ফেলানী হত্যার তিন বছর। বিচারের বাণী আজও নিভৃতে কাঁদে

লিখেছেন লিখেছেন আজব মানুষ ০৬ জানুয়ারি, ২০১৪, ১১:০৩:২৪ রাত



২০১১ সালের জানুয়ারী মাসের মাঝামাঝি সময়ে চট্টগ্রামের কয়েকজন ব্লগার ও শোকার্ত তরুণদেরকে পুলিশের লাঠির ভয়ে রাস্তা থেকে সড়ে দাঁড়াতে হয়েছিল। তারা গিয়েছিল সেদিন চট্টগ্রামের জাকির হোসেন রোডস্থ খুলশী এলাকায় অবস্থিত ব্লাডি সংস্থা বিএসএফ’র দেশ ভারতের হাইকমিশন অফিসের সামনে মানববন্ধন করতে। কিন্তু ভারতপ্রতীম পুলিশ সেদিন দাঁড়াতে দেয়নি আমাদের। শোকে মুহ্যমান সকলের ছিল একটাই দাবী, ফেলানী হত্যিার বিচার চাই, বিচার চাই...



শুধু চট্গ্রাম নয়, গোটা বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ ৭-ই জানুয়ারী২০১১ সালে বিএসএফের এমন বর্বরতার বিরুদ্ধে অগ্নি শর্মা হয়ে ওঠে। বাংলাদেশের শোকার্ত ও বিক্ষুব্দ মানুষের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেছিল গোটা পৃথিবীর মানুষেরা। বিশ্বমিডিয়ায় স্থান করে নিয়েছিল আমাদের বোন ফেলানী। এমন কি ভারতের অনেক বিবেকবান মানুষও এমন বর্বরতার বিরুদ্ধে ফুঁষে উঠেছিল। তারাও দোষি বিএসএফের সদস্যদের বিচারের দাবী তুলেছিলেন।

সীমান্তে প্রতিনিয়ত হত্যাকান্ড সংগঠিত হলেও ফেলানীর হত্যাকাণ্ডটি ছিল হৃদয়বিদারক। তার মৃত্যু পরবর্তি ঝুলে থাকা ছবিটি দেশ-বিদেশের যেই দেখেছেন তারই হৃদয় বিদীর্ণ হয়েছে। কণে সেজে স্বামীর বাড়িতে যাওয়ার এক বুক স্বপ্ন নিয়ে ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি ভারত থেকে বাবার সাথে বাংলাদেশের কুড়িগ্রামে নিজেদের বসতে আসছিল ১৪ বছর বয়সী ফেলানী। বাংলাদেশের মুক্তাকাশে বেড়ে ওঠা ফেলানী দশ বছর আগে ভারতে পাড়ি জমিয়েছিল বাবার চাকরীর কারনে। সে সেখানেই একটি মাদ্রাসায় পড়া-লেখা করতো। বাবা নুরুল ইসলাম ও মা জাহানারা বেগম আদরের মেয়েকে তারই মামাত ভাইয়ের সাথে বিয়ে দেয়ার উদ্দেশে নিয়ে আসছিলেন দেশে।



সেদিন তার গায়ে লাল রঙের শীতপোশাক, পরনে নীল পায়জামা। কিন্তু ভারত থেকে আসার পথে কুড়িগ্রামের অনন্তপুর-দিনহাটা সীমান্তের খিতাবের খুটি এলাকায় বিএসএফের গুলিতে আহত হয়ে কাঁটাতারের বেড়ায় দীর্ঘ ৫ ঘণ্টা ঝুলেছিল ফেলানী। তার পা ওপরের দিকে, চুল নিচের দিকে। পানি, পানি করতে করতেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে ঐ কাটাতারেই ঝুলন্ত অবস্থায়।

বর্বর এই হত্যাকাণ্ড এবং লাশ ঝুলে থাকার ছবি সম্বলিত সংবাদ দেশি-বিদেশি বিভিন্ন গণমাধ্যমে গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশ হয়। হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবি উঠে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের পক্ষ থেকে।

