মানুষ নয় শয়তান!
লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ০৮ জুলাই, ২০১৪, ০৪:৩৫:৫২ রাত
দেখতে যাবে তোমরা মিলে
বড় লোকের ঘরে,
কুত্তা, বিলাই, কাজের মেয়ে
সবাই ক্ষুধায় মরে।
প্রাসাদ নয়তো কিপ্টা মঞ্জিল
নেইকো রহমত,
নিত্য যেথায় কাজের মেয়ে
দি্চেছ নাকে খত।
মুষ্ঠি হাতে চুল টেনে কয়
গয়না গেল কৈ?
খোজ না দিলে মারবো বেদম
পুরান ঝাঁটা লই।
ম্যাডাম আমি জানিনা তো
মারছ কেন মিছে,
দাও ছেড়ে, নয় মার মোরে
সিসি ভরা বিষে।
আগুন চ্যকায় ঝলসে দিল
মরল অবুঝ প্রাণ,
বড় লোক নয় নরপশু
মানুষ নয় শয়তান!
বিষয়: বিবিধ
১৫৬৩ বার পঠিত, ৫৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আমি হব ওমর (101)
লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ১৯ জুন ২০১২, সন্ধ্যা ০৭:৪৫
নিজের মাঝেই ঘুমন্ত ওমর
মিছে খূঁজি বারে বার,
দোয়া মাঙ্গি প্রভূ পাঠাও আজি
ওমরকে আবার।
ভূলে যাই ওমর আমারই মত
নত করেনি কভু শির,
কোরানের রঙ্গে রাঙ্গিয়ে নিজেকে
হয়েছিল দিগ্বী বীর।
যে পথে এগিয়ে ওমর শ্রেষ্ঠ
ভূলে গেছি সেই গলি,
কেবলা বাবার দরগাহে বসে
মিছে সাজি মোরা 'অলী'।
বদর, ওহুদ, খন্ন্দক ছেড়েছি
কোরান বন্দী তাঁকে,
তাসবীহর দানায় জান্নাত খুঁজি
জাগিনা দায়ীর ডাকে।
দুনিয়া ভোগে বড় মরিয়া
মিছে করি ক্রন্দন,
অট্রালিকায় নিভুতে খূঁজি
ভ্রাতৃত্বের বন্ধন।
রক্তে রঞ্জিত দায়ীদের ভূমি
খন্ডিত ফিলিস্তিন,
মিশর, ইরাক, বার্মা, বাংলায়
শংকাতে প্রভূর দ্বীন।
এসো আজি মোরা শপথ করে
রাঙ্গি কোরানের রঙ্গে,
প্রভুর কাছে সপে দিয়ে সব
চলি রাসুলের সঙ্গে।
শয়নে স্বপনে চলনে হই
জীবন্ত কোরআন,
জ্বলে পুড়ে হই আলী, ওমর
আবু বকর, ওসমান।
ছবি দেখে বুঝার উপায় নেই এরকম গর্হিত অন্যায় অত্যাচার কোন দেশে ঘটেছে তবে আমাদের দেশেও মাঝে মধ্যে এর চেয়েও ভয়ানক ঘটনার জন্ম দেয় মানুষ নামের কিছু হিংস্র জানোয়ার। আবার এসব জানোয়ারগুলোর সাথে তথাকথিত অবৈধ-অনৈতিক রাজনৈতিক টাউটদের সাথে কানেকশন থাকার কারণে সহজেই পার পেয়ে যায়। আর মজলুম সব সময় নিগৃহের স্বীকার হয়ে থাকে।
আজ থেকে দেড় হাজার বছর পূর্বে নবী মুহাম্মদ (সা) এর মত তারই আদর্শ অনুসরণে একটি গণঅভ্যুাত্থান সৃষ্টি করা যেত তাহলে সল্প সময়ের ব্যবধানে এসব সামাজিক অপরাধগুলোর মূলোৎপাটন করা সম্ভবত হতো। আর তখনই মানুষ হিসেবে সকলের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হতো।
কবিতার মাধ্যমে সত্যকে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে
প্রথমে দরকার 'অপরাধ লালন-পালন কারী'দের বিনাশ, তাহলেই পৈচাশিকতা শিকড় বিহীন লতার ন্যায় মুখ থুবড়ে পড়বে।
এটা কি আদৈ কোন নির্যাতিত গৃহ পরিচারিকার ছবি না অন্য কিছু বোঝা কঠিন । কারণ এখানে পাঁচ জন পুরুষের সামনে সে দাঁড়িয়ে আছে এবং কেউ তার ছবি তুলছে , ভিডিও করার প্রস্তুতি নিচ্ছে । স্থানটি সম্ভবত কোন থানায় ।এভাবে একজন মেয়ের ছবি তোলা কতটা মানবিক মনে হয়েছে এইসব মিডিয়া কর্মীদের কাছে ?
এই নিষ্টুরতার শেষ কোথায়?
নিষ্ঠুর পাশবিক চোখ,
চোখের ভাষায় একটি অভিযোগ
তুমির মানুষ ওন শুধুই অমানুষ ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন