রঙ্গের মানুষ - (পর্ব-১০)

লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ১৮ মার্চ, ২০১৪, ০৮:৩৩:১৪ রাত

পর্ব-৯

আজ বুধবার। যথা সময়ে টিউশনিতে উপস্থিত হয়েছি। আগামী দুদিন এমনিতেই আসতে হবেনা। বৃহস্পতিবার অর্ধদিবস। শুক্রবার জাতীয় ছুটি। এ দুদিনে পড়া একসাথে দিয়ে যাবো। বিপুকে জিজ্ঞেস করলাম,

- স্কুলের দেয়া শনিবারের কোন পড়া বাকী আছে?

- জ্যী স্যার।

- কোনটি? দা্ও। পড়িয়ে দেই।

- ইংরেজী রচনা। Aim in life. "ইংরেজী গ্রামার এন্স এ্যাসে" থেকে ও রচনাটি কাগজ দিয়ে চিহ্নিত করে রেখেছে। বইটা আমার দিকে এগিয়ে দিতেই বললাম, জানো, এইম ইন লাইফ মানে কি?

- জানি স্যার। তবে কোনটা করলে ভাল হবে জানিনা। কি হব আর না হবো পরের কথা। তবে বইতে যা আছে, পরীক্ষায় পাশ করার জন্য যেহেতু এটাই আমরা সবাই মুখস্থ করি, সুতরাং আপাতত এটাই এইম ইন লাইফ।

- বাহ। তুমি দারুণ একটা কথা বলেছো। এ কথাটি মনে হয় বাংলাদেশের ৯৯ পার্সেন্ট শিক্ষকই চিন্তা করেনা। জানলেতো আর বইয়ের Aim in life পড়াতোনা। শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য যদি হতো বাস্তবে কিছু করা, তাহলে তোমাদের শিক্ষক তোমাদের নিজস্ব মেধা অনুসারে সবাইকে এইম ইন লাইফ তৈরী করে দিতো। ঠিক না?

- জ্যী স্যার।

তাহলে এ প্রসঙ্গে তোমাকে একটি বাস্তব গল্প শোনাই। আমাদের স্কুলের মাহবুব স্যার। বড় মজার মানুষ। তাকে নিয়ে হাজারো রসাত্মক গল্প আছে। শিক্ষকতা যোগ্যতা এম.এস.সি. হলেও মাঝে মধ্যে সখের বশবর্তী হয়ে আমাদেরকে ইংরেজী পড়াতে আসতো।

সেদিন ইংরেজী শিক্ষক খায়ের স্যার স্কুলে আসেনি। স্যারতো মহা খুশী। তখন আমরা ক্লাশ নাইনে পড়ি। সেদিনের পাঠ্য বিষয়টি ছিল কবিতা। নাম - "দ্যা সেন্ডস অব ডি - অথ্যাৎ ডি নদীর তীরে"।

স্যার সবাইকে বলল বই খূলতে। আমরা প্রস্তুুত।

- হা। সবাই বই এনেছো?

- জ্যী স্যার। সবাই সমস্বরে জবাব দিল।

আজকের কবিতাটি অনেক সুন্দর। কবিতার নাম - দ্যা সেন্ডস অব ডি।

এবার স্যার নিজেই কবিতাটি পড়তে শুরু করল,

..ও মেরী,

গো এন্ড কল দ্যা ক্যাটল হোম,

গো এন্ড কল দ্যা ক্যাটল হোম

এক্রস দ্যা সেন্ডস অব ডি।

হঠাৎ মোজাম্মেল হাত দুলে দাঁড়িয়ে গিয়েছে। একেবারে সামনের সারীতে বসা ক্লাশের ফাষ্ট বয়। হওয়াতে স্যার এড়াতে পারেনি। পড়ার মাঝে হঠাৎ হাত তুলতে দেখেই স্যার জিজ্ঞেস করল

- এই। কি হল তোর? দাঁড়ালি কেন?

- স্যার একটা প্রশ্ন ছিল?

- বল। এভাবে পড়ার ফাঁকে প্রশ্ন করা ঠিক নয়।

- স্যার। দ্যা সেন্ডস অব ডি - এটা কোন পার্ট অব স্পীস।

- এটা কি ইংরেজী গ্রামারের ক্লাশ? তোদেরকে এজন্য্ই পড়াতে ইচ্ছে করেনা। তারপর স্যার কবিতার হেডিং এর দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকল। অবশেষে রাগ হয়ে বলতে লাগল, একটা ইন্টারেষ্টিং বিষয় পড়াচ্ছিলাম। হাত তুলে মুডটা একেবারে খারাপ করে দিলে। ফাজিল পোলাপাইন এত প্রশ্ন করে।.....কিন্তু উত্তরতো দিতে হবে। স্যার ভাবনায় পড়ে গেল। তারপর গলায় একটা কাশি দিয়ে বলল,

- এটা কোন পার্ট অব স্পীস নয়.....।

এ যদি হয় একজন শিক্ষকের অবস্থা তাহলে ছাত্র-ছাত্রীরা শিখবে কি?

- বিপু হাসছে। জানতে চাইল, স্যার, এটা কি আপনার স্কুলের শিক্ষক?

- হ। কি? তোমার কি মনে হয় যে আমিও এমন?

- না স্যার। এমনিতেই। খুবই হাস্যকর।

"এইম ইন লাইফ" ইংরেজী রচনাটা শব্দে শব্দে অনুবাদ করে বিপুকে বুঝালাম। নিজের এইম ইন লাইফ কি হওয়া উচিত তাও ব্যখ্যা করলাম। - - - বিপুর প্রশ্ন আচ্ছা স্যার। আপনি যে এতবড় রচনার প্রতিটা শব্দ বাংলায় অনুবাদ করলেন, তা কি করে হল? আপনি এত শব্দের অর্থ জানেন?

- শোন। তোমাকে আনিস ভাইয়ের অধ্যয়নের কথা বলেছিলাম, মনে আছে?

- জ্যী স্যার।

- ওর অধ্যয়নের গল্প এ্যাসিস্টেন্ট হেড স্যার থেকে শুণে আমিও বিমোহিত হয়েছিলাম। বিষয়টি শুধু শোনাতেই সীমাবদ্ধ থাকেনি। রীতিমত চর্চা শুরু করে দিয়েছি। মনে মনে হিংসা হল, দুত্তরী। আনিস ভাই পারে! আমি পারমুনা ক্যন? ও যা খায় আমিও তাই খাই। সুতরাং আমাকে পারতেই হবে।

কয়েকমাস আগের ঘটনা। এ ঘটনার নায়ক যে সেই আনিস ভাই, জানতাম না। বিকেলে দরবেশ স্যারের হাতে একটি বই দেখে আনিস ভাই বলল, স্যার, আপনার বইটা কি পড়তে পারি?

- স্যার বইটা তাকে দিয়ে দিল।

পরদিন সকাল বেলায় আমরা স্কুলে এসে দেখি, খালি গায়ে আনিস ভাই একটা বই পড়ছে। পড়া প্রায় শেষ। বেঞ্চের উপর জ্বলা মোমবাতির অনেক বড় স্তুপ! পরে জানতে পেরেছি, আনিস ভাই বইটা তিনবার পড়েছিল সেই রাতে।

বাস্তবেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নাালিজম বিভাগে ফাস্ট ক্লাশ ফাস্ট হয়ে শিক্ষকতায় যোগ দেয়া আনিস ভাইয়ের পড়ালিখার নেশা নিয়ে অনেক গল্প শূনেছি। চিওড়া বাজারে আসলে চায়ের দোকানে আড্ডা দিতো একদল শিক্ষিত যুবককে নিয়ে। পত্রিকা পড়তে বসলে মনে হতো ওর মনোযোগ পুরো দুনিয়া হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আনিস ভাইকে দেখে মাঝে মধ্যে ভাবতাম, আসলে জ্ঞানী লোক তাদেরকেই বলে, যারা জ্ঞান পিপাসু। বা জ্ঞানার্জনে পাগল।

যাইহোক, স্যারের মুখে আনিস ভাইয়ের গল্প শুনে শুরু হল আমার পাগলামী। রাত দশটায় হারিকেন নিয়ে সোজা ক্লাশ নাইনে। ক্লাশের এক কোনায় বসে শূরু হয় আমার পড়া। গভীর রাত। কেউ নেই। প্রথম রাত। খুব ভয় পেয়েছিলাম। তাই দরজা জানালা বন্ধ করে কাঁথা মুড়ি দিয়ে ভাটিয়ালী সুরে কি গান? মনে হয় শিল্পী আব্দুল আলিম।

গ্রামের বাড়ীতে ছোট বেলায় বাজার কিংবা কেথাও থেকে আসার সময় ভয় লাগলে এমনটি করতাম।

পড়ার প্রথম কয়েকটি দিন। খুব খারাপ লেগেছে। চোখে পানি আসত। দুতিনবার ঘূমের ঠেলায় টেবিরের সাথে বাড়ীও খেয়ে ব্যাথাও পেয়েছি। তারপর ও লক্ষ্য একটাই। আনিস ভাই পারলে আমি পারবোনা কেন? মাঝে মধ্যে সময় কাটাতাম আকা জোকা কিংবা নোট করে।

জানো, এথেন্স এর সক্রেটিসের ছাত্র এরিষ্টটল কিভাবে পড়তো?

- কিভাবে স্যার?

- ও পড়তে পড়তে যখন দুর্বল হয়ে যেতো, শূতে ইচ্ছে করতো, তখন শূয়ে যেতো। ডান হাতে বইটা ধরে পড়ত। আর বামহাতে রাখতে দোকানে মালামাল মাপার একটি বাটখারা। আর বাটখারা বরাবর নীচে রাখত একটি পিতলের বাটি।

এরিষ্টটল পড়তে পড়তে যখন ঝিমিয়ে পড়ত, বাম হাতে রাখা বাটখারাটি আস্তে হাত থেকে পড়ে যেতো পিতলের বাটিতে। এত বিকট শব্দ হতে। অমনি ও লাফ দিয়ে উঠে পড়ত। এভাবেই জ্ঞানার্জন করার কারণে ওরা পৃথিবীতে অনেক কিছু দিয়ে গেছে। ওদের জন্য লিখা হয়েছে যুগের শ্রেষ্ঠ ইতিহাস।

আমি অনুপ্রাণিত হলাম আনিস ভাই আর এরিষ্টটলের পড়ার এ পদ্ধতি দিয়ে। প্রথম কয়েকটি দিন ঘুমের যন্ত্রণায় খুব কষ্ট হলেও, এক সপ্তাহ পর অভ্যাস হয়ে গিয়েছিল। কিছুদিন পর রাত জেগে পড়া আমার নেশায় পরিনত হল। সকালে ফজরের আজান কানে ভেসে আসলে ভাবতাম,

- কি ব্যপার! মোয়াজ্জিম আজ এত তাড়াতাড়ি আজান দিল কেন?

জানো, কঠিন অধ্যবসায় ব্যাতীত পৃথিবীতে কোন লোক জ্ঞানী হতে পারেনি। জ্ঞান এমন এক বস্তু, যা অর্জন করতে হয়।

আমার অধ্যয়নের এ পাগলামীর সময়ে ইংরেজী "আপ-টু-ডেট" নামের ইংরেজী গ্রামার এন্ড এ্যাসে বইযের পুরো ইংরেজী রচনা অনুবাদ করে শিখে ফেলেছিলাম। এখন আমি যত রচনাই পড়ি, ঘুরে ফিরে সেই শব্দ গুলোই আসে।

- বিপু নিম্চুপ আমার কথা গুলো গিলতে ছিল। অবশেষে বলল, স্যার, আমি হয়তাব ছাত্রী হিসেবে বেশী ভাল নয়। কিন্তু আপনার এসব উদ্দীপনা মুলক কথাগুলো শূনে খুব ইচ্ছে করে পড়তে। এবং পড়ছিও। সত্যি কথা বলতে কি, আপনাকে স্যার হিসেবে পাওয়ার পর আমার পড়ার আগ্রহটা অনেক বেড়ে গিয়েছে।

(চলবে)

বিষয়: বিবিধ

২০৯৭ বার পঠিত, ৮৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

194304
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৪৪
শেখের পোলা লিখেছেন : চলুক৷ সম্ভবত জিঘাংসা শব্দটা ওখানে খাপ খায়না৷ ভেবে দেখবেন৷ আমার সন্দহ আছে৷ আমার জানা মতে জিঘাংসা মানে খুন করার ইচ্ছা৷ সমাধান পেলে আমার ভুল ভাঙ্গাবেন কেমন? ধন্যবাদ৷
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:১৯
144878
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : শেখের পোলাডা শুধু শুধু গ্যাঞ্জাম পাকাই। কারো ইবারতে বিন্দু পরিমান গলদ হইলে সিন্দু পরিমাণ সংশোধনী মারে।
১৯ মার্চ ২০১৪ রাত ০১:৩৫
144917
শেখের পোলা লিখেছেন : এইবার সত্যই গ্যাঞ্জাম বাধালাম, ঠেলা সামলান;-ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালুকণা, বিন্দু বিন্দু জল/গড়িতোলে মহাদেশ সাগর অতল৷
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৫১
145090
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনার কথাটাই ঠিক। এটা জিঘাংসা হবেনা। ধন্যবাদ ভূল ধরিয়ে দেবার জন্য। ঠিক করে দিয়েছি। লজ্জার কিছু নেই।
194306
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৪৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : এভাবে রাতদিন না ঘুমিয়ে আপনি বা আপনার আনিস ভাই জিবিত আছেন কি ভাবে? Thinking Thinking
তবে ছাত্রিকে এইম ইন লাইফ এ কি পড়িয়েছিলেন ডাক্তার না শিক্ষক।
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৫২
145092
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : দেখুন, যারা গান গায় ওরা সারারাত চর্চা করে। রিহার্সাল দেয়। বছরকে বছর এমনটি করে। নেশাখোরদের অনুভূতিটাই ভিন্ন। তাই এরা দুনিয়ার অন্য মানুষ থেকে ভিন্ন। যারা বিজ্ঞানী, ওদের জীবনী দেখুন। বড়ই বিচ্রিত্র। ধন্যবাদ।
194315
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৫৩
আব্দুল মান্নান মুন্সী লিখেছেন : জানি স্যার। তবে কোনটা করলে ভাল হবে জানিনা। কি হব আর না হবো পরের কথা। তবে বইতে যা আছে, পরীক্ষায় পাশ করার জন্য যেহেতু এটাই আমরা সবাই মুখস্থ করি, সুতরাং আপাতত এটাই এইম ইন লাইফ।
********************************
ভাই অনেক মজাকরে গদ্যলিখেন পড়তে মজাপাওয়া যায়...অসাধারন,
______________________________

বাংলাদেশে বাঙ্গালীর শাসন

বিনা টাচে্ রক্ত শোষন

রক্ত খায় দেশবাসী চুলকায়

আরামে আয়েশে থাকে বাঙ্গালি,

আন্দোলনের স্বপ্ন গোলশানে বারিধারায়

স্বপ্ন দেখে গাঁয়ে চাঁদমাখে-মদিরা খায়

বাঙ্গালি বিনা তালেই-বাংলাদেশের ঢোঁল বাজায়

শুধু স্বপ্ন দেখে গোলশান বারিধারায়,

ঈমাম সাহেব মিমবরে দাড়ায়-চারদিকে তাকায়

কি বলিবে ভাবে শতবার-নইলে পরিবে পাছায়

দাড়িওয়ালা দাঁড়ি লুকায়-দেশে মুসলমান নাই

বাঙ্গালি শাসন করে-বাংলাদেশি জান বাঁচায়।

কবিরা প্রেমের কবিতা-বই মেলায় ছাপায়

ধন্য ধন্য জীবন-কবি মনোবল পায় !

প্রেম বিরহের খিচুড়ি-খাওয়াবে আগামী মেলায়

কবি প্রেমের শব্দে হাবুডুবু খায়-
দেশ গোল্লায় যায়।
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
145097
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ।
কবিহে তুমি কোথায় ছিলে
অনেকদিন হয়নি দেখা,
ব্লগে খুজে বেড়িয়েছি তোমায়
পাইনি কবির লেখা।
তুমিনা হলে শুন্যতায ভূগি
কবিহীন জড় এ আসর,
কবিরাই পারে জাগাতে জাতিকে
কবিনা হলে সব ধুসর।
তুমি এসেছ মেতেছে সবাই
ছেড়ে যেয়োনাকো আর
কবিরা প্রান, কবিরা জান
আড্ডা জমে বার বার।

এটি আপনার সৌজন্যে উৎসর্গ করলাম।
194321
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:০৪
পলাশ৭৫ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৫৭
145099
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ভাল লাগা রেখে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
194348
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৪২
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : যাই বলেন ভাই সারারাত জেগে পড়া এটা মানা সম্ভব নয়।
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
145100
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : কোন জিনিষের প্রতি নেশা না হলে এটি অসম্ভবই বটে। আপনি আবুল আলা মওদুদীর বই পড়েছেন। আচ্ছা বলুনতো, এ লোকটি দৈনিক কত ঘন্টা জেগে থাকলে এত বিশাল সাহিত্য ভান্ডার লিখতে পারে। পারে কোরঅানের তাফসীর করতে। Can u imagine...if u feel the reality u will definitely title him as mad.
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
145140
আবু আশফাক লিখেছেন : ইমাম গাজ্জালী যত বছর হায়াত পেয়েছিলেন তাকে তার রচনার সাথে ভাগ করলে নাকি দৈনিক ১৭ পৃষ্ঠারও বেশি পরে। আর যদি শিশুকাল ও অধ্যায়নকাল বাদ দেয়া যায় তবে গড়ে দৈনিক কত পৃষ্ঠা হতো আল্লাহ মা'লুম।
আসলে বড় যারা তাদের আত্মত্যাগও তেমনই!!!
194354
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৫১
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : কী ব্যাপার Chatterbox ক্লাস পুরো শেষ না কের পর্ব শেষ করলেন মনেহয় I Don't Want To See I Don't Want To See না কি ওদিন ওখানেই বিদায়? Day Dreaming Day Dreaming
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:০১
145102
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : পর্ব বড় হয়ে গেলে লোকেরা ডু মেরে চলে যায়। মন্তব্য দেখেই বুঝা যায়। তখন ওরা লিখবে
ভাল হয়েছে
যাযাজাল্লাহ খাযের
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়
আপনার সাথে আছি
চলুক। সাথে আছি।
অসাধারণ (?)
..........
এতদিন ব্লগিং করে বুঝার বাকী নেই।
আপনার কি মনে হয়?
১৯ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:১১
145337
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আপনার কথাই ঠিক মনেহচ্ছে Loser যেখানে আমার পুরো জীবনই আপনার চাকরি জীবনের সমান, সেথানে আপনার অবিজ্ঞতার ভান্ডারতো বেশি হবেই। Straight Face আর একটা উদাহরনতো আমার গায়েও লাগছে, কারন গত পর্বে আমিও "সাথেই আছি" ধরনের একটা মন্তব্য করছিলাম Winking Winking মন ভালোছিলো না, তাই Love Struck Love Struck
194356
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৫২
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। নাহ একটুও মজা নাই । ছাত্র হওয়ার ভয় এখনও আছে। পড়ালেখা এখনও ভাল লাগেনা ।
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:০৩
145103
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : মজাহীন কোন জিনিষই মজা নেই। পড়ালিখায়ও না। ঘুম নষ্ট করে এটিতে অভ্যস্ত হওয়া বড় কস্টের। থাক। দরকার নাই। যা শিখেছি এটাই যথেষ্ট।

ধন্যবাদ।
194364
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৩০
বিন হারুন লিখেছেন : খুব মজা পাচ্ছি. গল্পটি পড়ে আমারও এখন বই পড়তে বেশ ইচ্ছে করছে. চলুক.... Rose
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:০৪
145105
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। তবে আমি এখন আর কাউকে পড়াতে পারবোনা কিন্তু......

নিত্য এসে মতামত দিয়ে যাবার জন্য ধন্যবাদ।
194384
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:২৩
বিদ্যালো১ লিখেছেন : purata koi? really enjoying...
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:০৪
145106
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : পর্ব বড় হয়ে গেলে লোকেরা ডু মেরে চলে যায়। মন্তব্য দেখেই বুঝা যায়। তখন ওরা লিখবে
ভাল হয়েছে
যাযাজাল্লাহ খাযের
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়
আপনার সাথে আছি
চলুক। সাথে আছি।
অসাধারণ (?)
..........
এতদিন ব্লগিং করে বুঝার বাকী নেই।
আপনার কি মনে হয়?
১০
194388
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৪০
আহমদ মুসা লিখেছেন :
এরিষ্টটল পড়তে পড়তে যখন ঝিমিয়ে পড়ত, বাম হাতে রাখা বাটখারাটি আস্তে হাত থেকে পড়ে যেতো পিতলের বাটিতে। এত বিকট শব্দ হতে। অমনি ও লাফ দিয়ে উঠে পড়ত। এভাবেই জ্ঞানার্জন করার কারণে ওরা পৃথিবীতে অনেক কিছু দিয়ে গেছে। ওদের জন্য লিখা হয়েছে যুগের শ্রেষ্ঠ ইতিহাস।

প্রাসঙ্গিকভাকে অত্যন্ত সুন্দর কথা বলেছেন। পড়াশুনা না করে কেউ ভাল কিছু শিখতে পারেনি। মনোযোগ দিয়ে পড়াশুনা করলে অনেক কম মেধার ছাত্রছাত্রী দারুণ সাফলতা লাভ করে। পৃথিবীতে যত জ্ঞানী গুনি জন্মেছেন তাদের বেশীর ভাগই কঠোর পড়াশুনার মাধ্যমেই দুনিয়াবাসীকে ভাল কিছু উপহার দিতে পেরেছে।
আমার অনুমান যদি মিথ্যা না হয় তবে আপনার এই ছাত্রীটিও পরীক্ষায় খুব ভাল রেজাল্ট করেছিলেন। পরবর্তীতে তিনি দাম্পত্য জীবনে শুধু গৃহিনী না হয়ে কর্ম জীবনেও যদি প্রবেশ করে থাকেন তবে নিশ্চয়ই তার প্রফেশনাল জীবনে আপনার দেয়া শিক্ষা পদ্ধতির প্রভাব তার ব্যক্তি জীবনে পড়ার কথা। আশা করছি আগামী পর্বগুলোতে এ বিষয়ে আমরা জানতে পারবো বিস্তারিত।
সাথেই আছি। পরবর্তী পর্বগুলোর অপেক্ষায়।
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:০৬
145107
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনার ভবিষ্যতবানী ঠিক হয়েছে কিনা জানিনা। কারণ কোন ছাত্র্রেীকে পড়ানোর পর খবর নেয়াটা কিন্তু বোকামী। মনে করে, ভালবাসার টানে খবর নেয়া হচ্ছে। তবে কয়েকজন ছাত্র ছাত্রী জীবনে অনেক ভাল করেছে। ধন্যবাদ।
১১
194410
১৯ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:৩৫
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : আপনার কাছ থেকে কিভাবে বাচ্চাদের পড়াতে হয় শিখে নিচ্ছি
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:০৭
145108
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনি কি লজিং মাস্টারী করবেন? তবে অন্য কাজে লাগবে। ধন্যবাদ।
১২
194419
১৯ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:৫৬
বুঝিনা লিখেছেন : আপনার এসব উদ্দীপনা মুলক কথাগুলো শূনে খুব ইচ্ছে করে পড়তে। এবং পড়ছিও।
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:১৬
145110
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমার লিখায় যদি আপনার মাঝে সামান্যতম উদ্দীপনাও জেগে থাকে তার জন্য আল্রাহর শুকরিয়া। ধন্যবাদ অনুভুতিপুর্ন মন্তব্যর জন্য।
১৩
194441
১৯ মার্চ ২০১৪ রাত ০২:১০
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : আমি মাঝখানে অনেকগুলো পর্ব পড়তে পারিনি। তবে আপনার এই পর্বটা পড়ে আমার নিজের কথা মনে পড়ে গেল। আমাকে খুব ছোটবেলায় কেউ ‘বড় হয়ে কি হবে’ জিজ্ঞাসা করলে বলতাম কাজের বুয়া হব। মায়ের সব কাজ করে দিব তাহলে আমাকে এই বাড়ী ছেড়ে কোথাও যেতে হবেনা। এমন ‘Aim in life’মনে হয় আর কারো নেই। মনে পড়ে হাসি পেল। ভাবছি,আমার মত ছাত্রীকে পড়াতে হলে আপনার কি হত Happy

ভালো লাগলো Good Luck Good Luck
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:১৮
145116
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনিও নিম্চিত বলেতেন, স্যার আমি কাজের বুয়া হমুনা। আমি অনেক বড় বিদ্বান হব। আপনাকে ছাত্রী হিসেবে পড়াতে না পারলেও পাঠক হয়ে যে আমার ব্লগ পড়ছেন এতেই বা কম কিসে?

ধন্যবাদ।
১৪
194464
১৯ মার্চ ২০১৪ রাত ০৩:০০
জুম্মি নাহদিয়া লিখেছেন : ইন্টারেস্টিং মনে হচ্ছে । পর্ব গুলো পড়তে হবে । ধন্যবাদ ।
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:২২
145118
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এসব আমার কর্মের ফিরিস্তি মাত্র। বাস্তব অভিজ্ঞতা। ভাল লাগলে পড়তে পারেন। ধন্যবাদ।

আপনার বাবার বই কালেকশন পড়লাম। দারুণ লেগেছে

পরদিন সকাল বেলা চোখ ডলতে ডলতে পাশের ঘরে ঢুকেই কেমন চমকে গেলাম। চার দেয়াল জুড়ে এই উঁচু পর্যন্ত বই আর বই। একপাশে আমাদের পুরোনো বুক শেলফ আর দুটো বাশের র‍্যাকে কিছু বই আর বাকি তিনদিকে কোনরকম আশ্রয় ছাড়াই বইগুলো দাঁড়িয়ে আছে। আর সারারাত আব্বু বিষয়ভিত্তিক বই বাছাই করেছে- জোড়া তালির মলাটও লাগিয়েছে অনেক বইয়ে ফলে ওগুলো তেমন পুরোনোও লাগছেনা।
১৫
194491
১৯ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:৪৭
রাইয়ান লিখেছেন : একজন ভালো শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যতকে আমূল বদলে দিতে পারেন । আপনার লেখনি অনন্য , খুব ভালো লাগছে পড়ে । পরের পর্ব .....
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:২৩
145119
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : মনস্তাত্তিক বিপ্লবটা অনেক বড় প্রয়োজন। একজন ছাত্রকে পিটিয়ে পড়ানো যায়না। কিন্তু মনস্তাত্তিক পরিবতনে তাকে দিয়ে অনেক কিছু করা যায়। ধন্যবাদ।
১৬
194556
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৯:৫১
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনি একজন ভাল শিক্ষক মাশাল্লাহ। Thumbs Up
শেষের দিকে কথার ডাইরেকশন তো আপনার জন্য সুখকর মনে হচ্ছেনা Thinking
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
145087
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমার লিখায় বুঝবেন যে এই বুঝি জড়িয়ে গেলাম। আমি জড়ানোর লোক না। কাদা মাটি গায়ে মাখতে নেই। তাছাড়া শিক্ষক বলতে কথা। এ জন্যই লজিং বার বার পাল্টিয়েছি বিভিন্ন কারণে। কখনও ছাত্রছাত্রীর সমস্যা, কখনও ওদের সামাজিক বিষয়.....। ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি শিক্ষকতা করতেন বলে জীবন বোধ সম্পকে অনুভুতিটা বেশী।
১৭
194609
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:০৯
আবু আশফাক লিখেছেন : বিপুর শ্রদ্ধেয় স্যারের উদ্দীপনামূলক গল্প শুনে যেমন আগ্রহ বেড়ে গিয়েছে, তদ্রুপ আমরাও এমন লেখা পেয়ে পড়ার মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছি। ধন্যবাদ, চলতে থাকুক.........
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:২৫
145121
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : পড়ার এসব পাগলামী শূনে যদি এ ব্লগ থেকে এরিষ্টটল বা আল জাবের আল কেমী, ইমাম গাজ্জালী তৈরী হয়, সেটি হবে আমারে বড় কৃতিত্ব। ধন্যবাদ।
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
145137
আবু আশফাক লিখেছেন : আমি ইমাম গাজ্জালীর বইয়ের ভক্ত পাঠক। ছাত্রজীবনে গাজ্জালীর বই পড়ে ওযুর প্রত্যেক অঙ্গ ধোয়ার দুআ পর্যন্ত মুখস্ত করে সে অনুযায়ী চলতাম। মনে হয় আমার মেধা খুবই কম; তা না হলে জীবনে যত বই পড়েছি, প্রত্যেক বইয়ের একটি শব্দও যদি মনে রাখতে পারতাম তাহলে ক্ষুদে এরিস্টটল হওয়া আটকাতো না! হা.....হা........হা.....
১৯ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:৩৯
145198
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ভাল লাগল আপনার বই পড়ার নেশা দেখে। মানুষ তার মেধা বৃদ্ধির জন্য পরিবেশও প্রয়োজন। বউয়ের ঠেলা, পোলাপাইনের ঠেলা, অফিসের ঝামেলা, সব মিলিয়ে মানুষ ক্রিয়েটিভ কিছুর চেয়ে কলুর বলদের কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়। মাথার দোষ দিয়ে লাভ কি। মাথাতো সবার একই মডেল। কিন্তু এডার ভিত্তে ঢুকার সময় কৈ?
১৯ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:০৫
145239
আবু আশফাক লিখেছেন : বই পড়ার নেশা? যখন ছাত্র ছিলাম তখন কাছে পীঠে পাঠাগার থাকলে মেম্বার হতাম, বন্ধুদের বাসায় অন্যরা অন্য কিছু খুজলেও আমি বই খুজতাম, এমন কি কোনো একটি বইয়ের জন্য ৪/৫ মাইল পায়ে হেটে গিয়ে নিয়ে এসে আবার তা ফেরত দিয়ে আসতাম।
আর কর্ম জীবনে প্রবেশের প্রথম মাসে বেতন ছিল ২৫০০ টাকা। এ থেকে ৩০০ টাকার বই ক্রয় করেছিলাম। এরপর দুই মাস পর থেকে যখন ৩৫০০ টাকা বেতন পেতাম তখন ৫০০ টাকা বাজেট থাকতো বইয়ের, যদিও বউয়ের বাজেট তখনও হয়ে উঠেনি। আর তারপর বেতন যখন ১৫০০০ তখন ১০০০ বই; তবে ততদিনে বউয়ের চিন্তাও পেয়ে বসেছে। এভাবেই চলছে। তবে ইদানিং বই তেমন কেনা হয় না; কারণ বাংলাবাজারে থাকি কি না!!
১৮
194649
১৯ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:০৫
আহমদ মুসা লিখেছেন : ফেইসবুকে আপনার আইডিটা অনেক খুজেছি। কিন্তু পাইনি। কি নামে আছেন?
১৯ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:৪১
145199
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : probashi mojumder or desert daffodils
১৯ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৪০
145233
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : https://www.facebook.com/pages/Desert-Daffodils/243646635703743 কিছু নাই কেন??
১৯ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৯
145248
আহমদ মুসা লিখেছেন : লাইক দিয়েছি। এবং ছোট্ট একটি মেসেজও দিয়েছি। দয়া করে চেক করে দেখুন।
১৯
194651
১৯ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:১০
নামহীন আমি অনামিকা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:৪৯
145907
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনার ভাল লাগা আর অর্জিত প্লাস পেয়ে আমি খুশী হলেও কতটুকু নাম্বার পেলাম জানা হলনা। ধন্যবাদ, ব্যস্ততার মাঝেও অনুভূতি রেখে যাবার জন্য।
২০
194663
১৯ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : চলুক। সাথে আছি....

মাস্টারি নিয়ে আমিও একটা গল্প লিখেছি। ভিন্ন চরিত্রের দুজন মাস্টারকে নিয়ে ছোট বেলায় দেখা কিছু বাস্তবতাকে পুঁজি করে এ গল্প।

http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/1980/ohidul/40913#.Uyk6Fc63TDc
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:৫৯
145908
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনার গল্পটা পড়ে মন্তব্য করে এসেছি। ভাল লেগেছে।। ধন্যবাদ।
২১
194685
১৯ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:২২
জোবাইর চৌধুরী লিখেছেন : শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নিলে আপনি হতেন দেশসেরা শিক্ষক। ভালো লাগছে। চালিয়ে যান।
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০০
145909
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : কিছুই হতোনা। নোংরামীর নোনাজলে আজ সবই আচ্ছন্ন। মার খাওয়ার অভ্যাস নেই। এজন্যই হয়তা শিক্ষক হইনি। ধন্যবাদ।
২২
194702
১৯ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৫৮
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : ও পড়তে পড়তে যখন দুর্বল হয়ে যেতো, শূতে ইচ্ছে করতো, তখন শূয়ে যেতো। ডান হাতে বইটা ধরে পড়ত। আর বামহাতে রাখতে দোকানে মালামাল মাপার একটি বাটখারা। আর বাটখারা বরাবর নীচে রাখত একটি পিতলের বাটি।
আমার সমস্যাটা বের করতে পেরেছি। চেষ্টা করবো নিরন্তর চেষ্টা করা।
আমার মনে হয় - পাঠকরা তাদের সমস্যাও বের করতে পেরেছে।
তাই আপনাকে শুকরিয়া।
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০২
145910
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : সবচেয়ে বড় সমস্যা হল কঠিন সিদ্ধান্ত। নিজেকে নিজের করা সিদ্ধান্তের জালে আটকিয়ে কস্ট দেয়া। এটা পারিনা বলেই
আমি বহুত বড় বড়লোক হতে চাই
কিন্তু যা ভাবী তাতে আমি নিজেই নাই।
২৩
194732
১৯ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১০
তরিকুল হাসান লিখেছেন : ভালো লিখেছেন ।
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০৩
145911
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। এত বড় একটা লিখা পড়ে ভাল লাগা রেখে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৪
194773
১৯ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৪
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : চিটাং অর হতা হইলে হল্লার ভীতর চিক্কুত গরি উড়ে.....।
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০৫
145913
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ওমারে মা। ইতে কি হদ্দে। চিটাগং এর হতা উইনলে এডেইল্লা লাগলে অনেতো মরি যাইবেন ফাল্লার।
২৫
194847
১৯ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৪
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : খুউব ভালো লাগ্লো Good Luck Good Luck Happy
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০৭
145915
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ।
পড়েছি অনেক বড় গল্প
রেখে গেলাম কথা স্বল্প
ব্যস্ততায় ছুটি নেইযে সময়
কেনযে আসলাম এ অসময়
২৬
194884
১৯ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:১২
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : খুব ভালো লাগলো একজন আদর্শ শিক্ষকের আত্মজীবনীর অংশ পড়ে।
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০৮
145916
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ লেখক লোকমান ভাইয়ের মন্তব্য রেখে যাবার জন্য।
২৭
194964
১৯ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:০৩
বিদ্যালো১ লিখেছেন : (i failed to reply this comment. )
u r ri8. it's true. carry on what u r doing. we r with u.

i just expressed my fondness to this series.
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০৯
145917
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : Thanks. do feel pleasure to see ur children innocent picture.
২৮
195167
২০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:১৮
আবু ফারিহা লিখেছেন : আপনার এতো চমৎকার অভিজ্ঞতার কথা জেনে ইচ্ছে করছে লজিং মাষ্টার হতে। কিন্তু তা যে অার সম্ভব নয়। তাই মনটা খারাপ হয়ে গেলো কেনো কখনো লজিং মাষ্টার হলামনা।
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১০
145919
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : লজিং মাষ্টা হবার দরকারই বা কি। এখনই শুরু করুন ছাত্র ছাত্রী পড়ানোর। তার পর শুরু করুন আত্মজীবনি। ধন্যবাদ নিয়মিত আড্ডায় আসার জন্য।
২৯
195514
২০ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:০০
আলমগীর মুহাম্মদ সিরাজ লিখেছেন : আপনার অনেকগুলো পর্ব আমি পড়তে পারিনি, পরীক্ষার ব্যস্ততার ‍কারণে। পরীক্ষার পরে সবগুলো পড়বো ইনশাআল্লাহ। আপনার পড়ার কাহিনী শোনে মজা পেলাম, এরিস্টটলের কাহিনীটা চমৎকার। আনিস স্যার আমার মনেও উৎসাহ জাগিয়ে দিল। দাখিল-আলিমে হোষ্টেলে ছিলাম, তখন রাত জেগে অনেক পড়তাম, এখন আর তেমনটা পড়া হয় না। রাত জেগে ফেবু আর ব্লগ ইউস করা হয়। দোয়া রাখবেন -আশা করি।
২১ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১২
145923
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আসরে প্রতিযোগীতার এ বাজারে আয়ের চিন্তাটা মানুষকে দুর্বল করে দেয়। নিজের মত করে সব হয়ে উঠেনা। তবুও যারা পৃথিবীকে কিছু দিয়ে গেছে তারা এ সময়টির সাথে যুদ্ধ করেই নিজের জন্য বরাদ্ধ করেছিলেন বড় একটি অংশ্। যেটি তাদেরকে ইতিহাসের পাতায় স্থান করে দিয়েছে।
৩০
195555
২১ মার্চ ২০১৪ রাত ০১:০৬
মাটিরলাঠি লিখেছেন : স্যার বলতেন, Mid Night Oil Burning -মধ্যরাতে সলতে পুড়ানো - এটাই জ্ঞানসাধনার, অধ্যাবসায়ের প্রথম দ্বার।

মন্তব্য আলোচনায় ইমাম গাজ্জালী(র)-এর প্রসঙ্গ এসেছে। উনি আমার কাছে এক বিস্ময়। উনি জীবিত ছিলেন ৫৪/৫৫ বছর। কর্মজীবন মোটামুটি ৩০ বছর। প্রতিদিন গড়ে ১৭ পৃষ্ঠা লিখতেন। তাঁকে বলা হয় 'দর্শন বিরোধী দার্শনিক।' তাঁর এই ৩০ বছরের কর্মজীবন মুসলিম জগতকে কেয়ামত পর্যন্ত প্রভাবিত করে রেখেছে। আমরা গ্রীক-রোমান দার্শনিক নিয়ে যত ব্যস্ত- আমাদের দার্শনিকদের সম্বন্ধে আমরা কিছুই জানি না।


২১ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৫:৪৬
145808
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : খুব দারুণ একটা অনুভূতি কথা বলেছেন। ইমাম গাজ্জালী (র) এর বই পড়ার মত মজা অন্য কোথাও পাইনি। দারুণ এক অনুভূতি।ধন্যবাদ।
৩১
195727
২১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:১৬
বিদ্যালো১ লিখেছেন : seek your dowa to have such a child myself. it's my nephew's pic.
২২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০৭
146264
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : Definitely, Allah may bless you a nice child.By the way, did u get marry?
৩২
196137
২২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০২
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : মন্তব্য করার মত কিছু খুঁজে পাচ্ছিনা। সবাই তো সব বলে গেলো। তবে ভালো লেগেছে অনেক।
২২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০৮
146265
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। বেশী ব্যস্ততা থাকলে আওয়াজ দিলেও চলবে।
৩৩
196142
২২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০৮
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। বেশী ব্যস্ততা থাকলে আওয়াজ দিলেও চলবে।
৩৪
196618
২৩ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৩২
মোঃজুলফিকার আলী লিখেছেন : এম ইন লাইফ, জার্নি বাই বোড, বার্ডস অব বাংলাদেশ সহ অনেক রচনা মুখস্ত করেছি। শেষাবধি এইচ এস সি তে আসল পোস্ট মাস্টার। এগুলো এখন স্মৃতি চারণ। পড়ে ভাল লাগছে। ধন্যবাদ।
১৫ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০২
156979
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। তবে অনেকদিন পর উত্তর দেয়াতে দুঃখিত। ভাল থাকুন।
৩৫
198464
২৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:১৬
সালাহ খান লিখেছেন : একটা ঘুমন্ত সমাজকে জাগানোর জন্য সবগুলো শব্দ মালা রয়েছে এই লিখাখানিতে , ভালোই লাগল , লিখে যান নিয়মিত , জাতির ঘুম ভাঙ্গার অপেক্ষায় এক স্বপ্ন বিলাসী ....
১৫ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১২
156996
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : লিখে যাচ্চি্ ও যাবো। কিছু হওয়ার ইচ্ছে নেই। নিজের কথাগুলো উগলে দিতে পারছি এতেই বা কম কিসে। ধন্যবাদ।
৩৬
208304
১৫ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৯
সাদামেঘ লিখেছেন : লেখাটিতে শেখার অনেক কিছুই আছে...... চালিয়ে যান আপন মনে।
১৫ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১১
156994
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনি মনের কিছু খোরাক পেয়েছেন। এতেই আমার আনন্দ । ধন্যবাদ।
৩৭
209718
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৪৪
আমি আমার লিখেছেন : Rose Rose Rose
২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১২:২২
161968
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। আমার ব্লগে আপনার ঘূরে বেড়ানো বড় ভাল লাগল।
৩৮
213695
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৫২
আহ জীবন লিখেছেন : ভাইয়া সত্যি বলতে কি এইম ইন লাইফ কি জিনিস ছাত্র অবস্থায় বুঝিনি। এখন শুধু ভালো মানুষ হওয়ার চেষ্টা করছি।

তবে এ পর্যন্ত যতটুকু আসতে পেরেছি টা শুধু আমার বাবার জন্য। আমার জন্য অনেক কষ্ট করেছেন তিনি।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১২:২৩
161969
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : লিখুন সেসব কস্টের কথা। এভাবেই সাহিত্য হয়। ধন্যবাদ। ভাল লাগল।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File