রঙ্গের মানুষ - (পর্ব-২৮)

লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ২৫ এপ্রিল, ২০১৪, ১২:৫৮:৩৭ রাত

পর্ব-২৭

আদি যুগের মেট্রিক পাশ সোলায়মান সাহেব একেবারেই নিশ্চুপ। ম্যানেজারের বিদায়ে মুখে কোন ভাষা নেই। শিক্ষাগত প্রতিযোগীতার দিক থেকে পিছিয়ে থাকায় নিজ প্রমোশনের দু:স্বপ্নটা মনে মনেই পোষতেন। তাকে অফিসের সবাই বিবিসি সোলায়মান নামেই চেনে। ব্যাংকে কোথায় কি হচ্ছে, কার সাথে কার ভাব, তলে তলে কে কার সাথে প্রেম করে এসব তথ্য উপাত্ত নিয়েই তিনি সারাক্ষণ ব্যস্ত। সংসারের ভারে নুইয়ে পড়া সোলায়মান সাহেব এসবের মাঝে তৃপ্তি খুঁজে পান।

ব্যাংকে যোগ দেয়ার কয়েকদিন পরের ঘটনা। এক বিকেলে আমাকে ডেকে নিয়ে সামনে বসালেন। খুব মুখ রোচক গল্পের মতই আন্তরিকতার সাথে শুনিয়ে দিলেন ক্যাশিয়ার আলী সাহেব আর উষা দেবীর না জানা প্রেমের অনবদ্য কাহিনী। রোমাঞ্চ, থ্রিলিং সম্বলিত এসব ঘটনা শুনতে কিযে ভাল লাগে! তাও বিয়ের আগে! এসব বলতে বলতে দোকান থেকে দু'কাপ চা এনে আপ্যায়ন করালেন। তারপরও গল্পের শেষ নেই। অবশেষে অসমাপ্ত রেখেই ছুটি শেষে বিদায় নিলাম। কয়েক পর্বে শেষ হল এ প্রেম কাহীনি।

এ অফিসে বয়োজ্যোষ্ঠ সোলায়মান সাহেব অনেক পুরোনো। উষা দেবীর সাথে তার ভাব ভাল নয়। এটি তিনি নিজেই তৈরী করেছেন। কিছু কিছু পুরুষ আছে, যারা অতি প্রেমিক। কিন্তু প্রেমের কথা কাউকে নিবেদন করতে রাজী নয়। এদের ভাবটা লাজুক প্রকৃতির হলেও নারীদের সাথে কথা বলার চাইতে সমালোচনায় খুব মজা পান।

এ অফিসে ট্রান্সফার হয়ে এসেই বিবাহিত আলী সাহেব অল্প সময়ে উষা দেবীর সাথে প্রেমে এতটুকু জড়িয়ে পড়বে কেউ ভাবতেই পারেনি। আর ঘটনাটা ধরা পড়ে যাবার পর পুরোনোদের মাঝে ক্ষোভ - শালার, আমরা এতদিন পাশে থেকে.....। এত কিছুর পরও উষা-আলী নির্লজ্জের মতই কাজ করে যাচ্ছেন। কারণ ভালবাসার ত্যাগে নাকি লজ্ঝা শরম এমনিতেই উঠে যায়। লজ্জার চেয়ে প্রেমের গুরুত্বটা বেশী বলেই হয়তবা এমন মনে হয়।

এ অফিসে আর এক রসিক মানুষ কাশেম সাহেব। আশে পাশের সবাইকে মাতিয়ে রাখতেই তার আনন্দ। অফিসার পদে সরাসরি নিয়োগপ্রাপ্ত হয়ে এ অফিসে যোগ দিয়েছেন এক বছর হল। তার জীবনে দুঃখ একটাই, জীবনে যে গোল খেয়েছি, তা আমার সব শেষ করে দিয়েছে। কিন্তু হজম করার ছাড়া কোন উপায় নেই। কারণ, আমি বন্দী কারাগারে, আছিগো মা বিপদে।

পিতৃহীন দরিদ্র পরিবারে মায়ের একমাত্র সন্তান কাশেম সাহেব। মেথম্যাটিকস এ মাষ্টার্স পাশ করার সবুটুকুন অবদান মায়ের। একজন মা সন্তানের জন্য যে কি করতে পারেন তা কাশেম সাহেব হাড়ে হাড়ে বুঝতে পেরেছেন। মায়ের সে সব দুঃসহ কষ্টগুলোর কথা স্মরণ করে কাশেম সাহেব সব ক্ষোভ বার বার গলধঃকরণ করে ফেলেন। শত হলেও মা। নালিশ কার বিরুদ্ধে দেবে?

পড়ালিখা শেষ। নতুন চাকুরীতে যোগদান। আজকের এ অবস্থানে আসার পেছনে মায়ের অবদানের কথা স্মরণ করে কাশেম সাহেব ভাবতে শুরু করলেন, মাকে কিভাবে খুশী করা যায়। সন্তানের চাকুরী প্রাপ্তিতে মা খুশীতে আটখানা। সব মায়ের মতই ছেলের বউ ঘরে তোলার জন্য উঠে পড়ে লাগলেন কাশেম সাহেবের মা। যেখানেই যান, সবার একটিই প্রশ্ন -

- কিগো বুবু। কাশেম কে বিয়ে দিবানা? সবই তো হল। ছেলে বুড়ো হয়ে যাচ্ছে। কখন না কখন মরে যাও। মরার আগে অন্তত ছেলের বউটাকে দেখে যা্ও। না হয় আল্লাহর কাছে কি জবাব দিবে?

- ছেলের বউ দেখার আকুতি মায়ের মুখে শুনতেই কাশেম সাহেব মুচকী হেসে দিলেন। ভাবলেন, মাতো আমার জন্য অনেক করলেন। এবার মাকে খুশি করি।

- মা। তুমিত জীবনে আমার জন্য অনেক কিছু করলে। তাই আমার বউ দেখার দায়ীত্বটা তোমার উপর ছেড়ে দিলাম। তোমার পছন্দমত বউ দেখ। তুমি যাকে পছন্দ কর তাকেই বিয়ে করবো।

কাশেম সাহেবের কথায় বৃদ্ধ মা খুব খূশী হলেন। উঠে পড়ে লেগে গেলেন ছেলের বউ দেখার জন্য। মেয়ে খুঁজে নিতে বেশীদিন সময় লাগেনি। কোন এক সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কাশেম সাহেবের মা মেয়েও দেখে আসলেন। প্রশংসায় পঞ্চমুখ। মায়ের পছন্দের প্রতি সম্মান দেখিয়ে কাশেন সাহেব মেয়ে না দেখেই রাজী হয়ে গেলেন। ভাবলেন, যে সন্তানের জন্য মা সবকিছু উজাড় করে দিতে পারে, সে মা কি আমার জন্য খারাপ বউ পছন্দ করবে?

বিয়ের দিন তারিখ ঠিক হল। নিদিষ্ট দিনে কাশেম সাহেবের বিয়েও হয়ে গেল। শ্বশুর বাড়ীতে কলেমা পড়ানোর পর মিষ্টি মুখ করানোর জন্য নতুন জামাই বউকে পাশাপাশি বসানো হলো। মুখে রুমাল গুজে কাশেম সাহেব বসে আছেন। পাশে বসা স্ত্রীর লম্বা ঘোমটার ভেতরে লুকিয়ে থাকা সাজানো চেহারাটা দেখার জন্য আড় চোখে সামনে রাখা আয়নায় বার বার দেখছেন। না। চোখে পড়েনা।

অবশেষে দেখলেন ঠিকই। কিন্তু বিশ্বাস হচ্ছিলনা। নব বধুর চেহারায় তিনি বিস্মিত নয়, একেবারে বাকহীন। মনে মনে ভাবছেন

দেখার কথা কি দেখছি

ভাবার কথা কি ভাবছি

গোমটা ভেতর বউটা আমার

ঘরে নিয়েই বা লাভকী......?

নতুন বউ নিয়ে আপন ঘরের ফেরার সময় আরও একবার ভাল করে দেখল নবাগত স্ত্রীকে। না। বিশ্বাস হলনা। মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। বিয়ের গাড়ীটি বাড়ীতে ঢুকতেই কাশেম সাহেব নেমে গেলেন। বাড়ীতে অনেক বড় আয়োজন। শত মানুষের আনা গোনা। আপ্যায়ন নিয়ে ব্যস্ততম মানুষদের সোরগোল যেন বাজারে পরিণত হয়েছে। কাশেম সাহেব কোন কথা না বলে সোজা ঘরে ঢুকলেন। অপেক্ষমান মা কিছু জিজ্ঞাস করার আগেই মাথা থেকে বিয়ের পাগড়িটা ছুঁড়ে মাটিতে ফেলে দিলেন।

রসিক কাশেমের মেজাজ আজ বড় খারাপ দেখে চাচী, চাচা, খালা সবাই দৌড়ে আসল। সবাই কারণ জিজ্ঞেস করছে। কাশেম সাহেব নিশ্চুপ! কোন এক অজানা কারণে কাশেম সাহেব বিয়েতে ক্ষুব্ধ, এটি এক কান দুকান করে সবার কানে চলে গেল। অনেকেই যেঁচেই বলাবলি শুরু করল

- হ। রাগ করবেনা? শিক্ষিত ছেলে। মাস্টার্স পাশ। ব্যাংকের অফিসার। তারপরও ছেলেটাকে একটু সম্মান করা হলোনা শ্বশুর বাড়ীর পক্ষ থেকে। মানুষের কি কান্ডজ্ঞান বলতে কিছু নেই! খাট পালং ফার্নিচার এসব দেয়ার জন্য বলতে হয় নাকি?

বিয়ের আগেই কাশেম সাহেব এসব না দেয়ার জন্য বলে দিয়েছেন। বিয়ের বাড়ীর আত্মীয়দের মুখে এসব গুঞ্জন শুনে কাশেম সাহেব বিপাকে পড়ে গেলেন। ভাবলেন, এভাবে চলতে থাকলে মান ইজ্জত সবই যাবে। তাই ৎ দ্রুত স্বাভাবিক হয়ে উঠলেন। সবাইকে বললেন, না আমি অন্য কারণে রাগ করেছি। থাক। আপনারা এসব নিয়ে কথা বলতে হবেনা। পরে দেখবো।

বিয়ের কয়েকদিন পরের ঘটনা। আজ নতুন স্ত্রী বাসায় নেই। বাবার বাড়ীতে বেড়াতে নাইয়্যুর গিয়েছে। মা ছেলে একান্ত আলাপে বসেছে। সুযোগ বুঝেই মাকে কাশেম সাহেব বিনীতভাবে জিজ্ঞেস করলেন,

- মাগো। তোমার কাছ থেকে একটা বিষয় আমার জানতে খুব ইচ্ছে করছে। মনে কিছু নেবেনা তো?

- বল বাবা - মা অকপটে উত্তর দিল।

- আচ্ছা বলত। বিয়ের আগে ছেলের বউটা কি খূব ভাল করে দেখেছিলে? আমিতো তোমার পছন্দমত বিয়ে করব বলেছি। তাই তোমাকে কিছু বলার নেই। কিন্তু একটা মেয়ে এতটুকু অসুন্দর, তা কি তুমি বুঝতে পেরেছো?

- ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে মা হাউমাউ করে কেঁদে ফেললেন। গায়ের আচলে চোখের পানি মুচতে মুচতে বলতে লাগলেন,

- বাবারে, তোর জীবনে এতবড় ক্ষতি হবে আমি ভাবতেই পারিনি। আমি মা হয়ে ছেলের এত বড় ক্ষতিটা ক্যামনে করে ফেললাম..মায়ের বুকফাঁটা চাপা আর্তনাতে কাশেম সাহেব কিংকর্তব্যমিমুঢ়। .....আমাকে তো তারা এই বউ দেখায় নাই। আমাকে বউয়ের ছোট বোনটা দেখিয়েছিল। আর বিয়ের সময় এটাকে দিয়ে দিল! এ ক্যামনে হয়। বিয়ের দিন বউটা দেখেই আমি শান্তিতে নেইরে বাবা .....। যে ছেলের জন্য এতকিছু করলাম, সে ছেলের জীবনটা এমনভাবে নস্ট করে দেবো, একি হয়? আমার এম এ পাশ ছেলেটাকে ক্যামনে একটা পেত্নি বিয়ে করালাম। এখন আমি ওদেরকে বললে যদি অস্বীকার করে..... কি কি করবো। ক্যামনে বুঝাবো যে আমার সাথে ওরা বেঈমানী করেছেরে বাবা.....।

মায়ের অসম্মান হবে জেনে কাশেম সাহেব আর কোন ঝামেলায় যাননি। জীবনের সব স্বপ্ন মাড়িয়ে দেয়া বিয়ের এ অবিশ্বাস্য কাহীনি মা-ছেলের মাঝে ইতিহাস হয়ে থাকল। কিন্তু অমার্জনীয় বেদনাটি একদিনের জন্যও ভুলে থাকতে পারেননি কাশেম সাহেব। তাকে আজও এর যাতনা তাড়িয়ে বেড়ায়।

........খুব কস্টের কথাগুলো শেষ করে কাশেম সাহেব বলতে লাগলেন,

- মজুমদার সাহেব। মায়ের পছন্দমত বিয়ে করার বাধ্যবাধকতা ইসলামে নেই। তাই জীবনে কখনও কারও পছন্দ অপছন্দমত বিয়ে করবেন না প্লীজ। আবেগের বশবর্তী হয়ে জীবনে অনেক কিছু করলেও এটি আবেগ দিয়ে হয়না। এর গ্লানি বড়ই মারাত্মক। এসব কারণে অন্তরাত্মার সাথে যে দুরত্ব তৈরী হয়, তা বড়ই অসহনীয়।

মানুষের জীবনে বিয়ের মত গুরুত্বপুর্ন আর কোন অধ্যয় নেই। এটিকে যারা গুরুত্ব দেয়না, প্রেমের মুল্যায়ন করতে গিয়ে আটকা পড়ে যায় কোন ললনার বিছানো পাতানো জালে, খেয়ালের বশবর্তী হয়ে বসে যায় বিয়ের সিঁড়িতে, এদের পুরো জীবনটাই যেন একটা জাহান্নাম। সে জাহান্নামের বাসিন্দা না হলে বুঝতে পারবেন না এর প্রখরতা কত নির্মম! আর সেই না দেখা জাহান্নামের মাঝে বাস করা আমি কাশেম বড্ড অশান্তিতে আছি। সারাদিন হাসি তামাশার মাঝে মেতে থাকা আমি কাশেমের ভেতরের বাকহীন মানুষটার বাহ্যিক এসব কেবলী মিছে অভিনয় মাত্র...।

(চলবে)

বিষয়: বিবিধ

৩০৯৯ বার পঠিত, ৬৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

212952
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:১৯
সন্ধাতারা লিখেছেন : অনেক অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৫৫
161354
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : প্রথম মন্তব্যকারী হওয়ায় আপনাকে ডিজিটাল বিজয়ী ঘোষণা করা হল। ধন্যবাদ।
212954
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:২৫
গেরিলা লিখেছেন : পিলাচ অনেক ধন্যবাদ
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৫৬
161355
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধনবাদ নাম্বারিং করার জন্য। তবে ডিভিশনটা পিলে ভাল হত। মন্তব্য রেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ।
212955
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:৩২
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের অপর এই পর্বে যা শিখলাম তা বিয়ে ও প্রেমের মধ্যে তফাৎ
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৫৭
161356
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। আসলেই। কাশেম সাহেব থেকে শিক্ষা আমিও নিয়েছি। এটি বাস্তবতা ও নিরেট সত্য। ধন্যবাদ।
212963
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:৪১
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : খুব দুঃখ হলো মা ছেলের জন্য। আমি আলহামদুলিল্লাহ এক্ষেত্রে সফল। মাকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম,কনে পরিবারের একটু খুজ খবর নিয়ে।মা শুধু ছেলের বউ দেখলেন, হয়ে গেলো।
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৫৮
161357
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ভাগ্যীস। এমনটি কম হয়। কারণ মায়েরা মেয়ের জাতি। মাথায় তেল দিয়ে যদি একটু ওজু পানি দিয়ে সমাদর করা যায়। বাস। এ মেয়ের মত বউ হয়না। ধন্যবাদ।
212970
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৩:২৯
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : ভালো লাগলো
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৫৯
161359
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার মদীনা চত্বর ভাল লেগেছে। অনুভুতি বহিপ্রকাশ সবাই পারেনা।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮
161605
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : মজুমদার ভাই; আপনার লেখা পড়ার জন্য মনটা ব্যকুল হয়ে আছে কিন্তু পাচ্ছিনা খুজে! আর আপনি তো কলম সৈনিক আপনার মত তো লিখতে পারিনা তবে মনের ভাব প্রকাশ করি শুধুমাত্র! দোয়া করবেন।
০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৪০
164828
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : প্রশংসাটা একটু বেশী হয়ে গেল। শুধুমাত্র ব্রগের গলিতেই আমার বিচরণ। ধন্যবাদ। আমরা যদি জেগে থাকি হয়তবা এ জেগে থাকাই একসময় কাজে লাগবে।
212998
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১৬
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : খুব কষ্ট লাগলো বেচারা কাশেম সাহেবের জন্য Sad Sad Sad
২৫ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৫৬
161256
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : হুম , তাই সব বুঝে শুনে কিন্তু হ্যারি ! Smug
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০১
161361
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আহা। এভাবে গোল গেয়ে কত কাশেম সাহেবযে মাথা নুইয়ে বসে আছে। এজন্য। এক বেটার স্ত্রী বলল, ওমুকে এত খারাপ একটা বউ বিয়ে করল। তুমি জেনেও তাকে আগে সতর্ক করনি কেন?
উত্তরে বলল, কেন বলব? তাকে সমুচিত জবাব দিয়েছি। শিক্ষা হওয়ার জন্য।
মানে?
মানে হল। আমার বিয়ের জন্য সে আমাকে তোমার ব্যাপারে আগে বলেনি কেন.......
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১৩
161371
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Crying Crying Crying
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:৪৭
161505
সাদাচোখে লিখেছেন : কাশেম সাহেবের অবস্থা চিন্তা করে একটা সমাধান খুজছিলাম - কিন্তু আপনার প্রতিমন্তব্যের জোঁকস্‌টা আমার খোঁজাখুজিকে লাটে উঠিয়েছে।

উপদেশ ও শিক্ষায় পূর্ন এ পর্বটা।
213011
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৫৯
আবু আশফাক লিখেছেন : কাশেম সাহেবের জন্য খুব খারাপ লাগছে। আহা! বেচারা মায়ের অতি বাধ্য হতে গিয়ে.....
এদিক থেকে আমি বেচে গেছি। মায়ের ভাইয়ের মেয়েকেই....... অতএব বড়টা দেখিয়ে নাকি ছোটটি দেখিয়ে বড়টি দেয়ার কোনো চান্স ছিল না। তাছাড়া মায়ের ভাইজি বলে কথা!!!
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৫১
161238
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০৩
161363
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আহা।নিজের ক্ষেতে জম্মানো ফারমের মুরগী। তাও মামাতো বোন। কি যে আদর। খুব ভাল হয়েছে। ধন্যবাদ।
213047
২৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৫২
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : সত্যিই রঙ্গের মানুষেরা সব..
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০৪
161364
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এসব নিয়েই আমরা বেচে আছি। হাসি তামাসা আর কান্নার পেছনে অভিনীত এ মানুষগুলো যে পৃথিবীর বয়স কমিয়ে দিচ্ছে। ধন্যবাদ।
213094
২৫ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : আসলেই, আবেগের বশবর্তী হয়ে কোন কাজ করা ঠিক না। আর বিয়ে তো আরও বিশাল ব্যাপার।
২৫ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:৪৭
161258
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমি কিন্তু কাশেম সাহেবের মতো ভুল কখনও করবো না, বুঝেছেন পুষ্পমণিDon't Tell Anyone Rolling Eyes Don't Tell Anyone Rolling Eyes
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০৮
161365
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হ। আমি বলার পর সতর্ক হলেন। তয় আমার ধন্যবাদ কৈ। আমার বিয়ের ইন্টারভিউ বইটা পড়েন। আরও অনেক কিছু পাবেন। কাজে লাগবে। এটি ঢাকায় খান প্রকাশনীতে আছে।
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১৯
161375
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : পুষ্পমণি... বইটা আমার জন্যও ১কপি কিনবেন, কেমন? Happy Happy
২৬ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৪২
161656
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : ও তাই তো ! ধন্যবাদ , ধন্যবাদ , ধন্যবাদ অশেষ ধন্যবাদ।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৪
161657
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : এটা কেমন কথা হল হ্যারি ? ভাইদের না কিনে দেয়ার নিয়ম, আর আপনি উল্টো আমার কাছেই চাচ্ছেন ? Crying Crying Crying
না না , এটা হতে পারে না। ছেলেপেলেদের হাদিয়া দেয়ার অভ্যাস প্রায় বিলুপ্তির পথে Waiting Waiting @ হ্যারি
২৬ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৪
161741
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : @পুষ্পমণি
ভাই ছোট্ট হলে বড় আপুদের কাছথেকেইতো হাদিয়া নেয়। আর অপেক্ষায় থাকে, কবে যে বড় আপুরা বেড়ায়তে আসবে, আমার জন্য গিফ্ট আনবে Waiting Waiting বড় আপুদেরকে নাকি ছোট্ট ভাইদের পছন্দের ব্যাপারে কিছু জানাতে হয় না। বোনেরা নাকি নিজ গুণে বুঝে ফেলে, কি দিলে খুশি হবে।Happy

রিয়েল লাইফেতো কোন বড় আপু নেই, তাই কোন গিফ্ট্ ও নাই Crying Crying Crying আপনাকে কিন্তু সহজে ছাড়ছি না। নদী ভ্রমনে নাহয় পার পেয়েগেছেন, এখানে নো পারাপার Winking Love Struck
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:২৯
162538
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। আমার ব্লগে গিফট আদান প্রদান। আর আমি পাবোনা। এটা কি বিশ্বাস করা যায?
১০
213180
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:১৫
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। প্রতিটা পর্বই পড়ার চেষ্টা করছি যদিও সবগুলোতে মন্তব্য করা হয় না । সাথেই আছি জীবন নাট্যর সত্য ঘটনায়।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০২
161576
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ আগ্রহ সহকারে পড়ে মন্তব্য করার জন্য। ভাল লাগল।
১১
213186
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৩৫
ইবনে হাসেম লিখেছেন : কাশেম সাহেবের জন্য কষ্টই হচ্ছে। অতবড় মাতৃভক্ত ছেলেটার কপালে শেষ পর্যন্ত কি জুটলো। আহারে, কার পাপের প্রায়শ্চিত্ত তাকে করতে হচ্ছে। তবে তার ধৈর্য্যগুন সত্যিই আমাকে মুগ্ধ করেছে। আল্লাহ তাকে এর ফল একদিন দিবেন, এই আশা করছি।
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১০
161367
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আসলেই। এজন্য আমার এক বন্ধু বলেছিল, বিয়ের সময় অন্তত বাবার পছন্দমত বিয়ে করবো না।
কারণ?
কারণ আমার বাবা যে আমার মাকে বিয়ে করেছে, এটা কি একটা পছন্দ হল? আমার মা এত কাল......।
১২
213199
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:৫৮
আহমদ মুসা লিখেছেন : কাশেম সাহেবের ঘটনাটার মন্তব্য করতে গিয়ে চিন্তা করলাম। বোধ হয় মনের অনুভুতি প্রকাশ করতে ঘন্টা দুয়েক লেগে যেতে পারে।
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১৮
161373
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : কেন ভাই? এত্ত সময় লাগবে কেন? আপনিওকি মায়ের দেখা বউ (নিজে না দেখে) বিয়ে করছিলেন?Love Struck Winking Love Struck
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১৯
161374
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : কথাটা বাস্তব। এ ধরনের কত ঘটনাইতো সমাজে পড়ে আছে। কত করুণ ইতিহাস বুক ধারণ করে আহত মানুষেরা দিন কাটে। ধন্যবাদ মুসা ভাই।
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:২১
161376
আহমদ মুসা লিখেছেন : না, আমার ক্ষেত্রে সে ধরনের কিছু ঘটেনি। তবে কাশেম সাহেব এবং তার মা’য়ের অযৌক্তিক কথাবার্তা ও কর্মকান্ডের উপর আমার নিজের দেখা ও জানা দুয়েকটি উদাহরণ চোখে ভেসে উঠেছিল।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:৫৩
161506
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : @আহমদ মুসা - উদাহরণগুলো ব্লগে শেয়ার করলে আমাদের মতো যারা এখনও বিয়ে করে নাই, তাদের হয়তো কাজে লাগতো।
১৩
213240
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:০৮
আমি আমার লিখেছেন : মানুষের জীবনে বিয়ের মত গুরুত্বপুর্ন আর কোন অধ্যয় নেই। এটিকে যারা গুরুত্ব দেয়না, প্রেমের মুল্যায়ন করতে গিয়ে আটকা পড়ে যায় কোন ললনার বিছানো পাতানো জালে, খেয়ালের বশবর্তী হয়ে বসে যায় বিয়ের সিঁড়িতে, এদের পুরো জীবনটাই যেন একটা জাহান্নাম। সে জাহান্নামের বাসিন্দা না হলে বুঝতে পারবেন না এর প্রখরতা কত নির্মম! আর সেই না দেখা জাহান্নামের মাঝে বাস করা আমি কাশেম বড্ড অশান্তিতে আছি। সারাদিন হাসি তামাশার মাঝে মেতে থাকা আমি কাশেমের ভেতরের বাকহীন মানুষটার বাহ্যিক এসব কেবলী মিছে অভিনয় মাত্র...। Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up
২৬ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
161578
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। মুল থিমটাই নজের নিয়েছেন। সময় হলে দাম্পত্য জীবনে দেখা অনেক অজানা কাহিনী নিয়ে লিখবো। কিন্তু নিজে সিরিজ লিখতে গেলে বড় খারাপ লাগে। হাজারো ব্যস্ততার মাঝে অন্যদের ব্লগে উতসাহ দেয়া নৈতিক দায়ীত্ব হলেও যেতে পারিনা বলে। ধন্যবাদ।
১৪
213288
২৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৫২
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : ‘জীবন পাতার অনেক খবর রয়ে যায় অগোচরে’ আপনার এই জীবন কাহিনী অনেক কিছু জানাচ্ছে....
২৬ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
161579
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : সত্যি বলেছেন। ধন্যবাদ নিয়মিত সাথে থাকার জন্য।
১৫
213307
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:৫০
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : 'এখনও এই যাতনা বয়ে বেড়াচ্ছেন'--বুঝলাম কাজটা অন্যায় হয়েছে তাই বলে কি কালো মেয়েদের বিয়ে করা যাবেনা! সেই মুহূর্তে এমন খারাপ লাগাটা দোষের নয় কিন্তু এখনও মেনে নিতে না পারাটা দোষের । ঘটনাটা যদি উল্টা হত মানে মেয়ের ক্ষেত্রে। তাহলে কিন্তু মেয়েটাকে উল্টা বুঝানো হত ভাগ্যে আছে মেনে নিতে হবে,ভাগ্যের উপর কারো হাত নেই ইত্যাদি। আমাদের দেশে এমন অনেক পরিবারে মেয়ের অনুমতি ছাড়া বা অনিচ্ছায় অভিভাবকদের চাপে পড়ে এমন না দেখে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এমন অনেক পরিবার আছে বড় মেয়ে কালো বলে বিয়ের প্রস্তাব আসেনা,ছোটগুলোর বিয়ে আটকে থাকে। কাশেম সাহেব এবং তাঁর মাকে ধন্যবাদ দিতে পারলাম না তবে সত্য ঘটনা তুলে ধরায় আপনাকে ধন্যবাদ Happy Good Luck Rose ভালো লাগলো Good Luck
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:৫৬
161507
সাদাচোখে লিখেছেন : চমৎকার ফ্যাক্টচুয়াল যৌক্তিক মতামত। ভাল লাগলো। লিখক যখন তার কলমের আচঁড়ে তারই দেখা একটা চরিত্রের মাধ্যমে আমাদেরকে আবেগ তাড়িত দুঃখবোধ এ প্রায় কুপোকাত করে রেখেছিলেন - আপনার কমেন্ট সম্বিৎ ফেরালো, ধরায় নামিয়ে আনলো। ধন্যবাদ গতানুগতিক কমেন্ট না করার জন্য।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:১৫
161508
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে, আপনার চোখে যাকে দেখতে সুন্দর লাগে না, আমার চোখে তাকে সুন্দর লাগতেও পারে। অন্যদিকে সবসময় চামড়া ফর্সা হলে সুন্দর লাগবে, কিংবা চামড়া কালো হলে বিশ্রী লাগবে এমন কোন কথা নেই। আর এখনও অসংখ্য ছেলে আছে, যারা সাদা চমাড়ার চেয়ে "গুণী-জ্ঞানী" কালো মেয়েদেরকেই অগ্রাধীকার দেয় জীবন সঙ্গীনি হিসেবে গ্রহণ করতে।

তাহলেতো কালো মেয়েদের বিয়ে না হওয়ার কোন চান্স নাই।


সেই মুহূর্তে এমন খারাপ লাগাটা দোষের নয় কিন্তু এখনও মেনে নিতে না পারাটা দোষের।


আমি একটা হাদীসে পড়ছিলামঃ-
এক মহিলা গিয়ে আল্লাহ'র রাসুলের কাছে অভিযোগ করলো, "তার স্বামীটা (তুলনামুলকভাবে) দেখতে খাটো, কুৎসিত। ঐস্বামীর সাথে থাকলে হয়তো অন্যায় পথে পা বাড়াতে বাধ্য করতে পারে তাকে।" তখন আল্লাহর রাসুল ঐলোকটাকে ডেকে বল্লেন, ঐমহিলাটাকে তালাক দিতে।
[হাদিসটি ভুল হয়ে থাকলে আল্লাহ আমাকে যেন ক্ষমা করেদেন]

তাহলে বুঝাগেলো, বিয়ের পরে আকর্ষন হারানোটাও দোষের নয়। মানুষের মন বড়ই অদ্ভুত কিসিমের!

আর এটাও বুঝলাম- কেউ যদি অন্যজনের প্রতি আকর্ষন হারায় যার কারনে ভুল পথে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, তাহলে আলাদা হয়ে যাওয়াটাই উত্তম।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০০
161574
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : মন্তব্যকারী এবং উপ মন্তব্যকারীদের ধন্যবাদ। এখানে লক্ষ্যণীয় বিষয় হল, মেয়ের মাতাপিতা মাস্টার্স ছেলের মায়ের সাথে প্রতারণা করেছে। এ বিষয়টি কিন্তু কারো দৃস্টিগোচর হয়নি। এক্ষেত্রে ছেলের দোষ নেই। বরং কাশেম সাহেবকে ধন্যবাদ এ কারণে যে, তিনি মেয়েটিকে ছেড়ে দেননি। কারণ মেয়েটির যে বিয়ে আর হবেনা সে ভাল করে জানে। কোন মেয়ের মাতাপিতা যদি তার সন্তানের জীবনকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলে, তাহলে এর ছেয়ে খারপ আর কি হতে পারে। কাশেম সাহেব মেয়েটিকে ছেড়ে দিলেও কিন্তু কারো কিছু বলার ছিলনা। কারন মেয়ের দোষ না থাকলেও তার মাতাপিতা এটিকে সমাজের চোখ এড়াতে পারেনা। এখানে কালো ধলোর প্রশ্নটি অবান্তর। দ্বিতীয়ত আমি আমার কোন মতামত পেশ করিনি। কারণ পাঠকই তার মতামত পেশ করবে। তবে সেই মতামতটা হওয়া চাই বাস্তবতার নিরেটে। আমাদের কাজ হলে সমাজকে এসব অপসংস্কৃতি হতে লিখার মাধ্যমে বের করে আনা। সবাইকে ধন্যবাদ মুল্যবান কমেন্ট করার জন্য।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৩৬
161948
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : কাজটা যে অন্যায় হয়েছে তা আমি মন্তব্যের শুরুতেই উল্লেখ করেছি। কাশেম সাহেব শিক্ষিত বলেই তার এমন হাহুতাশ দেখে হতাশ হয়েছিলাম। যাই হোক,লেখক ব্যাপারটা ক্লিয়ার করাতে অনেক ধন্যবাদHappyধন্যবাদ সাদাচোখে এবং হারিকেন দুজনকেইHappyবিয়ের ক্ষেত্রে এ ধরনের প্রতারণার আশ্রয় নেয়া ঠিক নয়, আর মেয়েদের শুধু গায়ের রং দেখে বিচার না করে গুন এবং শিক্ষা দিয়ে বিচার করা উচিত। এক্ষেত্রে শিক্ষিতদেরই এগিয়ে আসতে হবে। ধন্যবাদ সবাইকেGood Luck Good Luck Good Luck
১৬
213344
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৮:১১
শেখের পোলা লিখেছেন : বড়ই বেদনা দায়ক কাসেম সাহেবের কাহিনী৷ সত্যই এমন হয়েও থাকে৷ এটা প্রতারণা৷
২৬ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:২০
161644
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এ ধরনের প্রতারক মাতাপিতার জন্য করুণা হয় যারা নিজের মেয়েকে একটি অনাকাংখিত দাম্পত্য জীবনে ঠেলে দেয়। ধন্যবাদ।
১৭
213407
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : বিয়ে নিয়ে আপনার দর্শনটা খুবই বাস্তব। যারা এখনো বিয়ে করেনি তারা যেন ভুল না করে।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
161581
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : : ডিয়ার প্রেসিডেন্ট ধনবাদ যথার্থ মন্তব্যর জন্য। বিয়ের পর লোমহর্ষক কাহীনি নিয়ে হয়তবা কোন এক সময় হাত দেবো।
১৮
213676
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৫১
সায়িদ মাহমুদ লিখেছেন : ধারুণ লিখেছেন, মায়ের ইচ্ছেতে অপছন্দের বউ প্যারাটা পড়ে মনে যে প্রশ্নটি এসেছে, “ বউয়ের ইন্টারভিউ” বইটা কি আপনার লিখা ভাইজান?
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৪৬
161957
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : বউ না বিয়ের ইন্টারভিউ বইটা আমার লেখা। দন্যবাদ।
১৯
213848
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন :

রঙ্গের মানুষ???????
০২ মে ২০১৪ রাত ০৮:৫২
164807
বিন হারুন লিখেছেন : বুড়ো বয়সে তেঁতুল মিষ্টি লাগে কেন?
০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৪৪
164830
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এসব মানুষগুলো সভ্যতার নামে যুবকদের নোংরামীর দিকে ঠেলে দেয়।ইসলামের নুর এদের মাঝে নেই বলে ওরা অন্ধকারকে আলো মনে করে।
২০
213855
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:৩০
সায়িদ মাহমুদ লিখেছেন : হ্যা ঠিক বলেছেন,বউ লিখাটা টাইপিং মিসটেক ছিল, বিয়ের ইন্টার ভিউ নামক বইয়ের কথাই জানতে চাইছলাম, আপনাকেও ধন্যবাদ।
০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৫০
164834
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : বিয়ের ইন্টারভিউ খান প্রকাশনীতে পাবেন।
২১
214063
২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:০৭
আবু ফারিহা লিখেছেন : কাশেম সাহেবের সাথে বড়ই অন্যায় হয়ে গেলো।
০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৫০
164835
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এজন্য বিয়ে করতে সাবধান। জীবনে এ পর্বে ভূল করলে সব শেষ। ধন্যবাদ।
২২
214204
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:২৮
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : বাসা বদলাচ্ছি, হাজিরা দিলাম Rose
০২ মে ২০১৪ রাত ০৯:৫১
164837
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আহা। খুব একটা কঠিন কাজ হাতে নিলেন। এটার মত কস্টের কাজ আর নেই। খাটের নীচে, আলমারীর মালপত্র মনে হয় শেষ হয়না। ডিব্বার গাট্রি। ভাল থাকুন। নতুন বাসা জিন্দাবাদ।
২৩
226236
২৫ মে ২০১৪ রাত ১১:২০
আইন যতো আইন লিখেছেন : পিলাচ
২৬ মে ২০১৪ রাত ০৪:২১
173269
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকেও।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File