খিলাফত রাষ্ট্র পৃথিবীতে আর প্রতিষ্ঠিত হবে না,বাংলাদেশ কখনো ইসলামী রাষ্ট্রে পরিনত হবে না এবং আহম্মকরাই এধরনের আন্দোলনে ছাত্র জীবনে যোগ দেয়

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ১২ আগস্ট, ২০১৪, ১২:৫২:২৯ রাত



http://www.breitbart.com/Big-Peace/2014/07/08/ISIS-Orders-Jihad-By-Sex-For-Unmarried-Women

কিছু লোক বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে খিলাফত রাষ্ট্র ও ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করার কথা বলে ছাত্রদের মগজ দোলাই করে থাকে আর কিছু ছাত্রীদের জড় পদার্থ বা প্রকারান্তে যৌনদাসীতে পরিনত করে । আর এলক্ষ্যে তারা বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে ।



ইদানিং অনেক আহম্মক ইরাকের আইএস বা আইসিস নামক সন্ত্রাসী দলের সর্দার আলবাগদাদী ওরফে মসুলের কসাই ওরফে কসাই ইব্রাহিম-কে খলিফা বলে সর্বত্র প্রচার করে যাচ্ছে এবং এই সন্ত্রাসীর দলভুক্ত করার জন্য লোকদের মগজ দোলাই করে যাচ্ছে ।

অনেককেই দেখছি, আমার সাথে গায়ে পড়ে এই বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চাচ্ছে । কিন্তু আমি বিষয়টা এড়িয়ে যেতে চাইলেও বিবেকের তাড়নায় ছাত্র সমাজকে সচেতন করার জন্য আমি আমার অভিমত ব্যক্ত করছি ।

খলিফা মাত্র চার জন :

রাসুল সা. –এর ইন্তেকালের পর মাত্র চার জন সাহাবী রা. – রাসুল সা.-এর প্রতিনিধিত্ব করেন বা ইসলামী বিশ্ব পরিচালনা করেন। তারপর ইয়াজিদ হত্যা – খুনের মাধ্যমে খিলাফত ব্যবস্হাকে বাতিল করে রাজতন্ত্র প্রবর্তন করে । রাজতন্ত্র প্রবর্তিত হলেও তখন মুসলিম বিশ্বের বড় দেশটার শাসকদের পদবি ছিল খলিফা । তারা উপাধিতে খলিফা হলেও তারা মূলত ছিলেন রাজা বা সম্রাট । চার খলিফার পর উমাইয়া বংশ, আব্বাসীয় বংশ এবং তুরস্কের ওসমানিয়া বংশ মুসলিম বিশ্বকে নেতৃত্ব দেয় । কিন্তু এসব বংশের রাজত্বের বাহিরেও অনেক স্বাধীন মুসলিম দেশ ছিল । সুতরাং তারাই যে এককভাবে মুসলিম বিশ্ব রাজত্ব করেছেন বা নেতৃত্ব দিয়েছেন – এই কথা ভিত্তিহীন ।













ইরাকে ইসলামী খিলাফতের কার্যক্রম । হে আল্লাহ ! আমাদের এই খিলাফতী কার্যক্রম হতে বাচাও ।

আরো তথ্য ও ছবি : https://m.facebook.com/notes/rusho-karim/%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%B2-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-%E0%A6%B8%E0%A7%8C%E0%A6%A6%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A6%A6%E0%A6%A6%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%9F-isil-%E0%A6%8F%E0%A6%AC%E0%A6%82-isis-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-/657558200989572

মুসলিম বিশ্বে কোন খলিফা নেই, আছে রাজা অথবা সরকার প্রধান (প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি) :

প্রথম মহাযুদ্ধের পর সৌদি আরবের বর্তমান রাজাদের পূর্ব পুরুষ ও বর্তমান সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠাতা আবুল আজিজ ইবনে সৌদ এবং মক্কার শাসক শরিফ হোসেনের বিশ্বাসঘাতকতায় ওসমানিয়া সম্রাজ্য ভেঙ্গে যাওয়ার আগে পর্যন্ত ২য় আব্দুল হামিদ ছিলেন সর্বশেষ খলিফা পদবিধারী শাসক । এখন পৃথিবীতে এতগুলি মুসলিম দেশ কিন্তু একটি দেশের শাসককেও খলিফা বলা হয় না। আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও দূর প্রাচ্যের এতগুলি মুসলিম প্রধান দেশ থাকা সত্ত্বেও একজন খলিফা নাই।

ইরান ও পাকিস্তান রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামী সাধারণতন্ত্র বা ইসলামী রাষ্ট্র । সেখানেও কোন খলিফা নাই। উপরন্ত খলিফা মেয়েরা হতে পারে না বলে থাকে মগজ দোলাইকৃত লোকরা । কিন্তু বেনজীর ভুট্টো নামক অপবিত্র মহিলা (ইমরানের খানের সাথে তার অবৈধ সম্পর্ক থাকায় এই মহিলা অপবিত্র হয়ে গেছে । ) পাকিস্তান শাসন করেছেন । কোন হুজুর তার মুখের উপর কোন কথা বলতে পারেনি ।



ধর্মব্যবসায়ী ও শয়তানের সাকরেদ কানা দাজ্জালের চামচা এবং বিবেকসম্পন্ন মেয়ে ( কথিত খিলাফতী বা ইসলামী মেয়েদের মতো যৌনদাসী নয় - এমন মেয়ে) - র ছবি । আপনাদের কাছে কাকে ভাল লাগে ?

পাকিস্তান নিজেকে ইসলামী রাষ্ট্র বললেও সেখানে গণতন্ত্র বিদ্যমান। মগজ দোলাইকৃত লোকরা বলে থাকেন গণতন্ত্র বিদাত ও কুফরি । কিন্তু পাকিস্তান হতে মগজ দোলাইকৃত লোকরা কোনক্রমেই গণতন্ত্র উৎখাত করে তাদের স্বপ্ন-সুখের খিলাফত রাষ্ট্রে পরিনত করতে পারেনি ।




সৌদি আরব-সহ আরব বিশ্বের ৮ টি দেশে পৃথিবীর প্রাচীনতম স্বৈরাচারী ও অত্যাচারী ব্যবস্হা রাজতন্ত্র রয়েছে । বাহরাইন, কুয়েত,কাতার,আরব আমিরাত, ওমান, জর্দান,মরক্কো-র শাসকরা হলেন রাজা । ইসলাম তো রাজতন্ত্র সমর্থন করে না । কিন্তু এসব অত্যাচারী রাজারা ধর্মব্যবসায়ীদের ব্যবহার করে রাজতন্ত্রকে জায়েজ বলে প্রমাণ করার পাশাপাশি এসব রাজারা যতই অত্যাচার করুক না কেন তাদের বিরোদ্ধে কোন কথা বলা যাবে না । আর বল্লে কখনোই জান্নাতে যাওয়া যাবে না – এমন কথা হাদিসের অপব্যাখ্যা করে প্রচার করে যাচ্ছে ।




সিরিয়া,মিশর,সুদান-এ একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত যা রাজতন্ত্রের মতোই। তুরস্ক, লেবানন ও ফিলিস্তিনে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত। অন্য দিকে আফ্রিকার লিবিয়া, তিউনিসিয়া, আলজেরিয়া প্রভৃতি দেশগুলো গণতন্ত্রের পথে যাত্রা করছে ।

আরব বিশ্বের বাহিরের দেশগুলোর অবস্হাও একই । ইন্দোনেশিয়া - যা জনসংখ্যার বিচারে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মুসলিম রাষ্ট্র । সেখানে গণতন্ত্র রয়েছে । মালয়েশিয়াতেও গণতন্ত্র।

জনসংখ্যার বিচারে বাংলাদেশ পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম মুসলিম রাষ্ট্র। এই দেশে গণতান্ত্রিক পন্থাকে স্বীকার করে ইসলামী দলগুলো ভোটের রাজনীতিতে বা সংসদীয় ব্যবস্হায় অংশগ্রহণ করে থাকে।



আলোচনার এই পর্যায়ে আমরা বোঝলাম :


রাসুল সা.-এর ইন্তেকালের পর তার চার সাহাবী রা. ছাড়া চার কোন খলিফা পৃথিবীতে ছিল না । আর যাদের পদবি খলিফা ছিল তারা ছিলেন মূলত রাজা । ৫০ টার বেশী ভাগে বিভক্ত মুসলিম বিশ্বের বাস্তব চিত্র থেকে আমাদের বাস্তবতাকে মেনে নিতে হবে ।

খলিফা আলবাগদাদী লোকদের হাত কাটছেন কসাইয়ের মতো :

http://www.liveleak.com/view?i=de2_1393694098

খলিফা আলবাগদাদী মাথা কাটছেন কুরবানীর গরুর মতো করে :

http://www.liveleak.com/view?i=7a5_1391379546

খলিফা আলবাগাদীর লোকরা আটকৃতদের নির্মমভাবে হত্যা করছেন :

http://www.dailymail.co.uk/news/article-2709433/The-Islamic-State-Killing-Fields-Terror-group-releases-horrifying-video-showing-drive-shootings-suicide-bombings-dozens-victims-rounded-executed.html

মাত্র চার জন খলিফা হওয়ার পরে পৃথিবী থেকে খেলাফত ব্যবস্থা বিলুপ্ত হলো কেন ? :

১. খেলাফত ব্যবস্থা অনেকটা কনিউনিষ্টদের মতো। এক জন রাষ্ট্রনায়কের মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত তিনি রাষ্ট্র ক্ষমতায় থেকে যান। যেমন :কয়েক বছর আগে কিউবায় মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিলেন ফিদেল ক্যাস্ট্রো। তার মৃত্যুর পর তার ভাই রাউফ ক্যাস্ট্র তার পদ দখল করেছেন । অন্য দিকে খলিফাদের ক্ষেত্রেও আমরা দেখেছি, একই নিয়ম। একজন খলিফা তার মৃত্যু পর্যন্ত ক্ষমতায় থেকেছেন।

২. মৃত্যুর আগে একজন খলিফা নির্ধারণ করে দিয়ে যেতেন পরবর্তী খলিফা কে হবেন। মজলিসে সুরা বা নীতি নির্ধারকরা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে তার উত্তরাধিকারকে অনুমোদন দেবেন বা দেবেন না। এ ব্যাপারটিও কমিউনিষ্টদের সাথে মিলে যায়। যেমন ফিদের ক্যাস্ট্র তার ছোটভাই রাউলকে মনোনয়ন দিয়েছেন।

৩. গণতন্ত্রের সাথে খেলাফতের কোন মিল নেই । গনতন্ত্র হইল সাধারন নাগরিকের ভোটে নির্বাচিত সরকার ব্যবস্থা । আব্রাহাম লিংকনের মতে "Democracy is the government of the people, by the people and for the people."

আর খেলাফতে সব লোকের ভোট দেয়ার ক্ষমতা নাই। শুধু মাত্র রাজতন্ত্র নামের (শুরা সদস্যরা) সারা সংগঠণ - দেশ - জাতির জন্য খলিফা নির্বাচিত করতে পারবেন। যেমন : এই ব্যবস্হা জামায়াতে ইসলামীর মধ্য প্রচলিত আছে । নিজামী মারা না যাওয়া পর্যন্ত নিজামী জামায়াতের আমীর থাকবেন আর তাকে নির্বাচন করে তার মগজ দোলাইকৃত ও মননায়নকৃত নেতারা ।

৪. মগজ দোলাইকৃত লোকদের কাছ হতে জানা যায় । খলিফা হতে হলে –

১. মুসলমান হওয়া (সন্ত্রাসী দল আইসিস-এর সদস্যা হতে হবে । যেমন : আল বাগদাদী । )

২. আক্বেল হওয়া (সন্ত্রাসী মানষিকতার হতে হবে । কথায় কথায় বিরোধী পক্ষের মাথা কেটে ফেলতে হবে ।)

৩. যৌন ক্ষমতা সম্পন্ন প্রাপ্ত বয়স্ক হতে হবে (যৌন উম্মাদ হতে হবে । আর এই লক্ষ্যে যৌন জিহাদ আয়োজন করতে হবে । )

৪. পুরুষ হওয়া (নারিবিদ্বেষী ও কামুক পুরুষ হতে হবে । যেমন : মোল্লা ওমর, ওসামা বিন লাদেন, আলবাগদাদী । )

৫. কুরাঈশ বংশীয় হতে হবে । (বিষয়টা জটিল । মক্কার শাসক শরীফ হোসেন ছিলেন কুরাইশ বংশীয় । তিনি কিন্তু ১ম বিশ্ব যুদ্ধের সময় ওসমানীয় খেলাফত উচ্ছেদের জন্য ষড়যন্ত্র করেন । তার বংশধরদের একাংশ জর্দান ও মরক্কো শাসন করছেন এবং তারা কিন্তু অমুসলিম শক্তির এক নম্বর দালাল । কথায় আছে না : জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভাল । )

এসব কারণে বিবেকবান ও সভ্য লোকরা খেলাফত ব্যবস্হা পছন্দ করে না ।

খিলাফত সংক্রান্ত আলোচনাতে কারা বেশী বর্তমানে মাতামাতি করে থাকে :

১. তারা নাকি ইসলাম প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে সম্পৃক্ত। এজন্য তারা সন্ত্রাস করাকে ধর্মীক কাজ মনে করেন । নিরীহ মানুষ হত্যা করা ভয়ংকর অপরাধ। অথচ তারা এই কাজ করাকে সোয়াবের কাজ মনে করে ।

২. জীবন ও জগত সম্পর্কে হতাশ লোকরা ।

মানুষ জীবনটা পায় একবারই। এই জীবন আর পাওয়া যাবে না। এই সুন্দর পৃথিবীটার জন্য এবং নিজের জন্য কত কিছুই তো করার আছে। যদি মানুষের জন্য করার ইচ্ছা না থাকে তো নিজের জন্য করা যেতে পারে। নিজের মেধা-যোগ্যতা-দক্ষতা দিয়ে পৃথিবীটা ইসলামীকরণের সুযোগ আছে – এই কথাটাকে তারা বিশ্বাস করে না ।

৩. প্রতিটি মুসলমান নর নারীর জন্য জ্ঞান অর্জন ফরজ। জ্ঞান অর্জন করলে কেউ ইসলামের নামে নিরীহ মুসলমান হত্যা করতে পারে না। কারণ জ্ঞান হলো আলো । এসব কথা তারা মানে না বা বুঝতে চায় না ।

৪. ধর্ম তো প্রচারের বিষয়। কাউকে স্বমতে আনার বিষয়। মানুষ মারার বিষয় নয়। যদি মানুষ মারাই ধর্মের মূল উদ্দেশ্য হত – তাহলে তিনি রাহমাতুল্লিল আলামীন উপাধি লাভ করতেন না । মক্কা বিজয়ের পর তিনি হাতে গোনা দুই একজন অমুসলিম ছাড়া সবাইকে মাফ করে দিয়েছিলেন। এই মাফের ফলেই অমুসলিমরা দলে দলে মুসলমান হয়েছিল। অথচ এক সময় অমুসলিমরা তাকে রক্ষাক্ত করেছিলো তার সাহাবীদের অনেক অত্যাচার করেছিলো এবং তাদের মাতৃভূমিতে থাকতে দেয়নি । এসব কথা মগজ দোলাইকৃত লোকরা বুঝতে চায় না ।

৫. তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম ইসলামের বিপক্ষে যারা আছে তাদের মারা ইসলামে জায়েজ। তাহলে এসব লোকদের হামলা করার কথা এমন রাষ্ট্রে বা এলাকায় যেখানে মুসলমান নাই। তাদের টার্গেট হওয়ার কথা অমুসলিমরা। কিন্তু বাংলাদেশ বা পাকিস্তানের মতো মুসলিম প্রধান রাষ্ট্রে তারা বোমা কাকে মারতে চায় ?



৬. একটি আন্তর্জাতিক চক্রান্তের জাল বিছানো হয়েছে যাতে করে কিছু আহম্মককে সহজেই সন্ত্রাসী বানানো যায়। জঙ্গীবাদের দোহাই দিয়া কিছু রাষ্ট্র দখল করা বা কিছু রাষ্ট্রকে চাপে রাখা এই ষড়যন্ত্রের মূল উদ্দেশ্য। এই আহম্মকগুলি সেই ষড়যন্ত্রের ফাঁদে পড়ে জীবন হারাচ্ছে। যেমন : ইরাক ও সিরিয়াতে ।

৭. চোখ কান খোলা নাই, এমনকি নিজের ধর্মটাকেও ঠিক মতো জানা নাই। যেই মতবাদ প্রতিষ্ঠা করতে চায়, সেই মতবাদটা নিজে শেখে নাই। কেবল আরেকজনের কথা শুনে জান কোরবান করার জন্য রাজি হয় আহম্মক ছাড়া আর কে ? যেমন : বাংলাদেশের জেএমবি এবং সাইদীর ফাসির রায়ের পর সাইদীকে চাদে দেখার কথা শুনে ১২৮ জনের আত্মহুতি ।

৮. যদি ধর্মের বিধান সত্য হয়, তবে ধর্মকে অমান্য করে মারা যাওয়া এই আহম্মকগুলির পরকালে জাহান্নাম ছাড়া আর কিছু প্রাপ্য নাই।

উপসংহার :

আমার কথা ফুরোলো । নটে গাছটি নুরোলো । আমাকে যত খুশি গালি দেন । আপত্তি নাই ।

আর যদি খলিফা খলিফা করেন । তাহলে বলছি, ইরাকে চলে যান বা সৌদি রাজা খবিস শয়তান আব্দুল্লাহর পা চাটেন । আর তাকে খলিফা বানানোর চেষ্টা করেন ।



আর এসব এক চোখ অন্ধ বা অন্ধ ধর্ম ব্যবসায়ীদের সত্যিকার ইসলামের জ্ঞান দান করেন ।

আরো জানার জন্য পড়ুন :

১. http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/50510

ভুয়া খলিফা আবু বাকর আল বাগদাদী, তার সন্ত্রাসী বাহিনীর তান্ডব ও যৌন জিহাদ এবং মধ্যপ্রাচ্য ও বিশ্বের অনত্র ওহাবী-সালাফিদের অশুভ কার্যক্রম

২. http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/50358

ইসরাইল প্রতিষ্ঠায় সৌদি আরব ও মক্কার শাসক শরিফ হোসাইনের প্রধান ভূমিকা এবং ওহাবী-সালাফি মতবাদ (পর্ব : ১ )

৩. http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/49624

সৌদি আরবের রাজতান্ত্রিক শাসকদের উৎখাত করা মুসলিমদের ঈমানি দায়িত্ব

৪. http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/42639

মুসলিম অস্তিত্ববিরোধী ও ইসলামবিনাশী ইসরাইল ও ভারতের স্বাধীনতা লাভে সৌদি আরবের প্রধান ভুমিকা এবং মিশরের ইসলামী গণতান্ত্রিক সরকার উৎখাতে সৌদি আরব ও ওহাবী ধর্মব্যবসায়ীদের কার্যক্রম ( ১ম পর্ব )

৫. http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/32530

রাজতান্ত্রিক সৌদি আরবের রাষ্ট্রীয় ধর্ম বিশ্বাস হলো ওহাবীবাদ ও সেক্সীজম (১ম পর্ব)

৬. http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/27711

ইসলাম ও মানবতার দুষমণ এবং ইসলামবিনাসী শক্তির তাবেদার সৌদি রাজপরিবারের ইতিহাস

৭. http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/13231

রাজতন্ত্র ইসলামে হালাল বিশেষ করে সৌদি আরবের জন্য (৯৯% কপি পেস্ট)

৮. http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/1209#.U96ox6N3zSk

সৌদি আরবে বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী নারীদের উপর চলছে অত্যাচার ( নিউজপোস্ট )

বিষয়: বিবিধ

৫০৯৮ বার পঠিত, ৩৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

253439
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০১:৩৮
বুড়া মিয়া লিখেছেন : “Future is uncertain, none can predict; those who are confident about it – is idiot”

ফখরুল ভাই পোষ্টের বিষয়বস্তুতেও কিছু অসামঞ্জস্যপূর্ণ কথা রয়েছে, আমি আর সেদিকে গেলাম না। আপনি কিভাবে ভবিষ্যতের ব্যাপারে এতো দৃঢ়-ধারণা অর্জন করলেন যা আপনাকে প্ররোচিত করলো পোষ্টের এমন নামকরনে –

খিলাফত রাষ্ট্র পৃথিবীতে আর প্রতিষ্ঠিত হবে না,বাংলাদেশ কখনো ইসলামী রাষ্ট্রে পরিনত হবে না ...


যারা খেলাফতের পক্ষে কাজ করছে, তাদের ভালো-মন্দ কিছুই আমি বিচার করবো না, শুধু এতটুকু বলবো তারা কিছু একটার চেষ্টা করতেছে – হতে পারে সেটা ষড়যন্ত্র অথবা সৎ-উদ্দেশ্য।

কিন্তু আপনি জ্ঞানী মানুষ হয়ে কিভাবে টিয়া-পাখিওয়ালা-জ্যোতিষীর মতো ভবিষ্যৎ বলে দিচ্ছেন এভাবে?
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০১:৪৮
197453
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আমি অনেক চিন্তা ও গবেষণা করেই আমার অভিমত ব্যক্ত করেছি । আমি এখন কর্মক্ষেত্রে কাজ করি । একটা সময় ছিল দিন-দুনিয়া বাদ দিয়ে সারা ক্ষণ বই পড়তাম এবং এসব কথিত ইসলামী সংগঠণের মধ্য প্রবেশ করে এগুলোকে যতটা সম্ভব পর্যবেক্ষণ করেছি । এর জন্য আমি টানা দশ বছর সময় ব্যয় করেছি । সুতরাং আমার কোন পর্যবেক্ষণ ভুল আছে বলে মনে করি না ।

হিজবুত তাহরীর নুসরা খুজছেন কথিত দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর কাছ হতে । আর সেনাবাহিনী তাদের ভালভাবেই ঔষধ দিচ্ছে । হিজবুত তাহরীরের কেহ থাকলে তাদর কাছ হতে খেলাফত কায়েমের নুসরা সম্পর্কে সামান্য হলেও তথ্য আশা করছি । তবে তাকে আমি আগে আমার এই লেখাটা পড়ার অনুরোদ করছি :http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/35235 ( সেনা বাহিনী সম্পর্কে আমার অভিমত )



আমার এই লেখায় জামায়াতের কথিত ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম কেন হবে না - তা আলোচনা করি নাই । তবে তা অন্য আরেক লেখায় আলোচনা করবো ।


খিলাফত কায়েমের ধরন কেমন দেখেছেন তো আমার লেখায় আর পত্রিকায় আর নেটে তো দেখছেন-ই ।

খেলাফতের আর কোন প্রয়োজন আছে কি ?

টিয়া-পাখিওয়ালা-জ্যোতিষী হওয়ার জন্য পড়াশোনা করা লাগে না । তবে পড়াশোনা করেও অনেকে আহম্মক হতে পারে ।
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০১:৫৫
197455
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আপনার প্রতিমন্তব্যের অনেক অংশই পড়া যাচ্ছে না! আপনার লেখায় লিঙ্কটা মাস্ক দিয়ে দেন, তাতে মনে হয় – পুরো লেখাটা পড়া যাবে।
253445
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০২:০১
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন :
@বুড়া মিয়া

আমি অনেক চিন্তা ও গবেষণা করেই আমার অভিমত ব্যক্ত করেছি । আমি এখন কর্মক্ষেত্রে কাজ করি । একটা সময় ছিল দিন-দুনিয়া বাদ দিয়ে সারা ক্ষণ বই পড়তাম এবং এসব কথিত ইসলামী সংগঠণের মধ্য প্রবেশ করে এগুলোকে যতটা সম্ভব পর্যবেক্ষণ করেছি । এর জন্য আমি টানা দশ বছর সময় ব্যয় করেছি । সুতরাং আমার কোন পর্যবেক্ষণ ভুল আছে বলে মনে করি না ।

হিজবুত তাহরীর নুসরা খুজছেন কথিত দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর কাছ হতে । আর সেনাবাহিনী তাদের ভালভাবেই ঔষধ দিচ্ছে । হিজবুত তাহরীরের কেহ থাকলে তাদর কাছ হতে খেলাফত কায়েমের নুসরা সম্পর্কে সামান্য হলেও তথ্য আশা করছি । তবে তাকে আমি আগে আমার এই লেখাটা পড়ার অনুরোদ করছি :http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/35235 ( সেনা বাহিনী সম্পর্কে আমার অভিমত )



আমার এই লেখায় জামায়াতের কথিত ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম কেন হবে না - তা আলোচনা করি নাই । তবে তা অন্য আরেক লেখায় আলোচনা করবো ।


খিলাফত কায়েমের ধরন কেমন দেখেছেন তো আমার লেখায় আর পত্রিকায় আর নেটে তো দেখছেন-ই ।

খেলাফতের আর কোন প্রয়োজন আছে কি ?

টিয়া-পাখিওয়ালা-জ্যোতিষী হওয়ার জন্য পড়াশোনা করা লাগে না । তবে পড়াশোনা করেও অনেকে আহম্মক হতে পারে ।
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০২:২১
197464
বুড়া মিয়া লিখেছেন : “To err is human”

আমাদের বয়সী কোন লোক স্কুলে গেছে আর এটা শিখে নাই, এমন আছে বলে আমার মনে হয় না! কিন্তু আপনি আবারও নিশ্চিতভাবেই বলেছেন –

আমার কোন পর্যবেক্ষণ ভুল আছে বলে মনে করি না


যাই হোক, আবু বকর সিদ্দিক(রাঃ) এর খিলাফত কায়েমের ধরনের সাথে তো আর আবু বকর আল বাগদাদী এর খিলাফত কায়েমের ধরন মেলানো উচিত না, আর কেউ মিলাবে বলেও মনে হয় না; যদিও দু’জনের ব্যাপারেই অনেকের অনেক অভিমত রয়েছে।

তাই আপনি কোন আবু বকর এর খিলাফতের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছেন, সেটা বুঝি-নি।
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:৪০
197474
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : জামায়াতে ইসলামীর লোকদের একটা বড় সমস্যা হলো তারা সব কিছুর সাথে তুলনা করে । যেমন : বিএনপি-র সাথে জামায়াতের এক সাথে নির্বাচন করাটা হল হুদাইবিয়ার সন্ধি ।

কয়েক বছর আগে দেখলাম নিজামীকে রাসুল - সা. -এর সাথে তুলনা করছেন দেলোয়ার হোসেন সাইদী । আর এজন্য তাকে সর্বপ্রথম ধর্মানুভতিতে আঘাত দেওয়ার মামলা দিয়ে গ্রেফতার করা হয় ।

কোথায় আবু বকর সিদ্দিক রা. । আর কোথায় নাম গোত্রহীন অক্ষ্যাত সন্ত্রাসী আল বাগদাদী ।
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:৫২
197479
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আমি জামাত-বি.এন.পি-আওয়ামিলীগ কিছুই না! কি আপনাকে ধারণা করালো এমন ভাবতে?

আপনি কোন খিলাফতের কথা বলেছেন, সেটাও তো পরিস্কার করলেন না!
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:৩৩
197481
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আমি আমার লেখায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছি : চার খলিফা ছাড়া আর কোন খলিফা মুসলিম বিশ্বে নেই । আর চার খলিফার আদলে কখনোই আর খেলাফত আসবে না । উপরন্তু চার খলিফার জীবনী দেখুন : এক মাত্র আবু বকর রা. ছাড়া বাকী সবাই হত্যা কারীর হাতে শহীদ হয়েছেন । হযরত ওমর রা.- কে এক ইরানী হত্যা করে । হযরত ওসমান রা. - কে কুরআন পড়া অবস্হায় খারেজীরা হত্যা করে । আর আলী রা. - কেও হত্যা করা হয় । ইমাম হোসেন রা.-কেও ইয়াজিদ হত্যা করে । সুতরাং খিলাফত ব্যবস্হা এই যুগে কোন ধরনের শান্তি বয়ে আনবে - তা আমার প্রদর্শিত এসব তথ্য হতেই বোঝা যায় ।
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:১৭
197485
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এগুলো জানা আছে, সব খলীফার-ই ইচ্ছা থাকা উচিত সর্বোচ্চ প্রতিদান শহীদী কল্যাণ লাভ করা। আর শেষ ৩ খলীফা তা পেয়েছেন। খিলাফত ব্যবস্থার সংগা-ভালো মতে জেনে নিয়েন, আমার জানামতে – খিলাফত হচ্ছে সে ব্যবস্থা যার রাষ্ট্র-পরিচলনার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে যমীনের প্রত্যেক জায়গায় ইসলামকে সমুন্নত করতে, স্বেচ্ছায় কেউ মেনে না নিলে একটি সুনির্দিষ্ট পন্থায় প্রয়োজনে, যুদ্ধ চালিয়ে যাবে – হত্যা করবে অথবা শহীদ হবে।

নির্বিঘ্নে নিরাপদে বেচে থাকার গ্যারান্টী খিলাফত ব্যবস্থায় নেই বলে কি – অন্য কোন ব্যবস্থায় শান্তি অন্বেষন করে ব্যবসার জন্য ইসলামের বয়ান আর ব্যাখ্যা করেন?
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:১৯
197648
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আপনি লিখেছেন : "খিলাফত হচ্ছে সে ব্যবস্থা যার রাষ্ট্র-পরিচলনার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে যমীনের প্রত্যেক জায়গায় ইসলামকে সমুন্নত করতে, স্বেচ্ছায় কেউ মেনে না নিলে একটি সুনির্দিষ্ট পন্থায় প্রয়োজনে, যুদ্ধ চালিয়ে যাবে – হত্যা করবে অথবা শহীদ হবে।"

উত্তরে বলছি : আমি এক সময় ইসলামী ছাত্র শিবির করতাম । আমিও সাথী হওয়ার সময় আপনার মতো এই কথাটা মুখস্হ করে বলেছিলাম । এই কথাটা কিছু শব্দ এদিক সেদিক হয়ে বেশ কয়েকটা বইয়ে আছে । এসব বইয়ের লেখক সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী ।
এধরনের কয়েকটা বই হলো :
১। আল্লাহর পথে জিহাদ
২। ইসলামের রাজনৈতিক মতবাদ
৩। আলজিহাদ ফিল ইসলাম
৪। ইসলামের শক্তির উৎস
৫। ইসলামী শাসনতন্ত্র প্রনয়ন
৬। ইসলামী বিপ্লবের পথ

আরো কয়েকটি বই আছে । আমার মনে পড়ছে না ।

এই বাক্যটা যে চরম যুদ্ধাংদেহী ও কুরআনবিরোধী তা অনেকেই বুঝতে পারে না । আর তরুণরা তো আরো কমই বুঝবে । কারণ তাদের রক্ত থাকে গরম ।


আল্লাহ কি তার হিদায়াত পৌছানোর জন্য আমাকে আর আপনাকে পুলিশ হিসেবে পাঠিয়েছেন কি ? এই উত্তরটা আপনার কাছ থেকে পেলেই আমি এই বাক্যটার বাকি অংশগুলোতে যাবো । যেমন : হত্যা করবে অথবা শহীদ হবে।
১৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:০২
197719
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ফখরুল ভাই, আপনার জামাত-শিবির বিদ্বেষ অন্য কারও সম্বন্ধে যাকে শিবির হিসেবে ভালো মতো জানবেন তার সম্বন্ধে করবেন। আমি যে সংজ্ঞা আপনাকে দিয়েছি – সেটা আমার-ই অনুধাবন কুর’আন এবং ইসলামিক ইতিহাসের আলোকে – এ জন্য আমার জানা মতে বলেই দিয়েছিলাম। মওদূদীর লেখা বলতে আমার কাছে শুধু তাফহীমুল-কুর’আন-ই আছে এখনও পড়ি-ই নাই!

আমি যে সংজ্ঞা বলেছি – নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে ইসলামের প্রচার-প্রসারের বিভিন্ন ষ্টেজ-গুলো দেখলে যে কেউ-ই বলবে, আর যে অস্বীকার করবে – আমি বলবো তার ভিন্ন কোন উদ্দেশ্য আছে অবশ্যই।

আল্লাহ হেদায়েতের জন্য কুর’আন-ই পাঠিয়েছেন রাসূল(সাঃ) এর মাধ্যমে।
১৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৩০
197850
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : বুড়া মিয়া : আপনি বা আপনারা মনে করেন আমি কুরআন হাদিস না পড়ে লেখালেখি করি ? আপনার জ্ঞাতার্থে বলছি , আপনার উল্লেখিত তাহফিমুল কুরআনের ১৯ টা খন্ডের সবগুলো আমার পড়া আছে । আর এগুলোর উপর বিশেষজ্ঞ জ্ঞান ছিল বলেই ছাত্র শিবিরের মুখপাত্র ছাত্র সংবাদ এবং কিশোর কন্ঠে লেখার সুযোগ পেয়েছিলাম এবং প্রায় তিন বছর নিয়মিত এগুলোতে লিখতাম ।
১৪ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৩:০৫
197880
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ফখরুল ভাই, আবারও বলি আপনি কে, কোথায় ছিলেন, কি করেন, শিবির-আওয়ামিলীগ-বি.এন.পি এর কোনটা – এসব বিষয় আপনার কাছে জানতে চাইনি, জানতে চাইনি আপনার যোগ্যতাও।

আপনি কোথায় কি করেছেন – যেখানে করেছেন নিশ্চয়ই যাদের সাথে করেছেন তারা জানে। আর আপনি এখানে কি করছেন, সবাই দেখছে এবং তাদের সাথে আমিও। এখানে আপনি যুক্তি-ভিত্তিহীনভাবে যা করছেন তা আপনার নিজের দাবীর সাথে সম্পূর্ণ বে-মানান। আর যদি মনে করেন আপনি আসলেই অনেক যোগ্য এসব বিষয়ে, তবে লেখা ও যুক্তি-তর্কের মাধ্যমে তা ফুটিয়ে না তুলে, পূর্বে কি করেছেন না করেছেন, যা আমরা জানি না, বলছেন কেন?
253449
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০২:৪২
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:৪০
197475
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : ধন্যবাদ ।
253451
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৩:১২
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : আপনার পোষ্টের বিষয়বস্তু আজকের মুমিনদের কাছে তিতা লাগবেই। তবে অস্বীকার করার উপায় নেই।
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:৪২
197476
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আমার পোস্টের বিষয়বস্তু যাদের ভাল লাগবে না - তাদের মুমিন বলা উচিত নয় । এতে মুমিন শব্দটাকে অপমান করা হবে । মুমিন হওয়ার জন্য যতটুকু গুণ দরকার তাদের ততটুকুও নেই ।

আর এজন্যই শুরুতেই তাদের উদ্দেশ্যে আহম্মক শব্দটা ব্যবহার করেছি ।
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:৫৮
197480
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আপনি শিক্ষিত, আহাম্মক না মু’মিন সেটা আমি কিন্তু আপনাকে বোঝার জন্যই বলেছিলাম ভদ্রোচিত ভাষায় নিম্ন-মাধ্যমিক স্কুলের সাধারণ-শিক্ষার বাণী দিয়ে! কিন্তু আপনি বুঝতে পারছেন না! স্কুল-পাশ করা একটা ছেলেও আপনার মতো কোন বিষয়ে এভাবে নিশ্চয়তা দেয় না! জ্ঞান-সম্পন্নরা দিবে এটাতো অসম্ভব!

আয়নায় দেখেন নিজেকে? স্কুলে লেখা-পড়া শিখেছেন – না-কি অন্য কোথাও?
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:৩৬
197482
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : বুড়া মিয়া :

দয়া করে বলুন :
১.মুমিন শব্দের অর্থ কি ?
২.মুমিন হওয়ার জন্য কি কি গুনাবলীর প্রয়োজন হয় ?
৩.মুমিন শব্দটা কুরআনের কোথায় কোথায় আছে ? কুরআনে মুমিন শব্দটা কত বার আছে ?


আপনি এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারলেও আমি দিতে পারবো । পড়াশোনা করেই লিখতে বসেছি । আমি স্লোগান বাজি করি না । আর চিকন বই পড়ে জ্ঞানগর্ভ কথা বলি না ।

আমার কথা ভাল না লাগলে আমার লেখা পড়ার প্রয়োজন নেই ।

সত্যা কথা সব সময় তিতাই হয় ।
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:৫৬
197484
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আপনার কথা ভালো লাগার আগে – আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু জেনে নিতে হবে – আমার এবং জ্ঞা-পিপাসু সবারই; নীচে প্রশ্ন করা হয়েছে – মোটা মোটা বই কতগুলো পড়েছেনঃ নাম-সহ উল্লেখ করে সেখানকার রেফারেন্স দিয়ে উপাত্ত সরবরাহ করুন।

আর কুর’আন এর শব্দ, শব্দের অর্থ, শব্দমূল, কোন শব্দ কতোবার-কোথায় কোথায় এসেছে সেগুলো কোন পদ অথবা কি, কে কি তরজমা করেছে এসব বিষয় জানতে এখানে-ক্লিক-করুন
১৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৩৪
197851
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আপনি কি আমাকে জ্ঞানহীন মনে করেন ? আপনি বা আপনারা মনে করেন আমি কুরআন হাদিস না পড়ে লেখালেখি করি ? আপনার জ্ঞাতার্থে বলছি , আপনার উল্লেখিত তাহফিমুল কুরআনের ১৯ টা খন্ডের সবগুলো আমার পড়া আছে । আর এগুলোর উপর বিশেষজ্ঞ জ্ঞান ছিল বলেই ছাত্র শিবিরের মুখপাত্র ছাত্র সংবাদ এবং কিশোর কন্ঠে লেখার সুযোগ পেয়েছিলাম এবং প্রায় তিন বছর নিয়মিত এগুলোতে লিখতাম ।

পরিশেষে শুধু এতটুকু বলছি : দৈনিক ইনকিলাব যখন সার্কুলেশনের দিক দিয়ে প্রথম সারির পত্রিকা ছিল, তখন আমি এই পত্রিকার স্বদেশ - বিদেশ, শিল্প-সংস্কৃতি এবং আন্তজার্তিক পাতায় নিয়মিত লিখতাম । এই পত্রিকাতে তখন দেশের নাম করা বুদ্ধিজীবিরা লিখতো । আর যার তার লেখা এই পত্রিকা ছাপতো না ।

এখন এই পত্রিকা লোকেরা পড়ে না বল্লেই চলে ।

আমি অনেক পত্রিকায় নিয়মিত লিখতাম ক্লাস নাইনে পড়ার পড় থেকেই ।


আমার নিজেরই বইয়ের অনেক বড় সংগ্রহ আছে ।

আমার লেখার সাথে সম্পৃত্ত বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে প্রশ্ন করুন । অযথা আমি কি জানি বা কি পড়ছি তা নিয়ে প্রশ্ন করে প্রসঙ্গ অন্য দিকে না নেওয়ার অনুরোদ করছি ।
253458
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৪:৫৬
স্বপন২ লিখেছেন : আপনার মত বিশ্ব মানের গবেষক খুব কম আছে।
কেন যে বাংলাদেশে পরে আছেন?। যে সমস্ত ছবি
দিয়েছেন। এগুলো সুস্থ মানুষ দেয় না।
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:৪৫
197477
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আপনাদের খলিফা ভাই যে সব কাজ করেছেন - তার কিছু উদাহরন ছবির মাধ্যমে দিয়েছি । আর এসব ছবির মাধ্যমে বলতে চেয়েছি , আমরা কোন খলিফা চাই না আর ইসলামী রাষ্ট্রও চাই না । খলিফা আর ইসলামী রাষ্ট্র আমাদের ভাত-কাপড়-বাসস্হান এবং আধ্যাত্মিকতার সমাধান দিতে পারবে না - যা আমরা আলবাগদাদী-দের কার্যক্রম হতে দেখতে পাচ্ছি ।
253459
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৫:০৫
তায়িফ লিখেছেন : আচ্ছা ফখরুল সাহেব। বাড়িতে কি আপনার কথা জানে!
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:৪৫
197478
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : জানবে না কেন ?

দয়া করে পোস্টে আমি যেসব বিষয়ের অবতারণা করেছি - সে সব বিষয়ে কিছু বলুন ।
253492
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:১৩
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আমার করা ৭ নং মন্তব্যটা মুছে ফেলুন, সংশোধনী এবং বর্ধিতাংশসহ এখানে আবার দেয়া হলো।

আমি জানিনা ইসলামের কি ইতিহাস আপনি পড়েছেন আর গবেষনা করেছেন। সত্যিকারার্থে যদি ইসলাম নিয়ে গবেষনা করে থাকেন – তবে অবশ্যই আপনার কাছে অনেক তথ্য-উপাত্ত সজ্জিত রয়েছে, তা থেকে আমাদেরকে কিছু তথ্য সরবরাহ করুনঃ

১) রাসূল(সাঃ) এর জীবদ্দশায় সংখ্যায় কতগুলো যুদ্ধ-বিগ্রহ হয়েছে, তাতে দু’ পক্ষের শহীদ সহ সর্বমোট মৃতের সংখ্যা কতো?

২) আবু বকর(রাঃ) এর খিলাফতকালে সংখ্যায় কতগুলো যুদ্ধ-বিগ্রহ হয়েছে, তাতে দু’ পক্ষের শহীদ সহ সর্বমোট মৃতের সংখ্যা কতো?

৩) ঊমর(রাঃ) এর খিলাফতকালে সংখ্যায় কতগুলো যুদ্ধ-বিগ্রহ হয়েছে, তাতে দু’ পক্ষের শহীদ সহ সর্বমোট মৃতের সংখ্যা কতো?

৪) ঊসমান(রাঃ) এর খিলাফতকালে সংখ্যায় কতগুলো যুদ্ধ-বিগ্রহ হয়েছে, তাতে দু’ পক্ষের শহীদ সহ সর্বমোট মৃতের সংখ্যা কতো?

৫) আলী(রাঃ) এর খিলাফতকালে সংখ্যায় কতগুলো যুদ্ধ-বিগ্রহ হয়েছে, তাতে দু’ পক্ষের শহীদ সহ সর্বমোট মৃতের সংখ্যা কতো?

এ মূহুর্তে আপনি যে একজন সত্যিকার গবেষক এবং গভীর-গবেষনা করেছেন সেটা প্রমাণ করার জন্য (১) হতে (৫) পর্যন্ত জিজ্ঞাসিত যুদ্ধের সংখ্যা এবং মৃত ও শহীদের সংখ্যা উল্লেখ করুন।

অফলাইনে চলে গেলেন-তো! পেশাজীবি মানুষ, পেশার সুবাদে গিয়ে কাজ না থাকলেও বসে চিন্তার সুযোগ-তো পেলেন মনে হয় অনেক-সময়; এসব যুদ্ধের সংখ্যা এবং শহীদ ও মৃতের সংখ্যা নিয়ে সর্বমোট-সময়কাল বিচারে বছরে গড়ে কতোগুলো যুদ্ধ হয়েছে এবং বছরে গড়ে কতো শহীদ হয়েছে আর হত্যা হয়েছে ও কতো এলাকা অধিগ্রহণ করা হয়েছে – তা জেনে আরও বলুনঃ

(ক) রাসূল(সাঃ) এর জীবদ্দশা থেকে চার খলিফা পর্যন্ত কবে কবে তারা হত্যা-শহীদ খেলার যুদ্ধ বন্ধ করে শান্তিতে তারা বসে থাকতে চেয়েছে?

(খ) আদৌ কি তারা হত্যা-শহীদ খেলার যুদ্ধ বাদ দিয়ে নির্বিঘ্নে-নিরাপদে-বেচে-থাকার গ্যারান্টীকে শান্তি মনে করেছিলো?

(গ) ইসলামের ৪ খলীফা স্বীকার তো করেছেন উপরেই, সত্যি-ই তাদেরকে মহান মনে করে থাকলে আর নিজেকে রাসূল(সাঃ) এবং ৪ খলীফাদের মতো-ই একজন মুসলমান মনে করলে আরও বলুন – আপনার অন্তর কি রাসূল(সাঃ) এবং খলীফাদের অনুসৃত পথে যমীনে ইসলাম কায়েমের জন্য যুদ্ধ করে হত্যা করে অথবা শহীদ হয়ে শান্তি পেতে চায়? না-কি আপনার অন্তর নিরাপদে-নির্বিঘ্নে-বেচে-থাকার গ্যারান্টী চেয়ে এবং আয়-রোজগার-করে কথিত-শান্তির-বুলি-আওড়ানোর যোগ্যতা দেখিয়ে শান্তি পেতে চায়?
১২ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
197517
তায়িফ লিখেছেন : কাকে কি বলতেছেন। কিয়ামতের আগে ইশা (আ) ৪০ বছর সারা বিশ্ব শাসন করবেন। আর ও বলতেছে কোন দিন খেলাফত আসবে না। হাদীস অস্বীকার কারীকে কি বলবেন?
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:০৭
197642
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : @ তায়িফ : ইশা ( আ ) কি জন্য আসবেন - তা হাদিসের মাধ্যমে উপস্হাপন করুন । তারপর আলোচনায় যাবো ।

ইশা ( আ ) নবী ও রাসুল । এই বিষয়টাও মাথায় রাখুন ।

ইশা ( আ )খলিফা হলে তিনি কবে হবেন আর তখন আপনি আর আমি কি বেচে থাকবো । মানব সভ্যতা এভাবে চলে না । আপনি আগামী দিন কি করবেন - তার পরিকল্পনা আগেই নেন । ইশা ( আ ) কবে আসবেন - তার উপর নির্ভর করা আমার আর আপনার জন্য কতটুকু যৌক্তিক ?

বিস্তারিত আলোচনা আশা করছি ।
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:২৮
197652
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : @ বুড়া মিয়া : আপনি যে সব প্রশ্ন করেছেন তার সবগুলোর উত্তর আমি দিতে পারবো । তবে আপনাকে এতটুকু বলছি ইসলামের ইতিহাসে যতগুলো যুদ্ধ হয়েছে তার খুব কমই ইসলাম প্রচার ও প্রসারের জন্য হয়েছে । এসব যুদ্ধ হয়েছে রাজত্ব বৃদ্ধি ও প্রভাব বলয় বৃদ্ধি করার জন্য ।

মধ্য ফ্রান্সে টুর্স নামক স্হান পযর্ন্ত ইসলামের ইতিহাসে যত যুদ্ধ হয়েছে তার খুব কমই ইসলাম বিস্তারের স্বার্থে হয়েছে । যারা যুদ্ধ বিগ্রহ করেছে এবং ইসলাম ধর্ম গ্রন্হ নিয়ে গবেষণায় নিমগ্ন ছিল - তারা খুব কমই ইসলাম প্রচার ও প্রসারের সাথে যুক্ত ছিল । ইসলাম প্রচার ও প্রসার করেছেন সুফী সাধকরাই । এসব সুফী সাধকরা একাধারে পেশাজীবি ও সৈনিক ছিলেন । আত্মরক্ষা ও মানুষের অধিকারের জন্য তারা লড়াই করতেন । যেমন : হযরত শাহ জালাল রহ. । তিনি জন্মেছিলেন তুরস্কে । বাংলাদেশে এসেছিলেন ইসলাম প্রচার করতে । তিনি পেশায় ছিলেন চিকিৎসক ।

যুদ্ধ করে দেশ দখল করে ইসলাম প্রচার ও প্রসার হয়নি । আর যদি হতোই তাহলে ভারতের সব লোক আজ মুসলিম হতো । পূর্ব ইউরোপ পুরোটাই ওসামানিয়া খিলাফতের খলিফারা দখল করেছিলেন ৪০০ বছর ধরে । সেই অংশে আলবেনিয়া, কসোভো আর বসনিয়া ছাড়া বাকি সব অঞ্চল আজও খৃষ্টানপ্রধান ।


১৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:১৭
197720
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এখানেও আপনি এড়িয়ে গেলেন ফখরুল ভাই – আর অবশ্যই জ্ঞানী ভাব দেখানোর জন্য বলে দিলেন – সব জানেন আর উত্তর দিতে পারবেন!

দখল করে রাজ্য প্রসার যে ইসলামের একটা বিধান, এটা আমি কুর’আন এবং মওদূদী ছাড়া অন্যান্যের লেখা পড়েই জেনেছি – মুসলমান রাষ্ট্রে যে প্রধান থাকবে এটা তাদের জন্য পালনীয়, তবে তারা এলাকা দখল করে জোর করে কাউকে ধর্মান্তরিত কখনোই করবে না – কে মুসলমান আর কে মুসলমান না তা জেনে নেয়ার দায়িত্ব আল্লাহর, আর রাষ্ট্র-পরিচালকদের দায়িত্ব যুদ্ধ করে হুকুম পালন করা।

আপনি আপনার মতো ব্যাখ্যা করে তো আর ইতিহাস বদলে ফেলতে পারবেন না কখনোই – আপনি যা পারবেন তা হচ্ছে আপনার নিজের অবস্থানকে পরিস্কার করতে পারবেন নানা ব্যাখ্যা বিশ্লেষন দিয়ে।

আমি আপনার কাছে আবারও অনুরোধ করছি – উইকি-ফুইকি-আর ফালতু ওয়েব রেফারেন্স বাদ দিয়ে মোটা-মোটা ইসলামিক ইতিহাসের বই থেকে যুদ্ধ এবং শহীদ-হত্যার উপাত্ত সরবরাহ করুন, সত্যি-ই জেনে থাকলে।

ইতিহাস সেসব উপস্থাপন করতে আপনার মতো কার্পণ্য করেনি – আর আপনার মনের মতো ব্যাখ্যাও করে নি। যা ঘটেছে, যা হয়েছে – তা তারা উল্লেখ করেছে ষ্পষ্টই।
১৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৩৬
197852
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : আপনি কি আমাকে জ্ঞানহীন মনে করেন ? আপনি বা আপনারা মনে করেন আমি কুরআন হাদিস না পড়ে লেখালেখি করি ? আপনার জ্ঞাতার্থে বলছি , আপনার উল্লেখিত তাহফিমুল কুরআনের ১৯ টা খন্ডের সবগুলো আমার পড়া আছে । আর এগুলোর উপর বিশেষজ্ঞ জ্ঞান ছিল বলেই ছাত্র শিবিরের মুখপাত্র ছাত্র সংবাদ এবং কিশোর কন্ঠে লেখার সুযোগ পেয়েছিলাম এবং প্রায় তিন বছর নিয়মিত এগুলোতে লিখতাম ।

পরিশেষে শুধু এতটুকু বলছি : দৈনিক ইনকিলাব যখন সার্কুলেশনের দিক দিয়ে প্রথম সারির পত্রিকা ছিল, তখন আমি এই পত্রিকার স্বদেশ - বিদেশ, শিল্প-সংস্কৃতি এবং আন্তজার্তিক পাতায় নিয়মিত লিখতাম । এই পত্রিকাতে তখন দেশের নাম করা বুদ্ধিজীবিরা লিখতো । আর যার তার লেখা এই পত্রিকা ছাপতো না ।

এখন এই পত্রিকা লোকেরা পড়ে না বল্লেই চলে ।

আমি অনেক পত্রিকায় নিয়মিত লিখতাম ক্লাস নাইনে পড়ার পড় থেকেই ।


আমার নিজেরই বইয়ের অনেক বড় সংগ্রহ আছে ।

আমার লেখার সাথে সম্পৃত্ত বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে প্রশ্ন করুন । অযথা আমি কি জানি বা কি পড়ছি তা নিয়ে প্রশ্ন করে প্রসঙ্গ অন্য দিকে না নেওয়ার অনুরোদ করছি ।
১৪ আগস্ট ২০১৪ রাত ০২:৫৯
197879
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ফখরুল ভাই, এখানে কিন্তু আমাদের পরিচয় একজন ব্লগার হিসেবেই – নিজের অন্য কোন যোগ্যতা জাহির না করে লেখার মাধ্যমে নিজের যোগ্যতা ফুটিয়ে তোলাই এখানে উত্তম পন্থা বলে মনে হয়। এতোটুকু শুধু জেনে রাখেন শিক্ষাগত বা সামাজিক যোগ্যতা আল্লাহর রহমতে অনেক রয়েছে আমার, বলার প্রয়োজনও মনে করি না এখানে!

ইসলাম সম্বন্ধে আপনার গবেষনার ভালো ধারণাই পেলাম আপনার সঙ্গে আলোচনায়। ইসলামের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশী যে বিষয়টা, মানে যুদ্ধ-বিগ্রহ, এসেছে – তার সারসংক্ষেপ যে কোন গবেষকের কাছেই বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে থাকা উচিৎ।

আপনার সাথে আলোচনার উপসংহারে অবশ্যই বলতে হবে আপনার কাছে ইসলামের ইতিহাসের যুদ্ধ-বিগ্রহ সম্পর্কে কোনই সারসংক্ষেপ নেই, এবং সে সারসংক্ষেপ নিয়ে আপনি কখনও চিন্তাও করেন-নি বলেই মনে হয়।
253505
১২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:১৩
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : আপনার এহেন অহেতুক আর আজাইরা যুক্তি দিয়ে মানুষকে কেন যে বিরক্ত করেন তা বুঝে আসে না।
আগেই আপনাকে বলেছিলাম, একজন মূসলমান হয়ে আরেকজন মুসলমানের বিরুদ্ধে সাক্ষি হিসেবে ইহুদি-খিষ্ট্রান ও মুসলিম বিদ্বেসী মিডিয়া, সাথে কারসাজি মার্কা ছবি ও ভিডি, এগুলো দলিল হয় কিভাবে? যদি বলেন আইএসআইএস মুসলিম না, তাহলে কুরআন সুন্নাহর আলোকে পেশ করেন। তা তো করতে পারেনি, আজারাই প্যাচাল শুরু করেছেন।

মুসলমানদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের ক্ষেপিয়ে তোলার চেষ্ঠা যে কত বড় মুনাফেকি তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মুসলমানদের ঘরের শত্রু যে আপনাদের মতো কিছু লোক, তাতে আর কোন সন্দেহ নেই।
১২ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:১১
197516
তায়িফ লিখেছেন : আচ্ছা বাড়িতে নাকি ওর কথা জানে। আমার কথা হল ওরে বাইন্দা রাখে না কেন? কেন ওরে ব্লগে ছেড়ে দেয় আমাদেরকে ডিস্টাব করার জন্য।
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:২৮
197636
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : @ তায়িফ : আমার পরিবারের সদস্যরা আহম্মক নয় । তারা ভাল করেই জানে আমি কি করি । উপরন্তু তারা জামায়াত-শিবিরের রাজনীতির সাথে যুক্ত না । তাছাড়া আমার পরিবাররের সদস্যদের মধ্যে কেহই তথাকথিত ইসলামী নেতাদের বাংলাদেশি মনে করে না । তাদের পাকিস্তানী ও মানবতাবিরোধী মনে করে ।


আমার লেখা পড়ে যারা বিরক্তবোধ করে তাদের আমি আমার লেখা পড়ার জন্য দাওয়াত দেই না ।

আপনি আমার লেখা পড়বেন কি পড়বেন না - এটা আপনার ব্যক্তিগত বিষয় ।

সুতরাং পতিক্রিয়াশীলদের মতো আচরণ না করে ক্রিয়াশীলদের মতো আচরন করুন । ইসলাম ক্রিয়াশীলদের ধর্ম ।
253567
১২ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:০৯
রিদওয়ান বিন ফয়েজ লিখেছেন : আমার কাছে কেন জানি আজাইরা আলাপ ছাড়া আর কিছুই মনে হয় না । কোরান হাদীসের কোন দলীল নাই। আমি ইসলামের ইতিহাসে আরো একজনকে খলিফা হিসাবে পড়েছি তিনি হলেন (উমর ইবনে আব্দুল আজিজ) উনাকে কিন্তু ইসলামের পঞ্ছম খলিফা হিসাবে উল্লেখ করেছেন । উনার শাষন আমল ও খুব সুন্দর ছিল । তাই বলে তথাকথিত বাগদাদী খলিফার সাথে এক করলে চলবেনা । আর ফখরুল ভাই আপনার কাছে কি কোরান ও হাদিসের এমন কোন দলীল আছে যে দুনিয়াতে আর কখনো ইসলামি রাষ্ট্র কায়েম হবেনা । থাকলে দলিল দিলে উপকৃত হব। আর না থাকলে মানুষকে বিভ্রান্তি কর পোষ্ট না করে চুপ থাকা অনেক ভালো । ধন্যবাদ ।
১২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:০১
197640
মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম লিখেছেন : তিরমীজি শরীফের এক হাদিসে পৃথিবীতে খেলাফত পতিষ্ঠিত হওয়ার বিষয় আলোচিত হয়েছে । সুরা নুরের ৫৫ নং আয়াতেও সৎকর্মশীল লোকদের খেলাফত দান করার কথা আছে । আয়াতটা হলো :

وَعَدَ اللَّهُ الَّذينَ ءامَنوا مِنكُم وَعَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ لَيَستَخلِفَنَّهُم فِى الأَرضِ كَمَا استَخلَفَ الَّذينَ مِن قَبلِهِم وَلَيُمَكِّنَنَّ لَهُم دينَهُمُ الَّذِى ارتَضىٰ لَهُم وَلَيُبَدِّلَنَّهُم مِن بَعدِ خَوفِهِم أَمنًا ۚ يَعبُدونَنى لا يُشرِكونَ بى شَيـًٔا ۚ وَمَن كَفَرَ بَعدَ ذٰلِكَ فَأُولٰئِكَ هُمُ الفٰسِقونَ
[55] তোমাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে ওয়াদা দিয়েছেন যে, তাদেরকে অবশ্যই পৃথিবীতে শাসনকর্তৃত্ব দান করবেন। যেমন তিনি শাসনকতৃত্ব দান করেছেন তাদের পূর্ববতীদেরকে এবং তিনি অবশ্যই সুদৃঢ় করবেন তাদের ধর্মকে, যা তিনি তাদের জন্যে পছন্দ করেছেন এবং তাদের ভয়-ভীতির পরিবর্তে অবশ্যই তাদেরকে শান্তি দান করবেন। তারা আমার এবাদত করবে এবং আমার সাথে কাউকে শরীক করবে না। এরপর যারা অকৃতজ্ঞ হবে, তারাই অবাধ্য। সুরা নুর :৫৫ ।

বিচ্ছিন্নভাবে একটা দুইটা কুরআন ও হাদিসের উদৃতির মাধ্যমে কোন একটা বিষয়ের চুড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌছা যায় না ।

যদি যায় , তাহলে মদ খাওয়া আর হারাম থাকে না । যেমন দেখুন এই আয়াতটা :
يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا لا تَقرَبُوا الصَّلوٰةَ وَأَنتُم سُكٰرىٰ حَتّىٰ تَعلَموا ما تَقولونَ وَلا جُنُبًا إِلّا عابِرى سَبيلٍ حَتّىٰ تَغتَسِلوا ۚ وَإِن كُنتُم مَرضىٰ أَو عَلىٰ سَفَرٍ أَو جاءَ أَحَدٌ مِنكُم مِنَ الغائِطِ أَو لٰمَستُمُ النِّساءَ فَلَم تَجِدوا ماءً فَتَيَمَّموا صَعيدًا طَيِّبًا فَامسَحوا بِوُجوهِكُم وَأَيديكُم ۗ إِنَّ اللَّهَ كانَ عَفُوًّا غَفورًا
[43] হে ঈমাণদারগণ! তোমরা যখন নেশাগ্রস্ত থাক, তখন নামাযের ধারে-কাছেও যেওনা, যতক্ষণ না বুঝতে সক্ষম হও যা কিছু তোমরা বলছ, আর (নামাযের কাছে যেও না) ফরয গোসলের আবস্থায়ও যতক্ষণ না গোসল করে নাও। কিন্তু মুসাফির অবস্থার কথা স্বতন্ত্র আর যদি তোমরা অসুস্থ হয়ে থাক কিংবা সফরে থাক অথবা তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যদি প্রস্রাব-পায়খানা থেকে এসে থাকে কিংবা নারী গমন করে থাকে, কিন্তু পরে যদি পানিপ্রাপ্তি সম্ভব না হয়, তবে পাক-পবিত্র মাটির দ্বারা তায়াম্মুম করে নাও-তাতে মুখমন্ডল ও হাতকে ঘষে নাও। নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা ক্ষমাশীল। সুরা নিসা : ৪৩

তারপর দেখুন সিরিয়া ও ইরাকের যৌন জিহাদীরা কীভাবে কুরআন ও হাদিসের উদৃতি বিচ্ছিন্নভাবে ব্যবহার করে মেয়েদের যৌনদাসীতে পরিনত করছে ।



আবু সাদ খুদরি বর্ণিত - হুনায়নের যুদ্ধের সময় আমাদের কিছু সৈন্যকে আওতাসে প্রেরন করলেন ও সেখানে আমরা শত্রুদের পরাজিত করলাম ও বেশ কিছু নারী বন্দি করলাম। কিন্তু নবীর সাহাবিরা সেসব যুদ্ধ বন্দিনী নারীদের সাথে যৌনাচারে অনিচ্ছূক ছিল কারন তাদের স্বামীরা তখনও জীবিত ছিল। আর তখনই আল্লাহ নাজিল করল :


-তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম-----------সুরা নিসা: ২৪।


হাদিস : সহিহ মুসলিম, বই- ৮, হাদিস- ৩৪৩২ ।

পুরো আয়াতটা হলো :

وَالمُحصَنٰتُ مِنَ النِّساءِ إِلّا ما مَلَكَت أَيمٰنُكُم ۖ كِتٰبَ اللَّهِ عَلَيكُم ۚ وَأُحِلَّ لَكُم ما وَراءَ ذٰلِكُم أَن تَبتَغوا بِأَموٰلِكُم مُحصِنينَ غَيرَ مُسٰفِحينَ ۚ فَمَا استَمتَعتُم بِهِ مِنهُنَّ فَـٔاتوهُنَّ أُجورَهُنَّ فَريضَةً ۚ وَلا جُناحَ عَلَيكُم فيما تَرٰضَيتُم بِهِ مِن بَعدِ الفَريضَةِ ۚ إِنَّ اللَّهَ كانَ عَليمًا حَكيمًا
[24] এবং নারীদের মধ্যে তাদের ছাড়া সকল সধবা স্ত্রীলোক তোমাদের জন্যে নিষিদ্ধ; তোমাদের দক্ষিণ হস্ত যাদের মালিক হয়ে যায়-এটা তোমাদের জন্য আল্লাহর হুকুম। এদেরকে ছাড়া তোমাদের জন্যে সব নারী হালাল করা হয়েছে, শর্ত এই যে, তোমরা তাদেরকে স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য-ব্যভিচারের জন্য নয়। অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ করবে, তাকে তার নির্ধারিত হক দান কর। তোমাদের কোন গোনাহ হবে না যদি নির্ধারণের পর তোমরা পরস্পরে সম্মত হও। নিশ্চয় আল্লাহ সুবিজ্ঞ, রহস্যবিদ। সুরা নুর : ২৪ ।



এই ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য দিয়ে আলাদা আরেকটা লেখা লিখবো । লেখাটার শিরোনাম হবে : "হাদিস ও কুরআনের আয়াত বিচ্ছিন্নভাবে ব্যবহার করে বা উদৃতি দিয়ে কোন বিষয়ের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌছা যায় না" । আশা করি সাথেই থাকবেন ।


উমর ইবনে আব্দুল আজিজ ৭০৪ সালে ইন্তেকাল করেন । তিনি ২০ বছর মিসরের শাসক ছিলেন এবং মাত্র ২ বছর উমাইয়া বংশের হয়ে রাজত্ব করেন । তিনি তার শাসনকালে অনেক ইতিবাচক কাজ করেছেন । তার পূর্ব পুরুষ ছিল অত্যাচারী ও চরম গুনাহগার ইয়াজিদ যিনি তার অনুসারীদের দিয়ে জান্নাতের সর্দার ও রাসুল সা-এর নাতিকে হত্যা করে তার মাথা বিচ্ছিন্ন করেছিলো ।


আপনি বা আপনাদের সংগঠণের লোকরা কুরআনের যে আয়াতটা ব্যবহার করে খিলাফত কায়েমের জন্য তা আমি উল্লেখ করলাম ।

ইসলামী ছাত্র শিবির এবং হিজবুত তাহরীর এই কয়েক মাস আগেও ভুয়া খলিফা আলবাগদাদীর হয়ে ফেসবুকে স্যাটাস দিতো । বর্তমানে তাদের খুব কম লোকই তার পক্ষে অভিমত ব্যক্ত করছে ।


ইসলাম চুপ থাকার ধর্ম না । আলোচনার ধর্ম । যুক্তির ধর্ম । সংলাপের ধর্ম ।

আপনাকে ধন্যবাদ ।
১৪ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৫৬
197990
রিদওয়ান বিন ফয়েজ লিখেছেন : ভাইজান কোরআন ও হাদিসের আয়াত কখনো বিচ্ছিন্ন হয়না একটা দ্বারা অন্যটার হুকুমকে রহিত করা হয়েছে। আর তথাকথিত বাগদাদী খলিফার কথা বলেছেনতো? তাকে কেউ এ পর্যন্ত শিকৃতি দিয়েছে কিনা তা আমার অজানা। হ্যাঁ তবে কিছু মানুষ মুসলিম দলের বিজয় দেখলে সাময়িক ভাবে তাকে সমর্থন করে , মনে একটু তৃপ্তির ঢেকুর তোলে, মরিচিকার মাঝে একটু প্রশান্তি খুজে বের করার চেষ্টা করে । পরে আবার তাদের কর্ম দেখে হতাশ হয়। তাই বলে অকাট্য প্রমান ছাড়া ( খিলাফত রাষ্ট্র পৃথিবীতে আর প্রতিষ্ঠিত হবে না,বাংলাদেশ কখনো ইসলামী রাষ্ট্রে পরিনত হবে না এবং আহম্মকরাই এধরনের আন্দোলনে ছাত্র জীবনে যোগ দেয় ) এই ধরনের কথা বলে বেড়ানো কি উচিৎ ? আপনিই তো লিখলেন (সুরা নুরের ৫৫ নং আয়াতে) মোহান রাব্বুলে ইজ্জত কি বলেছেন ? তিনি অবস্যই দান করবেন তাদেরকে ( তোমাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে ওয়াদা দিয়েছেন যে, তাদেরকে অবশ্যই পৃথিবীতে শাসনকর্তৃত্ব দান করবেন। ) । জাযাকাল্লা খাইর ।।
১০
369748
২১ মে ২০১৬ রাত ০৮:৫১
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : এখানে আমার একটা মন্তব্য ছিল, আপনি সুকৌশলে মুছে দিয়েছেন, তাইনা? হাস্যকর ব্যক্তি আপনি।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File