রঙ্গের মানুষ - (পর্ব-১৮)

লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ৩১ মার্চ, ২০১৪, ০৪:৫৮:৪১ রাত

পর্ব-১৭

ব্যাংকে প্রমোশনটা একটা জটিল বিষয়। অনেক উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে সবা্ই জুনিয়র হতে সিনিয়র ক্লার্ক হয়ে যায়। কিন্তু সিনিয়র ক্লার্ক হতে অফিসার হওয়াটা যেন অলীক স্বপ্ন। এ ধাপটি পার হওয়া অনেক কঠিন। এখানে এসেই অফিসার হওয়ার স্বপ্নে বিভোর অনেককে বছরের পর বছর প্রতিযোগীতায় লেগে থাকতে হয়। কর্মে কঠিন পরিশ্রম করেও এটি হাসিল করা যায়না। প্রাকটিক্যাল পরীক্ষায় দিতে হয়। আর এ পরীক্ষায় একশতে একশত পাবার পরও নিশ্চয়তা থাকেনা অফিসার হওয়ার। আর এ প্রাকটিকেল পরীক্ষাটির নাম হল - তেল। একবার এক নাটকে দেখেছিলাম, প্রমোশনের জন্য শাখার কর্মচারীদের তোষামোদের শেষ নেই। অবশেষে ম্যানেজার বদলী হয়ে যাবার সময় সবাইকে ভারাক্রান্ত মনে বলল, আমিতো সবাইকে খূশী করা সম্ভব নয়। অথচ আপনাদের সবাইকে প্রমোশন দিয়ে খুশী করাটা সময়ের দাবী। আর এ জন্য আপনারা সবাই আমাকে এত তেল মেরেছেন যে, আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ। কিন্ত বিনিময়ে কিছু দিতে পারিনি বলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত। তবে খূশীর বিষয় হল, এতদিনতো আপনারা তেল মারার জন্য অনেক পয়সা খরচ করেছেন। এখন বেশী পয়সা খরচ করতে হবেনা। কারণ বাংলাদেশের হরিপুরে তেলের খনি আবিস্কৃত হয়েছে। এ তেল নিজেরা ব্যবহার করে আমরা বিদেশেও রপ্তানী করতে পারব।

চাকুরী মানেই একটু ভাল বেতন। সাথে সাথে ভাল একটা অবস্থান। কর্মস্থলে অফিসার পদোন্নতিটা অনেকটা মর্যাদার ও বিষয় বটে। তাই ব্যাংকের সিনিয়র ক্লার্কদের মাঝে এ নিয়ে প্রতিযোগীতার পাশাপাশি চরম হতাশাও লক্ষ্য করা যায়। প্রমোশনের এ প্রতিযোগীতার সুবাধে ব্যাংকের প্রতিটি শাখা ব্যবস্থাপক কড়ায় গন্ডায় কর্মচারীদের থেকে বিভিন্ন ভাবে সুযোগ সুবিধা নিয়ে থাকে।

অফিসের বয়োজোষ্ঠ সিনিয়র ক্লার্ক ক্যাশিয়ার আহমদুল্লাহ অনেকটা আদু ভাইয়ের মত। আশাহত একজন মানুষ। মেয়ে বড় হয়েছে। বিয়ে দিতে হবে। প্রমোশনটা হলে মেয়ের বিয়েটা একটু ভাল দিতে পারতো। বর পক্ষ বলতো, আহ। মেয়ের বাবা ব্যাংকের অফিসার! ছেলের বাবার মুখটাও উজ্জল হত একজন ব্যাংক অফিসারের মেয়েকে বিয়ে করে। বিয়ের কথোপকথনে বুক ফুলিয়ে কন্যা দায়গ্রস্থ বাবা বলত, আমি ব্যাংকের অফিসার। কিন্তু আজ এতটা বছর হয়ে গেল প্রমোশনটা....।চায়ের দোকানে বসে এসব কথাগুলো অনেক আক্ষেপের সাথেই আহমাদুল্লাহ সাহেব আমাকে বললেন। শুনে মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। বেচারার জন্য মায়া হল। নিজের দিকে তাকিয়ে মনে মনে বললা, মজুমদার সাহেব, আপনার কপালেও এমন দুঃখ ধেয়ে আসছে।

এ শাখায় নতুন কোন সিনিয়র ষ্টাফ আসলেই পুরোনোদের কলিজায় আর পানি থাকেনা। ভাবে, আহ। এ বুঝি আর একজন অফিসার পদে পদপ্রাথী প্রতিযোগী এসে গেল। না জানি ম্যানেজারের সাথে সখ্যতাটা বেশী হওয়ার কারণে আমাদের স্বপ্ন ভেঙ্গে যায়।

এখানে যোগ্যতার চেয়ে জী হুজুরের অভিনয়ে যত তৈল মর্দন করা যায় এতেই ম্যানেজার সাহেব খূশী। সেকান্দর সাহেব, রবি সাহেব ম্যানেজারের সাথে সঙ্গোপনে একটা গভীর সম্পর্ক রেখে চলেছেন। কেউ না দেখলেও স্যারের মেয়েকে পড়ানোর সুবাদে আমার দৃস্টিগোচর হয়েছে। দুজনকে ম্যানেজারের বাসায় দেখার কারণে আমার হাত ধরে একে অন্যর পেছনে একটাই অনুরোধ করল - " মজুদার সাহেব। প্লীজ বিষয়টা কাউকে বলবেন না। বুঝেনতো। প্রমোশনটা খুব দরকার। স্যারের সাথে পারিবারিক সম্পর্ক গভীর করার চেস্টা করছি। দেখি কি হয়। স্যারতো আশা দিয়েছে। এবার হয়তবা প্রমোশনটা হয়ে যেতে পারে। এইত সেদিন ম্যানেজারের বাসায় গিয়েছিলাম। আপনার ভাবী একান্ত আলোচনায় ম্যানেজারের স্ত্রীর হাত ধরে বলেই ফেলেছে, স্যার যদি আমার স্বামীর প্রমোশনটা এবার দিয়ে দেয়। আপনি যদি একটু.....। ভাবী রাজী হয়েছে। আশ্বস্ত করেছে, চিন্তা করবেন না। আমি বিষয়টা অবশ্যই দেখব।

এইতো সেদিন সেকান্দর সাহেবের সাথে ম্যানেজারের বাসার গেইটে দেখা। রিক্সা থেকে্ নামনেই আমি সামনে পড়লাম। আমাকে দেখে মুখটা ফ্যাকাশে হয়ে গেল।

বিপুকে পড়িয়ে বের হচ্ছিলাম মাত্র। দেখে জানতে চাইলাম

- অ্যারে। সেকান্দর সাহেব। কি কোন কাজে এসেছেন?

- হুম। কাজে আসছি। দেখেন না। রিক্সায় চাউলের বস্তা। স্যারের বাসার বাজার সদাই অনেক সময় আমাকেই করতে হয়। বুঝেনতো। স্যার মানুষ। আমার উপর স্পেশাল আবদার। তাই মানা করতে পারিনা। স্যারের স্ত্রী আমাকে খুব ভাল জানে। অনেকটা নিজের মত। স্যারের স্ত্রী ও আপনার ভাবীকে একেবারে ছোট বোনের মত আদর করে। আসলে না খেয়ে যেতে দেয় না।

স্যার ব্যস্ততার কারণে বাসার বাজার সওদার দিকে খেয়াল দিতে পারেনা। আর এসব করার সময়ও নেই। তাই..। বুঝেনতো। দেখি একটু তেল মেরে প্রমোশনটা নেয়া যায় কিনা। অনেক দিন হল, সিনিয়ার ক্লার্ক হয়েছি। আর ভাল লাগেনা। এবার একটা পরিবর্তন দরকার।

সবাই এটা বুঝে যে, স্যারের স্ত্রীকে হাত করতে পারলেই সব কিছু সহজ হয়ে যাবে। তাই অফিস শেষে বিভিন্ন উসিলায় ম্যানেজারের বাসায় যাবার হিড়িক পড়ে। যাওয়ার সময় অনেকেই বিভিন্ন ফল মুল কিংবা বড় একটা বোয়াল মাছসহ লোভনীয় দ্রব্য নিয়ে স্যারের বাসায় হাজির হয়। খোশ মেজাকে স্যার জিজ্জেস করে, কি ব্যাপার। ঘরোয়ায় আলোচনার ফাকে প্রমোশনের একটু আশ্বাস সুরের মুখে শুনতে দারুণ তৃপ্তি।

ব্যাংকে যোগ দিয়েছি ছয় মাস হল। শূরু হয়েছে জুন ক্লোজিং। অর্ধ বাৎসরিক হিসাব নিকাশ। জুন ক্লোজিং এর সময় কাজ করে অফিস থেকে বিলম্বে বাসায় ফিরতে হয়। রাতের খাওয়া ব্যাংক আয়োজন করে থাকে। সর্বশেষ দিন অথ্যাত ত্রিশ এ জুন বড় মক্কেলরাই খাওয়া সরবরাহ করে থাকে। এবারের ক্লোজিং এ ব্যাংকে বিরিয়ানী পাঠিয়েছি হাজী রমজু মিয়া। রিয়াজুদ্দীন বাজারের অনেক বড় আড়তদার। ফল ব্যাবসায়ী।

আজ সবাই খূশী। ক্লোজিং শেষ।আগামী কাল থেকে ব্যাংক দুদিনের জন্য বন্ধ থাকবে। এ উপলক্ষ্যে ব্যাংকে অনেক বড় আয়োজন চলছে।

রাত আট টা বাজে। ম্যানেজার সেকান্দর সাহেবকে ডেকে বলছে,

- জোনাল ইনচার্জ ইউনুস স্যারকে কি দুটো বিরিয়ানীর প্যাকেট দিয়ে আসতে পারবেন?

ব্যাংকের কয়েকটি শাখা মিলে একটি জোন হয়। আমাদের জোনের হেড অফিস চট্রগ্রাম মিমি সুপার মাকেটে। এ জোনের প্রধান এজিএম ইউনুস সাহেব। ম্যানেজারদের ট্রান্সফার কিংবা প্রমোশনের দায়ীত্বটা জোনাল ইনচার্জের হাতে। তাই ম্যানেজার সাহেব ও তাকে সিরিয়াসলি সমীহ করে চলেন। সময় মত তেল মারতেও দ্বিধাবোধ করেন না। স্যারের সাথে ফোনে কথা বলার সময় মনের অজান্তেই দাড়িয়ে যান। মনে হয় যেন স্যার তাকে দেখছে।

আজ অন্যান্য শাখার মত আমাদের শাখায়ও পার্টি হচ্ছে। তাই এজিএমকে আগেই ফোন করে ম্যানেজার বলে দিয়েছে, স্যার আপনার জন্য বিরিয়ানী পাঠাচ্ছি। স্যার বিরিয়ানীর জন্য অপেক্ষা করছে।

সেকান্দর সাহেবকে জোনাল অফিসে বিরিয়ানী নিয়ে যাবার প্রস্তাব দিতে লাফিয়ে উঠল। খূশীতে একেবারে আটখানা। ভাবছে, যাক। অনেক দিন পর এক উচিলায় এজিএম স্যারের সাথে দেখা হবে। ভাগ্যটা বড় সুপ্রসন্ন। এটাই সুযোগ। স্যার অফিসে একা বসে আছেন। আমি বিরিয়ানীর প্যাকেট নিয়ে সালাম দিয়ে স্যারের রুমে ঢুকতেই নিশ্চয়ই আমাকে জিজ্ঞেস করবে

- কি সেকান্দর। আপনি কেমন আছেন?

- কথোপ কথনের ফাঁকে স্যারকে প্রমোশনের কথাটা বলেই ফেলবো।

(চলবে)

বিষয়: বিবিধ

১৭৬১ বার পঠিত, ৭৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

200593
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৫:২৭
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : এবার কি তাহলে প্রমোশনটা হবে ?
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৪১
150405
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : প্রমোশন সংক্রান্ত অনেক জটিলতা আসছে। এ নিয়ে যে কি হয় এটির চিত্র তুলে ধরব। ধন্যবাদ।
200612
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৮:৪৪
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আর এ প্রাকটিকেল পরীক্ষাটির নাম হল - তেল I Don't Want To See At Wits' End I Don't Want To See At Wits' End এবারের পর্ব দারুণ মজারু Big Grin Chatterbox Chatterbox
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৪১
150406
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : তেলের উপর প্রধান মন্ত্রী, মন্ত্রী পরিষদ থেকে শুরু করে পুরো দেশ ভাসছে। ধন্যবাদ।
200613
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৮:৪৫
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আচ্ছা বিপুকে নিয়ে আর পর্ব আসবে না? আহারে বেচারীর জন্য কষ্ট হচ্ছে আমার Sad Sad
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৪২
150408
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আসবে, এটি শেষ হবার পর। ধন্যবাদ।
200618
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৮:৫০
নতুন মস লিখেছেন : তেল উপর ভাসছে দেশ...
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
150410
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : পুরো মন্ত্রী পরিষদসহ দেশের সবত্র যেন তেলের ছড়াছড়ি। ধন্যবাদ।
200652
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
আবু আশফাক লিখেছেন : প্রমোশন পাওয়ার জন্য এক্কেরে স্যারের বাসার বাজার করা, স্যারের বউকে তেল দেয়া!!!!! স্যার! স্যার!! বলতে বলতে ফোনেও দাড়িয়ে যাওয়া!!!!!!!
আমার দ্বারা প্রমোশন পাওয়া সম্ভব হতো না ভাই!!!!
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৪৪
150413
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : দুনিয়া বড় কঠিন। নিজের অস্তিত্বের কাছে পরাজিত মানুষগুলো এভাবেই আটকা পড়ে হারিয়ে যায়। নিজেকে বিক্রী করে দেয় দুনিয়াবী স্বার্থের কাছে। ধন্যবাদ।
200656
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৪২
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : কাজ কম কথা বেশি,
হাতে রাখবেন তেলের শিশি।
মাখিবেন দিবানিশি,
তাতেই হবেন বস খুশি। Happy Happy
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:২৫
150506
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। কবিতার ভাষায় তেলের উপর সুন্দর লিখেছেন।
প্রধান মন্ত্রীকে সবাই
সারাদিন মারে তেল,
কম বেশি হলে তবে
মন্ত্রী হয়ে গেল ফেল।
ঘরে বাইরে উচু নীচু
তলে তলে মারে তেল
তেল ছাড়া সব ফাঁকে
যোগ্যতাও মারে ফেল।
200658
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৪৫
বিন হারুন লিখেছেন : তাইতো বলি আমাদের দেশের তেল রপ্তানির জন্য পাই না কেন? জুনিয়র ক্লার্ক সিনিয়র ক্লার্ককে, সিনিয়র ক্লার্ক ম্যানেজারকে. চৌকিদার মেম্বারকে, মেম্বার চেয়ারম্যানকে, চেয়ারম্যান এমপিকে, এমপি মন্ত্রীকে মারতে মারতে অর্থাৎ তেল মারতে মারতে দেশে আজ এতো লোডশেড়িং.
খুব ভাল লাগছে চলতে থাকুক............ Rose
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:২৭
150507
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। তেলের উপর প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত মন্ত্রীদের দক্ষ তোষামোদে প্রধানমন্ত্রী আজ বেপরোয়া। ধন্যবাদ।
০৩ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৮
151787
বিন হারুন লিখেছেন : গল্প থেমে গেল কেন? তিন দিন চলছে পরের পর্ব আসছেনা কেন?
০৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:৩৯
151943
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ব্যস্ততার কারণে অনেক চেস্টা করেও বসতে পারিনি। আগামীকাল থেকে আবার শুরু ইনশাল্লাহ। ধন্যবাদ।
200673
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:২৪
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন :


আমি প্রমোশন চাই না রে ভাই!
মান ইজ্জত আর সম্ভ্রম বাচাতে চাই।
আমি তৈল মর্দনে অভ্যস্ত না রে ভাই
তৈলের ডিব্বা যে আমার কাছে নাই।
পার্থিব জস খ্যাতি আমিও চাই
মাগার
পারলৌকিক পাথেয় সংগ্রহে ভাটা দিতে নাই।
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:২৮
150508
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : গ্যাঞ্জাম খানের কবিতাটা জব্বর হইছে। ফাটাফাটি। কবিতার ভাষায় তেলের উপস্তাপনা বড়ই চমতকার।
200674
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:২৬
আমি মুসাফির লিখেছেন : এভা্বেই তো চলে কর্মকান্ড যারফলে সব জায়গায় অনিয়শ সমস্যা।
০৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:৪০
151944
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ঠিকই বলেছেন। সভ্যতার ভেতরে আরশোলার বাসা। যেন সব খেয়ে ফেলছে। ধন্যবাদ।
১০
200676
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
আহমদ মুসা লিখেছেন : আপনার এ পর্ব পড়ে আামার পুরাতন ছাত্র জীবনের বেশ কিছু স্মৃতি মনে পড়ছে। নব্বই দশকের শুরু থেকে মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত প্রায় ৬ বছর আমি রেয়াজুদ্দিন বাজারে আমার আব্বার সাথে পড়াশুনার পাশাপাশি তরকারীর দোকানে সময় দিতাম। আমার আব্বার একটি তরকারী দোকান ছিল। ছাত্র জীবনে রেয়াজুদ্দিন বাজারে আমার অনেক সময় কেটেছে। হাজী রমজু মিয়া সওদাগরের তরকারীর আড়ৎ সম্পর্কে আমার কিছু ধারণা আছে। রেয়াজুদ্দিন বাজারের নিজস্ব তরকারীর দোকানে সওদা করার সুবাদে কাচাঁ সব্জি সংক্রান্ত কিছু কিছু গুঞ্জায়েশ আমার জানার সুযোগ হয়েছিল। সময় সুযোগে হয়তো কোনদিন এ নিয়ে লিখার আগ্রহ লাগছে আপনার এই ধারাবাহিক পড়ে। হাজী রমজু সওদাগরের আড়ৎসহ রেয়াজুদ্দিন বাজারের তরীতরকারীর ব্যবস্যা প্রতিষ্ঠানগুলোর বর্তমান কি অবস্থা তা অবশ্য জানি না।
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৩২
150510
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমি ৯১ এর জুলাই এর প্রথম দিকে ব্যাংক ছেড়ে সৌদি আরব চলে আসি। সত্যি কথা বলতে কি, আমরা প্রত্যহ যাহা দেখি এসবকে নিজস্ব দৃস্টিভঙ্গী দিয়ে লিখাটাই সাহিত্য। শরৎ বাবু সহ অন্যরা এটাই লিখেছেন। নিজে দেখা ঘটনা সুন্দর ভাবে বিবৃত করার চেয়ে বড় সাহিত্য আর নেই। ধন্যবাদ।
১১
200686
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন :
কত স্বপ্ন দেখেছি কত ছবি একেছি শুধু প্রমোশন নিয়ে শুধু প্রমোশন নিয়ে....। Click this linkপথ শিশু.......... আহা......।
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৫
150523
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : পথের ধারে অবহেলায়
কাটে যাদের জীবন খেলায়
কুড়িযে নিয়ে পায়না খেতে
...

ধন্যবাদ।
১২
200688
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৫
150525
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ।
১৩
200702
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : শুধু সরকারি ব্যাংক এ না তথাকথিত মাল্টিন্যাশনাল কর্পোরেট কোম্পনি গুলিতেও এখন তেল অতি জরুরি। তবে সেখানে একটা সুবিধা হচ্ছে তেল না দিলেও কিছুটা উন্নতির সুযোগ থাকে কারন অনেক সময়ই একজনের রিপোর্ট এর উপর প্রমোশন নির্ভর করেনা। আলাদা ভাবে মানব সম্পদ বিশেষজ্ঞ দিয়ে পারফর্মেন্স মুল্যায়ন করা হয়। কিন্তু সরকারি ব্যাংক বা অন্য সরকারি প্রতিষ্ঠান পুরাপুরি তলে নির্ভর। আর এই তেল দেয়ার জন্য দুর্নিতিতে জড়িয়ে পরে মানুষ। আর ক্লোজিং উপলক্ষে গ্রাহকের পয়সায় খাওয়াদাওয়ার অপসংস্কৃতি বন্ধ করা উচিত। এর জন্য সরকারি-বেসরকারি সকল ব্যাংককি বেশ বড় চাঁদাবাজি করে থাকে। আর বর্তমানে কম্পিউটার নির্ভর হিসাবের যুগে এই ক্লোজিং আর আগের মত অনেক পরিশ্রমের কাজ নাই। অনেক ধন্যবাদ সুন্দর পোষ্টটির জন্য।
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৭
150526
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : পুরো দেশটাই যেন অযোগ্যদের দখলে। টাকার জোরে রিক্সা মেকানিক তেল মারতে মারতে এখন সংসদ সদস্য। ধন্যবাদ অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য।
১৪
200709
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:৪০
ইশতিয়াক আহমেদ লিখেছেন : ভালো লাগছে
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৭
150527
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
১৫
200728
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০১
বিদ্যালো১ লিখেছেন : কত রং এর মানুষ !! আপনার এই লিখা না পড়লে জানতে পারতাম না।

অনেক ধন্যবাদ আমাদের এই সুযোগ করে দেয়ার জননো।
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৮
150528
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। আরও কত অজানা মানুষ আছে পৃতিবীতে যারা আমার চোখের ক্যামেরার সামনে আসেনি। ধন্যবাদ।
১৬
200739
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১৬
জোবাইর চৌধুরী লিখেছেন : আপনার লেখনি সাবলিল বিশ্লেষন পাঠককে পুরোপুরি ভেতরে নিয়ে যায়। মনে হয় ঘটনাগুলোকে পড়ছি না বরং দেখছি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৮
150529
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ নিয়মিত সাথে থাকার জন্য। ভূয়সী প্রশংসা পেয়ে খূশী হলাম।
১৭
200763
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:২৫
সুমাইয়া হাবীবা লিখেছেন : এভাবেইতো অনৈতিকতায় ডুবে এক একটা মানুষ। তার হাত ধরে এক একটা সেক্টর।
৩১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৫০
150530
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : জীবন চলার পথে এসব ঘটনাগুলো যেন তেলাপোকার মত সব খেয়ে ফেলছে। সব জায়গায় একই দশা। যারা তেলের পরিবর্তন চায়, ওরাও তেল মারতে মারতে আন্দোলন করে। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
১৮
200838
৩১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৬
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : বাস্তব কথার গাঁথুনি দিয়ে বুঝাতে এক মাত্র আপনার দ্বারাএই সমব্যব । Rose Rose Rose
৩১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:০১
150556
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমি যাহা নই
তুমি তাহা বলে বেড়াও....।
ধন্যবাদ। আমি জানিনা কত ভাল লিখি । তবে এতটুকু বুঝি যে, যাহা লিখি তাহা তুলনামুলকভাবে অনেক পিছিয়ে। মনে হয় আরও ২-৪ বছর লিখতে হবে। আমরা হলাম হুযোগের লেখক। দেয়ালিকা বের হবে তা্ই লিখি। ম্যাগাজিনে আমার নাম আসবে. .ইত্যাদি।
১৯
200896
৩১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৩
সাদাচোখে লিখেছেন : চোখে ভাসছে আমার এক আত্মীয়কে, যার প্রমোশান গুলো আমার স্কুল জীবনের মধ্যেই বড় তাড়াতাড়িই হয়েছিল। আব্বা বলতেন উনি কিনা প্রচন্ড ব্রিলিয়ান্ট। প্রাইমারী ক্লাসে জানতাম তিনি সিনিয়র ক্লার্ক। অল্প সময়ের ব্যবধানে অফিসার > ম্যানেজার > এজিএম > বিত্ত আর বৈভব। ফয়েজ লেইকের দিকে কিনা পাহাড়ের মালিক ইত্যাদি > আর সব শেষে জানলাম তিনি 'কয়েদী'। ব্যাংক থেকে কিনা ব্যাক্তিগতভাবে কয়েক কোটি টাকা ঋণ দিয়েছেন খাতুনগন্জের কিছু ব্যবসায়িকে - যারা ইনস্পেকশান আসার আগে ব্যার্থ হয়েছিল টাকাটা ব্যাংকে জমা দিতে।
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
151990
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : জী। এ ধরনের অনেক লোকই আছে ব্যাংকে যারা কাছের মানুষদের কাছে খুব সাকসেসফুল। কিন্তু বাস্তবে এদের ৯৯% চোর আর বাটপার। ধন্যবাদ।
২০
200917
৩১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৩
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : বাংলাদেশ মানেই জটিল
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
151991
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : জটিল নয় শূুধূ্। চোরের খনি। মন্ত্রী থেকে শুরু করে সব চোর।
২১
200932
৩১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৮
শেখের পোলা লিখেছেন : এ জন্যই বুঝি তেলের দাম লাফিয়ে বাড়ে?
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
151992
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা ।সত্যিই বলেছেন। ধন্যবাদ।
২২
200934
৩১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২০
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। আপনার লেখা পড়ে একটা কথায় মনে হছ্ছে আমরা মানুষরা কত অসহায়....।

অফিসের বয়োজোষ্ঠ সিনিয়র ক্লার্ক ক্যাশিয়ার আহমদুল্লাহ অনেকটা আদু ভাইয়ের মত। আশাহত একজন মানুষ। মেয়ে বড় হয়েছে। বিয়ে দিতে হবে। প্রমোশনটা হলে মেয়ের বিয়েটা একটু ভাল দিতে পারতো। বর পক্ষ বলতো, আহ। মেয়ের বাবা ব্যাংকের অফিসার! ছেলের বাবার মুখটাও উজ্জল হত একজন ব্যাংক অফিসারের মেয়েকে বিয়ে করে। বিয়ের কথোপকথনে বুক ফুলিয়ে কন্যা দায়গ্রস্থ বাবা বলত, আমি ব্যাংকের অফিসার। কিন্তু আজ এতটা বছর হয়ে গেল প্রমোশনটা....।চায়ের দোকানে বসে এসব কথাগুলো অনেক আক্ষেপের সাথেই আহমাদুল্লাহ সাহেব আমাকে বললেন। শুনে মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। বেচারার জন্য মায়া হল।
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
151993
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ব্যাংকের সজহ সরল নিবেদিত আহমাদুল্লাহরা বড়ই নির্বাক ও নিযাুতিত। ধন্যবাদ।
২৩
200992
৩১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩৯
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : তেল মারা ছাড়া কোন উপায় নাই!
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৮
151994
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমি যে টিউশনি করি এটাও তেল মারা। এখন বূজতে পারছি। দেখি টিউশনিটা চাড়া যায় কিনা। ধন্যবাদ।
২৪
201048
৩১ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:২৯
বুঝিনা লিখেছেন : এখন বেশী পয়সা খরচ করতে হবেনা। কারণ বাংলাদেশের হরিপুরে তেলের খনি আবিস্কৃত হয়েছে। এ তেল নিজেরা ব্যবহার করে আমরা বিদেশেও রপ্তানী করতে পারব। Bee Bee Bee
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:০৯
151995
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। এটাই বাস্তবতা। ক্রিযেটিভ নেই এমন লোকেরাই তেলে অভ্যস্ত ও বাধ্য। ধন্যবাদ।
২৫
201078
০১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:৫৫
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : '[b]ম্যানেজার বদলী হয়ে যাবার সময় সবাইকে ভারাক্রান্ত মনে বলল, আমিতো সবাইকে খূশী করা সম্ভব নয়। অথচ আপনাদের সবাইকে প্রমোশন দিয়ে খুশী করাটা সময়ের দাবী। আর এ জন্য আপনারা সবাই আমাকে এত তেল মেরেছেন যে, আমি আপনাদের কাছে কৃতজ্ঞ'----তেল মারার কথা ম্যানেজার সবার সামনে বলার পর সবার রিঅ্যাকশন কি ছিল! কারো খারাপ লাগেনি!
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:১০
151996
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এটি এটা নাটকের ডায়ালগ কোড করেছি। এবং এটিই বাস্তবতা। ধন্যবাদ ভাইজনা পড়ে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য।
২৬
201122
০১ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৪:৫২
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : সেকুলার সমাজের এটা একটা বৈশিষ্ট। কারন সেকুলার সমাজের নৈতিকতার কোন বাধন থাকতে নেই।
আজ আমাদের সমাজের যে চিত্র তুলে এনেছেন। তার সমুহ কারণ গুলোর মধ্যে একটি হল - আমরা অতিরিক্ত সেকুলার হয়ে যাচ্ছি।
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:১১
151997
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : সঠিক কথাটাই বলেছেন। ধন্যবাদ। সময় করে নিয়মিত এ ব্লগে আসার জন্য কৃতজ্ঞ গো ভাইজান।
২৭
201163
০১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:১৭
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ম্যানেজারের বৌ যদি আরো বড় ম্যানেজার হয়ে বসে তাহলে তো দুর্নীতির আরো এক ধাপ প্রকাশ পেলো! একেক পর্বে যেভাবে দুর্নীতির পরিধি বাড়ছে তাতে হতভম্ব হয়ে যাচ্ছি!
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:১২
151998
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আসলে প্রমোশন জটিলতায় স্বার্থপর কর্মচারীরাই এসব তৈরী করে নেয়। কিছু করার থাকেনা। বিনা পয়সার সেবায় ম্যানেজার খুশী। বাহ। ধন্যবাদ।
২৮
201168
০১ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৩৪
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : বাজারও করে দিতে হয়!? ব্যবস্থা বেশ ভালোইত.....!!!
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:১৪
151999
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : সামনে আরও কিছু আছে। দেখেন না আমি তার মেয়ে পড়াই। এ বিষয়টি পরে বুঝতে পেরেছি। তবে আমাকে অনুরোধ করেছে এবয় বিনিময় পাই। যে যারে তেল মেরে যা নিতে পারে।
২৯
201381
০১ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০০
আবু ফারিহা লিখেছেন : প্রমোশনের কথাটা স্যারকে বলতে না পারার বেদনাটা যে রয়েই গেল। অার একটু সামনে এগুলে এমন কিইবা হতো।
০৪ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:১৪
152000
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। প্রথমত বড় হয়ে যাবে পর্বটি। দ্তিীয়ত সময় কম ছিল। একটা আকর্ষনতে আছেই। সামনে আসছে। ধন্যবাদ।
৩০
201557
০২ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:০৯
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : আপনাদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা আর সেখান থেকে আমাদের পাঠ নেওয়া। সামনে কাজ দিবে....
০৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:২৬
152053
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমি কৃতার্থ হবো যদি এটি থেকে কেউ উপকৃত হয়। তবে এটি সত্য যে, নতুনদের জানার অনেক কিছু আছে। ধন্যবাদ।
৩১
201661
০২ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:০১
কবি ও ঔপন্যাসিক শাহ্ আলম শেখ শান্ত লিখেছেন : ভালো লাগা জানালাম ।
০৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:২৬
152054
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনার ভালা লাগাকে ধন্যবাদ জানাই।
৩২
201914
০৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১২:০৩
মাটিরলাঠি লিখেছেন : রাজ্য শাসিছে রাজা
রাজারে রানী
ম্যানেজারের বউ!!
০৪ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:২৭
152055
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনি সঠিক কথাটাই বলেছেন কবিতার ভাষায় ধন্যবাদ।
০৬ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫২
152705
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : দারুণ তো কথাটা !
৩৩
203403
০৬ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৩
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : ব্যাংকের চাকরি!পড়ছি আর অবাক হচ্ছি।ইতিপূর্বে কোন আইডিয়া ছিলোনা এই বিষয়ে। ধন্যবাদ।
০৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:১৫
152851
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এ জন্যই নতুনদেরকে জানানোর জন্য না জানা সব কিছু নিয়ে লিখতে বসেছি। ধন্যবাদ।
৩৪
206170
১১ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৩
ইবনে হাসেম লিখেছেন : ব্যাংকে চাকুরী না করলেও, সরকারী চাকুরী তো করেছি। সেখানে কি আর ঘুষের লেন দেন কম আছে নাকি। কত রকমের ঘুষ যে সেখানে চলে, সেসবের কিছু তো অভিজ্ঞতা আছে। তবে যারা একাউন্টস সেকশনে কাজ করে তাদের অভিজ্ঞতা আরো ভালো। ঘুষের এমন অবস্থা দেখে প্রথম অবস্থাতেই এলার্ট হয়ে যাই আর সহকর্মীদের বলি, যদি সৎভাবে বাঁচতে চাও তো খবরদার একাউন্টস্ সেকশানে কোনদিন যাবে না......। আমার দপ্তরে এক জুনিয়র একাউন্টেন্ট এখন এমন গ্যাঁড়াকলে পড়েছে যে মাঝরাতে ঘুম ভেঙ্গে উঠে বসে, বড় স্যারের খাঁই মিটাতে গিয়ে কত যে অন্যায় অনাচার হয়ে যাচ্ছে তার চিন্তায়, অডিটে ধরা খাবার ভয়ে।
২৭ মে ২০১৪ রাত ০২:১৩
173700
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। বসকে খুশী করতে গিয়ে নিজের ফ্যামেলী ষ্টাটার্স রক্ষা করতে গিয়ে এসব ঘূষ একসময় কাল হয়ে দাঁড়ায়। এদের চক্ষু লজ্জা বলতে কিছূ নেই। এটিই বাস্তবতা। ধন্যবাদ। বস খুব দেরী হয়ে গেল উত্তর দিতে। সরি।
৩৫
210259
১৯ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:০০
আমি আমার লিখেছেন : Rose Rose Rose
২৭ মে ২০১৪ রাত ০২:১৪
173701
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ।
প্লাষ্টিকের ফূল দাও
নইলে কাগজের ফূল
হেগেনে বেশীদিন লাস্টিং করে।
৩৬
214570
২৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:৫৮
আহ জীবন লিখেছেন : তেলের পিচ্ছিলতায় গল্পের এমাথা থেকে ওমাথা যেতে সময় লাগেনি। তবে ভাইবেন না পরি নাই।
২৭ মে ২০১৪ রাত ০২:১৪
173702
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনি যে বোদ্ধা পাঠক আমি জানি। মন্তব্যতে বুঝা যায়। ধন্যবাদ।
৩৭
226769
২৭ মে ২০১৪ রাত ১২:১৬
আইন যতো আইন লিখেছেন : gaRi cholena cholena--tel chaRa re gaRi চমৎকার!! cholena---=
২৭ মে ২০১৪ রাত ০২:১৫
173703
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ ধন্যবাদ। থেংকু। আপনি আমাকে জানার জন্য যে ধৈয্যধরে পড়ছেন তার জন্য স্পেশাল ধন্যবাদ।
১৮ জুলাই ২০১৪ রাত ১০:১১
190891
আইন যতো আইন লিখেছেন : এদ্দিন কোথায় ছিলেন ভাই
১৮ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৫৩
190942
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আশে পাশে। ব্যস্ততার কারণে আসতে পারিনা। ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File