জামাতে ইসলাম ও হেফাজতে ইসলাম শয়তানের দুই শিং
লিখেছেন লিখেছেন জুলিয়া ১৩ মার্চ, ২০১৩, ০৩:৫৮:৫৬ দুপুর
হেফাজতে ইসলাম । হা' হা' হা' হা। ইসলামের হেফাজত কারি দল। হাসলাম বইলা মাইন্ড কইরেন না মিয়ারা। এই জন্যে হাসলাম যে এমন একটা হেফাজতে ইসলামের দল থাকতে ইসলামের নামে শয়তানের তৈরী জামাত ইসলাম ও কবর পূজারীরা নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করলো কেমনে ? বর্তমানে এই দলটার আবির্ভাব ঘটেছে চট্ট্রগ্রামে।কিন্তু প্রতিষ্ঠা হইছে নাকি আরো আগে।প্রকাশ্যে আসলেন নাস্তিকবাদিদের জাগরণ ঠেকাতে।নাস্তিকবাদ ইসলামের শত্রু।হেফাজতে ইসলাম থাকতে নাস্তিকবাদ চট্ট্রগ্রামের মাটিতে লাশের উপর দিয়ে আসতে হবে।
তার মানে শাহবাগ প্রজন্ম ও গোটা বাংলার প্রজন্ম নাস্তিকবাদী,ইসলামের দুশমন।কিছুক্ষণের জন্য মেনে নিলাম যে আমরা প্রজন্ম নাস্তিক।কিন্তু হেফাজতে ইসলামকে এই দায়িত্ব কে দিছে যে কোনো নাস্তিকের অনুষ্ঠানকে হতে না দেয়া ইসলামের হেফাজত।আর বিশ্ব নবী(সা কে যারা হেয় করে,,অলিয়াউলিয়াদের মাজারে সিজদা করে তারা ইসলামের দুশমন না ? জামাত ইসলামের মত একটা ভন্ডের কারখানা, ইসলামের নামে ইয়াহুদি মতবাদ ও মাঝহাব কায়েম করতে চায় ওই চট্ট্রগ্রামে ভন্ড কারখানার জামাতি শয়তানেরা।তখন কই থাকে তোদের হেফাজত? কক্স বাজারে ভিবিন্ন পর্যটকরা সমুদ্র সৈকতে গিয়া ছেলে মেয়ে সমান ভাবে রয়। তখন কই থাকে হেফাজত? চট্ট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আশা যাওয়া বেপর্দা নারীরা,কেউ খুলাখুলি গলাগলি করে আসাযাওয়া করছে।তখন কই থাকে হেফাজত? বিভিন্ন শপিং মলে বেপর্দায় নারীরা কাজ করছে।তখন কই থাকে হেফাজত? সাইদীর মত আল্লামা যখন চিটায়িন্গা পুরীর লগে লইট্টা ফিস আর বাকবাকুম বাকবাকুম খেলছে।তখন কই ছিল হেফাজত? সব শালারা ভন্ড।কয়দিন পর পর সাপের চামড়ার মত ইসলামের নাম পাল্টায়।ওই *** বাচ্চারা'' কে দিছেরে তোদের এই অধিকার ? প্রকৃত পক্ষে শয়তান রা ই কয়দিন পর পর বেশ বদলায়।
১৪৩৪ বছর আগে যে ইসলাম এসেছিল একটাই রূপে।সে ইসলামকে তোদের মত শয়তানের পূজারীরা কত রঙ্গে রাঙাইল।তাই বলে কি ১৪৩৪ বছর আগের ইসলাম ধ্বংস হইয়া গেছে ? না।যেখানে তোদের মত ইসলামের নামধারী শয়তান কত রঙ্গে রাঙায়ে ইসলামের চুলপরিমান ক্ষতি হয়নাই। সেখানে শয়তানের দৃষ্টিতে' যারা নাস্তিক তারা ইসলামের ক্ষতি করব?।আর শয়তান হেফাজতে ইসলামের নাম দিয়া ফাসাদের পায়তারা খেলে।মূলত এই হেফাজত জামাতের আরেক শয়তানি রূপ।আগে থেকেই নাম রেডি। পাছায় লাথি খাওয়ার আশংখা আছে।শেষ বক্তব্যে বলতে চাই যে,ইসলাম কাউকে লিজ দেয়া হয়নি যে,ইসলাম কায়েম করবে ,বা ধ্বংশ করবে।ইসলাম কায়েম করে গেছেন রাসুল(সা আর রক্ষা করবেন কিয়ামত পর্যন্ত আল্লাহ তা'আলা নিজেই।অতএব ষন্ডা ভন্ডরা যারা ইসলামের হেফাজত বইলা দায়িত্ব দেখায়।তাদের অবগতির জন্য বলি,জানি লাভ হইবোনা,তবু ও বলি,দায়িত্ব শুধু এতটুকুই দেয়া হয়েছে ইসলাম কায়েমের পর,যে সঠিক পথ বেরিয়ে এসেছে ভুল পথ থেকে,তার পর আর কেউ দুনিয়াতে দাঙ্গা হাঙ্গামা করে বেরিয়না।নিশ্চই কোনো হেদায়েত প্রাপ্ত তাগুতের পক্ষে যাবেনা। তার মানে আল্লাহর হেদায়েত ছাড়া হিন্দু মুসলিম সম্ভব না।তাহলে হেফাজত কি করে ? কে ? দায়িত্ব মানলে শুধু দাওয়াত দে,ব্যাস।নো ভন্ডামি।এখনকার প্রজন্ম সব জানে।তোদের মত দাড়ি ওয়ালা ভন্ডদের চেয়ে কোনো গাজাখোর মুসলিম উত্তম।তবুও ইসলামের অপব্যাক্ষা করেনা।জামাতে ইসলাম ও হেফাজতে ইসলাম শয়তানের দুই শিং।
বিষয়: বিবিধ
৩৮১৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন