রমযান-আলোচনাঃ ঈদের দিনের সুন্নাহ
লিখেছেন লিখেছেন আবু সাইফ ২৭ জুলাই, ২০১৪, ০৭:০৫:৪২ সকাল
মিষ্টি আমার পছন্দ। মিষ্টি মানুষ-মুখ-কথা-সুর-গন্ধ, মিষ্টি লেখা; ছন্দ খুব পছন্দ! মিষ্টি বলতেও লাগে আনন্দ। কাউকে অযথা ভাবতে পারিনা মন্দ। অপছন্দ নিরর্থক যত দ্বন্দ্ব। সবকিছুই আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে করতে পাই স্বাচ্ছন্দ্য! তিনি প্রেমময়, অনিন্দ্য!
এমন মিষ্টিমাখা কথামালার মানুষটিকে চেনেননা- এমন কেউ টুডে/টুমরোব্লগে না থাকারই কথা- যদি এক্কেবারে নতুন না হন!
হ্যাঁ, সেই ভীষণ মিষ্টি শিশুর প্রোপিকধারী ও সবকিছুতে ভীষণ মিষ্টিপ্রিয় ডাক্তার ভীশু মাহে রমাদানে ভীষণ রকম একটা কিছু করার যে মিশনে নেমেছেন, টুডে/টুমরোব্লগে উতসবের আমেজ ধরে রাখতে সর্বাত্মক চেষ্টা করে চলেছেন, তাতে আমাকেও অংশগ্রহনের সুযোগ দিয়ে ধন্য করেছেন!
কিন্তু আমার যে সাধ ও সাধ্যের ভীষণ ফারাক, তা-ও বহুমুখী পেশাগত ও সামাজিক দায়বদ্ধতার ব্যস্ততার কারণে!
তাই বলে আমিও কিন্তু লড়াই ছাড়া হেরে যাবার মত মানুষ নই!
রমযান-আলোচনা সিডিউলে আামাকে দেয়া হয়েছে ৩০রমাদানঃ ঈদের দিনের সুন্নাহ বিষয়ে! পাঠক আমির লেখক হয়ে আপনাদের খেদমতে যতসামান্য পরিবেশনা- প্রায় পূরোটাই অন্যের কাছ থেকে আনা!
পোস্টের অবস্থা দেখে নিজের কাছেই নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে, ব্লগপরিবারের কাছে তাই আগাম ক্ষমাপ্রার্থী!
একটা বিষয়ে আবেদন করা হয়েছিল, অনেক, অনেক- ফল হয়নি
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/3283/Vishu/47425#.U9REKKP-aho
● স্নেহা-মায়াবী ও ধার্মিক মডুমামী-মামাদের কাছে আবদার: ফ্রণ্টপেইজে কোথাও ছোট করে ‘কুরআন-হাদিস আলোচনা’ নামে ১টি ট্যাব আর নতুন পোস্ট করার ‘বিভাগ’ ড্রপ-ডাউনেও ঐ নামটি যোগ করলে সবাই একসাথে পড়তে পারতেন লেখাগুলো...
তবুও মিষ্টিভীশু মিষ্টি বিলাতে কার্পণ্য করেননি-
●রমযান-আলোচনা-সমগ্র●
রমযান-আলোচনাগুলো এক জায়গায় পাওয়ার জন্য ১টি ট্যাবের অনুরোধ করা হয়েছিল। তা এখনো হয়নি, তবে আশাও ত্যাগ করা হয়নি। আগ্রহীদের সুবিধার্থে এপর্যন্ত প্রকাশিত লেখার লিঙ্কগুলো দেয়া হলো। দেখতে পারেন:
http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/3283/Vishu/48603#.U9RFFKP-aho
কিন্তু টুডে/টুমরোব্লগের নজরে মাহে রমাদানের মর্যাদা যে গল্পপ্রতিযোগিতার তূলনায় কিছুই নয়- সেটা প্রমানে মডারেশনটীমের সাফল্য ঈর্ষণীয়!! এ সাপল্যের পেছনে অদৃশ্য কোন নিষেধাজ্ঞা কাজ করেছে কিনা জানা নেই!
বাতাসে কান পাতলে ঈদ উল ফিতরের আগমনী শব্দ শোনা যায়। ঈদের দিনের সুন্নাতগুলো সংক্ষেপে দেয়া হলো- আশা করি আমরা সবাই যার জন্য যতটা প্রযোজ্য/সম্ভব পালন করতে সচেষ্ট হবো ইনশাআল্লাহ।
ব্যক্তির বয়স, মর্যাদা ও দায়িত্বভেদে (সামাজিক, পারিবারিক, প্রাতিষ্ঠানিক/পেশাগত, সাংগঠনিক) কর্তব্য/আমলে পার্থক্য বওয়াই স্বাভাবিক- সবটা সবার জন্য প্রযোজ্য নয়! তবে কিছু বিষয় তো অবশ্যই সবার জন্যই- কর্তব্য বা শিক্ষণীয়!
নিত্যদিনের আমল- ঈদের দিনেও করণীয়
* শেষরাতে/খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠা, দোয়া পড়া
* সুস্থ্যতার জন্য আল্লাহতায়ালার শোকর আদায় করা, আলহামদুলিল্লাহ...
* দাঁত ব্রাশ/মেসওয়াক করা
* তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় করা, বিতরসহ (যদি আগেই ঈশার সাথে পড়া না হয়ে তাকে)
* তাহাজ্জুদ নামাজান্তে রোজা কবুল ও গুণাহমাফের জন্য আল্লাহতায়ালার দরবারে ধরণা দেয়া,
* দোয়া কবুলের বিশেষ সময় এটি, যথাসম্ভব দীর্ঘ সিজদা ও ব্যাপক বিষয়ে মুনাজাত করা
* সকল আরবী দোয়ার অর্থবুঝে অন্তরে অনুভব করা, বিশেষতঃ এ দুটি দোয়া-
(১) رَبَّنَا اغْفِرْ لَنَا وَلِإِخْوَانِنَا الَّذِينَ سَبَقُونَا بِالْإِيمَانِ وَلَا تَجْعَلْ فِي قُلُوبِنَا غِلًّا لِّلَّذِينَ آمَنُوا رَبَّنَا إِنَّكَ رَءُوفٌ رَّحِيمٌ﴾
হে আমাদের রব, আমাদেরকে এবং আমাদের সেই সব ভাইকে মাফ করে দাও যারা আমাদের আগে ঈমান এনেছে৷ আর আমাদের মনে ঈমানদারদের জন্য কোন হিংসা-বিদ্বেষ রেখো না৷ হে আমাদের রব, তুমি অত্যন্ত মেহেরবান ও দয়ালু৷
(২)দিনের শুরুতে পঠিতব্য দোয়াসমূহ
একবার এক ঈদের দিন সকালে ঈদের নামাজের পর সবাই যে যার মত আনন্দ করছে। নির্জন এক স্হানে খলিফা ওমর রাঃ কে দেখা যাচ্ছে কান্না করতে। লোক জন খলিফাকে প্রশ্ন করলো আজ ঈদের দিন, আপনি কাঁদছেন কেন?
হযরত ওমর জবাব দিলেন, রাসুল (সা) বলেছিলেন, যে ব্যক্তি জীবনে একবার রমজানের রোজা পেল আর সে ইবাদাত বান্দেগির মাধ্যমে তার গুনাহ সমুহ আল্লাহর কাছ থেকে মাফ চেয়ে নিতে পারলোনা, সে ধ্বংশ হোক। এখন রোজা শেষ হয়ে আজকে ঈদের দিন, আমি এখনো জানিনা আমার গুনাহ সমুহ মাফ করা হলো কিনা, আমি কিভাবে নিশ্চিন্তে তোমাদের সাথে আনন্দ করতে পারি? তাই গুনাহ মাফের জন্যে আল্লাহর দরবারে কাঁদছি।
* আলকুরআন তেলাওয়াত ও অর্থসহ পাঠ এবং অর্থসহ হাদিসপাঠ করা (সংক্ষিপ্ত)
* পরিবারের সদস্যদের সাথে সালাম ও শুভেচ্ছা বিনিময় করা
* মহল্লার মসজিদে গিয়ে ফজরের নামায পড়া,
* পরিবারের সদস্যদের কাজের খোঁজখবর নেয়া ও সাহায্য করা
* বাসা থেকে বেরিয়ে যাবার ও ফিরে আসার দোয়া পড়া
* সাজসজ্জা ও সুগন্ধির কারণে মনের মাঝে সৃষ্ট রিয়া ও অহংকারভাব দূর করতে বারবার আউযুবিল্লাহ আস্তাগফিরুল্লাহ লা-হাওলা ওয়া লা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ পড়া
* প্রতিবেশীদের সাথে সালাম ও শুভেচ্ছা বিনিময় করা এবং তাদের খোঁজখবর নেয়া ও সাহায্য করা
* প্রাথমিক চিকিতসার উপকরণ ও ঔষধপত্র ঠিক রাখা- আকস্মিক অসুস্থতা বা দুর্ঘটনার কথা বিশেষভাবে মাথায় রাখা প্রয়োজন
* যথাসম্ভব পরিমিত ঘুমানো ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা
* অপচয় ও অপব্যয় না করার জন্য সকলকে সর্বাত্মক সতর্ক থাকতে পরামর্শ দেয়া
((অপব্যয়ঃ অপ্রয়োজনীয়/দুষণীয়/মন্দখাতে ব্যয়! অপচয়ঃ ভালো/বৈধখাতে অপ্রয়োজনীয়/অতিরিক্ত ব্যয়, অতিরিক্ত পরিমানে পরিবেশন ও নষ্ট করা))
* কোন অসুস্থতা বা দুর্ঘটনার খবর অন্যদের নিকট দ্রুত পৌঁছানো এবং ইতিবাচক মন্তব্য ও সান্ত্বনাবাক্য বলা, দোয়া চাওয়া/করা
* দিনশেষে আল্লাহতায়ালার শোকর আদায় করা, সন্ধ্যায় পঠিতব্য দোয়াসমূহ পাঠ করা
* রাতে নিজের (এবং পরিবারের সকলকে নিয়ে) সারাদিনের সকল বিষয় পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করা এবং ভবিষ্যতের জন্য নোট রাখা
* রমাদানের/দ্বীনের শিক্ষা থেকে বিচ্যূত না হওয়ার জন্য দৃঢপ্রতিক্ষ হওয়া ও আল্লাহতায়ালার সাহায্য চাওয়া
ঈদের প্রস্তুতিমুলক বিশেষ আমল যেগুলো ঈদের আগের দিনেই(২৮রমাদান) সেরে ফেলা উত্তম
* অবাঞ্ছিত লোম পরিস্কার করা, চুল-দাড়ি-গোঁফ ও নখ কাটার কাজ সম্পন্ন করা
* দুরে থাকলে বাবা-মা ও পরিবারের সদস্যদের খবর নেয়া ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ/নির্দেশনা দেয়া
* ঈদগাহের নামাজের জন্য বড় চাদর/পাটি ইত্যাদি প্রস্তুত রাথা
((ছোট জায়নামাজ নিয়ে গেলে এমন কিছু সমস্যা হয় যা ঈদের মূল স্পিরিটের সাথে সাংঘর্ষিক, তাই সেটা বর্জনীয়! যথা- কাতারের ফাঁক পূরণ করা, সামনের কাতার আগে পূরণ করা, অন্যকে নিজের পাশে জায়গা দেয়া ইত্যাদি! এসব ক্ষেত্রে স্থান পরিবর্তন জরুরী হয়ে পড়ে- ছোট(সিংগল) জায়নামাজে যা করাটা খুবই কঠিন হয়! অনেকেই যেমন নিজের জায়নামাজে অন্যকে শেয়ার করতে কষ্ট পান- বিশেষতঃ সামাজিক/আর্থিক ব্যবধান থাকলে তো আরো প্রকট হয়, তেমনি অপর পক্ষও সংকোচবোধ করেন! বড় চাদর/পাটি হলে এ সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায়! ))
* মেহমানদারীর উপকরণ ও আসবাবের প্রস্তুতি যাচাই করা
* দল বেঁধে ঈদগাহে যাবার জন্য দল/গ্রুপ গোছানো
* ঈদের দিনের কাজের তালিকা দেখে প্রস্তুতির বিষয়গুলো আবার যাচাই করা এবং অন্যদের স্মরণ করানো
ঈদের দিনের বিশেষ আমল
মূলতঃ যখনই ঈদের চাঁদ দেখা যায় বা খবর জানা যায় তখনই ঈদ শুরু হয়ে যায়! তাই ঈদের বিশেষ আমলগুলোও তখন থেকেই শুরু হয়!
* নতুন চাঁদের দোয়া পড়া-
আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমান, ওয়াসসালামাতি ওয়াল ইসলাম। রাব্বি ওয়া রাব্বুকাল্লাহ।
অর্থ : হে আল্লাহ! আপনি আমাদের জন্য এই চাঁদকে উদিত করুন শান্তি-সৌভাগ্য ও ঈমান, নিরাপত্তা ও ইসলামের সঙ্গে। (হে চাঁদ!) আল্লাহই আমার ও তোমার রব। —জামে তিরমিজি, হাদিস : ৩৪৫১।
* পরিবার ও প্রতিবেশী, কাছের দূরের আত্মীয়, বন্ধু, শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিবর্গ ও পরিচিত মহলে সালাম এ শুভেচ্ছা বিনিময়
* প্রতিবেশী ও আত্মীয়-বন্ধুদের ঈদপ্রস্তুতির খোঁজ-খবর নেয়া
* কারো কোন বিষয়ে সমস্যা/অসুবিধা থাকলে তা দূর করতে চেষ্টা করা, পরামর্শ দেয়া
* যদি পরিবারের সবাই ঈদগাহে যেতে না পারেন তবে যাবার আগে ও ফিরে এসে সালাম বিনিময় করা
* সামর্থ্য অনুযায়ী উত্তম নতুন বা ধৌত করা পোশাক পরিধান করা, সুসজ্জিত হওয়া
* সুগন্ধি (আতর) ব্যবহার করা এবং চোখে সুরমা/কাজল ব্যবহার করা।
* ফজরের পর শিগগিরই ঈদগাহে উপস্হিত হওয়ার প্রস্তুতি নেয়া
* ঈদগাহে যাওয়ার আগে সদকায়ে ফেতর আদায় সম্পন্ন হয়েছে কিনা যাচাই/আদায় করা,
* ঈদুল ফিতর নামাযের পূর্বে কিছু মিষ্টান্ন খাওয়া, তিন, পাঁচ বা বেজোড় সংখ্যক খেজুর, খুরমা খাওয়া, (ঈদুল আজহার দিন নামাজের আগে কিছু না খাওয়া মুস্তাহাব)
* ঈদগাহে তাকবির বলতে বলতে যাওয়া
((আল্লাহুআকবার আল্লাহুআকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, আল্লাহুআকবার আল্লাহুআকবার ওয়ালিল্লাহিল হামদ))
(ঈদুল ফেতরে অনুচ্চস্বরে এবং ঈদুল আজহায় উচ্চস্বরে)
* কোনো ওজর না থাকলে মসজিদে ঈদের নামাজ না পড়া
* ঈদগাহে পায়ে হেঁটে যাওয়া
* ঈদগাহে এক পথে যাওয়া অন্য পথে আসা
* সকাল সকাল ঈদের নামায পড়ার জন্য যাওয়া,
* ঈদের নামায, ঈদগাহে গিয়ে পড়া, সম্ভব না হলে মহল্লার মসজিদে গিয়ে ঈদের নামায পড়া,
* শরীয়তের সীমার মধ্যে থেকে খুশি প্রকাশ করা এবং খেলাধূলা ও বিনোদনের আয়োজন করা!
* অপসংস্কৃতি ও গুণাহের উপাদানযুক্ত সকল অনুষ্ঠান ও আয়োজন বর্জন করা
((পঠিতব্যঃ ইসলাম ও বিনোদন, লিখেছেন ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া
http://www.islam.net.bd/content/view/193/27/))
ঈদের দিনের সুন্নাত ও আমল সংক্রান্ত বিস্তারিত জানতে এসব লিংকে সফর করা যেতে পারে
http://www.islam.net.bd/content/view/193/27/
http://www.somewhereinblog.net
/blog/Khaledbd83/29508865
http://alor-nishan.com/viewtopic.php?id=1361
http://muminun.net/bengali/hadith/index.php?cID=418
http://www.hadith-sunnah.com/preparation-for-eid.html#sthash.u6no7cja.dpuf
http://dineralo.wordpress.com/2012/08/23/65458/
http://bdn24x7.com/?p=5256
সবাইকে অগ্রীম ঈদ মোবারক!!! আসসালাম!!!
বিষয়: বিবিধ
১৪৮৩ বার পঠিত, ৪০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
জাযাকাল্লাহ..
জাযাকুমুল্লাহ..
জাযাকাল্লাহ..
জাযাকিল্লাহ..
শিক্ষকের প্রশংসা পেতে কার না ভালো লাগে!!
ঈদ মুবারাক।
জাযাকিল্লাহ..
Click this link
Click this link
আপনাকে আমার ভীষণ হিংসা হয়!!
জনাব,
সবিনয় বিনীত অনুরোধ এই যে,
আপনি আর হিংসা শব্দটা ব্যবহার করবেন না।
এই শব্দটার জন্য আপনাকে আমি
{-( +১০০)} দিলাম।
জাযাকাল্লাহ..
অগ্রীম ঈদ মোবারক!!!<:-P )
জাযাকাল্লাহ..
অগ্রীম ঈদ মোবারক!!!<:-P )
আর ভিশু ভাইযে লিখেছে ঈদের দিনে কমিয়ে খেতে আমি এটা মানি না । কারন একমাস রোজা রেখে .........
জাযাকাল্লাহ..
আমিতো ঈদের দিনে কমপক্ষে ৫০বার খাই, কারো বাসাতেই "না" করিনা
আলহামদুলিল্লাহ.. আমার মেশিনপত্র "দ্য স্লেভ" ভাইএর মেশিনের চেয়ে দুর্বল নয়!!
অগ্রীম ঈদ মোবারক!!!<:-P )
জাযাকাল্লাহ..
তবে কারো কারো জন্য আমার ভীষণ হিংসা হয়- আপনিও তাদের একজন
জাযাকুমুল্লাহ..; ঈদ-সাঈদ, ঈদ মোবারক!!
ﺗﻘﺒﻞ ﺍﻟﻠﻪ ﻣﻨﺎ ﻭ ﻣﻨﻜﻢ
সব্বাইকে ঈদ মুবারক।
আপনার বাড়িতে আমার ঈদের দাওয়াত রইলো।
আমার ঈদ বোনাস যেনো ঠিকঠিক পাই হামমম এটা যেনো মনে থাকে।
আপনার মানিব্যাগের প্রতিটি চকচকে নোট ঈদ বোনাসের জন্য বরাদ্দ হোক
তবে আপনার মত অনেকের জন্যই ঈদবোনাস সাজিয়ে লুকিয়ে রাখা আছে- খুঁজে নিতে হবে!!
তা কবে আসবেন???
চকচকে নোট নয়- নোটের গাছ!!
যেমন মালী তেমন ফলন!!
আমরা বরং কফিটাই ভাগ করে খাই!!!
ঈদের বাসি খাবার-টাবার কিছু নেই??
কফির সাথে মন্দ হতোনা!!
দাদী হওয়ার পর দাত সব পড়ে যায় তাই আর পান খেতে পারি না। আপনারা খান আমি তাতেই যার পর নাই খুশি হব। ঈদের সেমাই আছে এখনো ।
ধন্যবাদ।
আল্লাহতায়ালা আপনাকে পূর্ণ শিফা দিন
মন্তব্য করতে লগইন করুন