রঙ্গের মানুষ - (পর্ব-৮)

লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ১৬ মার্চ, ২০১৪, ০৫:১৬:০৩ বিকাল

এক সপ্তাহ হল। আমি নিরুৎসাহিত হতে শুরু করেছি। আসা যাওয়ার এ লেফট রাইট এ আগ্রহে ভাটা পড়তে শুরু হয়েছে। মন থেকে ছেড়ে দেয়ার তাগীদ অনুভব করলেও, ভাবছি, আর একটু অপেক্ষা করি।

জীবনে অনেক ছাত্র ছাত্রী পড়ালাম। সব সময় নিজের স্বকীয়তা বজায় রাখার চেষ্টা করেছি। অন্য দশজন থেকে নিজের দৃস্টিভঙ্গীকে পৃথক করে ভেবেছি। এক সময় অদম্য আগ্রহে পয়সা ও কামিয়েছি। কিন্তু এখন আর ভাল্লাগেনা।

যাওয়ার দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই বিপুর পড়ালিখায় একটা আমুল পরিবর্তন শুরু হয়েছে। ওর আগ্রহটা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ক্লাশের শিক্ষকদের প্রশংসাও কিছুটা বেড়েছে। সব মিলিয়ে তার আত্মবিশ্বাস ফিরতে শুরু করেছে। অন্যদিকে তার মাঝে অার্ট শেখার এক অদম্য আগ্রহ চেপে বসেছে। সুযোগ পেলেই কিছু একটা আকা জোকার অভ্যাস শুরু হয়েছে। সব মিলিয়ে সে নিজেকে নিয়ে খুবই ব্যস্ত। আমি যা বলি তাই মানতে মরিয়া। আমার প্রতি তার শ্রদ্ধাবোধটা দেখে খুব ভাল লাগত। ওর মনটা একেবারেই নির্মল। সাত পাঁচ বুঝার মেয়ে নয়। পথের দুরত্ব আর মেয়েটার পড়ার আগ্রহ সব মিলিয়ে আমি প্রমাদ গুনছি - থাকবো কি থাকবোনা।

ওরা দু ভাই দু বোন। বড় বোনের বিয়ে হয়ে গেছে। ভাই দুটো অনেকটা ভবঘুরের মত। বড়টা নিয়মিত চিল্লাতেই থাকে। সারাদিন বন্ধুদের সাথে আড্ডায় কেটে দেয়। কখনও কখনও সপ্তাহে ও বাসায় ফিরেনা। চট্রগ্রাম ইউনভার্সিটির আউটডোর স্টুডেন্ট। বেকার পার্টি। পারিবারিকভাবে অবহেলার কারণেই হয়তবা মেয়েটি মেধার দিক থেকে কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে।

এস. সি. পড়ার সময় এ্যাসিষ্টেন্ট হেড স্যারের একটি ঘটনা আমাকে মুগ্ধ করেছিল। সে্ই মুগ্ধতা দিয়ে আমি অনেক ছাত্র ছাত্রীকে মুগ্ধ করতে পেরেছিলাম। একদিন পড়ার শেষে বিপুকে সেই মুগ্ধতার গল্পই শোনালাম। শোনালাম এরিষ্টটলের পড়ার পদ্ধতি কি ছিল। ও থ হয়ে শুনল। মুখস্থ করল। তার পর নিজেকে এরিষ্টটলের মত করে ভাবতে শুরু করল।

এসব কাদামাটির স্কূলগামী ছেলে-মেয়েগুলোকে চিন্তার জগতে পরিবর্তন খুবই সহজ। শূধ প্রয়োজন উপযুক্ত পরিবেশ আর শিক্ষার। আর মোটিভেটেড আলোচনা অনেকটা এ্যাটম বোমার মত।

১৯৭৮ সাল। আনিস ভাই তখন নবম শ্রেনীর ছাত্র। চিওড়া হাই স্কুল। হত দরিদ্র কৃষকের এ মেধাবী সন্তানটির পেটে তিন বেলা খাওয়া জুটতোনা। প্রায় সকালে কিছু না খেয়ে যে আনিস ভাই স্কুলে আসতো তা এ্যাসিস্টেন্ট হেড স্যার বুঝতে পারতেন। তার ভাষায়,

আনিস ছিল একটা সম্ভাবনাময়ী ছেলে। এ ছেলেকে একটু যত্ন করলেই বাজিমাত করে ছাড়বে। স্কুলটিও বোর্ডের মাঝে শীর্ষ তালিকায় এসে যাবে। ভাবলাম, ওকে আমি ষ্টাইকার বানিয়ে ছাড়ব। যেমন চিন্তা তেমন কাজ।

একদিন আনিসকে ডেকে বললাম, তোমাকে আর বাড়ী থেকে পড়তে হবেনা। আজ থেকে তোমার খাওয়া পড়া সব কিছুর দায়ীত্ব আমার। তুমি সব কিছু নিয়ে হোষ্টেলে এসে যাও।

নিজের রুমেই আনিসকে জায়গা করে দিলাম। আমি লক্ষ্য করলাম, রাত দশটা বাজতেই আনিস হারিকেন নিয়ে বের হয়ে যাচ্ছে। জিজ্ঞেস করলাম

- কোথায় যাও?

- হল রুমে স্যার।

- কেন?

- পড়তে।

- এখানে পড়বেনা কেন?

- স্যার আপনার ডিষ্টার্ব হবে।

আনিস সারারাত পড়ে সকাল বেলায় রুমে ফিরে আসত। স্কুলের প্রহরীকে বলে দিলাম তার দিকে খেয়াল করতে। মাঝে মধ্যে চা বানিয়ে দিতে। তাই হল।

এস. এস. সি পরীক্ষা শেষ। ফলাফল ও বের হল। পুরো কুমিল্লা বোর্ডে আনিস দ্বিতীয় স্থান দখল করল। আনিসের এ অভূতপুর্ব সাফল্যতে মনটা ভরে গেল। স্কুলের সুনামটা বেড়ে গেল...।

..কি বিপু? তুমি কি পারবেনা এমনটি করতে? আনিস পারলে তুমি পারবেনা কেন? আমারতো বিশ্বাস তুমি পারবে। তোমার যে মেধা...।

বিপুর ভেতরের অন্তরাত্মা জেগে উঠেছে। শূরু হয়েছে ওর রাত জেগে পড়া। কিন্তু আমি ক্রমেই পিছু হটার ভাবনায় অস্থির। বিপুদের বাসায় দৈনিক আসা যাওয়ায় আমার পকেটে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়েছে। এ দুভিক্ষ হতে বাচঁতে হলে বিকল্প একটা পথ বের করতেই হবে। অন্যদিকে রাত ১০ টায় বাসায় ফিরে পরদিন অফিসে সময়মত যাওয়া খুবই কস্টকর..। ভাবছি, স্যারকে বললে না জানি কি মনে করে...? তবুও বলতে হবে। তবে সরাসরি নয়। সেকান্দর সাহেবের মাধ্যমে।

(চলবে)

বিষয়: বিবিধ

১৬৭৬ বার পঠিত, ৮৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

193015
১৬ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:২৭
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : যে পদ্ধতিটা দিয়ে সুপ্ত প্রতিভাকে জাগিয়েছেন। এই কালচারটা আমাদের নেই। আমরা আমাদের পরিবারে এটা এপ্লাই করলে খুবই উপকার হবে। বেশ কিছু শিক্ষা রয়েছে।
যারা এখনো পড়ানোর কাজটা করেন তাদের জন্য ফ্রি কিছু পয়েন্ট যোগ হল।
মেয়েটাকে ছেড়ে যাবেন না। নুন্যতম পরিক্ষা পর্যন্ত পড়ান।
আগামীর জন্য অপেক্ষা।
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৫২
143910
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ওভাই লিখতে বসেছি চোখে দেখা কিংবা নিজের অভিনীত বাস্তব ঘটনা। এখন দেখছি এটিকে রুপ দিতে পরামর্শ আসছে। আমি বরং অনেক কিছু ছোট করে লিখছি। কারণ লিখতে বসেছি চাকুরীরর কাহিনী। তাই লজিং আর টিউশনিটাকে বড় করে পাঠকের দৃষ্টি অন্যত্র নিতে চাচ্ছিনা। এখন দেখছি এটাকে বিস্তারিত লিখতে হবে। কোনটা করলে ভাল হবে বলুনতো?
১৭ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:১৮
144213
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : কে বলছে আপনাকে সংকিপ্ত করতে। এই পরামর্শ যে দিয়েছে তাকে রিমান্ডে পাঠানো উচিত। আপনি বিস্তারিত লিখবেন?
১৭ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৭
144305
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। এখন থেকে তাই হবে যা আপনি বলেছেন।
193020
১৬ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪১
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চলুক আপনার টিউশনি পর্বগুলি। আমরাও পড়তে থাকি.....।
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৫৪
143912
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : জানিনা বোনেরা কে কি মনে করে। আমার শিক্ষকতা বা টিউশনিতে ছাত্রী বেশী হওয়ার মুল কারণই ছিল, আমি মেয়েদের মা বাবার কাছে আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। বাস্তবে হয়েছেও তাই। আর এসব যে একদিন সাহিত্যর খোরাক হবে ভাবতেই পারিনি। ধন্যবাদ।
193022
১৬ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৯
আহমদ মুসা লিখেছেন : আমার চোট্ট মাথা ও স্বল্পজ্ঞানে যা চিন্তা করি তা হলো ছাত্রছাত্রীদের ধমক এবং কঠোর শাস্তি প্রয়োগের মাধ্যমে তাদের বিতর লুকিয়ে থাকা মেধাকে জাগিয়ে তোলা, তাদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ ঘটানোর ক্ষেত্রে সহায়ক নয় বরং এটা হচ্ছে প্রধান প্রতিবন্ধক। শৈশব থেকেই দেখে আসছি বেশির ভাগ স্কুল-মাদ্রসা ফেরারী ছাত্রছাত্রী হচ্ছে কঠোর নজরদারী এবং শারিরিক মারধরের ভয়েই হয়ে থাকে। অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষকরা কোমলমতি শিশুদেরকে পড়াশুনার ব্যাপারটাকে সহজে উপভোগ্য ও আনন্দায়ক হিসেবে তুলে ধরার পরিবর্তে এটিকে ভয়াবহ এক আজাব হিসেবে ছাত্রছাত্রীদের কাছে তুলে ধরেন। ফলে অনেক শিশুই শৈশব কালেই পড়ালেখাকে ভিতুজ্ঞান মনে করে। আমার ক্যারিয়ারের শুরুতে একটি কেজি স্কুলে বছর দুয়েক চাকরি করেছিলাম। আমি চেষ্টা করতাম নিজেকে শিশুদের মাঝে হারিয়ে ফেলতে। ফলে শিশুরা আমার ক্লসে কিছুটা আনন্দ বেশী অনুভব করতো।
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৫৭
143913
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনি সঠিক এবং বাস্তব কথাটাই বলেছেন। এ নিয়ে আমাদের মাহবুব স্যার ছিল অন্যরকম। সে কথা অন্য একদিন বলব। তবে ছাত্র ছাত্রীর সাথে ঐ সমস্ত শিক্ষকরা ফি্ হওয়া উচিত নয় যাদের ভেতর প্রেম নামের ফনাটা লুকিয়ে থাকে।
193028
১৬ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৬
শফিউর রহমান লিখেছেন : এসব কাদামাটির স্কূলগামী ছেলে-মেয়েগুলোকে চিন্তার জগতে পরিবর্তন খুবই সহজ। শূধ প্রয়োজন উপযুক্ত পরিবেশ আর শিক্ষার। আর মোটিভেটেড আলোচনা অনেকটা এ্যাটম বোমার মত। - জ্বি, এই কাজটিই বর্তমান সরকারের শিক্ষা মন্ত্রী দক্ষতার সাথে করছে। এই বয়সেই বাচ্চাদের ভিতরে আল্লাহবিমূখতার বীজ বপন এবং অশ্লিলতার পাঠ পড়িয়ে দিচ্ছে, যাতে সামনে গিয়ে তাদের চেতনার ঋণ আদায় করতে পারে।
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৫৮
143915
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমরা বুঝতে না পারলেও ওরা বুঝতে পেরেছে জাতিকে কখন পেনাডল আর কখন পেরাসিটামল দিতে হবে। আপনার মন্তব্যটি সত্যিই চমকপ্রদ ও বাস্তব সম্মত। ধন্যবাদ।
193038
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৮
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : পকেটের পকেটে দুর্ভিক্ষ শুরু হলে মাথায় চুলকায় Tongue
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৫৮
143916
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : দেখি দুভিক্ষের কোন হাল করা যায় কিনা। ধন্যবাদ ভাইজান।
193048
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৪
ইবনে হাসেম লিখেছেন : খুবই ইন্টারেস্টিং ভাই। মন দিয়া পাঠ করিতেছি এবং ক্ষণে ক্ষণে আপনার অভিজ্ঞতার ঝাঁপির চমকপ্রদ সব কাহিনীর রূপের মাঝে হাবুডুবু খেয়ে চরম বিনোদিত হইতেছি।
পরবর্তী লিখার অপেক্ষায়। আপনার ভাবীও কিন্তু দারুন মজা নিতেছে। উনিই প্রথম আবিষ্কার করে ফেলেন, গতরাতেই ৭ নং পাঠ করেছেন, আজ সকালে ভবিষ্যদ্বানী করিলেন যে ৮ নং টি আজই পাওয়া যাবে। অফিসের কাজ সেরে সন্ধ্যায় বাসায় এসে দেখি উনি মনোযোগ দিয়ে আপনার ৮ নংটি পাঠ করছেন আর মুচকি হাসিতেছেন.....
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:০৬
143881
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : Love Struck Love Struck Tongue Tongue Applause Applause
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:০১
143917
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ভাবীকে সালাম। তবে কেমন হচেছ অভিব্যক্তিকা বললে ভাল হত। ভয় পাচ্ছি। বাস্তব ঘটনাতো। সবটুকু বলবো কিনা। অনেকেই আবার মন্ত্যর তীরটা অন্যদিকে ছূড়ে দেয়। আমার শেষ কথাটা পড়ার আগে এমন ভাবা ঠিক নয়। ধন্যবাদ আপনি ভাবী মন দিয়ে পড়ার জন্য।

যেহেতু চাকুরী নিয়ে লিখতে বসেছি, টিউশনিটা বড়তে গিয়ে পাঠক যাতে মুল জায়গা থেকে সরে না যায়, তাই এটি কাটছাট করে লিখছি। এখন দেখছি এটাতেই বেশী মজা পাচ্ছে। কি করবো বলুনতো?
193061
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৭
রাইয়ান লিখেছেন : নবম পর্ব চাই তাড়াতাড়ি , আর বিপুকে পড়ানো বাদ দেয়া চলবেনা , চলবেনা ! Tongue
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:০৩
143918
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমিতো বিপুর ঘটনা অনেক ছোট করছি। এখন দেখছি সবটাই লিখা দরকার। আপনার কি মনে হয়?
193069
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
বদর বিন মুগীরা লিখেছেন : ব্যাপকস্হ Happy
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:০৪
143919
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : নিকটা মর্যাদাশীল। ধন্যবাদ এ ব্লগে অতিথি হয়ে আসার জন্য। নিয়মিত আড্ডায় আসার জন্য নিমন্ত্রন জানাচ্ছি।
193092
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৯
আবু আশফাক লিখেছেন : বিপুকে শুনিয়ে মুগ্ধ করা এরিষ্টটলের পড়ার পদ্ধতি এখানে ঝেড়ে দিলে হয়তো আমরাও উপকৃত হতাম! আপনার লেখা পড়ছি মানে তো আমরাও আপনার ছাত্র বৈকি। তাই শুধু বিপু নয়, এরকম কিছু ক্রিটিক্যাল বিষয় আমরাও শিখতে আগ্রহী।
ভালো লাগছে চলতে থাকুক। আর একটু দীর্ঘ হলে ক্ষতি নেই!!!
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:০৫
143921
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আগামী পবে এটিকে বড় করে লিখবো। মুল ঘটনায় ফিরে যাবার জন্যই তাহাহুড়া করছিলাম। এখন দেখছি সবটাই লিখা প্রয়োজন। কি মনে করেন?
১৭ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৫১
144081
আবু আশফাক লিখেছেন : জ্বী, ব্লগে বেশিরভাগ পড়া পড়িতো কিছু শেখার জন্য। অবশ্য আনন্দের জন্যও পড়ি।
তাই অভিজ্ঞতা বিনিময়ে এগুলোর গুরুত্ব অবশ্যই রয়েছে।
১০
193093
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩১
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:২৭
143944
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : শুধু ভাল লাগা দিয়ে গেলেন। আড্ডা না দিয়ে চলে গেলেন। ধন্যবাদ। আপনার ব্লগে গিয়েছিলাম। ভাবছিলাম প্রিয়তে রাখব। কিন্ত হারিনা। জানিনা কি হইছে।
১১
193098
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৯
শেখের পোলা লিখেছেন : অযথা কিনা জানিনা চোখ ভিজে উঠলো যাক কিছু মনে না করলে একটা সংশোধনি দিতে চাই-তৃতীয় প্যারার শেষ লাইন, 'প্রমোদ' নয় 'প্রমাদ হবে৷ শব্দ দুটি সম্পূর্ণ ভিন অর্থের৷ (প্রমোদ-আনন্দ আর প্রমাদ-বিপদ) স্যরি ভাই৷
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৯
143811
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আপনারও একটা সংশোধনি আর তাহলো ভিন না হয়ে ভিন্ন হবে। আসলে আমরা সবাই ........।স্যরি ভাই
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:০৩
143819
শেখের পোলা লিখেছেন : প্যারিসী ভাইকে ধন্যবাদ৷ ভিন্নের জায়গায় কোথাও কোথাও ভিন হয়, যেমন; ভিন দেশ, ভিন গাঁ৷ নয়কি?
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:১৭
143888
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : তবে এখানে মনে হয় ভিন্ন শব্দ হবে।
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৩০
143948
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : টাইপিং মিস্টেক। ধন্যবাদ। ব্লগে লিখার উপকারিতার মাঝে এটিও অন্যতম। ব্লগাররা নিজেরাই এডিটিং এর কাজটি করে দেয়। খূশী হলাম। স্যরি কেন?
১২
193104
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৪
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : বানিয়ে বানিয়ে মানুষ এত সুন্দর চরিত্র তৈরি করে কীভাবে বুঝি না। ভালো লাগলো, অনেক ধন্যবাদ
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:০৯
143883
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : পুষ্পমণি... এটা মজুমদার ভাইয়ার জীবনে ঘটে যাওয়া রিয়েল ঘটনা।
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৩২
143949
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাতে কালো তাগী লাগিয়েছি। মুখ লাগবেনা কিন্তু। আপনার ভূয়সী প্রশংসায় আমি ত ফুলে একেবারে কোমড়া। অ্যাই বলে ভালা লিখতাম হারি। কি কয়? ধন্যবাদ। মজা করলাম।
১৮ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
144546
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : আচ্ছা তাই নাকি ! জানতাম না তো হ্যারি ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে বিষয়টা আমাকে অবগত করার জন্য। নয়তো হাতুড়ি পেটা কপালে ছিল।Winking)
১৮ মার্চ ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
144548
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : আন্নে কি নোয়াখাইল্লা নি ? @মজুমদার ভাই?
১৩
193105
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৫
বিন হারুন লিখেছেন : খুব সুন্দর হচ্ছে, গল্পের ভেতর ছোট ছোট গল্প বেশ ভাল লাগছে. টিপ্স গুলোও খুবই সুন্দর. চলতে থাকুক... Rose
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৩৩
143950
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : সত্যি কথা বলতে কি, আমাদের সবার জীবনেই এমন কিছূ আছে। নিজের অতীতের দিকে ফিরে যান। দেখবেন আপনারও অনেক স্মৃতি আছে। এগুলো সাজিয়ে তুললে হয়ে যাবে এক অনবদ্য সাহিত্য। যা শ্রীকান্তকে হার মানাবে। ধন্যবাদ।
১৪
193110
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৮
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : এত তাড়াতাড়ি পড়ানোটা ছাড়বেন না।
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৩৪
143951
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : অ্যাঁই কিতা কইত্তাম। আর পকেটে দুর্ভিক্ষ শুরু হইছে। হেতে অ্যারে হইসা দেয়না। কইতামও হারিনা। সিকান্দইরগার লগে বুইজ্জা দেখি হেতে কিতা কয়। কি কন? ধন্যবাদ।
১৫
193114
১৬ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫১
নীল জোছনা লিখেছেন : কয়দিন হলো ব্যাংকে জয়েন করে দেখি এত্তোগুলা প্লট মাথায় জমা হৈচে। Worried Worried
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৩৬
143952
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ওমা কিতা কয়? সাড়ে চার বছরের ঘটনা কিন্তু ব্লগে প্যাকিং করে ইনভেলপে ঢুকাচ্ছি। পুরোটা লিখলেতো সবাই ভাগবে। বলছে,
..হিছামার। এবেটার পুরান ইতিহাস কে পড়বো।
১৬
193122
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:০০
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আমারও এরকম একজন শিক্ষক ছিলেন। তিনি এই ব্লগেরই একজন ব্লগার।
একজন ছাত্রছাত্রিকে শুধু পড়া মুখস্ত করিয়ে নয় বরং তাকে পড়াটা নিজের মত পড়তে দিলেই সে ভালভাবে বুঝতে পারে। টেকনিক্যাল ডিপ্লোমা পর্যায়ের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতাতে দেখেছি যারা মেধায় পিছিয়ে তাদেরকে যদি বিষয়টি তাদের মত করে ভেবে নিয়ে লিখতে বলি তারা ভাল না করলেও পাশ করার এবং কাজটি এপ্লাই করার যোগ্যতা অর্জন করে।
কিন্তু কতই আর দুরে। আপনি বোধ হয় ভুল টেম্পুতে উঠতেন। নিউ মার্কেট এর মোড় থেকে বায়েজিদ এর টেম্পুতে উঠলে আরামে বসে সোজা চলে যেতে পারতেন।
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৩৮
143954
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনিকি এখনকার কথা বলছেন না তখনকার কথা। এখনতো বিস্তৃতির কারণে সমস্যা নেই। ধন্যবাদ আপনার নিজের অভিব্যক্তি প্রকাশ করে মন্তব্য দেয়ার জন্য।
১৭ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৮:৩২
144027
আহমদ মুসা লিখেছেন : তিনি হলেন বিখ্যাত রম্য লেখক আবু ধাবি প্রবাসী ব্লগার মুহতারাম জনাব নজরুল ইসলাম টিপু ভাই।
১৭
193131
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:১০
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : সুবহানাল্লাহ! আগের পর্ব গুলিও এক নাগাড়ে পড়লাম । পড়ে খুব ভালো লাগলো । কোন এক পর্বে আপনি খুব সুন্দর করে গুছিয়ে বলেছেন 'জীবনে যা ঘটে তাহাই সাহিত্য' আসলে অসাধারন এক সাহিত্য আপনার এই ধারাবাহিক লেখাটা ।
ধন্যবাদ


১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৩৯
143956
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হ ভাই। আমার জীবনে ঘটে যাওয়া সব ঘটনার মাথামুন্ড এক করে বানান করে করে লিখছি। শরৎ চন্দ্ররা এ কাজটিই করেছেন। ধন্যবাদ আপনার কোডিং মন্তব্যর জন্য।
১৮
193184
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৩১
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। আপনার পড়ানোর স্টাইলটা নিয়ে একটা পোষ্ট দিন । আমাদের কাজে লাগবে।
১৭ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৪
144242
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আহারে। দেখি কোন এক পর্বে দেয়া যায় কিনা। ধন্যবাদ আপনাকে নিয়মিত সাথে থাকার জন্য।
১৯
193210
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:১০
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : ইবনে হাসেম লিখেছেন : খুবই ইন্টারেস্টিং ভাই। মন দিয়া পাঠ করিতেছি এবং ক্ষণে ক্ষণে আপনার অভিজ্ঞতার ঝাঁপির চমকপ্রদ সব কাহিনীর রূপের মাঝে হাবুডুবু খেয়ে চরম বিনোদিত হইতেছি।
১৭ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৫
144243
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আহা। ধন্যবাদ ভাইজান সাথে থাকার জন্য। আমিও খুব পুলকিত হইতেছি আপনাদের আগ্রহ দেখে।
২০
193216
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:১৭
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম চমৎকার পোস্ট, জাজাকাল্লাহুল খাইরান
১৭ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৫
144244
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ওয়ালাইকুম। ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য এবং সাথে থাকার জন্য্।
২১
193219
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:১৯
মুই অমপুরী লিখেছেন : খুব সুন্দর নেকছেন বাহে--- পিলাচ
১৭ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৬
144245
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনার কথ্য ভাষার মন্তব্যর জন্য। ভাল লাগল।
২২
193243
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:১৬
মাটিরলাঠি লিখেছেন : কতদিন পর্যন্ত পড়ালেন, তা জানার অপেক্ষায়...
১৭ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৭
144246
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : গোমারটা আগে ফাস করে দিলেতো আমার বলতে আর কিছূ থাকলনা। সামনে আসবে বিস্তারিত ইনশাল্লাহ।
২৩
193244
১৬ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:১৭
আলোকিত প্রদীপ লিখেছেন : পড়ছি। যদিও সব পর্ব সময়ের অভাবে পড়া হয়নি। পড়ব ইনশা আল্লাহ। চালিয়ে যান।
১৭ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৭
144247
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাজারো ব্যস্ততার মাঝেও ছূটে এসে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ।
২৪
193614
১৭ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৮
জোবাইর চৌধুরী লিখেছেন : আমরা আপনার মত লিখতে না পারলেও আপনার লিখা মজা নিয়েই পড়ছি, ভাল লাগছে। অনেক ধন্যবাদ।
১৭ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩৩
144313
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। আপনাদের অনুভুতিগুলো আমাকে আরও যত্নশীল করে। লিখতে উতসাহ যোগায়।
২৫
193639
১৭ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:০৯
সাদাচোখে লিখেছেন : আনিস এর প্রসংগটা হৃদয়ে ছুয়ে গেল।

জীবন্ত গল্পের স্বাদ ই আলাদা।

ধন্যবাদ কষ্ট করে এমন কোয়ালিটি লিখার জন্য এবং বিনা পয়সায় পড়তে দেবার জন্য।
১৭ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩২
144311
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ হ্রদয়ের কথাগুলো এ আড্ডায় রেখে যাবার জন্য।
২৬
193689
১৭ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৪০
বিদ্যালো১ লিখেছেন : porechilam aagei , 9th ta o porechi. Lodging Mastar er moto neshai porinoto hocche. upovug korchi agiyejan.
১৭ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৩৬
144361
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ নিয়মিত এ ব্লগে আড্ডা দিয়ে এটিকে মাতিয়ে তোলার জন্য।
২৭
193706
১৭ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:১৪
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : প্রতিভা বিকাশের জন্য উপযুক্ত র্প্রশিক্ষকের বিকল্প নেই।
১৭ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৩৭
144362
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : সত্য কথাটাই বলেছেন। ধন্যবাদ প্রিয় লোকমান ভাইকে এ আড্ডার নিয়মিত সদস্য হওয়ায়।
২৮
193786
১৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০২:৩২
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন :
বরাবরের মত সুন্দর পোষ্টের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৮ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৩০
144571
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ। নিয়মিত এ আড্ডায় আসার জন্য কৃতজ্ঞতা।
২৯
193879
১৮ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৩০
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : গুড টিচার। অবশ্য লজিং মাস্টার সিরিজ পড়েই বুঝেছি। Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up
১৮ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৩১
144572
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। লজিং মাষ্টারী করার সময় কে ভাবতো যে এটি এক সময় ব্লগারদের কাছে খুব প্রিয় হয়ে উঠবে। ধন্যবাদ।
৩০
194044
১৮ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০০
আবু ফারিহা লিখেছেন : এ পর্বে অনেক কিছু শিখা হলো।
১৮ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:১৪
144656
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। অফিসে মনে হয় কাজের ব্যস্ততা। আপনাকে নিয়মিত দেখিনা। ধন্যবাদ।
৩১
194072
১৮ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৫
বুঝিনা লিখেছেন : পড়তে উতসাহ বোধ করছি.
১৮ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:১৪
144657
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। কোন মতামত থাকলে জানালে খূশী হব।
৩২
194528
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৯:১৪
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : কিছু কিছু মানুষের দারিদ্রসীমার ওপরে উঠে আসার জন্য প্রয়োজন কেবলে একটি আঙ্গুলের সাহায্য, সম্পূর্ন হাতও নয়, কিন্তু ওটুকুও দিতে আমরা কার্পণ্য করি। একটা জিনিস জানতে চাই, আনিস কি স্যারের এই সাহায্য মনে রেখেছিল?
১৯ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:২৯
145058
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আনিস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জার্নালিজমে ফাষ্ট ক্লাশ ফাষ্ট হয়ে শিক্ষকতাও করেছিল। পরে বরখাস্তও হয়। এখন ভব ঘুরে। কমিউনিষ্ট হয়ে গিয়েছিল শেষে। তবে স্যাররা আরও বেশী কিছু আশা করেছিল। গরীব ঘরের পোলাপান এক সমস্যা। একটু সুযোগ পেলে বালেন্স হারিয়ে ফেলে।
২০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:৩০
145444
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : তেমনটাই দেখেছি সচরাচর, তাই জিজ্ঞেস করলাম। আমার ধারণা সঠিক হওয়ায় কষ্ট পেলাম Broken Heart
৩৩
196613
২৩ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:২২
মোঃজুলফিকার আলী লিখেছেন : ও রকম ব্রিলিয়ান্ট হাতে গোনা। ধন্যবাদ প্রবাসী মজুমদার ভাই।
১৫ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৬
156986
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। তবে চেষ্টাটাও থাকতে হয়। এসব ঘটনা অনুপ্রেরণ যোগাড়। ধন্যবাদ।
৩৪
208286
১৫ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৮
সাদামেঘ লিখেছেন : আপনার লেখাটি পড়ে ভাললাগা রেখে গেলাম।
১৫ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৭
156987
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনার রেখে যাওয়া ভাললাগা পেয়েছি। ধন্যবাদ।
৩৫
209706
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:২৪
আমি আমার লিখেছেন : Rose Rose Rose
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৪২
161952
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ গো ভাই। ভাল লাগল।
৩৬
213688
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:২৭
আহ জীবন লিখেছেন : ভাইয়া অতি সংক্ষেপ হয়ে যাচ্ছে। জিবনের অনেকটা পথ অতিক্রম করলেন সংক্ষেপে তো করেন নাই। আপনার জীবনী পড়ে বুঝতে পারছি বরনাদ্দ জীবন।(ফনেটিক দিয়ে লিখছি বানান সমস্যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

আনিস সাহেবের আপনার প্রতি খেয়ালটা খুব ভালো লাগলো।
উনার খবর জানেন কি করছেন , কেমন আছেন?
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৪২
161951
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আনিস ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ইউনিয়নের সাথে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ায় সব ছাড়তে হয়েছে। সাথে নেশাও ছিল। এখন ভবগুরে।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File