কওমী মাদ্রাসা ও দেওবন্দ হলো পশ্চিমা সাম্রাজ্যবাদ তোষণের সুতিকাগার
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ০৩ অক্টোবর, ২০১৩, ১২:৩৬:৫৪ রাত
বাংলাদেশে একটি শিক্ষাধারা কওমি মাদ্রাসা। এর শেকড় ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দ। ১৮৬৮ সালে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশবিরোধী রাজনীতি, সংগ্রাম ও আন্দোলনের ভেতর দিয়ে দারুল উলুম দেওবন্দের প্রতিষ্ঠা হলেও সাম্রাজ্যবাদীদের প্রতি আনুগত্যের বহু নজীর রয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটির। এমনকি সাম্রাজ্যবাদীদের অনেক কুফরীর বৈধতাও দিয়েছে এই দেওবন্দ । কওমী মাদ্রাসাগুলোর সাম্রাজ্যবাদী অপকর্মের প্রতি নিরব ও তোষামদী ভূমিকা তার-ই ধারাবাহিকতা মাত্র । এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। তাই নিখাদ দেওবন্দী আদর্শ যতদিন কওমী মাদ্রাসাগুলো আঁকড়ে ধরে রাখবে ততদিন পর্যন্ত কওমী গোত্র থেকে কোন প্রতিবাদ আশা করা বাতুলতা মাত্র। তবে দেওবন্দী ধারার পরিশোধিত রূপ আফগানিস্তানের নারির প্রতি সহিংস আচরণকারী ওঅমানবিক আচরণ এবং পশ্চাদপদ দৃষ্টিভঙ্গি পোষণকারী তালেবানদের মধ্যে প্রকাশ পেলে সাম্রাজ্যবাদীদের বিরুদ্ধে তাদের ভূমিকা সত্যি নজীরবিহীন ও প্রশংসার দাবিদার।
কওমী মাদ্রাসার দৃষ্টিতে এরা তেতুলের চেয়েও খারাপ । তেতুলও নয় কিন্তু এরা ।
৯/১১-এর পর কওমী মাদ্রাসার রহস্যজনক কার্যক্রম :
এ শিক্ষা ব্যবস্হার লোকরা নাকি তার জন্মলগ্ন থেকে বরাবরই সাম্রাজ্যবাদী, জালেম ও কুফরি অপশক্তির বিরুদ্ধে সাধারণ নির্যাতিত-নিপীড়িত গণমানুষের পক্ষে লড়ে যাচ্ছে। সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, ৯/১১কে কেন্দ্র করে জর্জ বুশের ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে অনন্ত যুদ্ধে’র আওতায় বাংলাদেশকে ফেলে এবং বাংলাদেশের তেল-গ্যাস-প্রাণবৈচিত্র প্রভৃতি প্রাকৃতিক সম্পদ লুট করতে পরাশক্তিগুলো মরিয়া হয়ে উঠেছে। অথচ এ ব্যাপারে দেশের বিভিন্ন মহল উদ্বিগ্ন হলেও কওমি মাদ্রাসা বা আলেম সমাজের তেমন মাথাব্যথা নেই। মাদ্রাসাগুলোর পক্ষ থেকে অন্যায়ের প্রতিবাদ-স্বরূপ দেশের স্বার্থে কোন সভা-সমাবেশ, মিছিল-মিটিং বা বিবৃতি আমাদের চোখে পড়ে নি।তারা জাকির নায়েক কাফের, বেশরম ও জাহান্নামী মেয়ে, তওবাতুন নুসুহার মতো অশালীন গল্প গুজব আর খিস্তি-খেউর নিয়ে ব্যস্ত এবং মানষিকভাবে প্রস্তুত হচ্ছেন অদুর ভবিষ্যতে এমন সব মসজিদের সাথে যুক্ত থাকার যেগুলোর অর্ধাংশে হিন্দুদের পুজা-অর্চনা-ভোগ-আরতি-যজ্ঞের ব্যবস্হা থাকবে । ।
কওমী মাদ্রাসার দেশপ্রেম বিরুধী কার্যক্রম :
ভূ-রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামুদ্রিক অবস্থানগত দিক দিয়ে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ হওয়াই আধিপত্যবাদী, ব্রাক্ষ্মণ্যবাদী ও লোভী ভারত স্বাধীনতার পর থেকেই এ অঞ্চলের উপর সুকৌশলে দখল কায়েম করতে সদাতৎপর। এবং ভারতের সংগে বাংলাদেশের জনগণের একটা যুদ্ধ আরম্ভ হয়ে গেছে। ক্ষমতাসীন আ.লীগ সরকার শুরু থেকেই ভারতের সঙ্গে নতজানু সম্পর্ক বজায় রাখতে আপোষহীন। ক্ষমতাসীন সরকারের মত এদেশের কওমি মাদ্রাসা ও আলেম সমাজ এখনো নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। তাহলে কি আমরা ধরে নেব আলেম সমাজও ভারতের সম্প্রসারণবাদী রাজনীতির পক্ষে একমত? জন্মভূমি, ইসলাম এবং অধিকারহারা মানুষের জন্যে তারা কিছুই করবেন না? তারা তাদের লেখাপড়া ও কার্যক্রম মাদ্রাসার দেয়ালের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখবেন?
অত্যাচার নির্যাতনকে সমর্থন প্রদান :
ক্রসফায়ায়ের নামে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসী বাহিনী যখন বেছে বেছে একের পর এক রাজনৈতিক কর্মীদের বিচারবহির্ভূতভাবে হত্যা ও গুম করে চলেছে তখনও এসব আলেম চুপচাপ থাকছেন। দারুল উলুম দেওবন্দ একটি রাজনৈতিক আদর্শ ধারণ করে প্রতিষ্ঠিত হলেও এখন দেখা যাচ্ছে দেওবন্দপন্থী আলেমগণ রাজনীতির ব্যাপারে নিস্পৃহ।কারণ একটাই, সনদের স্বীকৃতি এবং নিজেদের দুনিয়াবী স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য ।
মাদ্রাসাগুলোর বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তার দৈন্যকে লালন পালন :
এই যুগে মাদ্রাসাগুলোর বহুমাত্রিক চিন্তার দৈন্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে । বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার প্রায় চার দশকের মাথায় এসেও দেখা যাচেছ কওমি মাদ্রাসাগুলোর পাঠ্যপুস্তকে অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, ভূগোল প্রভৃতি বিষয় যেমন অনুপস্থিত । তেমনিভাবে মাতৃভাষা বাংলার প্রতিও রয়েছে কিছুটা অবহেলা। তবে ইদানীং কওমি মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের আওতায় নিচের শ্রেণীগুলোতে বাংলা পাঠ্যপুস্তক অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা প্রদান :
কয়েক বছর আগে সরকার ‘কওমি মাদ্রাসাগুলো জঙ্গি প্রজননকেন্দ্র’ বলে ঘোষণা দিয়ে জঙ্গি ধরার অভিযানে নেমেছিল। তখন মাদ্রাসাগুলো থেকে সম্মিলিত আওয়াজ উঠল না, না আমরা জঙ্গি না। আমরা জঙ্গিবাদ সমর্থন করি না। ইসলাম নিরীহ মানুষহত্যা সমর্থন করে না। আমরাও আপনাদের মত জঙ্গিবাদ নির্মূল করতে চাই। ইসলাম শান্তির ধর্ম.....।
আমরা একটু ভেতরে খতিয়ে দেখলে দেখতে পাব পিঠ বাচানোর জন্য কওমি মাদ্রাসার দেয়া বক্তব্য আর দুনিয়াব্যাপী নির্যাতিত-নিপীড়িত মানুষের দুশমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইসলামের যে ব্যাখ্যা দেয়, তা হুবহু একই রকম। যারা ইসলামের এ ধরনের শান্তিবাদী ব্যাখ্যা দেয় তাদের ব্যাখ্যা ভুল। তারা খুবই কৌশলে ইসলামের বিপ্লবী, সংগ্রামী ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী চেহারা পর্দার আবরণে ঢেকে ফেলতে চায়।
ইসলাম কখনোই ‘শান্তি’র ধর্ম ছিল না। ইসলাম সবসময়ই ‘শান্তি প্রতিষ্ঠা’র ধর্ম। এবং সময়ানুগ ও প্রগতিশীল। ইসলাম নিছকই মাদ্রাসা-মসজিদে চর্চিত ধর্ম নয়। বাংলাদেশে যা আমরা দেখছি। বরং নাগরিকের অর্থজীবন, রাজনীতি, রাষ্ট্র, সামাজিকতা সবই ইসলামের মধ্যে রয়েছে। ইসলামের সুদীর্ঘ ইতিহাস পাঠ করলে আমরা একথা জানতে পারি। কিন্তু দু:খের কথা এই যে, ইসলামপন্থিগণ বা আলেমউলামা এ ব্যাপারটা জনগণকে বোঝাতে বরাবরই ব্যর্থ হচ্ছেন।
ধর্মহীন শিক্ষা নীতিমালার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ :
এই লেখা যখন লিখছি তখন সরকার ধর্মহীন শিক্ষার নীতিমালা গোটা দেশে বাস্তবায়ন করতে যাচেছ।এবং শিক্ষামন্ত্রী জোড়ের সাথে বলছেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদর ধর্মীয় পরিচয় জিজ্ঞাসা করা হলে শিক্ষকদের শাস্তির ব্যবস্হা করা হবে । ভাবতে অবাক লাগে, সরকারের এ সিদ্ধান্তে ধর্মপ্রাণ জনগণকে উদ্বিগ্নতা প্রকাশ পেলেও মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকেদেরকে আমার কাছে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত বলে মনে হচ্ছে না । এখন পর্যন্ত দেখা গেল না কোন মাদ্রাসার ছাত্রশিক্ষক ধর্মহীন শিক্ষানীতি প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। অথবা এবিষয়ে আলেমদের প্রতিনিধিদল সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসছেন।
বাংলাদেশের মাদ্রাসাগুলোয় এখন যে 'ইসলাম' আছে বর্তমান তা পুরোপুরি সাম্রাজ্যবাদের আজ্ঞাবহ।
তেতুল তত্ত্বের জনক ও মেয়েদের ক্লাস ফাইভ পযর্ন্ত পড়ার উপকারীতার উপর প্রধান গবেষক
কিছু তেতুলের চেয়েও খারাপ জিনিসের ছবি যাদের দিগন্ত টিভিতে দেখানো হতো । কওমী মাদ্রাসার সংগঠণ হেফাজতের উপর নির্যাতন প্রচার করার জন্য তাদের আস্তানা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে আমরা তাদের এখন আর দেখছি না । কওমী মাদ্রাসায় এমন জিনিস নেই । কারণ কওমী মাদ্রাসা বলে এদের অন্ধকার ঘরে আটকে রাখ । তবে তাদের গুরু মওদুদীকে কওমী মাদ্রাসার লোকরা আলু মধু কওদুদী বল্লেও তারা কিন্তু তাদের কিছু বলে না । অবশ্য আমি মওদুদীর দশর্ণ আমি নিজেও বিশ্বাস করি না । কারণ এরা নিজেরাই মওদুদীর দর্শন অনুসরণ করে লজ্জায় মুখ ঢেকে নিকাব পড়েনি । এজন্য আমি তাদের ছবি দিলাম । মান্যবর তেতুলের চেয়ে খারাপ জিনিসগুলো আবার শিগ্রই দিগন্তু টিভি-তে দেখা দিক - এটাই কামনা করি ।
অমুসলিম শক্তি এদের প্রবর্তিত ইসলাম চায় :
গোটা দেশের মানুষ যদি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে যায়, একেকজন মহান আল্লামা বনে যায়, তাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কী যায় আসে? সৌদি আরব বা আরব রাষ্ট্রগুলোর মানুষ তো চেহারা-সুরতে, পোশাকে-লেবাসে হয়ত বা মনে-দিলে বাংলাদেশের মানুষের চেয়েও অধিক ধার্মিক। ধর্মচর্চাও সেখানে আমাদের দেশের চেয়ে বেশি হয়। কই, তাদের নিয়ে তো বারাক হোসেন ওবামার দেশের মাথাব্যথা নেই। যতসব চক্রান্ত-ষড়যন্ত্র আমাদের এই ছোট্ট দেশকে নিয়ে ।
অমুসলিমদের লুন্ঠণ ও সাংস্কৃতিক আগ্রাসনকে সমর্থন দান :
মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের স্বার্থে আঘাত লাগবে তখনই যখন এদেশের জনগণ তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য, লুটতরাজ ও আগ্রাসী সামরিক অবস্থানের সামনে প্রাচীর হয়ে দাঁড়াবে। আমরা মাদ্রাসায়-মসজিদে ধর্ম চর্চা ও পালন করব, টুপি মাথায় পাঞ্জাবি গায়ে ঘুরে বেড়াব আর চোখ বুজে, দেখেও না-দেখার ভান করে তেল-গ্যাস-জীববৈচিত্র এমন কি শ্রমলুণ্ঠন এবং বহুজাতিক মোবাইল কোম্পানিগুলোর দেশের টাকা বিদেশে পাচার দেখে যাব এবং তাদের সাংস্কৃতিক আগ্রাসন । আমরা ধার্মিক-নাস্তিক এবং প্রতিক্রিয়াশীল-প্রগতিশীল সম্প্রদায়ে বিভক্ত হয়ে নিজেদের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদে লিপ্ত থাকব আর পশ্চিমা পরাশক্তি আমাদের বেকুবি দেখে আনন্দে বগল বাজাবে।
বহির্বিশ্বের ও দেশের মুসলিমদের উপর নির্যাতনকে সমর্থন দান :
এ ইসলামই এখন আমাদের দেশে চর্চা হচ্ছে। চলুক এভাবে পরাশক্তির তাবেদারগিরি করে। এই মুহূর্তে সারা দেশে আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটছে। পুলিশ সন্দেজনকভাবে যাকে তাকে গ্রেফতার করে হাজতে ঢুকিয়ে দিচ্ছে। নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের উপর হেলিকপ্টার হতে গুলির খবরও প্রকাশ হচ্ছে । আরাকানে নির্যাতিত মুসলিম নারীর আত্ম চিৎকার শোনা যাচ্ছে । ১-১১ এর পর প্রায় ১০০ অমুসলিম ইসলাম ও কুরআন অবমাননা করেছে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৫০ জন অমুসলিম শিক্ষক মুসলিম ছাত্রীকে অপবিত্র করেছে । যারা এদেশে ইসলামের মহান খেদমতগার আর হাক্কানী আলেম বলে দাবি করেন তারা এতোটা নির্বিকার কেন ? এসব দেখেও না দেখার ভান করছে কেন ? উত্তর একটাই । আখেরাতকে নষ্ট করে দুনিয়াবী স্বার্থ হাসিল করা । এক নির্যাতিত নারীর করুণ হাহাকার শুনে মুহাম্মদ বিন কাসিম সুদূর আরব থেকে সিন্ধুতে এসে অভিযান চালিয়েছিলেন। জালেম বাদশাকে পরাজিত করে সেই নারীকে উদ্ধার করেছিলেন। মুহাম্মদ বিন কাসিমকে নিয়ে যারা গর্ব করেন সেই আলেমদের আজ এই দুরবস্থা কেন? তাদের ধমনীতে রক্তের তেজ ঠান্ডা হয়ে গেছে।
উপসংহার :
কওমি মাদ্রাসার তরুণদের বলছি ব্লগে অন্য ব্লগারদের খিস্তি-খেউর করা বাদ দিয়ে, আপনারা চিন্তা করুন, ভাবতে শিখুন, আর চুপ করে থাকবেন না। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর সাম্রাজ্যবাদী শক্তির শ্যেনদৃষ্টি এখন ইসলামপ্রধান দেশগুলোর ওপর। ফিলিস্তিন-ইরাক-আফগানিস্তান-পাকিস্তান এই ধারাবাহিকতায় এখন তাদের টার্গেট হলো বাংলাদেশ।আর এক বার ভেবে দেখুন, আপনারা কি বাংলাদেশের জনগণের পক্ষে থাকবেন না পশ্চিমা খ্রিষ্টান-ইহুদি আর হিন্দু ব্রাহ্মণ্যবাদী সাম্রাজ্যবাদী শক্তির পদ লেহন করবেন । আর তালেবানী পশ্চাদপদতা, কুসংস্কার, কুপমন্ডুকতা, গোড়ামী ছেড়ে বর্তমান যুগের বিজ্ঞান-প্রযুক্তিতে অবদান রাখুন এবং বিশ্ব সভ্যতার অংশিদার হোন ।
মান্যবর ভ্রাতা সকল ! জেনে রাখুন । ইহারা কিন্তু তেতুলের চেয়েও অতিশয় খারাপ ।
আরো কিছু তেতুলের চেয়েও খারাপ জিনিস যারা কি না বাংলায় কথা বল্লেও বাঙ্গালী নয় । কারণ তারা মাথা ঢেকেছে । মওদুদী আর কওমীদের মতে তারা নিষ্ঠাবান মুসলিম নয় । কারণ তারা নাকি মুখ না ঢাকায় ওয়াজিব বাদ দেওয়ার মতো গুনাহ করেছেন । আপনারা বিবেচনা করুন । এসব কথা কতটুকু গ্রহণযোগ্য ।
[ লেখাটি লেখা হয়েছিল ২০১২ সালে । এজন্য হেফাজত প্রসঙ্গ আসেনি । হেফাজতে ইসলামী কোন ধরণের সংগঠণ তা বোঝার জন্য আরো কয়েক বছর সময় নিতে হবে । আপাতত হেফাজত আর কওমী মাদ্রাসাকে এক করে দেখা যাবে না । ]
বিষয়: বিবিধ
৬৬৩৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন