পারতাম না। কারণ প্রায় সব বড় বড় রাজাকার মাওলানাদের আমরা শেষ করে দিয়েছিলাম'। আমি দেখতাম এই জেলায় লোকজন ভারতকে খুব বড় সন্দেহের চোখে দেখত। সীমান্ত বর্তী এলাকায় আমরা ভারতীয়দের কাজ-কাম সরাসরি প্রত্যক্ষ করি। এইজন্য মনে হয় সমস্ত সীমান্তবর্তী এলাকা গুলোতে ভারত কে কিছুটা দখলদার হিসেবে দেখা হয়ে থাকে। ফলে সাতক্ষীরায় আওয়ামিলীগের বিরোধিতা একটু বেশি। কিন্তু সে বিরোধিতাও কখনো সহিংস হয়নি।

সাতক্ষীরা জেলা হিসাবে অনুন্নতই বলতে হবে। সুন্দর বনের প্রগাঢ় সবুজের হাতছানি, চিংড়ি মাছের বিপুল রূপালি মুদ্রার চাকচিক্য, অধুনা প্রতিষ্ঠিত সুন্দরবন টেক্সটাইল মিলের সম্ভাবনাময় উপস্থিতি না থাকলে সাতক্ষীরায় স্থূল চোখে দেখানোর মত আর কিছুই নেই। খান এ সবুরের করে যাওয়া রাস্থায় এরশাদ সাহেবের উন্নয়নের হাত না লাগলে, এবং এরশাদের সময়ের করা ছোট বড় রাস্তা না হলে ঢাকা থেকে সাতক্ষীরায় যাইতে আমাদের শরীরে জ্বর উঠে যেত। ছোট বেলায় সাতক্ষীরা থেকে ঢাকা আসতে প্রায় ২৪ ঘন্টা লেগে যেতো আমাদের। এরশাদের পরে এই জেলায় খুব বেশী উন্নয়ন হয়েছে বলে মনে হয়না। কারণ ও মনে হয় রাজনীতি। অধিকাংশ সময় এখানে বিরোধী দলই জয়লাভ করে। তারা উজানের স্রোত ঠেলে উন্নয়নের তেমন কিছুই হাতের নাগালে আনতে পারেনি।

তবে সাতক্ষীরায় জামাআতে ইসলামির প্রভাব আছে কিছুটা। কারণ হলো এখানে প্রায় সব নামকরা উলামা জামাআতের সাথে সক্রীয়। তাছাড়া এখানে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা সমূহে জামাআত ও শিবিরের শক্তিশালী সাংগঠনিক মজবুতি আছে। সাধারণদের মাঝেও ধর্মীয় ভাবাদর্শ কিছুটা বেশী থাকায় তারা জামাআত কে সমর্থনও করে। কিন্তু এই প্রভাব কখনো হানাহানির পর্যায়ে যায়নি।

গত আট বছরে সাতক্ষীরায় চলেছে ব্যতিক্রমী রাজনীতি, ও রাজনৈতিক সহিংসতা। মনে পড়ে আমাদের প্রতিবেশি দেশের প্রধান মন্ত্রী বাংলাদেশে জামাআতের প্রভাব নিয়ে কথা বলে ছিলেন। তিনি এর সদস্য দেশের জনসংখ্যার ২৫% বলে উল্লেখ করেছিলেন। লক্ষ্য করলাম সেদিন থেকেই যেন সাতক্ষীরার প্রতি সরকারের নযর টা কেমন শকুনি মার্কা হয়ে গিয়েছিলো।

নবম সংসদ নির্বাচনে ‘উদ্দীন সরকারের’ আমলে গোটা সাতক্ষীরায় জামাআত বা বিএনপি ক্ষমতায় না আসতে পারে তার জন্য চলে নানাবিধ কৌশল। এই জেলার সংসদীয় আসন গুলোর সীমানা ভেংগে চুরমার করা হয়। এমন ভাবে তার ভোটারদের ভাগ করা হয় যাতে সুষ্ঠ ভোট দিলেও যেন আওয়ামী বিরোধীরা পাস করতে না পারে। গত নবম সংসদের ভোটে জামায়াত বিএনপি, কেও আসতে পারেনি। এসেছিলো ১৪ দলীয় জোট। সাধারণ মানুষ ভেবেছিলো এই জেলা এখন জামাআতের তো নেই ই, বিএনপি, এমনকি জাতীয় পার্টির ও আর থাকবেনা। কিন্তু আওয়ামিলীগের শাসন আমলে এর নেতা নেত্রীদের অপব্যবহারে সাতক্ষীরার অবস্থা পরিবর্তন হতে শুরু হয়। একজন মন্ত্রী ও এমপিরা সাতক্ষীরা্য ভালো কোন কাজ তো করেননি বরং তাদের নিজদের পেট ও মুখ ভরার চেষ্টা করেছেন গত ৫টা বছর। কাজেই জনগন না তাদের পাশে আছে, না তারা জনগনকে নিজের বলে ভাবতে পেরেছে। ফলে সাতক্ষীরার লোক গুলোকে বানানো হয়ে ভিনগ্রহের এলিয়েন। তারা যেন আওয়ামি লীডারদের ও বড় শত্রু। এদের সবাইকেই যেন সন্দেহের তালিকায় রাখা হলো। এখানের ধর্মপ্রাণ লোক গুলোকে করা হলো নির্দয় নির্যাতনের লক্ষ্যবস্তু। আর জামাআতের কথা বাদই দিন। তারা তো হয়েছে দেখা মাত্র গুলি খাওয়ার একমাত্র টার্গেট। গোটা ইস্রায়েল রাস্ট্রের মধ্যে গাযা বাসিদের ভাগ্যে যেমনটি ঘটে থাকে। আজ সাতক্ষীরার লোকদের বানানো হয়েছে বাংলাদেশের বার্মিজ রোহিংগা।



সাতক্ষীরার আমার এক আত্মীয়কে আওয়ামি সরকার অযথা এরেস্ট করেছিলো বেশকিছু দিন আগে। আমি তাকে ছাড়ানোর চেষ্টা করতে যেয়ে নিজ এলাকার ও অন্য এলাকার দুই একজন মন্ত্রীদের কাছে অনুরোধ করেছি। দুয়েকজন এমপির কাছেও পৌঁছানোর চেষ্টা করেছি। ছোট বড় বেশ কিছু আওয়ামি নেতার কাছেও কথা বলেছি। তারা একটা কথায় আমাকে জবাব দিয়েছেন, তাহলোঃ দেখুন, ও তো সাতক্ষীরার ছেলে, তার ব্যাপারে সুপারিশ ও করা আমাদের নিষেধ। এমনো হয়েছে তাকে কোথায় রাখা হয়েছে এই খবরটুকুও সামরিক বিভাগে বিশাল পদের অধিকারী আমার জনৈক আত্মীয় ও উদ্ধার করতে ভয় পেয়েছেন। কারণ সে সাতক্ষীরার ছেলে।

সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন ছেলেকে সাতক্ষীরার ছেলে বলে মারধর করা হয়েছে বেধড়ক। ঢাকায় এখন সাতক্ষীরার পরিচয় দিলে চোখে থাকে সন্দেহের তীর। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হয়েও মুক্তিযোদ্ধা কোটার সুযোগ পেলোনা এক ছাত্রলীগ কর্মী, সেও সাতক্ষীরার ছেলে বলে। সেদিন আমার এক আওয়ামি আত্মীয় খবর দিলেন সাতক্ষীরার ইউনিয়ন ভিত্তিক জামাআত শিবিরের তালিকা করা হয়েছে। সেই ভাবেই সরকার তাদেরকে ধরবে।



এখানে আজ গ্রামে গ্রামে চলেছে জামাআত শিবির নিধন প্রক্রিয়া। এবং তা এতটা নির্মম যে গোটা জাতি আজ শোকে মুহ্যমান। এখানের এমন কোন উপজেলা নেই যেখানের শত শত মানুষকে কারাগারে না রাখা হয়েছে। এখানের পুলিশ প্রশাসনের কর্তা ব্যক্তিদের কে বারবার পরিবর্তণ করতে হয়েছে; তাদের অনেকেই জামাআত শিবিরের উপর কঠোর হচ্ছিলোনা বলে। কারাগারে বাণিজ্য সিন্ডিকেটের মাধ্যমে চুষে নেয়া হয়েছে কোটি কোটি টাকা। সাতক্ষীরায় ইসলাম পন্থী মধ্যবিত্ত শ্রেনীর কোমর অর্থনৈতিক ভাবে একদম ভেংগে দেয়া হয়েছে। সিডর ও আইলার আঘাতে নুয়েপড়া মানুষগুলো রাস্তায় কাটালেও এখনকার মত এত অসহায় আর কখনো হয়নি। কারণ সে সময় তারা আপন ঘরে না থাকতে পারলেও, তাদের পাশে মানুষের ভালোবাসা দেখতে পেয়েছে। আর এখন দেখতে পায় তাদের চার পাশে যেন ঘুরে বেড়াচ্ছে ক্ষুদার্ত নেকড়ে। তারা আজ আজরাঈলের উপস্থিতি দেখতে পায় পুলিশ গাড়ির ছাদে, যৌথ বাহিনির বুল ডোজারে, কিংবা বিজেবির উর্দির নিচে। তারা কিয়ামতের লক্ষণ দেখতে পায়, যখন প্রতক্ষ্য করে তাদের সাথে মিশে আছে ছাত্র, যুব, কৃষক কিংবা শ্রমিক লীগের দাজ্জাল ধরণের কিছু ভিন্ন প্রকৃতির মানুষ।

Click this link

সাতক্ষীরা এখন এক বিরান ভূমির আত্মকথা। জামাআত শিবিরের 'তান্ডব' শেষ করতে এখানে যৌথ বাহিনি যা করেছে, ১৯৭১ সালে যুদ্ধের ৯ মাসে মুক্তি যোদ্ধাদের তা করতে হয়নি, রাজাকার বা পাকিস্থানী হানাদার বাহিনিকেও তা করা লাগেনি। এক বাড়িতে দুই ভাইকে এখানে মারা হয়। তাদের পরিবারের একজনের সাথে কথা বলে জেনেছি ওরা ভীষণ কষ্টে আছে। খেতে পারেনা, জীবন চলছেনা, এর পরেও চলছে বিরামহীন সরকারী তাড়া। এখানে অধ্যক্ষ আব্দুল খালেক সাহেব ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান। ছিলেন বিপুল ভোটে পাস করা এমপি। তিনি এই জেলার সবচেয়ে সম্মানিত ব্যক্তিদের একজন। জীবনে উপকার করা ছাড়া এই লোকটি আজ পর্যন্ত ককেও বিন্দু মাত্র ক্ষতি করেন নি। তার গ্রামের বাড়িকে তো বিরান করা হয়েছে। তাকে পাওয়া যায়নি বলে তার দুই গরুকে গুলি করে মেরে ফেলে যৌথ বাহিনি। শহরের দুইতলা ভবন বুলডোজার দিয়ে ভগ্নপ্রায় করা হয়েছে। আমি যখন এর কারণ জিজ্ঞেস করলাম, তার এক ছাত্র কেঁদে ফেললেন। বলেলেনঃ ‘হুজুরের উপর চালানো অত্যাচার দেখে আর সহ্য করতে পারছিনা। বিশ্বাস করুন সাতক্ষীরায় চালানো অত্যাচার কোন বাংলাদেশী নাগরিক করতে পারেনা’।

কিছুদিন আগে একজন আওয়ামিলীগের কর্মীকে জামাআত শিবির কর্তৃক মারার দৃশ্য দেখে আমি খুব মর্মাহত হয়েছিলাম। আমি উষ্মা প্রকাশ করে এর বিরুদ্ধে কথা বলেছিলাম সাতক্ষীরায় পালিয়ে থাকা এক জামাআত নেতার সাথে। তিনি হু হু করে কেঁদে ফেলেছিলেন। বললেনঃ 'ভাই, আমাদের যদি একটা বারের মত বের হতে দিতো, স্বাভাবিক প্রোগ্রাম যদি আমরা করতে পারতাম, দিনের পর দিন যদি একটু নিজের বাসায় ঘুমাতে পারতাম তাহলে এইসব হত না। আমরা কর্মিদের সাথে যোগাযোগ ও রক্ষা করতে পারিনা। ফোনে কথা বললে টেকনোলজির সাহায্য নিয়ে আমাদের ধরে নিয়ে অকথ্য নির্যাতন করে। শত শত ভাই আজ শহীদ। কয়েকজন বোনকে রেইপ ও করা হলো। এরপরে হুজুরের উপর আঘাতের পর, ভাই, কর্মিদের ভারসাম্য আর নেই'। আমিও মন মরা হয়ে গেলাম। আমার একজন মামাতো ভাই ক'দিন আগে মিছিলে যেয়ে মারা গেলো। মামা তাকে শহীদ বলেছেন, কিন্তু ভয়ে বলতে পারলেননা ভাইটা কেন মরেছে, বা তাকে কে মেরেছে। আমার গ্রামের অন্ততঃ ৫০ জনকে জানি যারা বহু মাস নিজের বাড়িতে ঘুমাতে পারতেছেনা।

আমি রোগাক্রান্ত শরীরে রাতের পর রাত জেগে সাতক্ষীরার কথা ভেবেছি। গত ৪০ বছর ধরে দেখা সাতক্ষীরাকে এমন চূর্ণবিচূর্ণ কোন পুলিশ , বিজেবি, সেনা, বা অন্যকোন দেশপ্রেমী বাহিনী কিভাবে করতে পারে, তার হিসেব আমি মেলাতে পারছিনা। অধ্যক্ষ আব্দুল খালেকের মত এত বড় মাপের একজন আলিমে দ্বীনের বাড়ি-ঘর ধ্বংসের যে নমূনা আমি দেখলাম। বিশ্বাস করেন ইনকিলাবের মত হাজারটা পত্রিকা সিলগালা করে দিলেও, আমি এখনো জোর গলায় বলে যাব, আমার সাতক্ষীরায় যারা ধ্বংশযজ্ঞ চালিয়েছে তারা কেও বাংলাদেশের না। ডঃ রুহুল হক আর যাই করুন, সাতক্ষীরার আত্মীয়দের গায় হাত দিলে তার চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরবেই। ইঞ্জিনিয়ার মুজিব, এম এ জাব্বার, গোলাম রেজারা জামাত শিবিরকে না দেখতে পারুক, সাতক্ষীরা বাসির এত বড় ক্ষতি দেখে সহ্য করতে পারেন ই না। আমি মনে প্রাণে বিশ্বাস করি সাতক্ষীরার প্রতি এত নির্মম হতে পারবেনা বলে আমাদের দেশের হয়ত কেউ অন্যদেশের কোন শক্তিকে ভাড়া করে এনেছে। এবং তাদের অত্যাচারে আজ সিডর বা আইলা জয় করা মানুষেরা চোখের পানি কাঁদতে কাঁদতে শুকিয়ে ফেলেছে। আল্লাহ সাতক্ষীরাকে রক্ষা করুন।

বিষয়: বিবিধ

৪৫৯৬ বার পঠিত, ৪৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

163810
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৩৮
শিকারিমন লিখেছেন : স্যার, আপনার প্রিয় সাতক্ষীরা সহ আমাদের জন্মভূমি বাংলাদেশ কে আল্লাহ হেফাজত করুন।
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১২
118099
সালাম আজাদী লিখেছেন : আসলে সাতক্ষীরা কে প্রতিকী হিসেবে ধরেছি। আসলে তো সারা বাংলাদেশ আজ বিপন্ন হয়ে উঠতেছে। রাজনৈতিক দলগুলো দেশ নিয়ে শক্ত অবস্থানে না গেলে এর স্বাধীনতা থাকবেনা। জাযাকাল্লাহু খায়রান
163816
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৩০
শেখের পোলা লিখেছেন : রাত যত গভীর হয় প্রভাত ততই কাছে আসে৷
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:২৭
118023
এনামুল মামুন১৩০৫ লিখেছেন : হুম ভাই, রাইট কথা কইছেন-
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:২৭
118024
এনামুল মামুন১৩০৫ লিখেছেন : হুম ভাই, রাইট কথা কইছেন-
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
118101
সালাম আজাদী লিখেছেন : সেইটাই আমাদের আশা এবং দুআ। জাযাকাল্লাহু খায়রান
163828
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:২৭
এনামুল মামুন১৩০৫ লিখেছেন : স্বাগতম
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
118102
সালাম আজাদী লিখেছেন : Good Luck শুকরিয়া, অনেক অনেক ধন্যবাদ
163829
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৩২
আয়নাশাহ লিখেছেন : হাসিনা এখন লেনদুপ দরজির ভুমিকায় নেমেছে। শাতক্ষিরা নিয়ে এমন একটা লেখার বহুল প্রচার কাম্য। সবাই শেয়ার করুন।
ধন্যবাদ মর্ম স্পর্ষি লেখাটার জন্য।
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১৪
118103
সালাম আজাদী লিখেছেন : শুকরিয়া আয়নাশাহ ভাই।
163836
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২৫
সিরাজুম মুনিরা রুমি লিখেছেন : সালাম আজাদী ভাই, চমৎকার লিখেছেন। এত মানুষের আত্নত্যাগ ইনশা'আল্লাহ বৃথা যাবে না।
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
118105
সালাম আজাদী লিখেছেন : ইনশাআল্লাহ। কেমন আছো আপু? কানাডা কেমন লাগছে। ফোন অনেকদিন পরে কথা হচ্ছে।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৪৪
130834
সিরাজুম মুনিরা রুমি লিখেছেন : আমরা ভাল আছি আলহামদুলিল্লাহ। আপনি, ভাবী, বাচ্চারা কেমন আছে?
163838
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৩০
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : অক্ষম ক্রোধে হাত নিশপিশ করছে। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
118106
সালাম আজাদী লিখেছেন : আমীন, আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন। জাযাকাল্লাহু খায়রান
163847
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৫৬
আহমদ মুসা লিখেছেন : বিডিটুমোরো কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত অনুরোধ এই লেখাটি স্টীকি করা হোক।
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
118109
সালাম আজাদী লিখেছেন : জাযাকাল্লাহু খায়রান, কোন লেখা স্টিকী হলে আমি খুব ম্রিয়মান হয়ে যাই। আমার চেয়ে হাজার গুণ ভালো লেখা থাকতে আমরটা কেন?
অনেক ধন্যবাদ
163849
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:০০
আহমদ মুসা লিখেছেন :
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
118111
সালাম আজাদী লিখেছেন : আল্লাহ কিতালের এই আদেশটা বুঝার শক্তি আমাদের দিন।
163882
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:২৩
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : এক সময় ফিলিস্তিনকে মুসলিমরা তাদেরই প্রাণের শহর মনে করতো। সেখানে কোনো মুসলিম মারা গেলে তাকে তারা ফিলিস্তিনের বলার চাইতেও বেশি বলতো আমাদের মুসলিম ভাই শহীদ হয়েছে।

এরপর সেটি হলো ফিলিস্তিন

এরপর ফিলিস্তিন পার হয়ে সেটি হলো গাযা

অনেক দিন হলো মিডিয়ায় কেবল বলা হতো গাযায় আক্রমণ!

বাহ্
কি দারুণ!
আজ যেমন সাতক্ষীরা...
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:২৯
118407
সালাম আজাদী লিখেছেন : eye opening remarks. Thanks
১০
163887
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৪১
লোকমান বিন ইউসুপ লিখেছেন : বিপ্লবের জন্যে কর্মকৌশল চেঞ্জ করে অপজিশনকে দর্শক বানিয়ে দিতে হবে।
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:২৯
118409
সালাম আজাদী লিখেছেন : কিভাবে?
জাযাকাল্লাহু খায়রান
১১
163904
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:০৭
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : পুরো দেশটি লাইন্সেস দারি ভয়ঙ্কর ডাকাত দল কর্তৃক আক্রান্ত। পোস্ট পড়ে হতবাগ হয়ে গেলাম।
আয়াতটা পড়ে মনে প্রশান্তি আসতে পারে "অবশ্যই আমি তোমাদেরকে পরীক্ষা করব কিছুটা ভয়, ক্ষুধা, মাল ও জানের ক্ষতি ও ফল-ফসল বিনষ্টের মাধ্যমে। তবে সুসংবাদ দাও সবরকারীদের।" বাক্বারাহ -১৫৫

ফরহাদ মজহার সাহেবের একটা লেখায় পড়েছিলাম "দিল্লি যদি ‘জঙ্গি’ ইসলাম প্রতিরোধের নামে ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অনন্ত যুদ্ধের বলয়ের মধ্যে বাংলাদেশকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলার বোকামি অব্যাহত রাখে, তাহলে তার পরিণতি একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের চেয়েও আরও রক্তাক্ত হবে। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নাই। এ আগুনে ভারতের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাও হুমকির মুখে পড়বে। "
"ইসলামও তার মনোজাগতিক ও ইহলৌকিক জগতের বিরুদ্ধে দিল্লি ও শেখ হাসিনা কার্যত যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। শেখ হাসিনার জামায়াত-বিরোধিতা আসলে ইসলাম-বিরোধিতারই নামান্তর। এই সত্য না বোঝার কোনো কারণ নাই। "

তিনি লিখেছেন " এ আগুনে ভারতের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তাও হুমকির মুখে পড়বে " এখন যদি নির্যাতিত কেউ দিল্লি গিয়ে আত্বঘাতি হামলা করে
বসে এর দায় কে নিবে ?? তাই আমরা বলতে চাই ভারতের উচিত হবে না আর একটি কাশম্মির পন্ট কুলে বসা ।

পোস্টের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ

১৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৪০
118411
সালাম আজাদী লিখেছেন : আব্বাস আলী খানের সর্বশেষ মদীনা সফরে আমাদের নিয়ে একটা বৈঠক করেছিলেন। সেখানে তিনি দুইটা কথা বলেছিলেন: ১। ভারতের সাথে বাংলাদেশের একটা যুদ্ধ হবে। এই যুদ্ধ হবে ইসলাম ও শিরকের। আমি কামনা করি সে পর্যন্ত যেন বেঁচে থাকি এবং তাতে অংশ গ্রহন করতে পারি। ২। এক সময় এমন হবে, মানুষজন ১৯৭১ সালের ভারত বিরোধীদের কে খুঁজবে। দুএকজন কে পাওয়া গেলে তাকে সবাই স্যেলুট জানাতে আসবে দল বেঁধে।
গত সংসদে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ বলে হাসিনা যেমন একটা ভবিষ্যদ্বানী সত্যি হিসাবে প্রমানিত করলেন, গত কাল শাহজাহান উমার বীর উত্তম ও 'ভারত জামাআত কে কিনতে পারেনি' বলে দ্বিতীয় ভবিষ্যদ্বাণীকেও অবশ্যম্ভাবী করে তুলেছেন। এখন কী চেয়ে চেয়ে দেখবো, নাকি উঠে দাঁড়িয়ে যাবো এটা এক লক্ষ এক টাকার কোয়েশ্চন।
জাযাকাল্লাহু খায়রান
১২
163994
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২৭
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টটিরজন্য।
সুন্দরবনের কোর এরিয়া সাতক্ষিরার এই অবস্থার জন্য যারা দায়ি তাদের ক্ষমা করা উচিত নয়।
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৪২
118413
সালাম আজাদী লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের সেই শক্তি অক্ষুন্ন রাখুন
১৩
164048
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:১২
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : মাবুদ আমাদের সবাইকে তুমি হেফাযত কর।
১৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৪৫
118425
সালাম আজাদী লিখেছেন : آمين
১৪
164113
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:২৪
আবু নিশাত লিখেছেন : বাংলাদেশে আমরা মুসলমানরা সংখ্যালঘু । এই বাস্তবতা আমাদেরকে মেনে নিতে হবে ।
১৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৪৬
118426
সালাম আজাদী লিখেছেন : হাঁ সংখ্যালঘু মনে করা হচ্ছে, কিন্তু মেনে নিতে হবে মানে??!!
১৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৩২
118752
আবু নিশাত লিখেছেন : না মেনে উপায় কী ? আমরা যখন যুক্তি দেই, তখন বলে এটি আপনাদের কথা, আর মুনতাসীর-শাহরিয়াররা যা বলে সব সত্যি, সেখানে তথ্য যাচাই করার প্রয়োজন পড়ে না। এদেশের শিক্ষিত সাধারণ মানুষদের হচ্ছে এই অবস্থা । এরা নাস্তিকদের কথা বিশ্বাস করে কিন্তু ঈমানদার লোকদের কথা বিশ্বাস করে না । আপনি বলতে পারেন বিভিন্ন জরীপ বলছে, সাধারণ শিক্ষিত সমাজ নাস্তিকদের ত্যাগ করেছে বলেই সিটি নির্বাচনে ১৮ দল জয়লাভ করেছে । আমি বলব সাধারণ মানুষ আওয়ামিলীগের প্রতি অতিষ্ঠ হয়ে ১৮ দলকে ভোট দিয়েছে, কিন্তু শিক্ষিত সমাজের অনেকেই মনে করে জামায়াত নেতাদের বিচার হওয়া উচিত, তারা নাস্তিকদের কথাগুলোই বিশ্বাস করেছে, তবে তারা মনে করে বিচার নিয়ে আওয়ামিলীগ রাজনৈতিক সুবিধা আদায় করছে ।
তাই বলছি এই বাস্তবতা মেনে নিন, এ দেশে ঈমানদার মুসলমানরা সংখ্যালঘু । যদি বাস্তবতা মানতে পারেন, তবে বুঝতে পারবেন এ ধরনের রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে জামায়াতের কোন লাভ নেই । আমরা যদি সত্যিকারভাবে ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই, তবে সবার আগে এ দেশের শিক্ষিত লোকদের প্রকৃত মুসলমান বানাতে হবে এবং অশিক্ষিত জনগণ, যাদের বেশির ভাগ গ্রামে বসবাস করে, ইসলামে সাথে যাদের ভালবাসা আছে, কিন্তু অজ্ঞতার কারণে শিরকে লিপ্ত, তাদেরকে শিরকমুক্ত করতে হবে, তখনই এ দেশে আল্লাহর আইন আসবে । সাতক্ষিরার ভাইয়েরা যে নির্দয় ও নিষ্ঠুরতার সম্মুখীন হয়েছে, তাতে হয়ত এক সময় ফায়দা লাভ করবে বি,এন,পি ক্ষমতায় গিয়ে, কিন্তু তার প্রিয় সংগঠন জামায়াতের কোন লাভ হবে না । সাতক্ষিরায় যে নিষ্ঠুরতা হলো, সে নিষ্ঠুরতার জন্য ১৮ দল নেত্রী খালেদা জিয়ার একটি সাংবাদিক সম্মেলন করা উচিত ছিল, কিন্তু তা কি তিনি করেছেন ? তাই বলছি ৯০ এর পর হতে জামায়াতের ভুল নীতির কারণেই আজকের এই বর্বরতা । তবে এখন হঠাৎ করেই জামায়াত ব্যাক করতে পারবে না । যদি ভুল বুঝে আস্তে আস্তে ভুল হতে বেরিয়ে আসতে পারে, তবেই মঙ্গল ।
১৫
164142
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৪৮
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : মুসলমানের দেশে আজ মুসলমান লাঞ্চিত।
১৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৪৭
118427
সালাম আজাদী লিখেছেন : ঠিক বলেছেন, মুসলমানের হাতেই ইসলাম আজ বন্দী
১৬
164177
১৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:১৯
গন্ধসুধা লিখেছেন : পড়ার সময় চোখ থেকে পানি ঝড়ছিল!ঠিক এই মুহুর্তে চোখের পানি আর দোয়া ছাড়া আর কি আছে জানিনা!যদি কিছু থাকে, হে প্রভু প্রতিটি মুমিন হৃদয়কে সেইদিকে ঠিক সেভাবে ধাবিত কর যেভাবে বালির বাঁধ ভেঙ্গে হুরমুর করে ধাবমান হয় নদীর স্রোত!
২০ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:১২
119059
সালাম আজাদী লিখেছেন : আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন। জাযাকাল্লাহু খায়রান
১৭
164182
১৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:৪২
ভিশু লিখেছেন : বিস্ময়কর ঘটনাগুলোর ভীষণ মর্মান্তিক বর্ণনা!
অনেক প্রশ্ন জাগছে মনে > একই এলাকায় যুগ যুগ ধরে বসবাসকারীরা কি এত নিষ্ঠুর নৃশংসতা দেখাতে পারলেন?!
২০ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:১৫
119062
সালাম আজাদী লিখেছেন : আসলে আল্লাহর কাছে হাত পাতা ছাড়া আর কীবা করার আছে
১৮
165146
২১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪১
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ভাইজান, জানতাম জাতিগতভাবে আমাদের নৈতিকতার মাত্রা কম। কিন্তু কোনদিন ভাবিনি লাশের স্তুপ আর নিমর্মতার চুড়ান্ত চিত্র দেখেও একদিন আমরা ‘বীর বাঙ্গালী’ শব্দগুলোকে কলংক লেপন করে সকল অন্যায় মেনে নিয়ে দেশের বিক্রি হয়ে যাওয়া নিজ চোখে দেখেও চুপ করে থাকব। আল্লাহ্‌ আপনার কলমকে এবং আমাদের ঈমানকে আরো শক্তিশালী করুন।
২২ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫২
120066
সালাম আজাদী লিখেছেন : আমরা ভীষণ দিকভ্রমের মানুষ। ভুলে যাই খুব সহজে। আর মীর জাফরীয় রক্ত আমাদের জাতিস্বত্তায় মিশে গেছে। জাযাকিল্লাহু খায়রান
১৯
166799
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৭
নূর আল আমিন লিখেছেন : মহান আল্লাহ উত্তম বিচারক জালিমের বিচার করবে ইনশাল্লাহ
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪০
120920
সালাম আজাদী লিখেছেন : ইনশাআল্লাহ। জাযাকাল্লাহু খায়রান
২০
167999
২৬ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৩
নূর আল আমিন লিখেছেন : জাজাকাল্লাহ
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০২
129664
সালাম আজাদী লিখেছেন : আল্লাহ আপনাকেও ভালো রাখুনGood Luck
২১
168595
২৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৪৬
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : বাংলাদেশে মুসলমান নেই। আছে বেশীর ভাগ মুসুয়ান।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০৪
129665
সালাম আজাদী লিখেছেন : আছে, তবে ফিলিস্তিনের মুসলমানদের মত নির্যাতিত, কাশ্মিরের মুসলমানদের মত প্রতিহিংসার শিকার কিংবা মিন্দানাওয়ের মুসলমানদের মত বনদী হ্যে গেলো
২২
176416
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৩০
পুস্পিতা লিখেছেন : দীর্ঘদিন আমি টিভি দেখিনা। তবে গত কয়েকমাস ধরে সকালে মেডিকেলে যাওয়ার আগে ভয়ে ভয়ে কয়েকমিনিট বিভিন্ন চ্যানেল ঘুরে ফিরে দেখি গত রাতে বাংলাদেশের কোন এলাকায় জামায়াত-শিবিরের নীরিহ নেতা-কর্মীদের পুলিশ হত্যা করে ফেলে রেখেছে কিনা। বিশেষ করে সাতক্ষীরায়। প্রতিটি হত্যার ব্রেকিং নিউজ দেখি আর অসহায়ের মতো চোখ বেয়ে নেমে আসে কান্নার লোনা জল। আবার ভাবতে থাকি, না আলো আসবেই। এই শাহাদাত একদিন কথা বলবেই। আশায় থাকি, কিন্তু কান্না বন্ধ হয় না।

এই মন্তব্যেটিও যখন লিখছি তখনও কেন জানিনা, আমার খুবই কান্না পাচ্ছে।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:০৬
129666
সালাম আজাদী লিখেছেন : পুস্পিতা, অনেক দিন হলো আপনার লেখা পড়িনা, খুঁজি আপনার লেখা। হার্টের রুগি হয়ে গিয়ে অনেক দিন লেখালেখি হয় না। আপনি আবার লেখেন, হয়ত ব্যস্ত, কিন্তু আপনাদের লেখা আরো শানিত হোক। হাসান ভাইকেও আর দেখিনা। আল্লাহ সবাইকে ভালো রাখুন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File