۞ খুশীর এই দিনে প্রাণ খুলে হাসুন ۞
লিখেছেন লিখেছেন সিটিজি৪বিডি ১৬ জুন, ২০১৩, ০৬:১৩:১৩ সন্ধ্যা
۞ বিয়ের ৪র্থ দিনের মাথায় অফিসফেরত স্বামীকে স্ত্রী একটি নতুন খবর আছে জানাল। কৌতুহলী হয়ে স্বামী সেটা কী জানতে চাইল। ‘কিছুদিনের মধ্যেই আমাদের এই বাড়ির সদস্য সংখ্যা দুই থেকে তিন-এ দাঁড়াতে যাচ্ছে … ’ স্ত্রী এ কথা জানাতেই স্বামী এসে খূশী হয়ে ---বলল-
: এত বড় সংবাদ দিতে তুমি আমার অফিস থেকে ফেরা অবধি অপেক্ষা করেলে কেন ?
: কী আশ্চর্য ! আমি তো টেলিগ্রামই পেলাম এই মাত্র। তাছাড়া আমি কি আর বুঝতে পেরেছি আমার মা আমাদের সঙ্গে থাকতে আসবে শুনে তুমি এত খুশি হবে !!!
۞ এক কৃষক খালি হাতে মাঠ থেকে ঘরে ফিরে এল। বউ জিজ্ঞেস করল, আরে, তোমার কোদাল কোথায়?
গলা চড়িয়ে কৃষক বলল, যাহ, কোদাল ভুলে মাঠে ফেলে এসেছি।
বউ শান্ত গলায় বলল, গলা নামিয়ে বলো। কথাটা কেউ যদি শুনতে পায় তা হলে সে মাঠে গিয়ে তোমার কোদাল চুরি করে নিয়ে যাবে। যাও, তাড়াতাড়ি মাঠে গিয়ে কোদাল নিয়েএসো।
কৃষক তাড়াতাড়ি মাঠে গেল। কিন্তু কোথায় কোদাল? চুরি হয়ে গেছে।
বাড়ি ফিরে কৃষক গলা নামিয়ে বউয়ের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, কোদাল চুরি হয়ে গেছে।
۞ বিবাহবার্ষিকীর রাতে ঘুম থেকে উঠে স্ত্রী তার স্বামীকে বলল, ‘শোনো, আমি স্বপ্ন দেখলাম যে তুমি আমাকে কাল সকালে একটি নেকলেস ও হীরার আংটি দিচ্ছ। এর মানে কী, তুমি বলতে পার? তুমি কি সত্যিই আমাকে এগুলো কিনে দেবে?’
শুনেই স্বামীর পিলে চমকে গেল। পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই স্বামী হন্তদন্ত হয়ে বাইরে গেলেন। কিছুক্ষণ পর ফিরে এলেন কাগজে মোড়ানো একটি প্যাকেট নিয়ে। প্যাকেট দেখেই স্ত্রীর তো চোখ-মুখ হাসিতে ঝলমল। দ্রুত স্ত্রী প্যাকেট খুললেন। ভেতরে একটা বই। বইয়ের নাম—খোয়াবনামা।
۞ স্বামী-স্ত্রীর কথা হচ্ছে-
: আচ্ছা এভাবে যদি জিনিসপত্রের দাম বাড়তে থাকে, তাহলে আমরা কী করব ?
: সবাই যখন কষ্ট করে জিনিসপত্র কিনবে আমরা আরাম করে বসে বসে দেখব।
۞ : কী করে, তোর নাকি শুনলাম বউয়ের সাথে মাসে তিরিশ দিনই কথা বন্ধ থাকে?
: না, ঊনত্রিশ দিন।
: মানে ???
: বেতন যেদিন পাই সেদিন ঘরে ঢোকার পরই হাত বাড়িয়ে দিয়ে বলে- ‘দে’।
۞ স্ত্রী : তোমার এই টানাটানির সংসারে আমি আর থাকতে পারব না, আমি বাপের বাড়ি চললাম।
স্বামী : রাগটা কাল করলে হয় না?
স্ত্রী : মানে?
স্বামী : মানে আজ ২৪ ঘন্টা হরতাল কিনা।
۞ স্ত্রী : কী ব্যাপার! বাজার থেকে পেঁয়াজ আননি কেন, দাম বেশি বলে পেঁয়াজ আনবে না?
স্বামী : না, ঠিক তা নয়।
স্ত্রী : তাহলে?
স্বামী : পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা আমি সহ্য করতে পারি না।
নারী+পুরুষঃ
কেনাকাটা
নারী : প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের লিস্ট বানিয়ে বাজারে গিয়ে সেগুলো কিনে আনে।
পুরুষ : যতক্ষণ না বাড়ির চাল-ডাল সব শেষ বলে বউ চেঁচাতে শুরু করবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বাজারে যেতে চায় না। বাজারে গিয়ে যা পছন্দ হয় তা-ই কিনতে চায়। কখনো কখনো দাম দিতে গিয়ে দেখে, সে মানিব্যাগ আনতে ভুলে গেছে।
মিতব্যয়িতা
নারী : এক টাকা দামের জিনিসের জন্য কখনোই দুই টাকা খরচ করবে না। তা সে যত পছন্দসই হোক না কেন।
পুরুষ : যা পছন্দ হবে তা কিনতেই হবে। জিতে কিংবা ঠকে যেভাবেই হোক।
তর্ক
নারী : তর্কাতর্কির শেষ কথাটি হবে নারীর।
পুরুষ : নারীর পর পুরুষের কথা বলা মানে নতুন তর্কের শুরু।
বাইরে খাওয়া
নারী : ভাগাভাগি করে বিল দেয়।
পুরুষ : সবাই চায় অন্যের ওপর বিল চাপিয়ে দিতে। কারও কাছেই ভাংতি থাকে না।
কাপড় ধোয়া
নারী : প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত কাপড় কাচে।
পুরুষ : চিমটি কাটলে ময়লা বের না হওয়া পর্যন্ত কাপড়ে সাবান ছোঁয়ায় না।
নেট থেকে----------------
বিষয়: বিবিধ
২৪৩৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন