৭১ এর ২৫ মার্চ এ আক্রমন পরবর্তীতে প্রতিহত প্রতিরোধের মাধ্যমে ১৬ ডিসেম্বর। রাজীব হত্যাকান্ড ও অতঃপর কি ?

লিখেছেন লিখেছেন মহি১১মাসুম ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ০২:৫৬:২০ রাত

















৭১ এর ২৫ মার্চ কালো রাত্রিতে পাকহানাদার বাহিনী আক্রমন করে মুক্তিকামী নিরীহ ছাত্র জনতার উপর। পরবর্তীতে মুক্তিকামী ছাত্র জনতার প্রতিরোধ ও সশস্র সংগ্রামের মাধ্যমে ১৬ ডিসেম্বরে চূড়ান্ত বিজয় আসে।

দুঃখজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার ৪১ বৎসর পরও ওদের এদেশীয় দোসড়দের বিচার আমরা করতে পারিনি। বিচারকে নস্যাৎ করার জন্য ঐ ৭১ এর দোসড়রা তৎপর ও গৃহযুদ্ধের হুমকি দিয়েছেন।

আবার মুক্তিযুদ্ধের আকাংখাকে ধারন করে পাকহানাদার বাহিনীর দোসড়দের শাস্তি সুনিশ্চিত ও মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ বিনির্মাণে শাহবাগের নবজাগরণ মঞ্চের তরুণরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।

এ নিয়ে উত্তেজনা উৎকন্ঠা সারাদেশ জুড়ে।


সরকার শান্তি শৃংখলা বাহিনীর মাধ্যমে জামাত শিবিরের ট্রাইব্যুনাল বিরুদ্ধ কর্মসূচী মোকাবেলায় তৎপর। সরকারের পুলিশ বাহিনী ও রাজনৈতিক দলের মধ্যে সংঘর্ষ হামলা ও পাল্টা হামলা দেখে জনগণ অভ্যস্ত।

কিন্তু গণজাগরণ মঞ্চের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের কর্মী রাজীবের খুন পাল্টে দিয়েছে গনজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনের ধারাকে। রাজীবের খুনের জন্য জামাত শিবিরকে অভিযুক্ত করছেন গণজাগরণ মঞ্চের নেতৃত্ব।

গনজাগরণ মঞ্চ এখন থেকে জামাত শিবিরের সব ধরনের কর্মসূচী সরাসরি মোকাবেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

কেউ কেউ বলছেন রাজীবের হত্যা ও ২৫ মার্চ কালো রাত্রির হত্যাকান্ড একই সূত্রে গাঁথা।

আবার কেউ কেউ বলছেন ১৪ ডিসেম্বরের হত্যাকান্ড ও রাজীবের হত্যা একই সূত্রে গাঁথা।

তাই গনজাগরণ মঞ্চ ১৬ ডিসেম্বরের নিউ ভারশন ঘটাবার সংগ্রামে নামছে আগামী দিন থেকে।

আপনি নামবেন কি ??-বিজয়ের নিউ ভারশনের সংগ্রামে ।

বিষয়: রাজনীতি

১৮৩০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File