বাংলাদেশে মুসলিম জনসংখ্যার হার ৯০.৪ % এবং হিন্দু ক্রমাগত কমার কারণ
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ২৪ জুলাই, ২০১৫, ০৯:২৮:২৭ রাত
সুচনা : বাংলাদেশ একটি মুসলিম প্রধান দেশ হলেও ইদানিং টিভি চ্যানেলগুলোর টকশোতে দেখতে পাচ্ছি, অনেক লোক মুসলিম জনসংখ্যার হারকে সঠিকভাবে উপস্হাপন করছেন না এবং হিন্দু জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বাড়িয়ে বলার চেষ্টা করছেন । এই বিষয়টির সত্যতা জানার জন্য আমি চেষ্টা করি ।
পরিসংখ্যানে হিন্দু জনসংখ্যা ক্রমহ্রাসমান :
২০০১ ও ২০১১ সালের শুমারির জেলাভিত্তিক তথ্য পাশাপাশি রাখলে দেখা যায়, ১৫টি জেলায় হিন্দু জনসংখ্যা কমে গেছে।
বরিশাল বিভাগের কোনো জেলাতেই হিন্দুদের সংখ্যা বাড়েনি। বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, পটুয়াখালী, বরগুনা—এই ছয়টি জেলায় ২০০১ সালের আদমশুমারিতে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল আট লাখ ১৬ হাজার ৫১ জন। ২০১১ সালের শুমারিতে সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে সাত লাখ ৬২ হাজার ৪৭৯ জনে।
খুলনা বিভাগের বাগেরহাট, খুলনা ও সাতক্ষীরা—পাশাপাশি এই তিন জেলায় হিন্দুদের সংখ্যা আগের চেয়ে কমেছে। বিভাগের নড়াইল ও কুষ্টিয়া জেলার প্রবণতা একই।
ঢাকা বিভাগের মধ্যে এ তালিকায় আছে গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর ও কিশোরগঞ্জ জেলা।
অন্যদিকে রাজশাহী বিভাগের পাবনা জেলায়ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গে তাল রেখে হিন্দু বাড়েনি।
স্বাধীনতার আগের দুটি ও পরের পাঁচটি শুমারির তথ্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, মোট জনসংখ্যার তুলনায় হিন্দুদের সংখ্যা ও হার কমেছে। ১০ বছরে ৯ লাখ হিন্দু কমেছে ।
মুসলমানদের সংখ্যা ও হার সব সময়ই বেড়েছে।
বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বীর হার মোটামুটি একই ছিল বা আছে।
১৯৪১ সালে বাংলাদেশে হিন্দু ছিল জনসংখ্যার ২৮% (উৎস : Census of India 1941,
), ১৯৫১ সালে ২২%, ১৯৬১ সালে ১৮.৮%, ১৯৭৪ সালে ১৩.৫%, ১৯৮১ সালে ১২.১%, ১৯৯১ সালে ১০.৫%, ২০০১ সালে ৯.২%, ২০১১ সালে ৮.৫% ।
সূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো
অপর দিকে বাংলাদেশে ১৯৫১ সালে ৭৬.৯%, ১৯৬১ সালে ৮০.৪%, ১৯৭৪ সালে ৮৫.৪%, ১৯৮১ সালে ৮৬.৭%, ১৯৯১ সালে ৮৮.৩%, ২০০১ সালে ৮৯.৭%, ২০১১ সালে ৯০.৪% মুসলিম ছিল । সুতরাং ২০১৩ সালে বাংলাদেশের মুসলিম জনসংখ্যার হার ৯০.৪ % এরও বেশী ।
সূত্র : বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো
হিন্দু কমার কারণ :
হিন্দুর উপর অত্যাচার
১.সাম্প্রদায়িক আবহ ।
২.জামায়াতে ইসলামীর মতো বেশ কিছু রাজনৈতিক শক্তির উত্থান ।
৩.শাসক দলগুলোর সন্ত্রাস ।
৪.হিন্দুদের নিরবে দেশত্যাগ ।
৫.হিন্দুদের প্রজনন হার কম ।
৬.ভারতকে তীর্থভুমি ও পবিত্রস্হান মনে করা ।
৭.শত্রু সম্পত্তি আইন।
দুর্গা পুজায় অংশ নেওয়া শাড়ি পড়া হিন্দু মহিলা ও বালিকা
৮.হিন্দু মেয়েদের হিন্দু ধর্মত্যাগ ।
৯.ভারতের রাজনৈতিক অস্হিরতার প্রভাব ।
১০.নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা ।
১১.নিরাপত্তার অভাববোধ ।
১২.বাংলাদেশে ধর্মকর্মে আনন্দ না পাওয়া ।
১৩.হিন্দু নেতৃত্বের বিশ্বাসঘাতকতা ।
১৪.হিন্দু পারিবারিক আইন ।
১৫.বিভিন্ন বর্ণে বিভাজিত হিন্দুসমাজ ।
১৬। হিন্দুদের মুসলিম ও বাংলাদেশবিরোধী কর্মকান্ড । নিচে এর দুইটা প্রমাণ দেওয়া হলো :
একজন প্রভাবশালী হিন্দু মুসলিমদের সম্পর্কে কি ধারণা পোষন করে তা তার ফেসবুক স্যাটাস হতে সুস্পষ্ট ।
উপসংহার :
বাংলাদেশ একটি এমনই মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ যার মুসলিম জনসংখ্যা এতটাই ক্রমবর্ধমান যে অদুর ভবিষ্যতে হিন্দু জনসংখ্যা বিলীয়মান হয়ে যাবে । উপরন্তু বাংলাদেশ ভু-রাজনৈতিকভাবে দুর্বলতম অবস্হানে থাকায় টেকসই মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকার জন্য মুসলিম পরিচয়কেই গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরতে হবে । কারণ বর্তমান বিশ্বে ধর্মকেই রাষ্ট্রের অন্যতম নিয়ামক শক্তি হিসেবে ফরেন পলিসি বিশারদবৃন্দ গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরে থাকেন । যেমন : সামুয়েল ফিলিপ্স হান্টিংটন, ফ্রান্সিস ফুকুয়ামা ও বার্নাড লুইস । তবে ইসলাম বহুজনিকতা ও ভিন্ন ধর্মের প্রতি সহণশীলতাকে গুরুত্ব দিলে বাস্তবতা হচ্ছে হিন্দু জনসংখ্যা ক্রমহ্রাসমান । সুতরাং এই দিক বিবেচনা করে এক বিংশ শতাব্দির উপযোগি দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করে আমাদের দেশের সামাজিক, সংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক পরিমন্ডল সৃষ্টি করতে হবে ।
বাংলাদেশের নীতি নির্ধারণি মহল তালেবানী দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিচালিত আফগানিস্হান বা ওহাবী দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিচালিত সৌদি আরব-কে আদর্শ হিসেবে না নিয়ে উন্নায়ন ও অগ্রগতির স্বার্থে এক বিংশ শতাব্দির তুরস্ককে http://www.akparti.org.tr/english/ মডেল হিসেবে নেয় – সে দিকে আমাদের নজর রাখতে হবে ।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার :
১. বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো
http://www.bbs.gov.bd/Home.aspx
Census of India 1941,
২. http://en.wikipedia.org/wiki/Hinduism_in_Bangladesh
৩. http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-09-22/news/291536
৪. http://www.facebook.com/hindugrandalliance/posts/383048801768928
৫. http://en.wikipedia.org/wiki/Hinduism_in_Bangladesh
6. http://www.akparti.org.tr/english/
বিষয়: বিবিধ
৩৩৩১ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনি শত্রু সম্পতি আইনের একটি উক্তি দিয়েছেন, ব্যাখা দেন নাই। এটা কি মুসলমানদের সৃষ্ট নাকি ভারতের সৃষ্ট।
ভারতীয় মুসলমানেরা সংখ্যানুপাতে চাকুরী পেয়ে থাকে বাংলাদেশও সেই আইন ছিল। সেটা তুলে দেওয়া হয়েছে। সকল মুসলমানের সেই দাবী হওয়া উচিত। সংখ্যানুপাতে বাংলাদেশেও চাকুরী হতে হবে।
পুরো দেশে হিন্দু ওসির দৌরাত্ব দেখলে বুঝার উপায় নাই যে, দেশে মুসলিম কোন যোগ্য আছে কিনা। ডাক ও রেলওয়ের অফিস গুলোতে গেলে মনে হয় এগুলো দিল্লী কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত।
বাংলাদেশ সরকার হিন্দুদের প্রতি যথেষ্ট উদার, বাংলাদেশের মুসলমানেরা হিন্দুদের প্রতি বৈষম্য তৈরী করেনা। আওয়ামীলীগ দলীয় পরিচয়ে হিন্দুদের উপর হামলা করে, হিন্দু লীগের নেতারা সেসব ইসলামী দলগুলোর কাঁধে চাপায়।
১৯৯২ সালে বাবরী মসজিদ ধব্ংসের ধুয়া তুলে চট্টগ্রামে মাজার পন্থী (আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত তথা আওয়ামীলীগের ইসলামী দল) মহীউদ্দীন চৌধুরীর উষ্কাকীনিতে বহু মন্দিরে হামলা করে।
পরবর্তীতে সেসব মুসলমানদের নামে চালিয়ে দেয়। হিন্দুদের প্রতিবাদ সভায় সেই একই মহীউদ্দীন চৌধুরী প্রধান অথিতী হয়ে, অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দেয়।
সুবিধাবাদিদের চিহ্নত করুন। উল্টা পাল্টা তথ্যে সুবিধাবাদিরা সুযোগ নিবে। বায়তুল মোকারম মসজিদে চর মোনাই পীরের অনুসারীরা জামায়াত কর্মী পিটাইল। ভারতীয় পত্রিকায় নিউজ দিল জামায়াতের হাতে হিন্দু নিগ্রহ।
আপনি একজন মুসলিম, আপনার এই ধরনের পোষ্টকে তারা লুফে নিবে ও হিংসা ছড়াবে।
১। এটা হিন্দু নির্ভর প্রতিবেদন হল নাকি মুসলিম নির্ভর প্রতিবেদন হল বুঝতে পারলাম না।
উত্তর : এটা একটা পরিসংখ্যানমূলক লেখা । এতে হিন্দু কমছে কেন - তা তুলে ধরা হয়েছে ।
২। হিন্দু কমে যাবার কারন মুসলমানদের অত্যাচার নাকি নিজেদের সমস্যা সেটা আপনি পরিষ্কার করেন নি।
উত্তর : হিন্দুদের উপর মুসলিমদের অত্যাচারের মাত্রা ভারতে মুসলিমদের উপর হিন্দুদের অত্যাচারের তুলনা করলে একেবারেই কিছু না । এটা বড় জোড় গৌণ কারণ । আমি প্রধান কারণগুলো উল্লেখ করেছি ।
৩। আপনি শত্রু সম্পতি আইনের একটি উক্তি দিয়েছেন, ব্যাখা দেন নাই। এটা কি মুসলমানদের সৃষ্ট নাকি ভারতের সৃষ্ট।
উত্তর : এটা ব্যাখ্যা এই লেখায় দেওয়া সম্ভব নয় । কারণ বিষয়টা ভিন্ন । ভারতেও মুসলিমরা জায়গা-জমি হতে বঞ্চিত হয়েছে । ত্রিপুরা কুমিল্লা জেলার লাগোয়া প্রদেশ । এখান হতে অনেক মুসলিম বাংলাদেশে আসতে বাধ্য হয়েছে ও হচ্ছে । তারা তাদের জায়গা জমি হারিয়েছে ও হারাচ্ছে ।
৪।
ভারতীয় মুসলমানেরা সংখ্যানুপাতে চাকুরী পেয়ে থাকে বাংলাদেশও সেই আইন ছিল। সেটা তুলে দেওয়া হয়েছে। সকল মুসলমানের সেই দাবী হওয়া উচিত। সংখ্যানুপাতে বাংলাদেশেও চাকুরী হতে হবে।
উত্তর :আপনার কথার সাথে একমত । ভারতর মুসলিমদের উপর আমি একটা লেখা লিখবো । তাতে এসব কথা তুলে ধরবো ।
৫।
পুরো দেশে হিন্দু ওসির দৌরাত্ব দেখলে বুঝার উপায় নাই যে, দেশে মুসলিম কোন যোগ্য আছে কিনা। ডাক ও রেলওয়ের অফিস গুলোতে গেলে মনে হয় এগুলো দিল্লী কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত।
উত্তর : ভিন্নমত পোষণ করতে পারছি না । এই স্ক্রীন শট দেখুন ।
৬।
বাংলাদেশ সরকার হিন্দুদের প্রতি যথেষ্ট উদার, বাংলাদেশের মুসলমানেরা হিন্দুদের প্রতি বৈষম্য তৈরী করেনা। আওয়ামীলীগ দলীয় পরিচয়ে হিন্দুদের উপর হামলা করে, হিন্দু লীগের নেতারা সেসব ইসলামী দলগুলোর কাঁধে চাপায়।
উত্তর : ভিন্নমত পোষণ করতে পারছি না । বর্তমানে এমনই তো দেখছি ।
৭।
১৯৯২ সালে বাবরী মসজিদ ধব্ংসের ধুয়া তুলে চট্টগ্রামে মাজার পন্থী (আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত তথা আওয়ামীলীগের ইসলামী দল) মহীউদ্দীন চৌধুরীর উষ্কাকীনিতে বহু মন্দিরে হামলা করে।
পরবর্তীতে সেসব মুসলমানদের নামে চালিয়ে দেয়। হিন্দুদের প্রতিবাদ সভায় সেই একই মহীউদ্দীন চৌধুরী প্রধান অথিতী হয়ে, অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে দেয়।
সুবিধাবাদিদের চিহ্নত করুন। উল্টা পাল্টা তথ্যে সুবিধাবাদিরা সুযোগ নিবে। বায়তুল মোকারম মসজিদে চর মোনাই পীরের অনুসারীরা জামায়াত কর্মী পিটাইল। ভারতীয় পত্রিকায় নিউজ দিল জামায়াতের হাতে হিন্দু নিগ্রহ।
উত্তর : আপনার কথা সঠিক ।
৮।
আপনি একজন মুসলিম, আপনার এই ধরনের পোষ্টকে তারা লুফে নিবে ও হিংসা ছড়াবে।
উত্তর : আমি মুসলিম । আমি বাংলাদেশি । আমি সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ তথ্য তুলে ধরেছি ।
উপরন্তু এই লেখা কারোই লুফে নেওয়ার সুযোগ নেই । উপসংহারে কি লিখেছি তা যে সামান্য জ্ঞান-গম্যি আছে এমন লোকও বুঝতে পারবে , আমি কি বলতে চাচ্ছি ।
কথা বলা। সে সব সময় মহিলাদের সাথে দউর্বল। প্রতি লেখায় মহিলাদের ছবি।
http://www.monitor-bd.net/blog/blogdetail/detail/4803/TrueIslam/62073#.VY2FxZv7LIU
জামায়াত-শিবির হিন্দুদের আপোষ করতে পারে । তার বড় প্রমাণ জামায়াতে সাইদী ,শাহজাহান ও সোবহান হিন্দুদের হাতে পায়ে ধরে নির্বাচন করে জিতে আসে ।
সাধারণ মুসলিম কখনো আপোষ করে না । তার বড় প্রমাণ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হিন্দু শিক্ষক আছে কম কলেও ৩০০ । সেখানে এক বার এক হিন্দু শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে দাড়ান গোলাপী প্যানেলের হয়ে । তিনি মুসলিমদের ভোট পাননি । শুধুমাত্র তার সম্প্রদায়ভুক্ত শিক্ষকদের একাংশ তাকে ভোট দিয়েছেন । নির্বাচনে জিতলো শাহবাগী ও হিন্দুদের মতে ধর্মান্ধ ও পাকি-ছাগু ঘরনার সাদা দল । এ্রই যদি প্রগতিশীল এলাকার দৃশ্য হয় ,তাহলে অনুমেয় এদেশের মুসলিমরা এসব উগ্রবাদি হিন্দুদের কতটা সন্দেহের চোখে দেখে ।
১৯০৫ সালে এমনি এমনি বঙ্গভঙ্গ হয়নি । ১৯৪৭ এ ব্রিটিশ ভারত এসব উগ্রবাদী হিন্দুদের কারণে ভাগ হয়েছে ।
এদেশের মুসলিমের জন্য এই ভুখন্ড ধন্য । কারণ মুসলিমরা ১৯০৫ সাল , ১৯৪৭ সাল এর পথ পরিক্রমায় ১৯৭১ এ এদেশ তেরী করেছে । একারণ হলো : ১৯৭১সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে ১.৫ কোটি রিফিউজি হয়েছিল ও মুক্তিযু্দ্ধ হাতে গোনা দুই একজন হিন্দু রীত্বব্যঞ্জক পদক পায় । হিন্দু রা যত দিন এই সত্য না বুঝবে তত দিন তারা নিজেদের হীনমন্য ভাববে ও মুসলিমদের করুনার পাত্র হতে থাকবে ।
জামায়াতে ইসলামীর মতো বেশ কিছু রাজনৈতিক শক্তির উত্থান - বলতে আমি বুঝিয়েছি সব ধরনের ইসলামী ও মুসলিম জাতীয়তাবাদী দলকে । মুসলিম লীগ সেই ১৯০৫ সাল হতে । .. তারপরের ইতিহাস ভাবুন ।
সাইদী-সহ জামায়াতের বেশ কিছু নেতা নির্বাচনে কীভাবে জিতে এবং জামায়াতে ২০ হাজার হিন্দু ক্যাডার আছে - এটা সত্যি কথা । অমুসলিমদের মাঝেও জামায়াত কাজ করে থাকে ।
সুতরাং আমার দুই কথাই অমূলক নয় । জামায়াতে ইসলামীর কারণেই হিন্দুরা প্রভাবশালী হয়েছে । মানে এই নয় হিন্দুদের জনসংখ্যা বাড়ার ক্ষেত্রে ইসলামী দলগুলো অবদান রাখছে । আশা করি বুঝতে পেরেছেন ।
জামায়াতে ইসলামীর কারণেই হিন্দুরা প্রভাবশালী হয়েছে
জামায়াতে ইসলামীর মতো বেশ কিছু রাজনৈতিক শক্তির উত্থান - বলতে আমি বুঝিয়েছি সব ধরনের ইসলামী ও মুসলিম জাতীয়তাবাদী দলকে । মুসলিম লীগ সেই ১৯০৫ সাল হতে । .. তারপরের ইতিহাস ভাবুন ।
সাইদী-সহ জামায়াতের বেশ কিছু নেতা নির্বাচনে কীভাবে জিতে এবং জামায়াতে ২০ হাজার হিন্দু ক্যাডার আছে - এটা সত্যি কথা । অমুসলিমদের মাঝেও জামায়াত কাজ করে থাকে ।
সুতরাং আমার দুই কথাই অমূলক নয় । জামায়াতে ইসলামীর কারণেই হিন্দুরা প্রভাবশালী হয়েছে । মানে এই নয় হিন্দুদের জনসংখ্যা বাড়ার ক্ষেত্রে ইসলামী দলগুলো অবদান রাখছে । আশা করি বুঝতে পেরেছেন ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন