মধ্যরাতে গাড়িতে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী ও তার বন্ধুর অনৈতিক কর্মকান্ড ও পরিশেষে বেপরোয়া গাড়ি চালানোর কারণে তার বন্ধুর জাহান্নাম গমণ
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ১১ জুলাই, ২০১৪, ০৬:৫৪:১৭ সন্ধ্যা
মধ্য রাতে বয়ফ্রেন্ডের সাথে মাস্তি করতে যেয়ে বয়ফ্রেন্ডকে হত্যাকারিনী নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী জান্নাতি হোসেন ওরফে জান্নাতুল ইসলাম ওরফে জান্নাতী হোসেন ওরফে জান্নাতি হোসেন নেহা ওরফে জান্নাতি এন হোসেন ওরফে জান্নাতি হোসেন এক নেহা । পুলিশের কাছে সে বার বার তার পরিচয় প্রকাশ করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে এবং তার নামও যথাযথভাবে বলেনি । তার ছবি ও তার হত্যাকান্ডের খবর হাতে গোনা তিনটা অনলাইন নিউজ পোর্টালে প্রকাশ পেয়েছে । কোন নিউজ পেপার এখনও এই খবর ছাপেনি । এতেই বোঝা যায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালযের অপকর্ম ধামাচাপা দেওয়া হাত কত বড় ।
নর্থ সাইথ বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলে-মেয়েদের নোংড়ামী ও অনৈতিকতা এবং আলোচিত ব্যক্তিদের ব্যাপারে বিস্তারিত আরো তথ্য নিয়ে আপনাদের সামনে আবারো হাজির হবো । আশা করি সাথেই থাকবেন । আমাকে ছেড়ে যাবেন না ।
পুনচ : লেখায় অনিচ্ছাকৃত বানান ভুল ও উপস্হাপনা জনিত ভ্রান্তির জন্য আন্তরীকভাবে দু:খিত ।
আপডেট : বাংলাদেশ সময় সকাল নয়টা ১৩ জুলাই ২০১৪
http://www.frequency.com/video/nsu-flashmob-icc-worldcup-t-20-2014/154948341/-/5-11194972
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কুরুচিকর পোষাক পড়া ওড়নাহীন ছাত্রীদের অশালিন নাচ
পটভুমি :
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় এমনই এক বিশ্ববিদ্যালয় যাতে নামাজ পড়া অত্যন্ত সুকৌশলে নিষিদ্ধ করা হয়েছে, নিয়মিত ছাত্র-ছাত্রীদের ডুরেক্স কোম্পানীর মাধ্যমে কনডম জন্মনিরোধ সামগ্রী ব্যবহার করা হয় এবং মেয়েদের বাংলাদেশের সংস্কৃতিবিরোধী ও ইসলামবিরোধী পোষাক পড়তেউত্সাহিত করা হয় এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা অনৈতিক কাজ ও বাংলাদেশের সংস্কৃতিবিরোধী ও ইসলামবিরোধী পোষাক পড়ায় ক্ষ্যাতি অর্জন করেছে ।
আজ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল পেজে গাজার মুসলিমদের স্বপক্ষে স্যাটাস দেওয়া হয়েছে যা অনেকের কাছেই বিস্ময়কর । এর কারণও আছে । কারণ হলো আজ অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও ফেসবুক পেজগুলোতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলে মেয়েদের অনৈতিক কাজের কথা গুরুত্ব দিয়ে প্রকাশ হচ্ছে । এই বিষয়টিকে ধামা চাপা দেওয়ার জন্য নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গাজার মুসলিমদের উপর গণহত্যার খবরকে সামনে নিয়ে আসছেন যাতে আমরা বুঝতে পারি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অনেক অনেক ধর্মপরায়ন । কিন্তু বাস্তব অবস্হা হলো ভিন্ন । এর কারণ অনত্র উপস্হাপন করবো ।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নাকি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জুমার নামাজের জামায়াত হয় যা কিছু দিন আগেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ফেন পেজে বলা হতো ।
আজব হলেও সত্যি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ারম্যান একজন ধার্মিক মুসলিম যার নাম রাগিব আলি এবং বাংলাদেশের প্রাক্ষ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ শাহ আব্দুল হান্নানও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও বিশ্ববিদ্যালযের ট্রাস্টিবোর্ডের সদস্য ।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য – উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে বলা হয়েছে :
“The mission of NSU is to produce highly skilled labor force, visionary professional leaders and responsible and enlightened citizens.”
আচ্ছা । আপনার বলুন তো enlightened citizens কাদের বলা হয় ? এই উত্তর কি রাগিব আলী আর শাহ আব্দুল হান্নান-রা আমাদের দিতে পারবেন ?
