টুডে ব্লগের সম্পাদকের প্রতি সর্তক বাণী
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ৩১ অক্টোবর, ২০১৪, ১২:০১:৪৭ রাত
টুডে ব্লগের সম্পাদকের প্রতি সর্তক বাণী
টুডে ব্লগে জনৈক ব্লগার “গন্ডগোল বিয়ের ঢোল” শিরোনামে কুরুচিপূর্ণ একটা ছড়া লিখেছেন ৩০ অক্টোবর, ২০১৪, ০২:২৭:৩৩ দুপুর সময়ে এই লিংকে :
http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/1875/sahabib/56048
অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই এই ব্লগের সম্পাদক এই ছড়াটাকে স্টিকি পোস্ট হিসেবে মনোনীত করেন ।
তাছাড়া বিগত ২৫ দিন ধরে এই ধরনের কুরুচিকর ও অশালীন ভাষায় জামায়াত শিবিরের রাজনীতির সাথে যুুক্ত বা জামায়াত - শিবিরের আদর্শে বিশ্বাসকারী কিছু ব্লগার ৩০ টি লেখা লিখেছেন । আর কিছু ব্লগার সেগুলোতে কুরুচিকর ও অশালীন ভাষায় অসম্মানজনক মন্তব্য ও প্রতি মন্তব্য লিখে যাচ্ছে ।
আমি চুড়ান্তভাবে সম্পাদক ও যৌন বিকারগ্রস্হ ব্লগারদের উদ্দেশ্যে বলছি :
যৌনবিকারগ্রস্হ জামায়াতী ব্লগারদের মন্তব্যে ধরন
আপনাদের নাক এত লম্বা কেন? আপনারা কেন অন্যের ব্যক্তিগত বিষয়ে এত নাক গলান ?
৬৭ বছরের পুরুষ যদি ২৯ বছরের নারীকে বা ৬৭ বছরের নারী যদি ২৯ বছরে পুরুষকে বিয়ে করে তাতে তারা কোন অপরাধ করেছেন কি ?
তারা কি দেশের প্রচলত আইন ভংগ করেছে?
না কি ধর্মের অনুমোদনের বাইরে গিয়েছে?
তারা যদি কোন বে আইনি, সমাজ বিরোধী কিছু না করে থাকে তাহলে আমরা কেন তাদের বিয়ে নিয়ে নানা আজেবাজে কথা বলছেন ?
তারা আপনাদের বাড়া ভাতে ছাই ফেলেছে?
দেশ কিংবা ধর্মে অসম বয়সী নর নারীর বিয়ে বৈধতা নেই?
আপনারা কেন নিজের চরকায় তেল না দিয়ে অন্যের চরকায় তেল দিতে এত ব্যস্ত - অন্তত বিয়ের মতো একটা পবিত্র বিষয়ে ?
তাদের কাজ ইসলামবিরোধী কি ? :
আলোচিত লোকরা ভাল কাজ করেছেন । বিয়ে করছেন । অনেক রাজনীতিবিদ যারা ৭০ বছর বয়সে ১৮-১৯ মেয়ের সাথে অবৈধ সম্পর্কে লিপ্ত থাকে। তারা বিয়ের কোন প্রয়োজন বোধ করে না। একজন মন্ত্রীর জন্য অবৈধ সম্পর্ক খোজটা কোন সমস্যাই নয়। সে যে ৬৭ বছর বয়সে বিয়ে করছে সেটা বরং এপ্রিসিয়েট করার বিষয়। কিন্তু এটা নিয়ে ফাইজলামি করার কোন কারণ নেই।
গত কয়েক দিন থেকে লক্ষ্য করছি ফেসবুকে তাদের বিয়ে নিয়ে জামায়াত – শিবিরের যৌন বিকারগ্রস্হ কিছু লোক লেখা লেখি শুরু করেছ ! যে মেয়েটি ৬৭ বছরের পুরুষকে বিয়ে করছেন তিনি নিত্যান্ত অপ্রাপ্ত বয়স্ক কোন কিশোরী নন। ২৯ বছর মেয়ে মানুষের জীবনে কম নয়। পরিণত বয়স্ক দুজন মানব মানবী তাদের ইচ্ছায় বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হতে যাচ্ছেন তাতে আমাদের কি আসে যায়?
সবারই ব্যক্তিগত একটা জীবন আছে; এমনকি রেলমন্ত্রীরও।
এসব যৌন বিকারগ্রস্হরা বলা শুরু করছে : “ সবার কি সবার সব কিছু বুঝার ক্ষমতা থাকে? তারা তো এই পরিবেশের মানুষ, এখানে ব্যতিক্রমী কিছু দেখতে পেলে মানুষ তা সহজে গ্রহন করে নিতে পারেনা ? এই প্রবণতা আমাদের সংস্কৃতিগত।
এসব যৌনবিকারগ্রস্হদের উদ্দেশ্যে বলছি ,
রাসুল (সা) ও সাহাবীদের জীবনী আপনারা কথায় কথায় পড়ার নসীহত করেন । আর মক্কী জীবন, মাদানী জীবন, হুদাইবিয়ার সন্ধি – নিয়ে লেকচার দেন । তাহলে বলুন , রাসুল সা. তার জীবনীতে আমরা কি দেখি ? তিনি যদি আমাদের আদর্শ হোন । তাহলে বলুন :
১. আমাদের নবী মুহাম্মদ সা. মা হযরত খাদিজা রা.-কে কত বছর বয়েসে বিয়ে করেছেন ?
মা হযরত খাদিজা রা.-র বিয়ের সময় বয়স কত ছিল ?
২. আমাদের নবী মুহাম্মদ সা. মা হযরত আয়েশা রা.-কে কত বছর বয়েসে বিয়ে করেছেন ?
মা হযরত আয়েশা রা.-র বিয়ের সময় বয়স কত ছিল ?
কিছু যৌন বিকারগ্রস্হ এডভোকেট তারানা হালিমের প্রতি নিন্দা জানাচ্ছে : তারা ভদ্রলোক তারানাকে নিয়ে মন্তব্য করে বলছে “, তারানা হালিমরা নারী স্বাধীনতার কথা এত বলেন কিন্তু আজ কোথায় তার স্বাধীনতা? তিনি কেন এই অসম বয়সী নর আর নারীর বিয়েতে উপস্থিত! তার মানে অসম বয়সী নর নারীর বিয়ে মানে নারী স্বাধীনতার হানী ঘটেছে । “
এসব সুশীলদের কাছে আমার প্রশ্ন : নারী স্বাধীনতার সংগা কি ? নারী স্বাধীনতার সংগা অনুযায়ী তাসলিম নাসরীন তো স্বাধীন নারী । তারা কি বাংলাদেশে এমন নারী চান ?
আমি এসব লোকদের সতর্ক করছি । বারাবারি করবেন না । মেয়েটা আমাদের এলাকার লোক । তার নামে আজে বাজে কথা বলবেন না । তার চরিত্র নিয়েও প্রশ্ন তুলবেন না ।
এসব যৌন বিকারগ্রস্হ এমন কথাও বলা শুরু করছে :
২৯ বছরের কনেটা অনেক লোভী আর উচ্চাকাঙ্ক্ষী ।
কিন্তু এতে এদের সমস্যা কি ? এসব যৌন বিকারগ্রস্হ জামাতী জীবনে আরাম, আয়েশ আর নিরাপত্তার স্বার্থে আমেরিকা, সৌদি আরব,অস্ট্রেলিয়া, সুইডেন, ডেনমার্ক, ইংল্যান্ড, কানাডায় অবস্হান করে জামায়াতের কথিত দ্বীন কায়েমের দাওয়াত ও নসীহত নিয়মিত করে যাচ্ছেন । ইউরোপ আর আমেরিকায় এরা পারমিট কিংবা পাসপোর্ট এর জন্য বয়স্ক মহিলাদের সাথে কন্ট্রাক্ট ম্যারেজ করেন। আর অনেকে অনৈতিক ও ইসলাম বর্হিভুত প্রেম পর্যন্ত করেন । তখন তাদের নৈতিকতা আর সামাজিক অবস্থান কোথায় যায় ?
এর একটা নমুনা আমি সচেতনতার উদ্দেশ্যে তুলে ধরেছি : ( সাবধান ! জামায়াতী মা সম্প্রদায় )
http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/28992
আমার এই লেখাটা জামায়াতে ইসলামীর লোকদের মেয়েদের নিয়ে । এই লেখার সব মন্তব্য সম্পাদক মুছে দিয়েছেন । কারণ লেখাটা জামায়াতের লোকদের পরিবারের বাস্তব অবস্হার খন্ড চিত্র তুলে ধরে ।
আবার কিছু যৌন বিকারগ্রস্হ বলেন :
উনি ৬৭ বছর বয়সে অনায়াসে ৪০ /৫০ বছরের একটি মেয়েকে (কুমারি অথবা বিধবা অথবা ডিভোর্সি) বিয়ে করতে পারতেন ।
আর সবচেয়ে নিদারুন পরিহাস হচ্ছে মিডিয়ার কভারেজ ; যা উনি চাইলে এড়িয়ে যেতে পারতেন । কেননা এই বিয়ে কোন সামাজিক উদাহরন হতে পারে না । তাই ধর্মীয় কিংবা সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে এইধরনের বিয়েকে উৎসাহ দেয়া যায় না ।
এই জামায়াতী সুশীল হতে আমাদের নতুন করে ইসলাম ধর্ম শিখতে হবে । ইসলাম ধর্মের কোন বইয়ে বলা আছে, এমন বিয়ে হারাম যা কোনক্রমে ধর্মীয় কিংবা সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে এইধরনের বিয়েকে উৎসাহ দেয়া যায় না ।
ধর্মীয় কিংবা সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে উনি ভুল কিছু করেননি। উনার এই বিয়ে কি,
- স্ত্রী - সন্তান ফেলে মেয়ের বয়সী কাউকে বিয়ে করা থেকেও খারাপ?
- একজন বিবাহিত পুরুষ / মহিলার সাথে সম্পর্ক তৈরি করা থেকেও খারাপ?
- বৈবাহিক বন্ধন ছাড়া কারো সাথে বসবাস থেকেও খারাপ?
- রক্ষিতা রাখা কিংবা পতিতালয়ে গমন থেকেও খারাপ?
অথচ উপরের ঘটনাগুলো অহরহ আমাদের সমাজে ঘটে চলেছে প্রতিনিয়ত। তখন তো কাউকে উচ্চবাচ্য করতে দেখা যায় না। আচ্ছা, আমি বা আমরা কি উনার বাকি জীবনের দায়িত্ব নিব কিংবা দেখাশুনা করব?
এসব জামায়াতীরা কখনোই সমাজের জন্য প্রয়োজনীয় ও সিরিয়াস বিষয় নিয়ে বিন্দুমাত্র চিন্তিত নয় । তাদের মা-বোন-স্ত্রী-কন্যাদের তারা শ্রেফ যৌনদাসী হিসেবেই দেখে । বাস্তব জীবনে জামায়াতী আদর্শ ধারণকারী নারীর সংখ্যাও অনেক কম ।
সম্পাদক-কে বলছি ,
ব্লগ সাইটে তার বিয়ে নিয়ে আজে বাজে ভাষা ব্যবহার করে লেখা একটা ছড়াকে স্টিকি পোস্ট বানিয়েছেন । দেখুন : অথচ এই আমার এই লেখাটা (সবাইকে হিজরী নববর্ষের শুভেচ্ছা ! স্বাগতম ১৪৩৬ হিজরী ! ) - কে স্টিকি পোস্ট হিসেবে নির্বাচন করেনি । আপনার কাছে জামায়াতের নেতারা কাছে বড় । আপনার কাছে কাছে রাসুল সা. -এর ত্যাগ ও আদর্শ , হিজরী সন, ইমাম হোসেন রা. আত্মত্যাগ গুরুত্বপূর্ণ নয় । দেখুন আমার আলোচিত লেখাটা :
সবাইকে হিজরী নববর্ষের শুভেচ্ছা ! স্বাগতম ১৪৩৬ হিজরী ! http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/55738
আপনাকে দৃষ্টি আকর্ষন করে আমার আরোও দুই লেখা :
http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/55817
আজ হিজরী নববর্ষ ।
এই দিনে হিজরী সনের তাৎপর্য নির্ভর পোষ্ট স্টিকি না করার কারণ জানতে পারি কি ?
আমি এই বিষয়ে দুইটা লেখা লিখেছি :
1. http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/55738
2. http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/55751
তাতে আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষন করেছিলাম ।
আমিনুল মোহায়মেনের ছবি যা পুলিশের খাতায় রয়েছে
সম্পাদক সাহেব ! কুরুচিকর স্টিকি পোস্ট ২৪ ঘন্টার মধ্যে না সড়ালে আপনার ও আপনাদের সোনার বাংলা ব্লগ সাইটের সম্পাদক ও জামায়াতী সন্ত্রাসী আমিনুল মোহায়মেন – এর মতো ভাগ্য বরণ করতে হবে ।
যারা বুদ্ধিমান তাদের ইশারাই যথেষ্ঠ ।
কৃতজ্ঞতা স্বীকার ও সংশোধনী :
এই পোস্ট লেখার জন্য ফেসবুক ও ব্লগ সাইটের নিন্মোক্ত লোকদের স্যাটাস, মন্তব্য ও প্রতি মন্তব্যের সাহায্য নেওয়া হয়েছে :
1. Munim Siddiqui https://www.facebook.com/munim.siddiqui
2. Deswa https://www.facebook.com/DeswaBD
3. কালপুরুষ https://www.facebook.com/arifahmed07
4. Akm Wahiduzzaman https://www.facebook.com/Wahiduzzaman21
5. আতিক খান: http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/8963/atique/56071
6. চিলেকোঠার সেপাই : http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/8681/samilz/56082
লেখার একটা পর্যায়ে ব্লগার বাক প্রবাসের নামের আগে : “সৌদি প্রবাসী জামায়াতী ব্লগার” শব্দগুলো তথ্য যাচাই করার পর বাদ দিয়েছি । এজন্য আমি আন্তরীকভাবে দু:ক্ষিত । তিনি কাতারে থাকেন । তিনি জামায়াত সমর্থন করেন মাত্র । তিনি জামায়াতের পদ-পদবি ধারণ করেন না ।
এই লেখার বেশীর ভাগ শব্দ ও বাক্য আমার নিজস্ব নয় । আমি শুধু মূলত শব্দ ও বাক্য বিন্যাস করেছি মাত্র । আমি আলোচিত বিষয়াটির ব্যাপারে সচেতন করার জন্য ও জামায়াত – শিবিরের অপতৎপড়তার ধরণ উল্লেখ করার জন্য এই পোস্ট লিখেছি ।আমি সব সময় সমাজের অসংগতি ও ধর্মাণ্ধতা-গোড়ামি-কৃসংস্কার-কুপমন্ডুকতার বিরোদ্ধে লেখার চেষ্টা করি ও লোকদের সচেতন করার জন্য সচেষ্ট হই । কেহ আমার লেখায় কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি আন্তরীকভাবে দু:ক্ষিত ।
বিষয়: বিবিধ
২৫১০ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
জনাব আপনি বাকপ্রবাসকে যে ভাবে উপস্থাপন করেছেন, তাতে মর্মাহত হয়েছি। আর এর মাধ্যমে প্রমাণ করলেন যে, আপনি প্রকৃত তথ্য না জেনে আন্দাজে মন্তব্য করেন। যেমন-
১. বাকপ্রবাস সৌদী আরবে থাকেন না, তিনি থাকেন কাতারে।
২. তিনির জামায়াতের সাথে কোন সম্পর্ক নাই। তিনি জামায়াতের প্রাথমিক সদস্য, কর্মী বা রুকন অথবা সুধী নন।
একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোন কিছু লিখার আগে তথ্য নির্ভর হওয়া উচিত। আন্দাজ নির্ভর কথা বলে অথবা কারো বক্তব্য মন্তব্য পছন্দ না হলেই তাকে জামায়াতী আখ্যা দেয়ার মুদ্রাদোষের কারণে পর জাহানে জবাবদিহী করতে হতে পারে।
বিশেষ জ্থাতব্য
রেলমন্ত্রীর বিয়েকে আমি স্বাগত জানাই। বুড়ো বয়সে যদি জায়েজ একজন খেদমতগার না থাকে, তাহলে মানুষটাকে অনেক গুনাহ করতে হবে। তাই বিয়ে করে খুবই উত্তম কাজ করেছেন।
কে জামায়াতের কোন পদ আছে কি নাই - তা আমার দেখার বিষয় নয় ।
ব্লগ আর ফেসবুকে গালি-গালাজ আর যাকে তাকে নাস্তিক-মুর্তাদ-কাফির-মুনাফকি-মাজারপুজারী বলে উপাধী দেওয়া জামায়াত-শিবিরের লোকদের প্রধান কাজ হয়ে দাড়িয়েছে । আমাকেও তারা ছাড় দেয়নি ।
আজ ও গতকারও ফেসবুকে তারা মুনাফিক আর কুত্তা বলে গাল দিয়েছে । যত দিন যাচ্ছে তাদরে অশালীন ও অভদ্র আচরণ দিন প্রকট হতে প্রকটতর হচ্ছে । বরং এসবক কাজের জন্য জামায়াত-শিবিররে লোকদরে অনুতপ্ত হওয়া উচিত । উল্টা বরং তারা আরো ধমকের সুরে কথা বলে ।
আল্লাহ সবই দেখছেন । আর আল্লাহ দুনিয়াতেও কিছু দেখিয়ে দেন । যেমন : আমরা ইদানিং জামায়াতী নেতাদের অতীত কার্যক্রম ও তাদের কদর্যরূপ দেখতে পাচ্ছি ।
পোস্টের বিষয়ের উপর মন্তব্য আশা করছি ।
এটা কি অন্য কেহ লিখেছে ?
কাতার আর সৌদি আরব কি ভিন্ন ভিন্ন মহাদেশের দেশ । দুইটা পাশাপাশি দেশ । সৌদি আরবের সাথ কাতারের সীমান্ত আছে । শুধু একটা দেশেরই সীমান্ত আছে কাতারের । আর তা হলো সৌদি আরব।
বাক প্রবাস কি জামায়াত-এর সমর্থক নন ?
তিনি কি ফেসবুকে জামায়াতের সমর্থনে কি স্যাটাস ও মন্তব্য করেন না ?
আমার কোন লেখাটায় মনগড়া তথ্য আছে ? আর সত্য মিথ্যা যাচাই না করে লিখে হয়েছে ! -- তা উপস্হাপন করুন ।
পোস্টের বিষয়ের উপর মন্তব্য আশা করছি ।
মন্ত্রির বিয়ের ব্যাপারে সবার মত আমারও কৌতূহল আছে। তবে বোধোদয় হওয়ায় মন্ত্রীকে অভিনন্দন!
লেখার একটা পর্যায়ে ব্লগার বাক প্রবাসের নামের আগে : “সৌদি প্রবাসী জামায়াতী ব্লগার” শব্দগুলো তথ্য যাচাই করার পর বাদ দিয়েছি । এজন্য আমি আন্তরীকভাবে দু:ক্ষিত । তিনি কাতারে থাকেন । তিনি জামায়াত সমর্থন করেন মাত্র । তিনি জামায়াতের পদ-পদবি ধারণ করেন না ।
যতোই বলুন, শেষ পর্যন্ত তিনি আমাদের ফখরুল ভাই। দীর্ঘ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্লগার, দেশের সম্পদ এবং ভবিষ্যৎ বুদ্ধিজীবী।
আপনাকে কুরআনের এই আয়াতটা পড়ার জন্য অনুরোদ করছি :
يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا لا يَسخَر قَومٌ مِن قَومٍ عَسىٰ أَن يَكونوا خَيرًا مِنهُم وَلا نِساءٌ مِن نِساءٍ عَسىٰ أَن يَكُنَّ خَيرًا مِنهُنَّ ۖ وَلا تَلمِزوا أَنفُسَكُم وَلا تَنابَزوا بِالأَلقٰبِ ۖ بِئسَ الِاسمُ الفُسوقُ بَعدَ الإيمٰنِ ۚ وَمَن لَم يَتُب فَأُولٰئِكَ هُمُ الظّٰلِمونَ
[11] মুমিনগণ, কেউ যেন অপর কাউকে উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারী অপেক্ষা উত্তম হতে পারে এবং কোন নারী অপর নারীকেও যেন উপহাস না করে। কেননা, সে উপহাসকারিণী অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ হতে পারে। তোমরা একে অপরের প্রতি দোষারোপ করো না এবং একে অপরকে মন্দ নামে ডেকো না। কেউ বিশ্বাস স্থাপন করলে তাদের মন্দ নামে ডাকা গোনাহ। যারা এহেন কাজ থেকে তওবা না করে তারাই যালেম। ( সুরা হুজরাত - ১১ )
আমার বাবা-মা আকীকা দিয়ে আমার নাম রেখেছেন : মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম । আমার নামটাকে বিকৃত করার ব্যাপারটি আমি আল্লাহর উপর ছেড়ে দিলাম ।
আমার বিয়ে নিয়ে ভাবার জন্য আমার বাবা-মা আছেন । তারা এই বিষয়ে সচেতন । আপনাকে বা আপনাদের আমার এই ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে না ভাবলেও চলবে । কারণ এই ব্যাপারে আমি আপনার বা আপনাদের সাহায্য চাইনি ।
আমি আলোচিত বিষয়াটির ব্যাপারে সচেতন করার জন্য ও জামায়াত – শিবিরের অপতৎপড়তার ধরণ উল্লেখ করার জন্য এই পোস্ট লিখেছি । আমি সব সময় সমাজের অসংগতি ও ধর্মাণ্ধতা-গোড়ামি-কৃসংস্কার-কুপমন্ডুকতার বিরোদ্ধে লেখার চেষ্টা করি ও লোকদের সচেতন করার জন্য সচেষ্ট হই । আজকের এই পোস্টটাও সে উদ্দেশ্যে লেখা ।
আমার পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
আমি আলোচিত বিষয়াটির ব্যাপারে সচেতন করার জন্য ও জামায়াত – শিবিরের অপতৎপড়তার ধরণ উল্লেখ করার জন্য এই পোস্ট লিখেছি ।আমি সব সময় সমাজের অসংগতি ও ধর্মাণ্ধতা-গোড়ামি-কৃসংস্কার-কুপমন্ডুকতার বিরোদ্ধে লেখার চেষ্টা করি ও লোকদের সচেতন করার জন্য সচেষ্ট হই । কেহ আমার লেখায় কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি আন্তরীকভাবে দু:ক্ষিত ।
বিভিন্ন কারণে এ বিয়ে নিয়ে দেশের মানুষের যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে। এ করাণে নানা মুখী বক্তব্য-মন্তব্য-ফান হচ্ছে এ বিয়েকে ঘিরে। আমি মনে করি উক্ত পোস্টটি বাক প্রকাশ এর ফান পোস্ট। দেশের নাগরিকের অধিকার আছে মন্ত্রীকে নিয়ে একটু রসকস করার। সম সময়তো তা হয়না। অন্য সময় তলে হয়ত জেল জরিমানা গুনতে হবে।
তো মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, আপনি এহেন একটি ফান পোস্ট নিয়ে হাইকোর্ট দেখাচ্ছেন কেন? নিজেকে আর কত পাগল সাজাবেন? ঐ পোস্টদাতা এবং সম্পাদকের বিরুদ্ধে কিছু করার থাকলে সরকার এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী করবেন। আপনি এত লাফালাফি করছেন কেন? এই ব্লগে যারা লিখে তারা সকলেই যদি জামাতি হয় তাহলে আপনিও জামাতি। কিন্তু না, এখানে আপনার মতো মুশরিকও আছেন যারা আল্লাহকে বাদ দিয়ে কবর তথা মাজারের নিকট সাহায্য প্রার্থনা করেন। সুতারং যেহেতু এখানে সব ধরণের লোক আছে তাহলে শুধু শুধু আপনার সাথে একমত না হলেই সবাই জামাতি হয়ে যাবে কেন? একটু হুসে আসার চেষ্টা করুন।
এই কথার সমর্থনে আপনাকে বিনীতভাবে অনুরোদ করছি , তথ্য প্রমাণ সংগ্রহ করে উপস্হাপন করার জন্য ।
আমি আপনাকে কুরআনের এই আয়াতটা পড়ার অনুরোদ করছি ।
[12] يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنُوا اجتَنِبوا كَثيرًا مِنَ الظَّنِّ إِنَّ بَعضَ الظَّنِّ إِثمٌ ۖ وَلا تَجَسَّسوا وَلا يَغتَب بَعضُكُم بَعضًا ۚ أَيُحِبُّ أَحَدُكُم أَن يَأكُلَ لَحمَ أَخيهِ مَيتًا فَكَرِهتُموهُ ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۚ إِنَّ اللَّهَ تَوّابٌ رَحيمٌ
[12] মুমিনগণ, তোমরা অনেক ধারণা থেকে বেঁচে থাক। নিশ্চয় কতক ধারণা গোনাহ। এবং গোপনীয় বিষয় সন্ধান করো না। তোমাদের কেউ যেন কারও পশ্চাতে নিন্দা না করে। তোমাদের কেউ কি তারা মৃত ভ্রাতার মাংস ভক্ষণ করা পছন্দ করবে? বস্তুতঃ তোমরা তো একে ঘৃণাই কর। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তওবা কবুলকারী, পরম দয়ালু। সুরা হুজরাত : ১২ ।
আপনি লিখেছেন : "তো মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, আপনি এহেন একটি ফান পোস্ট নিয়ে হাইকোর্ট দেখাচ্ছেন কেন? নিজেকে আর কত পাগল সাজাবেন? ঐ পোস্টদাতা এবং সম্পাদকের বিরুদ্ধে কিছু করার থাকলে সরকার এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী করবেন। আপনি এত লাফালাফি করছেন কেন? "
উত্তরে বলছি : আমি কে তা আমার এই পোস্টের একটা স্ক্রীন শটে উল্লেখ করেছি । সুতরাং সেই অনুযায়ী লাফালাফি করার মতোই ব্যক্তি আমি ।
ফেসবুকে শুধু শুধু জামায়াতীদের অনেকগুলো কারণে ভাল চোখে দেখে না । তার একটা বড় কারণ হলো : তাদের যৌন বিকারগ্রস্হ চিন্তা চেতনা ।
তারা প্রসঙ্গকে বদল করে অন্য দিকে নিয়ে যায় । আর যুক্তি-তর্ক-তথ্য প্রমাণে না পারলে গালি-গালাজ-অশোভন ব্যক্তি আক্রমন করা তাদের প্রধান বৈশিষ্ট্য ।
এজন্য ফেসবুকে কালপুরুষ https://www.facebook.com/arifahmed07 ফান করে বলেছেন :
জামাতি আর আম্লীগের মধ্যে চমৎকার মিল আছে, আর তা হলো, সত্যকে পাশ কাটিয়ে অপ্রাসংগিক খিস্তি ও অশ্রাব্য জিহাদী ভাষা। তাইতো কবি বলিয়াছেন-
"জামাত আর বাল, একই গাছের তাল!"
যখন যার দরকার পাইরা খায়!
-- কালপুরুষ
বলুন তো, একটা বেগানা মহিলা এরেকজন বেগানা পুরুষকে নিজ হাতে ঘষা মাজা তথা কি জেনো করতেছে সেই মেহেদি অনুষ্ঠানে সেটাই কি আপনার ইসলাম? না হলে চুপ কেন এ সম্পর্কে?
কুরআনের ভাষ্য অনুযায়ী ইসলামে রাজনীতি, অর্থনীতি, পররাষ্ট্রনীতি.......ইত্যাদি সব আছে । সুতরাং মুসলিম মাত্র এসবের চর্চা করতে হবে ।
মুসলিমদের পরিচয় শুধুমাত্র মুসলিম । Islamist কোন মুসলিমের পরিচয় হতে পারে না । যেমনই কিছু দিন আগে বলা হতো এই Islamist-দেরই Fundamentalist. পশ্চিমারা এক এক সময় এক একটা টার্ম/প্রত্যয় ব্যবহার করে থাকে ।
"Islamist" টার্মটাকে ইসলাম অনুমোদন করে না ।
ইসলাম যে মানে সে মুসলিম । ইসলাম যে মানে সে শুধুই মুসলিম ।
মুসলিম কোনভাবেই আমেরিকাপন্থী হতে পারে না, মুসলিম কোনভাবেই হানাফী হতে পারে না, পারে না কওমী হতে, পারে না তাবলীগী হতে, পারে না দেওবন্দী হতে, পারে না আহলে হাদিস হতে, পারে না ওহাবী হতে, পারে না শিয়া হতে, পারে না সৌদি রাজতন্ত্রী পন্হী হতে, পারে না ধর্মনিরোপেক্ষ হতে, পারেনা Islamist হতে, পারেনা Fundamentalist হতে,পারেনা মডারেট মুসলিম হতে, ....... । কারণ আল্লাহর রাসুল নিজেই বলেছেন "হুনা সুজ্জা ফিন্নার" অর্থাৎ যে বা যারা এই দলে (মুসলিম উম্মায়) বিভাজন সৃষ্টি করবে তার পরিনতি হবে হুনা সুজ্জা ফিন্নার অর্থাৎ বিভাজিত হয়ে এসব দলের নেতার পেছনে দলবদ্ধভাবে হেটে জাহান্নামে যাওয়াই তাদের পরিনতি ।
তাই আমি নিজেকে সব সময় শুধুমাত্র মুসলিম বলেই পরিচয় দেই ।
আমার এই কথা কুরআন দ্বারা সমর্থিত । আল্লাহ বলেছেন :
১. আল্লাহর পথে সংগ্রাম কর যেভাবে সংগ্রাম করা উচিত । তোমাদের তিনি মনোনীত করেছেন । তিনি তোমাদের ধর্মে তোমাদের জন্য কঠিন কোন বিধান দেননি । এ ধর্ম তোমাদের পিতা ইব্রাহিমের ধর্মের অনুরুপ । আল্লাহ পূর্বে তোমাদের নাম করণ করেছেন মুসলিম আর এ কিতাবেও করেছেন যাতে রাসুল তোমাদের জন্য সাক্ষী স্বরুপ হয় । সুতরাং তোমরা নামাজ কায়েম কর, যাকাত দাও ও আল্লাহকে অবলম্বন কর । তিনিই তোমাদের অভিভাবক । এক মহানুভব অভিভাবক । এক মহানুভব অভিভাবক ও এক মহানুভব সাহায্যকারী । সুরা হজ্জ :৭৮
২. বল, আমার সালাত, আমার ইবাদত, আমার জীবন ও আমার মৃত্যু বিশ্বজগতের প্রতিপালকের উদ্দেশ্যে । তার কোন অংশীদার নেই, আর আমাকে এ ব্যাপারেই তো আদেশ করা হয়েছে, আর মুসলিমদের মধ্যে আমিই প্রথম ।( সুরা আনয়াম : ১৬২ -১৬৩ )
আমার যতটুকু পড়াশোনা আছে তাতে জানি :
১. ইসলাম ধর্মে বিয়ের সময় বা আগে গাযে হলুদ, হলুদ সন্ধ্যা , গাঁয়ে হরিদ্রা বা মেহেদী সন্ধ্যা এবং এংগেজমন্ট বা আংটি পড়ানো - ইত্যাদি ধরনের কোন উৎসব বা পর্ব নেই ।
২. বিয়ের অনুষ্ঠান কেন অন্যত্র নারী পুরুষের অশালীন-অবাধ-অযাচিত মেলামেশা ও চলাফেরা ইসলাম অনুমোদন করে না ।
আমার পরিবারের বিয়েগুলো এসব ব্যাপার হতে মুক্ত ছিল বলা যায় । আর আমিও এই ব্যাপারে মুক্ত থাকবো ইনশাআল্লাহ ।
আমি এসব ইসলাম বহির্ভুত ইসলামবিরোধী ও নারী পুরুষের অশালীন-অবাধ-অযাচিত মেলামেশা ও চলাফেরা-র বিরোদ্ধে সোচ্চার । এই বিষয়ে আমার বেশ কয়েকটা নিবন্ধ আছে । তার একটা হলো : "বিয়ের কনের শাড়ি পড়ার ধরণ কেমন হওয়া উচিত এবং কনের করণীয় দিকগুলো " । লেখাটা আছে এই লিংকে : http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/35888 । আশা করি পড়বেন ।
আপনি আমারে যৌন বিকারগস্থ জামাতি সুশিল বলছেন এতেই আপনার পরিচয় পাওয়া যাচ্ছে !! আপনাকে আল্লাহ হেদায়েত করুক ।
তর্ক করলে ভদ্রলোকের ভাষায় করুন । আর নইলে রাস্তায় গিয়ে খিস্তি দিয়ে ঘেউ ঘেউ করেন .।।।
আপনি নবীজির উদাহরন আনছেন কিন্তু জানা দরকার .।।।
সময়, কাল, অবস্থা এবং মিশনকে আমলে না নিয়ে রসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর বিয়ে (তার বহ বিবাহ , বয়সের তারতম্য আর পাত্রী ) নিয়ে উদাহরন দেয়া এবং সেই সব খন্ডিত ও অসম্পূর্ণ বিশ্লেষণ সমূহের ভিত্তিতে আজকের কারো বিয়ের ব্যাখা দিলে ভুল হবে । রসূলুল্লাহ (সাঃ) –এর বিয়েগুলোরও প্রতিটির পেছনেই ছিল এমনই সব আর্থ-সামাজিক এবং ভূ-রাজনৈতিক উদ্দেশ্যসমূহ। আরও ছিল মানুষের ভাবাবেগ ও কল্পনাপ্রসূত কালা-কানুনসমূহের সত্য দর্শন ভিত্তিক সুদূরপ্রসারী সংস্কারের উদ্দেশ্য ; যা তাঁকে বাস্তবে করে দেখাতে হয়েছিল। তাই সেটা নিয়ে এই উদাহরন হতে পারে না ।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন ।
আপনি লিখেছেন : "সময়, কাল, অবস্থা এবং মিশনকে আমলে না নিয়ে রসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর বিয়ে (তার বহ বিবাহ , বয়সের তারতম্য আর পাত্রী ) নিয়ে উদাহরন দেয়া এবং সেই সব খন্ডিত ও অসম্পূর্ণ বিশ্লেষণ সমূহের ভিত্তিতে আজকের কারো বিয়ের ব্যাখা দিলে ভুল হবে । রসূলুল্লাহ (সাঃ) –এর বিয়েগুলোরও প্রতিটির পেছনেই ছিল এমনই সব আর্থ-সামাজিক এবং ভূ-রাজনৈতিক উদ্দেশ্যসমূহ। আরও ছিল মানুষের ভাবাবেগ ও কল্পনাপ্রসূত কালা-কানুনসমূহের সত্য দর্শন ভিত্তিক সুদূরপ্রসারী সংস্কারের উদ্দেশ্য ; যা তাঁকে বাস্তবে করে দেখাতে হয়েছিল। তাই সেটা নিয়ে এই উদাহরন হতে পারে না । "
উত্তরে বলছি : আপনার এই কথার সাথে এক মত । তারপর বলছি , আমাদের নবী মুহাম্মদ (সা.)কি বিয়ের জন্য কোন সুনির্র্দিষ্টভাবে বয়সের মাপ কাঠি দিয়ে গেছেন কি ? অথচ তিনি পানি বা পানীয়-র মধ্যে মাছি পড়লে কীভাবে পানি বা পানীয় পান করতে হবে তার দিক নিদর্শেনা দিয়ে গেছেন ।
আল্লাহ আপনার দুনিয়া ও আখিরাতের কল্যাণ দান করুন ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন