আড্ডা ,আপনারা কোথায় ঈদ করেছেন
লিখেছেন লিখেছেন আবু তাহের মিয়াজী ১৯ জুলাই, ২০১৫, ০২:৩৩:৪৯ দুপুর
রোজার শেষে আনন্দের বার্তা নিয়ে মুসললিম জাতির দারে দারে উপস্থিত হয়েছে ঈদ। ধনি-গরিব এক কাতারে ঈদের জামাত শেষে কোলাকুলি যেন স্বর্গীয় দৃশ্য। আনন্দ প্রকাশের এক দৃষ্টি নন্দন ছবি। ক্ষনিকের তরে হলেও সব ভেদাভেদ ভুলিয়ে দিতে সক্ষম এই ঈদ। কিন্তু এই আনন্দের মাঝেও কিছু কিছু মানুষ আছে যাদের গায়ে ঈদে আনন্দের কোন ছোয়া লাগে না।
এদের মধ্যে এক প্রকার হচ্ছে গরিব দুঃখি মানুষ যারা অর্থের অভাবে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে পারে না, আরেক প্রকার মানুষ হচ্ছে যারা প্রবাসী। তাদের কাছে টাকা পয়সা থাকলেও আপনজনেরা কাছে না থাকার কারণে ঈদ তাদের জীবনে কোন প্রকার প্রভাব বিস্তা করতে পারে না।
চলেন সবে খুশি হই আনন্দে ভরে রই মুছে সব শোক সব ব্যাথা শেয়ার করি মনের কথা।
ভরে উঠুক চারিদিক চারপাশ আনন্দে পাখিরা গেয়ে উঠুক নতুন ছন্দে।
আমরা আজকের আড্ডায় কে কোথায় কিভাবে ঈদ করেছি তা শেয়ার করি চলুন,,,,
বিষয়: বিবিধ
২৩৪৮ বার পঠিত, ৬৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আর আপনার ঈদ কিভাবে কাটলো আমাদের সাথে শেয়ারিং করলেন কোথায়,
সবাইকে ঈদ মোবারক ।
আর আমার ঈদ,মরু পর্বতের মতো হাহাকার বেদনা হূদয়ে চাপা দিয়ে, রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ আত্মীয়স্বজনকে দেশে রেখে একটু শান্তির আশায় বিভিন্ন বিনোদনের পোগ্রামে হাজির হয়ে কিছুটা হলেও আনন্দে ছিলাম।
ভাইয়েরা ঢাকায় থাকি । যে যার যার এলাকায় নামাজ পড়ে রওয়ানা হয়েছিল ।
বিকেলে খাওয়া দাওয়ার পর যে যার যার শশুড় শাশুড়ির সাথে দেখা করতে চলে যাই ।
সারাদিন আকাশ মেঘলা ছিল এবং সাথে হালকা হালকা বৃষ্টি । আমার কিন্তু এরকম আবহওয়ায় ঈদ ভালই লাগে । প্রচন্ড রোদ থাকলে সহজে ক্লান্তি চলে আসতো এবং বের হওয়া মুশকিল হত ।
আল'হামদুলিল্লাহ ! ঈদ ভালই কেটেছে ।
আগামী দিন গুলো আপনার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল শুখ, শান্তি ও আনন্দ। এই খুশির ঈদের দিনে আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুক ও দীর্ঘ জীবন দান করুক-আমীন
ঈদ মানে নিদ
রুম আর ঘুম,
ক্ষণে ক্ষণে মনে
বেদনার ধুম।
বেদনার ছায়া আছে
প্রবাসী বলে...
স্বজন থেকেও নাই
জ্বলিছে মন অনলে।
তবুও ঈদ আসে
দুঃখ যায়না,
দুঃখ গুলো মাথায়
করে থাকি ভুলোমনা।
ঈদ চাইনি এমন
চেয়েছিলাম ভিন্ন ঈদ..!
ঈদের ছোঁয়া লেগে
ভেঙে যাবে অহংকারের ভিত।
চেয়েছিলাম ভিন্ন ঈদ..!
ঈদের ছোঁয়া লেগে
ভেঙে যাবে অহংকারের ভিত।
আর আমার ঈদ,মরু পর্বতের মতো হাহাকার বেদনা হূদয়ে চাপা দিয়ে, রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ আত্মীয়স্বজনকে দেশে রেখে একটু শান্তির আশায় বিভিন্ন বিনোদনের পোগ্রামে হাজির হয়ে কিছুটা হলেও আনন্দে ছিলাম।
ঈদ মোবারক আপনাকে।ভাল থাকবেন,,,,
সেখানে দুদিন ঈদের নামাজ হল কেন?
দাদা ভাই,আপনকে ও বাসার সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক । এই খুশির ঈদের দিনে আমার পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন,হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা, প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে দোয়া আর শুভ কামনা রইল।
আগামী দিন গুলো আপনার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল শুখ, শান্তি ও আনন্দ। এই খুশির ঈদের দিনে আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুক ও দীর্ঘ জীবন দান করুক-আমীন
কিছু কিছু হুজুর বা মসজিদের মাতবর আছেন যারা বেশ বড় ধরণের বলে নিজেদের মনে করেন তারা অন্যের মতে চলতে পছন্দ করেন না৷ এ ছাড়া অনেকের শনি বারে ছুটি থাকে,তাই তারাও সুবিধা মত ঈদ করেন ফলে দু দিন ঈদ হয়৷ এ বিষয়ে এখানে সরকারের কোন নিয়ন্ত্রন নাই তাই হতেই পারে;কিন্তু বাংলাদেশ যেখানে সরকার নিয়ন্ত্রন করতে পারে সেখানেও দুদিন ঈদ লজ্জাজনক মনে করি৷ ধন্যবাদ৷
সুন্দর পোষ্টটির জন্য শুকরিয়া।
আমার কিছু চাচাতো ভাই খটকায় ফেলেছে আমাকে।
জ্ঞানী গুনী আলেমদের কাছে এই প্রশ্ন করলে সঠিক উত্তর পাবেন।
আমার কিঞ্চিত জ্ঞানে যতটুকু জানি, পড়তেই হবে।
শুকরিয়া।
আমি যৌথ পরিবার পছন্দ করি৷ দেশে প্রথমে তিন ভাই ও পরে দুই ভাই আবব্বা মা নিয়ে ছিল আমাদেের সংসার৷ আমি ফ্যামিলী সহ কানাডায় আসার পর হাঁড়ি আলাদা হলেও আর সা এখনও যৌথই আছে৷ বড় ভাই অন্যত্র বাড়ি করলেও আমরা এক অর্থে যৌথই আছি,যদিও আব্বা মা চলে গেছেন৷আমার জন্য দোওয়া করবেনন৷
ব্লগিং আর ফেবুতে আড্ডা দিয়ে।
আমার কিছু চাচাতো ভাই খটকায় ফেলেছে আমাকে। তাঁহারা সৌদিআরব থাকেন।
আমি ঘুরাঘুরি কিরে অসুস্থ।
বিস্তারিত জানার জন্য কোন শায়খের দারস্ত হতে পারেন।
আপনাদের কাতারে আমার এক বড় ভাই আছেন শায়খ শহীদুজ্জামান শাহিন। তার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনি হয়ত তাকে চিনেন, আধা শিক্ষিত নজরুল ভাই তাকে চিনেন।
ধন্যবাদ।
ঈদের দিনও ছিল তুমুল বৃষ্টি। আগের দিন হতেই বিদ্যুত্ সংযোগ বিচ্ছিন্ন ছিল খুঁটি উপড়ে যাওয়ার কারণে। মোবাইল, ল্যাপটপ সব চার্জশূণ্য। তবু আনন্দের কমতি ছিল না। সকালে ঈদের জামাকাপড় পড়ে যেই ঘর হতে বের হলাম তখনি উঠোনের পিচ্ছিল মাটিতে আছাড় খেয়ে চিত্পটাং। হাহাহা। এখন চলছি ঢাকার পথে। আগামীকাল দার্জিলিং এর উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছি ইনশাল্লাহ।
আপনার ভ্রমন আনন্দের হোক।
: :
ঈদ মোবারাক, তাক্বাব্বালল্লাহুম্মা মিন্না সালেহা আ'মালিনা।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
আপনার ভ্রমন আনন্দের হোক।
দুপুরের পর ছোট বোনের বাসায় যেতে গিয়ে জোয়ারের পানিতে হাটু পানি অতিক্রম করতে হয়েছে।
দেশে সরকার নেই ?
ঈদ মোবারাক, তাক্বাব্বালল্লাহুম্মা মিন্না সালেহা আ'মালিনা।
আপনার জন্য শুভ কামনা।>- >- >-
মিস করেছি বাবা মা ভাই বোনদের।
ঈদ মোবারাক, তাক্বাব্বালল্লাহুম্মা মিন্না সালেহা আ'মালিনা।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
আপনকে ও বাসার সবাইকে ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক । এই খুশির ঈদের দিনে আমার পক্ষ থেকে আপনাকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন,হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা, প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে দোয়া আর শুভ কামনা রইল।
আগামী দিন গুলো আপনার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল শুখ, শান্তি ও আনন্দ। এই খুশির ঈদের দিনে আল্লাহ আপনাকে সুস্থ রাখুক ও দীর্ঘ জীবন দান করুক-আমীন
আমি আরব আমিরাতের শারজাহ ঈদ করেছি। মোটামোটি ভালো কেটেছে দিন।
ঈদ মোবারাক, তাক্বাব্বালল্লাহুম্মা মিন্না সালেহা আ'মালিনা।
আপনার জন্য শুভ কামনা। >-
আর আমার ঈদ,মরু পর্বতের মতো হাহাকার বেদনা হূদয়ে চাপা দিয়ে, রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ আত্মীয়স্বজনকে দেশে রেখে একটু শান্তির আশায় বিভিন্ন বিনোদনের পোগ্রামে হাজির হয়ে কিছুটা হলেও আনন্দে ছিলাম।
ঈদ মোবারাক, তাক্বাব্বালল্লাহুম্মা মিন্না সালেহা আ'মালিনা।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
ঈদ মোবারাক, তাক্বাব্বালল্লাহুম্মা মিন্না সালেহা আ'মালিনা।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
আড্ডা হলো মন্তব্য প্রতি মন্তব্য এভাবেই চলে....! এখানে দেখি লেখক ঘুমিয়ে পড়েছে। আড্ডার ডাক দিয়ে...।
পরের ডিউটি করি আর মোবাইল থেকে মন্তব্যের জবাব দেয়া কস্টকর। সোনার বাংলা ব্লগে আমাদের আড্ডার শুনাম এখন আলোচনা হয়।
আপনি কোথায় ঈদ করলেন বইলা যান।
আপনি প্রবাসী না দেশি।
কেমন আছেন,
আপনাকে ঈদ মোবারক।
একটু দেরীতে হলেও সবাই কে ঈদ মোবারক!
অনিচ্ছায়ই হোক বা পরিস্হিতির যাতাকলে পড়েই হোক অনেক দিন হয় ঈদ কাটানোর ফুরসৎ মিলে না!
এবার ব্যতিক্রম নয়!
প্রবাসে ডিউটি থাকায় ঈদ কোথা দিয়ে চলে গেল বুঝতেই পারলাম না! ১২ঘন্টা ডিউটি করে ঈদের খবর নেয়ার টাইম পাইনি!
ঈদের দিনও সৌদি আরব রিয়াদে ছিলাম আমি!
দেরিতে হলেও ঈদ মোবারাক, তাক্বাব্বালল্লাহুম্মা মিন্না সালেহা আ'মালিনা।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
আমার অসুস্থতার খবর শুনে দুপুর থেকে বাসায় মেহমান আসা শুরু করল। কন্টিনিউ দুই দিন মেহমান আসা অব্যাহত ছিল। অসুস্থ না থাকলে হয়ত আমার বাসা এত মেহমানের পদচারনায় ধন্য হতো না। ঘটনাক্রমে আবুধাবীর বেশ কয়েকজন ব্লগার আমাকে দেখতে এসেছিল, তাঁদের সাথে দেখা হল, যাদের সাথে পরিচয় ছিলনা।
ফাইনালী এবারের ঈদের আনন্দ ও কোলাহল আমি কোনদিন ভুলতে পারবনা, কারন প্রবাস জীবনে এত পরিমনা মেহমানকে মেহমানদারী করার সুযোগ এই প্রথম বার পেয়েছিলাম।
পরিশেষে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, সুন্দর পোষ্ট দিয়ে ব্লগারদের একত্রিক করতে পারার জন্য।
পোস্ট নিয়ে কবে ফিরেছেন ব্লগে!?
জেনে ভালো লাগলো।
উপস্থিতি জানিয়ে দেবার জন্য। আপনাকে জানাচ্ছি ঈদ মোবারক
যদিও দেশে ঈদ করেছি তিন বছর পর, তবু কোথায় যেন আনন্দের ঘাটতি ছিল। ঢাকার বাসা নুতন স্থানে হওয়ায়, অতিথি এবার তেমন ছিলনা বললেই চলে। তবে বড় সান্ত্বনা যেটা সেটা হলো, অনেকদিন পর মাকে নিয়ে বেড়ানো হয়েছে।
আপনার অসুস্থতা কি রকম? ঈদের সময় আমাদের বাসায়ও জ্বর আর কাশির প্রকোপে মোটামোটি সবাই কাতর ছিল। ভাবীকে সালাম দিবেন।
তারপর কাতালগঞ্জ এ ফুফুর বাসায় গিয়ে পানিতে আটকা! রাত্রে নানাবাড়িতে আবার আটকে গুরুত্বপুর্ন শশুড়বাড়ি মিস। তবে পরের দিন দুপুরে শশুড়বাড়ি তে সুস্বাদু খিচুড়ি ও গরু ভুনা সহযোগে মধ্যান্য ভোজন। ভেজা ঈদ তবে অানন্দেই কাটল!!
>- উপস্থিতি জানিয়ে দেবার জন্য। আপনাকে ও জানাচ্ছি ঈদ মোবারক
আল হামদুলিল্লাহ।আমারো আরো একটি ঈদ জীবন থেকে চলে গেল। একজন মানুষ যদি ষাট বছর বয়স পায় তবে তার জীবনে ঈদ আসে একশত বিশটি। তন্মদ্ধ প্রথম বিশটি ঈদ এমনিতে চলে যায় ঈদ কি তা বুঝতে। আর শতাধিক ঈদের মাযে অনেকেই অর্ধ শত ঈদ পারি দেয় জীবনের সংঙ্গা উপলবদ্ধি করার আগেই। আসলে ঈদ যখন আসে তা আনন্দের, আর যখন ঈদ শেষ হয় তখন জীবন বসন্ত হতে একটি ফুল ঝরে পরে। আমিও আমার জীবন থেকে সব মিলে প্রায় চুয়াততরটি ঈদ অতিবাহিত করলাম। তাই দূর অতীত আর অদূর ভবিৎসতের এই সন্ধিক্ষণের মাঝে দাড়িয়ে অনেক কিছুই আত্ব বিশ্লেষন ও আত্ব পর্যালোচনার সুযোগ আছে। সুযোগ আছে আত্বপোলবদ্ধি করার, সুযোগ আছে আত্বন্নোয়ন করার। সুযোগ আছে আল্লাহর কাছে আরো বেশি নিজেকে সঁপে দেওয়ার।ঈদ মোবারাক, তাক্বাব্বালল্লাহুম্মা মিন্না সালেহা আ'মালিনা।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
আমি আরব-আমিরাতের সব চেয়ে বড় মসজিদ শেখ জায়েদ মসজিদেই ঈদের নামায আদায় করেছি। ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে
ঈদ মোবারাক
ঈদ মোবারাক, তাক্বাব্বালল্লাহুম্মা মিন্না সালেহা আ'মালিনা।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
Commenting from phone.
এবারের ঈদ যথারীতি গ্রামের বাড়ীতে কাটিয়েছি। তবে বৃষ্টির জন্য অনেক কিছুই শর্টকার্ট করতে হয়েছে।
কয়েকটা প্রোগ্রাম বাদ দিতে হয়েছে।
ফজরের পর ঘর ঘুছানোর কাজে আম্মাকে সহযোগীতা করার পর..রেডি হয়ে আগেই ঈদগাহে গিয়েছি। তারপর কাজিনদের সাথে নিয়ে মুর্দাদের রুহের মাগফিরাতের লক্ষ্যে কবর জিয়ারত করেছি।
এরপর দল বেঁধে সকল কাজিনদের বাড়ী গিয়ে আত্নীয়-স্বজনদের সালাম ও কশলাদি বিনিময় করে বাসায় এসে আম্মাকে সালাম করে...আম্মার
সাথে মিষ্টি মুখ।
তারপর তিন ভগ্নিপতির বাড়ী। সন্ধ্যায় গ্রামের বাজারে স্কুল বন্ধুদের সাথে আড্ডা।
পরদিন স্থানীয় ক্লাবের ঈদ পুনর্মিলনী। আমি অাবার ঐ ক্লাবের সেক্রেটারী। প্রধান অতিথি ছিলেন মার্কেন্টালই ব্যাংকের ডিরেক্টর আমাদের গ্রামের কৃতি সন্তান এবং সম্রাট গ্রুপের চেয়ারম্যান এম এ খান বেলাল।
তৃতীয়দিন নানা বাড়ী গিয়ে নানার কবর জিয়ারত, নানীর সাথে খোশ গল্প...এবং জেরা শহরে আমার আরেক প্রিয় নানার বাসায় আড্ডা।
চতুর্থ দিন সকালে ব্যস্ত নগরীর পথে....
এই ছিল ঈদ পঞ্জিকা...
মন্তব্য করতে লগইন করুন