অন্যরকম একটি ঈদ স্মৃতি

লিখেছেন লিখেছেন নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা ১৪ অক্টোবর, ২০১৪, ০৩:৩০:৫৩ দুপুর

মা বাবার যুগলবন্দী পথচলার ধারাবাহিকতায় জীবনের নিয়মেই জীবন তরীর নাওটা ধীরে ধীরে ভরাট হয়ে আসে। প্রায়শই ভাবি কোথায় ছিলাম? কোথায় এলাম? একসময় আম তেঁতুলের ভর্তা নিয়ে হাতাহাতি, কাড়াকাড়ি করে খাওয়া ভাইবোনরা সবাই আজ পরস্পর হতে কত দূরে.....জীবনের জোয়ার ভাটার টানে টালমাটাল সময়ে হাফ ডজন ভাই বোনের এক জোড়া ছিটকে গেছি স্বদেশ ছেড়ে। বাকীদের ও বিভিন্ন বিভাগীয় শহরের দূরত্ব ডিঙ্গিয়ে সময় হয়ে উঠেনা প্রিয়জনদের সান্নিধ্যের।অথচ নীল চাঁদোয়া আকাশটা আর চিরচেনা চাঁদ, সূর্যটা তো প্রতিদিন তার বুকের মাঝে লুকিয়ে রাখা অগুনতি স্মৃতির পসরা নিয়ে কাছের দূরের সবার কাছেই থাকে সমান ভাবে দৃশ্যমান।

প্রিয়জনদের কাছে না পাওয়ার বেদনা অনেক বেশী বুকে বাজে প্রিয় কোন দিনে। তাই ছোটভাইয়া এবার দেশে যাবার প্ল্যান করল ঠিক ঈদুল ফিতরের ঈদকে সামনে রেখে। পরিকল্পনামত আমার দেশে যাবার ঠিক দু'দিনের মাথায় ভাইয়া ও স্বস্ত্রীক দেশে পৌঁছে গেল।ইচ্ছে সব ভাইবোন ছোটবেলার মত একসাথে ঈদ করবো।।মেঝ আপুর মেয়ের বিয়ের যোগাড়যন্ত্রের ফলে ব্যস্ততা দেখিয়ে না আসার অজুহাত আমরা তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিলাম। মুখে দক্ষ চালিয়াতের ভান ধরে আমি আর ছোট ভাইয়া বললাম, আমরা যেহেতু মুসাফির। তাই পেটে ভাতের নিশ্চয়তা দিলেই আমি আর ছোট ভাইয়া বিয়ে বাড়ির সমস্ত কাজে ফুলটাইম মজুরি খাটতে রাজি। এদিকে নতুন জামাই ছোট মামা আর ছোট খালামণির কাছে অতিরিক্ত ভালোমানুষী দেখাতে বউকে তিনদিন আগেই প্লেনে পাঠিয়ে দিল। মেয়েটিকে আলহামদুলিল্লাহ মহান প্রভু এই বয়সেই বিয়ে ছাড়া ও মাতৃত্বের গুরু দায়িত্বের ভার দিয়ে দিয়েছেন। কষ্ট লাগলেও হাস্যকর ব্যাপার হল, যে যানজট এড়াতে জার্নি বাই বাস না হয়ে জার্নি বাই প্লেন হল ব্যাপারটা কিন্তু হয়ে গেল যে কপাল সে মাথার মতই। অর্থাৎ কিনা সেই প্লেন ডিলে হয়ে সর্ব সাকুল্যে ৫/৬ ঘন্টার ধকল সেরে মেয়েটি যখন বাসায় ফিরলো তখন সে পুরো শয্যাশায়ী। হায়রে বাংলাদেশ...

চার জায়গা হতে ৬জন ভাই বোন সব জড়ো হলাম ঈদের দিন সকালে আম্মার বাসায়। ছোট ভাইয়ার শত কড়াকড়ি স্বত্তে কাকডাকা ভোরে হাজিরার খাতায় লেট তো হলই। ওমা সবার বাচ্চাকাচ্চা জড়ো হয়ে দেখি রীতিমত ভাম্যমান চাঁদাবাজ কমিটি গড়ে তুললো। উদ্দেশ্য ঈদ মানি খসানো। ভাগ্যিস ইতিমধ্যে সবাই ব্যাংকার ছোট দুলাভাইর কাছ হতে নতুন টাকা সংগ্রহ করে নিয়েছে। গ্রাহকের লিস্ট লম্বা হওয়াতে ছোট দুলাভাই যখন টাকা দিতে টালবাহানা করছিলো তখন সবাই বললাম- আমরা কিন্তু তোমাদের ব্যংকের আইনসম্মত গ্রাহক। সুতরাং ...

আমার, ভাইয়া ও আপুদের মিলিয়ে প্রায় ১৫ জনের এই চাঁদাবাজ দলকে আমিই প্রথম ঈদমানি দিয়ে চাঁদা চাওয়ার বৈধতা দিলাম। এর মধ্যে ছোট ভাইয়া দুষ্টটা ছোটদের একজনের হাতের ফাঁক দিয়ে নিচু হয়ে লাইনে হাত বাড়িয়ে দিল। আমি অনুসন্ধিৎসু চোখে তাকিয়ে বললাম- এই আমার হিসেবের বাইরে একজন গ্রহীতা সংখ্যা বাড়লো কি করে। বাচ্চারা এবার হেসে উঠলো এক সঙ্গে। বলল- আম্মু, এটা ছোট মামার হাত। এরপর টাকা বিতরণের পালা ছোট ভাইয়ার। বাচ্চারা আবার যেয়ে ওর কাছে লাইন ধরলো। ভাইয়া পাশের রুম হতে ঘোষণা করলো - টাকা গ্রহনে ইচ্ছুক ব্যক্তিদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আমার লিস্ট অনুযায়ী এখনো একজন গ্রহীতা এসে পৌঁছায়নি। তাকে তাড়াতাড়ি আসতে অনুরোধ করা যাচ্ছে। বাচ্চারা সবাই সবাইকে গুণে বললো - মামা, আমরা সবাই আছি। ছোট ভাইয়া তখন আমাকে টেনে লাইনের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়ে বললো- এটাতো আসল ফকির। আমি আমতা আমতা করে বললাম- এই না না। আমি তো বড় হয়ে গেছি। আমার ঈদ মানি লাগবেনা। ভাইয়া তখন হাসতে হাসতে বললো- কিন্তু আমার কাছে তো তুই ছোটই। সুতরাং বুঝতেই পারছেন পাঠক এই সুযোগে নগদ কিছু টাকা আমার হস্তগত হল।

এবার বড় ভাইয়ার পালা। ওমা আলহামদুলিল্লাহ আজকের দিনটা আমার জন্য সত্যিই শুভ। এবারো গ্রাহকের তালিকায় আমার নাম। আর একবার অর্থ যোগ। এরপর দেখি মেঝআপু আমাকে খুঁজছে। বললেন- এই তোর টাকাটা এখনো নিলিনা। আমি লজ্জা লজ্জা মুখ করে বললাম- আপু, আমি তো বড় হয়ে গেছি। আপু কপট রাগ দেখিয়ে বলল- হু আমার জানা আছে তুই যে কত বড় হয়ে গেসিছ। ধর, ধর।এর পর আব্বু- আম্মুর পক্ষ হতে ভাইয়া ,ভাবী, আপু, দুলাভাই আমার উনি, বাচ্চারা সবার আর এক পশলা অর্থ যোগ হল। এভাবে একাধিক বার অর্থ প্রাপ্তি হল।

একটু পর বড় ভাইয়া দেখি বললেন- এই সবাই এসো। অর্থ বিতরণের পালা শেষ। এবার বস্ত্র বিতরণ। আমি ভাবলাম ভাইয়া বুঝি মজা করছেন। আমি আব্বার পাশে বসেই রইলাম। তখন ছোট আপু খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে বলল- এই আয় না। বড় ভাইয়া ডাকছে। ওমা এযে দেখি সত্যিই বস্ত্র বিতরণ। আমাদের সব বোন ও ছোট ভাবীকে থ্রীপিস তুলে দেয়া হল। সেই সাথে হোম টেক্সটাইলের বেড়শিট। ব্যগটা যে বয়ে আনাই মুশকিল হয়ে গেল। আমার খুঁতখুঁতে স্বভাবের জন্য একাধিক কালার দেখাতে গিয়ে আমার ভাগে বেড়শিট বেশি পড়ে গেল। বড় ভাইয়া দুষ্টমি করে বলল- ওকি তুমি সব গুলোই বাগিয়ে নিচ্ছ যে? ছোট আপু আমার হয়ে ওকালতি করে বলল- বুঝলেন না? জিনিস যার হাতে যায় তার।

বড় আপুর বড় ছোলেটা ঈদ মানি দিতে সব বিশ টাকার নোট করে এনেছিল। ওর কাছে বাচ্চারা যে চায় তাকে একটি করে নোট দেয়। বাচ্চাদের তো সেই টাকার অংককে আমাদের বড়দের মানে আনতে গলধঘর্ম অবস্থা। আমার ছোট মেয়েটি এখনো টাকা ভালো চেনেনা। ও বার বার যেয়ে ভাইয়ের কাছ হতে একটি করে বিশ টাকার নোট নিয়ে আসে। এভাবে মনে হয় প্রায় ১২০ টাকা খসিয়েছে সর্ব সাকুল্যে। কিন্তু ওর এখনো ধারণা সবচেয়ে বেশী টাকা ওকে ভাইয়াই দিয়েছে। যেহেতু নোটের পরিমাণ ছিল বেশী। আর বাচ্চাদের মধ্যে বড়গুলো ওর ফাঁকিবাজি ধরতে পেরে রেগে বললো- ভাইয়া, তুমি এত কিপ্টে বলেই তোমার এখনো বিয়ে হচ্ছে না।

বিকেলে সবাই মিলে চলে গেলাম সমুদ্র সৈকতে।কতদিন পর আবার সেই চিরচেনা সাগরের কাছাকাছি! মনে হল কত অব্যক্ত কথা জমে আছে শুনবার ,শোনাবার। সবুজের পেলবতামাখা গাছপালা আর দিগন্তে সাগরের বুকে ঝুঁকে এসে আকাশের গোপন কানাকানি দৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়িয়ে দিল। স্রষ্টার শুকরিয়ার নতজানু হয়ে মনে মনে বললাম- তোমরা আল্লাহর কোন কোন নিয়ামত করবে অস্বীকার।

সম্মানিত পাঠক, সেদিন আমি সর্বসাকুল্যে দশ হাজার টাকা ‌ঈদ মানি পেয়েছিলাম। বাচ্চারা এক একজন প্রায় আট হাজার করে। আলহামদুলিল্লাহ একদিনের ইনকাম মন্দ নয়। কি বলেন?

আমি আল্লাহর পথে দানের উপর বইটি লিখতে গিয়ে বুঝেছি টাকা পয়সা এক পথে বান্দার কাছে আসবে। আর অন্যপথে তা বেরিয়ে যাবে সৃষ্টির কল্যাণে। তাই এবারের ঈদুল আযহার ঈদের আগে বাচ্চাদের বললাম- আমি আমার ঈদ মানি হতে একটি কুরবানি দেবার নিয়ত করেছি অসহায় দুস্থদের জন্য। তোমাদের তো বেশ কিছু ঈদ মানি জমা আছে। সেখান হতে যাদের কিছু নে‌ই তাদের জন্য কি কিছু দেবে? আলহামদুলিল্লাহ বাচ্চারা বলল- মা, সবগুলো টাকাই দিয়ে দাও। আমি তখন ভাগ করে ওদের তিনজনের টাকা হতে দুস্থদের জন্য একটি কুরবাণীর টাকা দিলাম। আর কিছু রাখলাম প্যলেস্টাইনের জন্য। রিয়া আল্লাহ পছন্দ করেন না। তবে আল্লাহ অন্তরযামী। শুধু প্রাপ্তি নয়। দেবার মাঝে ও যে সুখ রয়েছে সে অনুভূতিটি শেয়ার করার জন্যই শুধু লিখলাম। আর মা হিসেবে আমি একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ মনে করি। আমিহীন সময়ের কোন এক বাঁকে যখন ইনশাআল্লাহ আমার বাচ্চারা বড় হবে তখন আজকের দিনের এই স্মৃতি সেদিনও তাদেরকেও দানশীলতার পথ নির্দেশ করবে।

বিষয়: বিবিধ

১৮৯৯ বার পঠিত, ৬৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

274279
১৪ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৯
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : আপনার ঈদ তো বেশ মজা করে কাঠিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ।
িঈদ মানির খরছের যে হিসাব দিয়েছেন - তা রিয়া হবে কেন। এটা ছিল জরুরী।
আমাদের সবাই এই দায়িত্বটা পালন করতে পারলে সমাজের চেহারা ভিন্ন হত।
আপনাকে - আপনার উনাকে সহ সবাইকে ঈদ মোবারক।
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:১৪
218719
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ।২/৩ ঘন্টা লেগে থেকে অবশেষে ব্লগে ঢুকতে পারলাম। অনেক ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্যরে জন্য।
274288
১৪ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:১৭
রাইয়ান লিখেছেন : মাশা আল্লাহ ! অসাধারণ গুণবতী মায়ের যোগ্য মিষ্টি সোনা বাচ্চারা ! দুস্থদের জন্য কোরবানী ..... আল্লাহ আপনাদের কুরবানী ও বিশুদ্ধ নিয়তগুলো কবুল করে নিন !

আপনাদের ভাইবোনদের কড়চা পড়ছিলাম মজা করে। ভাই বোনেরা একসাথে হলে যে আনন্দের পরিবেশ সৃষ্টি হয় , এই সুখানুভুতি অন্য কাউকে বলে বোঝানো যাবেনা। আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে আপনাদের এই বন্ধনকে অটুট রাখুন....
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:১৫
218720
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : মন্তব্য লিখতে সমস্যা হচ্ছে। অনেক ধন্যবাদ বোন।
274289
১৪ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:১৭
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩০
218723
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : অনেক শুভ কামনা রইলো।
274296
১৪ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৭
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : সুন্দর ঈদ কাটিয়েছেন ও বড় ভালো একটি কাজ করেছেন! আল্লাহ কবুল করুন!
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩০
218724
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : অনেক শুকরিয়া বোন।
274302
১৪ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫২
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

একটানেই পড়েছি- হিংসা হচ্ছে খুউব..

আমরা দু-হালি ভাইবোন আম্মার ইন্তেকালের পরে আর একত্রিত হতে পারিনি

এমনই হোক বাংলাদেশের সকল পরিবার

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, জাযাকিল্লাহ
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩১
218725
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।
274304
১৪ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৩
ইবনে হাসেম লিখেছেন : এদিকে নতুন জামাই ছোট মামা আর ছোট খালামণির কাছে অতিরিক্ত ভালোমানুষী দেখাতে বউকে তিনদিন আগেই প্লেনে পাঠিয়ে দিল। মেয়েটিকে আলহামদুলিল্লাহ মহান প্রভু এই বয়সেই বিয়ে ছাড়া ও মাতৃত্বের গুরু দায়িত্বের ভার দিয়ে দিয়েছেন। কষ্ট লাগলেও হাস্যকর ব্যাপার হল, যে যানজট এড়াতে জার্নি বাই বাস না হয়ে জার্নি বাই প্লেন হল ব্যাপারটা কিন্তু হয়ে গেল যে কপাল সে মাথার মতই।"
যে স্থানটি বুঝতে বেশ মাথা ঘামাতে হয়, সেটাই কোট করে দিলাম। অনেক মাথা ঘামিয়ে বুঝলাম যে, মেয়েটার বিয়ে আগেই হয়েছে, এখন সবার উপস্থিতিতে, ফাংশান হবে, তাই না আপু? আর জামাইবাবু ঢাকা থেকে প্লেনে তুলে দিয়েছে তাই না?
১৪ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:৪৮
218392
নাসরিন লিখেছেন : ভাই, ঈদ নিয়ে আপনার একটা লেখা দেখলাম, সেটা গেল কই?
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩২
218726
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : ঠিক বুঝেছেন ভাই। ভাবী কেমন আছেন?
274330
১৪ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৩
আবু জারীর লিখেছেন : অনেকেই আছে প্রাপ্তির চেয়ে প্রদান বেশী আনন্দিত হয়। আমার বড় বাচ্চাটা ঠিক তেমন একজন। ওর আম্মুর কাছ থেকে আইসক্রিম খাওয়ার জন্য টাকা নিয়ে দোকানে যাওয়ার পথে ভিক্ষুককে পুর টাকাটাই দিয়ে তৃপ্তির সাথে বাসায় চলে আসে! ওর আম্মু আমার কাছে বিচার, দেয় আর আমি বাহবা দেই।

আল্লাহ্‌ আপনার বর্তমানেই আপনার সন্তান্দের দ্বারা আপনার চক্ষু শীতল করুন সেই দোয়া করি।

অবশ্য আপনার চক্ষু শীতল হলে দুলাভাইর চক্ষুযে হিম শীতল হবে তাতে কোন সন্দেহ নাই। এমন কথয় কেউ লজ্জা পায়কিনা তাই বললাম না।
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩৪
218727
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ নেক দোয়ার জন্য ভাই। বোনকে খুব কিপ্টে মনে হয় সেজন্য না জানিয়েই চলে যান তাইনা?
274358
১৪ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৮
সালমা লিখেছেন : সালাম আপু,আপনার অন্যরকম একটি ঈদ স্মৃতি পড়ে খুব ভাল লাগল , অনেক বছর হলো আমরা ও এক সাথে পরিবারের সবাই মিলে ঈদ করি না। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন।
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩৪
218728
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : ভালো আছেন আপা? পরিবারের সবার জন্য অনেক শুভ কামনা রইলো।
274407
১৪ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৯:১০
আফরা লিখেছেন : আপু আপনার অন্যরকম একটি ঈদ স্মৃতি পড়ে খুব ভাল লাগল অনেক ধন্যবাদ আপু আপনাকে। আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুন।
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩৬
218729
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : সরি আপু আমার ব্লগে ঢুকতে ইদানিং এত সমস্যা হচ্ছে তাই খুব খুব ইচ্ছে থাকার পর ও তোমার লিখাটি এখনো পড়া হল না। ভালো থেক। অনেক দোয়া রইলো।
১০
274445
১৪ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৫৫
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আমি কতই না দুর্ভাগ্যবান!! আমাকে এবার ঈদে কেউ একটা টাকাও দেয়নাই!!!!

আমরাও যেন আপনার ঈদের দিনে্র অংশিদার হলাম।
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩৬
218730
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : আমার মত পরিবারের ছোট সদস্য হয়ে যান তাহলে ভাগ্য খুলে যাবে।
১১
274448
১৪ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:০০
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ.. ... অনেক দিন পর আপনার লেখা পড়লাম। বেশ মজা পেয়েছি ঈদমানি, বস্ত্র বিতরন কর্মসুচী দেখে.... Big Grin Bee

শেষের প্যারাটা পড়ে এক অন্যরকম অনুভুতি হলো। দোআ করি আপনার সন্তানদের জন্য যেন গরীব অসহায়দের পাশে থাকতে পারে সবসময়। আমার জন্যও দোআ করবেন আপু। Good Luck Good Luck
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩৭
218731
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। আল্লাহ যেন আপনার নেক দোয়া কবুল করে নেন।
১২
274473
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:০৩
তারাচাঁদ লিখেছেন : রিয়া নয় ভগ্নি, এটা অন্যের জন্য পথনির্দেশনা ।
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩৭
218732
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১৩
274491
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০২:৩০
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : ভালো লাগলো
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩৮
218733
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : ধন্যবাদ। কেমন আছেন?
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০২:৫৭
219395
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : আপু ব্যাস্ত থাকি বলে ব্লগে সময় দিতে পারিনা
১৪
274496
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৩:০৭
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ! ইশ! কি এক আনন্দঘন পরিবেশে সব্বাইকে নিয়ে চমৎকার ঈদ করলেন! কতোদিন এভাবে ঈদ করা হয় না! Crying

ঈদ মানি এবনহ বস্ত্র বিতরন প্রজেক্ট পড়ে খুব ভালো লাগলো, টারচাইতে ভালো লাগলো আপনাদের করা কোরাবানী! আল্লাহ এই আমালগুলোকে কবুল করে নিন! আমীন! [-
o<

স্টিকি পোস্টে অ ভি ন ন্দ ন Rose Rose Rose


১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩৯
218734
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : এত সুন্দর গোলাপ গুলো দেখে ব্লগে ঢুকতে এত ঘন্টার হয়রানির দুঃখ কিছুটা কম লাগছে।অনেক ধন্যবাদ আপুনি।
১৫
274498
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৩:১৩
নাসরিন লিখেছেন : স্টিকি পোস্টে অ ভি ন ন্দ ন
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩৯
218735
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : আপনাকে ও ধন্যবাদ।
১৬
274542
১৫ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৮:৫৬
সায়েম আহমেদ লিখেছেন : ভালো লাগলো
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪০
218736
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : ধন্যবাদ।
১৭
274574
১৫ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
দ্য স্লেভ লিখেছেন : আমি আল্লাহর পথে দানের উপর বইটি লিখতে গিয়ে বুঝেছি টাকা পয়সা এক পথে বান্দার কাছে আসবে। আর অন্যপথে তা বেরিয়ে যাবে সৃষ্টির কল্যাণে। তাই এবারের ঈদুল আযহার ঈদের আগে বাচ্চাদের বললাম- আমি আমার ঈদ মানি হতে একটি কুরবানি দেবার নিয়ত করেছি অসহায় দুস্থদের জন্য। তোমাদের তো বেশ কিছু ঈদ মানি জমা আছে। সেখান হতে যাদের কিছু নে‌ই তাদের জন্য কি কিছু দেবে? আলহামদুলিল্লাহ বাচ্চারা বলল- মা, সবগুলো টাকাই দিয়ে দাও। আমি তখন ভাগ করে ওদের তিনজনের টাকা হতে দুস্থদের জন্য একটি কুরবাণীর টাকা দিলাম। আর কিছু রাখলাম প্যলেস্টাইনের জন্য। রিয়া আল্লাহ পছন্দ করেন না। তবে আল্লাহ অন্তরযামী। শুধু প্রাপ্তি নয়। দেবার মাঝে ও যে সুখ রয়েছে সে অনুভূতিটি শেয়ার করার জন্যই শুধু লিখলাম।


কি যে ভাল লাগল দারুন ঈদটি কাটানোর কথা শুনে। মনে হচ্চিল আমিও সেখানে থেকে উপভোগ করছিলাম। আল্লাহ আপনার ও পরিবারের ও সমস্ত স্বজনদের উপর সর্বদা রহম করুন
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪০
218737
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : শুকরিয়া ভাই। অনেক ধন্যবাদ দোয়ার জন্য।
১৮
274638
১৫ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:০১
নিরবে লিখেছেন : খুব ভালো লাগলো আপু। ইস... আমার ঈদটা যদি এরকম হতো...

আলহামদুলিল্লাহ ।
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪১
218739
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : আরে আপনি তো এখনো দেখি বেবী! অপেক্ষা করুন এই দিন দিন নয় আরো দিন আছে।
১৯
274654
১৫ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:৩৪
প্রবাসী আশরাফ লিখেছেন : মুগ্ধতার সাথে পড়লাম আপনাদের ভাই-বোনদের আত্বিক মিল ও বাচ্চাদের চাঁদাবাজির মজার কান্ড। সবার জন্য দোয়া রইলো।
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪২
218740
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : শুকরিয়া ভাই আল্লাহ আপনার উপর রহম করুন।
২০
274701
১৫ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৮
শেখের পোলা লিখেছেন : " আমিহীন সময়ের কোন এক বাঁকে যখন ইনশাআল্লাহ আমার বাচ্চারা বড় হবে তখন আজকের দিনের এই স্মৃতি সেদিনও তাদেরকেও দানশীলতার পথ নির্দেশ করবে।"
আপনার এই উদ্দশ্যটি সফল হোক আর আমাদের এ পারিবারিক বন্ধনটি অটুট থাকুক এই কামনা করি৷
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪২
218741
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ ভাই।
২১
274728
১৫ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৫
বাজলবী লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো জাযাকাল্লাহ খাইর।
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪২
218742
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাই।
২২
274735
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৯:০৮
আবু ফারিহা লিখেছেন : দারুন লাগলো অাপু্। অাসলে ঈদ মানির অানন্দটাই অালাদা। তবে এখন অার পাইনা কারো কাছ থেকে। যে কয়বার ঈদে দেশে গিয়েছিলাম দেওয়ার মাঝেই অানন্দ খুজে নিতে হয়েছে। ধন্যাবদ।
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪৪
218743
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : আহারে ...হয়তো ছোট বেলা বেশী পেয়ে গেছেন। থাক মন খারাপ করবেন না। দেবার সুখটা কিন্তু বেশী।
২৩
274754
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:২৬
শিশির ভেজা ভোর লিখেছেন : আপনার এই দানকে আল্লাহ কবুল করুন আমিন। Praying Praying
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪৫
218744
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করে নিন। অনেক ধন্যবাদ ।
২৪
274784
১৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:৫৩
সালসাবীল_২৫০০ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম !
দির্ঘদিন পর ব্লগে আসলাম, এসেই আপনার এই চমৎকার লেখাটি পড়লাম। অনেক ভাল লেগেছে!
ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার লেখাটির জন্য ।
(দোয়ার দরখাস্ত রইল)
১৬ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৪
218913
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : কেমন আছেন? লিখা ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ। অনেক দোয়া ও শুভ কামনা রইলো। আমার জন্য ও দোয়া করবেন।
২৫
274826
১৬ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৬:০০
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : মাশাল্লাহ! ঈদের আনন্দ উপভোগ করার পাশাপাশি, এই আনন্দকে ভাগাভাগি করে নেয়ার শিক্ষাটাও দেয়া হয়ে গেল বাচ্চাদের Happy চমৎকার! Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up Rose Rose Rose
১৬ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৫
218914
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : ওহ আপা ভালো আছেন তো? অনেক ধন্যবাদ আপা।
১৭ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৬:১৬
219116
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আছি আলহামদুলিল্লাহ Happy আমাদের বাড়ীতে সবার বিয়ে শেষ। তাই মহাফূর্তিতে আছি <:-P আপনার কি খবর?
২৬
274837
১৬ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৬:৫৩
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : পরিবারের প্রিয়জনদের কাছে পাওয়ার যে আনন্দ তা বলে বুঝানো সম্ভব নয়। প্রবাসে থাকা আমাদের প্রায় সকলের জীবনটা মনে হয় একই রকম। আপনাদের আনন্দের মুহূর্তগুলোও অনুভব করলাম। সবাই এমন করে ভাবলে দেশের চেহারা পাল্টে যেত। খুব ভাল লাগল আপু। আল্লাহ্‌ আপনাদের উদ্দেশ্য এবং বাচ্চাদের কাজ গুলোকে কবুল করে নিন। Praying Rose Good Luck Good Luck
১৬ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৬
218915
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৭
274871
১৬ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১০:২৭
আমজনতার কথা লিখেছেন : পরিবারের ছোটদের অনেক সুবিধা। মেয়ে হলে তো কথাই নেই। হাহাহা। ঈদ মোবারক।
১৬ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৭
218917
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : নজর দেবেন না কিন্তু। বাসী ঈদ মোবারক।
২৮
274878
১৬ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:০২
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : খুব ভালো লাগলো। +
১৬ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৭
218918
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাই।
২৯
274909
১৬ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : সুন্দর অনুভুতি পড়ে খুব ভাল লাগল। বহু বছর ধরে দেশে ঈদ করা হয়না। তাই আমাদের সন্তানেরাও বুঝতে পারেনা ঈদের আনন্দ কেমন। তবে আমি এখনও খুব মিস করি ঈদের আনন্দ গুলো।

দেশে আমার চাকুরী জীবনের পুরো বোনাসের টাকাটাই, আত্মীয় অনাত্মীয়কে পোষা্ক ও নানাবিধ জিনিষ কিনে দেবার পিছনে ব্যয় করতাম। সবার আনন্দ দেখে খুবই উৎফুল্ল হতাম........ আপনার সুন্দর লেখাটির জন্য আবারো অনেক ধন্যবাদ
১৬ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০৩:১২
218921
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : আসলে প্রবাসী জীবনে আমাদের সন্তানরা অনেক কিছু হতেই বঞ্চিত হয়। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আমি আছি এক বিপদে গুগুল দিয়ে ঢোকার কারণে লিখার প্রতিটি শব্দই ভেঙ্গে যাচ্ছে। কি যে লিখছি নিজে ও বুঝতে পারছিনা। আর ইন্টারনেট এক্ষপ্লোরার দিয়ে ঢুকতেই পারছিনা ব্লগে।
১৬ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৫:২৮
218971
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আপনি সোলায়মান লিপি ও ভিন্দ্রা নামক দুটো ফন্ট পুনারায় ইনষ্টল করুন এবং কম্পিউটার রি-ষ্টার্ট দিন, সমাধান হয়ে যেতে পারে। অথবা ফন্ট ফিক্সার নামে একটি টুল আছে সেটা ব্যবহার করতে পারেন।
৩০
274952
১৬ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০৩:০৮
মোবারক লিখেছেন : আপনে যে শহরে থাকেন আমিও সে শহরে থাকি কিন্তু ঈদ এর দাওয়াত পাইনাই।লেখাটি পড়ে ভাল লাগলো।
২০ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:৪৮
220263
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : ওহ তাই আপনি আমার পড়শী? কিন্তু ভাই আমি তো সেই ঈদে দেশে বেড়াতে গিয়েছিলাম।
৩১
285674
১৮ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৪৯
খালেদ সাইফুদ্দিন লিখেছেন : পোষ্টের অনেক পরে লিখাটা পড়লাম।বেশ ভাল লাগল। ২/১ বিষয়ে না বললে হয়না। ১।আপনারা সবাই ঈদী পেলেন কিন্তু আমার ভাই শ্বশুড় বাড়ীর ঈদী থেকে বঞ্চিত হল। ২। আপনার ছোট ভাই (কিপ্টা ভাই ) এখনো অবিবাহিত,বিয়ের দাওয়াতের অপেক্ষায় আছি।ওটা থেকে যেন বঞ্চিত না হই। ৩। আপনার এই ঈদ আনন্দে আমার অবদান আছে(বিমানের টিকেট আমি দিয়েছিলাম)।সুতরাং আপনার ঈদীর একটা অংশ আমার প্রাপ্য। সুন্দর একটি লিখার জন্য অনেক ধন্যবাদ
২৪ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:২৬
231278
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : ওহ আপনি! কেমন আছেন? আরে উনি ওতো ঈদ মানি পেয়েছেনই। আর আমার ছোট ভাইয়া তো অনেক আগেই বিয়ে করেছে। বিয়ের কিউতে দাঁড়িয়ে থাকা লম্বুটা আমার বোনের ছেলে। বিয়ে খেতে চাইলে ঘটকালিতে নেমে যান। আর টিকেটের জন্য ধন্যবাদটা অর্ধেক দিচ্ছি। কেননা আপনার জন্যই তো বাংলাদেশে পুরো একমাস অন্ন ধ্বংসের সৌভাগ্যটা হলনা। অনেক শুভ কামনা রইলো।
৩২
285675
১৮ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৫১
খালেদ সাইফুদ্দিন লিখেছেন : সেই সাথে অনেক শিক্ষণীয় বিষয় ছিল আপনার লিখার শেষ অংশে।
২৪ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:২৭
231279
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File