শেষমেষ ভারত ঘোষণা দেয়, তারা ফেলানী হত্যার বিচার করবে। সেনাবাহিনীর কোর্টমার্শালের সমতূল্য বিএসএফের নিজস্ব আদালত জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্সেস কোর্ট গঠন করে সেখানে ফেলানী হত্যাকাণ্ডের অভিযোগে বিএসএফের ১৮১ নম্বর ব্যাটালিয়নের কনস্টেবল অমিয় ঘোষকে অভিযুক্ত করে আসামী করা হয়। তার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৪ ধারায় অনিচ্ছাকৃত খুন এবং বিএসএফ আইনের ১৪৬ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছিল।

দীর্ঘ আড়াই বছর পর গত আগস্ট মাসের ১৩ তারিখে ফেলানী হত্যার বিচার কার্যক্রম শুরু হয়। বিএসএফের গুয়াহাটি ফ্রন্টিয়ারের ডিআইজি কমিউনিকেশনস সি পি ত্রিবেদীর নেতৃত্বে মোট পাঁচজন বিচারকের সমন্বয়ে গঠিত কোর্টে এ বিচার কার্যক্রম চলতে থাকে। মামলার স্বক্ষ্য দিতে ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম ও মামা ২ দফা ভারত যান। ফেলানীর পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন, কুড়িগ্রামের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট আব্রাহাম লিংকন

মাত্র ২৪ দিনের মাথায় গতকাল মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। তাতে অভিযুক্ত নিজে খুনের কথা স্বীকার করার পরও আসামী বিএসএফের সদস্য অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দিয়েছে বিএসএফ পরিচালিত আদালত। সবচেয়ে আশ্চার্যজনক বিষয় হল, রায় ঘোষণার পর পরই অমিয় ঘোষকে তার ১৮১ কোম্পানির হাওলায় ছেড়ে দেয়া হয়।



বিয়ের পোষাক নয়, কবরের পোষাক পরেছে আমাদের বোনটি

এমন হতবাক করা রায় শোনার পর ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম ও মা জাহানারা বেগম ক্ষুব্ধ হয়েছেন, রায়ও প্রত্যাখ্যান করেছেন। তারা রায় প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছিলেন বিষয়টিকে আন্তর্জাতিক আদালতে নিয়ে যাবার। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, এই রায়ের প্রশ্নে বাংলাদেশের সরকারের তরফ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনও প্রতিক্রিয়া দেওয়াতো হয়ইনি, ‍উপরন্তু ফেলানীর বাবা-মায়ের দাবীটিও গ্রহণ করেনি। সরকার কেবল এতটুকুই করেছে যে, দয়া করে আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ একটা বিবৃতি দিয়েছিলেন। তিনি বলেছেন, ভারতের আদালতে যদি এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ থাকে এবং সেটা যদি করা হয় তাহলে এই রায়ের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে!!!!



শুধু তাই-ই নয়, ফেলানী হত্যার বিচারের নামে ন্যায়বিচারের সাথে তামাশার প্রতিবাদে আমরা ফেলানীর ভাইয়েরা ব্যানারে প্রতিবাদি তরুণরা চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধনের আয়োজন করলেও সেদিনের সেই মানববন্ধনটি পুলিশ করতেতো দেয়ইনি, উপরন্তু ৮জনকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। আজ ৪ মাস যাবত তারা এখনো জেলে বন্দী রয়েছে। আমারা তাদের নিঃশর্ত মুক্তি কামণা করি।



এভাবেই গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে প্রতিবাদিদের।

ফেলানী শুধু একটি মেয়ে নয়, সে গোটা বাংলাদেশ। সে ঝুলেনি, বরং ঝুলেছে কাটাতারে বাংলাদেশ। ফেলানী ফোটা ফোটা রক্তে ঝরেনি ঝরেছে বাংলাদেশের মানচিত্রের রক্ত।



ফেলানীর বাবা-মায়ের এমন করুন চেয়ে থাকা ছাড়া আর কিইবা করার আছে? তাদের চাওনিতেই ফুটে ওঠছে এই জাতির দুর্ভোগ..

ফেলানী হত্যার বিচার আমরা চেয়েছি, যেন তার হত্যাকারির বিচারের মাধ্যমে পাখির চেয়ে করুণ ভাবে আমার দেশের মানুষগুলোকে ঐ জানোয়ারগুলো আর না মারতে পারে। যে খানে একটি পশুর মানবাধিকার রয়েছে, সেখানে বাংলাদেশের মানুষ বলে কি তার কোন মানবাধিকার থাকতে পারবে না!

ভারতীয় বিএসএফ ফেলানী হত্যার বিচারের নামে তামাশা করেছে, ধোঁকা দিয়েছে। না তারা ফেলানী কিংবা তার বাবা-মায়ের সাথে নয়, বরং ওরা গোটা বাংলাদেশের সাথে এমন প্রতারণ ও তামাশা করেছে। আমরা বিক্ষুব্ধ, আমরা মানতে পারি না এমন ধোকাবাজি।



আমরা বাংলাদেশের মানুষ কখনোই মেনে নেব না, এমন প্রতারণা। ওদের শক্তি আর বুলেটের বিপরীতে আমাদের রয়েছে ১৮ কোটি জনগণের ৩৬ কোটি হাত। আবার আমরা হাতে হাত রাখবো, নামবো রাজপথে। আমাদের বোনটি এমন করুণ মৃত্যুর জন্য দায়ীদের যথাযোগ্য শাস্তির দাবীতে আমরা ঘর থেকে বের হব। ফিরবো না আমরা ন্যায় বিচার ছাড়া। সরকারকে অবশ্যই যেতে হবে জাতি সংঘে, চাইতে হবে বিচার।

চোরে চোরের বিচার কিভাবে করবে? তাই ন্যায় বিচার পেতে হলে অবশ্যই আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে যেতে হবে।

হরিণ এবং ফেলানী

ভারতের আদালতে একটি মামলা চলছে সেদেশের সুপারস্টার সালমান খানের বিরুদ্ধে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ১৪ বছর আগে রাজস্থানে শুটিং করতে গিয়ে তিনি শিকার করেছেন বিড়ল প্রজাতির একটা হরিণ শিকার করেছেন। শুধু সালমান খানের নয়, তাঁকে এই শিকারে উৎসাহিত করার অভিযোগে বিচার হচ্ছে সাইফ আলী খান, সোনালি বেন্দ্রে প্রমুখের। যদি অভিযোগ প্রমাণিত হয়, সালমান খানের তিন বছর থেকে ছয় বছরের জেল হতে পারে।

একদিকে একটি হরিণের জন্য মানবতা আর অন্যদিকে ফেলানীর মত অসহায় এক নারী শিশুর করুণ হত্যা কান্ডের গঠনা বিবেচনা করলে ধিকৃত হবে ন্যায় বিচার। ভারত ফেলানীর সাথে তামাশা করছে না, তারা তামাশা করছে ন্যায় বিচারের সাথে।

সড়কের নাম হোক ফেলানী সড়ক



বিএসএফ’র নির্মম হত্যারে শিকার বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানী হত্যার প্রতিবাদ করও কোনো সুবিচার মেলেনি। সবাই ভেবেছিল ভারত সরকার এর কোনো প্রতিকার করবে। কিন্তু আসলে তা আর হয়নি। বিচারের নামে প্রহসন করে ফেলানীর পরিবার তথা গোটা বাংলাদেশীদের দগদগে ক্ষতে তারা আবারও আঘাত করেছে। এতে একটু একটু করে পুঞ্জিভূত হয়েছে ক্ষোভ। প্রতিবাদে সরব ছিল সোশ্যাল মিডিয়া, আর সেই ক্ষোভের স্ফূরন ঘটল আবার নতুন রূপে। ক্ষোভ প্রকাশে কর্তৃপক্ষের কাছে হাইকমিশন অফ ইন্ডিয়া, গুলশান-১, বাড়ি নম্বর-২ এর ১৪২ নম্বর সড়কটিকে ‘ফেলানী রোড’ নামে নামকরণ করার দাবিতে অনড় তরুণশ্রেণী। শুধু ঢাকার নয়, চট্টগ্রামের খুলশীর জাকিরহোসের রোডে অবস্থিত ভারীয় উপহাই কমিশনারের সামনের সড়কটির নাম করনও হোক ফেলানীর নামে।

ভারতীয় পণ্য বর্জন করুন

আমরা বন্ধুত্ব চাই, কিন্তু গোলামী কিংবা দাসসুলভ আচরণ সহ্য করবো না। তাই আসুন যতদিন ফেলানী হত্যার ন্যায় বিচার না পাব এবং সীমান্ত হত্যা বন্ধ না হবে, ততদিন ভারতের পণ্য বর্জন করি।



শুধু এয়ারটেলই নয়, আপনি যদি ২ টাকা দিয়ে একটি মেনটস চ্যুইয়গামও কিনে খান তাহলে সেটা দিয়েও আপনি সহযোগীতা করছেন, বিএসএফ’র সন্ত্রাসী কর্মাকান্ডে।

বন্ধ হোক সীমান্ত হত্যা



ভারতের সাথে বাংলাদেশের স্থলভাগের সীমানা রয়েছে ২,৪২৯ মাইল। এই সীমানা বাংলাদেশি মানুষদের জন্য জমদূত হয়ে আবির্ভূত হয়েছে। প্রতি বছর অসংখ্য বাংলাদেশি মানুষকে হত্যা করা হয় ভারতীয় বিএসএফ গুলি করে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ২০১১ সালের ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষের দিন যশোর জেলার বেনাপোলের সাদীপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত হয় মুন্না (১৮) নামের এক বাংলাদেশী যুবক। এ সময় বিএসএফের গুলিতে আহত হয় মামুন (২৩) নামের অপর এক যুবক। একই দিন চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও নওগাঁর নীতপুর সীমান্তে বিএসএফ গুলি করে হত্যা করে সানাউল্লাহ (৩২) নামের এক বাংলাদেশীকে। ২০১২ সালের পয়লা বৈশাখ চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলা সীমান্তে বিএসএফ গুলি করে হত্যা করে ফারুক হোসেন (২৫) নামের এক যুবককে। একই বছরের মে দিবসে রহমত নামের এক বাংলাদেশীকে হত্যা করে বিএসএফ। ২০১১ সালের বিজয় দিবসে বাংলাদেশের বিজয়ের যখন ৪০ বছর উদযাপিত হচ্ছিল ঠিক সেই দিন বিএসএফ বাংলাদেশী নাগরিককে হত্যা করে। মেহেরপুরের গাংনি সাহেববাড়ি সীমান্তে ওই দিন নিহত হন নাহারুল (৪০) নামের এক বাংলাদেশী। একই দিন কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ি সীমান্তে বোমার আঘাতে নিহত হন আনোয়ার হোসেন (২৭)। আহত হয় মোহর আলী নামের অপর এক যুবক। ওই দিন দিনাজপুরের বিরামপুর সীমান্তে মতিয়ার (২০) ও তাইজুদ্দিন (৩০) নামের দুই বাংলাদেশীকে বিএসএফ গুলি করে হত্যা করে। ২০১২ সালের ২০ আগস্ট ঈদুল ফিতরের দিন লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার হাটখাতা সীমান্তে বিএসএফ সদস্যরা জাহাঙ্গীর আলম বাবলু নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যা করে।

২০১৩ সালের ১লা জানুয়ারী ইংরেজি নববর্ষের দিন ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফ হত্যা করেছে মুক্তার আলম ও তরিকুল ইসলাম ওরফে নুর ইসলাম নামের দুই যুবককে। এ সময় তাদের গুলিতে আহত হয় আরো তিন যুবক। তারা হলো আমজাদ, সামাদ ও রাজু। এর ২২ ঘণ্টার মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর সীমান্তে মাসুদ আহম্মেদ ও শহীদুল ইসলাম নামের দুই বাংলাদেশী যুবককে হত্যা করেছে বিএসএফ।

ভারতের সাথে ছয়টি দেশের সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত-পাকিস্তান সীমান্তেও কোনো নিরস্ত্র মানুষ হত্যার ঘটনা নেই। অথচ বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে গড়ে প্রতি চার দিনে একজন নিরস্ত্র বাংলাদেশী নাগরিক নিহত হচ্ছেন। গবেষণামূলক প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর মিডিয়া রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (এমআরটি) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে মহাজোট সরকারের গত সাড়ে চার বছরে ২৫০ জনেরও বেশি বাংলাদেশীকে হত্যা করেছে বিএসএফ। ২০১২ সালে বিএসএফের হাতে খুন হয়েছেন ৪২ জন, ২০১১ সালে ৩৪ জন, ২০১০ সালে ৭৪ জন এবং ২০০৯ সালে নিহত হয়েছেন ৯৬ জন।

বিষয়: বিবিধ

৬০৬৪ বার পঠিত, ৪৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

159771
০৬ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:০৯
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
০৬ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:১৩
114296
আজব মানুষ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ
159777
০৬ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:২০
বাকপ্রবাস লিখেছেন : এয়ারটেল সিম ছিল আমার কাছে দেশে গেলে ইউস করতাম গতবার দেশে গিয়ে চেন্জ করে নিয়েছি, ইয়ারট্যাল সবাই এড়িয়ে চলা উচিত
০৬ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:২৮
114301
আজব মানুষ লিখেছেন : েসজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ
159780
০৬ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:২৩
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : ফালানি কি আমাদের ক্ষমা করবে ?কাটা তারে ফেলানির লাশ নয় বাংলাদেশের মানচিত্র ঝুলে রেখেছিল ভারত সরকার।ফেলানি হত্যাসহ সীমান্তের সকল হত্যার বিচার চাওয়া ছিল সকল সময়ের সরকারের নৈতিক দায়িত্ব কিন্তু সেটা করা হয় নাই।
০৬ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৩১
114302
আজব মানুষ লিখেছেন : ফেলানী আমাদের ক্ষমা করার মত কি কিছু করেছি?

159787
০৬ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৩৪
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : ভারতীয় বিএসএফের ফেলানী সহ সব সীমান্ত হত্যার বিচার চাই।বন্ধ হোক সীমান্ত হত্যা
পোস্টের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

তথ্যবহুল পোস্টটি ষ্টিকি করা হোক।


যাজ্জাকাল্লাহ খায়ের



০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:২৬
114365
আজব মানুষ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ
159849
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:০৭

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7218

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> যমুনার চরে লিখেছেন : মেয়েটা রাত-দুপুরে কেন যে অন্যের বাড়ীর দেয়াল টপকাতে গেল..................!!
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৫
114448
আজব মানুষ লিখেছেন : হায়েনা আক্রমন করলে রাত-দুপুর বলেন আর সকাল বলেন কার বাড়ি সেটা বিবেচনা করার আগে জীবন বাঁচানোকেই অগ্রাধীকার দিবে
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩৬
114622
বড়মামা লিখেছেন : ভারতীরা একটা বাংলাদেশী মুসলমান মারলে দেরী না করে সাথে সাথে যেভাবেই হোক বি,জি,বি ভারতের একটা হিন্দু মেরে ফেলতে হবে তাহলেই বি,এস,এফের হত্তা বন্দ হবে।
159870
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৩৪
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : ফেলানী হত্যায় অযথাই আমরা ভারতকে দুষছি।
ফেলানীর দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফেলানী হত্যার পরে যেভাবে আনন্দে বগল বাজিয়েছেন,ভরা মজলিসে মনমোহন সিংয়ের অটোগ্রাফ নিয়েছেন তাতে মনে হলো ফেলানী হত্যার জন্য তিনি মনমোহন বাবুদের প্রতি যারপরনাই কৃতজ্ঞ।

আমাদের সৈয়দ আশরাফ তো হত্যাকান্ডের পক্ষে সাফাই গেয়ে কড়া বিবৃতি দিতেও দেরী করেনি।

ধিক্কার এই নতজানু কাপুরুষসম ভারতনীতিকে !!
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২৪
114369

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7218

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> যমুনার চরে লিখেছেন : বাংলার কৃতি সন্তান আরেক ফেলানী.....



০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:১৩
114392
চোরাবালি লিখেছেন : ফেলানীদের যারা বাধ্য করে ধরতে হলে তাদের ধরতে হবে। গাছ না কেটে পাতা ছিড়ে লাভ নেই তাতে সাময়ীক ক্ষতি হয় কিন্তু নতুন পাতা গজিয়ে সেজে ওঠে আবার। @ যমুনার চরে-
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৪
114447
আজব মানুষ লিখেছেন : জাতী হিসেবে আমরা নির্লজ্য
159871
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৫৮
মাই নেম ইজ খান লিখেছেন : গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সুন্দর লেখার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

আমি এয়ারটেলে কোনো রিজার্জ করি না

আসুন আমরা সবাই এয়ারটেলে কোনো রিজার্জ করা হতে বিরত থাকি। পাশাপাশি তাদেরকে অন্যান্য সকল ক্ষেত্রেও যতদূর সম্ভব বয়কট করি।

ধন্যবাদ।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৪
114446
আজব মানুষ লিখেছেন : এয়ারটেলসহ সকল ভারতীয় পণ্য বর্জন করুন
159881
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:১০
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য সময় থাকলে আমারটা একটু ঘুরে আসবেন-বিশ্ব বিবেকের কলঙ্কিত দিন 7জানুয়ারী ফেলানী হত্যা দিবস
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১৩
114445
আজব মানুষ লিখেছেন : Talk to the hand Talk to the hand
159883
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২২

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7218

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> যমুনার চরে লিখেছেন : বাংলার কৃতি সন্তান আরেক ফেলানী.....


০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১১
114443
আজব মানুষ লিখেছেন : শেখ মুবের আহ্বানে িএকদিন বাংলার মানুষ পাকিদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত করেছে। কিন্তু সেই শেখ মুজিবের মেয়ে শেখাছিনা বাংলাদেশটাকে ভারতের পুতুলে পরিণত করছে। ফেলানীর মত অসহায় নারীরা মারা যাচ্ছে যেমন, তেমনি ২/১টা দেশদ্রোহীনারী থাকতেই পারে। কিন্তু সেজন্য কি ফেলানী হত্যার বিচার চাইতে পারি না?
১০
159886
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২৮
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : কি আর বলব, সীমান্তে প্রতিদিন মানুষ মরছে। আর আমাদের দেশের সরকার প্রতিবাদ করে না। প্রতিবাদ করতে তাদের সাহস ও নেই। কারণ ওপার বাংলার দাদা বাবুরা মাইন্ড করবে বলে আমাদের সরকার চুপচাপ থাকে। কিন্তু বাংলার ১৬ কোটি মানুষ এইসব হত্যাকান্ড মেনে নিতে পারে না। তারা প্রতিবাদ করেই যাবে..................ফেলানী শুধু একটি মেয়ে নয়, সে গোটা বাংলাদেশ। সে ঝুলেনি, বরং ঝুলেছে কাটাতারে বাংলাদেশ।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৮
114442
আজব মানুষ লিখেছেন :
১১
159903
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
হতভাগা লিখেছেন : ফেলানী হত্যার বিচার হয় নি - এটা কি কেউ বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে ?
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৭
114441
আজব মানুষ লিখেছেন : হ্যা, বিচারের নামে তামাশা হয়েছে
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:২৯
114688
হতভাগা লিখেছেন : আপনার কাছে যেটা তামাশা সেটা অন্যের কাছে ন্যায় বিচার ।

নাচতে না জানলে সবসময়ই উঠোনের দোষ হয় ।
১২
159912
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:২১
চোথাবাজ লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
114440
আজব মানুষ লিখেছেন : ধন্য হলাম
১৩
159922
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৪৫
আমি মুসাফির লিখেছেন :


আমাদের দেশের মেয়ের জীবন ও ইজ্জত নিয়ে ভারত যেভাবে খেলেছে বা খেলছে আমাদের শাসকরা ছাড়া সকলের বিবেক জাগ্রত হয়ে তীব্রপ্রতিবাদ করেছে কিন্তু ভারত তাতে কোন কর্ণপাত করেনি তার প্রতিশোধ কিছুটা হলেও যুক্তরাষ্ট্র নিয়েছে এতেও যদি ভারতের উপলব্ধি না হয় তাহলে হাসিনার মত নির্লজ্জহীন ভারতের বর্তন শাসকরাও একদিন লাঞ্চিত হবে ।




অশেস ধন্যবাদ আমেরিকাকে।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
114439
আজব মানুষ লিখেছেন : আমেরিকা আমেরিকার কাজ করেছে। আপনি আপনার কাজ করুন। ভারতীয় পণ্য পর্জন করুন
১৪
159958
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৬
গেরিলা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৫
114438
আজব মানুষ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ
১৫
159969
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৮
সায়িদ মাহমুদ লিখেছেন : অনেক তথ্যমূলক লিখা, এই ধরনে তথ্যমূলক লিখাই ষ্টিকি করা দরকার, এক এয়ারটেল দিয়ে কি হয়? ভারতিয় যথ পণ্য আছে তার যর্থাত বিবরণ সহ নেক্সট পোষ্ট আশাকরছি।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৪
114437
আজব মানুষ লিখেছেন : অপ্রিয় একটা সত্য কথা বলি, আমরা অনেকেই হয়তো হয়-হুতাশ করি ভারত বাংলাদেশেকে সিকিমের মত তাদের অঙ্গরাজ্য করে নেবে। না আমার তা মনে হয় না।
কারন বাংলাদেশের ১৮ কোটি জনগণের বোঝা ভারত নেবে না। তবে, ভারত যা করার তা অবশ্য অনেকাংশেই সফলভাবে করে নিয়েছে বা নিচ্ছে। আর তা হল, ভারত আমাদের েএই দেশটাকে তাদের মার্কেট করে নিবে। এটা তাদের জন্য অনেক বেশি সুবিধাজনক।
তাই, ভারতীয় পণ্যের তালিকা লেখাশুরু করলে শেষ করা সম্ভব হবে না। এজন্য আমাদের সবাইকে একটু চোখ-কান খোলা করে চলতে হবে।
আমরা যে পণ্যটি কিনব, সেটার প্রস্তুতকারক দেশটি কোথায় একটু দেখে, শুনে কিনলতে হবে। সেটাই অনেক ভাল হবে বলে মনে করি।
১৬
159995
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৫
গেরিলা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৫
114463
আজব মানুষ লিখেছেন : Good Luck Good Luck Good Luck
১৭
160012
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০০
সিকদারর লিখেছেন : ভারতীয় পণ্য নয় শুধু ভারতীয় গান ভারতীয় ডাক্তার , ভারতীয় গার্মেন্টস কর্মকর্তা,ভারতীয় সিরিয়াল,ভারতীয় হিন্দি ভাষা ,মোবাইলে হিন্দি রিং টোন বর্জন করতে হবে। যত কিছু আছে সব বর্জন করতে হবে।
কিন্তু কিছু বর্জন করতে পারবেনা এই দেশের মানুষ। কারন আমাদের ভিতর দেশ প্রেম নাই।
আমি এয়ারটেল সীম বিনা পয়সায় দিলেও নেইনা । প্যারাসুট নারকেল তেলের নয় খুজি গন্ধরাজ নয়ত জুঁই নারকেল তেল। ভারতীয় ফ্যাশনের সেক্সি পোষাক নয় দেশী শালীন পোষাক খুজি।
আমাদের প্রথমে নিজেদের ভিতর দেশ প্রেম জাগ্রত করতে ও আমল করতে হবে তারপর এই দেশের যাবতিয় ভাদাদের পাছায় লাথি মেরে ভারত পাঠানো যাবে।
আপনার পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৬
114464
আজব মানুষ লিখেছেন : আপনি একজনকে সচেতন করুন, আমি আরেকজনকে। এভাবেই সচেতন হবে ১৮ কোটি দেশপ্রেমিক
১৮
160027
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৩
ফারদিন ইসলাম লিখেছেন : কাটাতারে ঝুলছে বাংলাদেশ ! মানবতা আজ ধর্ষিত সীমান্তে !
১৯
160070
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:২১
এক্টিভিষ্ট লিখেছেন : ধন্যাবাদ সুন্দর পোষ্টের জন্য
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৩২
114509
আজব মানুষ লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ
২০
160082
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৩৫
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : স্পেনের পতন এর সময় তৎকালিন উসমানি খিলাফত শেষ মূহুর্তে কিছু সহায়তা নিয়ে এসেছিল। এই ঘটনা নিয়ে নসিম হিযাজির উপন্যাস "আঁধার রাতের মুসাফির" এর একটি লাইন হচ্ছে "যে জাতির সুলতান অথর্ব আর উজির বেঈমান তাকে কিভাবে রক্ষা করবে তুর্কি সেনানায়ক"। আমাদের অবস্থাও তাই। যে জাতির সৈনিকেরা অথর্ব্ব আর সরকার বেঈমান তাদেরকে রক্ষা করবে কে।
২১
160115
০৭ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:১৫
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক গলানোর বিষয়টা আমাদের স্বাধীনতা আর সার্বভৌমত্বকে ব্যঙ্গ করা হলেও আমাদের নতজানু পররাষ্ট্রনীতি এবং ইন্ডিয়ানদের পায়ের কাছে পড়ে থাকার মত কিছু দালাল বাংলাদেশে তৈরি করতে পেরেছে– এক্ষেত্রে ইন্ডিয়ানরা সফল কোন সন্দেহ নেই। তারা খুশী এই জন্যে যে ছাগ শিশুর মত বাংলাদেশ সরকারকে দিয়ে ওরা যা খুশী তাই করতে পারছে। বাংলাদেশের মানুষের মতামতের তোয়াক্কা তারা কখনও করেনি। আমাদের স্বাধীনতার চেতনাধারীরা এসব দেখেও কল্কিতে দম নিচ্ছেন কারন তাদের কাছে পাকিস্তানী পন্য বর্জন এবং যুদ্ধপরাধীদের বিচারই একমাত্র ইস্যু যেন দেশে আর কোন সমস্যা নেই আর ভারতীয় পন্য বর্জন!- প্রশ্নই উঠে না কারন তাতে যে পা চাটার ব্যাপারটা অতৃপ্ত থেকে যায়। বাংলাদেশের মেয়ে ফেলানীকে হত্যা করে কাঁটাতারের বেড়ার উপর ঝুলিয়ে রাখলো, কোন সভ্য দেশ তার প্রতিবেশীদের সাথে এমন আচরণ করতে পারে? আদালত ও ন্যায্য বিচার করেনি। বাংলাদেশের আদালত আর ইন্ডিয়ার আদালতের আচার আচরন প্রায় একই রকম! একটা বিশেষ গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষাই ওদের কাজ। আইনের ধার আর কে ধারছে এখন পৃথিবীতে! জোর যার মুল্লুক তার-কেবল বিশেষ বিশেষ শব্দের মারপ্যাঁচে সাধারন মানুষকে উল্লু বানানো আরকি!
২২
160189
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৪৩
ভিশু লিখেছেন : এ অত্যন্ত মর্মান্তিক ইস্যুটিসহ বেশ কিছু বোধগম্য কারণে আওয়ামী শাসনামলে বাংলাদেশে ভারত-বিদ্বেষ কয়েকগুণ বেড়েছে! এটি আমার নয়, ভারতের বিভিন্ন পত্রিকা ও বুদ্ধিজীবীদের পর্যবেক্ষণ! ভারত জামায়াতকে তার শত্রু মনে করলেও বাংলাদেশে ভারতের বিপক্ষে জনমত সৃষ্টির জন্য সুস্পষ্টভাবে আওয়ামী লীগই দায়ী! একথাটি ভারত সরকার এবং বাংলাদেশের জনগণের ভেবে দেখা উচিত!
অনেক তথ্যবহুল এবং রাজপথ থেকে লেখা আপনার অসাধারণ পোষ্টটির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে!
২৩
160306
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২১
ঈগল লিখেছেন : দুঃখিত, কিছুই করার নাই। বিএনপি আমলেও কত ফেলানী গেছে আর আওয়ামী লীগ আমলে তো যাবেই। হয়ত এটাই আমাদের নিয়তী। তৃতীয় শক্তির উথান না ঘটিয়ে দুই বেগমের ছায়ার নিচে থেকে যদি আমরা এর সমাধান খুঁজি তাহলে জীবিত ফেলানীদের রক্ষা করা আমাদের সম্ভব হবে না।

ফেলানীর জন্য শুধু দোয়া, আল্লাহ তাকে জান্নাত দান করুন।
২৪
160346
০৮ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:২২
লোকমান লিখেছেন : যতদিন আ.লীগ ক্ষমতায় রবে ততদিন এ বিচারের বাণী নিভৃতেই কাঁদবে।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File