১০০% গ্যারান্টি!! হাসতেই হবে
লিখেছেন লিখেছেন সিটিজি৪বিডি ১২ এপ্রিল, ২০১৪, ০৪:৪৯:৩৭ বিকাল
মিলিটারিদের ট্রেনিং এর সময় সাহস পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান।
এক মিলিটারিকে দুরে দাঁড় করিয়ে রেখে মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করল।
মিলিটারিটি একদম নড়ল না। লেবুটি ফেঁটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল।
তাদের প্রধান তাকে ২০ টাকা দিয়ে বলছে- ‘সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুঁয়ে নিও’।
মিলিটারিটি বলল,
-
-
-
-
-
-
-
-
“তাহলে আরোও ২০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুঁতে হবে ভিজে গেছ
বাবাঃ জানিস, তোর পড়ালেখার পিছনে আমার কত খরচ হয়?
ছেলেঃ হ্যা বাবা, জানি বলেই তো কম কম পড়ালেখা করে তোমার খরচ কমানোর চেষ্টা করি।
ছেলের দু’দিন পর পরীক্ষা। অথচ পড়াশোনার নাম গন্ধ নেই। সারাদিন টইটই করে ঘুরে বেড়ায়। মা, ব্যাপারটা দেখে বলেন-
মাঃ হাবলু, তোর না দু’দিন পরে পরীক্ষা! পড়াশোনা করছিস না যে!
হাবলুঃ মা পরীক্ষার এতো চাপ- পড়ার সময়ই পাচ্ছি না!!
—ঘুমিয়ে আছে সকল পিতা সব শিশুরই অন্তরে
—পিতাদের এত ঘুমানোর কী প্রয়োজন?
বাবা: স্কুলে তোমার কেমন চলছে, খোকা? লেখাপড়া কেমন হচ্ছে?
ছেলে: আচ্ছা বাবা, মাঝেমধ্যেই তুমি এ কথা জিজ্ঞেস করো কেন? আমি কি কখনো জিজ্ঞেস করি, অফিস তোমার কেমন হচ্ছে?
চালের দোকানে এসে বেশ হাসিমুখে কথা বলতে লাগল এক লোক। আসলে আমি এসেছি আপনাকে কিছু টাকা দেওয়ার জন্য।
দোকানদার বেশ অবাক হলো। টাকা দিতে এসেছেন? কিন্তু আপনার কাছে কখনো বাকিতে চাল বিক্রি করেছি বলে তো মনে পড়ে না?
লোকটা বলল, আপনি ঠিকই বলেছেন। আমার কাছে কখনোই আপনি বাকিতে চাল বিক্রি করেননি। সেই হিসেবে আমি আপনাকে কোনো বকেয়া টাকা দিতে আসিনি। আমি এসেছি আপনাকে কিছু বকশিশ দিতে। কারণ, আপনি আমার অনেক বড়... উপকার করেছেন।
দোকানদার এবার আগের চেয়ে দ্বিগুণ অবাক হলো। বকশিশ দিতে এসেছেন! আমি আপনার উপকার করেছি!
অবশ্যই উপকার করেছেন। কারণ, আপনি এই কয়েক মাসে চালের সঙ্গে যে পরিমাণ ইটের কণা দিয়েছেন, তাতে আমি সহজেই বাড়ির ছাদের ঢালাইটা সেরে ফেলতে পেরেছি।
সুত্রঃ
ফেইসবুক থেকে-----------------------------
বিষয়: বিবিধ
১৬৩৮ বার পঠিত, ৪৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
যে মুখপাত্র একদিন হিরো ছিলেন, সেই মুখপাত্রই নাকি এখন গণজাগরণের ভিলেন। তিনিই নাকি এখন চাঁদাবাজ, তিনিই নাকি চোর, তিনিই নাকি বাটপাড়! সত্যি কি বিচিত্র আমরা। যখন কাজ ছিল তাকে সব সময় সামনে এগিয়ে দিয়ে সব কাজের কাজী বানানো হয়েছিল, এখন কাজ শেষ, তিনি-ই হলেন নাকি মহা পাজি!
সুন্দরের কি করুণ ও অসুন্দর পরিসমাপ্তি! এখন আর চেতনা নিয়ে কেউ কথা বলছে না, এখন একে অপরের টাকা চুরি নিয়ে কথা বলছে। এখন আর কেউ অরাজনৈতিক গণজাগরণ মঞ্চের উদ্দেশ্য নিয়ে বলে না, এখন বলে কে কতটা রাজনৈতিক তা নিয়ে। এখন গণজাগরণ মঞ্চকে রাজনৈতিক মোড়কে পেঁচিয়ে নতুন দলে পরিণত করার স্বপ্নও দেখছেন সংশ্লিষ্ট কেউ কেউ।
হয়ত একদিন দেখবেন শহীদ কাদের মোল্লার কবরকে মাজার বানিয়ে পুজা করবে।
দেশের যা অবস্থা তাতে হাসি হাসে? তবে আপনার লেখা পড়ে হাসলাম একটু....।
অবশেষে, দীর্ঘক্ষন জমিয়ে রাখার অট্টহাসিতে বিদায়...
আহ! অনেক দিন পর ব্লগে হাসলাম
মন্তব্য করতে লগইন করুন