টকশোর উত্তেজনায় জয় বাংলা । আরাফাত বনাম আখতারুজ্জামান।

লিখেছেন লিখেছেন মহি১১মাসুম ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৫:২১:০০ সকাল



Click this link

জয় পরাজয়ে -জয় শব্দ ব্যবহারে আপত্তি নেই কারো, এছাড়াও বাংলা সাহিত্যের গদ্য-পদ্য, এমনকী আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে জয় সংযুক্ত অনেক শব্দমালাই আমরা ব্যবহার করি ।

আমাদের মুক্তিযুদ্ধে জয়বাংলা ধ্বনিত হতো সকল মুক্তিযোদ্ধার কন্ঠে, যুদ্ধকালিন সময়ে জয়বাংলা স্লোগানটি সকল মুক্তিযোদ্ধাদের শক্তি মনোবল প্রেরনা সাহস ও ঐক্য সঞ্চারে টনিকের ন্যায় কাজ করত । মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গন থেকে শুরু করে পঁচাত্তর পর্যন্ত এই জয়বাংলা স্লোগানটি স্বাধীন বাংলাদেশের সার্বজনীন স্লোগান ছিল ।

পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন ভাবে জয়বাংলা শব্দটিকে কলুষিত বা নিগৃহীত বা অবধমিত করা হল, তাই এখন একাংশের মুক্তিযোদ্ধারাও শব্দটি ব্যবহারে উৎসাহী নয়, বলা যায় রীতিমত অনীহা প্রকাশেও কার্পণ্যবোধ করেন না । এটা ঠিক, স্বাধীন বাংলাদেশের সার্বজনীন স্লোগান- জয়বাংলা শব্দটির ব্যবহারিক বিবর্তন নিয়ে গবেষনা করলে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত দেশ জাতির চেতনাগত স্খলনটাও নিশ্চিত ভাবেই বেরিয়ে আসবে ।

যাহোক আজকের জিটিভির টকশোর উত্তেজনাকর পরিস্থিতিটি যারা দেখেছেন, তাদের মধ্যে কেউ হয়তো আলোচক এ আরাফাত সাহেবকে আবার কেউ হয়তো আলোচক মুক্তিযোদ্ধা অবসর প্রাপ্ত মেজর আখতারুজ্জামান সাহেবকে সমর্থন করবেন । দুঃখজনক ভাবে আমি এই দুজনকেই অযৌক্তিক মনে হয়েছে, যদিও এ আরাফাত অনেক বিনয়ী শব্দের ব্যবহার করে যে বক্তব্যটি

(আরাফাতঃ - আমি সুস্পষ্টভাবে বিনয়ের সাথে, কাউকে হার্ট করার জন্য নয়, আমার বিশ্বাসের জায়গা থেকে বলি-আমি সুস্পষ্টভাবে মনে করি জয়বাংলাকে যারা আলিঙ্গন করতে পারেনা, কষ্ট হয় ভাবতে তারা মুক্তিযোদ্ধা ! - কেউ ব্যক্তিগতভাবে নিবেন না, আমি ক্ষমা চাচ্ছি যদি কারো কষ্ট লাগে ।)
দিয়ে মূলতঃ মুক্তিযোদ্ধা আখতারুজ্জামান সাহেবকেই আঘাত করেছেন ।

এ আরাফাত সাহেব যেভাবে জয়বাংলা বললেন- জয়বাংলাকে যারা আলিঙ্গন করতে পারেনা, কষ্ট হয় ভাবতে তারা মুক্তিযোদ্ধা ! এই ভাবে বলাটা আমারও পছন্দ হয়নি, তবে যদি বলতেন-আপনি মুক্তিযুদ্ধের সময় যে জয়বাংলা স্লোগানে উজ্জীবিত হতেন, এখন সে একই স্লোগানে কেন অনীহা । তাহলে হয়তঃ ভালো উত্তর আসত এবং অসম্মানবোধ করতেন না ।

আবার অন্যদিকে, আরাফাত সাহেব যে ভাবে শেষাংশে বলেছেন-কেউ ব্যক্তিগতভাবে নিবেন না, আমি ক্ষমা চাচ্ছি যদি কারো কষ্ট লাগে । এরপর আখতারুজ্জামান সাহেব না ক্ষ্যাপে মুক্তিযোদ্ধা ও একজন প্রবীন আলোচক হিসেবে জয়বাংলাকে একাত্তরে আলিঙ্গন করলেও এখন কেন করেন না, অথবা এখন জয়বাংলাকে আলিঙ্গন করতে না পারায় মুক্তিযুদ্ধের স্বীকৃতি মুছে যাবার নয়,তার ব্যাখ্যা দিতে পারতেন ।

প্রিয় ব্লগার ভাইদের কাছে জানতে চাই-মুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত সার্বজনীন জয়বাংলা স্লোগানটি কেন এখন একাংশের মুক্তিযোদ্ধারা ব্যবহার করেন এবং অন্য অংশের মুক্তিযোদ্ধারা জয়বাংলায় অনীহা দেখান ?

বিষয়: রাজনীতি

৩৭৮৫ বার পঠিত, ৬৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

175347
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:১০
আইমান হামিদ লিখেছেন : হোয়াট অ্যা শট !!
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৩৫
128945
মহি১১মাসুম লিখেছেন : হামিদ ভাই হোয়াট অ্যা শট !! নাকি হোয়াট অ্যা শক !!
থ্যান্কস ভাই।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:২৭
128963
আইমান হামিদ লিখেছেন : ভাই আমি ক্রিকেটের ভাষায় বলেছি !
শটই হবে Happy
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৪৭
129050
মহি১১মাসুম লিখেছেন : হামিদ ভাই সরি, আমি আপনাকে ভুল বলিনি,আপনার মত করেই বলতে চেয়েছি আমি এই টকশোর ঝগড়ায় শক্ড হয়েছি।
ধন্যবাদ।।
175350
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:১৯
ইশতিয়াক আহমেদ লিখেছেন : ধন্যবাদ
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৩৭
128948
মহি১১মাসুম লিখেছেন : ইশতিয়াক ভাই ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
175369
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৬
হতভাগা লিখেছেন : মুখে জয় বাংলা বলিয়েরা দেশ ছেড়ে পালিয়ে কলিকাতার পার্ক স্ট্রীটে মৌজমাস্তি করেছে সে সময় ।

জিয়া - আখতারুজ্জামান- অলি - শওকত -ওসমানী এরা মুখে নয় , কাজে নেমে পড়েছেন । যাদের যুদ্ধের ফলেই আজ বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে আর আরাফাতরা চেতনার ফেরী করে বেড়াচ্ছেন ।

দেশের সবাই যদি আরাফাতদের মত পালিয়ে গিয়ে শুধু অন্তরে চেতনা নিয়ে বিশাল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তি হতে চাইতো তাহলে বাংলাদেশ আজও স্বাধীন হতে পারতো না ।

মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা সরাসরি যুদ্ধে গেছে তাদের মধ্যে চেতনা এই আরাফাতদের চেয়ে বেশী ছিল বলেই জানের মায়া ত্যাগ করতে পেরেছে । আরাফাতরা তা পারে নি ।

এখন যে বড় বড় কথা উনারা আমাদের শোনান জাফর - আরাফাতরা , তখন কেন তারা যুদ্ধে যান নি ? তখন কোন চেতনা তাদেরকে সরাসরি যুদ্ধে আংশগ্রহন করা থেকে বিরত রেখেছিল ? যেখানে আখতারুজ্জামানরা সরাসরি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছেন তাদের চেয়ে আরাফাতের মত '' দেওয়াল টপকে পালিয়ে যাওয়া বাচাল '' রা বড় মুক্তিযোদ্ধা হয়ে গেল ?


আজ যত গুলো সুশীল(!)কে চেতনা নিয়ে খুব বড় বড় কথা বলতে দেখা যায় তাদের কয়জন যুদ্ধের সময় সরাসরি মাঠে নেমেছিল ? তখন তো তাদের বয়স , সামর্থ্য ও সময় সবই ছিল , কিসের জন্য তারা তখন মাঠে নামেনি এখন যে খুব গলা ফাটাচ্ছে চেতনা নিয়ে?

যতদিন আরাফাতদের মত এসব আকাইম্যার ধাড়ি বাচালগুলো বাংলাদেশে আছে বাংলাদেশ এগুবে তো নাইই , প্রতি মুহূর্তে পিছিয়ে পড়বে ।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৫০
128949
মহি১১মাসুম লিখেছেন : হতভাগা ভাই ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন। আপনিও দেখি ক্ষ্যাপে আছেন । যুদ্ধের ট্রেনিং এবং আন্তর্জাতিক প্রচারনার জন্য যোদ্ধা ও সংগঠকরা ভারতের ভূমি ব্যবহার করেছেন, অস্বীকার করাটা যৌক্তিক কী ?
যুদ্ধকালিন সময়ে যোদ্ধা ও যুদ্ধের সংগঠক পরষ্পর সহায়ক শক্তি ছিল। এখন কেন বিতর্ক তুলছি ।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৩
129000
হতভাগা লিখেছেন : একজন যোদ্ধা যিনি কি না সন্মুখ সমরে যুদ্ধ করেছেন তাকে মুক্তিযোদ্ধা কি না সন্দেহ করে যে হয়ত সে সময়ে জন্মায়ওনি ।

এরকম অকালপক্ক , বাচালকে সাপোর্ট করা কি কোন সুস্থ মস্তিস্কের লক্ষণ ?

ভারতের ভূমি যারা ব্যবহার করেছে প্রশিক্ষণের জন্য তারা দেশে ফিরে এসে যুদ্ধে যোগ দিয়েছে । তাজুদ্দিনের মত যারা ছিলেন তারা সংগঠনের কাজ করেছেন । এগুলো তো ঠিকই আছে ।

কিন্তু তখন এসব সংগঠক ছিল হাতে গোনা । যারা ৭১ এর আগে অনেক গরম গরম কথা বলে চেতনা জাগাতেন তারা ভারতে চলে গিয়ে এসবের কিছুই করেন নি ।

আরাফাতদের মত যারা বয়স থাকা সত্ত্বেও মাঠে নামে নি , কিন্তু এখন ধুমছে কথাবাজি করছে তাদের নিয়েই তো পোস্টের অবতারণা করেছেন । তাদের মুখে তো এই সব মুক্তিযুদ্ধের ছবক শুনতে মোটেই ভাল লাগে না । পালিয়ে যারা ছিল বা মিউচ্যুয়াল করে যারা সেফ থেকে ছিল তাদের কাছ থেকে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোন ছবক শুনতে আমি নারাজ ।

এসব ছবক শুনতে ভাল লাগবে তাদের কাছ থেকে যারা সন্মুখ সমরে লড়েছে । তারা যে চেতনা নিয়ে যুদ্ধ করেছে সেটাই আসলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা । যারা মানুষকে উদ্ভুত করতে পারলেও নিজেই কনফিউজড হয়ে গিয়েছিল - এরকম লোক কখনও ভাল কিছু করতে আসলেই সক্ষম না ।

জয় বাংলা স্লোগানটা আমার কখনই ভাল লাগে নি । আমরা তো বাংলা না , আমরা বাংলাদেশ , বাংলাদেশী । আমরা রক্ত দিয়ে ৫২ তে বাংলা ভাষাকে একেবারে নিজেদের করে নিয়েছি এবং ৭১ এ যুদ্ধ করে বাংলাদেশ আদায় করে নিয়েছি ।

পরাধীন থাকা কোন অংশকে আমাদের কৃতিত্বের ভাগ অন্তত আমি দিতে নারাজ ।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
129048
মহি১১মাসুম লিখেছেন : হতভাগা ভাই আপনি পোষ্টটি ভালো করে পড়লে বুঝতে পারতেন-আমি আরাফাতকে সমর্থন করিনি এবং আরাফাতের সমর্থনে পোষ্টের অবতারনা করিনি।
যাহোক আমার জিজ্ঞাস্য ছিল একাত্তরে সব মুক্তিযোদ্ধারাই জয়বাংলা স্লোগানে উজ্জীবিত হলেও এখন একাংশের মুক্তিযোদ্ধারা জয়বাংলা স্লোগানে অনীহার কারন কী ?
জয়বাংলা স্লোগানে আপনার অপছন্দ আপনার একান্ত ব্যক্তিগত বিষয়। কিন্তু ঐতিহাসিক বাস্তবতা হচ্ছে জয়বাংলা স্লোগান একাত্তরে সব মুক্তিযোদ্ধাই ব্যবহার করেছেন এবং উজ্জীবিত হয়েছেন,ঐ সময়ে এই স্লোগানটি একমাত্র হানাদার ও রাজাকারদের গাত্রদাহ ঘটাত।
আমি আখতারুজজামান সাহেবের মুখেই অন্য টকশোতে শুনেছিলাম-জয়বাংলা স্লোগানে একাত্তরে ওনিসহ সব মুক্তিকামী জনতাই উজ্জীবিত হয়েছিলেন এবং যা পরবর্তীতে আওয়ামীলীগ দলীয় স্লোগানে পরিনত করায় এখন অনেকে জয়বাংলা স্লোগানটি ব্যবহার করেন না।
ধন্যবাদ।।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৪
129824
আল্লাহর সন্তুষ্টি লিখেছেন :
ভাই হতভাগা, আমি আপনার সাথে এক মত,
জঙ্গি-আওয়ামীলীগের যারা নিজেরা মুক্তিযুদ্ধ করে নাই,তারাই আজ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ভুয়া গীত গায়,

১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৪০
130005
মহি১১মাসুম লিখেছেন : আল্লাহর সন্তুষ্টি ভাই আপনি হতভাগা ভাইয়ের সাথে একমত পোষন করে বলেছেন-
(জঙ্গি-আওয়ামীলীগের যারা নিজেরা মুক্তিযুদ্ধ করে নাই,তারাই আজ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ভুয়া গীত গায়)-আপনার সাথে দ্বিমত পোষন করে বলছি-আপনার কথানুসারে আওয়ামীলীগের মধ্যে শুধুমাত্র জঙ্গী আওয়ামীলীগাররা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ভুয়া গীত গায়,তার অর্থ মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহনকারী আওয়ামীলীগাররা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের গীত গায় না। তা ঠিক নয়,সব আওয়ামীলীগারই মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের গীত গায়। তাছাড়া মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার ফোরাম ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির গীতের কারনেই আজকে রাজাকাররা কেউ শ্রীঘরে আবার কেউ পরপারে। এদের গীতের সূত্রপাত হয় ৯২ সালে। মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার ফোরামের গীতকে কী বলবেন নাকী বলবেন ওনারা মুক্তিযুদ্ধ করেননি?
ধন্যবাদ।।
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৩৪
130057
হতভাগা লিখেছেন : @ মাহি১১মাসুম :

সেক্টর কমান্ডারস্‌ ফোরাম যখন সিমলা চুক্তির মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার রদ করা হয়েছিল তখন কোথায় ছিল ? এখনকার ফোরামের নেতারা তখন কি জীবিত ছিলেন না?

'৯৬ এ যখন জামায়াতকে সাথে নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে তত্ত্বাবধায়ক নিয়ে আওয়ামী লীগ আন্দোলন করছিল তখন মুক্তিযুদ্ধের গীত কি আওয়ামী লীগাররা কিছু সময়ের জন্য গাওয়া বন্ধ করে রেখেছিল ?

১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩৪
130262
মহি১১মাসুম লিখেছেন : হতভাগা ভাই সিমলা চুক্তির(বাংলাদেশ,ভারত ও পাকিস্তান) মাধ্যমে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর ১৯৫ জন যুদ্ধাপরাধীকে পাকিস্তানে ফেরত দেয়া হয়,উল্লেখ্য- চুক্তিতে উল্লেখ ছিল পাকিস্তান ঐ সব যুদ্ধাপরাধীকে তার নিজ দেশে বিচার করবে এবং পাকিস্তানে আটকে পড়া বাংলাদেশীদের ফেরত দিবে।
আপনার দেয়া তথ্যটির(সেক্টর কমান্ডারস্‌ ফোরাম যখন সিমলা চুক্তির মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার রদ করা হয়েছিল তখন কোথায় ছিল ?) সঠিকতা যাচাই করবেন প্লীজ,ইতিহাসের বিকৃত তথ্য সমাজে বিভ্রান্তি ছড়ায়। আর সেক্টর কমান্ডার ফোরাম গঠিত হয়েছিল ৯২/৯৩ সালের দিকে,মূলতঃ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকে কেন্দ্র করে।
বর্তমানে আওয়ামীলীগ সরকার যুদ্ধে মানবতা বিরোধীদের বিচারটি করছে,যা তারা নির্বাচনী ইস্তেহারেও আওয়ামীলীগ এনেছিল কিন্তু আন্দোলনের সূত্রপাত আওয়ামীলীগ করেনি,মূলতঃ নাগরিত্বহীন গোলাম আযমকে জামাতের আমীর ঘোষনায় বিক্ষুব্ধ মুক্তিযোদ্ধা শহীদ পরিবার বুদ্ধিজীবি সুশীল ও বামপন্থীদল গুলো জাহানারা ইমামের নেতৃত্বে ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গঠন করেন এবং আন্দোলনটি দানা বাঁধলে আওয়ামীলীগ ক্যাশ করেছে । আমার দৃষ্টিতে-৯৬ সালে আওয়ামীলীগ ও জামাতের যুগপৎ আন্দোলনের সম্পর্কটি অনৈতিক এবং ঘৃণীত ।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৫৭
131124
ডাক্তার রিফাত লিখেছেন : হতভাগা চরম বলেছেন Happy>- Happy>-
২৭ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৪১
148629
মোহাম্মদ শাব্বির হোসাইন লিখেছেন : সুপার - ডুপার।
175376
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৪
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : আরাফাত রে পুরা বলদ বানাইয়া দিছে।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৫২
128950
মহি১১মাসুম লিখেছেন : ওহিদুল ভাই ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন। আপনি দেখছি বেশ মজা পেয়েছেন।
175381
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৪০
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : আরাফাত হেতে আবার কন, কতুন আইছে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৫৫
128952
মহি১১মাসুম লিখেছেন : আন্নে ছিনেন না বুঝি হেতেরে,হেতে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে মাষ্টরী করে। ভালো থাইয়েন, হরে কতা অইব।
175384
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৫৭
egypt12 লিখেছেন : জয় হিন্দ...
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৫৬
128954
মহি১১মাসুম লিখেছেন : ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন। কিসের মধ্যে কী ফাটাইলেন ।
175392
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:০৮
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : জয় বাংলা, মুক্তিযোদ্ধা, চেতনা, রাজাকার এই শব্দগুলোর উপর প্রায়োগিক ধর্ষন চলতেছে এই দেশে আমার মনে হয়!
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৫৭
128955
মহি১১মাসুম লিখেছেন : সিরাজ ভাই শতভাগ সহমত।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
175424
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
বিন হারুন লিখেছেন : জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে ভার্সিটিতে ছাত্রদের হত্যা করা হয় বলে.
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৫৮
128956
মহি১১মাসুম লিখেছেন : ধন্যবাদ হারুন ভাই।
175440
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : জয় বাংলা বুঝলাম, তবে পশ্চিম বাংলা নাকি বাংলাদেশ তা বুঝা গেলো না।
আমি মনে করি আরাফতরা শিক্ষিত নামের কলঙ্ক এজন্যই যে, সামান্য বিষয়টিও তাদের বুঝে আসে না।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:২১
128958
মহি১১মাসুম লিখেছেন : লোকমান ভাই আরাফাতের বক্তব্যকে আমিও সমর্থন করতে পারিনি,মাইন্ড করবেন না,আপনার সাথে দ্বিমত পোষন করে বলছি -একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ বিপক্ষ উভয় শক্তিই বুঝত জয়বাংলা মানে তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষের উজ্জীবিত করার স্লোগান,ঐ সময়ে একজনও যুক্তি তুলেনি জয়বাংলার মধ্যে পশ্চিম বাংলাও পরে ।
এটা পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে পরাজিত শক্তির অপকৌশলের প্রচারনা ।
যাহোক,একই ভাষায় কথা বললে সবাই এক হয়না,এক হলে মধ্যপ্রাচ্যে আরবী ল্যাংগুয়েজ ব্যবহারকারী সবাই এক দেশ হয়ে যেত। যুদ্ধে জয়বাংলা স্লোগানে পশ্চিম বাংলার স্বাধীনতা বুঝালে ভারত যুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষে দাড়াতো কী ?
ধর্ম ও ভাষাগত মিল থাকলেও আলাদা আলাদা জাতি রাষ্ট্র গড়ে ওঠে,এটাই ঐতিহাসিক সত্য।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৫০
129835
আল্লাহর সন্তুষ্টি লিখেছেন :
ঠিক বলেছেন

ভারতের দালালেরাই জয় বাংলা বলে
১০
175504
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৪১
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : জয় বাংলা এটা কোন দেশ।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:২৪
128959
মহি১১মাসুম লিখেছেন : প্যারিসী ভাই জয় বাংলা মানে পাকিস্তান সম্ভবত।
ধন্যবাদ।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৮
129834
আল্লাহর সন্তুষ্টি লিখেছেন :
ভারতের দালালেরাই জয় বাংলা বলে
১১
175542
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:২৯
সিকদারর লিখেছেন : এখন প্রকাশ্য জয় বাংলা যারা উচ্চারন করে তারা মনের গহীনে জয় হিন্দকেই লালন করছে।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:২৫
128960
মহি১১মাসুম লিখেছেন : মাইন্ড করবেন না,আপনার সাথে দ্বিমত পোষন করে বলছি -একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ বিপক্ষ উভয় শক্তিই বুঝত জয়বাংলা মানে তৎকালিন পূর্ব পাকিস্তান তথা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষের উজ্জীবিত করার স্লোগান,ঐ সময়ে একজনও যুক্তি তুলেনি জয়বাংলার মধ্যে পশ্চিম বাংলাও পরে ।
এটা পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে পরাজিত শক্তির অপকৌশলের প্রচারনা ।
যাহোক,একই ভাষায় কথা বললে সবাই এক হয়না,এক হলে মধ্যপ্রাচ্যে আরবী ল্যাংগুয়েজ ব্যবহারকারী সবাই এক দেশ হয়ে যেত। যুদ্ধে জয়বাংলা স্লোগানে পশ্চিম বাংলার স্বাধীনতা বুঝালে ভারত যুদ্ধে বাংলাদেশের পক্ষে দাড়াতো কী ?
ধর্ম ও ভাষাগত মিল থাকলেও আলাদা আলাদা জাতি রাষ্ট্র গড়ে ওঠে,এটাই ঐতিহাসিক সত্য।
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
129062
সিকদারর লিখেছেন : আপনি আমার মন্তব্যটা ভাল করে পড়েন নাই । আমি বলেছি "এখন" অর্থাৎ বর্তমান কালে যারা জয় বাংলা বলে ।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৫০
129300
মহি১১মাসুম লিখেছেন : শুধু বর্তমানেই নয় একাত্তরেও স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি জয়বাংলার সাথে হিন্দুস্তানের গন্ধ ও ষড়যন্ত্র খুঁজেছিল এবং এখনও খোঁজা হয় ।
ধন্যবাদ।।
১২
175605
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৩
শেখের পোলা লিখেছেন : এই জয় বাংলা এখন যায় বাংলার রূপ নিচ্ছে বলেই হয়ত অনেকের অনীহা থাকতে পারে৷ তারাই জানে৷
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:২৬
128961
মহি১১মাসুম লিখেছেন : ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৩
175705
১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৫২
জবলুল হক লিখেছেন : আজ যত গুলো সুশীল(!)কে চেতনা নিয়ে খুব বড় বড় কথা বলতে দেখা যায় তাদের কয়জন যুদ্ধের সময় সরাসরি মাঠে নেমেছিল ? তখন তো তাদের বয়স , সামর্থ্য ও সময় সবই ছিল , কিসের জন্য তারা তখন মাঠে নামেনি এখন যে খুব গলা ফাটাচ্ছে চেতনা নিয়ে?

যতদিন আরাফাতদের মত এসব আকাইম্যার ধাড়ি বাচালগুলো বাংলাদেশে আছে বাংলাদেশ এগুবে তো নাইই , প্রতি মুহূর্তে পিছিয়ে পড়বে ।
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:২৭
128962
মহি১১মাসুম লিখেছেন : ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৪
175864
১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৭
জারা লিখেছেন : মুক্তিযোদ্বা হলেও সবাই তো বুদ্ধু নয়। ভালো মন্দ সবাই বোঝে। হয়তো মুক্তিযোদ্ধাদের কেউ কেউ ভালো মন্দ যাচাই বাছাই না করেই চোখ বুজে জয় বাংলা বলছে।
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৪৫
129299
মহি১১মাসুম লিখেছেন : মিঃ জারা আপনার কমেন্টস অনুযায়ী যারা জয়বাংলা স্লোগানটি ধারন করছে তারা ভালো মন্দ যাচাই বাছাই না করে অন্ধের ন্যায় বলছে। জয়বাংলা কেন মন্দ হয়ে গেল-এ বিষয়ে আপনার যুক্তি শুনতে চাই।
ধন্যবাদ।
১৫
176150
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৪৩
নিশা৩ লিখেছেন : জয় বাংলা বদলে কবে যে শব্দটি আমাদের "বাংলাদেশ" এ পরিবতিত হবে! সম্ভবত বাংলাদেশ আবার স্বাধিন হলে।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৪৩
129645
মহি১১মাসুম লিখেছেন : মিঃ নিশা৩ ধন্যবাদ, বিরুক্তি বা হেলাচ্ছলে আপনি কমেন্টটি করেছেন কিনা জানিনা। আমার বিবেচনায় আপনি মূল জায়গায় হাত দিয়েছেন।
আপনার সাথে মূল অবস্থানে আমার ভীন্নতা থাকলেও আপনার বক্তব্যটিকে সঠিক এবং নৈতিক মনে করছি । একাত্তর, মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার অহংকারের সাথে জয়বাংলা জড়িয়ে আছে।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সাথে সম্পর্কিত জয়বাংলাকে সরাতে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র বা বুদ্ধিভিত্তিক অপকৌশল গ্রহন করে কোন একপক্ষের সাময়িক লাভ হলেও তা স্থায়ী হয় না।
যুদ্ধের অর্জনকে মুছে দিতে হলে আরেকটি যুদ্ধই শ্রেয় এবং নৈতিক। আর তা না পারলে মেনে নেয়াই উচিত।।
১৬
176684
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৭
আল্লাহর সন্তুষ্টি লিখেছেন :
যারা "জয় বাংলা" বলে আর যাই হোক বর্তমানে পরিপ্রেক্ষিতে তারা মুসলমান হতে পারে না

১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৫৬
130007
মহি১১মাসুম লিখেছেন : আল্লাহর সন্তুষ্টি ভাই আপনার কথার সাথে অদ্ভূত সাদৃশ্য আছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পাক হানাদার ও রাজাকারদের।
মুক্তিযোদ্ধা ও জয়বাংলাকে ওরা আপনার মত একই ভাষায় আক্রমন করেছিল। অহেতুক কথায় কথায় ধর্মের দোহাই দিয়ে আক্রমনকারীরা ধর্মে ও রাষ্ট্রে কখনও সফল হয়নি।।
ভালো থাকবেন । ধন্যবাদ।।
ধন্যবাদ।
১৭
176688
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:০৮
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:০১
130008
মহি১১মাসুম লিখেছেন : আল্লাহর সন্তুষ্টি ভাই শুধু শুধু গালি হস্তান্তর করছেন কেন? রাজাকার নামক গালিটির ব্র্যান্ডেড মালিকানা কিন্ত জামাত গংদের,এতে কিন্তু জামাত মাইন্ড করবে।
অন্য অপবাদ দিন।
ধন্যবাদ।
১৮
177528
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:১৭
নূর আল আমিন লিখেছেন : arafat is bustrud
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৫১
131263
মহি১১মাসুম লিখেছেন : ধন্যবাদ,তবে মন্তব্যটি শোভনীয় ও যৌক্তিক মনে হয়নি।
১৯
177794
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:২৩
আল্লাহর সন্তুষ্টি লিখেছেন : মহি১১মাসুম , ভাই লিখেছেন = “তাছাড়া মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার ফোরাম ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির গীতের কারনেই আজকে রাজাকাররা কেউ শ্রীঘরে আবার কেউ পরপারে ”

ভাই সঠিক ইতিহাস তো বিকৃত করেছে এই সব ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি ,

আসলে এটা ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি নয় এরা আসলে বাংলার ঘাতক, ভারতের দালাল কমিটি,

এদের উদ্দেশ্য বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক অশান্তি সৃষ্টি করে জঙ্গিবাদের উত্থান ,

সভাপতি = মুরগী—শাহারিয়ার (রাজাকার), ৭১ এ পাকিস্তানিদের মুরগী সাপ্লাই দিয়া যে অর্থ আয় করে,

মুন্তাসির (মুত ছেরছের মামুন ) = গেজেট ভুক্ত রাজাকার পরিবার,

এরাই যদি হয় মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি, তবে ভ্রাক্রান্ত হৃদয়ে বলতে হয় ,
বঙ্গবীর—কাদের সিদ্দিকী ঠিকই বলেছিল, আমি যদি রাজাকার হই তবে, শেখ মুজিব রাজাকারের লিডার ।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৫৮
131267
মহি১১মাসুম লিখেছেন : ভাই মুক্তিযুদ্ধে পাক হানাদারদের অপকর্মের সহযোগী কারা ছিলেন,তার সঠিক ইতিহাস আপনি জানেন কী? জানাবেন প্লীজ।
ধন্যবাদ।
২০
177801
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৩৬
২১
178024
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:০৪
ডাক্তার রিফাত লিখেছেন : ভাই জয় বাংলা স্লোগান তো এখন একটা দল বিষেশের জন্য ব্যাবহৃত হয়।আর এটা তো সর্বজন স্বীকত। আপনি জানেন না? Surprised
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৫৪
131264
মহি১১মাসুম লিখেছেন : অবশ্যই জানি। তবে এইটা পঁচাত্তর পরবর্তী বাংলাদেশে।
ধন্যবাদ।।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৩
131606
ডাক্তার রিফাত লিখেছেন : নো এইটা সেই ৭১ থেকেই ।ঐ একটি দলই কুক্ষিগত।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৪৬
131698
মহি১১মাসুম লিখেছেন : ডাক্তার রিফাত ভাই একাত্তরে যেই দলগুলো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল তাদের সবাই অর্থাৎ দল মত নির্বিশেষে এই স্লোগান কন্ঠে ধারন করেছিল এবং পঁচাত্তর পর্যন্ত রাষ্ট্রীয় বক্তব্য বিবৃতিতে তা ব্যবহৃত হত। পঁচাত্তর পরবর্তীতে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান পাকিস্তান জিন্দাবাদের আদলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদকে পুনরুজ্জীবিত করেন।
জিয়াউর রহমান আওয়ামীলীগের সব অর্জনকে ধূলিস্যাত করার নিমিত্তে রাষ্ট্র ও রাজনীতি গড়ে তুলেন আর এর প্রেক্ষাপটে নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল- জামাত ও মুসলিম লীগের মত দলগুলো রাজনীতিতে ফিরে আসে।
মূলতঃ মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমান নিজেও যে জয়বাংলা স্লোগান দিয়েছিলেন,সেই স্লোগানকে কবর দেন। আপনি রাজনীতি বুঝলে জিয়াউর রহমানের এই কর্মটি বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয়।
তবে মুক্তিযুদ্ধের প্রতিপক্ষ পাক হানাদার ও এদেশীয় দোসরগনের গাত্রদাহ তখনও হতো এখন হয়।
ধন্যবাদ।।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:১৮
132111
ডাক্তার রিফাত লিখেছেন : মাহি,আপনি বাংলাদেশী নাকি বাঙালী?নিজেকে যদি বাংলাদেশী ভাবেন তাহলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলতে সমস্যা কি ?আর যদি নিজেকে বাঙালী ভাবেন তাহলে কলকাতার দাদাবাবুদেরও 'জয় বাংলা' বৃত্তে আবদ্দ করে ফেলেন।জিয়াউর রহমান শেখ মুজিবের বাকশাল থেকে আপনাকে গনতন্ত্র ফিরিয়ে দিয়েছে বলেই আজকে আপনি স্বাধীন ভাবে মত দিতে পারছেন।না হয়,বাকশালীদের জোঁহুকুমেই আপনি সাঙ্গ হয়ে যেতেন।
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:০৯
132131
মহি১১মাসুম লিখেছেন : ডাক্তার রিফাত ভাই আপনার প্রশ্নের জবাবে বলছি আমি বাঙ্গালী এবং জাতীয়তায়তায়-বাংলাদেশী। যা বর্তমানে সংবিধান স্বীকৃত। আপনি যখন স্বাধীনতা যুদ্ধের উজ্জিবনী স্লোগান জয়বাংলাকে সংবিধান থেকে সরিয়ে পাকিস্থান জিন্দাবাদ আদলে বাংলাদেশ জিন্দাবাদকে নিয়ে আসবেন,তখন এর অন্তর্নিহিত মর্ম আপনি বুঝবেন না, তা আমি মনে করি না। রাজনৈতিক আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে বাকশাল শাসনের অবসান বাংলাদেশে ঘটতোই। কিন্তু অরাজনৈতিক হত্যাযজ্ঞের মাধ্যমে বাকশালের অবসান গ্রহনযোগ্য কী?
জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধোত্তর স্বাধীন বাংলাদেশে নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল(মুক্তিযুদ্ধের/স্বাধীনতার বিরুদ্ধ শক্তি) জামাত মুসলিম লীগ নেজামী ইসলামকেও ফিরিয়ে আনেন বাকশালে নিষিদ্ধ দল গুলোর সাথে একই মোড়কে, এর উদ্দেশ্যটা আপনি যৌক্তিক মনে করবেন কী?
ধন্যবাদ।
২২
178269
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০২:৪৮
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : জয় বাংলা মানে কি ?বাংলাদেশে যদি দেশপ্রেমিক সরকার থাকত আজ আরফাত জেলে থাকার কথা ছিল ,একজন মুক্তিযোদ্ধার সাথে বেয়াদবি করার কারণে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:২১
131291
মহি১১মাসুম লিখেছেন : প্রবাসী ভাই আপনার আবেগের সাথে সহমত পোষন করছি। কিন্তু আরাফাতের এই বক্তব্যের দায়ে জেল জরিমানা দেশীয় আইনে নেই।
ধন্যবাদ।।
২৩
178419
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:২৬
অজানা পথিক লিখেছেন : জয় বাংলা এখন সুবিধাবাদ, সন্ত্রাস এবং যাবতীয় রাজণৈতিক অপরাধকর্ম সাধনের শ্লেগানে পরিনত হয়েছে
২৪
178423
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৩৩
অজানা পথিক লিখেছেন : আগে জয় বাংলা শ্লোগান দিলে পাকিস্তানিরা ভয়ে ব্যারাকে ঢুকে যেত। এখন জয় বাংলা শুনলে ছাত্রলীগের লুটপাট কারীরা আসছে মনে করে সবাই দোকান পাট বন্ধ করে তালা মেরে পালিয়ে যায়। আগে বিশ্ববিদ্যালয়ে জয় বাংলা উচ্চারণ শুনলে ছাত্রীরা পর্যন্ত বুকে সাহস নিয়ে রাস্তায় নামত। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে জয় বাংলা শুনলে ছাত্রীরা ছাতলীগের ভয়ে যৌন হেফাজতের লক্ষ্যে হোষ্টেলে ঢুকে পড়ে। জয় বাংলা বলে ছাত্রলীগ মসজিদ মন্দিরে হামলা সহ চুরি, ডাকাতি, খুন, খারাবী, ধর্ষন, দখল সহ কোন পবিত্র কাজটি তারা বাকি রেখেছে। এই কারণে বর্তমান যুগের মানুষ জয় বাংলাকে আলিঙ্গন তো দুরের কথা, উল্টো আলিঙ্গনের ভয়ে পালাতে থাকে।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৩৪
131487
অজানা পথিক লিখেছেন : http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1663/bibek/38287#128670
২৫
181016
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:২৪
মুমতাহিনা তাজরি লিখেছেন : ধন্যবাদ
২৬
189957
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:২৪
সায়েম খান লিখেছেন : ভালো লাগলো পিলাচ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File