ঢাকার পথে তূর্ণায়.....
লিখেছেন লিখেছেন মোহাম্মদ লোকমান ১০ মার্চ, ২০১৪, ০৮:১২:১০ সকাল
রাত এগারোটায় চট্টগ্রাম থেকে ছেড়ে সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে ভৈরব ষ্টেশন ফেলে এসে একটা ব্রিজের উপর ওঠার পর একটু ঝাঁকুনি অনুভব করলাম। তারপর থেকে অনেকক্ষণ থেমে থাকার পর আমাদের কয়েক বগী সামনে থাকা এক পরিচিত জন জানালেন তারা চলে যাচ্ছেন কিন্তু পেছনে কয়েকটি বগী থেমে আছে, সে থেমে থাকা বগীর মধ্যে আমরা আছি কি না। যাই হোক পরে বুঝতে পারলাম ঐ ঝাঁকুনির সময় আমাদের বগী সহ বেশ কয়েকটি বগী ইঞ্জিনচ্যুত হয়ে আমরা থেমে আছি।
প্রায় দেড়ঘন্টা পর আরেকটি ইঞ্জিন এসে আমাদেরকে সাপমারা বাজারের নিকট নিয়ে আসা হলো। যে ইঞ্জিনটি আমাদেরকে ফেলে এসেগিয়েছিল ওটা সাপমারা বাজারে অপেক্ষা করছে। আমাদের বগীগুলো এখন ওটার সাথে জয়েন্ট করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
আলহামদু লিল্লাহ্ আমাদের ট্রেনটি ইঞ্জিনচ্যুত হয়েছে, লাইনচ্যুত হয়নি। দোয়া করবেন।
বিষয়: বিবিধ
১৩৮২ বার পঠিত, ১৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আমি সকাল সাত টায় চট্টগ্রাম মেইল ধরে উত্তরা(বিমানবন্দর রেল স্টেশন) থেকে মতিঝিল (কমলাপুর)এসেছি ।
চট্টগ্রাম মেইল মনে হয় আগে ছিল তূর্ণা নিশিথার ?
তূর্ণা নিশিথা (মানে সাদা বগির চট্টগ্রাম-ঢাকা ট্রেন) খুব ভাল টানে ।
এটা সূবর্ণ এক্সপ্রেস (চট্টগ্রাম)/মহানগর প্রভাতীর (ঢাকা)নাম ধারণ করে সকালে।
আর চট্টগ্রাম মেইল মহানগর গোধুললি নাম ধরণ করে বিকাল ৪.৪০ এ ঢাকা থেকে ছাড়ে ।
( আমার জানা ভুলও হতে পারে )
প্রায় আড়াই ঘন্টা দেরীতে গন্তব্যে পৌঁছলাম।
আমিন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন