মাদ্রাসার হিজাবি ছাত্রী
লিখেছেন লিখেছেন সিটিজি৪বিডি ১৯ আগস্ট, ২০১৫, ০৬:২৭:৪৩ সকাল
মাদ্রাসায় হিজাব পরা বাধ্যতামুলক ছিল বলে আসা-যাওয়ার পথে কেউ কোন দিন নিলার মুখ দেখেনি। কেউ ডিষ্টাব করার ও সাহস ও পায় নি।
দাখিল পাশ করার পর নিলা আলিম না পড়ে কলেজে পড়ছে। কলেজে পড়ছে বলে নিলা হিজাব পরা ছেড়ে দিয়েছে।
নিলা একদিন কলেজে যাবার পথে তার মাদ্রাসার হুজুরের সাথে দেখা হয়। নিলা গাড়ী থেকে হুজুরকে সালাম দেয়। হুজুর নিলার দিকে না তাকিয়ে চলে যায়। সালামের উত্তর দিয়েছে কি না একমাত্র আল্লাহ তায়ালা জানেন। হয়ত বা নিলার খোলা মুখ দেখে হুজুর খুশী হতে পারেন নি।
যে মেয়েকে হিজাব পরিয়ে মাদ্রাসায় পাঠিয়েছিল সে মেয়েকে এখন হিজাব ছাড়া কলেজে যেতে বাবা-মা কিভাবে পারমিশন দেয়?
আমাদের দেশে স্কুল-কলেজ-ভার্সিটিতে ছেলে-মেয়েরা একসাথে পড়ালেখা করে। যদিও বা বসার জন্য পৃথক ব্যবস্থা আছে। একসাথে পড়ালেখা করে বলে ছেলে-মেয়েদের মধ্য বন্ধুর/প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। বাবা-মায়েরা ও জানেনা ঘরের বাইরে সন্তানেরা কি করছে।
মাদ্রাসায় ছেলে-মেয়েরা একত্রে পড়তে পারে না। তাদের জন্য আলাদা প্রতিষ্টান আছে বলে ছেলে-মেয়েরা অবাধে মেলামেশা করতে পারে না। অবাধে মেলামেশা করা থেকে দুরে থাকে বলে মাদ্রাসা পড়ুয়া ছেলে-মেয়েদেরকে নিয়ে বাবা-মাদের কোন রকম টেনশন করতে হয় না। তারপরেও সন্তানদের প্রতি নজর রাখা উচিৎ। যে উদ্দেশ্য নিয়ে সন্তানকে আলেম বানাবেন সে উদ্দেশ্য যেন সফল হ
বিষয়: বিবিধ
১৪৯৬ বার পঠিত, ১৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ফেবুতেই আপনার এই চমৎকার ভাবনাময়ী পোস্ট টা পড়েছি!
ভাল লেগেছে অনেক!
ফ্যামিলির অভিভাবকরাই অধিকাংশ ক্ষেত্রে দায়ী সন্তানদের গোমরাহি পথে যেতে!
আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন,আমিন!
ছেলে একসাথে পড়াশুনা আমিও পছন্দ করিনা।সেখানে কি হয় তা তো জানিই।মাদ্রাসায় যদি নাও পড়ায় তাও যেন গার্লস প্রতিষ্টানে পড়ায়।
আর সেখানে ও ছেলে মেয়ে প্রেম হয় । এটা আমার শুনা কথা সত্য কি না জানি না ।
জনাব,গল্প লিখা শুরু করেছি। ৪ পর্বে একটা গল্প ইতিমধ্যে শেষ করে আরেক গল্প শরু করেছি। যদি সময় পান তবে পড়ার অনুরোদ থাকলো। কেননা গল্প গুলো দিয়ে বই বের করার ইচ্ছা আছে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন