আলহামদুলিল্লাহ । নরপিচাশ মোজাহিদের চূড়ান্ত রায় প্রকাশ । ফাঁসি শিগ্রই হবে !!!!
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ১১:০৮:৪৪ রাত
আলহামদুলিল্লাহ । জামায়াতী নরপিচাশ মুজাহিদের আপিলের পূর্ণ রায় প্রকাশ পাওয়ার খবর পেলাম কিছুক্ষণ আগে । http://www.ntvbd.com/bangladesh/22666/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3-%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B6
আশা করা যায়, নিয়ম অনুযায়ী আল্লাহ চাহেত তার ফাঁসির খবর ১৫ দিনের মধ্যেই জানতে পারবো ।
https://www.youtube.com/watch?v=2JWiu1D10R8
১৯৭১ সালে নরপিচাশ মুজাহিদ ছিলেন পূর্ব পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের প্রেসিডেন্ট ও আল বদর প্রধান।
১৯৭১ সালে এই গুপ্ত সংগঠণটার কাজ ছিল উদিয়মান বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবি ও সৃষ্টিশীল লোকদের হত্যা করা । এই গুপ্ত সংগঠণের মূল সংগঠণ ছিল ইসলামী ছাত্র সংঘ । ১৯৭৭ সালের ৬ ই ফেব্রুয়ারী এই সংগঠণ ইসলামী ছাত্র শিবির নাম ধারণ করে । ইসলামী ছাত্র শিবিরের পরিচয় ও আমার অভিজ্ঞতা নয়ত অন্য দিন শেয়ার করবো ।
https://www.youtube.com/watch?v=yYH-Ix6JFfk
স্বাধীনতা যুদ্ধ ঘোষিত হওয়া মাত্র তিনি তার আজ্ঞাবহ রাজাকার বাহিনী গঠন করেন। অতঃপর তিনি জনৈক ফিরোজ মিয়াকে এ বাহিনীর কমান্ডার নিযুক্ত করে তাদের সশস্ত্র প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেন। মুজাহিদ ছিলেন এ সংগঠনের সামরিক এবং অর্থনৈতিক মূল চালিকাশক্তি।
তার স্বাধীনতাবিরোধী কর্মকান্ড তৎকালীন সংবাদপত্রসমূহে প্রকাশিত বক্তব্য থেকে সুস্পষ্ট হয়। ১৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ এ ফরিদপুরে ইসলামী ছাত্র সংঘের এক জনসমাবেশে তিনি বলেন যে সমগ্র ভারত হস্তগত করার আগে তার উচিত ছিলো আসাম (ভারতীয় প্রদেশ) দখল করা।
যুদ্ধ চলাকালে মুজাহিদ ১৮১, ফকিরাপুলে ফিরোজ মিয়ার বাড়িতে অবস্থান করেন। জাতীয় পার্টি নেতা আবদুস সালাম, সাংবাদিক জি এম গাউস এবং মুক্তিযোদ্ধা ও কলামলেখক মাহবুব কামালের সাক্ষ্যমতে ফিরোজ মিয়া ছিলেন রাজাকার বাহিনীর কমান্ডার।
ফিরোজ মিয়ার বাড়ি সে সময় এলাকার রাজাকারদের প্রধান কার্যালয় এবং মুক্তি বাহিনীর নির্যাতন কেন্দ্রের ভূমিকা পালন করত। এলাকাবাসীদের তথ্যমতে অনেককে সেখানে চোখ বেঁধে নিতে দেখা যেত এবং নির্যাতিতদের আর্তচিৎকারও শোনা যেত। মুজাহিদ ছিলেন এর মূল হোতা।
তিনি মুখ ভেংচি কেঁটে বলেছিলেন, “ বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধী নেই । কোন স্বাধীনতাবিরোধী নেই । ” আজব হলেও সত্যি , তিনি ছিলেন শীর্ষস্হানীয় আল বদর কমান্ডার ও নেতা । কিন্তু তিনি অনেক চেষ্টা করেও তার অপকর্ম লুকাতে পারেননি ।
https://www.youtube.com/watch?v=xQwRlhENNmQ
সেপ্টেম্বর থেকে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী পরাজিত হতে শুরু করলে মুজাহিদ তার কর্মপদ্ধতি পরিবর্তন করেন। তিনি মুক্তিকামী সাধারণ বাংলাদেশী জনগণের পরিবর্তে বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ বুদ্ধিজীবি ও পেশাজীবিদের হত্যা শুরু করেন। তিনি এবং তার দল ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বরে নিহত বুদ্ধিজীবিদের সম্পর্কে তথ্য সরবরাহকারীর ভূমিকা পালন করেন। গাউসের বক্তব্য মতে, মুজাহিদ নির্ধারিত বুদ্ধিজীবিদের হত্যার উদ্দেশ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ঘেরাওকর্মে মুজাহিদ ছিলেন অন্যতম নেতা। (উপরের অংশটি উইকি থেকে নেয়া)
৭১এর মুজাহিদনামা
আল বদরের নেতৃবৃন্দ
আলী আহসান মুজাহিদ জামাত-ই-ইসলামী বাংলাদেশের বর্তমান সাধারণ সচিব। তিনি ২০০১-২০০৭ সময়কালে চারদলীয় জোট সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ছিলেন।
তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করেন এবং যুদ্ধ চলাকালে তিনি পাকিস্তানী সেনাবাহিনীকে সহায়তা করেন। তিনি একাধারে গণহত্যা, লুটপাট, ধর্ষণে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীকে সহাযোগিতা দান এবং ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবি হত্যাকাণ্ডে নেতৃত্বদানের দায়ে অভিযুক্ত। ১৪ ডিসেম্বর তারিখটি শহীদ বুদ্ধিজীবি দিবস নামে পরিচিত।
মুজাহিদের যুদ্ধাপরাধের দালিলিক প্রমাণ
‘ফর্টনাইটলি সিক্রেট রিপোর্ট অন দ্য সিচুয়েশন ইন ইস্ট পাকিস্তান’ প্রতিবেদনে পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের তৎকালীন সভাপতি মতিউর রহমান নিজামী, ছাত্র সংঘ নেতা আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ ও এ টি এম আজহারুল ইসলাম কিভাবে তখন পাকিস্তানকে সহায়তা করেছিল এবং মুক্তিযোদ্ধাদের শায়েস্তা করতে তৎপর ছিলেন এসবের বিস্তারিত উল্লেখ আছে। বর্তমানে এই তিনজন যথাক্রমে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের আমীর, সেক্রেটারি জেনারেল ও সহকারি সেক্রেটারি জেনারেল।
১৯৭১ সালের অক্টোবরে দ্বিতীয় ভাগের সরকারি এই গোপন প্রতিবেদনে (১৩ নভেম্বর ১৯৭১ স্বরাষ্ট্র সচিব স্বাক্ষরিত) বলা হয়েছে, ১৭ অক্টোবর রংপুরে পাকিস্তান ইসলামী ছাত্র সংঘের এক সভায় আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ আল বদর বাহিনী গড়ে তুলতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ইসলামবিরোধী শক্তিদের প্রতিহত করতে হবে। এজন্য যুবকদের সংগঠিত করে আল-বদর বাহিনীতে যোগ দেওয়ার ওপরে তিনি গুরুত্ব দেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন এ টি এম আজহারুল ইসলাম।
ওই একই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ৭ নভেম্বর জামায়াতে ইসলামী আল-বদর দিবস পালন করে। দলের নেতারা দিবস পালনের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আল-বদর বাহিনীতে জনগণকে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলা হয় ‘যারা পকিস্তান চায় না তারা আমাদের শক্র। পাকিস্তানের অখণ্ডতা রুখতে হবে ও শক্রদের প্রতিহত করতে হবে।’
১৫ অক্টোবর ১৯৭১ সালে প্রকাশিত এক সংবাদে আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ বিবৃতি দেন এবং পুর্ব পাকিস্তানে দেশপ্রেমিক যুবকেরা ভারতীয় চরদের হাত থেকে দেশকে রক্ষার জন্য এগিয়ে এসেছে এবং রাজাকার, আলবদর ও অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর সদস্য হিসেবে জাতির সেবা করছে। অথচ সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে কতিপয রাজনৈতিক নেতা (জনাব জেড এ ভুট্টো, কাওসার নিয়াজী, মুফতি মাহমুদ ও আসগর খান) রাজাকার আলবদর ও অন্যান্য দেশহিতৈষী স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর বিরুদ্ধে আপত্তিকর মন্তব্য করে বিষোদ্গার করছেন। এসব নেতার এ ধএনরর কার্যকলাপ বন্ধ করার জন্য এবং এ ব্যাপারে কঠোর মনোভাব গ্রহণ করার জন্য সরকারের প্রতি আবেদন জানান।
৭১ এর ছাত্র সংঘ নেতা ও বদর বাহিনীর প্রধান মুজাহিদের অপতৎপরতার ছবিও প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন পত্রিকায়। ১১ ডিসেম্বর দৈনিক আজাদে প্রকাশিত একটি ছবির ক্যাপশন ছিল ‘গতকাল গুজব সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি দিয়ে আলবদর আয়োজিত পথসভায় বক্তৃতা করিতেছেন আলবদর প্রধান জনাব মুজাহিদ।’
আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের স্বাধীনতাবিরোধী তৎপরতা ও নৃশংসতা একাত্তুরেই শেষ হয়ে যায়নি। নানাবিধ দলিলপত্রে সে প্রমাণ পাওয়া যায়। সাপ্তাহিক বিচিত্রায় ১১ নভেম্বর ১৯৮৮ সালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ১৯৭৮ সালে ঢাকা আলিয়া মাদ্রাসার ভিন্ন মতাবলম্বী ছাত্রনেতা মওলানা আবদুস সোবহানকে শিবির কর্মীরা কোরআন পাঠরত অবস্থায় নির্মমভাবে হত্যা করে। এই হত্যাকাণ্ডের নেতৃত্বও মুজাহিদ দিয়েছে বলে জানা যায়।
মামলার ইতিবৃত্ত:
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগের একটি মামলায় ২০১০ সালের ২৯ জুন আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদকে গ্রেফতার করার পর ২ অগাস্ট তাকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেফতার দেখানো হয়। ২০১২ সালের ২১ জুন ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে শুরু হয় বিচার প্রক্রিয়া। ২০১৩ সালের ১৭ জুলাই এই জামায়াত নেতার ফাঁসির রায় ঘোষণা করা হয়। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ১১ অগাস্ট আপিল করেন মুজাহিদ।
আপিল বিভাগে গত ২৯ এপ্রিল শুনানি শুরুর পর মঙ্গল ও বুধবার যুক্তি উপস্থাপনসহ নয় দিন আপিলের ওপর শুনানি গ্রহণ করেন প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বে বেঞ্চের চার বিচারপতি। এ বেঞ্চের অন্য সদস্যরা হলেন বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
আপিল বিভাগে রাষ্ট্রপক্ষে যুক্তি উপস্থাপন করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। আসামিপক্ষে শুনানি করে আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন ও এস এম শাজাহান। সঙ্গে ছিলেন শিশির মনির।
১৬ জুন ২০১৫ তারিখ তার ফাঁসির চুড়ান্ত রায় ঘোষনা করা হয় । মুজাহিদের আপিলের পূর্ণ রায় প্রকাশ পায় ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখ ।
আশা করা যায়, খুব শিগ্রই তার ফাসি হবে ।
সৌজন্যে :
http://www.cadetcollegeblog.com/rajibhappy/39761
http://www.banglatribune.com/news/show/101517
বিষয়: বিবিধ
৩৩৯১ বার পঠিত, ১৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
যেমন মন্তব্য করবেন তেমন উত্তরই পাবেন ।
কথায় আছে , শুকুনের দোয়ায় গরু পর্যন্ত মরে না । সুতরাং আজাব ও গজব তো পরের ব্যাপার । আপনারা হলেন গোখড়া সাপের চেয়েও বিষাক্ত । এজন্য এই অক্টোবর মাসে ২০০৬ সালে আপনাদের কিছু গেলমানকে লোকেরা সাপের মতো পিটিয়ে তক্তা বানিয়েছে । তখন আপনাদের দোয়া আল্লাহ কবুল তো করেনই নাই , বরং আপনাদের পালের গোদাদের আল্লাহ ফাসির ব্যবস্হা করেছেন ।
আপনার উপরও আল্লাহর আজাব ও গজব বর্ষিত হোক । আল্লাহ আপনাকে হাশরের মাঠে বিষাক্ত সাপ হিসেবে উঠাক । অন্তত ছাগল হিসেবে উঠাক । আল্লাহ আপনাকে নির্বংশ করে দিন । আমীন ।
যেমন মন্তব্য লিখবেন তেমন উত্তরই পাবেন ।
আমি আমার লেখা লিখি । আমি কারো বা কোন গোষ্ঠীর প্ররোচনায় লেখালেখি করি না ।
আপনার মুজাহিদ বাবা যিনি আপনার সত্যিকার বাবা তার ধর্মটাও দারুন । মানুষ হত্যা করে ও দেশের জন্মের বিরোধীতা করেও সেই দেশের মন্ত্রীর আসনে অধিষ্ঠিত হওয়া যায় ।
মুজাহিদের জারজ সন্তান হিসেবে আপনার অনুভতি কি ? - তার তো ফাঁসি হয়ে যাচ্ছে যে !!!
যেমন মন্তব্য করবেন তেমন উত্তরই পাবেন ।
আপনি তো মুজাহিদের জারজ সন্তান । মোজাহিদের ফাসি হওয়াতে আপনার অনুভতি কি ?
আপনার উপর আল্লাহর আজাব ও গজব বর্ষিত হোক । আমীন ।
তিনি মন্ত্রী থাকার সময় বেশ্যা হওয়ার জন্য মহিলাদের লাইসেন্স দিতেন । কারণ তার মন্ত্রনালয়টার নাম ছিল সমাজকল্যাণ মন্ত্রনালয় । এই মন্ত্রনালয় পতিতাদের লাইসেন্স দেয় পতিতা হওয়ার জন্য বা এই পেশায়ে বৈধভাবে কাজ করার জন্য ।
তিনি বড় দুর্নীতিবাজ । কারণ সাধারণ নেতা-কর্মীদের টাকা নিয়ে তিনি কথিত ইসলামী শাসনের কথা বলে বলে আখের গোছাতেন । তার নিজের কোন পেশা ছিল না । ইসলামে এমন পেশার কথা কি আছে ?
জামায়াতের এমপি ও মন্ত্রীরা পর্যন্ত দুর্নীতিতে আবদ্ধ ছিল । তখন হাওয়া ভবনের কর্মকান্ডের সাথে জামায়াত-বিএনপি ওৎপ্রোতভাবে জড়িত ছিল । নিজামী পাবনার সড়ক পথের গাছও পর্যন্ত কাটেন অনৈতিক পন্হায় । নিজামী অযোগ্য জামায়াত-শিবিরের লোকদের কৃষি বিভাগে দুর্নীতি ও অনৈতিক পন্হা এবং প্রভাব খাটিয়ে চাকুরী দেন । এব্যাপারে তৎকালীন পত্রিকাগুলোতে অনেক তথ্য আছে । আজব হলেও সত্য নিজামীর তথ্য মতে তার মাসিক আয় দেড় হাজার টাকা । অথচ তার এক ছেলে লন্ডনে ব্যারিস্টারী পড়তো । লন্ডনে ব্যারিস্টারী পড়তে বছরে খরচ হয় ২২ লাখ টাকা ।
আমার এই লেখাতে কোন ভুল বা মিথ্যা তথ্য থাকলে বলুন ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন