আমার ব্লগ পোস্টগুলোতে কিছু ব্লগারের মন্তব্য করার অধিকার রহিত করা প্রসঙ্গে
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ২৮ জুলাই, ২০১৫, ০৯:০১:২৮ রাত
রমজান মাস হতে আমি কিছু ব্লগারদের দ্বারা ক্রমাগতভাবে হয়রানীর শিকার হচ্ছিলাম । তারা অশালীন গালি-গালাজ করে যাচ্ছিলো ও সোসাল নেটওয়ার্ক সাইটগুলো হত্যার হুমকি পর্যন্ত দিয়ে যাচ্ছিলো । আমার পোস্টগুলোতে অপ্রাসঙ্গিক ও কুরুচিকর মন্তব্য করা তারা দলভেদে অব্যহত রাখছিলো । তাদের একটাই কথা আমি কোনক্রমেই লিখতে পারবো না । কারণ আমি নাস্তিক বা নাস্তিকদের দালাল ও অনুচর । তারা বা তাদের সমর্থকদের একটা অংশ বাস্তব জীবনে ও নেটে তাদের মত ও দলীয় দর্শণ গ্রহণ করার জন্য অনেক বার আমাকে বিভিন্নভাবে প্রলদ্ধ করে যাচ্ছিলো । আমি কোনক্রমেই তাদের প্রলোভনের কাছে নতি স্বীকার করিনি ।
আমি ব্লগ সাইটে যে কোন ধর্মবিরোধী কার্যক্রম তা যে কোন ধর্মেরই হোক না কেন তার বিরোধী । আমি বিভিন্ন ব্লগে হিন্দু ও খ্রীষ্টান ধর্মের উপরও পোস্ট লিখেছি । আমি বিভিন্ন ধর্ম বিষয়ে পড়াশোনা করতে পছন্দ করি ।
আমি নিজেকে মুসলিম হিসেবে সর্বত্র পরিচয় দেই এবং ইসলাম ও মুসলিমদের বিরোদ্ধে যে কোন কার্যক্রম পরিচালিত হলে আমি সে সব কার্যক্রমের বিরোদ্ধে জনমত গড়ে তুলি ।
আমি সব সময় কুরআন-সুন্নাহ সমর্থিত পন্হা অবলম্বন করার চেষ্টা করি । এই ক্ষেত্রে আমি সব সময় কুরআনের এই দুই আয়াতকে গুরুত্ব দেই -
১. আল্লাহর পথে সংগ্রাম কর যেভাবে সংগ্রাম করা উচিত । তোমাদের তিনি মনোনীত করেছেন । তিনি তোমাদের ধর্মে তোমাদের জন্য কঠিন কোন বিধান দেননি । এ ধর্ম তোমাদের পিতা ইব্রাহিমের ধর্মের অনুরুপ । আল্লাহ পূর্বে তোমাদের নাম করণ করেছেন মুসলিম আর এ কিতাবেও করেছেন যাতে রাসুল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরুপ হয় । সুতরাং তোমরা নামাজ কায়েম কর, যাকাত দাও ও আল্লাহকে অবলম্বন কর । তিনিই তোমাদের অভিভাবক । এক মহানুভব অভিভাবক । এক মহানুভব অভিভাবক ও এক মহানুভব সাহায্যকারী । সুরা হজ্জ :৭৮
২. বল, আমার সালাত, আমার ইবাদত, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু বিশ্বজগতের প্রতিপালকের উদ্দেশ্যে । তার কোন অংশীদার নেই, আর আমাকে এ ব্যাপারেই তো আদেশ করা হয়েছে, আর মুসলিমদের মধ্যে আমিই প্রথম ।( সুরা আনয়াম : ১৬২ -১৬৩ )
আমার নিজস্ব রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে । এজন্য আমি এক শ্রেণীর ব্লগারদের দ্বারা হেনস্তা হচ্ছি ।
আমি মধ্য ডানপন্হী রাজনৈতিক দর্শনকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বাস্তবতা বলে মনে করি । আমার মতে আদর্শ রাজনৈতিক দল তুরস্কের জাস্টিস এন্ড ডেভলপমেন্ট পার্টি ।
1. http://en.wikipedia.org/wiki/Justice_and_Development_Party_%28Turkey%29
2. http://en.wikipedia.org/wiki/Mill%C3%AE_G%C3%B6r%C3%BC%C5%9F
3. http://www.akparti.org.tr/english/
আমার জীবন দর্শন :
আমি এক বিংশ শতাব্দীর লোক হওয়ায় আমি সব কিছুকেই এক বিংশ শতাব্দীর চোখে দেখে থাকি । ইসলাম যেহেতু আমরা জীবন চলার পথ, সেহেতু আমি ইসলামকে এযুগের চোখ দিয়েই দেখে থাকি । কারণ আমরা চাইলেই ঢাল-তলোয়ারের যুগে ফিরে যেতে পারবো না । বর্তমান যুগটা তারকা যুদ্ধের যুগ । পরমাণু প্রযুক্তির যুগ । অবাদ তথ্য প্রবাহের যুগ । সুতরাং আমার লেখার মধ্যেও তার ছাপ পড়বে ।
আমি এই সাইটে ব্লগ পোস্ট লিখছি ও লিখে যাবো ইনশাআল্লাহ ।
ব্লগ লিখতে আসার কারণ :
১.ব্লগ লিখাটাকে আমি ইবাদত বা বান্দার হক বলে মনে করি ।
২.আমার নিজের কথাগুলোকে শেয়ার করা জন্য ব্লগ লেখি ।
৩.মানুষকে সচেতন করার জন্য ব্লগ লেখি ।
টুগে ব্লগটাকে যেভাবে দেখি :
আমি মনে করি, টুগে ব্লগটা অন্য সব সাইট হতে চমৎকার সাইট হবে । এজন্য আমি সম্পাদক মহোদয়বৃন্দকে সুচিন্তিত পরামর্শ দিয়েছি এই লেখায় : http://www.monitor-bd.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/67256 ( টুডেব্লগ কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত অনুরোদ )
আমার ব্লগ লেখার নিজস্ব নীতিমালা :
আমি কোন পার্টিজান দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে লেখালেখি করি না । যা সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ তা আমার লেখায় স্হান পায় ।
আমার অভিমত, এক বিংশ শতাব্দী, ইসলাম আর বাংলাদেশের অস্তিত্ত এক ও অভিনার্থক ।
আর আমার মতে আমার দেশের বৈশিষ্ট্যগুলো হওয়া উচিত -
১. একক ও সভ্যতার ভিত্তিতে সুদৃঢ় চেতনার ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশী জাতি গঠন;
২. মনোগতভাবে উদার অপরাজেয় এক উন্নত বাংলাদেশী সামজ প্রতিষ্ঠা;
৩. একটি পরিপূর্ন নৈতিক ও বিনয়ী সমাজ গঠন;
৪. একটি সুচিন্তিত উদার ধৈর্যশীল ও সহিষ্ণু সমাজ গঠন;
৫. একটি বিজ্ঞানমনস্ক ও সুফলতা অর্জনকারী জাতি গঠন;
৬. গতিশীল সংস্কৃতি বাহকরূপে একটি গতিশীল সমাজ গঠন;
৭. একটি ন্যায়পরায়ন ও ভারসাম্যপূর্ণ সমাজ গঠন;
৮. সবদিক দিয়ে একটি সফল ইসলামী সমাজ গঠন।
৯. একটি বিজ্ঞানমনস্ক ও অগ্রসরমান সমাজ সৃষ্টি করা এর দৃষ্টি সর্বদা প্রসারিত থাকবে বসিষ্যতের দিকে (অতীতের দিকে নয়) এবং এই দেশটি থাকবে নতুনের প্রতি উদগ্রীব।
১০. এই সমাজ শুধুমাত্র বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্রেতা হবে না। বরং তার সাথে সাথে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর এই সভ্যতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে নিত্য নতুন গবেষনা আবিষ্কার ও উন্নয়নের মাধ্যমে।
পরিশেষে বলছি :
আমি আশা করি, আমরা সবাই পরস্পর পরস্পরকে শ্রদ্ধা ও স্নেহের চোখে দেখবো । এবং সেভাবে ব্লগে মন্তব্য লিখবো । কাউকে মন্তব্য লিখে বা ফ্লাডিং করে কষ্ট দিবো না । আশা করি সবাই আমার সাথেই থাকবেন ।
যাদের বর্তমানে আমি ব্লক করেছি, তারা যদি তাদের অবস্হান পরিবর্তন করেন ও সুস্হ জীবনবোধের অনুসরণ করার অঙ্গীকার করেন, তাহলে আমি অতি শীগ্রই আমি তাদের ব্লক তুলে দিবো ।
বিষয়: বিবিধ
১৪৯৯ বার পঠিত, ২৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আমি বাংলাদেশী রাজনীতি বিষয়ক যে পোষ্টগুলো দেই সেগুলো বাস্তবতা বর্জিত নয় । বিএনপি আর জামাযাত দুইটার আদর্শ সম্পূর্ণ ভিন্ন । বিএনপি আর জামায়াত মানে ইসলাম নয় । আর বিএনপি আর জামায়াত ইসলামের সোল এজেন্সি আল্লাহর কাছ হতে নেয়নি (নাউজুবিল্লাহ) আর আল্লাহও কাউকে বা কোন ব্যক্তিকে ইসলামের সোল এজেন্সি নিয়োগ দিয়েছেন বলে কোন ইসলামী বইয়ে পাইনি ।
আওয়ামিলীগ এর বিরুদ্ধে আমি লিখি জাষ্ট ব্যালেন্স দেবার জন্য নয় । আমি যতটুকু পারি সমাজ ও রাজনৈতিক দলগুলোর অসংগতি তুলে ধরি ।
আমি সব সময় চেষ্টা করি সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ তথ্য তুলে ধরে লিখা উপহার দিতে যেগুলো সত্যিকার অর্থে নিরপেক্ষ ও জনগুরুত্বপূর্ণ-জনসচেতনতামূলক হয় ।
ছাগু কেন্দ্রিক পোস্ট আমি দেওয়া অব্যহত রাখবো । কারণ এই সাইটটা ও ফেসবুকে ছাগুদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে আর তারা সমাজে কুসংস্কার-ধর্মান্ধতা-বর্বরতা-কুপমন্ডুকতা ছড়ানোর পাশাপাশি উন্নায়ন-অগ্রগতি-প্রগতি-শান্তি-সংহতি-মানবতাবিরোধী-স্বাধীনতাবিরোধী কিছু দলের নিষ্ঠাবান কর্মী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে । আমরা তাদের অশুভ কর্মকান্ডকে কোনক্রমেই মেনে নিতে পারি না ।
পুরস্কার-তিরস্কার-পরিস্কার - এই নীতিতে বিশ্ব চলছে । সুতরাং আমিও এই নীতি অনুসরণ করে এই ব্লগের সম্পাদকবৃন্দকে পরামর্শ দিয়েছি ।
আপনি দিনের পর দিন অন্যায় করে যাচ্ছেন আপনার লিখনীর মাধ্যমে । আর উনারা তার প্রতিবাদ করায় আপনি তাদের ব্লগ করে বড্ড উপকার করলেন ।
আপনি যদি আমার লেখার মাধ্যমে ব্যথিত হোন তাহলে আমার কিছুই করার নেই ।
আপনি যাদের কথা বলছেন, তার প্রতিবাদ করছেন না । তারা গালি-গালাজ-খিস্তি-খেউর করছিলেন ।
আমার কথা হলো, যুক্তি ও তথ্য-প্রমাণের মাধ্যমে লেখার জবাব দেওয়াই সঠিক পদ্ধতি । যে বা যারা এই পদ্ধতিকে গ্রহণ করতে আগ্রহী নয় ও তার বদলে গালি-গালাজ-খিস্তি-খেউর ও হুমকি-ধমকি প্রয়োগ করবেন - আমি তাদের কোন ক্রমেই মন্তব্য করার সুযোগ দিবো না ।
পছন্দ করি বলেই আজ একটি আবেদন নিয়ে আসলাম।
সুরা হুমাজা এর তফসির করে দিবেন আমাকে... এই সুরা নিয়ে আমি মত পার্থক্য দেখেছি... এবং আমিও ধন্ধের মধ্যেই আছি আশা করি.... সুরাটির সঠিক তফসির উপহার দেবেন জবাবে....।
অন্যথায় আমরা আল্লাহভীরু মুসলিম হতে পারবো না । আল্লাহভীরু না হলে আল্লাহর প্রিয় হওয়া যাবে না । জান্নাত পেতে হলে ও ইহলোকে শান্তি ও সুখ পেতে হলে আমাদের সবাইকে আল্লাহভীরু মুসরিম হতে হবে ।
আমি তফসির আশা করছি তা এই এখানে জবাবে...।
আজকের পোস্টটি কোরানের দারস - এর উপর লেখা নয় ঠিক...!
কিন্তু আপনার ব্লগিং নীতির
৮. সবদিক দিয়ে একটি সফল ইসলামী সমাজ গঠন।
নিশ্চয়ই ইসলামী সমাজ ঘটনে আমার উল্লেখকৃত সুরাটি কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম।
নেটে তফসির খূজলে মন্তব্যের প্রয়োজন হতোনা.....!
আমি চাই আপনি তফসিরটা উপহার দেবেন।
এসবির ব্লগার এস.দেওয়ান এরকম শর্ত দিয়ে পোস্ট দিত ।
পোস্টে কমেন্ট না আসতে আসতে আপনি এক সময় লেখা পোস্ট করার মজা হারিয়ে ফেলবেন ।
কেহ আমার লেখায় মন্তব্য না করলেও আর আমার লেখা না পড়লেও আমি লিখে যাবো ইনশাআল্লাহ । আমি কারো বা কোন গোষ্ঠীর মনযোগিয়ে লেখালেখি করি না । আমি লোকদের সচেতন করার জন্য লেখালেখি করি ।
আমার অনেক লেখায় অনেকেই মনক্ষুন্ন হবে । এটা সাভাবিক । কারণ তারাা বিশেষ দল-মত-পথ-মতবাদের অন্ধ অনুসারী । আমি তাদের ভুল ও অশুভ দিকগুলো তুলে ধরি মাত্র ।
একটু ভেবে দেখবেন আপনার পোস্টগুলো পরোক্ষ ভাবে হলেও বাংলাদেশের ৯০ভাগ ইসলামপন্থীদের বিরুদ্ধে যাচ্ছে ।
আর সাথে এটাও ভাববেন পোস্টগুলো কাদের পক্ষে যাচ্ছে ।
ধন্যবাদ
আমি আপনাকে প্রশ্ন করছি :
১। ইসলামপন্হী কারা ?
২।আপনার উল্লেখিত ইসলামপন্হীদের কর্মসূচী ও কর্মপদ্ধতি কতটা যুগোপযোগী ?
পরিশেষে বলছি, আমার নিজস্ব রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি আছে যা আমি এই লেখাতেই বলেছি ।
সুতরাং আমার রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে বিরোধী মত বা পথ থেকে থাকলে তাদের গঠণমূলক সমালোচনা আমি করতেই পারি ।
জামাত ও ছাএী সংস্থার কোন আপু আপনার
বিরুদ্ধে লিখছে না। শুধু শুধু তাদের ছবি দিয়ে
অপমান করছেন। আপনি কি ধরনের মুসলমান।
আমি প্রতিক্রিয়াশীল নই । আমি ক্রিয়াশীল ব্যক্তি ।
আমি সীমা ছাড়িয়ে যাবো না তো কে যাবে । আমি জনগণকে সচেতন করার জন্য লিখছি । কারো চোখরাঙ্গানিতে বিন্দুমাত্র আমি ভয় পাই না ।
আমি বরাবরই কুসংস্কারাচ্ছন্ন-ধর্মান্ধ-কুপমন্ডুক-সেকেলে-উন্নায়ন-অগ্রগতি-প্রগতিবিরোধী যে কোন গোষ্ঠীর বিরোদ্ধে লেখালেখি করেই যাবো । আর তাদের পরিচিতি যে কোন উপায় ও পদ্ধতি-র মাধ্যমে জনগণকে সচেতন করার উদ্দেশ্যে তুলে ধরবো ।
আমি মনে করি ব্লগে যে, গালাগালির পরিবেশ তৈয়ার হইয়াছে সেই জন্য আমনেও কম দায়ি নন।
- বিজ্ঞ মানুষ ইতিবাচক লেখা লেখিয়া থাকে আমনে লেখেন নেতি বাচক কথা।
- বিজ্ঞ মানুষ কারো গুন গুলো আমনে আনেন আর আমনে দোষ গুলা সামনে আনেন।
- দরবারী হুজুরেরা খারাপটার উদাহরণ দিয়া ওয়াজ নসিহত কইরা থাকেন, সেই হানে কোন মান থাকেনা, আমনেও তাদের সিলসিলা লইছন।
- কাউরে আক্রমন করিলে, সেও আমনেরে আক্রমণ করিব, এইহানে যে আক্রমন করিব শতভাগ দোষ তাহার হইবে।
- তাই আমনে বাজে সমালোচনা, মাইয়া লোগের বিশ্রি ফটো উপস্থানপ ইত্যাদি ছাইড়া দেন, তাইলে মানুস সোজা পথ পাইবে।
২. ভুল ও খারাপ দিকগুলো তুলে ধরা অতীব প্রয়োজনীয় । এর ফলে স্বর্ণোজ্জ্বল ভবিষ্যত সৃষ্টি হবে ।
৩. আমি ভাল দিক ও খারাপ দিক দুইটাই তুলে ধরে লিখি । তবে যারা সত্য হজম করতে পারে না , তারাই মনস্তাপে ভোগে ।
৪. আমি কারো মন্তব্যে আহত হই না । তবে আমার সম্পর্কে অসত্য কথা বল্লে তার জবাব দেই ।
৫. আমি সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ তথ্য ব্যবহার করে লিখি । লেখার প্রয়োজনে ও প্রাসঙ্গিক কারণে আমি আমার লেখায় বিভিন্ন ধরনের ছবি ব্যবহার করে থাকি ।
ধন্যবাদ ।
আমার লেখায় যারা মন্তব্য করতে আসেন তাদের মধ্যে যারা আমার কথা ও মতকে সমর্থন করেন এবং আমার বক্তব্যের সাথে একমত পোষণ করেন, আমি অবশ্যই তাদের উৎসাহ-অনুপ্রেরণামূলক ও আশা জাগানিয়া প্রতি মন্তব্য করবো – এটাই তো সাভাবিক । হয়ত তাদের মধ্যে অনেকেই তাদের লেখা ও বিশ্বাসের মধ্যে নাস্তিকতা ধারণ করতে পারেন । আমি নিজে ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিকতার বিরোদ্ধে সোচ্চার । কিন্তু যদি নাস্তিকতা ধারণকারী ব্লগার আমার পোস্টে ইতিবাচক মন্তব্য করেন, তাহলে আমি কেন তাকে দুরে ঠেলে দিবো । আমি মনে করি নাস্তিকতা ধারণকারী লোকদের দুরে ঠেলে দেওয়া আমাদের জন্য শুভ ফল বয়ে আনবে না । আমাদের উচিত তাদের হৃদয়ে প্রবেশ করা ও তাদের ভুল ভেঙ্গে দেওয়ার প্রচেষ্টা চালানো ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
অথবা আপনি চরমভাবে একজন একচোখা টাইপের মানুষ ।
আমি না জেনে ও পড়াশোনা না করে লেখতে বসি না ।
আমি আমার নিজের নামে লিখি । আমি এক দুই দিন ধরে লেখালেখি করি না ।
আপনার জ্ঞান গম্যি থাকলে আপনি লেখুন না । আপনাকে তো লেখেতে বাধা কেউ তো দিচ্ছে না ।
আমি কি করবো বা কি পরিচালনা করবো - তা আমার নিজস্ব ব্যাপার ।
আমি ভাই এ জগতে নতুন মানুষ লেখার মান অবশ্যই এখনো দুর্বল এটাই স্বাভাবিক।
আপনি সমালোচনা করতেই পারেন তবে এটা চ্যালেঞ্জ করা যায় যে বাংলাদেশে সমালোচনা হজম করার শক্তি জামায়াতে ইসলামীর মত অন্য কোন দলের নেই ।
- আপনার কথা সঠিক নয়। জামায়াত-শিবিরের লোকদের দয়া মায়া খুবই কম । তারা প্রকাশ্যে কিছু বলে না । কিন্তু গোপনে তারা ভয়ংকর কাজ করে থাকে । আপনি নতুন । ইনশাআল্লাহ । জামায়াত ইসলামী সমালোচনা হজম করে কি না দেখবেন । নিজামীকে একটা প্রশ্ন করেছিলো এক জামায়াতের রোকন । এজন্য তার রোকন পদবী বাতিল হয় । তথ্য প্রমাণসহ এই ব্যাপারে লেখা দিবো তার ফাসির পর ইনশাআল্লাহ ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন