হে মা- জম্ম দাও আর একজন বিদ্রোহী কবির
লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ২৩ মার্চ, ২০১৪, ১১:৩৯:০৫ রাত
না না.....।
এটি একাত্তর নয় মা....।
এটি তোমার প্রসব করা
বিংশ শতাব্দীর স্বৈর গণতন্ত্রের আর্তচীৎকার!
এটি মুক্তি ফৌজ কিংবা কথিত রাজাকারের সমর্থিত গোষ্ঠী নয়,
এটি তোমার গর্ভপাত করা শিক্ষিত সন্তানের
লালিত সভ্যতার বিভৎস চিত্র!
উঠ, হে বয়োবৃদ্ধ ক্লান্ত মা।
চল কোথাও পালিয়ে যাই।
রক্তাক্ত এ ভুমিতে আর
সবুজ শ্যামলের শস্যা ফলাবেনা।
তোমার নিস্পাপ সন্তানের দেহ নিঃসৃত
এ মাটি এখন এক রক্তাক্ত জনপদের নাম।
এ মাটি এখন
তোমার লালিত সন্তানের ধার করা
পাশ্চাত্যর উলঙ্গ সভ্যতার জারজ সংস্কৃতির চারণভুমি।
না না....।
এটি তোমার নয় মাসের যাতনায় প্রসব করা
কাঁদা মাটির উগলে দেয়া নস্টাদের বৈদ্যভূমি।
তোমার হাতে রাখা ঐ
তাসবীর দানাটি ছুঁড়ে ফেলে দাও মা।
তোমার ধার্মিক সন্তানকে বল,
কপালে পড়া নামাজের ঐ কাল দাগ মুছে দিতে।
...না হয় রাজাকার অপবাদে
তোমার সামনেই বুলেটের আঘাতে
ঝাজরা করে দিবে।
তুমি জানোনা ওরা কত হিংস্র!
তুমি দেখনি সেদিন রাজধানীতে কি ঘটেছিল
তোমার এতিম সন্তানদের সাথে!
জীবন্ত কবরস্থ কোরানের পাখিদের আত্মারা
আজও ঢাকার ঐ বজ্যর নীচ থেকে
বুকফাটা আর্তনাদে বলে,
কি অপরাধ ছিল আমাদের!
জানাজার পরিবর্তে ময়লার গাড়ীতে করে
কেন আমাদের ডাষ্টবিনের সাথে মিশে দেয়া হল!
মা!
হে আমার বয়োবৃদ্ধ মা!
মুক্তিযোদ্ধার আপোষহীন মা আমার...
অসহায়ত্বের পদভারে জর্জরিত এ মানবতার জন্য
তুমি কি পারনা
আর একটিবার প্রসব করতে?
পারনা জম্ম দিতে
"আর একজন বিদ্রোহী কবির ?"
বিষয়: বিবিধ
১৬৭২ বার পঠিত, ৬২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
একেবারে মনের মত। আল্লাহ আপনার লেখনী শক্তিকে আরো বৃদ্ধি করে দেন। আমীন
নিজের মাঝেই ঘুমন্ত ওমর
মিছে খূঁজি বারে বার,
দোয়া মাঙ্গি প্রভূ পাঠাও আজি
ওমরকে আবার।
ভূলে যাই ওমর আমারই মত
নত করেনি কভু শির,
কোরানের রঙ্গে রাঙ্গিয়ে নিজেকে
হয়েছিল দিগ্বী বীর।
এ ব্লগে সুপ্ত ওমর আর বিদ্রোহী কবি অনেক। কিন্তু সবাই যদি বলে আমি নজরুল হতে পারবোনা, তাহলে নজরুল কে হবে?
অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া কবিতাটি।
আমি বলি কি, আর আমারে কয় কি?
যে পথে এগিয়ে ওমর শ্রেষ্ঠ
ভূলে গেছি সেই গলি,
কেবলা বাবার দরগাহে বসে
মিছে সাজি মোরা 'অলী'।
বদর, ওহুদ, খন্ন্দক ছেড়েছি
কোরান বন্দী তাঁকে,
তাসবীহর দানায় জান্নাত খুঁজি
জাগিনা দায়ীর ডাকে।
প্রিয়ন্তির মত সুপ্ত প্রতিভাদের আমি ডাকছি
কিন্তু প্রিয়ন্তিরা নিজেকে ভুলে ওমরকে খুজে বেড়ায় অন্য গলিতে...। ধন্যবাদ।
আমার কাছেও তাই মনে হচ্ছে আনোয়ার ভাই।
ঐ দেখো।
হযরাত আমীর হামজার নেতৃত্বে
জান্নাত অভিমুখি মিছিল ধেয়ে আসছে।
ঈমানের অগ্নীপরীক্ষায় উত্তীর্ন
শহীদ মালেকের মিছিলের সারি
আজ অনেক লম্বা।
এ মিছিলে যোগ দেয়ার জন্য
অপেক্ষমান দ্বীনের দায়ীরা
জেগে আছো কি?
সবাইকে জাগতে হবে। প্রত্যোক দায়ী আজ নিজেকে ভাবতে হবে আমি সেই বিদ্রোহী। কিন্তু আমার আহব্বানে আমাকে চেয়ার দিয়ে পালিয়ে যাবার রাস্তাযে নেই....। ধন্যবাদ।
নেই বুলি,
হুদয় মাঝে জমা কথা
দাও খূলি।
আসা যাওয়ায় লাভ কি
শূধূ আড্ডাতে,
যাওনা রেখে মনের কথা
সওগাতে।
থাক, বুঝি আজ ব্যস্ত তুমি
নেই সময়,
আসবে আবার ছুটির দিনে
গাইতে লয়?
অক্ষরে অক্ষরে বিদ্রোহ!
খুব ভালো লাগ্লো প্রিয় কবি!
ধন্যবাদ আপনাকে!
৮২ টি মন্তব্যসহ ৫৮৬ জন পাঠকের নন্দিত কবি ভীশূ অন্যর হাতে বিদ্রোহের কলম তুলে নিয়ে নিজেকে আড়াল করার ভূয়সী প্রশংসা ফিরিয়ে দিলাম। ভীশুর মত কবিতরা জম্ন হোক আজকের এ গন বিস্ফোরণ থেকে।
সে অপেক্ষায় আমিও আছি।
আজকে তার মাফ নেই, দিয়েই দেবো বিয়ে
প্রায় প্রতিদিন ঝগড়া বাধে, এই দুষ্টুকে নিয়ে
ইঁদুর ধরার নাম নাই, চুরি করার ফন্দি
এই ধরেছি শক্ত করে, করব তারে বন্দি
ঐ যে,
ঘূমন্তরা আজ জেগে উঠছে,।
ধ্বমনির প্রতিটি শিরায় প্রবাহিত
ঈমানের এ্যাটমিক রিএ্যাকশন শূরু হয়েছে।
প্রভূর ভয়ে প্রকম্পিতরা বেরিয়ে আসুক
বাধভাঙ্গা জোয়ারের মত,
মহাপ্লাবনের মহাস্রোতে
ধেয়ে আসার অপেক্ষায় শহীদি মিছিল।
ওমর, আবু বকর কিংবা
একজন হয়রত আলী আসার অপেক্ষা আর নয়।
প্রতিটি ঈমানদারই হোক
এক একজন ওমর, ওসমান কিংবা আলীর প্রতিবিম্ব।
অপেক্ষায় থাকলাম।
আমি আরো অনেক আগেই এই মন্তব্য করেছিলাম। কিন্তু বুড়া মানুষটার কথা কে শোনে।
প্রায় বছর খানিক এই প্রবাসী ছিলেন নার্গিসের প্রেমে। ব্লগে লেখার তার সময় হয় নাই।
সবাই দোয়া করুন এই মানুষটার জন্য। সে যেন নিয়মিত আমাদের মাঝে উপস্থিত থাকে। নজরুলের মত একটি ছন্ন ছাড়া চরিত্র আছে। আমি বয়সের এক প্রান্তে চলে এসেছি। তাই আমার কথা তিনি শুনেন না।
নিয়মিত লিখলে আরো এরকম লাজওয়াব কিছু সময়ের প্রতিধ্বনি কবিতার আকারে পেতাম। আমি কসম কবিতা পড়ার অনুরূধ করবো।
বাড়ীর কাছে আরশে নদী
হেথায় পড়শী বসত করে
আমি একদিনও না
দেখিলাম তারে......
বিজয়ের সুর্যটা আজ পাহাড়ের পাদদেশে রশ্মি ছড়িয়ে উঠার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু দ্বীনের দায়ীদের কি হল? জিহাদী মৃত্যুর আকাঙ্কায় চোখের পানি ফেলে কাঁদা এ শপথকারী মানুষগুলো কেন এত নিশ্চুপ। ওরা কেন অন্যকে বার বার সামনে যেতে বলে। কথা ছিল
কে যাবে, না যাবে, কিন্তু আমি অবশ্যই যাবো।
ঐ যে,
রাসুলের রেখে যাওয়া কলেমার পতাকা
মক্কার হেরার পাহাড় হতে আবারও
পত পত করে উড়ে আসছে আমাদের দিকে।
এসো,
জুলুমের দেয়াল ভেঙ্গে
সীসা ঢালা প্রাচীরের মত
গড়ে তুলি অপ্রতিরোধ্য ভ্রাতৃত্ববন্ধন।
বিজয়ের আগমনি বার্তা আজ
প্রতিধ্বনিত হচ্ছে কাবার দেয়ালে।
মাসজিদে নববীর মিনার হতে
হযরাত বেলালের আওয়াজ যেন
ইথারে ভেসে ভেসে
ডাকছে প্রতিটি দ্বীনের দায়ীকে।
বলছে -
কি হয়েছে তোমাদের?
কেন তোমরা সংগ্রাম করছোনা
সে সকল নির্যাতিত নারী পুরুষদের জন্য?
যারা অধূ্সিত এলাকায় চীতকার দিয়ে বলছে,
"হে প্রভু!
আমাদের জন্য সাহার্য্যকারী পাঠাও।
আমি তাহা নই
তুমি যাহা বলগো মোরে,
তবুও অতৃপ্ততায় লিখে যাই
প্রাপ্ত ভালবাসার সুমধুরে।
দোয়ার মাঝেই বুক ভাসাই কেঁদে
দাও প্রভু হে কোরানের রাজ,
ওহুদ খন্দক, তাবুক ছাড়াই
ফিরে দাও হারানো তাজ
আপনাকে ধন্যবাদ অত্যন্ত সুন্দর একটি কবিতা উপহার দিয়েছেন। আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তীর কথার সাথে আমিও একমত।
হাজী-গাজী ঠাসা কাবার আঙ্গিনায়
খূঁজেছি হযরত আলী,
ভোজনে-বিলাসে ভূষনে কেবলী
দেখেছি ছেঁড়া কাপড়ের তালি।
কোথায় আজি ওসমানের মত
দানশীল মুসলমান,
মসজিদ খানকা মাদ্রাসায়ও পাইনি
রাসুলের দ্বীনের প্রাণ।
আর্তনাদ আর হাহাকারে খূঁজেছি
দুনিয়া কাপাঁনো ওমর,
আলী ওসমানের বড় প্রয়োজন আজি
মোদের দাও প্রিয় আবুবকর।
ধন্যবাদ।
শব্দ বিষাদে গড়ি অনুভুতির পাহাড়,
মরিচিকার মত মিছে ভালবাসা দেখে
হতাশার মাঝে করি নিজেকে একাকার।
গগন বিদারী মিছিলের আওয়াজে
বাতিলের প্রসাদ কি করে করিব কম্পমান,
পদলোভীরা আজও দ্বীনের দায়ী সাজে
কমীদের মুখে শূধু শুনি জিহাদের গান।
আহা!
সব সত্যাম্বেষীরা যদি দ্বীনের লাগিয়া
বিলিয়ে দিতো ক্ষনিকের এ জীবন,
দ্বীনের বিজয় ঠেকাতো কে গো বলো,
রহমত ঢেলে দিতে প্রভু খূলে ঐ গগন।
সেইতো বিদ্রোহী সেইতো ন্যায়ের বীর সৈনিক
যার প্রতিবাদে অধম জালীম উঠে কেঁপে
সেইতো বিদ্রোহী সেইতো আইয়ুবির প্রতিচ্ছবি...
ঘরে ঘরেই বিদ্রোহীরা আছে চাই এমন একজন-
যার চিৎকারে বিদ্রোহীরা বেরিয়ে আসবে ঘরছেরে
অসিম সাহসে সত্যের তড়বারি হাতে যাইবে তেড়ে
উৎখাত করিতে আওয়ামী জাহেলিয়াতের সময়কাল।
(আপনার কবিতার প্রসংসা করার যোগ্যতা ভাই এই মুর্খের নাই,আয়না দেখেন দেখবেন একজন বিদ্রোহী রক্তচোখে দাড়িয়ে আছে আপনারই সামনে....শুধু আমাদের মতো মেনিমাছ টাইপের বিদ্রোহীদের ঘর থেকে বাহির করার দায়ীত্ব নেন)
আমি মহান রাব্বুল আলামীনের দরবারে প্রার্থনা করি আপনার কলম যেন কোনদিন থেমে না যায়।
ভালো লেগেছে টাইপের কথাগুলো একঘেয়েমি লাগছে, শুধু এটুকুই বলব,অপেক্ষায় রইলাম আপনার পরবর্তী লেখার। এই অপেক্ষা কিঞ্চিত সুখের,নিশ্চিত আনন্দের।
অনেক ধন্যবাদ।
এ কেমন রাজ্য, প্রজার নেই চোখে ঘূম
নিত্য যেখায় প্রতিবাদী যায় হয়ে গুম।
এ কেমন অন্ধ রাজার ভ্রষ্ট নীতি
রাজ্য জুড়ে প্রজার চোখে রিমান্ড ভীতি।
এ কেমন সভ্য রাজার কোন সে কানুন
কার ইশারায় নিত্য রাজ্য মানুষ হয় খুন।
দাও ফিরে মোর ক্ষ্যাতা বালিশ
হারিকেন আর মোমবাতি,
কেরোসিনের বাত্তির যুগে
ছিলনা মোর কম খ্যাতি।
তাল পাতার ঐ পাখা দিয়ে
হতো রাতে দারুন ঘুম,
ব্যান্ড বিহীন সেই গায়ের বিয়ে
পড়তো যে আনন্দের ধূম।
ওরা জানেনা,
আমরা যে মহাপ্রলয়ংকারী সুপ্ত ঘুর্নিঝড়
পারি টর্নেডো হয়ে করিতে সব লন্ড,
জেগে উঠা আগ্নেয়গীরীর উত্তপ্ত লাভা হতে পারি
পারি 'আল্লাহু আকবার' ধ্বনিতে করিতে সব পন্ড।
আমাদের সিনায় প্রতিধ্বনিত হয় কোরানের বাণী
ক্যাসেট প্লেয়ার হয়ে শোনাই মহাপ্রভুর গান,
যুগে যুগে আমরা গড়েছি কালজয়ী ইতিহাস
মরেও আমরা অমর শাহীদ, প্রভূর রাহে নিবেদিত এ প্রাণ।
ধন্যবাদ আমার আঙ্গিনায় আসার জন্য।
‘হে তরুন পথচারী
হে উদ্ধত যৌবনের অতন্দ্র প্রহরী
তোমার ধমনিতে খুনের জোয়ার
মেতেছে উত্তাল তারুণ্যের লহরী...
হে উদ্ধত যৌবনের অতন্দ্র প্রহরী
তোমার ধমনিতে খুনের জোয়ার
মেতেছে উত্তাল তারুণ্যের লহরী...
শব্দ বিস্ফোরণের এসব কবিতার আজ বড় প্রয়োজন। ধন্যবাদ।
পারনা জম্ম দিতে
"আর একজন বিদ্রোহী কবির ?"
আহা!
সব সত্যাম্বেষীরা যদি দ্বীনের লাগিয়া
বিলিয়ে দিতো ক্ষনিকের এ জীবন,
দ্বীনের বিজয় ঠেকাতো কে গো বলো,
রহমত ঢেলে দিতে প্রভু খূলে ঐ গগন।
সত্যি বুলেটের চেয়েও কবিতা বেশি অন্তর্ভেদী ।
এটি মুক্তি ফৌজ কিংবা কথিত রাজাকারের সমর্থিত গোষ্ঠী নয়,
এটি তোমার গর্ভপাত করা শিক্ষিত সন্তানের
লালিত সভ্যতার বিভৎস চিত্র!
শুধু ভাল লাগে নি বরং হৃদয়ে দোলাও দিয়েছে
এ কেমন বিচারালয় নেইকো বিচার,
ফাসীদন্ডেও হয়না ফাসী হুকুম রাজার।
বুকফাটা মা'র আর্তনাদে বাতাস ভারী
উলঙ্গ সভ্যতায় কেবল পন্য নারী।
তবুও তিনি বেড়ান ছুটে প্রতিভার খোঁজে দিকে দিকে৷
রক্ত ঝরাতে চাইনা বন্ধু তাইতো ধরোনা অসি,
হৃদয়ে রক্ত ক্ষরণ করাতে তুলে নাও হাতে মসি৷
বৃথা খুঁজে মরা, ওমর ওসমান আলী হায়দার,
হেঁচকা টানে ফেলো উপাড়ি আপন হৃদয়ের দ্বার৷
দারিদ্রতার কষাঘাতে জর্জরীতদের লোভ দেখিয়ে
কোন রিক্স্রাওয়ালা কিংবা দিনমজুরের
মিথ্যা স্বাক্ষী আর নয়,
চল নিজেরাই কাঠগড়া দাড়িয়ে
রাজপথে গলাফাটানো আওয়াজের কন্ঠে
স্বাক্ষী দেই নিজামী মুজাহিদদের বিরুদ্ধে?
এসো,
সাঈদী, নিজামী মুজাহিদদের কন্ঠনালী কেঁটে দিতে
মিথ্যার প্রলেপ এ্যঁটে দিয়ে বলি 'তুই শ্রেষ্ট রাজাকার',
কোরানের জানবাজদের শহস্র বছরের জন্য নিষিদ্ধ করি
মা-কালীর পুজো মন্ডবে উলু ধ্বনিতে হই একাকার।
অসম্ভব ভালো লেগেছে!!!
সত্য প্রতিস্ঠায় নবীরা লড়েছে
দায়ীরা ছেড়েছে ঘর,
হেরার নবীকে তাড়াতে গিয়ে
মরেছে ক্ষমতাধর।
নবী হতো কভু পাগলে ভূষিত
কভু হতো দেশদ্রোহী,
যাতনা বিষাদে প্রভুর ইশারায়
দুর দেশে দিত পাড়ি।
কেউবা জেলে জীবন কাটাত
কেউবা দেশান্তর,
কাউকে শুলে ছড়িয়ে মেরেছে
কেউবা ছেড়েছে ঘর।
তাহাজ্জুদে রাত কেটে দেই
তাসবীহ গুণি লক্ষ বার,
জিকির করে দিন চলে যায়
হয়নাযে প্রভুর দীদার।
কর্মহীন আজ ধর্মে ব্যাস্ত
ঘরের কোনেই আস্তানা,
কেবলা বাবার দরগাহে গায়
ভন্ড মুরিদ মাস্তানা।
তোমার ধার্মিক
সন্তানকে বল,
কপালে পড়া নামাজের ঐ
কাল দাগ মুছে দিতে।
...না হয় রাজাকার
অপবাদে
তোমার সামনেই
বুলেটের আঘাতে
ঝাজরা করে দিবে।
তুমি জানোনা ওরা কত
হিংস্র!
@মজুমদার ভাই আপনার কবিতাটা পড়ে ইচ্ছে করছে হায়েনার বুকটা ছিড়ে এই দেশটা মুক্ত করি
ধন্যবাদ।
আকুতিটা অত্যন্ত বাসবসম্মত ।
এমন সুন্দর পোষ্টের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন