ওহাবী কারা ? আল্লাহ্ রাসুল (সা.) - এর দুষমণ ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর লোকদের ওহাবী বল্লে সোয়াব হয় ( ১ম পর্ব )
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ০৭ জানুয়ারি, ২০১৫, ০২:১৪:০৬ রাত
ইয়া ওয়াহ্হাবু শব্দের অর্থ হে সৎকার্যে পুরুস্কারদাতা । এটা আল্লাহর গুণবাচক নাম । তিরমিজি শরীফের হাদিস বলা আছে যে বা যারা আল্লাহর গুণবাচক নামগুলো মুখস্হ করবে ও পড়বে সে জান্নাতে যাবে । আর এই হাদিসে বলা আছে ৯৯ টার অধিক আল্লাহর গুণবাচক নাম আছে । আর এই হাদিসে ৯৯ টা গুণবাচক নাম উল্লেখ করা হয়েছে ।
ওহাবী বা অহাবী বা ওয়াহাবী’ আরবি শব্দ । এর সঠিক উচ্চারণ-ওয়াহহাবী । ‘ওয়াহাবী’ শব্দের শাব্দিক অর্থ কোন ওয়াহাব নাম ধারীর সাথে সম্পৃক্ত ব্যক্তি । ব্যবহারিক অর্থে আল-আরবের নজদ (বর্তমান রিয়াদ) প্রদেশের মোহাম্মদ ইবন আবদুল ওয়াহহাবের অনুসারীকে ওয়াহাবী বলে । উর্দু ভাষার শ্রেষ্ট ডিকশেনারী “ফিরুজুল লুগাতকাবীর”এর ১০২০ পৃষ্ঠায় ‘ওয়াহাবী’ শব্দের অর্থে লেখা আছে, “শেখ মোহাম্মদ ইবন আবদুল ওয়াহাবের দলের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ওয়াহাবী বলা হয়”। প্রফেসর এ,এম, ফয়েজ আহমদ চৌধুরী সাহেবের বাংলা ও উর্দু আভিধানের ৩০০ পৃষ্ঠায় লেখা আছে, “মোহাম্মদ ইবন আবদুল ওয়াহহাব নজদীর অনুসারী দলকে ওয়াহাবী বলা হয়”। বাংলা ভাষায় ওয়াহাবী শব্দ ও ‘ওহাবি’ বানানে স্বীকৃত । তাই, বাংলা একাডেমী ব্যবহারিক বাংলা আভিধান ১৭৮ পৃষ্ঠায় ‘ওহাবি’ অর্থে লেখা আছে, “ধর্ম-সংস্কারক নজদবাসী মোহাম্মদ ইবন আবদুল ওয়াহহাবের অনুসারী বা শিষ্য”। জন্মঃ শায়খ মোহাম্মদ আবদুল ওহাব নজদী ১৭০৩ খৃস্টাব্দ, ১১১৫ হিজরীতে আল-আরবের নজদের (বর্তমান রিয়াদ) ওয়াইনা গ্রামে জন্ম গ্রহণ করে এবং ১২৮৮ হিজরীতে মৃত্যুবরণ করে (ওনওয়ারুল মাজদ ফিতারী তারিখে নজদ ১ম খন্ড ৬ষ্ট পৃষ্ঠা রিয়াদে ছাপা)।
ওহাবি সর্দার সৌদি বাদশাহ আব্দুল্লাহ (ফি নারী জাহান্নামা খালিদিনা ফিহা) এবং মুসলিমদের দুষমন আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের কর্ণধার বারাক মুরতাদ হোসেন ওবামা (লানাতুল্লাহ আলাইহি )
সৌদি আরবের নজদ প্রদেশের লোক মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহ্হাব ৭ টি মূলনীতির উপর মুয়াহিদীন নামক সংগঠণ কায়েম করে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চালান ওসমানীয়া খিলাফতের শাসকদের বিরোদ্ধে । তার প্রবর্তিত নীতি গবেষক ও লেখকরা ওহাবী মতবাদ বলে অভিহিত করে থাকেন ।
মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহ্হাবের সমর্থক-নেতা-কর্মীরা ১৮০৩ সাল হতে ১৮০৯ সাল পর্যন্ত হজ্জ বন্ধ করে রাখে । ১৮১৩ সাল পর্যন্ত তারা মক্কা শরীফ দখল করে রেখে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে । এভাবে তারা সিরিয়া, ইরাক, জর্দান, ফিলিস্তিনের বিভিন্ন এলাকায় সন্ত্রাসী তৎপড়তা চালায় ব্রিটিশদের ও অন্যান্য অমুসলিমদের সহযোগীতায় । তারা রাসুল ( সা. ) -এর কবরকেও অপবিত্র করে । তারা ইমাম হোসাইনের মাযার-সহ অসংখ্য ধর্মীয় স্হাপনাসহ ঐতিহাসিক স্হাপনা ধ্বংস করে ফেলে । অসংখ্য ইসলাম ধর্মবিদ্যা বিশারদকে তারা হত্যা করেন । তারা প্রকাশ্যেই ইসলামবিরোধীতায় লিপ্ত হোন এবং ওসমানীয়া খিলাফতের শাসকের বিরোধীতা করে অন্তর্ঘাতমূলক তৎপড়তা চালাতে থাকেন অমুসলিম শক্তির মদদ ও সমর্থন নিয়ে । বর্তমানে তার বা তাদের উত্তর পুরুষ বা তাদের বংশধর বা মতবাদের সমর্থক হলো সৌদি শাসক সম্প্রদায় ।
সুতরাং কারো নামের খন্ডাংশ ব্যবহার করে অবশ্যই একটা দলের নাম করণ হতে পারে । এটা দোষনীয় কিছু নয় । ইয়াহিয়াহ্ শব্দের অর্থ জীবন্ত । কারো নাম ইয়াহিয়াহ্ রাখলেই সে মরে গেলেও জীবন্ত থাকতে পারে না । কোন দলের নাম ওহাবী রাখা হলেও তাদের আল্লাহর গুনবাচক নাম ওয়াহ্হাব হয়ে যায় না ।
ওহাবী মতবাদের প্রতিষ্ঠাতা ও ইসলাম ও আল্লাহর রাসুল সা. - এর দুষমন মুহাম্মদ ইবনে আব্দুর ওয়াহ্হাব
উপরন্তু ওহাবী বলে যারা পরিচিত তারা সৌদি আরব এবং মিসরি মুসলিম পরিচয় না দিয়ে সালাফি বলে পরিচয় দেয় এবং সাধারন মুসলিমদের উপর অত্যাচার নির্যাতন চালায় । যেমন : মিসরে অত্যাচারি শাসক সিসির সাথে জোট বেধে সে দেশের স্বাধীনতাকামী মুসলিমদের সালাফিরা অত্যাচার করছে । মিসর ও ফিলিস্তিনে সৌদি আরবের ওহাবী শাসকরা মুসলিম হত্যার জন্য ইহুদি ও অত্যাচারি শাসকদের সাহায্য করছে এবং ইরাকে আইসিস নামক সন্ত্রাসীদের দিয়ে নারী নির্যাতন ও ইসলামের স্মৃতিবিজরিত স্হান ও মাজার ধ্বংস করছে । আর বাংলাদেশে তাদের অনুসারীরা ওহাবী নামে পরিচিত হলেও তারা আহলে হাদিস এবং জামায়াতে ইসলামীর সদস্য বলে পরিচয় দেয় । জামায়াতে ইসলামীর নেতা মওদুদির দৃস্টিভঙ্গি অনুসরণ করে জামায়াতের লোকরা । এজন্য দেওবন্দী আলেমরা তাদের মওদুদি বলে অভিহিত করে থাকেন ।
সুতরাং এসব বিন্দু মাত্র গালি নয় ।
তারা যদি নিজেদের সত্যিকার মুসলিম দাবি করে তাহলে তাদের উচিত সৌদি আরবের ইসলামবিরোধি কাজ এবং মওদুদির বিকৃত ধ্যান – ধারণা আনুষ্ঠানিকভাবে পরিত্যাগ করা ।
ওহাবী ধর্ম ব্যবসায়ী ( সৌদি আরবের কুলাঙ্গার ও মুসলিম নামের কলংক )
ওহাবীদের বৈশিষ্ট্য চিত্রসহ প্রদর্শন করা হলো
আমি কখনোই অসার ও অপ্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করি না ।
বরং এই সাইটে নারীদের হাত ধরা কুফরি, যৌন জিহাদ জায়েজ, নাস্তিকদের হত্যা করা ফরজ, অমুক নাস্তিক তমুক কাফির , মেয়েদের মাসিকের কাপড় ধোয়া কাপড়ের পানি খাওয়া জায়েজ , পানিতে মাছি পড়া পানিতে প্রতিশেধক আছে , পৃথিবীর চার পাশে সূর্য ঘুরে, চিত্রশিল্পি হওয়া ও এনিমশন ফ্লিম বানানো হারাম, রক্ত দান ও অঙ্গ প্রতিস্হাপন হারাম – এসব লেখা বহুল পরিমানে লেখা হয়
ওহাবী ও মওদুদীদের সাথে আমার শত্রুতা :
আমার এলাকার জামায়াতীরা আমার জানাজার নামাজ পড়েছে । যারা গালি দিচ্ছে তাদের মতে তাদের প্রিয় পাত্র হওয়ার উপায় হলো :
১. মওদুদি-ওহাবী-সালাফি মতবাদ গ্রহণ করা ।
ওহাবী খালাম্মা
২. তাদের কথা অনুযায়ী ও বাছাই করা তাদের মতবাদে বিশ্বাসী নিকাব পড়া কথিত সতী-পুত-পবিত্র কোন না কোন মেয়ে (খালাম্মা)বিয়ে করা ।
৩. সৌদি আরবের রাজাদের ইসলামের রক্ষক মনে করা ।
৪. মতিউর রহমান মাদানী, কাজী ইব্রাহিম, কামালুদ্দিন জাফরিকে পীরের মত ভক্তি করা ।
ওহাবী সর্দারদের একাংশ । তাদের পরিচয় নতুন করে দেওয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না ।
৫. জামায়াতে ইসলামীতে যোগ দেওয়া ।
৬. ইসলামী ছাত্র শিবিরের নেতা-দের সাথে উঠা বসা করা ।
৭. বাংলাদেশের ধর্মনিরোপেক্ষ ও জাতীয়তাবাদী মতবাদে বিশ্বাসীর বিরোদ্ধে নিয়মিত গালি গালাজমূলক লেখা লিখা ।
বাংলাদেশি ওহাবী খাটাস আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ। বাংলাদেশের টিভিগুলোতে ওয়াজ করা বেশীর ভাগ হুজুরই ওহাবী ধর্ম ব্যবসায়ী ।
এই ভিডিওটা শুনুন তাহলে তার ভাল কাজ সম্পর্কে জানতে পারবেন :
https://www.facebook.com/video.php?v=313168588880696
শুনতে রুচিতে বাঁধবে।
# মেয়েদের নাকি আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন বাচ্চা দেয়ার জন্যে।
# আমাদের মা বোনেরা নাকি বাজারে যায় পর পুরুষের সাথে ধাক্কা খাওয়ার জন্য।
নারী সম্পর্কে খারাপ ইঙ্গিতকারী, ইসলামের ভুল ব্যাখ্যাকারী এরা ইমাম নামের কলংক।
এরা ভয়াবহ কুৎসিত ধরনের কথা বলবে মসজিদের খুৎবায় - তা আমরা সহ্য করবো কেন ?
( ভিডিওতে হুজুরটির হাতের ইশারা দেখুন , আজব হলেও সত্যি এই হুজুর জাকির নায়েকের পিস টিভিতে ওয়াজ করেন । )
তার বক্তব্য কতটুকু গ্রহণযোগ্য ? তার এসব কুৎসিত কথা কি দেশের সংবিধানের পরিপন্থি নয় ?
তার বিরূদ্ধে কি আইন অনুযায়ি কোন ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন নয় কি ?
(আইন বিশেষজ্ঞরা মতামত দিলে কৃতজ্ঞ থাকবো । )
ইমামের নাম - আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ।
খতিব, আল আমিন জামে মসজিদ
৪৬, শাহজাহান রোড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা
সৌদি আরবের ওহাবী সুন্দরী । উল্লেখ্য সৌদি আরবের ওহাবী ধামড়ী-পাঠি-নিকাবী-তেজবী ধরণের ১৫ বছরের মেয়েগুলোকে দেখতে বাংলাদেশের ৪০ বছর বয়স্কা খালাম্মাদের মতো মনে হয় । এক একটা মটকি মানে তেলের ড্রাম । অথচ সহি হাদিসে মেয়েদের চিকন ও হাল্কা পাতলা গড়নের হওয়ার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম ও কম খাবার খাওয়ার পাশাপাশি শক্ত জুতা ব্যবহার করার কথা বলা হয়েছে । আল্লাহর দেওয়া মাটির নিচ হতে তোলা তেলের টাকায় দামী দামী চর্বিযুক্ত খাবার খেয়ে এসব ওহাবী মেয়ে এক একটা তেলের ড্রাম বা মটকি হয়ে যায় । আর এগুলো দেখতেও বিশ্রী । ওহাবী মেয়ে মানেই কুশ্রী । আর এজন্য তাদের বেশীর ভাগ মুখ ঢেকে রাখে আর ওহাবী ছেলে মানেই বদ ও যৌন উম্মাদ । বাংলাদেশের ওহাবী ও মওদুদী ছেলেগুলো বেকুব ধরনের হয় । তারা তাদের নেতাদের কথায় অহেতুক মারামারি খুনোখুনি করে । তারা এর পরিনাম কি তা জানে না । তাদের কোন লক্ষ্য উদ্দেশ্যও নাই ।
বাংলাদেশি ওহাবী ছেলে । ওহাবী ছেলেরা দেখতে বিশ্রী হলেও তারা কিন্তু দেখতে বেশ ।
ওহাবী ধর্মযাজক ও তার নুরানী ভেটকি এবং তার ধর্মীয় বয়ান । বড়ই সৌন্দর্য !!!!!!!
ওহাবী ছেলেদের একাংশ যারা তাদের জীবনের লক্ষ্য উদ্দেশ্য কি তা জানে না । শুধু ওহাবী নেতাদের কথা মতো মারামারি করতে ও নিকাবী মেয়েদের বিয়ে করার স্বপ্নে বিভোর হতে আর ইসলামী ব্যাংকে চাকুরী করার লোভ করতে জানে ।
বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য আমার সাথেই থাকুন । আমার লেখাগুলো পড়লে আপনাদের ক্ষতি হবে না । বরং সোয়াব হবে ।
চলবে
বিষয়: বিবিধ
৪৩৬৯ বার পঠিত, ৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনার অধিকাংশ সোর্স ই মিথ্যা, শীয়াদের থেকে ধার করা। মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওহাব নজদী এর সংস্কার মূলক কাজ মাজার পুজারী বেদাতী আর কাফের শিয়াদের মাজার ব্যাবসার পথ বন্ধ করে দিয়েছিল। এ জন্য তারা এ ব্যাক্তিকে দেখতে পারেনা। আরবের শের্ক-বেদাত দূর করেছিলেন এই সংস্কারক। তবে তার সংস্কার কাজে তিনি কিছুটা ভুল-ত্রুটিও করেছিলেন। এ ব্যাপারে হানাফী মাজহাবের বিখ্যাত ফতওয়ার কিতাব ফতওয়ায় শামীতে বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে।
আর তার খেদমতকে ওহহাবী আন্দলন নামে নামকরণ করে সর্বপ্রথম ইংরেজ খৃষ্টানরা। আর সেটাই ছিল গোরায় গলদ। আপনি বলেছেন কারো নামের ভগ্নাংশ দিয়ে কোন দলের নামকরণ করা মোটেই ভুল নয়, সেটা ঠিক আছে, কিন্তু নামটা যদি হয় আল্লাহর নাম, তবেই সেটা ভুল ও গোমরাহী, আপনি ইসলামী ইতিহাসের এমন কোন আন্দলনের নাম দেখাতে পারবেন কি যেটা আল্লাহর কোন গুনবাচক নামে নামকরন করা হয়েছে ? আর এ ভুলটা কোন মুসলিম করেনি করেছে খৃষ্টান ঐতিহাসিকরা, আর শীয়া ও মাজার পুজারী বেদাতিরাও সেইটা লুফে নিয়ে এখন ওহাবী গালাগালিতে লিপ্ত থাকে। যেটা আপনিও করেছেন। আমাদের দেশের আহলে হাদীসরা উনাকে অনুসরন করে বলে দাবী করলেও মুলত তা মিথ্যা। কারন উনি ছিলেন হাম্বলী মাজহাবের একজন আলেম। আর আমাদের দেশের আহলে হাদীসরা মাজহাব মানাকে শের্ক বলে থাকে।
শের্ক-বেদাত বিরুধী এই তাজদীদ বা সংস্কার মূলক কাজের ব্যাপারে এখান থেকে জানুন - http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/bloglist/2120/abdulmazed
মওদূদী মতবাদ বলতে কোন মতবাদ নেই। জামাতে ইসলাম এর সাথে মাওলানা মৌদুদীর সম্পর্ক জানতে হলে আমার এ পোষ্ট পড়ুন - http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/4803/TrueIslam/56606#.VKxUJ4G7PIU
অফিসে নেট ও স্মার্ট ফোন ব্যবহার অগ্রহণযোগ্য হওয়ায় খুব শীগ্র আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছি না ।
ইনশাআল্লাহ অফিস হতে ফেরার পর আমি উত্তর দিবো ।
বাংলাদেশের আহলে হাদিসদের সাথে সৌদি আরবের ওহাবীদের নিবির সম্পর্কও আমি প্রমাণসহ তুলে ধরবো ।
আলোচিত সন্ত্রাসী মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল ওয়াহ্হাব হান্বলী মাযহাব পালনকারী পরিবারে জন্মালেও তার প্রবর্তিত অনেক বেশীর ভাগ কাজই মাযহাবের ইমামদের গবেষণা ও সিদ্ধান্ত বিরুধী ছিল ।
মওদুদী মতবাদ কি তা আমি ভাল করেই জানি । বিস্তারিত তথ্য উপস্হাপন করবো ইনশাআল্লাহ ।
নাউযুবিল্লাহি মিন যালিক....
কিছু লেখার আগে ভালো করে জিনিসটা বুঝুন।
আপনিতো ইসলামের প্রাথমিক জ্ঞানই জানেন না!
আরব থেকে শিরক আর বিদআতের মুলোৎপাটনকারী
মুহাম্মদ বিন আ্দুল ওয়াহাবকে নিয়ে যা বলেছেন তার কোনো প্রমাণ দেন নি।
একজন মুসলমানের ব্যাপরে বলেছেন_ফি নারি জাহান্নামা....... আপনি এখনই তাওবা করুন!
..
তথ্য প্রমাণ সহ লিখুন! সৌদি রাজকীয় সরকারের দোষ মহান সংস্কারের কাঁধে চাপান কেন?
প্রত্যেকে তার নিজ নিজ আমাল বহন করবে!
ধন্যবাদ ধন্যবাদ
অফিসে নেট ও স্মার্ট ফোন ব্যবহার অগ্রহণযোগ্য হওয়ায় খুব শীগ্র আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছি না ।
ইনশাআল্লাহ অফিস হতে ফেরার পর আমি উত্তর দিবো ।
সৌদি আরব ,সৌদি বাদশাহ ও সৌদি রাজতন্ত্র ইসলাম ও মুসলিমই নয় মানব সভ্যতার জন্য ক্ষতিকর । দুনিয়ার অত্যাচারী ও স্বৈরাচারী শাসকরা সৌদি আরবের মদদে অত্যাচার ও নির্যাতন চালিয়ে যায় । যেমন : মিসরে সিসি ও ইরাকের সাদ্দাম ।
দুনিয়ার অত্যাচারী ও স্বৈরাচারী শাসকরা সৌদি আরবে আশ্রয় ও সমর্থন পায় । যেমন : উগান্ডার ইদি আমীন , তিউনিসিয়ার বেন আলী, মিসরের মুবারক ।
দেখুন আমাদের চোখ আছে । আমরা অন্ধ না ।
মুহাম্মদ ইবনের আব্দুল ওয়াহ্হাব ও সৌদি রাজতন্ত্র একই গোয়ালের গরু । বিস্তারিত তথ্য দিবো ইনশাআল্লাহ । লেখাটা সবে মাত্র শুরু ।
অফিসে নেট ও স্মার্ট ফোন ব্যবহার অগ্রহণযোগ্য হওয়ায় খুব শীগ্র আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছি না ।
ইনশাআল্লাহ অফিস হতে ফেরার পর আমি উত্তর দিবো ।
সৌদি আরব ,সৌদি বাদশাহ ও সৌদি রাজতন্ত্র ইসলাম ও মুসলিমই নয় মানব সভ্যতার জন্য ক্ষতিকর । দুনিয়ার অত্যাচারী ও স্বৈরাচারী শাসকরা সৌদি আরবের মদদে অত্যাচার ও নির্যাতন চালিয়ে যায় । যেমন : মিসরে সিসি ও ইরাকের সাদ্দাম ।
দুনিয়ার অত্যাচারী ও স্বৈরাচারী শাসকরা সৌদি আরবে আশ্রয় ও সমর্থন পায় । যেমন : উগান্ডার ইদি আমীন , তিউনিসিয়ার বেন আলী, মিসরের মুবারক ।
দেখুন আমাদের চোখ আছে । আমরা অন্ধ না ।
মুহাম্মদ ইবনের আব্দুল ওয়াহ্হাব ও সৌদি রাজতন্ত্র একই গোয়ালের গরু । বিস্তারিত তথ্য দিবো ইনশাআল্লাহ । লেখাটা সবে মাত্র শুরু ।
ধর্মনিরোপেক্ষবাদী লোকেরা আপনার প্রভু নাকি বন্ধু ?
বাংলাদেশের সুন্নীরা অন্য মতের মানুষকে গালাগালি করিতে এতই পারদর্শী যে, ভাল খাইতে যাইবার আগেও দোয়া কালামের কথা ভূইলা যায়। আমনে শিক্ষিত কলমবাজ হওয়ার কারণে পাঠকেরা তার নিদর্শন হাতে হাতে পাইতেছে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন