রঙ্গের মানুষ - (পর্ব-৩)

লিখেছেন লিখেছেন প্রবাসী মজুমদার ০৯ মার্চ, ২০১৪, ০৬:১৯:১৩ সন্ধ্যা

দেখুন (পর্ব-২)

প্রথমেই প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য আমাকে বসিয়ে দেয়া হল সিনিয়র ক্লার্ক "উষা দেবীর" সাথে। দেবী খুব শান্ত শিষ্ট মিস্টি ভাষী। রুপের দিক থেকেও অনেকটা দেবীর মতই। চেহারার লাবন্যতা দৃস্টি কেড়ে নেয়ার মত। তবে উশৃঙ্খল নয়।

ব্যাংকে যে কোন মক্লেল আসলে আগে উষা দেবীর কাছে ধরনা দিতে হয়। টাকা জমা দেয়া কিংবা উঠানোর জন্য এখানে এসে আগে নথিভুক্ত করতে হয়। রেকর্ড করার পর উল্টো দিকে সিল মেরে লেজার ডিপার্টমেন্টে পাঠিয়ে দেন। হিসেবের খাতায় পোষ্টিং হয়ে অফিসারের অনুমোদন প্রাপ্ত হয়ে ক্যাশিয়ারের ডেস্কে চলে যায় টাকা প্রদান করার জন্য। বাস।

উষা দেবীর রেকর্ডিং আর সীলসহ সার্বিক কাজকে ব্যাংকের ভাষায় "টোকেন স্ক্রল" বলে। আমি এটার উপর প্রশিক্ষণ নিচ্ছি। দেবী আমার শিক্ষিকা। ভাবতে ভাল লাগারও কথা। কারণ, পুরষ প্রশিক্ষকের ছেড়ে মহিলা প্রশিক্ষক তুলনামুলকভাবে অনেক দিকে থেকে উত্তম। জাতগতভাবে মেয়েরা নম্র স্বভাবের। উপরন্তু তাদের মাঝে সব সময় এক ধরনের মমতা কাজ করে। নেগেটিভ পজেটিভের রিএ্যাকশনে পজেটিভ ফলাফলটাই বেশী হয়। এরা সহজে রাগ করেনা। রাগ হলেও সুন্দর চেহারার দিকে তাকালে মনে হয় এটি রাগ নয়, ভালবাসার অভিমানুসুলভ আচরণ। সত্যিকারার্থে এদেরকে রাগ নামের স্বভাবটি মানায়না। হয়তবা মায়ের জাত বলেই এমন।

কলেজ পড়ুড়া ক্লাশমেইট বেলালের সাহচার্যে শেখা কিছু গুরুত্বপুর্ন টিপস আজ আমার জন্য বড় পাথেয়। সে নাকি তার গৃহশিক্ষক কতৃক "প্রশংসার গোপন রহস্য" উপর বিশেষভাবে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত। অসমাপ্ত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এ ছাত্রকে মাঝপথে তার শিক্ষক থামিয়ে দিয়ে বলেছিল,

-বাবা। তোমাকে আমার আর শেখানোর দরকার নেই। কারণ, তুমি দেখছি আমার চেয়েও অনেক অগ্রগামী। বেলালের সাথে চলতে গিয়ে অনেকটা তাই মনে হয়েছে। সিলেবাস বহিভূর্ত এ বিষয়টি যে কত গুরুত্বপুর্ন তা জীবন চলার প্রতিটি পদে হাড়েঁ হাঁড়ে টের পাই।

বেলালের গতিবিধি আর জটিল সময়ের আচরণ আমাকে খুব বিমোহিত করত। অনেকটা মেজিকের মতই পরিস্থিতি সামাল দেয়ার এ কৌশল শিখতে মরিয়া হয়ে উঠলাম। আজ উষা দেবীর সাথে কাজ করতে গিয়ে বেলাল থেকে শেখা কাজগুলো যথাযতভাবে প্রযোগের সময় এেসেছে। টিউশনি আর লজিং মাষ্টারী জীবনে এর প্রযোগে কনফিডেন্স লেভেলটা অনেক শক্ত হওয়াতে বিপাকে পড়ার আশংকাটাও কম। তাই শুরুর কাজটা অনেকটা সহজ মনে হয়েছে।

ব্যাংকে সবাই আমাকে "মজুমদার সাহেব" নামেই ডাকত। আসল নাম বাদ। ক্ষোভ নেই। কারণ "সাহেব" শব্দটা শূনলে এক ধরণের তৃপ্তি কাজ করে। বিভিন্ন কাজে আমার নামটা দিদিকে অসংখ্যবার উচ্চারন করতে হত। একজন সুন্দরী দেবীর মুখে আমার মত জুনিয়ার ষ্টাফের উচ্চারিত নাম অনেকটা ক্ষোভের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শত হলেও মানুষের মন বলতে কথা।

উষা দেবীর ডানে বসে রবি সাহেব। ক্লিয়ারিং ফরওয়ার্ডিং বিষয় গুলো দেখার দায়ীত্ব তার। জুনিয়র অফিসার কাশেম সাহেব বসতেন পেছনে। তিনি এলসি সংক্রান্ত কাজ গুলো দেখতেন। রসিকতায় ভরা বড় রঙ্গের মানুষ তিনি। কথার ছলে সারাদিন হাসি তামাশায় মেতে থাকতেই পছন্দ করতেন।

ব্যাংকে যোগ দেয়ার এক সপ্তাহের মাঝে অন্দর মহলের অনেক কিছুর সাথেই পরিচিত হতে শূরু করেছি। পঞ্চম দিনের মাথায় কাশেস সাহেব আমার দিকে রসালো একটা শব্দ ছূঁড়ে মারলেন। তখন উষা দেবী বাথরুমে গিয়েছে।

- মুজমদার সাহেব। আপনার চাঁদ কোপালটা আমার দিকে একটু এগিয়ে দিন। ঠাঁসাই একটা চুমা দেই।

- কেন স্যার? প্রশ্ন করলাম।

- বুঝেননা ক্যান? লাইলীর সহকারীকে চুমা দেয়ার মাঝেও এক ধরনের তৃপ্তি কাজ করে।

- মানে?

- হাহা। বুঝেন না। দেবীর পাশে বসে কাজ করলে কার মনটা ভাল না থাকে। সারাদিন যেভাবে আপনাকে মজুমদার সাহেব, মজুমদার সাহেব বলে ডাকে, এক সময়তো আপনি ওর কলিজাই দখল করে বসবেন দেখছি।

প্রথমে কিছুটা লজ্জা বোধ করলাম। মনে মনে ভাবলাম, সব দেখছি অভিজ্ঞতা সম্পন্ন "প্রেম-রসিক"। যাক, এসব জ্ঞানী লোকদের থেকে শেখার অনেক কিছু আছে। চারিদিকে চোখ বুলিয়ে দেখলাম, সবার মুখে মুচকী হাসি। নিজেকে আর একটু সহজ করে নিয়ে উত্তর দিলাম।

- দোয়া করবেন স্যার। সব্ই আল্বাহর ইচ্ছা আর আপনাদের দোয়ার বরকত। এবার সবাই অট্রহাসিতে ফেটে পড়ল। সাথে আমিও শেয়ার করলাম।

উষা দেবী এসব মাইন্ড করেনা। এত সব মাইন্ড করলে মহিলাদের পক্ষে অফিসে আদালতে কাজ করা সম্ভব নয়। সভ্যতার ভাষায় এটিকে আধুনিকতা কিংবা উদারতা বলে। তাই এসব তামাশায় দেবী মুচকী হাসি ছূঁড়ে দিয়ে কেটে পড়ে।

আমার পাশে বসা রবি সাহেব বললেন, মাইন্ড করবেন না মজুমদার সাহেব। এখানে আমরা একটি পরিবারের মতই। একটানা ৮-১০ ঘন্টা অফিসের চার দেয়ালের মাঝে কাটাতে গিয়ে এক ঘেয়েমি লাগে। হাঁফিয়ে উঠি। তাই সময়টাকে প্রাণবন্ত করে তুলতে সবাই মিলে একটু হাসি তামাশায় মেতে উঠি। এখানে কাষ্টমারের সামনে আমরা সবাই বস, স্যার। কিন্তু ভেতরে সবাই এক অপরের ঘনিস্ট বন্ধূ। আপনিতো এসেছেন মাত্র। শুধু শুরুটাই দেখলেন। সামনে আরও অনেক কিছু দেখবেন। ভাল লাগবে।

বড় ভাই ব্যাংকের এম্প্লয়িজ ইউনিয়ন লিডার। চট্রগ্রাম বিভাগের সেক্রেটারী। আজিজ আর চৌধূরী নামে দুটি এপ্লয়ীজ ইউনিয়ন আছে। বড় ভাই চৌধুরী গ্রুপের লোক। ব্যাংকের এ শাখার অনেকেই চৌধুরী গ্রুপকে সমর্থন করে। কারণ জানতে চাইলে বলল, ও নাকি কর্মচারীদের স্বার্থ আদায়ে বেশী সোচ্চার।

বড় ভাইয়ের অতি ঘন্ষ্টি সেকান্দর সাহেবের ভাষায়,

"মজুমদার সাহেব। আপনি সম্পকে আমার ছোট ভাই। আপনার বড় ভাই মনির সহ আমরা এক সাথে আন্দোলন করি। আপনার চাকুরীটা নাটকীয়ভাবে কিভাবে হয়েছিল জানেন?

- না। কিভাবে? জানতে চাইলাম।

- হাহা। ব্যাংকের চাকুরী পাওয়াটা চাট্রিখানি কথা নয়। কিন্তু আপনার নিয়োগটা ছিল অনেকটা পানি ভাতের মত।

- মানে?

- মানে হল। কয়েকমাস আগের কথা। জনতা ব্যাংক আগ্রাবাদ কর্পোরেট অফিসে ঢাকা থেকে বড় কর্মকর্তা এসেছিলেন। আমরা চৌধুরী গ্রুপ কিছু দাবী দাবা নিয়ে তার কাছে যাই। কথোপকথনের এক পর্যায়ে বড় বসের মাথা গরম হয়ে যায়। তিনি হঠাৎ করে কিছু আপত্তিকার কথা বলে ফেললেন। বাস।আমাদের বিভাগীয় নেতা চৌধরী সাহেব সিরিয়াসলি ক্ষেপে গেলেন। শুধু তাই নয়। অনেকটা মারমুখী হয়ে গেলেন। আর চৌধুরী সাহেব ক্ষেপে যাওয়া মানে কিল আর লাথি ঘুষির সিরিয়াস ব্যবহার। ভয়ে বড় বস পাশের রুমে গিয়ে ঢুকলেন। আর তাকে রক্ষা করতে আপনার বড় ভাই মনির আর আমি সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দিলাম।

ঢাকা গিয়ে বড় বসের মন্তব্যটা ছিল এমন যে, ভাগ্যীস। মনির আর সেকান্দর না থাকলে আমাকে চট্রগ্রাম থেকে আহত হয়ে ফিরতে হতো।

- আপনার চাকুরীর ইন্টারভিউ হওয়ার পর মনির ঐ বড় বসের সাথে দেখা করে বলেছিল, স্যার আমার ছোট ভাইটা ব্যাংকে ইন্টারভিউ দিয়েছে। স্যার শুধু বললেন, আমাকে নাম্বারটা দিয়ে যান। চাকুরী হয়ে যাবে। নিশ্চিত থাকুন।

- হুম। তাহলে আমার চাকুরীটা মামুর জোরে হয়েছিল।

- অনেকটা তাই, সেকান্দর সাহেব জবাব দিলেন।

সুতরাং মনির সাহেব আমার বড় ভাই হলেও চাকুরী পাওয়ার দিক থেকে তিনি আমার জগতের "মামু"ও বটে।

- হাহা। আপনিতো দেখছি বড় রসিক মানুষ মজুমদার সাহেব। সিরিয়াসলি কাজ করুন। সিড়ি দিয়ে উপরে উঠতে বেশী সময় লাগবেনা।

মামুর ছোট ভাই হওয়ার কারণে আমার জন্য অনেক কিছুই সহজ হয়ে গেল। সবার বাড়তি সহযোগীতার হাত পেতে শুরু করলাম।

ব্যাংকে চাকরীর বয়স দু সপ্তাহ হয়ে গেল। একদিন শনিবার সকালে ম্যানেজার সাহেব আমাকে চেম্বারে ডেকে নিলেন। সামনে বসিয়ে বড় ভাইয়ের সাথে তার সম্পর্কের কথা বললেন। আরও জানালেন

- আমি আপনার বড় ভাই মনিরকে খুব ভালবাসি। আপনি আমার শাখায় যোগদান করাতে আমি খুব খূশী হয়েছি। কোন সমস্যা হলে আমাকে বলবেন। সমস্যা নেই।

কথা বলতে বলতে স্যার জানতে চাইলেন, আমি পড়ালিখা কতটুক করেছি?

- বি, এস. সি. পরীক্ষা দিয়ে আসলাম মাত্র স্যার।

- তাহলেতো ভালই হল। আমার ছোট মেয়ে বিপু। পড়ালিখায় একেবারে ডাব্বা। বিশেষ করে অংকের অবস্থা খুবই খারাপ। খাস্তগীর স্কুলে পড়ে। নবম শ্রেণীতে। রোল নাম্বার মনে হয় ত্রিশ এর বেশী হবে। দিন দিন আরও বাড়ছে। কি যে করি বুঝে উঠতে পারছিনা।

- স্যার। ও কি কোথাও প্রা্ইভেট পড়ে?

- না। কারণ আমার বাসাটা ষোল শহর গেট পার হয়ে ডানে

প্রায় এক কিলোমিটার যেতে হয়। পাহাড়ের উপর বাসা। ওখানে পড়াতে কে যাবে? দ্বিতীয়ত, এতদুর হতে প্রতিদিন শহরে এসে পড়াও সম্ভব নয়।

হুম। ম্যানেজার সাহেব ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে নতুন জায়গা কিনে পাহাড়ের উপর বাসা বানিয়েছেন। এত দুরে পড়াতে যাবেইবা কে? ভাবছি - নতুন চাকুরী। স্যারের সাথে প্রথম পরিচয়ে পরিবারের ভেতরের কথাগুলো শেয়ার করায় নিজেকে আর একটু জড়িয়ে নিলাম। কোন মানুষ তার অন্দর মহলের কথা কারো সাথে শেয়ার করলে, মনের অজান্তেই ঐ লোকটা তার অনেকটা কাছের মানুষ হয়ে যায়। আমিও তাই ভাবছি। চাকরীর স্বার্থে স্যারকে সহযোগীতা করা প্রয়োজন ও বটে। পথ খুঁজছি স্যারের আরও ভেতরে ঢুকে যাবার জন্য।

- আচ্ছা স্যার। বিপু কোন বিভাগ নিয়েছে?

- বিজ্ঞান।

- ও অংকে ভালনা। তারপর ও বিজ্ঞান বিভাগ কেন নিল?

- ওর বান্ধবীরা সবাই বিজ্ঞান বিভাগে নিয়েছে। তাই্

ভাবছি, কি করা যায়। এমন সময় ম্যানেজার সাহেব আমাকে আবারও বলতে শুরু করলেন,

- আচ্ছা মজুমদার সাহেব। আপনি তো বি. এস. সি, পড়ে আসছেন। অঙ্ক আর বিজ্ঞান আপনিই বেশী বোঝেন। তাও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে। অনেক নামকরা কলেজ। আমার মেয়েটাকে কি সময় করে সপ্তাহে অন্তত দু একদিন পড়ানোর কোন সুযোগ আছে?

চিন্তায় পড়ে গেলাম। স্যার বড় ভাইয়ের কাছের লোক। আমার কর্মস্থলের বড় কর্মকর্তা। জীবনের প্রথম চাকুরী। ক্যারিয়ার গঠনে স্যারের সহযোগীতা পদে পদে প্রয়োজন। আবার স্যারের বর্ননানুযায়ী বাসার যে দুরত্ব, আসা যাওয়ায় পায়ের নলি সব শুকিয়ে যাবার কথা। (চলবে)

বিষয়: বিবিধ

১৬৩১ বার পঠিত, ৬৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

189454
০৯ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৫
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : পড়তেছি।
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:০৮
140790
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : প্রথম মন্তব্যকারী হিসেবে ধন্যবাদ। পড়া শেষ হলে মন্তব্য করবেন বলে মনে হচ্ছে। ভাল লাগল।
189463
০৯ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৬
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। আমরাও চোখের নলী শুকানোর অপেক্ষায় আছি ।চলুক।
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:০৯
140791
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : হাহা। ধন্যবাদ। আমার চাকুরী জীবনের হাবিজাবি জানতে আসার জন্য কৃতজ্ঞতাগো ভাই। আবার আসবেন। ডিজিটাল চা খাওয়াবো।
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০২:২৯
140990
সিকদারর লিখেছেন : ভাই আমার পো্ষ্টে করা আপনার মন্তব্য ভুলে ডিলিট হয়ে গেছে। এখন কি করি বলেনত । খুব দারুন মন্তব্য করেছিলেন।
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৪৩
141083
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : কি লিখেছিলাম মনে নেই। তার পরও দেখব।
189492
০৯ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৬
বিন হারুন লিখেছেন : গল্পে রস এসেছে. ভাল লাগছে, আগামী পর্বের অপেক্ষায় Rose
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:১৩
140794
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : রসের জন্য পাতিল বসাচ্ছি মাত্র। সামনে আপনি ও রস খেতে পারবেন। ধন্যবাদ।

আপনার ব্লগে অনুভূতিতে কেরোসিন ঢেলে আসলাম।
189500
০৯ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫০
শফিউর রহমান লিখেছেন : আগেরটার মতোই শিক্ষা, ধৈর্য এবং রসে ভরা হবে আশা করি।
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:১৫
140795
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনার মত ব্লগার সাথে থাকলে শব্দ বুননে দারুন কাজ হবে। উতসাহ পাব। থাকবেন এ প্রত্যাশায় বুক বেধে সামনে যাচ্ছি কিন্তু।
189504
০৯ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৭
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : ভাইয়া আপনার এই পর্ব থেকে বুঝলাম মামু ছাড়া চাকুরী মিলে না ।তবে সাথে যে যোগ্যতার ও একটা বিরাট প্রভাব চাই সেটা ও বুঝলাম ।
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:১৬
140796
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : মামুটা হল এডিশনাল পয়েন্ট। এটিও কম নয়। তবে চাকুরীটা বেশীদিন করিনি। মামুর জোরে চাকরী পেলেও আয়কৃত অর্থে পেট চলতোনা। বাকী সব সামণে থাকবে।
189508
০৯ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:০২
সিমপল লিখেছেন : লজিং মাষ্টার থেকে এবার প্রাইভেট টিউটর ভাল ।
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:১৭
140797
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : কেন জানি ভাল মানুষগুলোকে সবাই ঘরের কোনে ডেকে নিতে চায়। আপন করে বলতে চায়, আমি আপনাকে বিশ্বাস করি। আমি মনে হয় এমন একটা সমস্যার মুখোমুখি। ধন্যবাদ।
189533
০৯ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৫৬
শেখের পোলা লিখেছেন : যিনি কপালে চুমুদিতে চেয়েছিলেন উনি মনে হয় গনক, ঠিকই চিনেছিলেন৷ এইযে সিয়াল নাটকের মত বড়শী আঁটকে দিলেন এ আর ছাড়ানো যাবেনা, সাথে চলতেই হবে৷ আছি৷
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:১৮
140798
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : দর্শক হয়ে আপনার হাততালি আমাকে উতসাহিত করেছে। ধন্যবাদ। গল্পের বিয়েতে আপনাকে দাওয়াত দেব।
189558
০৯ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৩৯
জোবাইর চৌধুরী লিখেছেন : চলতেই থাকুক, আছি সাথে.........।
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৬
140930
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমার পেছনে মিছিলের সারী লম্বা হতে দেখে ভাল লাগছে। আশা করি আগামী প্রতিটি পর্ব আরো আকর্ষনীয় হবে। মাল মসল্লা অনেক্। বাকী শূধু সাজানো। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
189580
০৯ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:০৪
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : চাকরি থেকে অাবার টিউশনি....
মামু চলতে থাকুক।
তবে বিয়ের ইন্টারভিউ নিয়ে এতকিছু লিখলেন কিন্তু চাকরির ইন্টারভিউ এর অভিজ্ঞতা টা ডিটেইল লিখলেননা।
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
140932
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : চাকরীরর ইন্টারভিউটি মামুর জোরে বেশী আকর্ষনীয় হয়নি। আর শুরুতেই এসব বিষয়ে সময় বেশী খরচ করলে সিরিজ বেশী বড় হবে। এবং শেষ নাগাদ পাঠকদের ধের্যচ্যিুতি ঘটতে পারে বলে পাশ কেটেছি...। ধন্যবাদ।

লজিং মাষ্টারের কথা আপনার মনে আছে জেনে খূশী হলাম।
১০
189626
০৯ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৪৮
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : হা হা হা, ছেড়ে আসলেন লজিং ছাত্রীদ্বয়, এখন আবার ডাব্বা বিপু'র ফাঁদে Big Grin যান যান তাড়াতাড়ি। পাহাড়ি বাসার উঠানামার স্বাধ কেমন দেখি Love Struck Tongue
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০৯
140934
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : পেছন থেকে ধাক্কা দেবেননা প্লীজ। আমি এমনিতে মনের রসিক হলেও প্রেমের রসিক নই। আমি প্রেম কনসালটেন্ট কিংন্ত প্রেম অনুরাগী নয়। আমি পরিচালক, অভিনেতা নয়। ধন্যবাদ।
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৩৬
141125
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমার প্রশংসা করলেন নাকি বাঁশ দিলেন ঠিক বুঝতে পারলাম না। Frustrated @মজুমদার
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৫৬
141709
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : সাহিত্যর এ আডডায় বাশ দিলে চলেনা। এখানে পুরোটাই রসিকতা। মজা করতে ভাল লাগে।
১১
189676
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০১:৫১
আলোর আভা লিখেছেন : চলতে থাকুক আপনার জীবন বৈচিত্রের খেলা লজিং মাষ্টার থেকে ব্যাংকার ।ধন্যবাদ ।
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১১
140939
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : যে যাহা যেমন করে দেখে। আমার দেখাটা কিছুটা ভিন্নতর বলেই হয়তবা এমনটি। তবুও এসব না বলা কথা অন্যদের অভিজ্ঞতার ঝূলি সমৃদ্ধ করবে মন্দ কি।

ধন্যবাদ নিত্য সাথে থাকার জন্য। আপনাদের সাথে থাকতে দেখলে আমার শব্দ বুননের কাজটি ভাল হয়। ধন্যবাদ।
১২
189718
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৪:৩৮
সাদাচোখে লিখেছেন : মানুষ নির্ভরশীলতা ভালবাসে - আর আপনি দেখছি অতি নির্ভরতা নিশ্চিত করেন -

মনে হচ্ছে সাবলীলভাবে পড়তে গিয়ে মনের অজান্তের এ লিখার পাঠক ক্যারিয়ারের টিডবিটস ও সাথে ইন্টারএ্যাকশানের টিপস পেতে থাকবে।

ভাল লাগছে। ধন্যবাদ।
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১৩
140946
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপাত দৃস্টিতে আমার ভাবনা আর লিখা কিছুটা ভিন্ন হলেও আমি এর মাঝে থেকে কিছু একটা হাইলাইট করার লক্ষ্যটা থাকে। পাশ্ব চরিত্র টানার সময় বিরক্ত লাগলে বলবেন। এটি আমার চলার পথের পাথেয়। কি বলেন। আপনার অনুভুতি কিন্ত আমার কল্পনাকে বুঝতে পেরেছে।
১৩
189727
১০ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৭:০৯
রাইয়ান লিখেছেন : উষা আর রবি .... দুজনের মাঝে পড়ে আপনার কর্মজীবনের প্রভাতটা রঙ্গীন হয়ে উঠেছিল মনে হচ্ছে .... হুম.... দেখছি , কি হয় সামনে ! Thinking Tongue
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১৫
140948
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আমি কিছুটা পরিবেশবান্দব গৃহপালিত জন্তু। মানুষের ভেতরটা দেখে মজা নেই। সে্ই মজার অনুভুতিগুলোই এ গল্পে চরিত্র হয়ে অভিনয়ে নেমেছে। ধন্যবাদ। সাথে থাকবেনতো? তাকিয়ে থাকবো অপেক্ষায়...। ধন্যবাদ।
১০ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:১৪
141016
রাইয়ান লিখেছেন : ইনশা আল্লাহ , অবশ্যই থাকব ভাইয়া ! Happy
১৪
189781
১০ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:০০
আবু আশফাক লিখেছেন : নতুন মাস্টারির ঘটনা পাচ্ছি সামনে। তবে এবার আর লজিং মাস্টার নয়.............
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১৬
140949
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এটি লজিং মাষ্টার নয়। এসব না হলে জীবন থেয়ে এ গল্প আজ সিরিজে রুপ নিতোনা। এটাই সাহিত্য। আর সে সাহিত্যর জন্য আপনার মত বিদগ্ব পাঠক পেয়ে আমি খূশী। ধন্যবাদ।
১৫
189835
১০ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : তিনটা পর্বই পড়লাম। লজিং মাস্টারের মতই আকর্ষণীয় হবে মনে হচ্ছে। Rose Rose Rose
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:১৮
140951
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনার অনুভুুতি অনুপ্রেরণাই হয়ত আমাকে আরও আকষনীয় করে তুলতে সাহায্য করবে। বিদগ্ব পাঠকের অনুপ্রেরণায় কিন্তু শব্দ বুননের কাজ ভাল হয়।

ধন্যবাদ এ ব্লগ আড্ডায় দেবীর সাথে পরিচিত হওয়ার জন্য।
১৬
189921
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:০০
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : আগামী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:২০
140953
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : এ পর্বের অনুভূতি রেখে গেলে যতনে রেখে দিতাম। মনকে বলতাম, এ্ই বোকা দেখছিস, তোর মনের কথা নিয়ে নিভৃত চারিণী কি লিখেছে? সে সুযোগটা আগামী পর্বে অবশ্যই হবে সে প্রত্যাশায় মনকে বুঝিয়ে রেখেছি। ধন্যবাদ আমার ব্লগ পরিদর্শনের মাধ্যমে এটিকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলার জন্য।
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০১:৪২
140972
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : এ পর্ব পড়ে ভালো লেগেছে বলেই তো আগামী পর্বের অপেক্ষা।Straight Face
আর কি যে বলেন ভাই, আপনাদের ওয়ালে এসে চুপচাপ পড়ে যাই। মন্তব্য করার সাহস পাইনা। নতুন মানুষ আমি এখানে। কখন কোথায় ভুল করে ফেলি কে জানে।
১৭
189990
১০ মার্চ ২০১৪ দুপুর ০৩:৩২
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : আসলেই আপনার কত্তবড় চান্দু কপাল রে ভাই!!!
মামুর ঠেলায় নওকরী ঝুঠলো কপালে, ভাগ্যগুণে সহকর্মী পেলেন সুন্দরী উষা দেবী, বসের বধান্নতায় পেয়ে যাচ্ছেন টিনএজ ছাত্রী পড়ানোর অপার!!!
এইরম চান্দু কপাল কতজনের ভাগ্যে জোটে রে ভাই? আছি আপনার সাথেই। চলুক ধারাবাহিভাবেই।
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৫৯
141710
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আহা। নসীব কারে কয়। আপনার ভূয়সী প্রশংসা ও মনের কথা দিয়ে দেয়া মন্তব্যটি ভাল লাগার মত।

আদর্শ শিক্ষকতো। তাই মেয়েদের আনাগোনা বেশী। ধন্যবাদ।
১৮
190001
১০ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:১৩
আহমদ মুসা লিখেছেন : আমি চট্টগ্রামের মানুষ। আপনার ব্লগটি পড়ার আমন্ত্রণ যখন পাইছি তখনই পড়েছি। কিন্তু কমন্ট না করার কারণ হচ্ছে আমার প্রিয় চট্টগ্রাম শহরে অবস্থানরত আবস্থায় আপনার এই সুন্দর আত্মজীবনীমূলক পোস্টের পাঠকদের মন্তব্যগুলোর পড়ার ইচ্ছে ছিল তাই। খুব সুন্দর মনোমুগ্ধকর লেখা। যেন প্রাণ ছুয়ে যায় আপনার বর্ণনাশৈলীতে। তলতে থাকুক। সাথেই আছি।
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:০০
141711
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনার ভূয়সী প্রশংসা আমি ফুলে ফেপে উঠছি। তৃপ্তি সহকারে মন্তব্যটা পড়লাম। ভাল লাগল আপনার অনুভুতি জেনে। ভাবছি, কর্মরত অবস্থায় যা যা দেখেছি সবই দাড়ি কমা সহ লিখবো। এতে হয়তবা কারো না কারো কাজে আসবে।
১৯
190025
১০ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:০৭
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : প্রথম পর্বটি পড়ে ভাবছিলাম এরকটাই হবে। যান পড়াতে গেলে আরো অনেক কিছু নগদ পাওয়া যাবে।
মজুমদার সাহেব খেয়াল রাখবেন কিন্তু। অফিসে মামু আছেন আর বাহিরে ....... আগামীতে ...
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:০২
141716
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : সামানে আরও অনেক থ্রিলিং থাকবে। কারণ আমি শুধু টেবিল চেয়ার নিয়ে লিখতে বসিনি। টেবিলের নীচে ঘটে যাওয়া ঘটনাও লিখব। এসব অজানা কাহীনি উগলে দিতে খুব মন চাইছে। তাই লিখতে বসলাম। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
২০
190047
১০ মার্চ ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৯
ইকুইকবাল লিখেছেন : মাশাআল্লাহ
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:০৩
141718
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : যাযাকাল্লাহু খায়ের। আওয়াজ দিয়ে যাবার জন্য ধন্যবাদ।
২১
190108
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৫৫
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আবারনি গ্যাঁড়াকলে??
চিন্তায় পড়ে গেলাম।
আহারে নতুন চাকুরী নেয়ার পড় কি টেপ রেকর্ডার সাথে রেখেছিলেন?
কেনো?
বেতন? বেতন কত??
চৌদ্দ গুস্টিটে মনে হয় চেনা পরিচয় হয়নি, কথা হয়নি সবাই একি কথা। বেতন কত? বেতন কত?? বেতন কত?? ইশ.....মহা ফাপর যাক পরবর্তী পর্ব মনে হয় অগ্রীম বলে দিলাম। কি যে বিরাম্বনা। ভাই আমার বেতন দিয়া তোমার দরকারটা কি??
জানিনা এই অহেতুক প্রশ্ন করে আরেকজনকে বিব্রত করার মানে কি??
ভাইয়া একটু টিপস দিবেন এই বিড়াম্বনা থেকে কিভাবে রক্ষা পাই??
আমি পোষ্টটি লিখলে অবশ্যই এই ট্রেনিং সেশন এর অপ্রয়োজনীয় কথাকপোথন এড়িয়ে যেতাম।
পড়ের পর্বের অপেক্ষায়? ?
একটুকরা ধন্যবাদ।
১০ মার্চ ২০১৪ রাত ১০:৪১
141129
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : Surprised Surprised Crying Crying
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:০৫
141720
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : বেতনের বিষয়টি বেকুবেরাই জিজ্ঞেস করে। এটির জবাব দেয়াও ঠিক নয়। এতে মর্যাদাও থাকেনা। তাই এড়িয়ে যাওয়া ভাল।

তবে বৌদের না বলে উপায় নেই। নাছোড় বান্দা। সে আবার অন্যকে বলে বেড়ায়। ও জাননা যে এটি দিয়ে অপদার্থরা সামাজিক মর্যাদা নির্নয় করে।

ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
২২
190190
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:২০
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : বাস্তব অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ খুবই আকর্ষণীয় সিরিজ। অফিসে ঊষা দেবী ক্যারিয়ার জীবনে আশার আলো হয়ে এসেছিলেন। বিপু ভাগ্যের চাকাকে কোন দিকে নিয়ে যায় জানার অপেক্ষায় থাকলাম Good Luck Rose Happy
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:০৬
141723
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আসল কথা এখন কমুনা। তবে সামনে আরু কিছূ থাকবে। প্রমোশন নিয়ে ষ্টাফদের হয়রানি সহ অনেক কিছূ্। সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
২৩
190245
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৩:৩২
মুক্তির মিছিল লিখেছেন : আপনার পায়ের নলি তো ঠিকই আছে!
ভাইজান কি ঘরজামাই হয়ে গিয়েছিলেন নাকি?
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:০৭
141728
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : মাথা খারাপ! উপরে ভালবাসার অভিনয় ভেতরে সেয়ানা কাদিরা। কত মেয়ে পড়ালাম। এসব পাতা ফাদে আমি নেই। ধন্যবাদ।
২৪
190765
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৮:৪৭
মোঃজুলফিকার আলী লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ। সুন্দর সৃষ্টি। ভাল লাগলো।
১১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:০৮
141730
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : আপনাকে ও ধন্যবাদ নিয়মিত এ ব্লগে আড্ডা দিতে আসার জন্য।
২৫
190949
১২ মার্চ ২০১৪ রাত ০১:২৫
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : প্রবাসী মজুমদার ভাইএর লেখা তো। মুগ্ধতা ছড়ানো একটি পোস্ট! খুব ভাল লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৩ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:১৮
142723
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ভূয়সী প্রশংসা রেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ গো ভাই। ভাল লাগল আপনাকে দেখে।
২৬
191484
১৩ মার্চ ২০১৪ রাত ০৩:৪৪
আবু ফারিহা লিখেছেন : অফিসের কাজের ফাঁকে রঙ্গের মানুষে চোখ পরে। পড়ার লোভ সামলাতে না পেরে বাসায় এসে ঘুমানোর আগে ৩ পর্ব শেষ করলাম।
১৩ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:১৯
142724
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ পুরোনোদের ভীড়ে আপনাকে পেয়ে। এবার নিয়মিত দেখা হবে ইনশাল্লাহ।
২৭
200629
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৯:২২
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : Rose সুন্দর!
৩১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:১৬
150389
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : অনেক দেরীতে হলেও পড়ে মন্তব্য করায় আপনাকে ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
২৮
208202
১৫ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৩০
সাদামেঘ লিখেছেন : সুন্দর .......লেখার গাঁথুনী......।
১৫ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৫
157000
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ধন্যবাদ ভূয়সী প্রশংসার জন্য। অনেক সময় আজ দিয়েছেন আমার পর্ব শেষ করার জন্য।
২৯
209681
১৮ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:৩৮
আমি আমার লিখেছেন : পড়তাছী। ভালোই
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৪৭
161905
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ।
৩০
213643
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:১২
আহ জীবন লিখেছেন : তাহলে মূল কাহিনী এখান থেকে শুরু।

সাথেই আছি।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৪৭
161907
প্রবাসী মজুমদার লিখেছেন : পথ অনেক বাকী। ধন্যবাদ ধৈয্য সহকারে পড়ার জন্য।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File