যুগে যুগে মুসলিম নারী যোদ্ধা ( পর্ব -১ )

লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম ২৫ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৮:৩৮:৫৮ রাত



সূচনা :

রাসুল (সা.) –এর যুগ হতেই মেয়েরা যুদ্ধ করে আসছে । যুগে যুগে মুসলিম নারীরা বিভিন্ন যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়ে এসেছে । ঠিক তেমনিভাবে সৌদি আরবে ১৮০৫ হতে ১৮১১ সালে পর্যন্ত গালিয়্যা আল ওয়াহ্হাবিয়াহ নামক নারীর নেতৃত্বে মক্কানগরীকে সুরক্ষিত রাখার যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলো ওহাবী মতাদর্শে বিশ্বাসী পুরুষরাই । আমরা সেসব ইতিহাস ভুলে গেছি । এই ধারাবাহিক পোস্টে মুসলিম নারী যোদ্ধাদের অজানা ইতিহাস এবং তার সাথে সাথে বিভিন্ন মুসলিম দেশের প্রতিরক্ষা বাহিনীতে মুসলিম নারীদের কার্যক্রম ও তাদের বীরত্বও তুলে ধরা হবে ।



আপনাদের সবাইকে এই ধারাবাহিক পোস্টে স্বাগতম ।

উহুদের যুদ্ধে রাসুল (সা.) – কে আগালে রাখেন যে নারী :

নুসাইবা বিনতে কা'ব আল আনসারিয়াহ (রা.) ওরফে উম্মে আমারা (রা.) (৬৩০-৬৯০ খৃষ্টাব্দ ):

নুসাইবা বিনতে কা'ব আল আনসারিয়াহ (রা.) ওরফে উম্মে আমারা (রা.)

ইসলামের প্রথম যুগেই মুসলিম হয়েছিলেন। উম্মে আমারা (রা.) । তিনি তার স্বামীর সাথে আকাবার বায়াতে অংশ নেন । ইতিহাসে উল্লেখ আছে ৭৩ জন পুরুষ এবং ২ জন মহিলা এই বায়াতে অংশ নেন । উম্মে আমারা সেই দলে ছিলেন ।

তিনিই প্রথম নারী যিনি ইসলামের জন্য যুদ্ধের ময়দানে গিয়ে যুদ্ধ করেছেন। প্রথমদিকে যুদ্ধরত সাহাবীদের সেবা-শুশ্রষা করলেও ওহুদের যুদ্ধে যখন পরিস্থিতি পরাজয়ের দিকে চলে যাচ্ছিল, এবং মহানবী (সা)-এর চারপাশে কেউ ছিল না, তখন এই নুসাইবা (রা)ই রাসূল (সা)-কে ঘিরে ধরেন এবং বিপরীত পক্ষের তীরের আঘাত হতে নবীজিকে রক্ষা করেন।

এছাড়াও তিনি হুনায়নের যুদ্ধ, ইয়ামাহার যুদ্ধ, বায়আতে রিদওয়ান, খায়বার, মক্কা বিজয়

এবং হুদায়বিয়ার সন্ধির সময় উপস্থিত ছিলেন।

তিনিই প্রথম মুসলিম নারীর অধিকার নিয়ে সোচ্চার হন। তিনিই সেই নারী যিনি রাসূল(সা)-কে প্রশ্ন করেছিলেন, কুরআনে কেন সবসময়ে পুরুষদের প্রতি আহবান করে কথা বলা হয়? নারীদেরকে কেন সম্বোধন করা হয় না? এরপরেই আল্লাহতাআলা নাজিল করেন সূরা আল আহযাবের ৩৬ নং আয়াত,

"নিশ্চয় মুসলমান পুরুষ, মুসলমান নারী, ঈমানদার পুরুষ, ঈমানদার নারী, অনুগত পুরুষ, অনুগত নারী, সত্যবাদী পুরুষ, সত্যবাদী নারী, ধৈর্য্যশীল পুরুষ, ধৈর্য্যশীল নারী, বিনীত পুরুষ, বিনীত নারী, দানশীল পুরুষ, দানশীল নারী, রোযা পালণকারী পুরুষ, রোযা পালনকারী নারী, যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী পুরুষ, , যৌনাঙ্গ হেফাযতকারী নারী, আল্লাহর অধিক যিকরকারী পুরুষ ও যিকরকারী নারী-তাদের জন্য আল্লাহ প্রস্তুত রেখেছেন ক্ষমা ও মহাপুরষ্কার।"

সংক্ষিপ্ত পরিচিতি :

নুসাইবা বিনতে কা'ব আল আনসারিয়াহ ( রা.) এর ডাক নাম উম্মে আমারা (রা.)।

তিনি আব্দুল্লাহ বিন জায়েদ আল আনসারী (রা.) ও হাবিব বিন জায়েদ আনসারী (রা.) মা । তাদের বাবার নাম জায়েদ বিন আসিম মাজ্নী (রা.)। তিনি আব্দুল্লাহ বিন কাব এর বোন ।

বিভিন্ন যুদ্ধে তার পরিবারের সব সদস্য শহীদ হলে তিনি ইবনে আমর (রা.)-কে বিয়ে করেন এবং তারা তামিম (রহ.) নাম ছেলে ও খাওলাহ (রহ.) মেয়ের পিতা-মাতা হন।















পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বাহিনীতে মেয়েদের তৎপড়তা

তার সাহস ও বীরত্ব :

উম্মে আম্মারা রা. ঐসব নারীদের অন্যতম যারা ইসলামের প্রাথমিক অবস্হায় ইসলাম গ্রহণ করেন ও আকাবার বায়াতে অংশগ্রহণ করেন ।

ইসলামের প্রাথমিক অবস্হায় দেশী বিদেশী লোকদের গোপনে রাসুল সা. ইসলামে দীক্ষিত করতেন ।হজ্জের সময় মদিনার লোকেরা এক পর্বতের নিচে রাসুল সা. –এর কাছে ইসলাম গ্রহণ করতেন । উম্মে আমারা রা. ছিলেন মদিনার লোক । তিনিও হজ্জের সময় ইসলাম গ্রহণ করেন ।

রাসুল (সা.)মদিনায হিজরতের পর অনেকগুলো যুদ্ধ হয় । তিনি উহুদ, খায়বার, হুদাইবিয়া, হুনাইন, ওমরাতুল ক্বাজা এবং ইয়ামামা-র যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন ।

উহুদের যুদ্ধের ঘটনা সম্পর্কে উম্মে আমারা রা. বলেন,”আহতদের পানি পান করানোর জন্য আমি এক মশক পানি নিয়ে উহুদের দিকে রওয়ানা হই । তখন আমার বয়স ছিল তেতাল্লিশ বছর । আমার দুই ছেলে উহুদের যু্দ্ধে অংশ নিয়েছে । উহুদ প্রান্তরে প্রথম মুসলিম বাহিনী জয় লাভ করে । কিন্তু পরে পরাজয়ের বরণ করতে যাচ্ছিলো । মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সা.) আঘাত পেলেন এবং কাফিররা তাকে ঘিরে ফেলার চেষ্টা করছিলো । আমি এ অবস্হায় দ্রুতগতিতে রাসুল সা. –এর কাছে চলে গেলাম । আমি তার সামনে দাড়িয়ে কাফিরদের হামলা প্রতিহত করতে থাকি । প্রথমে আমার কাছে ঢাল ছিল না । আমি ঢাল তলোয়ার সংগ্রহ করি । আমি এগুলোর মাধ্যমে কাফিরদের হামলা প্রতিহত করতে থাকি ।

আমার কোমড়ে একটা কাপড়ের মধ্যে অনেকগুলি নেকড়া বাধাঁ রেখেছিলাম । সেগুলো পুড়িয়ে ভষ্ম করে আহতদের ক্ষতস্হানে লাগিয়ে দিতাম । আমি নিজে ১২-১৩ টি স্হানে আঘাত পাই । তার মধ্যে একটি ছিল আমার কাঁধের উপর বড় ধরণের ক্ষত । উহুদের যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী আরেক মহিলা উম্মে সায়িদ রা. আমার কাঁধের উপর এই গভীর ক্ষত দেখে জানতে চিয়েছিলেন । আমি তাকে বলেছিলাম : উহুদের যুদ্ধের সময় মুসলিম বাহিনী পেরেশান হয়ে এদিক ওদিক ছুটাছুটি করছিলো । তখন ইবনে কামিয়া নামক কাফির এই বলে অগ্রসর হতে লাগলো, কেহ আমাকে বলে দাও : মুহাম্মদ কোথায় ? কারণ সে বেঁচে গেলে আমাদের কোন রক্ষা নেই । আমি মুসআব বিন উমাইর (রা.)-সহ কয়েকজন মুজাহিদকে সাথে নিয়ে এই বেআদবের সামনে প্রতিরোধ গড়ে তুলি । এই কাফির আমার কাঁধে আঘাত করে । আমিও এই বেআদবের উপর কয়েক বার তলোয়ার ব্যবহার করি । কিন্তু তার শরীরের লোহার পোষাক থাকায় আমার তলোয়ার ব্যবহার কোন আজে আসলো না । আমার এই আঘাতটা এত মারাত্মক ছিল যে, এক বছর যাবত এই ক্ষত শুকায় নাই । এর মধ্যে হামরাউল আসাদ- এর জিহাদ অংশ নেয়ার ডাক এলো । আমিও কোমড় বেধে প্রস্তত হতে চাইলাম । কিন্তু এই ক্ষত তখনও তাজা থাকায় অংশ নিজে পারলাম না। মুহাম্মদ (সা.) এই জিহাদ সমাপ্ত করে মদিনায় এসে আমাকে সবার আগে খোজ করেন । তিনি আমার সুস্হতার খবর নেন । আমার অবস্হা আগের চেয়ে ভাল হওয়ায় তিনি স্বস্তিবোধ করেন । উহুদের যুদ্ধে আমি আরো অনেক স্হানে আঘাত পাই । আসল ব্যাপার হলো, কাফিররা ছিল অশ্বারোহী সৈনিক । আর আমরা ছিলাম মূলত পদাতিক বাহিনী । তারা যদি আমাদের মতো পদাতিক বাহিনী হতে তাহলে শক্তি পরীক্ষা সঠিকভাবে যাচাই করা যেতো । যখন কোন ঘোড় সওয়ার আমার উপর হামলা করত, তখন আমি তা ঢালের সাহায্যে প্রতিহত করতাম । যখন সে ব্যর্থ হয়ে পিছু হটতো, তখন আমি তলোয়ার দিয়ে ঘোড়ার পায়ে আঘাত করে ঘোড়া ও কাফির সৈন্যকে মাটিতে ফেলে দিতাম । ঠিক এধরণের অবস্হাতে মুহাম্মদ (সা.) আমাকে সাহায্য করার জন্য আমার ছেলে আব্দুল্লাহ বিন জায়েদ আল আনসারী (রা.)-কে পাঠান । আমি আর আমার ছেলে মিলে কাফিরদের জাহান্নামে পাঠানো শুরু করলাম । হঠাৎ আমার এই ছেলে বাম বাহুতে আঘাত পেলো । রক্তের স্রোত বইতে শুরু করলো । আমি আমার কোমড় হতে তাড়াতাড়ি নেকড়া বের করে পট্টি বেধে দিলাম । আর ছেলেকে বল্লাম : “যাও । বাবা ! জিহাদ করতে থাকো আর এই বেঈমানগুলোকে হত্যা কর । মুহাম্মদ (সা.) আমাদের এই অবস্হা দেখে বল্লেন,উম্মে আমারা তোমার মতো সাহস আর কার থাকতে পারে । তারপর তিনি আমাদের জন্য দুয়া করলেন । এক সময় জনৈক কাফির আসলো যে আমার ছেলেকে আঘাত করেছিলো । মুহাম্মদ (সা.) এই লোকটাকে দেখে বল্লেন, এই লোকটাই না সেই লোক যিনি তোমার ছেলেকে আঘাত করে রক্ত বের করে ফেলেছিলো । আমি তাড়াতাড়ি অগ্রসর হয়ে এই বেঈমানটার হাটুতে আঘাত করি । সাথে সাথে সে ধরাশায়ী হয়ে যায় । তারপর আমরা অগ্রসর হয়ে তাকে জাহান্নামে পাঠিয়ে দেই । মুহাম্মদ (সা.) এই ব্যাপারটি দুর হতে লক্ষ করলেন । তিনি বল্লেন, তুমি তো প্রতিশোধ নিলে, তাই না ? আমি বল্লাম : হুজুর (সা.)! আমার জন্য দুয়া করুন । আমি আপনাদের সাথে জান্নাতে থাকতে চাই । দুনিয়াতে আমার উপর কোন মশিবত আসুক না কেন তাতে আমার কোন পরওয়া নেই । তারপর মুহাম্মদ (সা.) আমাদের পরিবারের জন্য ও সব মুসলিমদের কল্যাণের জন্য দুয়া করলেন । ”

আবু বাকর (রা.) এর খিলাফাতকালে ইয়ামার যুদ্ধ হয় ।মুসায়লামাতুল কাজ্জাব সাথে যু্দ্ধ হয় । তিনি তার এক ছেলেকে নিয়ে খালিদ রা. – এর সাথে যুদ্ধ করতে আসেন ।মুসায়লামা তার ছেলেকে শহীদ করে ।তিনি তখন পণ করেন, তিনি মুসায়লামাকে হত্যা করবেন,নয়তো তিনি শহীদ হবেন ।তিনি তলোয়ার নিয়ে দৌড়ে মুসায়লামার কাছে গেলেন, যুদ্ধ করলেন ও মুসায়লামাকে জাহান্নামে পাঠালেন । তবে তাকে জাহান্নামে পাঠানোর সময়

তার এক হাত শরীর হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ।











মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষা বাহিনীতে মেয়েদের কর্ম তৎপড়তা

এই ঘটনার তাৎপর্য :

এটাই ছিল একজন মেয়ের বীরত্ব । উহুদ যুদ্ধের সময় তার বয়স ছিল তেতাল্লিশ বছর । সে হিসেবে ইয়ামার যুদ্ধে অংশ গ্রহণের সময় তার বয়স ছিল বায়ন্ন বছর । এই বয়সে বীরত্ব প্রদর্শন কারামত ছাড়া আর কিছু নয় । তা সে ছেলেই হোক বা মেয়েই হোক ।

সে যুগের মেয়েগুলোর মধ্যে জিহাদী মনোভাব পরিলক্ষিত হয়েছিল । আজকাল একটা ছেলের মধ্যেও দেখা যায় না । আমরা দেখতে পাচ্ছি রাসুল (সা.) –এর সময় খালাম্মার বয়সী মেয়েগুলো পর্যন্ত ইসলামকে হৃদয়ের অন্তস্হলে এমনভাবে স্হান দিয়েছেন যে তারা তাদের পরিবারের সব সদস্য নিয়ে কাফিরদের প্রতিহত করার জন্য যুদ্ধ করতে যুদ্ধক্ষেত্রে এসে শক্রুদের সাথে সম্মুখযুদ্ধে অংশ নিচ্ছেন ।

আমার বিভিন্ন হাদিসের গ্রন্হে দেখি, উম্মে শালিম (রা.) সন্তানসম্ভবা অবস্হায়ই যুদ্ধ করতে যুদ্‌ধক্ষেত্রে এসে উপস্হিত হয়েছেন । যুদ্ধক্ষেত্রে তার হাতে একটা ছুড়ি ছিল । মুহাম্মদ সা. এটা দেখে বল্লেন : এটা কি জন্য ? তিনি বলেছিলেন, কোন কাফের আসলে আমি তার পেট ছিদ্র করে দিবো ।এভাবে অনেক মেয়ে তখন যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন ।



ইসলামী প্রজাতন্ত্র পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা বাহিনীর এবং বিশ্বের একমাত্র তিন তারকা বিশিষ্ট নারী জেনারেল শাহিদা বাদশাহ

কেন মুসলিম মেয়েরা যুদ্ধক্ষেত্রে অংশ নিবে?:

বর্তমানে মুসলিম জনসংখ্যার মধ্যে নারীদের সংখ্যা ৫০ % -এর উর্ধ্বে ছাড়িয়ে গেছে । এই কয়েক শতাব্দী শেষে মুসলিম জনসংখ্যার ৬০ % হতে পারেন নারী । সুতরাং তাদের নিয়ে এখন থেকেই চিন্তা ও গবেষণা করতে হবে ।

অমুসলিম মেয়েরা সর্বক্ষেত্রে এগিয়ে গেছে যাদের বলা হতো নরকের দরজা, আত্মহীন আর পুরুষের কৃত দাসী । অথচ তারা জল-স্হল- অন্তরীক্ষ দাপিয়েই বেড়াচ্ছে না, মুসলিমদের হত্যাই না ইসলামের নাম নিশানা মুছে ফেলার জন্য প্রকাশ্যে সমরাস্ত্রের প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন । আর ওদিকে মুসলিম



ইসলামী প্রজাতন্ত্র আফগানিস্তানের সেনাবাহিনীর জেনারেল কোতাল মোহাম্মদ জাই

পরিবারের মেয়েরা বডি গার্ড নিয়ে চলাফেরা করেন, সামাজিকভাবে দুর্বল, হীনমন্যতাবোধে আক্রান্ত ও প্রতিভা-মেধা-যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ধর্মের বিধান মনে করে ঘরে চার দেওয়ালে আবদ্ধ থেকে ফুফিয়ে ফুফিয়ে কেদে বুক ভাসাচ্ছেন । এই শান্তি-সাম্য-প্রগতি-উন্নায়ন-অগ্রগতির ধর্ম ইসলামের বৈশিষ্ট্য নয় । সুতরাং মেয়েদের মনে রাখতে হবে : Do not sacrifice your freedom and career. (তুমি তোমার স্বাধীনতা ও ক্যারিয়ার বিসর্জন দিয়ে না ।)

সুতরাং মেয়েদের দেশ, জনগণ ও জাতির স্বার্থে প্রতিরক্ষা বাহিনীর মতো যে কোন প্রতিষ্ঠানে চাকরী করা বৈধ । এবং এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশের আইন-কানুনকেও দ্বিধাহীন চিত্তে মেনে নিতে হবে ।

উৎস ও কৃতজ্ঞতা স্বীকার :

১.সিরাতে ইবনে হিশাম : পৃষ্ঠা : ৮৪

২.মুসনাদে আহমদ : ৬ষ্ছ খন্ড ।

৩.ফাযায়েলে আমল : হেকায়াতে সাহাবা

৪.Ghadanfar, Mahmood Ahmad. "Great Women of Islam", Riyadh. 2001.pp. 207-215

৫. http://forums.understanding-islam.com/showthread.php?9848-Female-Muslim-Warriors

৬. http://www.turntoislam.com/forum/showthread.php?t=44661

৭. http://en.allexperts.com/q/Islam-947/women-role-islam.htm

৮. http://antidogmaspray.com/2011/11/15/female-warriors-in-islamic-history/

৯. http://www.grandestrategy.com/2009/12/khawlah-bint-al-azwar-muslim-woman.html

১০. http://en.wikipedia.org/wiki/List_of_Muslim_military_leaders

১১. http://www.wisemuslimwomen.org/muslimwomen/bio/nusayba_bint_kab_al-ansariyah/

১২. http://www.monitor.upeace.org/archive.cfm?id_article=395

১৩. http://lusciousxander.livejournal.com/137472.html

১৪. http://en.wikipedia.org/wiki/Nusaybah_bint_Ka%27ab

১৫. http://pakarmedforces.com/2012/01/photos-of-female-commission-officers-in.html

১৬. http://www.defence.pk/gallery/march-23rd-2008/p4400-pakistan-army-women.html

১৭. http://publicrelationspakistan.wordpress.com/2009/09/23/progressive-pakistan-women-in-military-forces/

১৮. http://pakmr.blogspot.com/2011/09/pakistan-army-may-get-first-three-star.html

১৯. http://www.nato.int/nato_static/assets/pictures/stock_2011/20110217_110214a-001_rdax_276x184.jpg

২০. http://bilafondla.com/tag/women/

২১.

http://www.nation.com.pk/pakistan-news-newspaper-daily-english-online/letters/25-Oct-2011/Women-soldiers-and-their-dress

বিষয়: বিবিধ

৯৪৫১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File