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েরা রোজা-রমজানের মধ্যেও ফেসবুক ও বাস্তব জীবনে তাদের নগ্ন ও প্রায় নিপোষাক ছবি সবর্ত্র প্রচার করে বেড়ায় ।
আর এই বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়মিত কন্ডম ও জন্মনিরোধ সামগ্রী বিতরণ করা হয় – এই বিষয়টি ছাত্র-ছাত্রীরা গর্বের সাথে ফেসবুক ও ব্লগে বলে থাকেন ।
যেমন :
http://www.sheershanews.com/2014/06/25/42342#sthash.MuEyy97b.dpuf
মূল খবর :
আজ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের তথাকথিত ছাত্রী জান্নাতি হোসেন নেহা (পুলিশের কাছে প্রথমে বলা হয় তার নাম জান্নাতুল ইসলাম) বয়ফ্রেন্ডের সাথে গাড়ি চলছিলো বেপরোয়া গতিতে। কিন্তু মহাখালী ফ্লাইওভার থেকে নামার সময় আর তাল সামলানো সম্ভব হয়নি। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি সজোরে ধাক্কা দেয় রাস্তার পাশে থেমে থাকা পুলিশ ভ্যানকে। গাড়ির ধাক্কায় টহল ভ্যানটি উঠে যায় পাশের ফুটপাতে। প্রাইভেট কারের একটা পাশও দুমড়ে মুচড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মারা গেলেন ছেলেবন্ধু। আহত হলেন ওই টহল ভ্যানে থাকা এক পুলিশ ও দুই আনসার সদস্য। গাড়ির চালক তরুণীও সামান্য আঘাত পেলেন।
বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে এমনই ঘটনা ঘটে রাজধানীর মহাখালী ফ্লাইওভার সংলগ্ন নাখালপাড়া কলোনি গেট এলাকায়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্বজনদের সূত্রে জানা যায়, নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী জান্নাতি হোসেন (২৩) তার কালো রংয়ের প্রিমিও (ঢাকা মেট্রো গ- ২৯-০৩৫০) গাড়িটি নিজেই ড্রাইভ করছিলেন। পাশে বসেছিলো ছেলে বন্ধু মুস্তামসীর আশরাফ শুভ্র (প্রথম বলা হয় তার নাম মুস্তাকিম হুসান )
ছবিতে দেখা যাচ্ছে কথিত মিউজিক শপ ও খাবারের দোকান বা রঙমহলে অবস্হানরত জান্নাতি হোসেন এবং মুস্তামসীর আশরাফ শুভ্রকে । ছবির মেয়েটি হলেন জান্নাতি হোসেন এবং কাল ক্যাপ পড়া ও দাড়িওয়ালা ছেলেটি হলেন মুস্তামসীর আশরাফ শুভ্র । তার অফিসিয়াল নাম হলো : K M Mustamseer Ashraf
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে বারোটার দিকে নাখালপাড়া কলোনি গেটের সামনে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশের টহল ভ্যানকে পেছন থেকে সজোরে আঘাত করে প্রিমিও গাড়িটি।এতে পুলিশের গাড়িটি পেছন থেকে দুমড়ে মুচড়ে পাশের ফুটপাতে ওপর উঠে যায়। ঘটনাস্থলেই নিহত হন মুস্তাকিম মুশতামসীর আশরাফ শুভ্র । আহত হন চালক জান্নাতি হোসেন । এছাড়া পুলিশের গাড়িতে থাকা রাজ্জাক ও ফোরকান নামের আনসার এবং আবুল হোসেন নামে এক পুলিশ সদস্যও আহত হন।
আশপাশের লোকজন দ্রুত আহতদের নিকটস্থ আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন।
রাইভেট কারের চালক জান্নাতি হোসেনের এক আত্মীয় ঘটনা সম্পর্কে বাংলানিউজকে বলেন, মহাখালী ফ্লাইওভার থেকে নামার সময় প্রাইভেট কারটি ১৪০ কিলোমিটার গতিতে চলছিল। এ সময় সামনে থাকা একটি সিএনজিকে বাঁচাতে গিয়ে চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তেজগাঁও থানার উপপরিদর্শক (এসআই) নিজামউদ্দিন এ বিষয়ে বাংলানিউজকে বলেন, আহত পুলিশ ও আনসার সদস্যদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য পুলিশ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এছাড়া দুর্ঘটনা কবলিত গাড়িটি আটক করে চালকসহ তেজগাঁও থানায় নেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতি চলছে।নিহত মুস্তাকিমের লাশ আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৫৩ ঘণ্টা, জুলাই ১১, ২০১৪ - See more at: http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/306339.html#sthash.4AYEaM3r.dpuf
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ
নামাজ নিষিদ্ধকারী প্রধান ব্যক্তি মোহাম্মদ শাহজাহান । পদবি রেজিস্টার । যোগাযোগ : ৮৮৫২০০০ এক্স ১১৬১
নামাজ নিষিদ্ধকারী দ্বিতীয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি ফরিদ হোসাইন । পদবি সহকারী রেজিস্টার । যোগাযোগ : ৮৮৫২০০০ এক্স ১১৬৪
নামাজ নিষিদ্ধকারী দ্বিতীয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি বিএম ইশা । পদবী ডেপুটি রেজিস্টার । যোগাযোগ : ৮৮৫২০০০ এক্স ১১৬২
নামাজ নিষিদ্ধ করনের সাথে সম্পৃত্ত তৃতীয় ব্যক্তি এবং ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক -শিক্ষিকাদের অনৈতিক কাজে উত্সাহদানকারী শাহ আব্দুল হান্নান । পদবি ইসলামী চিন্তাবিদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতিষ্ঠাতা সদস্য এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ এবং ইসলামী প্রজাতন্ত্র পাকিস্তানের প্রাক্তন কর্মকর্তা ও সচিব । আন্তজার্তিক ইসলামী চিন্তাবিদের একটা তালিকা করা হয়েছিলো । তাতে তার স্হান ছিল ১১ তম । প্রথম ছিলেন মিশরের ইউসুপ আল কারদাভী । (অদ্ভুত ব্যাপার । )
নামাজ নিষিদ্ধ করণের সাথে সম্পৃত্ত এবং ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক -শিক্ষিকাদের অনৈতিক কাজে উত্সাহদানকারী চর্তুর্থ ব্যক্তি শিল্পপতি রাগিব আলী । পদবি ইসলামী চিন্তাবিদ, সাবেক ট্রাস্টিবোর্ড চেয়ারম্যান , ট্রাস্টি বোর্ডের আজীবন সদস্য ।
নামাজ নিষিদ্ধ করণের সাথে সম্পৃত্ত এবং ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক -শিক্ষিকাদের অনৈতিক কাজে উত্সাহদানকারী পঞ্চম ব্যক্তি প্রফেসর আমিন ইউ সরকার । পদবি ভাইস চ্যাঞ্চেলর ।
নামাজ নিষিদ্ধ করণের সাথে সম্পৃত্ত এবং ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক -শিক্ষিকাদের অনৈতিক কাজে উত্সাহদানকারী ষষ্ঠ ব্যক্তি প্রফেসর এএনএম মেশকাত উদ্দীন । পদবি প্রো ভাইস চ্যাঞ্চেলর ।
আসুন । আমরা এই বিশ্ববিদ্যালয় সহ বাংলাদেশের সংস্কৃতিবিরোধী ও ইসলামবিরোধী দৃষ্টিভঙ্গি প্রচার ও প্রসারকারী সব প্রতিষ্ঠানের বিরোদ্ধে জনমত গঠণ করি এবং তাদের নিষিদ্ধের দাবিতে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের শাস্তির দাবিতে সোচ্চার হই ।
ইন্টারনেট ব্যবহার , দ্রুতগতি সম্পন্ন আধুনিক পরিবাহন ব্যবহার , শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়াশোনা করা ইত্যাদি ইসলামে ভাল কাজ বলা হয়েছে। এগুলো ইবাদতের সাথে সরাসরি যুক্ত নয় । এগুলোকে ইসলামী নিয়ম অনুযায়ী পরিচালনা করলে সোয়াব হবে ।
যেমন : নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় বানানো এবং তার উদ্দেশে হিসেবে বলা : “The mission of NSU is to produce highly skilled labor force, visionary professional leaders and responsible and enlightened citizens.”
এবং সেই অনুযায়ী ছাত্র - ছাত্রীদের দুনিয়াদারি ও ঈমানদারির জ্ঞান দান করা এবং তাদের এসব জ্ঞানগুলোকে বাস্তব জীবনে কাজে লাগানোর জন্য প্রতিষ্ঠাতাদের আপ্রাণ চেষ্টা করা হলে সোয়াব হবে ।
যদি তারা এসব কাজ না করে ছাত্র - ছাত্রীদের উশৃঙ্খল বানানো হয় এবং তাদের কনডম ও জন্মনিরোধ সামগ্রী সরবরাহ করা হয় এবং তাদের নামাজ কালাম তো দুরে থাক ইসলামী বই পত্র লাইব্রেরী হতে সরিয়ে ফেলা হয় - তাহলে প্রতিষ্ঠাতা ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীদেরই শুধু গোনাহ হবে না , বরং মুসলিম সমাজের সবার গুনাহ হবে ও সমাজ কুলষিত হবে এবং এজন্য সমাজের নিষ্ঠাবান মুসলিমদের উচিত তাদের বিরোদ্ধে এখনই সর্বাত্মক জিহাদ শুরু করা । প্রথমে এজন্য সমাজের নিষ্ঠাবান মুসলিমদের জনসচেতনা বৃদ্ধি করতে হবে এবং জনমত গঠণ করতে হবে এবং জনগণকে সাথে নিয়ে তাদের প্রতিহত ও প্রতিরোধ করতে হবে ।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আসলে কি হচ্ছে - তার কিছু নমুনা হলো এসব ছবি ।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পতিতাদের ইসলামের জ্ঞান দান করা ও তাদের সঠিকভাবে ওড়না ও পোষাক পড়ানোর জন্য বিশেষ দল বানানোও ভাল কাজ । এই দল যেয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অপবিত্র মেয়েদের ও খারাপ মেয়েদের সাথে খারাপ কাজ করা ছেলেদের ভাল করার চেষ্টা করবে । আমরা এজন্য চেষ্টা করছি :
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে : https://www.facebook.com/NorthSouthUniversity/photos/a.591706520843066.145108.212068485473540/864502633563452/?type=1&theater
ছবিতে প্রায় বিবসনা অবস্হায় যাকে দেখা যাচ্ছে তার নাম নায়লা নাইম এবং তার পাশে আছেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ারম্যান রাগিব আলী ও ইসলামী চিন্তাবিদ শাহ আব্দুল হান্নান । নায়লা নাইম বাংলাদেশের 'সানি লিওন' হিসেবে পরিচিত!! কেন পরিচিত তা জানতে Naila Nayem লিখে গুগলে ইমেজ সার্চ দিন। আর তিনি এমন হওয়ার পেছনে রাগিব আলী ও ইসলামী চিন্তাবিদ শাহ আব্দুল হান্নান – এর অবদানও কম নয় ।
নায়লা নাইম একটি ডেন্টাল ক্লিনিকের মালিক ! বলা হয় তিনি ডাক্তার এবং সুন্দরভাবে নাকি তিনি লোকদের দাঁত তুলে ফেলেন ! বর্তমানে একটি মুভিতে অভিনয় করছেন । তিনি প্রায় প্রতি দিন ফেসবুকে তার বিবসনা ছবি উদিয়মান ফটোগ্রাফারদের দিযে তুলে দিয়ে থাকেন ।
তিনি মুভির মাধ্যমে পরিচিতি পাবেন । কমজ্ঞানী ও প্রেমে মাতাল ছেলেরা একে ড্রিম গার্ল হিসেবে মেনে নেবে আর চরিত্রহীনা মেয়েরা এর থেকে ইন্সপায়ার্ড হবে ।
তারা দেখবে তিনি উলঙ্গপনা করে মডেলিংয়ের মাধ্যমে নায়িকা হয়েছে । তাই সেই মেয়েরাও উলঙ্গপনাকে স্বাভাবিক হিসেবে ধরে নিয়ে নিজেরাও বাংলাদেশের সানি লিওন হিসেবে নিজেদের তৈরি করবে ! ফলাফল, সমাজ হবে নায়লার মতো পতিতাদের আখড়া !!
বাই দা ওয়ে, একটা তথ্য জানাতে ভুলে গেছি!! এই নায়লা বাংলাদেশের ফাইভ স্টার বিশ্ববিদ্যালয় বলে পরিচিত নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয হতে পাবলিক হেলথে মার্স্টাস শেষ করেছেন ।
উল্লেখ্য নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে নাকি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জুমার নামাজের জামায়াত হয় যা কিছু দিন আগেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল ফেন পেজে বলা হতো ।
আজব হলেও সত্যি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ারম্যান একজন ধার্মিক মুসলিম যার নাম রাগিব আলি এবং বাংলাদেশের প্রাক্ষ্যাত ইসলামী চিন্তাবিদ শাহ আব্দুল হান্নানও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও বিশ্ববিদ্যালযের ট্রাস্টিবোর্ডের সদস্য । নায়লা নাইমের পাশে রাগিব আলী ও শাহ আব্দুল হান্নানের ছবিও দেওয়া হলো ।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য – উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েব সাইটে বলা হয়েছে :
“The mission of NSU is to produce highly skilled labor force, visionary professional leaders and responsible and enlightened citizens.”
আচ্ছা । আপনার বলুন তো enlightened citizens কাদের বলা হয় ? এই উত্তর কি রাগিব আলী আর শাহ আব্দুল হান্নান-রা আমাদের দিতে পারবেন ? যদি তারা দিতে পারেন তাহলে আমরা সাথে সাথে এই পেজ বন্ধ করে দিবো ।
শিল্পপতি ও ইসলামী ব্যক্তিত্ব রাগীব আলী
বিশিষ্ট বিদাত গবেষক, ইসলামী চিন্তাবিদ ও উসুল আল ফিকহ গ্রন্হের রচয়িতা এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য শাহ আব্দুল হান্নান
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ারম্যান ও Managing Director & CEO, Raymond Group of Industries বেনজির আহমেদ । জনাব মুসলিম প্রধান বাংলাদেশ হয়েছে বলেই আপনি শিল্পপতি হতে পেরেছেন । সামান্য সময় হলেও ভাবুন , মুসলিম জাতিকে আপনি কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন ?
( ছবিতে আমরা নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে জেনা ব্যভিচারের প্রধান পৃষ্ঠপোষকদের অন্যতম দুই ব্যক্তিকে দেখতে পাচ্ছি । এক জন হলেন বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ও শিল্পপতি এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ারম্যান রাগিব আলী এবং দ্বিতীয় ব্যক্তিটি হলেন প্রক্ষাত ইসলামী চিন্তাবিদ ও বিশ্ব ইসলামী আন্দোলনের সেনাপতি এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য শাহ আব্দুল হান্নান । বিস্তারিত তথ্য :
১। https://www.facebook.com/pages/%E0%A6%A8%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5_%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%A5_%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F/1414444932122075
২। https://www.facebook.com/SayNoUndressedWomen
Official North South University Facebook Page.
Phone: +88-02-8852000
Official Twitter: http://www.twitter.com/NSU_BD
http://www.northsouth.edu/
http://www.northsouth.edu/about-nsu/nsu-trustees/chairman-bot.html
http://www.northsouth.edu/about-nsu/nsu-trustees/members-of-the-trust/
)
আর যারা গুনাহের কাজ করবে এবং মানুষের সাথে প্রতারণা করবে ও সমাজে অশ্লীলতা - ব্যভিচারের প্রসার ঘটাবে , নামাজ - কালাম ও ইসলামী বই পড়া নিষিদ্ধ করে নাচঁ গানের প্রসার ঘটাবে (যেমন : নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত সব লোক ) তারা মুসলিম দাবি করলেও সুস্পষ্টভাবে কবিরা গুনাহের কাজ করায় তাদের ও তাদের সমর্থকদের আল্লাহ জাহান্নামের আগুনে ফেলবেন । আমাদের নৈতিক দায়িত্ব হলো তাদের জাহান্নামের আগুন হতে রক্ষা করা । এজন্য আমাদের উচিত হবে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পতিতাদের ওড়না বিতরণ করা ও সঠিকভাবে পোষাক পড়তে উৎসাহ দান করা এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত সব লোক ( উসুল আল ফিকহ্ বইয়ের লেখক শাহ আব্দুল হান্নান - সহ সব ছাত্র-ছাত্রী) - কেই ইসলামের সঠিক জ্ঞান দান করা । অন্যথায় আল্লাহ তায়ালা আমাদের হাসরের মাঠে পাকড়াও করবেন এবং তাদের জেনা - ব্যভিচার ও ইসলামবিরোধী কাজ হতে আমাদের সন্তান ও আমরাও রেহাই পাবো না এবং আমরাও তাদের প্রভাবে কুলষিত হয়ে যাবো ।
ওয়ামা আলাইনা ইল্লাল বালাগুল মুবিন ।
বিষয়: বিবিধ
১৪৯১৭ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আল্লাহর বিচার বড় বিচার ।
আমি বেশ কয়েক বার এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শালীন পোষাক পড়ার গুরুত্ব ও তাত্পর্য নিয়ে আলোচনা করতে চেয়েছিলাম । আমি বার বার ব্যর্থ হয়েছিলাম ।
এই পেজে উল্লেখিত অনেক লোকের সাথে দেখা করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হই । অনেক বার ফোন করেছি । অনেক ছাত্র-ছাত্রীর সাহায্য চেয়েছি - এই ব্যাপারে । আমাকে অনেকে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজও তারা করেছে ।
আমি শুধু এই বিশ্ববিদ্যালয়ই নয় আমেরিকান ইন্টারন্যালল, ইন্ডিপেন্ডন্ট, অতিশ দীপংকর , আইউবিএটি -সহ বেশ কতকগুলোতে এই বিষয়ে আলোচনা করার চেষ্টা চালিয়েছিলাম ।
আইউবিএটি কর্তৃপক্ষ আমাকে হত্যার হুকমিও দিয়েছিলো ।
আমি অনেক ধৈর্যশীল । ধৈর্য ধরে সুদিনের অপেক্ষা করছি মাত্র ।
তবে আমার অন্যতম গুরু প্রায়ই বলেন :
১. আল্লাহর বিচার সবচেয়ে বড় বিচার ।
২. আল্লাহ এক বৈঈমানকে দিয়ে আরেক বেঈমানকে ধ্বংষ করেন । একটু ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করলেই হলো ।
৩. ইসলামের বিরোদ্ধে যেয়ে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণকারী লোক কখনোই সফল হবে না । তাদের দুনিয়া ও আখিরাত সম্পূর্ণভাবে ধ্বংষ হয়ে যাবে । তবে সাময়িকভাবে দুনিয়াতে কিছু সময়ের জন্য সম্মান ও মর্যাদা পেতে পারে ।
যেমন : নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সম্পৃত্ত সকল লোকরা ।
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় সহ প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী বই পড়া ও নামাজ পড়া নিষিদ্ধ । তাদের লাইব্রেরী হতে ইসলামী বইগুলো সরিয়ে ফেলা হয়েছে এবং ধ্বংষ করা হচ্ছে । যেমন : নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় ।
তুরস্কের কামাল অন্তত নামাজ নিষিদ্ধ করেননি । তিনি নামাজ ও কুরআন তুর্কি ভাষায় পড়ার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়েছিলেন । এই কাজে তিনি কিছু কিছু এলাকায় সফলও হয়েছিলেন ।
সৈয়দ আলী আহসান ও সৈয়দি আলী আশারাফ দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও মালিক ছিলেন ।
বাংলাদেশে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণা তারাই সর্বপ্রথম আমদানী করেন । আর এর পেছনে বিদেশী গোয়েন্দা সংস্হার হাত ছিল । এই ব্যাপারে চেমন আরার এক ছেলে আহমদ শাহ নাম ব্যবহার করে একটা লেখা ইনকিলাবে ছাপে । ছদ্দ নামে লিখেও রেহাই পায়নি সেই লোক । আর আমি নিজেও তাদের অনেক তথ্য যোগাড় করতে সক্ষম হই । তবে তা করতে যেয়ে আমার কখনোই সুখকর অভিজ্ঞতা হয়নি ।
আমরা যাদের আলোকিত লোক মনে করি, তাদের আড়ালে থাকে নিকষ কালো অন্ধকার দিক । যেগুলো আমরা জানি না বলেই তারা বিখ্যাত ও সম্মানিত ।
ইসলামে সম্মানিত ও বিখ্যাত লোকরা আড়ালে আবডালে থাকতেই পছন্দ করে । কিন্তু আমাদের যুগে হযেছে উল্টা ।
আমি কখনোই অন্যায় ও ইসলামবিরোধী কাজের সাথে আপোষ করি না ।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 9368
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
১৯৯১ সালের ২৫ ডিসেম্বর সোভিয়েত রাশিয়া ও সমাজতন্ত্রের পতের আগের সময় বিশ্ব ছিল দুই ভাগে বিভক্ত । আমেরিকার নেতৃত্ব পুজিবাদী বিশ্ব । অপর দিকে ছিল সোভিয়েত রাশিয়ার নেতৃত্ব সমাজতান্ত্রের প্রভাবাধীন দেশগুলো ।
বাংলাদেশে পাকিস্তান আমল থেকে আমেরিকাপন্হী লোকরা শক্তিশালী অবস্হানে ছিল । এজন্য দেখা যায় বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধীতার ক্ষেত্রে বুদ্ধিজীবিরা ছিল সবার আগের সারিতে । আর ইসলামপন্হীদের আমেরিকা সব সময় টাকা পয়সা ও বৈষয়িক সুযোগ সুবিধা দিয়ে সাহায্য করতো । কারণ সমাজতান্ত্রিক বিশ্বকে সমূলে বিনাশ করার জন্য সহযোগি শক্তি দরকার হয়ে পড়েছিলো । আর এজন্য আমেরিকা বন্ধু হিসেবে পায় ইসলামপন্হীদের ।
সেই ১৯৫৪ সাল হতে জামায়াতে ইসলামীর প্রতিষ্ঠাতা সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদীকে আর্থিক ও জাগতিক বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে যাচ্ছিলো । এমন কি তার মৃত্যুও হয়েছিলো আমেরিকার এক হাসপাতালে । অথচ তখন আমেরিকাতে মুসলিমদের উপর ও কালো মানুষদের উপর নির্যাতন হচ্ছিলো । ন্যাশন অব ইসলাম নামক এক সংগঠণের উপরও বর্ণবাদী হামলা চলছিলো । এই ব্যাপারে কখনোই কোন বিবৃতি দেননি । http://en.wikipedia.org/wiki/Nation_of_Islam
http://www.noi.org/
আমেরিকা তার লক্ষ হাসিলের জন্য তার অধিনস্হ বা প্রভাবাধীন দেশগুলোতে বেশ কিছু ধ্যান - ধারণা বাস্তবে রূপ দিতে চাচ্ছিলো । আর সেই ব্যাপারটাকে তখন বলা হতো : নয়া বিশ্ব ব্যবস্হা ।
এই নয় বিশ্ব ব্যবস্হা বাস্তবায়নের জন্য তত্কালীন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগান ও জর্জ বুশ বেশ কিছু চিন্তাধারা হাতে নেয় । তার মধ্যে প্রধান হলো :
১. আমেরিকার অনুগত বুদ্ধিজীবি ও বুদ্ধিজীবি সম্প্রদায় তৈরী করা । এ গ্রুপের মধ্যে আছেন পেশাজীবি হিসেবে শাহ আব্দুল হান্নান এবং বুদ্ধিজীবি ও একাডেমিশিয়ান হিসেবে আছেন সৈয়দ আলী আশরাফ ও আলী আহসান ।
আজব হলেও সত্যি ইহুদীদের দ্বারা পরিচালিত লেখক সংগঠণ পেন এর অন্যতম সদস্য ও আমন্ত্রিত বিশিষ্ট ব্যক্তির তালিকায় সৈয়দ আলী আহসানের নাম গুরুত্বের সাথে স্হান পেয়েছিলো । তার বিভিন্ন লেখাতেও এই সংগঠণের সাথে তিনি যুক্ত তা উল্লেখ করেছেন এবং তিনি ইহুদী লেখকদের অনুষ্ঠানে যেয়ে মদ খেতেন তার ছবিও তিনি তার বইয়ে দিয়েছেন । বইটার নাম সম্ভবত প্রেম যেখানে স্বর্বোচ্চ ।
২. আমেরিকার অনুগত রাজনৈতিক দল ও রাজনীতিবিদ তৈরী করা । এই ব্যাপারে বর্তমানে বিস্তারিত কোন তথ্য উল্লেখ করতে পারছি না বলে আন্তরীকভাবে দু:খিত ।
৩. আমেরিকার অনুগত বিভিন্ন সংগঠণ ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরী করা । এই ব্যাপারে বর্তমানে বিস্তারিত কোন তথ্য উল্লেখ করতে পারছি না বলে আন্তরীকভাবে দু:খিত ।
৪. আমেরিকার অনুগত বিভিন্ন শিক্ষাপতিষ্ঠান সৃষ্টি করা যাদের মধ্য হতে মন মগজে আমেরিকার চিন্তা ও ধ্যান-ধারনা ধারনকারী বাংলাদেশি লোক বের হয়ে বাংলাদেশের সর্বত্র আমেরিকা মুসলিম বিশ্বের ও তৃতীয় বিশ্বের ত্রানকর্তা হিসেবে প্রচার করবে ।“ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জ্ঞান অর্জনের জন্য আমেরিকার বিকল্প নেই এবং বাংলাদেশের অস্তিত্বের স্বার্থে আমেরিকাকেই বাংলাদেশের প্রভু মানতে হবে । ধর্মই মুসলিম বিশ্বকে গরিব করে রেখেছে । ধর্মই মুসলিম বিশ্বের অগ্রগতির বাধা । “ – এমন ধ্যান ধারনা প্রচার করা হয়।
বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মূলত এমন ধ্যান ধারণা প্রচার করছে ।
এই ক্ষেত্রে ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয় অগ্রগামী । এই বিশ্ববিদ্যালয়ের টার্ক নামক প্রোগ্রাম আছে – এই ধ্যান – ধারণা প্রচার করা জন্য। তারপর ইন্ডিপেন্ডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয় । এই বিশ্ববিদ্যালয়ের এক মেয়ে মায়ের সাথে অভিমান করে আত্মহত্যা করেছিলো কারণ মা তার মেয়েকে জিন্স প্যান্ট পড়ে বাহিরে বিশ্ববিদ্যালয়ে যেতে বারন করতো ।
বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অবাদ যৌনতা সাধারণ ব্যাপার । এই ক্ষেত্রে সিনিয়র-জুনিয়র-ছাত্র-শিক্ষক-শিক্ষার্থী কোন ভেদাভেদ নেই । সহজ কথায় এই ক্ষেত্রে মানুষ বনের পশুর মতো । আমার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, কোন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন মেয়ে পড়তে এসে কম করে হলেও ৫ জন সেক্স পার্টনার পরিবর্তন করে । এসব সেক্স পার্টনারের মধ্যে শিক্ষকও পর্যন্ত থাকে । এই সেক্স পার্টনারশীপের ধারণা বাংলাদেশে সর্বপ্রথম সার্থকভাবে চালু করে জাহাঙ্গীননগর মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগ । এই বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হতে মুসলিম শব্দটি বাদ দেওয়া হয়েছে । তবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরীর অনেক বইয়ের সিলের মধ্যে এখনও মুসলিম শব্দটি আছে । এই বিশ্ববিদ্যালয়টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় না । তবে এটি চরম আমেরিকাপন্হী বিশ্ববিদ্যালয় । তবে অনেক বিভাগে বামপন্হীরা ভীষণ শক্তিশালী ।
....... ভাইয়া । আর লিখছি না । আমার সাথে থাকুন । তাহলে এসম্পর্কিত অনেক তথ্য পাবেন ।
হ্যা । প্রথম দিকে প্রতিষ্ঠিত প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে জামায়াতের লোক এবং জামায়াতের মূলধন ও রাজনৈতিক সমর্থন ছিল । যেমন : নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় । এই বিশ্ববিদ্যালয় যখন প্রতিষ্ঠা হয় । তখন জামায়াত বিএনপিকে ক্ষমতায় যেতে সম্পর্থন দেয় । ....... আর বিশেষ কিছু বলছি না ।
তারে আই, এস বা পিএলও মুরীদ বানানো হোক।
আপনার উচিত আমার কোন তথ্য বা উপাত্ত অসত্য হলে তা তুলে ধরা ।
আমার এই লেখায় কোথায় মিথ্যা তথ্য আছে দয়া করে বলুন ।
অযথা উল্টা পাল্টা কথা বলে নিজের গোহাহের পাল্লা ভারী করবেন না ।
আমি কখনোই অনুরাগ ও বিরাগের বশবর্তী হয়ে কোন কিছু লিখি না । যা সত্য ও নির্ভরযোগ্য তা-ই আমি লেখায় তুলে ধরি ।
উপরন্তু আমি আমার লেখায় সমাজ সংস্কার ও সমাজ সচেতনাকে গুরুত্ব দেই । এজন্য আমি কোন দল-মত-পথের অন্ধ গোলামী করি না । কারণ কোন দল-মত-পথের পক্ষে যুক্ত থাকলে সেই দল-মত-পথের লোকরা অন্যায় করলেও অনেক সময় চেপে যেতে হয় । কারণ বাংলাদেশের দল-মত-পথের লোকদের বেশীর ভাগই দলকানা ধরনের ধরনের লোক । তারা কখনোই তাদের দল-মত-পথের মধ্য কোন ভ্রান্তি ও অসংগতি খুজে পায় না । এজন্য আমাদের এই অবস্হা ।
যারা আওয়ামী লীগ করে তারা মনে করে তারা শুদ্ধতম লোক ।
যারা জামায়াত করে তারা মনে করে তারা বাংলাদেশের সবচেয়ে ঈমানদার লোক । এজন্য তাদের অনেকেই তাদের নেতাদের মুহাম্মদ সা- এর সাথে তুলনা করেন । (নাউজুবিল্লাহ)
যারা বিএনপি করেন তারা মনে করেন আমরা দেশের স্বাধীনতা - সারভৌবমত্বের অতন্দ্র পহরী ।
আমার ছাত্র জীবনের একটা সময়ে নিজেকে একটা ছাত্র সংগঠণের যুক্ত করেছিলাম । কিন্তু তাদের কাছে আমি কখনোই আমার বিবেক বন্ধক দেইনি ।
আমি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত ইসলামের ভাবাদর্শ এবং বাংলাদেশের সংস্কৃতি - সারভৌবমত্ব - স্বাধীনতা অক্ষুন্ন রাখার জন্য কাজ করে যাবো এবং এই লক্ষে আমি আমার কার্যক্রম চালিয়ে যাবে - এই ব্রত নিয়েই আমি বেচে আছি এবং আল্লাহ যত দিন আয়ু দেন তত দিন বেচে থাকবো । ইনশা আল্লাহ ।
আপনাকে আমার এই দুই লেখা পড়ার জন্য অনুরোদ করছি :
১.ভাই বোনেরা । বিয়ের আগে কন্ডম ব্যবহার করবেন না ।
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/43807
২.বিদাত ও এর প্রকারভেদ এবং এর পরিনতি
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/48199
এই দুই লেখায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কীভাবে বেহায়াপনা ও নগ্নতার বিস্তার ঘটাচ্ছে তা তুলে ধরেছি । এর ফল আমাদের সমাজের জন্য কতটা ভয়ানক - তাও তুলে ধরেছি ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
আল্লাহ তাদের হেদায়্ত দিক। অযোগ্য হলে ধংস করে দিক।
১.ভাই বোনেরা । বিয়ের আগে কন্ডম ব্যবহার করবেন না ।
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/43807
২.বিদাত ও এর প্রকারভেদ এবং এর পরিনতি
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/48199
এই দুই লেখায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কীভাবে বেহায়াপনা ও নগ্নতার বিস্তার ঘটাচ্ছে তা তুলে ধরেছি । এর ফল আমাদের সমাজের জন্য কতটা ভয়ানক - তাও তুলে ধরেছি ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
কিন্তু কিছু লোক তার বিধানকে অস্বীকার করেও নিজেদের সর্বেসর্বা হিসেবে উপস্হাপন করে এবং নীতি-নৈতিকতা তো বিসর্জন দেওয়ার পাশাপাশি উচ্চ শিক্ষার নাম করে আমাদের সমাজকে কুলশিত করে যাচ্ছে । যেমন : নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ।
আপনাকে আমার এই দুই লেখা পড়ার জন্য অনুরোদ করছি :
১.ভাই বোনেরা । বিয়ের আগে কন্ডম ব্যবহার করবেন না ।
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/43807
২.বিদাত ও এর প্রকারভেদ এবং এর পরিনতি
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1864/fakhrul/48199
এই দুই লেখায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কীভাবে বেহায়াপনা ও নগ্নতার বিস্তার ঘটাচ্ছে তা তুলে ধরেছি । এর ফল আমাদের সমাজের জন্য কতটা ভয়ানক - তাও তুলে ধরেছি ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
আপনার বয়স কত ছিল?
১৯৭১ সালে আমার জন্মই হয়নি ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
দেখলাম খুলনা ভার্সিটি থেইকা কুরআনের আয়াত নাকি তুইলা দিছে! হেই খানে জামায়াতি কেডা কেডা ক্ষেমতায় আছে একটু তালাশ কইরা বাহির কইরা লন, জাতি বহু উপকৃত হইবে!
হঠাৎ একখান কতা মনে পইড়া গেল! আলীগড় ভার্সিটি বানানো হইয়াছিল মুসলিম ছাত্রদের লাইগা, এহন সেইহানে হিন্দু, বৌদ্ধ সহ দুনিয়ার মালাউন লিহা-পড়া করে। তাইলে এই ভার্সির্টির প্রতিষ্টাতা আমীর আলিকে কইষা গালাগালি কইরা আরেক খান পোষ্ট দেন। বহুত উপকার সাধিত হইব।
খুলনার কুয়েটে যারা কুরআনের আয়াত মুছে দিয়েছে তার মুর্তাদ হয়ে গেছে । ইসলামে মুর্তাদের শাস্তি মৃত্যুদন্ড । বাংলাদেশ শাসনতান্ত্রিকভাবে ধর্মহীন রাষ্ট্র । অদুর ভবিষ্যতে আমার আপনার সহযোগিতায় যখন বাংলাদেশ ইসলামী প্রজাতন্ত্র পরিনত হবে তখন আমরা ইনশাল্লাহ এসব আলোচিত মুর্তাদদের বিচার করে প্রকাশ্যে ফাসি কার্যকর করা হবে । এজন্য আমাকে আপনাকে কাজ করে যেতে হবে এবং আমাদের নিজের চিন্তা ও কাজের মধ্যে ইসলামের ভাবাদর্শকে গুরুত্ব দিতে হবে ।
ইসলাম সব মানুষের জন্য । কারণ কুরআন মানুষের জন্য নাজিল হয়েছে । ভারতের আলীগড় ভার্সিটি ও জামেয়া মিল্লিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধর্মের লোক পড়াশোনা করে এবং ভারতের মাদ্রাসাগুলোতে বিশেষ করে পশ্চিম বাংলার মাদ্রাসাগুলোতে হিন্দুরাও পড়াশোনা করে, এমনকি মাদ্রাসাগুলোতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা পর্যন্ত আরবী ভাষা পড়ান । এই বিষয়টি মোটেও ইসলামবিরোধী কাজ নয় । বরং এটাই ইসলামের শিক্ষা । ভারতের চেন্নাই শহরের অমুসলিম মেয়েরা পর্যন্ত ইসলামের নীতিমালা মেনে পোষাক পড়ে । তাদের অনেকেই মুখঢাকা কালো বোরকা পড়ে চলাফেরা করে । ভারতে অনেক বিষয় আছে যা বাংলাদেশের সাথে খাপ খাবে না । ভারতে বাবরী মসজিদসহ অসংখ্য মসজিদ ভাংগা হয়েছে এবং হচ্ছে । অথচ এই দেশের লোকরা পিস টিভির মতো টিভি চালা্চ্ছে ।
আমরা বাংলাদেশের বিষয় নিয়ে আলোচনা করছি । আমাদের উচিত আমাদের আলোচনা বাংলাদেশের বিষয়গুলোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখা ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
দয়া করে আপনি বলুন : আমি কোন কোন বিষয়ে আমি ভিত্তিহীন কথা বলেছি - সেগুলো প্রশ্ন আকারে উপস্হাপন করুন । আমি অবশ্যই উত্তর দিবো ।
যেহেতু আমি নিজেই লিখেছি । সুতরাং আমার লেখায় অন্যরা যা মন্তব্য করবেন তার উত্তর দেওয়ার ক্ষেত্রে আমার আগ্রহ থাকবেই । আর আমার এই ক্ষেত্রে জ্ঞানের ব্যপ্তি আছে বলেই আমি লিখছি । এবং আমি লিখে যাবোই ।
আপনাকে ধন্যবাদ ।
একটা প্রতিষ্ঠান গড়ার সাথে জড়িত থাকা আর অশ্লীলতায় সহায়তা করা কি এক?
কেন সে ছেলে-মেয়েদের অশ্লীল হতে উৎসাহ দিবে?
তার কোন ভাষ্য আপনার কাছে আছে?(অডিও অথবা ভিডিও)
উত্তর : শুধু শাহ আব্দুল হান্নান-ই নয়, এই লেখার সাথে সম্পৃত্ত সব লোককে সঠিক ও বিস্তুনিষ্ঠ তথ্য ও উপাত্তের ভিত্তিতে উপস্হাপন করেছি । এই ক্ষেত্রে আমি কোন অনুরাগ বা বিরাগের বশবর্তী হইনি । এবং হবোও না । ইনশাআল্লাহ । অদুর ভবিষ্যতে তাদের ও তাদের সমর্থকদের অনেক নতুন বা অজ্ঞাত তথ্য আমি প্রদর্শন করবো । ইনশাআল্লাহ ।
একটা প্রতিষ্ঠান গড়ার সাথে জড়িত থাকা আর অশ্লীলতায় সহায়তা করা কি এক?
উত্তর : প্রতিটা প্রতিষ্ঠান বা সংগঠণ গড়ার পেছনে লক্ষ্য উদ্দেশ্য থাকে । যে বা যারা সংগঠণের সাথে যুক্ত থাকে বা প্রতিষ্ঠা করে সে সংগঠণের লোকদের করা দায়ভার প্রতিষ্ঠাতাদের উপর বর্তায় । শাহ আব্দুল হান্নান সহ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ দিন দিনের পর দিন করে যাওয়া অশ্লীলতা ও ব্যভিচার করাকে সমর্থন করেছে এবং এজন্য সে কখনোই কোন সন্তোষজনক উদ্যোগ গ্রহণ করেনি । এই কারণে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকারাও সমাজে অশ্লীলতা ও ব্যভিচার ছড়িয়ে যাচ্ছেন । যেমন : নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা পারিশা শাকুর । পাবলিক হেলথ বিভাগ হতে পাশ করে বের হওয়া ছাত্রী লায়লা নাইম । নেটে তাদের নাম লিখে সার্চ দিন । তারপর আপনি আমার কথার সত্যতা খুজে পাবেন ।
কেন সে ছেলে-মেয়েদের অশ্লীল হতে উৎসাহ দিবে?
উত্তর : তিনি ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় হোক শাহ আব্দুল হান্নান বাংলাদেশের তরুণ সমাজের ভাল চান না । আর বাংলাদেশ টেকশই রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকুক তাও তিনি চান না । তিনি বাংলাদেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস করেন না । কারণ তিনি নিজেই একুশে টেলিভিশনে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ হয়নি । হয়েছিলো গৃহযুদ্ধ ।
উপরন্তু তিনি বাংলাদেশের সাধারণ মুসলিমদের মতো মুসলিম নয় । তিনি সৌদি আরবের প্রবর্তিত ওহাবী মতবাদ প্রচার করেন এবং আহলে হাদিস সম্প্রদায়ভুক্ত লোক ।
তার অনেক আচরন ও হাব-ভাব এবং কার্যক্রম প্রশ্নবিদ্ধ । আজ আমরা তার অশুভ কাজের সঠিক উদ্দেশ্য জানতে পারছি না ।
তার কোন ভাষ্য আপনার কাছে আছে?(অডিও অথবা ভিডিও)
উত্তর : তিনি কেন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সম্পৃত্ত লোক যেমন : পরিচালনা পর্ষদ, শিক্ষিক – শিক্ষিকা ও ছাত্র – ছাত্রীদের সাথে সম্পৃত্ত অনেক অডিও এবং ভিডিও রয়েছে ।
আপনাকে ধন্যবাদ । আশা করি আমার সাথেই থাকবেন । আমাকে ছেড়ে যাবেন না ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন