একি করল প্রথম আলো?
লিখেছেন লিখেছেন নব ধুমকেতু ১৪ এপ্রিল, ২০১৩, ১১:২৬:৪০ রাত
মানুষ মরে গেলে পঁচে যায় আর পত্রিকা মরে গেলে প্রথম আলো হয়ে যায়।
হাসনাত আব্দুল হাই ১৪২০ বাংলা নববর্ষে আজ আমাদের সেরা উপহারটাই দিলেন। যে শাহবাগীদের নিয়ে প্রগতীবাদীরা হইচই করে আসছিল, যে সুশীলরা উচ্ছাস প্রকাশ করেছিল আজ তাদের আসল রুপ ধরা পড়েছে। নারীবাদীরুপী মক্ষীরাণীদের আসল চেহারা প্রকাশ পেয়েছে। "টিভি ক্যামেরার সামনের মেয়েটি" শিরোনামে লেখায় সীমা নামের যে চরিত্রটি অংকিত হয়েছে তা যে অগ্নকণ্যা লাকী আক্তার তা সবাই বুঝে গেছে। কিন্তু জমির চাচা কে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে তা শাহরিয়ার কবির, জাফর ইকবাল বা নাসির উদ্দীন বাচ্চুর মধ্যে কেও হতে পারে। আর মঞ্চের ছাত্রনেতারা তো সেঞ্চুরীয়ন মানিকের উত্তরসূরী তা বোঝায় যাচ্ছে।
প্রতিকী লেখা হলেও লেখাটি বাস্তব। মেয়েটির দৈহিক যে বর্ণনা ভদ্রলোক দিয়েছেন তাতে এ বয়সের একজন মেয়েকে আগাগোড়া পর্যবেক্ষণ করা তার মত প্রগতিশীল লেখকের পক্ষেই সম্ভব। লেখাটি পড়ে বুঝা গেল প্রগতিশীল রাজনীতি করতে যে মেয়েরা যায় তার সবাই জমির চাচা বা ছাত্রনেতাদের খাদ্য হয়। তাই তো এরাই মাঝ বয়সে নারী অধিকারের আন্দোলনে নামে। যৌবনে ভোগের সম্পদ হয়ে শেষ বয়সে অন্য মেয়েদের ভোগ করাতে চায় অনেকটা লেজকাটা শেয়ালের মত। এখন তো আমার বর্তমান প্রগতিবাদী নারী আন্দোলনের নেত্রীদের যৌবনকালের চরিত্র নিয়ে সন্দেহ হচ্ছে।
যে প্রথম আলো ছিল শাহবাগের মুখপাত্র আজ তা হঠাত্ করে চরিত্র বদলাল কার স্বার্থে? মতি মিয়ার হঠাত্ মতিভ্রম হলো কেন? যা হোক আজ শাহবাগীদের চরিত্রটা উন্মোচিত হলো। এখন যে অভিভাবকরা তাদের মেয়েদের এখানে পাঠাতেন দয়া করে আপনার মেয়েদের প্র্যাগনেন্সি টেস্ট করান কারণ এখানে লেগে থাকতে পারে ঐসব ছাত্রনেতাদের জীবানু।
সর্বশেষ, অন্যের উপর মিথ্যা অপবাদ চাপাতে চাপাতে এখন তা নিজের উপরই পড়েছে। পাকিস্তানী হানাদার যা নিয়েছে জোড় করে আজ মেয়েরা তা দিচ্ছে স্বেচ্ছায়।
বিষয়: বিবিধ
১৮৮৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন