রঙ্গের মানুষ - (পর্ব-৪)

লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ১১ মার্চ, ২০১৪, ০৩:৫১:২৬ দুপুর

পর্ব-৩

বিপুকে নিয়ে আমি এখন বিপাকে। ভাবছি, ওকে পড়াতে অতি উৎসাহী হলে ম্যানেজার সাহেব না জানি মনে করে...। হয়তবা ভাববে বর্শী দিয়ে প্রেমের টোপ ফেলার চেস্টা চলছে। তাই আপন অবয়বে একটু গম্ভীরতার ভান করলাম। নিজের গুরুত্বটা আরও বাড়ানোর জন্য বিষয়টাকে বিলম্বিত করলাম। বললাম,

- স্যার। আমি সবেমাত্র এ শহরে এসেছি। উত্তর দক্ষিণ কিছুইতো চেনা-জানা নেই। বড় ভাইয়ের বাসা থেকে অফিসে আসা যাওয়া করি। ভাবছি আলাদা ভাবে বাসা নিয়ে থাকব। তাই বাসা খুঁজছি। সব কিছু ঠিক হয়ে গেলে ১৫-২০ দিন কিংবা এপ্রিলের প্রথম দিকে আপনার মেয়েকে পড়াতে শুরু করব।

ম্যানেজার খূশীতে আটখানা। হাসি দিয়ে সম্মতি জানালেন। বললেন, আমি আশা করি ওকে আপনার ছোট বোনের মত করে পড়াবেন।

- জ্যী স্যার। এ ব্যাপারে চিন্তা করবেন না। বিষয়টা আমার উপর ছেড়ে দিন।

স্যার থেকে বিদায় নিয়ে চিন্তায় পড়ে গেলাম। ভাবছি স্যার হলেও ভেতরগত কিছু বিষয় জানা একান্ত প্রয়োজন। অতীতের টিউশনি / লজিং হতে সুখকর অনুভূতির চেয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতাই বেশী অর্জন করেছি। সভ্যতার বুকে গড়ে উঠা কারুকার্য খচিত অট্রালিকার নির্জীব ইটের ভেতর বাস করা মানুষগুলোর মাঝে ইট পাথরের মতই প্রাণহীন অনুভূতির সন্ধান পেয়েছি বার বার।

যাইহোক, পরদিন সেকান্দর সাহেব জানতে চাইলেন ম্যানেজারের সাথে সাক্ষাতের বিষয়টি নিয়ে । বললেন, গতকাল স্যারের সাথে এত দীর্ঘ সময় ধরে কি কথা হয়েছে? বিষয়টা কাছের মানুষ সেকান্দর সাহেবকে খুলে বললাম।

- টিউশন ফি কত দেবে, স্যার কিছূ বলেছে কি?

- না। বলেনি। তবে স্যার থেকে টাকা নেওয়ার ভান করাটা কি ঠিক হবে? মান ইজ্জত বলতে একটা বিষয় আছেনা?

- দুত্তরি। এসব ডাব্বা মার্কা ছাত্রী বিনা পয়সায় পড়িয়ে নিজের মাথার স্ক্রু, ড্রাইভার নস্ট করার কোন মানে হয়?

- মানে?

- মানে আবার কি? আমি স্যারের বাসায় প্রায়ই যাই। সাথে আপনার ভাবীকেও নিয়েছি অনেকবার। যে কোন কারণে স্যারের সাথে আমার সম্পর্কটা অন্যরকম। এসব অফিসের অন্য স্টাফদের বুঝতে দেইনা।

- হুম। আচ্ছা, পড়ালিখার দিক থেকে মেয়েটা কেমন?

- বললাম তো। ওকে বিনা পয়সায় পড়ালে মাথায় বুদ্ধি শুদ্ধি যা আছে সব ধূয়ে মুছে পরিস্কার হয়ে যাবে। তবে স্যার যেহেতু অনুরোধ করেছে, মানা করা ঠিক হবেনা। পড়াবেন। কিন্তু কিছু একটা নেওয়া উচিত।

- ভাবছি টাকা নিলে যদি চাকরিটাও যায়!

- আহারে ছোট ভাই! আমি আপনাকে কেমনে বুঝাই যে, সে আপনার চাকরি খাওয়ার ক্ষমতা নেই? আমরা এসব উশৃঙ্খল কর্মচারীরা কি ঘাস খাওয়ার জন্য এম্প্লয়িজ ইউনিয়ন করি?

সেকান্দর সাহেবের কথায় মনে খুব সাহস পেলেও অবস্থানগত দিক থেকে এমনটি ভাবা আমার জন্য ঠিক হবেনা। তাই কিছুটা বিপাকেই পড়েছি বলা যায়। সেকান্দর সাহেব আবারও জানতে চাইলেন,

- আচ্ছা। আমাকে বলুনতো, আপনাকে কত দিলে ভাল হয়?

- আসলে আমি বুঝে উঠতে পারছিনা যে কি বলব।

- ছোট ভাই। দুনিয়া পয়সা ছাড়া ছলেনা। আচ্ছা। বুঝছি। এটা আমার উপর ছেড়ে দিন।

- কি হবে ছেড়ে দিলে?

- দেখুন। এ বিষয়টা স্যার আপনাকে সরাসরি বলবেনা। তাই আমাকে ডেকে পাঠিয়েছে আপনার সাথে আলাপ করে ঠিক করার জন্য। স্যার আপনাকে কিছু একটা দিতে রাজী আছে, এতে সন্দেহ নেই।

- ঠিক আছে। বিষয়টা আমিও আপনার উপর ছেড়ে দিলাম। যাতে মান ইজ্জতের উপর কোন আঘাত না আসে।

- না না। এত ভয়ের কিছু নেই। আমার মাথার চুলতো আর বাতাসে পাকে নাই। ম্যানেজার আপনাকে পারিশ্রমিক না দিলেও সমস্যা নেই। প্রয়োজনে দাবী আদায়ে ওর মাইয়্যার সাথে প্রেম শুরু করে দিবেন। একটা দিয়েতো পুষিয়ে নিতে হবে!

- বড় ভাই জানতে পারলে শুধু চট্রগ্রাম না, আমাকে দেশ ছাড়া করে ছাড়বে। - দুর। এটা সামলানো আমার দায়ীত্ব।

- হায় হায়। আপনিতো দেখছি আমার চাকুরী খাওয়ার ব্যবস্থা করছেন।

- কি যেন বলেন! ডানপীঠে না হলে জীবনে কিছুই করা যায়না। আপনি একদিকে ব্যাংকার। অন্যদিকে বি.এস.সি.। কোন দিক থেকে কম?

দেখেন, সব সময় সাফল্য নিয়ে ভাববেন। ধরুন স্যারের মেয়ের সাথে আপনি গভীর প্রেমে জড়িয়ে গেলেন। এতে দুটো লাভ। একদিকে মেধা না থাকলেও একটা সুন্দরী মেয়ে পেলেন। অন্যদিকে ব্যাংকের জামাই হয়ে গেলেন। প্রমোশন নিয়ে আমাদের মত নাকানি চুকানি খেথে হবে না। ..তবে মেয়েটা কিন্তু দারুণ সুন্দর। মানাবে আপনাকে।

- বাদ দেন তো এসব। ছাত্রীকে বউয়ের জায়গায় রেখে ভাবতে আমার ভালো লাগেনা। শিক্ষকের মর্যাদা বলতে কথা। বিষয়টা পাশ কেটে যেতে চাইলাম। কিন্তু সেকান্দর নাছোড় বান্দা। আবারও শুরু করলেন,

- বাদ দেয়ার কি আছে? শুনুন।

....এবার সেকান্দর সাহেব আমাকে হাত ধরে টেনে পাশের রুমে নিয়ে গেলেন। বললেন,

- আমি বিয়ে কিভাবে করেছি জানেন?

- না।

- সে এক ব্যতিক্রমধর্মী ইতিহাস। মনে হয় এ জগতে এমন কাহীনি দ্বিতীয়টি নেই।

চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াবস্থায় এক মেজিস্ট্রেটের মেয়ের সাথে প্রেমে জড়িয়ে গেলাম। দেশের বাড়ী ফেনী। একেবারে তুফান প্রেম। টুয়েন্টি ফোর আওয়ারস অন লাইন্। মানে চব্বিশ ঘন্টাই ওকে নিয়ে ব্যস্ত। জীবনের প্রথম প্রেম। মনে হয় ওকে না পেলে আমার জীবনে কিয়ামত নেমে আসবে। তাই বিষয়টাকে সিরিয়াসলি নিয়েছি।

মাস্টার্স শেষ করতেই ব্যাংকের চাকুরীটা পেয়ে গেলাম। ...কয়েক মাস পরের কথা। প্রেমের দীর্ঘসুত্রিতা আর ভাল লাগেনা। বড় অসহ্য। তাই মেয়ের মা-বাবার কাছে বিয়ের প্রস্তাব পাঠালাম। বলা হল, ছেলে মাষ্টার্স পাশ। জনতা ব্যাংক রিয়াজুদ্দীন বাজার শাখায় ম্যানেজার হিসেবে কাজ করে। সম্মতি পেলাম । এবার ওরা আমাকে দেখতে আসবে।

দিন তারিখ ঠিক হল। কর্মস্থলেই দেখার ইচ্ছে। অফিসের ম্যানেজার সাহেবকে আমার প্রেমের জটিল বিষয়টা খূলে বললাম। হৃদয়ের অনুভুতিটুকুও স্যারকে জানালাম। বললাম, স্যার ওকে বিয়ে করতে না পারলে ও মারা যাবে। একটা মেয়ের জীবন বাচাঁনো ফরজ।

কাহীনি শুনে স্যার কিছুক্ষণ হাসলেন। বললেন, আপনি দেখছি বড় মজার মানুষ। বাপরে বাপ। এ যেন প্রেম করে অভিনয়ের মাধ্যমে বিয়ের এক রোমাঞ্চকর কাহীনি।

বললাম, স্যার আমাকে যেদিন মেযের পক্ষ দেখতে আসবে, কাজের ভান করে আপনি অন্য কোথাও চলে গেলে খূব ভাল হয়। ব্যাংক এম্প্লয়িজ ইউনিয়নে সক্রীয়ভাবে জড়িত বলে স্যার আমার বিষয়টাকে এড়িয়ে যাননি। সম্মতি দিয়েছেন।

আজ আমাকে কনে পক্ষ দেখতে আসবে। সাজ সকালেই অফিসের সব ষ্টাফ আর দারোয়ানকে বিষয়টি রেখেছি। এ পর্বে অভিনয় করার জন্য সবাই মনের খুশীতে প্রস্তত হয়ে গেল। আজ একদিনের জন্য আমি এ অফিসের বস।

সকাল দশটা। ওরা আমাকে দেখতে এসেছে। আমি আমার সীটে নেই। বস সেজে ম্যানেজারের রুমে বসে আছি। ফেনী থেকে এসেছে বলে একটু বিলম্ব হয়ে গেল। অফিসে ঢুকতেই দারোয়ানকে আমার নাম জিজ্ঞেস করল। শূনেই দারোয়ান বুঝতে পেরেছে, এখনি অভিনয়ের পালা। বাস। শূরু হয়ে গেল আতিথেয়তা। চোখের ইশারায় অন্যদেরকে জানান দেয়া হল।

ওরা আমার অফিসের দিকে আসছে। সব কর্মচারী-অফিসার সালাম দিয়ে ওদের অভ্যর্থনা জানাল। দারোয়ান আমার হবু শ্বশূর পক্ষকে গার্ড অব অনার দিয়ে সোজা চেম্বারে নিয়ে আসল। সাদরে গ্রহন করে কলিং বেল চাপলাম।দুর থেকেই আহমদ স্যার বলে চীৎকার দিয়ে দৌড়ে আসল। স্যার... চা কপি মিষ্টি....। গম্ভীর কন্ঠে অর্ডারটা দিয়ে দিলাম।

এবার শুরু হল কর্মচারীদের আনাগোনার পালা। খামোখা কাগজপত্র নিয়ে চেম্বারে আসা যাওয়ার ভীড়। ওরা জানতে চাচ্ছে

- স্যার এটা কিভাবে হবে? স্যার এত লক্ষ টাকার এলসিটা..।

- ওকে অনুমোদন দিয়ে দিন।

- স্যার এখানে আপনার একটা দস্তখত.. ।

- বিদ্যুতের গতিতে সাইনটা করে উপদেশ দিয়ে বিদায় দিলাম।

হবু শ্বশুর তম্ময় হয়ে দেখছে। এতক্ষণে বুঝতে বাকী নেই যে, জামাই বড় ব্যস্ত মানুষ। অফিসের ম্যানেজার। বেশীক্ষণ বসা যাবেনা। হালকা চা নাস্তার পর্ব সেরে নিজেরাই বিদায়ের জন্য উঠে গেল। .... এভাবেই আমার অভিনীতি প্রেমের বিয়েটা হয়ে গেল।

- পরে শ্বশুর পক্ষ বিষয়টা জেনে রাগ করেনি? জানতে চাইলাম।

- বউ আমার সাথে এ অভিনয়ে পুরো সমর্থন দিয়েছে। কাজেই বিয়ের পর শ্বশুর বাড়ী জাহান্নামে গেলে আমার কি আসে যায়! আমার বউ ঠিক আছে। এটাই যথেস্ট। যা হবার তাতো হয়েছে। সামাল দিয়েছি। মেয়েকে নিয়ে ভেগে যাবার চেয়ে এ্টা উত্তম নয়কি?

- বস। আপনিতো দেখছি এ ব্যাপারে মহাপন্ডিত। সত্যিই আপনার কাছে অনেক কিছু শেখার আছে। এখন থেকে আপনি আমার গুরু।

- হুম। সেকান্দর সাহেব কি জিনিষ, এতক্ষণে বুঝলেন!

সেকান্দর সাহেব খুব চটপটে লোক। কোন কিছু লিখতে গেলে কলম ১২০ মাইল স্পীডে চলে। হাতের ধাক্কায় শরীরের সাথে টেবিল চেয়ারও কাঁপে। লিখার সময়ে মাথাটা ৪৫ ডিগ্রীতে বাকা করে ঠোঁট দুটো নাড়াতে দেখে মনে হয়, কাগজের সাথে সিরিয়াস যুদ্ধ চলছে।

সেকান্দর সাহেবের সমস্যা একটাই। বেশী কথা বলে। কথা এত দ্রুত বলে। অনেকটা কেসেট প্লেয়ারের মতই। মুখে ভঙ্গীমা দেখলে মনে হয় রেকর্ড করা কেসেট বাজছে।

অন্য একদিনের কথা। সেকান্দর সাহেব অনেক কথাই বলছিলেন। বেশী কথা বলতে দেখে সেকেন্ড অফিসার খায়ের সাহেব বললেন,

- সেকান্দর সাহেব, আপনি কি পাগল হয়ে গেলেন? এত কথা...।

- জৗী স্যার। আমি আসলেই পাগল। তবে আপনি ও পাগল। দুনিয়াতে আমরা সবাই পাগল।

খায়ের সাহেব হঠাৎ অপ্রস্তুত হয়ে গেলেন। একজন অফিসারকে সব ষ্টাফের সামনে পাগল বললে মাইন্ড করারই কথা। নিজেকে সামলিয়ে নিয়ে তিনি আবারও জানতে চাইলেন,

- আচ্ছা বলুনতো, আমি কি ভাবে পাগল?

- স্যার। এ দুনিয়ায় কেউ বউয়ের পাগল, কেউ টাকার পাগল, কেউ সিনেমার পাগল। কেউ খেলার পাগল। স্যার একটা জিনিষ কি খেয়াল করেছেন যে, আমি, আপনি, আমরা সবাই এসব কোন না কোন একটা কিছুর পাগল।

... আপনার সাথে আর পারা যাবেনা বলেই খায়ের সাহেব হেসে সম্মতি জানালেন।

(চলবে)

বিষয়: বিবিধ

১৬৮৫ বার পঠিত, ৬৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

190541
১১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:১৮
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : সিবিএ নেতার পাল্লায় পড়লেন দেখছি। তবে আপনাকে কাবু করতে পারবে বলে মনে হয়না। Big Grin Big Grin
১১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৩
141628
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমার বড় ভাই সিবিএ নেতা হওয়ায় ভয় নেই। এক সময় প্রয়োজনের তাগীদে ওদের ভেতরে ঢুকেছিলাম। সে অনেক কাহীনি। সময় হলে হয়ত বলব। সিবিএ নেতা সম্পর্কে আপনার অভিজ্ঞতা আ্ছে বুঝা গেল?
১২ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৯:৪২
142030
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : সিএ পড়াকালীন ব্যাংক সহ বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠান অডিট করেছিলাম একসময়। তখন সিবিএ নেতাদের দাপট প্রত্যক্ষ করেছিলাম। এক জায়গায় সিবিএ নেতারা অডিটরের বিরুদ্ধে লাঠি মিছিল পর্যন্ত করেছিল। অনেক কৌশলে ম্যানেজ করতে হয়েছিল।
১৩ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:১৫
142720
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এরা এক ধরনের ব্যাংক সন্ত্রাসী। তবে অনেক ক্ষেত্রে দরকারও আছে। ধন্যবাদ।
190557
১১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৫
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : হায় আল্লাহ!!! ম্যানেজার থেকে পিয়ন সবাই একেবারে পাকা অভিনেতা Big Grin

একটা জিনিস শিখলাম, পাত্র দেখতে হলে হঠাৎ করে যেতে হবে Loser
১১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৫
141632
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : যে যেটার শিকারী। দারুণ ভাবে নোট করেছেন দেখছি। এটা বাস্তবতাও বটে।

আপনার লিখা নাজুর গল্প থেকে অনেক কিছু জানলাম ও শিখলাম। ধন্যবাদ উকি দিয়ে যাবার জন্য।
190559
১১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৭
আবু সাইফ লিখেছেন : বসের মেয়েকে পড়ানোর দায়িত্ব একবার আমার কাঁধেও চেপেছিল! মাত্র ২দিন পড়িয়েছিলাম!
তখনও সংসারী হইনি- আমিতো বাঁচার পথ খুঁজছি- আল্লাহতায়ালার কাছে খুব চাইলাম এ থেকে বাঁচার একটা উপায় যেন পাই...
হঠাত করেই বসের স্ট্যান্ড রিলিজ অর্ডার, মাঝে একদিন বাদে নতুন জায়গায় জয়েন করতে হুকুম!!

আমিও বেঁচে গেলাম!!
১১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৭
141633
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : সমস্যা নেই। ছাত্রী পড়ালে জ্ঞান বাড়ে। আমার বস দেখি কি করে। মানুষের জীবনে যা হয় তাই সাহিত্য। আজ সে ঘ্টনা নিয়েই সাহিত্য লিখতে বসলাম।
ধন্যবাদ।
190581
১১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৫০
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : বাহে - কুম্বদিনা কুলে উঠায়েন না - বাহে।
১১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৮
141634
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : বুঝতে পারছি। ভালবাসার তৈরী বাইতে বাইতে আমরা শেষের দিকে এগিয়ে যাবো। নিয়মিত সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
১২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:০৮
142157
শফিউর রহমান লিখেছেন : বাংলায় খুব একটা খারাপ কোন দিনই মনে করি নি নিজেকে। কিন্তু আজকে মনে হয় ভুলটা ...।
বুঝলাম না আপনার "কুম্বদিনা কুলে উঠায়েন না" এর মানে। বলবেন কি দয়া করে? ধন্যবাদ।
190584
১১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৫১
ইকুইকবাল লিখেছেন : পড়তে মজাই আলাদা
১১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৯
141635
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আ্ড্ডার মানুষেরা সব জায়গায় নিজের অবস্তান করে নেয়। আপনাকে ধন্যবাদ এ রঙ্গের মানুষের অঙ্গিনায় ঢং দেখার জন্য এসেছেন বলে। ধন্যবাদ।
190589
১১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৪
বুঝিনা লিখেছেন : পড়লাম, রংএর ভিতর মজা পেলাম.
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:১৫
141738
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হৃদয়ের অনুভূতি দিয়ে মজা লুটে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ। এ ব্লগ আড্ডায় আপনি আমন্ত্রিত। আপনাকে প্রিয়তে রেখে দিলাম যাতে আমার দাওয়াত থেকে বাদ না যান।

ধন্যবাদ। আপনার ব্লগ বাড়ীতে ঘুরে এসেছি।
190593
১১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৮
আবু আশফাক লিখেছেন : আপনার রঙ্গের মানুষে এমন কত রঙ্গের মানুষ যে দেখবো, আল্লাহ মালুম। চালিয়ে যান গুরু।

মাইন্ড লইয়েন না, গুরু বলায়। আপনি তো সেকান্দার সাহেবকে গুরু বলা শুরু করেছেন, তাই আমিও আপনাকে গুরু বলা শুরু করলাম।
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:২১
141744
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : অসুবিদে নেই। গরু আর গুরু দুটাই গুরুত্বপুর্ন। রঙ্গের মানুষদের ভীড়ে আর কত জন আসবে মজার কাহীনি নিয়ে। সে পর্যন্ত আপনি থাকবেন অবশ্যই।

আপনার ব্লগ বাড়ীতে গিয়েছিলাম। কবিতার কয়েকটি লাইন দারুণ লেগেছে।

"স্বাধীনতা পেয়েও যেন পাইনি স্বাধীনতা
আজও কেন পরের কাছে নত হচ্ছে মাথা!"

ভালা লাগার কবিতা। কবিতাকি নিয়মিত লিখা হয়?
১২ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৮:৫২
142007
আবু আশফাক লিখেছেন : সময় কম, মেধা আরো কম; তাই সব সময় হয়ে উঠে না। তবে মাঝে মাঝে চেষ্টা করি।
190610
১১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:১৮
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : গুরু যা লিখছেন!!
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:২৩
141747
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। আপনার নিয়মিত আড্ডায় পরিদর্শনে এ বাড়ীর কতৃপক্ষের পক্ষ থেকে অভিবাদন। প্রবাস জীবন নিয়ে আর কতদুর যাবেন? লিখা প্রয়োজন।
190616
১১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:২৮
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : আসলেই পাগল আমি আপনার ব্লগ পড়ার জন্য পাগল ,চালিয়ে যান Rose
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:২৪
141751
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। লিখা থেকে বুঝতেই পারছেন আমরা সবাই পাগল। কাজেই পাগলের সাথে পাগলের আ্ডডা। আমার এ পাগলা গারদে আপনিও আমন্ত্রিত। ভাল কিছু করার জন্য পাগল হওয়ার মাঝে লজ্জা নেই। আমিও সেই লজ্জাহীনদের একজন ব্লগ পাগল।
১০
190641
১১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৯
জোবাইর চৌধুরী লিখেছেন : চলুক, ভালই লাগছে। Rose Good Luck Rose
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:২৬
141753
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এত ব্যস্ততার মাঝেও সময় দিয়ে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ জোবাইর ভাই।

তোমার স্মৃতিতে
হয়তোবা ধুসর আয়না।
তবে, বিন্দু বিসর্গ কোনটাই আমি ভুলতে পারিনি।

আপনার স্বল্প শব্দের কবিতার ভাবনাগুলো অনেক সুন্দর।
১১
190677
১১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৭
বিন হারুন লিখেছেন : Thumbs Up গল্পের ভেতর আরেক গল্প ফ্রী!! খুব মজা পাচ্ছি. Rose
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৩১
141762
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এসবই ব্যাংকে চাকুরীরত অবস্থায় হয়েছিল বলে এখানে সবই উগলে দিচ্ছি। বিনা পয়সার সিনেমা। মজা লুটে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

আচছা আপনি কোথায় থাকেন জানতে পারি?
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৩৭
141777
বিন হারুন লিখেছেন : আমি আবূধাবীতে বাংলাদেশের পাশপোর্ট নিয়ে থাকি. Happy
১২
190685
১১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৬
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। জমে উঠছে কাহীনি । সাথেই আছি । তবে আপনি ভাগ্যবান। চাকরীর প্রথমদিকে মানুষ এতটা ফ্যাসিলিটি পায় না । আপনি পেয়েছেন ।
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৩৩
141764
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ঠিক্ই বলেছেন। তবে ভাগ্যটাকে বেশীদিন ধরে রাখিনি। শেষে বিদেশে পাড়ি জামিয়েছি। কারন ঘোষ না খেলেযে জীবন চলেনা। সামনে অনেক ঘোষখোরের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবো।
১৩
190697
১১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৭
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : আগে জানতাম এক মেয়েকে দেখিয়ে আরেক মেয়েকে বিয়ে দেয় বা বেী দেখানর সময় মেকাপ করে কালো মেয়েকে ফর্সা বানান হয়। কিন্তু কেরানীকে ম্যানেজার বানাস হয় প্রথম শুনলাম। কিন্তু বুঝলাম না ম্যাজিষ্ট্রেট বাবার মাথায় এটা আসলনা এত অল্প বয়সে ম্যানেজার হয় কিভাবে?আপনি এর পর কি করলেন????/
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৩৬
141772
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। ছেলে কে ম্যানেজারের চেয়ারে দেখেও অবিশ্বাস করার কি আছে? মেয়ের বাবা যাহা দেখতে চেয়েছিল তাই পেয়েছে। এ সুযোগ্য ছেলে না হারানোর তাড়ায় হয়তবা এতটুকা ভাবতে পারেনি। ধন্যবাদ মন্তব্যর জন্য।
১৪
190700
১১ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৩
শেখের পোলা লিখেছেন : সেই আদী কালের রাজ কন্যা আর অর্ধেক রাজত্ব৷ দেখি শেষে কি হয়! আছি৷
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৩৯
141781
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : কি আর হবেগো। শত কাহীনির মধ্য দিয়ে আমরা এগিয়ে যাবে সমাপ্তির দিকে।

ভাইজান, কবিতার ভাষায় আপনার প্রবাস ফেরত অতপর দেশের পরিস্থিতির বর্ননা সত্যিই চমৎকার। আমি অভিভূত হলাম।

বাস জীবন সাঙ্গ করে এলাম ফিরে ঘরে৷

অবাক চোখে তাকাই শুধু, বদলে গেছে দেশ,
সকল কিছু নতুন লাগে, আগের নাহি লেশ৷
শহর জুড়ে দালান কোঠা, হাল ফ্যাসানের বাড়ি
চাষের জমি খেয়েছে গিলে আকাশ ছোঁয়া বাড়ি,
১৫
190741
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩০
সজল আহমেদ লিখেছেন : ভাল লাগল খুব!
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৪০
141785
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ আমার এ কেবলা বাবার ব্লগ বাড়ীতে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য। আবারও ব্লগের অন্য গলিতে দেখা হবে ইনশাল্লাহ।
১৬
190749
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৩৭
মোঃজুলফিকার আলী লিখেছেন : অনেক সুন্দর হচ্ছে। এগিয়ে যাক। ধন্যবাদ।
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৪২
141786
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : কবিকে ধন্যবাদ বেড়িয়ে যাবার জন্য। চলার পথে আবার ও দেখা হবে ব্লগের অন্য কোন গলিতে।
১৭
190939
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:৪৯
আহমদ মুসা লিখেছেন : সেকান্দর সাহেবের কাহিনী শুনে আমার নিজের কথাই মনে পড়ে গেল। ১৯৮৮ সালের সময়ের কথা। তখন আমি চকবাজারে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদ্য পাশ করা কয়েকজন সমমনা বন্ধুদের প্রতিষ্ঠিত একটি ইংরেজী শিক্ষা কাম কম্পিউটার কোচিং সেন্টারে চাকরী করছি (অল্প সময়ে দ্রুত টাইপিং এবং কম্পিউটারের এম এস অফিস পোগ্রাম দ্রুত আয়ত্ব করার সুবাদে উক্ত প্রতিষ্ঠানেই আমাকে ইন্সট্রাকটর হিসেবে নিয়োগ দেয়।) ভাতে-পেটে মাইনেতে। কোচিং সেন্টারের মালিকদের মধ্যে একজন ছিলেন গিয়াস উদ্দিন কাদের সাহেব, যিনি বর্তমানে ইসলামী ব্যাংকের একজন টপ রেংকের কর্মকর্তা। তার আপন ছোট ভাই আফতাবউদ্দীন কাদের কায়সার (বর্তমানে ইউকে প্রবাসী) ছিলেন উক্ত কোচিং সেন্টারের সার্বিক তদারকির দায়িত্বে। অত্যন্ত রসিক ও জনদরদী স্বভাবের মানুষ। আমি তখন মহসিন কলেজে ডিগ্রী পাস কোর্সে অধ্যয়নরত। অনেকের কাছেই কাইসার ভাই ছিলেন সব কিছুর ”মুশকিল আহসান” হিসেবে হরফুন মোল্লা। ঘটনাচক্রে এক সন্ধ্যায় সিনিয়র ভাইদের (বিসিএস ক্যাডার, বিভিন্ন কলেজের লেকচারার, সদ্য পাশ করা ডাক্তার ও ইঞ্জিনিয়ার এক কথায় তারা সবাই সমমনা বন্ধুবান্ধব।) আড্ডার আসর জমে উঠেছিল উক্ত কোচিং সেন্টারের অফিসে। আমি তখন অফিসের কম্পিউটার নিয়ে ব্যস্ত আছি। তখনকার সময়ে কেউ কম্পিউটার জানলে তার আলাদা একটু কদর ছিল। হঠাৎ এক কলেজ শিক্ষক আমার পরিচয় জানতে চাইলেন। তখন সেই বিখ্যাত ’মশকিল আহসান’ ওরফে চাপাবাজ কাইসার ভাই আমি কিছু বলার আগেই তিনি আমাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন বুয়েট থেকে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং হতে পাশ করা একজন দক্ষ কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে। এখানেই তার চাপাবাজির শেষ হয়নি। যে আরো বলতে লাগলো বিল গেটসের মাইক্রোসফট কোম্পানীতে আমি নাকি চাকরির অফার পেয়েছি। আমেরিকার ভিসা প্রসেসিংয়ের সময় জনিত জটিলতার কারণে তাদের কোচিং সেন্টারে কয়েকদিন সময় দিচ্ছি। বজ্জাত চাপাবাজ কাইসার ভাই তো আমাকে আকাশে তুলে ফেললো! উপস্থিত সবার কাছে আমি তখন হিরো নাম্বার ওয়ান হয়ে গেছি। এ অবস্থায় সবাই আমাকে খুব সমীহ করতে শুরু করলেন। কিন্তু আমি টেনশনে আছি বজ্জাত কাইসার ভাইয়ের চাপাবাজীতে যেভাবে আকাশে উঠানো হলো আমাকে ওখান থেকে নামনো কিভাবে? কোন সিড়িও তো দেখতে পাচ্ছি না! এমতাবস্থায় হঠাৎ আগমণ ঘটলো ইংরেজীর লেকচারার (তিনি বিসিএস ক্যাডার)ও উক্ত কোচিং সেন্টারের মালিকদের একজন আবুল হাশেম স্যারের। তিনি অবশ্য আমারও শিক্ষক ছিলেন এক সময়ে। .............বাকীটা কোনদিন সুযোগ হলে আমার নিজের পোম্টে লিখবো।
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:৫২
141916
আহমদ মুসা লিখেছেন : দুঃখিত টাইপিং মিসটেইক, ১৯৮৮ সালের স্থলে ১৯৯৮ পড়তে হবে। এটা টাইপিং মিসটেক। স্যরি ফর দ্যাট।
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০২:৩০
141944
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। অনেক কিছূই জানলাম। মাঝে মাঝে ভাবি, আমাদের না জানা আরও কত অজানা কাহীনি রয়েছে। ওসব একজন দক্ষ লিখকের কাছে বর্ননা করলে হতে পারত শ্রেষ্ঠ সাহিত্য।

ধন্যবাদ আ্ড্ডায় আপনার অভিজ্ঞতা বর্ননা করার জন্য। বর্তমানে কোথায় কর্মরত আছেন?
১২ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৪২
142055
আহমদ মুসা লিখেছেন : জন্ম,পড়াশুনা, কর্ম সবই চট্টগ্রামেই। বর্তমানে আছি একটি বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাহারাদারের চাকরী নিয়ে।
১৩ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:১৬
142721
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : যেভাবে বললেন মনে হয় একেবারে সাদাসিদে জীবন। ধন্যবাদ।
১৮
190948
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০১:২৩
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : অতিব চমৎকার ভাইজান এগিয়ে যাক। ধন্যবাদ আপনাকে।
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০২:২৯
141943
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : দক্ষ ব্লগারদের পদচারণায় সব কিছুই মুখরিত বলেই যেন সদর্পে এগিয়ে যাচ্ছি। ধন্যবাদ ভূয়সী প্রশংসার জন্য।
১৯
190963
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০২:২১
মাটিরলাঠি লিখেছেন :
আমাদের এক বন্ধুর অভিজ্ঞতা, তার ভাষায়ঃ

দুটো ছাত্রীকে পড়াতাম। বড়টা সারাক্ষণ ড্যাব ড্যাব করে আমার দিকে চেয়ে থাকত। বাধ্য হয়ে একদিন প্রস্তাব দিয়ে দিলাম। শুনে মেয়েটি আমাকে না বলল। বুঝলাম এটা তার অভ্যাস। Surprised
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০২:২৭
141942
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। বড় মজা পেলাম। এক ছেলের নাকি অভ্যাস ছিল ঘন ঘন চোখের পাতা মারা। মেয়েটা ভাবছিল তাকে চোখ মারতাছে। দিল জোরে থাপপড়। পরে বুঝতে পারল এটি মুদ্রা দোষ।

ধন্যবাদ এ ব্লগ বাড়ীতে কিছু সময় দিয়ে যাবার জন্য।

আচছা ঐ ঘটনাটা কি আপনার ছিল?
১৩ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৬:৫৯
142433
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আচছা ঐ ঘটনাটা কি আপনার ছিল? Tongue Love Struck Love Struck
২০
190993
১২ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৫:৪৪
রাইয়ান লিখেছেন : মনে তো হচ্ছে সামনে আপনার কঠ্ঠিন সময় এগিয়ে আসছে ( মানে এসেছিল ) Tongue Tongue! অপেক্ষা করছি পরের পর্বের Hurry Up !
১২ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৫:৫১
141960
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : রাত এখন গভীর। জেদ্দায় ২.৫০। বাকী নামাজটুকু শেষ করে ব্লগে উকি দিতে আসলাম। দেখি নিশাচরদের অানাগোনা। আপনিও জেগে আছেন। মন্তব্যটি পেয়ে ছূটে এলাম। ধন্যবাদ।
২১
191164
১২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:১৫
শফিউর রহমান লিখেছেন : আপনাদের মতো গুণী মানুষগুলো সহজেই দেশ ছেড়ে বাইরে আসে বলেইতো দেশের পরিবর্তণ হয় ব্যাক গিয়ারে।
১২ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৪
142163
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : নিজেদের প্রয়োজনের তাগীদে আমরা আমাদের অবস্থান বাহীরে করে নিয়েছি। কিছূ করার নেই। ধন্যবাদ ব্লগ পরিদর্শন শেষে ভূয়সী প্রশংসা করার জন্য।
২২
191193
১২ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:০৯
সিমপল লিখেছেন : অনেকে অনেক সুন্দর সুন্দর মন্তব্য করেছেন ।আমি শুধু এটুকুই বল্লাম আপনার রঙ্গের মানুষের নানান রঙ্গের পরিচয় ভালই লাগছে ।ধন্যবাদ ।
১২ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:০৭
142205
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। রঙ্গের মানুষের সিরিজের সাথে আপনিও অভিজ্ঞতা বর্ননা করে এ ব্লগ আড্ডাকে আরো প্রাণবন্ত করে তুলবেন এ প্রত্যাশা থাকল।
২৩
191526
১৩ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৬:৫৭
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : কী ব্যপার? আমিতো এপর্ব পড়ে ছিলাম কিন্তু আমার কমেন্ট দেখা যাচ্ছে না Sad হয়তো ব্যস্থতার কারনে কমন্টে করতে পারি নি। যাইহোক আপনার সাথেই আছি, কমেন্ট করি বা না করি Rose Bee Rose Bee Rose
১৫ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:১০
143269
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। কমেন্টস করতে মনে হয় ভূলে গিয়েছিলেন। সমস্যা নেই। আপনি মিছিলের সাথে আছেন আমি বুঝতে পারছি। ধন্যবাদ নিয়মিত এসে মতামত দিয়ে যাবার জন্য।
২৪
191817
১৩ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৮
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আসলে বাংলাদেশের এই তেল মারা প্রমোশন কালচার কবে যাবে??
আল্লাহই ভালো জানেন। যত তাড়াতাড়ি এই কালচার যাবে ততোই ভালো।
আর সবজান্তা শমশের সবসময়ই মহাসমস্যা।
দুটি পর্ব একসাথে পড়েছি.....
পড়েরটির মন্তব্য রেডি করবো চলি....
ধন্যবাদ...
১৩ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:১৭
142722
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ পড়ে মনের কথাগুলো রেখে যাবার জন্য।
২৫
192389
১৫ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:৫৬
সাদাচোখে লিখেছেন : আপনার গল্প পড়ার পর যে ভাব টা উদয় - চমৎকার সব কমেন্ট পড়ে পুরো মন প্রানটা এমন ভাবে ভরে যায় যে - উদগত ভাবটা খেই হারিয়ে ফেলে।

অসম্ভব লিখনী শক্তি আপনার। জয় হোক প্রতিভার।
১৫ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:১২
143270
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনার সাদা মনে কমেন্ট বড় চমতকার। ধন্যবাদ ভূয়সী প্রশংসা দিয়ে অনুপ্রাণিত করার জন্য। আপনাদের মন্তব্য পড়ে বুঝতে পারলাম আমি নাকি ভাল লিখতে পারি। ধন্যবাদ।
২৬
208208
১৫ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৪২
সাদামেঘ লিখেছেন : ভাল লাগলো আপনার লেখনী!
১৫ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১০
156992
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ ভূয়সী প্রশংসার জন্য। জানিনা কেমন। তবে মনের কথা বলতে পারছি এতেই শান্তনা । ধন্যবাদ।
২৭
209690
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:০০
আমি আমার লিখেছেন : Rose Rose Rose
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৪৬
161903
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। দেরীতে মন্তব্য করার জন্য দু:খিত।
২৮
213646
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:২৫
আহ জীবন লিখেছেন : সেকান্দর সাহেব তো দেখি জব্বর লোক।

ভালো লাগতেছে।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৪৭
161904
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ। ভাল লাগল যে সিরিজের অনেক পর্বই পড়ে কমেন্ট করেছেন।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File