আইইউবিএটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদ ধ্বংস ও তাবলীগ জামায়াতের বরাদ্ধকৃত জায়গা দখল এবং ইসলামবিদ্বেষের ইতিহাস (১ম পর্ব )

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ১৭ নভেম্বর, ২০১৫, ০৮:১০:৫২ সকাল





আইইউবিএটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামবিদ্বেষ ও ইসলাম অবমাননার ইতিহাস অনেক পুরাতন । এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী, এলাকাবাসী ও ধর্মপ্রাণ মুসলিমদের কাছে পাওয়া প্রাপ্ত তথ্য হতে এই প্রতিষ্ঠানের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকান্ড বের হয়ে আসছে । কিন্তু এক শ্রেণীর গণমাধ্যম কর্মীদের বিশেষভাবে ম্যানেজ করায় সেসব খবর খুব কমই গণমাধ্যমে প্রকাশ হচ্ছে । আজ মূলত কীভাবে এই বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদ ধ্বংস করার পাশাপাশি তাবলীগ জামায়াতের জায়গা দখল করেছে তার দু্ইটা খবর শেয়ার করবো ।পরবর্তী পর্বগুলো এব্যাপারে ফলো আপ থাকবে । আশা করি আমার সাথেই থাকবেন ।















এই কয়েক মাস ধরে ঢাকার উত্তরার আইইউবিএটি বিশ্ববিদ্যালয়ে দাড়ি-টুপি-পায়জামা-জোব্বা ও বোরকা-নিকাব পরা নিষিদ্ধ হয়েছে । দাড়ি-টুপি-পায়জামা-জোব্বা ও বোরকা-নিকাব পরা লোকদের উপর চলছে নির্যাতন ।

আইইউবিএটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আলিমুল্লাহ মিয়ান কতটা ইসলামবিদ্বেষী তা গণমাধ্যমে তার বিভিন্ন সাক্ষাৎকার ও সংবাদ সম্বেলনের অভিমত হতেই প্রমাণিত । তিনি এইবেলা ডট কম নামক চরম উগ্র হিন্দু সাম্প্রদায়িক ও ইসলামবিদ্বেষী নিউজ পোর্টালে দাড়ি-টুপি-পায়জামা-জোব্বা ও বোরকা-নিকাব পরা লোকদের সন্ত্রাসী, ফ্যানাটিক, জঙ্গী বলে গালি গালাজ করেছেন । সেই সাক্ষাৎকারের গুরুত্বপূর্ণ অংশ দেওয়া হলো :

Recently members of Islamist fanatics infiltrating in some students groups, as the VC states, did agitation at the university entrance and tried to destabilize the peaceful campus.

To this connection Dr. Miyan expresses grave concerns and his views of the recently talked about issues affecting the country in interview with Mhd Riad, Joint Editor and UK correspondent of Eibela.

Mhd Riad: IUBAT has been running for over two decades, and we haven’t heard of any issue of students demonstrations so far; what makes the issue now?

Dr. Miyan: Well, there shouldn’t have been any issue given the truth. It’s a manipulation. You know every educational institute has to comply with some code of conducts including the dresses of students. Albeit, we here at IUBAT don’t have any uniform, as at a university students should have the freedom of choice in regards to dresses, but it not necessarily means to entitle to wear whatever one wants to. You can’t show up yourself at a university campus wearing sandals, for instance. Isn’t it? But some students were doing so – I mean coming to the university classes wearing dresses which do not conform to the minimum standard of a university student. We restricted that, which has some repercussion among a few students, who have been intrigued by outsiders, to be more precise, by some Islamist fanatics.

Mhd Riad: What do they want?

Dr. Miyan: That’s the focal point. I emphasize once again on ‘they’. They include outsiders, who are the manipulators, and they are creating rumors to dub us as atheists – which we, I mean I myself individually of course not – and with evil motto to sabotage the peaceful and harmonious environment of the campus. The instruction of not to wear very informal or, extremely conservative dresses has been manipulated to ‘anti-religious’ ‘anti-Islamic’, while (are) fanning the innocent students’ sentiment of religious faith to create an issue.

Mhd Riad: Would you relate the issue with the national crisis of the time?

Dr. Miyan: Inevitably related. Moreover, not only nationally, internationally. We’ve seen the manipulation in Iraq, in Afganistan. And now in Syria. The so called Islamic State is the ill-bigot of CIA, as are Taliban and Al-Qaeda. The US and ally did not recognize the secular Najibullah’s government, and replaced him by mujahideen in 1992, where from the manipulators proliferated the today’s fanatics, which are the role-models and /or masterminds of the local fanatics of our land. The entire Muslim world is more or less affected, so are we, unfortunately, though we have long history of religious tolerance. You see, in last 400 years the Shiites have observed the annual Ashura without any attack of violence, but now – we all know very well.

Mhd Riad: So far a worth mentioning number of students at your university are hailed from Madrasa background. How about them now?

Dr. Miyan: IUBAT is not only a pioneer non-government university; also is the first private university, to be in more general, university where Students from Madrasa background are not discriminated. Here to say, the government has to focus on this place, has to modernize, has to secularize, rather than only to dub them as the brooding ground of terrorists.

Our motto here at IUBAT is to educate and to enlighten the nation, not to deprive. The human resources development and creation of knowledge conducive to socio – economic development of Bangladesh is the main mission of this university.

I hope the students in general, especially those agitated over the dress code, would understand, they are the new generation of 21st century, and getting equipped for the job market as well from here, and would be able distinguish which dress should be decent, or not for a university.

Mhd Riad: Do you think the government is doing enough to uproot, or at least control terrorism?

Dr. Miyan: You’ll find visible difference between the speech and action of the government in this regard. While a cohorts of ministers are ceaselessly vociferating in unison the phrase of ‘zero tolerance’ against terrorism, we’ve seen a number of serious occurrences shaking the whole nation taking place before our eyes in last one month, and even our university is affected, and confronting them. Do these validate ‘zero tolerance’?

Mhd Riad: Thanks a lot for your views, and good wishes for your mission.

Dr. Miyan: And so to you.

- See more at: http://www.eibela.com/english/article/dr.-miyan,-vc-of-iubat,-expresses-concern-of-radical-islamists-in-an-exclusive-interview-with-eibela.com

পুরো সাক্ষাৎকারটা এই লিংক হতে ডাইনলোড করে পড়ুন : https://drive.google.com/file/d/0B0yuUOA6mZvSOFUxUENDN0NMRnM/view?usp=sharing







খবর : ১

গভীর রাতে মসজিদ ভেঙে গাড়ির গ্যারেজ!


টঙ্গী প্রতিনিধি: টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমার পশ্চিম পাশে রাতের অন্ধকারে একটি মসজিদ ভেঙে গাড়ির গ্যারেজ করেছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইইউবিএটি কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় এলাকার মুসল্লিদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। তাবলিগ জামাতের স্থানীয় দায়িত্বশীলরা জানান, ইজতেমার জায়গায় নির্মিত এ মসজিদে তাবলিগ জামাতের কর্মী ও আশপাশের বস্তি এলাকার মুসল্লিরা নিয়মিত নামাজ আদায় করতেন। গত শনিবার রাতে মুসল্লিরা তারাবি নামাজ শেষে বাসায় চলে যান। তারা সেহরি খেয়ে ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে গিয়ে দেখেন সেখানে আইইউবিএটির গাড়ির গ্যারেজ এবং মসজিদের কোনো আলামতই নেই। পাশের ওয়াসার পাম্প অপারেটর আজম জানান, আইইউবিএটির লোকজন বৈদ্যুতিক পাখা, মসজিদের টিনের চালা, লোহার পাইপ ও বাঁশের খুঁটি ভেঙে নিয়ে গেছে। পরে সেখানে আইইউবিএটির স্টাফ বাস এনে মসজিদের ফ্লোর ভেঙে গ্যারেজ করা হয়। এ ব্যাপারে তাবলিগ জামাতের স্থানীয় দায়িত্বশীল ডা. আলী আসগর বলেন, আমরা উত্তরা পশ্চিম থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি। পুলিশ এসে আইইউবিএটি কর্তৃপক্ষকে গ্যারেজ সরিয়ে নিয়ে মসজিদ পুনর্স্থাপনের জন্য বলে গেছে। কিন্তু তারা এখনও গাড়ি সরিয়ে নিচ্ছে না। এ ব্যাপারে আইইউবিএটি পরিচালক (প্রশাসন) ক্যাপ্টেন (অব.) জোহার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আইইউবিএটির আশপাশে কোনো মসজিদ ছিল না। অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনকারী উত্তরা পশ্চিম থানার এসআই হারুনুর রশিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মসজিদ ভাঙার প্রমাণ পাওয়া গেছে। দায়ীদের আটক করা হয়েছে।

মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই ২০১৩, ৮ শ্রাবণ ১৪২০, ১৩ রমজান ১৪৩৪

http://www.shokalerkhabor.com/2013/07/23/125037.html









খবর : ২

টঙ্গীর বিশ্বইজতেমা ময়দানর পবেশ পথ বেদখল !


Jan 9, 2015 টাইমস অফ বেঙ্গলি

রেজাউল কবির রাজিব, স্টাফ রিপোর্টার টাইমস্ অফ বেঙ্গলী, টঙ্গী: টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানের পশ্চিম পাশে তুরাগ নদীর পশ্চিম তীরের ইজতেমার জন্য ব্যবহৃত বেশ কিছু জমি বালি ও কাঁচা মালের আড়তসহ বিভিন্ন স্থাপন তৈরি করে এক শ্রেণীর দখলদাররা দখল করে নিয়েছে বলে বিশ্বইজতেমার মুরুব্বীরা অভিযোগ করেছেন। এতে ওই অংশ দিয়ে দক্ষিণ ও উত্তর বঙ্গের মুসুল্লীদের ইজতেমা ময়দানে যাতায়ত বিঘিœত হচ্ছে। এ ছাড়া তুরাগ নদীর পশ্চিমে বালির স্তুপের উপর পল্টুন ব্রীজ তৈরি করার মালামাল ও সরঞ্জাম নিয়ে সেনাবাহিনীর যানবাহন পার্কিং ও কাজকর্ম করতে হচ্ছে।

বিশ্বইজতেমার মুরুব্বী প্রকৌশলী মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, ১৯৯৬ টঙ্গীতে ১৬১একর জমি ইজতেমা ময়দানের ব্যবহারের জন্য রাজউকের সাথে সরকারি চুক্তি হয়। ১০-১৫বছর পর ওই জায়গায় মুসুল্লীদের সংকুলান না হওয়ায় ইজতেমা সালে প্রতি বছরই মুসুল্লী বাড়ছে । ফলে ইজতেমার ময়দানে স্থানসংকুলান হচ্ছে না। ফলে ইজতেমার সময় ময়দানের আশে-পাশের খোলা জমিতেও মুসুল্লীদের অবস্থান নিতে হয়। এব্যাপারে সরকারকে বিভিন্ন পরিকল্পনা

নেয়ার অনুরোধ জানাই। পরে অন্যত্র জমি দেয়ার শর্তে নদীর পশ্চিম তীরে বিভিন্ন ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে বরাদ্দ দেয়া জমির বরাদ্দ বাতিল করে দেয় রাজউক কর্তৃপক্ষ। পরে ওইসব জমি ইজতেমা ময়দানের সাথে একীভ’ত করে মাঠ হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি দেয় রাজউক। এছাড়া আশুলিয়ার বেড়ি বাঁধের পাশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের কিছু জমি ২০০৮সালে আন্ত:মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে ইজতেমা মাঠের জন্য কিছু জমি ব্যবহার করার অনুমতি দেয়ারও সিদ্ধান্ত হয়। বর্তমানে ওইসব এলাকায় এক শ্রেণীর দখলদাররা মাছ ও কাঁচা মালের আড়ত, বালির আড়তসহ বিভিন্ন স্থাপনা তৈরি করেছে। সেখানে আমেরিকান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ

(আইইউবি)’র নামে ১১ জমির বরাদ্দ বাতিল করে তার পরিবর্তে পূর্বাচলে রাজউক ১৮বিঘার প্লট বরাদ্দ বরাদ্দ দিলেও তারা ইজতেমা মাঠের জন্য ওই জমি স্থায়ীভাবে ছাড়ছেন না। অনেক অনুরোধের পর তারা এবারের জন্য কিছু জমি সাময়িকভাবে ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে মাত্র। একই ভাবে স্থানীয় আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ইজতেমা ময়দানের ব্যবহারে জন্যে রাজউকের দেয়া ৪০ফুটের রাস্তাসহ জমি দখলের অভিযোগে আদালতে মামলা চলছে।

ইজতেমা ময়দানের জন্য প্রবেশ পথ দখল করে তাতে ল্যাবরেটরী ও শহীদ মিনার স্থাপন করে রেখেছে আইইউবিএটি। ফলে পশ্চিম পাশ দিয়ে ইজতেমা মাঠে মুসুল্লীদের প্রবেশ ও যানবাহন পার্কিংয়ের স্থান সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হচ্ছে মুসুল্লীদের। ফলে অন্যের জমির উপর দিয়ে চলাচল করতে গিয়েও নানা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। সম্প্রতি বালির গদির লোকজন কিছু এলাকার বালি সরিয়ে সমান করলেও অধিকাংশ জায়গায় বালির স্ত’প বিদ্যমান থাকায় নদীর পশ্চিম পাশ দিয়ে ইজতেমা ময়দানে মুসুল্লিদের যাতায়তে সমস্য হচ্ছে।

স্থানাভাবে বিকল্প হিসেবে ২০১১সাল থেকে ইজতেমা কর্তৃপক্ষ দু’দফায় ইজতেমার আয়োজন করলেও ক্রমাগত মুসুল্লির সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় ইজতেমা মাঠে বর্তামে তাদের স্থান সংকুলান করা সম্ভব হচ্ছে না। এ জন্য তিনি ওইসব জমি দখল মুক্ত করে ইজতেমা ময়দানের ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের অনুরোধ জানান। এমতাবস্থায় ময়দানের পর্ব পাশের বাটা, হোন্ডা ও টেশিস কারখানার অব্যবহৃত জমি ব্যবহারের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সহায়তা ও অনুমতি কামনা করেন ইজতেমা কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার আমাদের মাঠের ওইসব সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিলেও স্থায়ী কোন সমাধান হয়নি।

দখলদারে বক্তব্য ঃ আইইউবিএটি’র প্রকৌশলী মো. মফিজুর রহমান জানান, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে ১৯৯৪সালে রাজউক কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করলে তারা এ বিশ্ববিদ্যালয়ের নামে ১৫বিঘা জমি বরাদ্দ দেয়। কিন্তু ১৯৯৬সনে তারা পজেশন দেয় ১৩বিঘা ১৩কাঠা । পরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির প্রয়োজনে ১৯৯৭সালে প্রাথমিক বরাদ্দ দেয়ার সময় এ প্লটের দক্ষিণ পাশ দিয়ে ৪০ফুটের প্রস্তাবিত একটি রাস্তা তুলে দিয়ে আরো ২বিঘা ৯কাঠা জমিসহ মোট ১৬বিঘা ৩কাঠা জমির সংশোধিত ড্রয়িং অনুমোদন দেয় রাজউকের বোর্ড সভা।

পরবর্তীতে ২০০৬সালে ইজতেমা ময়দানের প্রয়োজনে আইইউবিএটি’র স্থাপনাসহ আশেপাশের আরো কয়েকজনের প্লট বরাদ্দ বাতিল করে রাজউক। পরে হাইকোর্টে মামলা করলে ২০০৭সালে বরাদ্দ বাতিলকে অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেয়। ২০১৩সালে ওই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রীমকোর্টে আপীল করে রাজউক। যা শুনানীঅন্তে রায়ের অপেক্ষায় রয়েছে।

কিন্তু ওই বছরই সুপ্রীমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ থেকে আগের ৪০ফুটের স্থলে ১০০ফুট রাস্তা মুক্ত রাখার ব্যাপারে অন্তর্বতীকালীন নির্দেশ দেয়। কিন্তু তা না মানায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে কোর্ট অব কন্টেম করার অীভযোগ আনে। পরে এ ব্যাপারে আদালতের অ্যাপীলেড বেঞ্চে শুনানীশেষ আইইউবিএটি’কে অব্যহতি দেয়া হয়। যেখানে বিভিন্ন স্থাপনা করা হয়েছে।

টঙ্গীর এ বিশ্ব ইজতেমা ময়দানেই আগামী ৯ ও ১৬ জানুয়ারি তিনদিন করে দু’পর্বে মুলমানদের ধর্মীয় মহাসম্মিলন বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে

http://timesofbengali.com/2015/01/09/5562

বিষয়: বিবিধ

২২৮৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File