ভ্রষ্ট!
লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ০৪ নভেম্বর, ২০১৪, ১০:০৮:৫০ রাত
আজ মুণ্ডুহীন দেহের বাকহীন আর্তনাদ দেখে
আমি এতটুকু বিস্মিত হই না। কারণ,
এটি তোমাদেরই ভ্রষ্ট রাজনীতির প্রসব করা
নিষ্ঠুর জারজ সন্তানেরা আমাকে শিখিয়েছে।
আজ যদি কোন অপহৃত নেতাকে হত্যা করে
চব্বিশটা ইঁট বেঁধে গভীর সমুদ্রে ফেলে দেয়,
আমার বিবেক একটি বারের জন্যও প্রশ্ন করেনা। কারণ,
এটি তোমাদেরই ভ্রান্ত রাজনীতির কিলিং স্কোয়াডের
ভয়ংকর হত্যার প্রতিধ্বনি মাত্র।
আজ যখন তোমাদের অন্ধ অনুসারীকে
গুলি করে জীবন্ত আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়,
আমি আশ্চর্য হই না। কারণ,
২৮ শে অক্টোবর লগী-বৈঠার সন্ত্রাসীদের তান্ডবে
রাজপথে জ্যান্ত মানুষের বুকে উল্লাসিত নৃত্য দেখে
আমি বড় পাষণ্ড হয়ে গেছি।
আজ যদি তোমাদের কোন গড ফাদারকে
কেউ গুম করে নর্দমায় ফেলে দেয়/b]
অামি সামান্যতম বিচলিত হইনা। কারণ,
হাজার গুম খূনে তোমাদের নির্বাকতা
আমার বিবেককে স্তব্ধ করে দিয়েছে।
[b]আজ যদি কোন শোকাহত মা
খুন হওয়া সন্তানের বুকের উপর আছড়ে পড়ে
আর্তনাদে ফেটে পড়ে,
আমি পাথর চোখে দেখে হাসি।
কারণ, এ উর্বর ফসলের সোনার বাংলার
সব কাপুরুষ দেশপ্রেমিক আত্মহত্যা করেছে।
তোমাদের প্রহসনের বিচারালয়ের রায়ে
আমি এখন অার নির্বাক চোখের দৃষ্টি ফেলিনা। কারণ,
এটি জাহেলি যুগ থেকে আমদানী করা তোমাদের
উলঙ্গ সভ্যতার নতুন সংস্করণ মাত্র।
জাহান্নামগামী ট্রেনে উপচে পড় ভীড় দেখে
আমার বন্দী বিবেক আজ বড়ই নির্বাক।
কারণ,
[b]যে জাতির গলে রাসুল দিয়েছিল মুকুট
সে জাতি প্রসব করে লাখো জাহেলের নাতি,
নাগিনী যুগিনীকে শাসক বানিয়ে কাঁদে
হারিয়ে প্রভুর দেয়া জশ আর খ্যাতি।
বিষয়: বিবিধ
১৪৪২ বার পঠিত, ৪০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
শিয়াল বলে কুত্তা দায়ী
কুত্তা বলে শিয়াল
মারামারির পরে হলো
বনের রাজা বিড়াল।
পানির ধারে সিংহ গিয়ে
দেখলো নিজের বেশ
হুংকারে দিয়ে উঠলো বলে
কেমনে হলাম শেষ!
কুত্তা বিড়াল সবাই পালায়
পালায় শকুন প্রজা
নিজকে চিনে হলো শেষে
সিংহ বনের রাজা।
সিংহ এখন শৃগাল পালে
কুত্তা বনের রাজা,
মুরগী বিলাই সবাই নেতা
শকুন হলো প্রজা।
নিষ্ঠুর আর নির্মমতার পদভারে
ইথার হয়েছে অনেক ভারী,
নির্যাতিতদের সারি আজ অনকে বড়
সভ্যতায় কেবল পণ্য হয়েছে নারী।
আমার বন্দী বিবেক আজ বড়ই নির্বাক।
ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
আজ আমিও অনেক ক্ষুব্ধ,
চাহি করিতে চিতকার
কার কাছে করিব সে মিনতি
মানুষ আর কুকুর যে হয়েছে একাকার।
আমি এখন মিছিলে যাবো
গগন ফাটিয়ে করিব চিতকার,
স্বাধীনতার নামে পরাধীনতাকে মথিত করে
ফিরিয়ে আনবো হারানো অধিকার।
রাজনীতির মাঝে রাজনীতি ঢুকেছে
দলে দলে গড়েছে মহাজোট,
ভাগাভাগী করে নিতে হবে ক্ষমতা
বেচা-কেনা কিংবা চুরি করে হলেও ভোট।
টিকে থাকতে অস্তিত্বের লড়াইয়ে
নীতি হয়েছে বনবাস,
নীতির লোকেরা দুর্নীতি করে
ডেকে এনেছে সর্বনাশ।
মানুষের মতবাদ পরেছি গলে
ছেড়েছি কোরানের বানী,
রাজত্ব ছেড়ে পুরুষের আসনে
ক্ষমতায় বসিয়েছি নারী।
হাতে পরেছি ছুড়ি এখন
কানেতে পরেছি দুল,
বেকুবের হুশ হবে কি কভূ
বুঝিবে নিজের ভূল?
ফাটাফাটি....
নিঝুম রাতে গাছের ডালে
গায়না কোকিল মধুর গান,
নেই ঘরে আজ মোরগের পাল
হয়নাকো ভোরের আজান।
ভাঙ্গেনা আজ নিদ্রা বধূর
নেইকো গোলাভরা ধান,
লাঙ্গল কাঁধে গায়ের কৃষক
মেঠো পথে গায়না গান।
সুরবিহীন আজ কোকিল আছে
হয়না রিয়াজ গাছডালে,
কৃষক, লাঙ্গল, গরু ছাড়া
চলছে জীবন বেতালে।
মৌছাক ঘিরে নেই আজি মৌ
হয়না মধূ আহরন,
বাগান ভরা ফূল আছে আজ
সুবাস বিহীন ফুলের বন।
আহা! এ কেমন স্বাধীনতা তোমাদের
অনূভুতিতে নেই সম্মান
চোখ বুজে আজ সয়ে যায় কেবলী
হতে দেখেও অপমান।
স্বাধীনতা বুঝি পতাকা উড়ানো
শহীদ স্মৃতিস্তম্বে দেখানো সম্মান,
অধিকার নামে ভোটের বেচাকেনা
স্বৈর-গণতন্ত্রের নাম?
সইতে পারিনাগো বিধাতা
ফেটে গেল বুকের ছাতি,
রক্ষকেরা সব ভক্ষক সেজে
ধুলোয় মিশে দিল সব খ্যাতি।
গর্বে এখন ফেটে পড়িনা
বিজয়ে পাইনা সুখ,
শান্তির নীড় আজ বড় অশান্ত
কোথায় লুকাবো এ মুখ।
বেচাকেনার বাজারে নিজেকে বিকিয়ে
হারাতে বসেছি আজি সব,
নিজের খেয়ে অন্যর গান গাই
খেতাবে ভুষিত হয়েছি - গর্দভ।
স্বাধীনতার নামে পরাধীনতাতেই সুখ
বিবেকের হয়েছে মরণ,
লাশের মিছিল দেখেও আজি
হ্রদয়ে হয়না রক্ত-ক্ষরণ।
"আলকোরানের আহবানে-দ্বীন কায়েমের প্রয়োজনে।
নতুন করে আবার আমি-শপথ নিলাম আজ!
কেউ না করুক আমি করবো কাজ!!!"
মরহুম কবি মতিউর রহমান মল্লিক রহঃ।
তাসের ঘর (32)
লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ১৭ মার্চ ২০১১, সন্ধ্যা ০৭:২১
রুদ্ধ ঘরে বন্দী জীবন
শৃঙ্খলিত এই আমি,
নিত্য কলুর বলদ হয়ে
টানছি জীবনের গ্লানি।
সকাল-সন্ধ্যা রাত-দুপুরে
ব্যস্ত গড়তে এই নগর,
বাঁচার নেশায় নদীর তীরে
খড়ে বানাই আমার ঘর।
আপন মনে বাধিঁ এ ঘর,
খেয়ালীতে যায় বেলা,
নদীর গর্ভে ভাসিয়ে তুমি
ঘর বানাও বাঁশের ভেলা।
ভাঙ্গা গড়ার এই খেলাতে
লড়ছি আমি জীবন ভর,
ক্ষুধার জ্বালায় ঢেউয়ের সাগর
মিটায় খেয়ে তাসের ঘর।
লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ০৩ এপ্রিল ২০১১, বিকেল ০৪:৪৯
কবিতা নয় ছাই হয়েছে
ছাই পেলেই বা মন্দকি,
সভ্যতার এ আবডালে আজ
ছাই নাছে ঐ নর্তকী।
ছাইতে কৃষক ফসল ফলায়
ছাই জ্বলে ঐ চিতাতে,
উনুন জ্বলে ছাই উবে যায়
ছাই ভেসে যায় আকাশে।
ছাইয়ের কবি ছাই কবিতা
ছাই আছে সব সৃষ্টিতে,
ছাইয়ের নামেই নোংরামী সব
ছাই মুছে যায় বৃষ্টিতে।
ছাইয়ের রাজ্য সব মোরা ছাই
প্রলয় শেষে থাকবে ছাই,
ছাইয়ের মাঝেই ছাইয়ের জম্ন
ছাই ছাড়া আজ কিচ্চু নাই।
ছাইতে আজি ফুকুট পদ্ম
ছাই হতে আজ উঠুক বীর,
ছাইয়ের মাঝেই গড়ে উঠকু
মানবতার শান্ত নীড়।
হে মরা মুসলমান-
আজ ঈমান জিন্দা করো,
এক হাতে কোরআন-
অন্য হাতে তরোবারি ধরো
আল্লাহর রজ্জু ধরো-
ঈমানের তেজে প্রতিবাদ করো
হে ঈমানের দাবীদার-
ঈমানের হক্ আদায় করো,
মরো শহীদি মরন-
গাজীর তীব্র গর্জনে মারো....মজুমদার ভাইর কবিতাকে হিংসে করি...
সে কবি আজ বড় নির্বাক,
চারিদিকে কেবলি হাহাকার কান্না
দীর্ঘশ্বাসের অভিব্যক্তি-নিপাত যাক।
নিন্দুকেরা ব্যস্ত বৃন্দা প্রণামে
প্রেমিক মরিয়া নিতে চরণ ধূলি
কাপুরুষ তালিতে খিল খিলিয়ে হাসে
শাসক উড়ায় সত্যাম্বেষীর খূলি।
কি নিদারুণ এ সভ্যতার তন্ত্র
দানবের চাকায় নিত্য পিষ্ঠ,
আপনাকে ভূলে মিছে দৌড়ায়
পশ্চিমে দন্ডায়মান ছায়াময় খ্রীষ্ট।
..... কবি আব্দুল মান্নানের জন্য উৎসর্গীকৃত।
সত্যিই এদের এহেন আচরণে একটুও বিচলিত হইনা। কারণ এদের কাছ থেকে ভাল কিছু পাবো তাও আশাকরি না, শুধু আহত...
আমি এতটুকু বিস্মিত হই না। কারণ,
এটি তোমাদেরই ভ্রষ্ট রাজনীতির প্রসব করা
নিষ্ঠুর জারজ সন্তানেরা আমাকে শিখিয়েছে।
আজ যদি কোন অপহৃত নেতাকে হত্যা করে
চব্বিশটা ইঁট বেঁধে গভীর সমুদ্রে ফেলে দেয়,
আমার বিবেক একটি বারের জন্যও প্রশ্ন করেনা। কারণ,
এটি তোমাদেরই ভ্রান্ত রাজনীতির কিলিং স্কোয়াডের
ভয়ংকর হত্যার প্রতিধ্বনি মাত্র।
আজ যখন তোমাদের অন্ধ অনুসারীকে
গুলি করে জীবন্ত আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়,
আমি আশ্চর্য হই না। কারণ,
২৮ শে অক্টোবর লগী-বৈঠার সন্ত্রাসীদের তান্ডবে
রাজপথে জ্যান্ত মানুষের বুকে উল্লাসিত নৃত্য দেখে
আমি বড় পাষণ্ড হয়ে গেছি।
আজ যদি তোমাদের কোন গড ফাদারকে
কেউ গুম করে নর্দমায় ফেলে দেয়/b]
অামি সামান্যতম বিচলিত হইনা। কারণ,
হাজার গুম খূনে তোমাদের নির্বাকতা
আমার বিবেককে স্তব্ধ করে দিয়েছে।
[b]আজ যদি কোন শোকাহত মা
খুন হওয়া সন্তানের বুকের উপর আছড়ে পড়ে
আর্তনাদে ফেটে পড়ে,
আমি পাথর চোখে দেখে হাসি।
কারণ, এ উর্বর ফসলের সোনার বাংলার
সব কাপুরুষ দেশপ্রেমিক আত্মহত্যা করেছে।
তোমাদের প্রহসনের বিচারালয়ের রায়ে
আমি এখন অার নির্বাক চোখের দৃষ্টি ফেলিনা। কারণ,
এটি জাহেলি যুগ থেকে আমদানী করা তোমাদের
উলঙ্গ সভ্যতার নতুন সংস্করণ মাত্র।
জাহান্নামগামী ট্রেনে উপচে পড় ভীড় দেখে
আমার বন্দী বিবেক আজ বড়ই নির্বাক।
কারণ,
[b]যে জাতির গলে রাসুল দিয়েছিল মুকুট
সে জাতি প্রসব করে লাখো জাহেলের নাতি,
নাগিনী যুগিনীকে শাসক বানিয়ে কাঁদে
হারিয়ে প্রভুর দেয়া জশ আর খ্যাতি।
শিয়াল বলে কুত্তা দায়ী
কুত্তা বলে শিয়াল
মারামারির পরে হলো
বনের রাজা বিড়াল।
পানির ধারে সিংহ গিয়ে
দেখলো নিজের বেশ
হুংকারে দিয়ে উঠলো বলে
কেমনে হলাম শেষ!
সিংহ এখন শৃগাল পালে
কুত্তা বনের রাজা,
মুরগী বিলাই সবাই নেতা
শকুন হলো প্রজা।
কুত্তা বিড়াল সবাই পালায়
পালায় শকুন প্রজা
নিজকে চিনে হলো শেষে
সিংহ বনের রাজা।
নিষ্ঠুর আর নির্মমতার পদভারে
ইথার হয়েছে অনেক ভারী,
নির্যাতিতদের সারি আজ অনকে বড়
সভ্যতায় কেবল পণ্য হয়েছে নারী।
আজ আমিও অনেক ক্ষুব্ধ,
চাহি করিতে চিতকার
কার কাছে করিব সে মিনতি
মানুষ আর কুকুর যে হয়েছে একাকার।
আমি এখন মিছিলে যাবো
গগন ফাটিয়ে করিব চিতকার,
স্বাধীনতার নামে পরাধীনতাকে মথিত করে
ফিরিয়ে আনবো হারানো অধিকার।
রাজনীতির মাঝে রাজনীতি ঢুকেছে
দলে দলে গড়েছে মহাজোট,
ভাগাভাগী করে নিতে হবে ক্ষমতা
বেচা-কেনা কিংবা চুরি করে হলেও ভোট।
টিকে থাকতে অস্তিত্বের লড়াইয়ে
নীতি হয়েছে বনবাস,
নীতির লোকেরা দুর্নীতি করে
ডেকে এনেছে সর্বনাশ।
মানুষের মতবাদ পরেছি গলে
ছেড়েছি কোরানের বানী,
রাজত্ব ছেড়ে পুরুষের আসনে
ক্ষমতায় বসিয়েছি নারী।
হাতে পরেছি ছুড়ি এখন
কানেতে পরেছি দুল,
বেকুবের হুশ হবে কি কভূ
বুঝিবে নিজের ভূল?
নিঝুম রাতে গাছের ডালে
গায়না কোকিল মধুর গান,
নেই ঘরে আজ মোরগের পাল
হয়নাকো ভোরের আজান।
ভাঙ্গেনা আজ নিদ্রা বধূর
নেইকো গোলাভরা ধান,
লাঙ্গল কাঁধে গায়ের কৃষক
মেঠো পথে গায়না গান।
সুরবিহীন আজ কোকিল আছে
হয়না রিয়াজ গাছডালে,
কৃষক, লাঙ্গল, গরু ছাড়া
চলছে জীবন বেতালে।
মৌছাক ঘিরে নেই আজি মৌ
হয়না মধূ আহরন,
বাগান ভরা ফূল আছে আজ
সুবাস বিহীন ফুলের বন।
আহা! এ কেমন স্বাধীনতা তোমাদের
অনূভুতিতে নেই সম্মান
চোখ বুজে আজ সয়ে যায় কেবলী
হতে দেখেও অপমান।
স্বাধীনতা বুঝি পতাকা উড়ানো
শহীদ স্মৃতিস্তম্বে দেখানো সম্মান,
অধিকার নামে ভোটের বেচাকেনা
স্বৈর-গণতন্ত্রের নাম?
সইতে পারিনাগো বিধাতা
ফেটে গেল বুকের ছাতি,
রক্ষকেরা সব ভক্ষক সেজে
ধুলোয় মিশে দিল সব খ্যাতি।
গর্বে এখন ফেটে পড়িনা
বিজয়ে পাইনা সুখ,
শান্তির নীড় আজ বড় অশান্ত
কোথায় লুকাবো এ মুখ।
বেচাকেনার বাজারে নিজেকে বিকিয়ে
হারাতে বসেছি আজি সব,
নিজের খেয়ে অন্যর গান গাই
খেতাবে ভুষিত হয়েছি - গর্দভ।
স্বাধীনতার নামে পরাধীনতাতেই সুখ
বিবেকের হয়েছে মরণ,
লাশের মিছিল দেখেও আজি
হ্রদয়ে হয়না রক্ত-ক্ষরণ।
রুদ্ধ ঘরে বন্দী জীবন
শৃঙ্খলিত এই আমি,
নিত্য কলুর বলদ হয়ে
টানছি জীবনের গ্লানি।
সকাল-সন্ধ্যা রাত-দুপুরে
ব্যস্ত গড়তে এই নগর,
বাঁচার নেশায় নদীর তীরে
খড়ে বানাই আমার ঘর।
আপন মনে বাধিঁ এ ঘর,
খেয়ালীতে যায় বেলা,
নদীর গর্ভে ভাসিয়ে তুমি
ঘর বানাও বাঁশের ভেলা।
ভাঙ্গা গড়ার এই খেলাতে
লড়ছি আমি জীবন ভর,
ক্ষুধার জ্বালায় ঢেউয়ের সাগর
মিটায় খেয়ে তাসের ঘর।
কবিতা নয় ছাই হয়েছে
ছাই পেলেই বা মন্দকি,
সভ্যতার এ আবডালে আজ
ছাই নাছে ঐ নর্তকী।
ছাইতে কৃষক ফসল ফলায়
ছাই জ্বলে ঐ চিতাতে,
উনুন জ্বলে ছাই উবে যায়
ছাই ভেসে যায় আকাশে।
ছাইয়ের কবি ছাই কবিতা
ছাই আছে সব সৃষ্টিতে,
ছাইয়ের নামেই নোংরামী সব
ছাই মুছে যায় বৃষ্টিতে।
ছাইয়ের রাজ্য সব মোরা ছাই
প্রলয় শেষে থাকবে ছাই,
ছাইয়ের মাঝেই ছাইয়ের জম্ন
ছাই ছাড়া আজ কিচ্চু নাই।
ছাইতে আজি ফুকুট পদ্ম
ছাই হতে আজ উঠুক বীর,
ছাইয়ের মাঝেই গড়ে উঠকু
মানবতার শান্ত নীড়।
সাধারনে অসাধরন.........খুবই ভাল লেগেছে............
মন্তব্য করতে লগইন করুন