ব্লগে একজন মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি নামক ওহাবী এসেছে । আসলে সে আসলে মুসলিম নয় মুসলিম নামধারী জামায়াতী সন্ত্রাসী ।

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ১২ জুলাই, ২০১৫, ০৮:৪৭:০৯ রাত



মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি ১২ জুলাই, ২০১৫, ০১:৩৭:৩৭ রাত -এ আমাকে উদ্দেশ্য করে এই সাইটে একটা পোষ্ট দেন : “ ব্লগে একজন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম নামে নাস্তিক আগমন করেছে। আসলে সে কোন ফখরুল ইসলাম নয় “ ।



আমি তার জবাবে এই লেখাটা লিখতে বাধ্য হলাম । আমি লক্ষ্য করছি , এই সাইটের অনেক ব্লগারের পোস্টে আমি ব্লক । যার কারণে তাদের কোন লেখায় মন্তব্য করতে পারছি না । উপরন্তু তারা এই ব্লগ সাইট ও ফেসবুকে আমাকে গালি গালাজ করার পাশাপাশি হত্যার হুমকিও পর্যন্ত দিয়ে যাচ্ছে ।

আমাকে এই কথিত ব্লগার নাস্তিক এবং আওয়ামী লীগ সরকারের পেইড দালাল বলে অভিহিত করে যাচ্ছেই না । তার কিছু বন্ধুও তার লেখাগুলোতে আমাকে উদ্দেশ্য করে অসম্মানজনক মন্তব্য করে যাচ্ছে ।

তার এই লেখায় আমি যুক্তি ও তথ্য প্রমাণ দিয়ে উপস্হাপন করি , জামায়াত টাকা-পদ-পদবী দিয়ে জ্ঞানী-গুণি-বুদ্ধিজীবীদের দলভুক্ত করে । তিনি আমার মন্তব্যটা মুছে ফেলেন ।

তারপর তিনি এক পাঠকের জবাব লিখেন :

”ওটা রাত্রে আমার ব্লগে উদাহরন নিয়ে হাজির হয়ে বলতেছে আমার কমেন্ট যদি ডিলেট করেন তবে আপনার জন্মের ঠিক নাই।

শয়তানের আত্তা ওর ভিতর ঢুকে গেছে । ওরসাথে কোন কথা বলে সময় নষ্ট করার চেয়ে ওকে সরিয়ে দিলেই ঝঙ্ঝাট শেষ । “

দেখুন : তার মন্তব্য : “ ওকে সরিয়ে দিলেই ঝঙ্ঝাট শেষ । “

জামায়াতীরা সন্ত্রাসী । তাদের মন্তব্যের ধরনেই প্রমাণ হয় । জামায়াত-শিবিরের লোকরা যুক্তি-তথ্য-প্রমাণকে বিন্দু মাত্র গুরুত্ব দেয় না । এটাই তার বড় প্রমাণ ।



http://www.monitor-bd.net/blog/blogdetail/detail/9759/abdulmatin/67029

মূলত আমার “জামায়াতীরা দল ভারী করার জন্য জ্ঞানী ও গুনীদের টাকা পয়সা ও সুযোগ সুবিধা দিয়ে দলে অন্তুর্ভুক্ত করে http://www.monitor-bd.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/67025 ” এই লেখাটার কারণে মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি তার এই হুমকিমূলক লেখা ও মন্তব্য ।

লেখার জবাব লেখা দিয়ে না পেরে হুমকি ধমকি ও হত্যার হুমকি যারা দেয় তাদের ব্লগে বলা হয় ছাগু । জামায়াত-শিবির মানেই ছাগু । কারণ তারা কোন যুক্তি-তথ্য-প্রমাণের ধার ধারে না ।



তোমরা যারা শিবির করো তাদের বলছি মনযোগ দিয়ে একটু লেখাটা শেষ পর্যন্ত পড়ো :


অনেকে আমাকে বলে ছাত্র শিবির ছাত্রলীগ কিংবা ছাত্রদলের চাইতে ভালো। উদাহরন হিসেবে ছাত্রলীগের ইদানিংকালের ইতিহাসগুলা শুনাই। আমি তাদের প্রশ্ন করি ভাই আপনি কি কখনো ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন,আপনি কি আশির দশকের পর থেকে ছাত্র রাজনীতির ইতিহাস জানেন। বেশীর ভাগ থাকে নিরুত্তর কিংবা না। হয়তো ভুলে গেছেন।

বাংলাদেশে যেকোনো সরকারী কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়,ভোকেশনাল কিংবা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের হলে থাকা সাধারণ ছাত্রছাত্রীরা সহজেই বুঝতে পারে যারা ছাত্রলীগ বা দলের মাঠকর্মী তারা ক্ষমতা পরিবর্তনের সাথে সাথে নিজেদের ব্যানারটাও পরিবর্তন করে নেন। আর সন্ত্রাসীদের আসলেই কোনো দল নেই,তারা যেই সরকারই ক্ষমতায় আসে সেই দলেই তারা যোগ দেন।

স্বৈরাচারী এরশাদের সময় শিক্ষাঙ্গন :

বাংলাদেশে সন্ত্রাসময় ছাত্র রাজনীতির স্রষ্টা এরশাদ এবং তার জাতীয় পার্টি । তার শাসনামলেই বাংলাদেশের ছাত্ররাজনীতি কলুষিত হয়ে পড়ে। গোলাম ফারুক অভির কথা মনে পড়ে আপনাদের ! বোর্ড স্ট্যান্ড করা মেধাবী এই তরুনের ইতিহাস দেখলে বোঝা যায় কলুষিত ছাত্ররাজনীতি কিভাবে থাকে ধ্বংস করেছিলো।



গোলাম ফারুক অভি (সাবেক এমপি ও জাতীয় পাটির ছাত্র সংগঠণের নেতা)

ছাত্রলীগ তখন ৭৫ পরবর্তী ধকল কাটিঁয়ে উঠছিলো।সেই সময়ে রাজনীতিতে আবার নতুনভাবে আত্মপ্রকাশ করা জামায়াত তার সংগঠন ছাত্রশিবির সরকারী কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়,ভোকেশনাল,পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট গুলোতে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার লক্ষ্যে অস্ত্রের রাজনীতির সূচনা করে। আর তাদের দেখানো পথেই ছাত্রদল এবং ছাত্রলীগ অনুসরন করে। আজকের ছাত্রদল এখনখার মতো এতো হ্যাবলা ছিলোনা। ছাত্রদলের সাথে শিবিরের প্রায়ই লাগতো।

শিবিরের কথিত শহিদী কাফেলা :

আপনি একটু কষ্ট করে শিবিরের সঘোষিত শহিদী কাফেলার তালিকা দেখুন। মারা যাওয়া শিবির সদস্যদের সর্বাধিক আক্রমনকারী ছিলো ছাত্রদল। আজকে অনেক জায়গায় ছাত্রদল শিবিরের বিটিম হয়ে গেছে। যাদের মধ্যে চট্রগ্রাম অন্যতম।




https://www.youtube.com/watch?v=dkGBD72j2f8

শিবিরের শহিদী গান গাচ্ছেন ওহাবী ধর্ম ব্যবসায়ী এক পাল সুন্দরী কিশোরীকে সাথে নিয়ে ( নাউজুবিল্লাহ )

আদর্শিক রাজনীতির অভাবেই শিবিরের কাছে পরাজিত হয়েছে ছাত্রদল। অপর দিকে ছাত্রলীগ একটি ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন। ৭১ এ স্বাধীনতা সংগ্রামে এই ছাত্র সংগঠনটি অসামান্য ভূমিকা পালন করে। এই ছাত্র সংগঠনটির রয়েছে থানা ,জেলা বিত্তিক শক্তিশালী নেটওয়ার্ক এবং জনপ্রিয়তা। ৯০ এর দশকে শিবির হাজার চেষ্টা করেও এই দলটির সমকক্ষতা অর্জন করতে পারেনি। তারা বুঝতে পারে কখনো তা পারবেও না । কারন বাংলাদেশে এখনো অনেক এলাকা আছে যেখানে শিবির বললে গনধোলাই দেবে। এমনকি মুসলীমদের মাঝেও তদের প্রচারিত মওদুদিবাদ এবং ওহাবীবাদ নিয়ে আছে নানা অসঙ্গতি।

ইসলামী ছাত্র শিবিরের সন্ত্রাসের ধরণ এবং ছাত্র লীগ :

ইসলামী ছাত্র শিবির - এই ছাত্র সংগঠনটিকে অনেকেই খুব ভালো করেই জানে না । এই সংগঠণ প্রতিকুল অবস্হায়ও সুপরিকল্পিত ভাবে এগিয়ে যাচ্ছে।

কোচিং সেন্টার দিয়ে,গরীব ছাত্রদের বৃত্তি দিয়ে , হলগুলোর আসন সংকট হওয়ায় নিজেদের মেস খুলে। সহজ সরল ছাত্রদের ব্রেইন ওয়াশ করে । হাজারো উপায়ে চালিয়ে যাচ্ছে তাদের কর্মকান্ড।



তার নাম কি অনেকেই হয়ত ভুলে গেছেন ? প্রথম জীবনে শিবিরের সদস্য তার পর জেএমবি নেতা । তার পরের ইতিহাস হয়ত সবার জানা আছে !!!!

২০০১ সালে বিএনপি জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসলে এই ছাত্র সংগঠনটির সামনে খুলে যায় সুবর্ণ সুযোগ। নিজেদের সংগঠন গুছিয়ে এবার তারা হানা দেয় প্রতিপক্ষ ছাত্রসংগঠনদের। ছাত্রদলকে খুব সহজেই তাদের বিটিম বানিয়ে নেয়। বাকী থাকলো ছাত্রলীগ আর ছাত্র ইউনিয়ন। ছাত্র ইউনিয়নকে তারা পাত্তাই দেয়না বাকী থাকলো ছাত্রলীগ। শিবির ভালো করেই জানে দলের মতো লীগকে এতো সহজে বিটিম বানানোর উপায় নেই তাই তাদের পরিকল্পনা ছাত্রলীগের জনপ্রিয়তায় আঘাত করা।জনমানুষের মনে এই ছাত্র সংগঠনটিকে বিষিয়ে তোলা। সেই লক্ষ্যে ৯০ এর দশক থেকে তারা কাজ করে যাচ্ছে। আজ এতিহ্যবাহী ছাত্রলীগ নামক সংগঠনটির নৈতিক পরাজয় হয়েছে।



আজ যখন কেউ আমাকে বলে ছাত্রশিবির ভালো টেন্ডারবাজি করেনা,চাদাঁবাজি করেনা, আমি হাসি , আমার হাসি পায়।

আমার চাইতে শিবিরকে কে ভালো করে চেনে। আমি নিজেইতো ভুক্তভোগী। দাড়ি রাখা,নামাজ পড়া লোকগুলার ভেতরের কুৎসিত রুপতো আমি নিজের চোখেই তো দেখেছি। চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবির বড় নেতাদের দেখেছি বুলেট সরবরাহ করতে । USTC তে দেখেছি খুকুমনীর সন্ত্রাস,গিয়াস হাজারিকার হাজারিকা বাহিনীর সন্ত্রাস। দেখেছি চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট দখল করার জন্য শিবির ক্যাডাররা ছাত্র সংসদের নির্বাচিত ভিপি মোহাম্মদ জমির ও কলেজ ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক ফরিদউদ্দিন আহমদকে গুলি করার পর পায়ের রগ কেটে হত্যা করতে। বহদ্দারহাটে মাইক্রোবাসের মধ্যে থাকা ৬ ছাত্রলীগ নেতা ও তাদেরকে বহনকারী মাইক্রোবাসের ড্রাইভার এবং রাস্তায় থাকা রিকশা চালককে প্রকাশ্য দিবালোকে ব্রাশফায়ার ।

আমি ইতিহাস ভূলিনি । তাই আমার কাছে কোনো তফাৎ নেই লীগ-দল-শিবিরের মাঝে। বরং শিবিরকে ঘৃণা করি কারন তারা এগুলো করে ইসলামের নাম দিয়ে।

ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি অধিভুক্ত ন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর স্টাডি অব টেরোরিজম অ্যান্ড রেসপন্স টু টেরোরিজমের তৈরি ফাইলে ছাত্র শিবিরের ব্যাপারে বলা হয়, ভয়ংকর জঙ্গি সংগঠন। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জঙ্গি তৎপরতা চালানো ছাড়াও শিবির আন্তর্জাতিক পর্যায়ের জঙ্গি সংগঠনগুলোর সাথে নিজেদের একটা নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে।

৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের (২০০১ সাল) পর দেশজুড়ে শুরু হয় প্রতিহিংসার রাজনীতি।

গোপাল কৃষ্ণ মুহুরী হত্যাকাণ্ড

২০০১ সালের ১৬ নভেম্বর, শুক্রবার। সকাল সোয়া ৭টার দিকে চার অজ্ঞাত পরিচয় অস্ত্রধারী যুবক ডিবি পুলিশের পরিচয় দিয়ে চট্টগ্রাম মহানগরীর ব্যস্ততম জামাল খান রোডের বাসায় হাটহাজারী নাজিরহাট কলেজের অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরীকে (৬০) মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে হত্যা করে। সন্ত্রাসীরা সকলেই জামায়াত শিবিরের ক্যাডার। জামায়াত শিবিরের সশস্ত্র ক্যাডাররা সুপরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটায়।এই হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে ১৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম মহানগরীর জামাল খান, মোমিন রোড এলাকায় অঘোষিত হরতাল পালিত হয়। রাস্তাজুড়ে ছিল প্রতিবাদ মিছিল। বিক্ষোভে ফেটে পড়ে সাধারন মানুষ। কালো পতাকা উঁচিয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়কে মিছিল বের হয়। বিক্ষুব্ধ জনতার সকল মিছিল এসে জামাল খান রোডে জড়ো হয়। হত্যাকান্ডের পর থেকে জামাল খান সড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং প্রতিবাদ আর মিছিলের জনপদে পরিণত হয়।



জামায়াত শিবিরের অবৈধ অস্ত্রধারীদের গুলিতে নিহত নাজিরহাট ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরীর নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে তাঁর স্ত্রী রেলওয়ে অডিক কর্মকর্তা উমা মুহুরী বাদী হয়ে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। কোতোয়ালি থানার মামলা নং-৪২ তাং ১৬-১২-২০০১ ধারা ৩০২/১২০(খ)। মোট ১১ আসামির বিরুম্দ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। বিচার শেষে গিট্টু নাসির, তসলিম উদ্দীন ওরফে মন্টু, আজম ও আলমগীর কবির ওরফে বাইজা আলমগীরের ফাঁসির আদেশ হয়। পরবর্তীতে গিট্টু নাসির ক্রস ফায়ারে মৃত্যুবরন বরণ করে। আসামি মহিউদ্দিন ওরফে মাইন উদ্দীন, হাবিব খান, শাজাহান এবং সাইফুল ওরফে ছোট সাইফুলসহ ৪ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ডের আদেশ দেয় আদালত। এরা সবাই জামায়াত শিবিরের প্রশিক্ষিত ক্যাডার।

নাজিরহাট কলেজের অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরী ছিলেন একজন আওয়ামী লীগ ভক্ত। এছাড়া তিনি সকল ধরনের অন্যায়, অনিয়ম ও অবৈধ চাপের বিরুদ্ধে সোচ্চার থেকে কলেজ পরিচালনা করতেন। তার কারনে কলেজটিতে জামায়াত-শিবিরের অপরাজনীতি চলতে পারতোনা। এ কারণে জামায়াত-শিবিরের স্বার্থান্বেষী ক্যাডাররা তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়। হত্যাকাণ্ডটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত। পরিকল্পনা অনুযায়ী শুক্রবার বন্ধের দিনকে সন্ত্রাসীরা বেছে নিয়েছিলো।



বহদ্দারহাট হত্যাকান্ড :

স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের মধ্যে অন্যতম চট্টগ্রামের ‘বহদ্দারহাট ট্রাজেডি’।

শিবির দেশের সবচেয়ে আলোচিত ও ভয়ংকর হত্যাকাণ্ড ঘটায় চট্টগ্রামের বহদ্দারহাটে। ২০০০ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে শিবির চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট মোড়ে ৬ ছাত্রলীগ নেতা ও তাদেরকে বহনকারী মাইক্রোবাসের ড্রাইভার এবং রাস্তায় থাকা রিকশা চালককে প্রকাশ্য দিবালোকে ব্রাশফায়ার করে। এই হত্যাকাণ্ড দেখে দেশের মানুষ আবার তাদের বর্বরোচিত নারকীয়তার সাথে নতুন করে পরিচিত হয়। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনের কারণ অনুসন্ধানে গিয়ে জানা যায়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালে শিবিরের অবস্থান যখন হুমকির মুখে পড়ে গিয়েছিল, তখনই তারা ছাত্রলীগের শীর্ষ নেতৃত্বকে সরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করে। এরই ধারাবাহিকতায় একেবারে পরিকল্পিতভাবে শিবির ক্যাডাররা গুলি করে নির্মমভাবে হত্যা করে ছাত্রলীগের ৬ নেতাকর্মীকে।

বহদ্দারহাট হত্যাকান্ডের রায় সম্পর্কিত লিংক :

১। http://bdnews24.com/politics/2008/03/27/4-shibir-activists-sentenced-to-death-in-chittagong

২। http://bangladesh-web.com/new/index.php?option=com_content&view=article&id=2590:eight-murder-case-shibir-cadre-sazzad-held-in-india&catid=71:local-a-district-news&Itemid=400

৩। http://news.priyo.com/2014/04/17/chittagong-8-murder-convicts-acquitted-106321.html

৪। http://newsfrombangladesh.net/view.php?hidRecord=36157

(অন্য কোন লেখায় জামায়াতী সন্ত্রাসীদের সন্ত্রাসী তৎপড়তার খতিয়ান আরো বিস্তারিত প্রদর্শন করা হবে । )

বিষয়: বিবিধ

২৫৬২ বার পঠিত, ২৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

329727
১২ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:৫৩
রক্তলাল লিখেছেন : আমাকে এই ফখরুল ব্লক করে পরে অস্বিকার করেছিল।
আজ নিজে ব্লকের মুখে পড়ে ছটফট করছে।

এই শয়তান শুধু ইসলাম বিরোধীই না গন্ধযুক্ত ইতর ও যৌনবিকারগ্রস্থ মানসিক রোগী ও বটে।

আমি একটা কৃষ্নাঙ্গ লোক কে চিনতাম যে বোরকা পরা মেয়েদের ছবি দেখত বাজে উদ্দেশ্য নিয়ে। এই ফখরুলও বিভিন্ন মেয়েদের ছবি দিয়ে তার পোস্ট ভরে রাখে অহেতুক কারণে।

কত বড় ইতর লোক হলে একজনের মানুষের ছবি উলঙ্গ আরেকটা ছবির ভিডিওতে মিলিয়ে তা অত্যন্ত স্থুল মন্তব্য করে লিংক দেয়।

এই ফখরুল লোকটা তার কুকীর্তি রমজানে আরো বেশী করে করছে। ইসলামের প্রতি তার অশ্রদ্ধা আরো বেশী মাত্রায় প্রকাশের জন্যই এ কাজ করছে। ছিঃ


১২ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:০০
271997
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : গালি গালাজ না করে দয়া করে বলুন : এই লেখার মধ্যে কোন অসত্য ও বানোয়াট তথ্য আছে কি ?

আপনারা জামায়াত-শিবিরের লোকরা কেমন ফেসবুকের মতো সাইটগুলোর কারণে সাধারণ লোকরাও বুঝতে পারছে । আগে আপনাদের সাধারণ লোকরা সহজ বুঝতে পারতো না । তারা দাড়ি টুপি ও ইসলামী কথা-বার্তার কারণে সাধারণ লোকরা বিভ্রান্ত হতো । এখন সামান্য হলেও তারা আপনাদের আসল রূপ বুঝতে পারছে ।

বিএনপি বা ২০ দলীয় জোট হতে আলাদা হয়ে রাজনীতি করলে আপনাদের কোন চিহ্নই থাকবে না । মনে করুন, ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের কথা । আওয়ামী লীগের সাথে মিলে তত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলন করেছিলেন আপনারা । তার ফল আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে । আর আপনাদের দল জামায়াত মাত্র ৩ টা আসন পায় ।

সব সময় চন্দ্রবিন্দু থেকে মানুষকে সহজে গালি গালাজ করা, হত্যার হুমকি ও হত্যা করা ছাড়া আপনারা ভাল কিছুই করতে পারবেন না । আপনাদের ভাল কাজের তালিকা দিন দিন ছোট হয়ে আসছে । এক সময় বামদের মতো জামায়াত-শিবির একটা গালি হিসেবে মুখে মুখে প্রচার হবে ।
১২ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:০৮
271998
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আপনি বলেছেন :
কত বড় ইতর লোক হলে একজনের মানুষের ছবি উলঙ্গ আরেকটা ছবির ভিডিওতে মিলিয়ে তা অত্যন্ত স্থুল মন্তব্য করে লিংক দেয়।

উত্তরে বলছি :

আমি আজকের ভিডিওটা আমি নিজে দেইনি বা তেরী করি নাই ।
বাংলা ইসলামী সংগীত.Islami song
পেজে তারিক মনোয়ারের ভিডিওটা আছে । আর বাজারে তার এই গানের ডিভিডি পাওয়া যায় । https://www.facebook.com/bangla.islami/videos/1563926743878755/ আপনি ফেসবুকের এই লিংকে এই ভিডিওটা দেখতে পাবেন ।

আপনার মতো সন্ত্রাসীর সাথে আমার দেখা হয়নি । আর আমি কেন আমার কোন ভাই-বোন বা চৌদ্দ গোষ্ঠীর কারোরই গায়ের রং কালো নয় । আর যদি কালো হয় তাহলে সমস্যা কি ? কালো কি মানুষ নয় । হযরত বেলাল রা কালো ছিলেন । আল্লাহর কাছে মযার্দাবান যে বেশী আল্লাভীরু সে । গায়ের রং দিয়ে আল্লাহ কারো শ্রেষ্ঠত্ব বিচার করেন না - এসব কথা কি আপনাদের গড ফাদাররা আপনাকে শেখাননি । তারা কি শুধু বোমা বানানোই আপনাদের শেখান ? গালি গালাজ করাই শেখান ?

জামায়াতে ইসলামী লোকরাই যৌনবিকারগ্রস্হ । তারা মনে করে ফিতনার কারণে মেয়েদের ঘরের মধ্যে বন্দি করে রাখতে হবে আর বের হলেও কালো বোরকা ও নিকাবের মাধ্যমে ময়লার ঝুড়ি মতো বানিয়ে মেয়েদের বাহিরে যাওয়ার সুযোগ দিতে হবে ।
১২ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:০৯
271999
রক্তলাল লিখেছেন : এসব পেনপেনানি আমরা শুনতে শুনতে কান ঝালা পালা।

বাংলাদেশে কে কোন ক্ষেতের মুলা আমরা জানি।

কে ব্যাংক ডাকাত কে ৫ হাজার কোটির দুর্নীতিকে তুচ্ছ মনে করে, কে ধর্ষণের সেঞ্চুরী করে, প্রকাশ্যে গুলি করে শত শত খুন করে গণহত্যা করে, কে দেশ ভারতের করদ রাজ্য বানিয়ে রেখেছে, কারা চাপাতি এ.কে. -৪৭ নিয়ে ঘুরে আমরা চিনি তাদের।

ফখরুল, আপনি একটা জ্যান্ত শয়তান না হলে বাংলাদেশের সবচেয়ে ভাল লোক গুলাকে নয়ে দিন রাত এরকম ব্যাক্তিগত আক্রোশের জ্বালা মিটাতে ইতরামি করতেন না।

জামাত-শিবির সবচেয়ে ভাল বলার কারণ আমরা জানি এরশাদ হাসিনা এবং তদের লোকজনের ইতিহাস।
ওদের থেকে জামাত হাজার গুন ভালো তাতে একফোটা সন্দেহ নাই।

১২ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:২৫
272001
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন :

কে ব্যাংক ডাকাত কে ৫ হাজার কোটির দুর্নীতিকে তুচ্ছ মনে করে, কে ধর্ষণের সেঞ্চুরী করে, প্রকাশ্যে গুলি করে শত শত খুন করে গণহত্যা করে, কারা চাপাতি এ.কে. -৪৭ নিয়ে ঘুরে আমরা চিনি তাদের। - হ্যা । আমরাও এসব জানি ।

তবে জামায়াত-শিবির কেমন তা সাধারণ লোকদের বড় অংশ জানে না - এজন্য আমি তাদের সচেতন করছি ।

বাংলাদেশ ভারতের করদ রাজ্য নয়। কারণ জাতিসংঘের নিয়ম অনুযায়ী কোন করদ রাজ্য জাতিসংঘের সদস্য হতে পারে না । তবে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি বরাবরেই অরিপক্ক ও নতজানু ধরণের ।

আমি অনুরাগ ও বিরাগের বশবর্তী হয়ে লেখালেখি করি না । তবে আমি আমার অনেক লেখায় ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করি । আর ব্লগ মানেই গরুর রচনা লেখা নয় । ব্লগ লিখতে গেলে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও অভিমত আসবেই ।
আপনি বলেছেন :

জামাত-শিবির সবচেয়ে ভাল বলার কারণ আমরা জানি এরশাদ হাসিনা এবং তদের লোকজনের ইতিহাস। ওদের থেকে জামাত হাজার গুন ভালো তাতে একফোটা সন্দেহ নাই।

আমার মতে : বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলের অবস্হা হলো মলের এপিট ও ওপিঠ । একপিঠ শুকনা ও অপর পিঠ ভিজা ।

আমার মতে জামায়াত সবচেয়ে খারাপ । কেন সবচেয়ে খারাপ তা আমি এই কয়েক মাস ধরে লেখালেখির মাধ্যমে উপস্হাপন করছি ।

আপনি যদি জামায়াত-শিবির ভাল মনে করেন। তাহলে লেখালেখি করুন । অযথা আমার লেখায় এসে আজে মন্তব্য করা ‍উত্তম নয় কি ?

329728
১২ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:৫৭
রক্তলাল লিখেছেন : গত ২০/২৫ ধরে জামাত শিবির নিয়ে এসব বস্তা পচা প্রচারণা চললেও তাদের জনপ্রিয়তা কেমন তা উপজেলা নির্বাচনে বাংলাদের মানুষ দেখেছে।

তাই কফরুল, নিলাঞ্জনাকে বিয়ে করে দাদাবাবুদের দেশে গিয়ে পুরো উদ্যমে ধুতি চাটতে থাকুন।



১২ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:১৭
272000
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : হ্যা । ভাই আমিও দেখছি । আওয়ামী লীগের সাথে আঁতাত করে ঢাকার মোহাম্মদপুরে কায়সার জাহান নামক এক নিকাবী মহিলা সংরক্ষিত মহিলা আসনে বিজয়ী হয়েছে । সবই জামায়াতের টাকার খেলা । আর এলাকার রাজনীতি তো আছেই । আমি এসব জামায়াতী কৌশল ভাল করেই জানি । আমি নিজেও জামায়াতী মহিলাদের উপজেলা নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার উপর লেখা এই সাইটে দিয়েছি ।
http://www.monitor-bd.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/39071
সংসদ নির্বাচন নিয়ে বলুন । সাহস থাকে বিএনপির কাধে সাওয়ার না হয়ে আলাদাভাবে নির্বাচন করুন । তারপর চাপাবাজি করুন । সংসদ নির্বাচনকেই মানুষ গুরুত্ব দেয় ।


মানুষ জামায়াতের কুকৃর্তী জানে । কিন্তু ধর্মানুভতি ও জামায়াতী সন্ত্রাসের কারণে লোকরা জামায়াতের কুকৃর্তী নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করতে পারে না । যেমন আমি নিজেও এই সাইট ও ফেসবুকে জামায়াতের অজানা বিষয়গুলো তুলে ধরলে মুহুর্তের মধ্যে হুমকি ও ধমকি মূলক মন্তব্য আসতে থাকে ।


আমি কাকে বিয়ে করবো ও কোন দেশে ভ্রমণ করতে যাবো - তা আমার একান্ত ব্যক্তিগত বিষয় ।

তবে গোলাম আজম - নিজামী - সাইদী কি এখন আপনাকে নিকাবী যৌনদাসী সরবরাহ করেননি । না করলে আজই তাদের কাছে যেয়ে আবদার করুন ।

(এখন থেকে যেভাবে মন্তব্য লিখবেন সেভাবেই উত্তর পাবেন ।)
329730
১২ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:২৬
রক্তলাল লিখেছেন : জামাতের জনপ্রিয়তা কেমন টের পাচ্ছি।

আপনি যে হারে জুটাপেটা খাচ্ছেন, তাতেই ব্যাপারটা ফকফকা!

১২ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:২৯
272002
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : জামায়াতের অবস্হা দেখে বুঝুন জামায়াতের জনপ্রিয়তা কেমন ? শীর্ষ নেতাদের ফাসিতে ঝুলানো হচ্ছে । জনগণ বিন্দু মাত্র সে ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছে না । আর তাদের বিন্দুমাত্র সহানুভতি প্রদর্শন করছেও না । কারণ যুদ্ধাপরাধী মানবতাবিরোধী ও ধর্ষকদের কেহই সম্মানীয় মনে করে না । তবে জামায়াতীরা দলবল নিয়ে জানাজার নামাজ পড়ে এই একটু বিদায় জানায় আর কি ?


আমার ব্যাপারটা আপনার না ভাবলেই চলবে । আপনি কবে লাল দালানের বাসিন্দা হবেন - তা এক বার ভাবুন ।
১২ জুলাই ২০১৫ রাত ১১:২৮
272006
অপি বাইদান লিখেছেন : এই তো, আর কিছু দিন পরই জামাতী রাঘব বোয়াল মুজাহিদ রাজাকার ফাঁসিতে লটকি খেয়ে ঝটপট করবে। এ নিয়ে জামাতিতের কূট কায়দা কৌশলের অন্ত নেই। জামাতী বাঁশেরকেল্লার রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। কিন্তু কন কাজ হবে না। রাজাকারের ঠাই নেই বাংলায়।
১৩ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:১৩
272009
রক্তলাল লিখেছেন : ফখরুল আর নীলাঞ্জনা - এ' যুগের আবু লাহাব আর তার স্ত্রী।

ধুতিচাটা ভারতীয় দালাল।


১৩ জুলাই ২০১৫ রাত ০১:৪৭
272011
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : জামায়াত নিয়ে আমার কোন মাথাব্যাথা নেই। আমার ২ চাচা মুক্তিযোদ্ধা, বড় দুই ভাবীও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। তবে আমি কারো প্রতি বিদ্বেশ ছড়াতে ঘৃণা করি যেটি আপনি নিয়মিত করে যাচ্ছেন। রাসূল (সাঃ০ বলেছেন, যদি তোমার ভাই অত্যাচারী হয় তবুও তাকে সাহায্য কর। অথচ আপনি টার্গেট করে আহলে হাদিস, জামায়াত, কওমী মাদরাসা সকলের বিরুদ্ধে ঘৃণা ও বিদ্বেশ ছড়াচ্ছেন, এটি কখনো মুসলিমের আচরণ হতে পারেনা। প্রশ্ন এসেই যায় সকলেই যদি ভন্ড, প্রতারক ধর্ম ব্যাবসায়ী হয় তবে মুসলিম কে? আপনি তো অন্তত ইসলামের আলোকে সেটি জানাতে পারেন যে, সঠিক কে? আর এখানে অপি বাইদান নামের এক কুলাঙ্গার মন্তব্য করেছে। ভাবটা দেখাচ্ছে যে, সে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি অথচ আজ সে আমার লেখায় কি কমেন্ট করেছে?
১২ জুলাই ২০১৫ দুপুর ১২:২০271950
অপি বাইদান লিখেছেন : যেখানেই মুসলিম, সেখানেই চোর/চামারের আস্তানা। বাংলাদেশের কথাই ভাবুন, ৯৫% মুমিনের বাংলাদেশে ৯০% মানুষই চোর, ছেচর, ভেজাল, ধাপ্পা, দূর্ণীতিবাজ। শুধু মাত্র এ কারনেই মায়ানমার, চীন, ভারত, ইসরাইল, চেচেনিয়া, দক্ষিন আফ্রিকা সহ পৃথিবীর সভ্য, ভব্য, মার্জিত, উন্নত দেশ থেকে মুসলিম মুমিনদের ঠেংগানি মেরে বেড় করে দেয়। তাই বলি- রহিঙ্গা, রহিঙ্গা বলে কান্নাকাটি করে লাভ নেই।
এটি আমার সেই ব্লগপোস্টের লিংক http://www.monitor-bd.net/blog/blogdetail/detail/3557/warrior2013/67014#.VaLDCpsRlg8
এই ভন্ড একদিকে বাঙ্গাল জাত তুলে গালাগাল করবে আবার অন্যজায়গায় নিজেকে বাঙ্গালি পরিচয় দেবে ব্যাপারটা কতখানি ভন্ডামি হতে পারে? ফখরুল সাহেব আমার একাধিক লেখা আছে মডারেট ইসলামিক মুভমেন্টের ভুল নিয়ে কিন্তু আপনার মত বিদ্বেশী মনোভাব কাম্য না। আপনি সারাটাদিন ব্লগে থাকেন, আপনার আয় আসে কোথা থেকে? আমি সামান্য একটা ব্লগ লিখতে গেলে আমাকে টানা ২-৩ দিন প্রচুর পড়াশুনা করতে হয়, একটা ব্লগ লিখতে গেলে গোটা দিনটা চলে যায়, সেখানে আপনি এত বড় লেখা নিমিষেই লিখে ফেলছেন, সারাদিন ব্লগে বসে থাকেন, একজন প্রাপ্তবয়ষ্ক মানুষ আপনার চলে কিভাবে? ব্যাপারগুলো রহস্যজনক নয়কি?
১৩ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৭:৫৬
272015
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : ঘুম ভাঙাতে চাই : আমি অফিসে যাচ্ছি । আর অফিসেও নেট ব্যবহার করার সুযোগ নেই । আমি লক্ষ্য করলাম । আপনি আমার আরো কয়েকটা লেখায় মন্তব্য করেছেন । আপনার সব মন্তব্যের উত্তর নিয়ে আমি আলাদা লেখা দিবো ইনশাআল্লাহ । আর এই লেখাতেও অদুর ভবিষ্যতে আপনার প্রশ্নগুলোর বা মন্তব্যের জবাব দিবো ইনশাআল্লাহ ।
১৩ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৭:৫৮
272016
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : রক্তলাল :

আপনি বলছেন :

ফখরুল আর নীলাঞ্জনা - এ' যুগের আবু লাহাব আর তার স্ত্রী।


ধুতিচাটা ভারতীয় দালাল।

উত্তরে বলছি : এসব আপনার বিবেচনা । বাস্তবতা ভিন্ন । অপি বাইদান বড় জোড় ব্লগার । আমার সাথে তার সরাসরি পরিচয় হয়নি । আমি তার লেখা পড়িও না । কারণ আমার সময় নেই । তবে তার দুইটা লেখার শিরোনাম দেখেছি । শিরোনামগুলোর ব্যাপারেও আমার আপত্তি আছে । আর তার প্রোফাইল পিক-এর ব্যাপারেও ।
329732
১২ জুলাই ২০১৫ রাত ১১:২৪
১৩ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৭:৫৯
272017
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আমার পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
১৩ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৮:১৪
272018
রক্তলাল লিখেছেন : নিজেরে নিয়ে বড়ই ব্যাস্ত। কোনো কিছুই মানুষের কল্যাণে নয়। শুধুই 'আমি' 'আমার'।

এমন narcissist লোকের জন্যই দোজখের আগুনের রশদ জোগাড় হচ্ছে।

এমন ধুমশ শরীরটা মানুষের কল্যাণে নীরবে কাজে লাগান।

ইতরামি প্রাপ্তবয়স্কের থেকে মানায়না।
329741
১৩ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:২৩
এনাম বিন আব্দুল হাই লিখেছেন : আমি আপনার লেখাগুলো পড়ি এই উদ্দেশ্যে যে দেখি আপনার দ্বারা নতুন করে ইসলামের কতটুকু ক্ষতি হলো এবং নাস্তিক মুরতাদদের কতটুকু উপকার হলো তা দেখার জন্য। আপনি আমাদের কওমী ওলামাদের বিরুদ্ধে খরগহস্ত জামায়াতের তো প্রশ্নই নাই। আরোও যে সমস্ত ইসলামী দল আছে সেগুলোরও বিরুদ্ধে। এখন আমি আপনার কাছে জানতে চাই আপনি কোন ইসলামী দলকে সাপোর্ট করেন কিনা? এবং আপনার মতাদর্শ কি? যদি ভালো হয় আলহামদুলিল্লাহ! আর যদি অপি বাইদানের মতাদর্শের হন তাহলে ঘোষণা দিয়েই নাস্তিকতা করুন। ইসলামের লেবাস পড়ে অপি বাইদানদের. সহযোগিতা করার জন্য মুনাফেকী আচরণের কোনও দরকার নাই।
১৩ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৮:১৪
272019
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আপনার মন্তেব্যের উত্তরে বলছি :
১। কারো লেখার কারণে ইসলামের ক্ষতি হয় না । লেখকদের লেখালেখি সমাজে সমাজসংস্কার ও সমাজে পুণজাগরণ ও অগ্রগতি-প্রগতি-উন্নায়ন-বিজ্ঞানমনস্কতাকে এগিয়ে নিয়ে যায় ।

২। ইসলাম সম্পর্কে ভাল বা খারাপ ধারণা লাভ করে অমুসলিমরা ও ইসলাম সম্পর্কে কম জানা লোকরা ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসীদের খুন-খারাবী-পশ্চাৎপদ কাজ দেখে । যেমন : বোকো হারাম- আল কায়দা- আইসিস - সৌদি আরবের খারাপ কাজ দেখে ।
দেখুন : সৌদি আরবের একটা খারাপ কাজ । http://www.dhakatimes24.com/2015/07/07/73465/শিশু-মেয়েকে-ধর্ষণের-পর-হত্যাকারী-সৌদি-ধর্মপ্রচারক-মুক্ত#sthash.SSX8OaVY.dpuf

মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যায় মুক্তি সৌদি ধর্মপ্রচারকের!

২। আমার লেখায় কার কি ক্ষতি হলো বা লাভ হলো তা আমার বিবেচনার বিষয় নয় । আমি কারো লাভ ক্ষতির কথা বিবেচনা করে লিখি না । আমি আমার নিজস্ত অভিমত ব্যক্ত করি এবং বস্তুনিষ্ঠ তথ্য উপস্হাপন করি ।

৩। কওমী মাদ্রাসা-জামায়াত-সহ বাংলাদেশের সব ইসলামী রাজনৈতিক দল মুসলিমদের উন্নায়ন-অগ্রগতি-প্রগতি-শান্তি-সংহতি-ঐক্যৈর প্রতি ক্ষতিকর । সুতরাং এসব ব্যক্তি-গোষ্ঠীর বিরোদ্ধে সচেতনতা মূলক লেখা আমি লিখে যাবো ।

৩। আমি আগে ১৯৯৩ সাল হতে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ইসলামী ছাত্র শিবিরের সাথে যুক্ত ছিলাম । ইসলামী দলগুলোর প্রতারণামূলক কাজ এবং তাদের উন্নায়ন-অগ্রগতি-প্রগতি-শান্তি-সংহতি-ঐক্য বিরোধী কাজ দেখে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি আর কোন ইসলামী দলের নাম মুখেও নিবো না এবং বাংলাদেশে ইসলামী দলগুলোর অশুভ কর্মকান্ড সম্পর্কে এবং মুসলিমদের জন্য ক্ষতিকর অমুসলিমদের সংগঠণ (ইসকন, রামকৃষ্ণ মিশন, সালভেশন আর্মি, বুদ্ধ প্রচার সংঘ, খৃস্টান মিশনারী) -গুলোর অপতৎপড়তা সম্পর্কে সচেতন করবো ।

৪। আমি মুসলিম । আমি মুসলিমদের উন্নায়ন-অগ্রগতি-প্রগতি-বিজ্ঞানমনস্কতা বৃদ্ধির জন্য লেখালেখি করি ।

৫। আমি রাজনীতি করি না বা কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত না । তবে আমি তুরস্কের শাসক দল একেপি-এর দৃষ্টিভঙ্গি ও মেনিফেস্টোকে সমর্থন করি । আমি মনে করি এই দলের মতো রাজনৈতিক দল বাংলাদেশে সৃষ্টি হওয়া প্রয়োজন । এই দলের ওয়েব সাইট : https://www.akparti.org.tr/english

এই দল সম্পর্কে জানার জন্য এই লিংকটা দেখতে পারেন : https://en.wikipedia.org/wiki/Justice_and_Development_Party_(Turkey)
329760
১৩ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:০১
আল সাঈদ লিখেছেন : প্রগতিশীল নামধারী নাস্তিক, বে-ঈমান, বে-নামাযি, লম্পট, চরিত্রহীন, চোর-বাটপার, পতিতা গমণকারী, নাস্তিকদের দালাল, ইসলামের শত্রু, মোনাফেক, কাফির, সমকামিতায় বিশ্বাসী পশু, গরু-ছাগলদের কাছ থেকে ইসলাম জানতে এবং বুঝতে চাই না । কোন প্রতিমন্তব্য আশা করিনা শুধু কোন তালিকায় পড়েন চিন্তা করে পান খান আর ঘিলু বাড়ান।
১৩ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৫৮
272057
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আপনি আপনার মন্তব্যে যে সব লোকদের কথা বলেছেন - আমি সে সব লোকদের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নই ।
329764
১৩ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:২১
ইসলামী দুনিয়া লিখেছেন : ঘুম ভাঙাতে চাই, ভায়ের সাথে একমত। আপনি কি চাকুরী করেন? এবং কোথায় থাকেন? বিষয়টা পরিস্কার করুন।
১৩ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৫০
272041
জ্ঞানের কথা লিখেছেন : আমিও জানতে চাই উনি কিসের জব করনে? যে রিসার্চ করার এত সময় পান?!?

এরকম রিসার্চ করার জন্য ২৪ আওয়ার দরকার। !! আমি তো সত্যি অবাক হচ্ছি ফখরুল সাহেবের লেখার স্টাইল দেখে!!

বেচারা কার যে এজেন্ট বোঝা বড় মুশকিল।
১৩ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:০০
272058
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : ১। আপনি কি চাকুরী করেন?
উত্তর : আমি একটা ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানীতে চাকুরী করি ।
২। কোথায় থাকেন?

উত্তর : ঢাকায় ।
329814
১৩ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:০৬
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : ৥ জ্ঞানের কথা :
১।কিসের জব করনে?
উত্তর :আমি একটা ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানীতে চাকুরী করি । চাকুরীর পদবী ইঞ্জিনিয়ার ।

২। রিসার্চ করার এত সময় পান?!?
উত্তর : আমি পড়াশোনা করার জন্য সময় আলাদা করে রাখি ।

উপরন্তু আমি এখনও পড়াশোনা করছি । আইন নিয়ে এখন পড়াশোনা করছি । আইনের ছাত্রদের সব বিষয়ে জানা-শোনার মধ্যে থাকতে হয় ।

উপরন্তু ইসলামের নাম ব্যবহার করে যারা হীনস্বার্থে সন্ত্রাস করছে তাদের সম্পর্কে আমি ২০০৪ সাল হতে গুরুত্ব দিয়ে পড়াশোনা করছি ।

৩। বেচারা কার যে এজেন্ট বোঝা বড় মুশকিল।

উত্তর : আমি কারো এজেন্ট নই । কারো বা কোন গোষ্ঠীর মনযোগিয়ে বা ফরমায়েসী লেখা আমি লিখি না । আমি অনুরাগ ও বিরাগের বশবর্তী হয়ে লেখালেখি করি না । আমি লেখালেখির সময় নিরোপেক্ষভাবে তথ্য সংগ্রহ করি । সব সময় সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ তথ্য দিয়ে লেখালেখি করি ।



এরকম রিসার্চ করার জন্য ২৪ আওয়ার দরকার। !! আমি তো সত্যি অবাক হচ্ছি ফখরুল সাহেবের লেখার স্টাইল দেখে!!
329870
১৪ জুলাই ২০১৫ রাত ০২:৪৫
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : ভাই আপনাকে সবাই যে পরিমাণ হ্যারাস করছে..আমার বড়ই অপমান লাগতেছে!!কী করব বলেন???
১৪ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৮:১৯
272123
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আমাকে জামায়াতী বা সালাফী বা ওহাবী বা আহলে হাদিস কুকুর ও জারজ সন্তানরা যতই হ্যারাস করুক না কেন তাতে আমি বিন্দুমাত্র অপমানিত হবো না ।

কারণ হাদিসে এদের শয়তানের শিং বলা হয়েছে ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File