"ব্লগ সক্রিয় করণে সাইবার..........."
লিখেছেন লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ২১ নভেম্বর, ২০১৬, ১২:৪৫:৪৮ দুপুর
আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু!
এক্টিভিষ্ট
ভোরের পাখি
নীলকণ্ঠী
জুলিয়া
রবার্ট
চিরঞ্জীব
হঠাৎ বৃষ্টি
মিন্টু
শাহেন শাহ
পাউল
কালমেঘ
শাপলা ফুল
বিষন্নতা
নিরাময়
মুহাম্মদ আব্দুল হালিম
egypt12
আধা শিক্ষিত মানুষ
সাদা
রিদওয়ান কবির সবুজ
দ্য স্লেভ
ভোরের শিশির
গাজী সালাউদ্দিন
আবু জান্নাত
আরাফাত হোসাইন
আলম জাহাঙ্গীর
আবু বকর সিদ্দিকী
মাহিবা
বিবর্ণ
এই মূহুর্ত্বে যারা একটিভ আছে এই ব্লগে আর যারা অতিথি হয়ে আছেন তাদের সবাইকে। আমি একটি পরামর্শ দিতে চাই ব্লগকে আবারো সক্রিয় করতে। আমরা আমাদেরকে সৃষ্টির আসল উদ্দেশ্য বা জীবনের মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে লিখতে পারি। সেক্ষেত্রে আপনাকে ও বড় যারা আছেন তাদেরকেই বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে। কারন আমরা যতই নামাজ রোজা হজ্জ যাকাত পালন করিনা কেন আমাদের আক্বিদা ঠিক না থাকলে ঈমান ঠিক থাকবেনা। আর ঈমান না থাকলে তো কোন আমলই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। তাই আপনি উদ্যোগ নিন ঈমানকে সঠিক ও মজবুত করতে আক্বিদা বিষয়ে লেখা-লিখি করার। আক্বিদা বিষয়ে আলোচনা ও পড়া-লেখা সকলের প্রয়োজন। যেহেতু আমরা ব্লগে পড়ি বা লিখি তাই এখানে এই বিষয়ে আলোচনা হলে আমাদের ঈমান মজবুত হবে ইন-শা-আল্লাহ্। আপনাকে ও আপনি যাদেরকে দায়িত্ব দেবেন সকলেই বিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে। এই ব্লগ হোক আমাদের আখেরাতে ক্ষমা পাবার উছিলা। আল্লাহ্ কবুল করুন। প্লিজ আপুনিরা ভাইয়ারা আপনারা সকলে মিলে আবারো উদ্যোগ নিন। আপনাদের সবার অংশ গ্রহণে আবারো সক্রিয় হবে এই ব্লগবাড়িটা। মহান আল্লাহ্ আমি ও আমার পরিবার এবং আপনাদের সকল অবস্থাকে কল্যাণের পথে পরিচালিত করুন। আমিন।
বিষয়: বিবিধ
১১১৫ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আক্বিদা সহীহ করণে কোন কুরআন হাদিস বিশেষজ্ঞ আলিমের দারস্থ হওয়াই শ্রেয় মনে করি। কারণ অল্প জ্ঞান দিয়ে যখন আমরা আক্বিদার মত সেন্সটিভ বিষয় নিয়ে এখানে আলোচনা করবো, হয়তো দেখা যাবে মতানৈক্য, আর আকিদার ব্যপারে মতানৈক্য হলেই ঈমান হারা হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল।
যেমন ধরুন: নবীগণ মা'সূম। এ ব্যাপারে অধিকাংশ মুসলিম এক হলেও কিছু কিছু পন্ডিত গুনাহের ট্যাগ লাগিয়ে দেন। যা অত্যান্ত মারাত্মক।
নবীগণ কবরে জীবিত নাকি মৃত, নাকি সাধারণ মানুষের মত রূহ জীবিত এব্যপারে সহীহ হাদিসের ভিন্নতার কারণে অল্প বিদ্যার লোকেরা কয়েকটি হাদিসকে পুঁজি করে তালগোল পাকায়, এটি অত্যন্ত জঘন্য ব্যপার।
আল্লাহ তায়ালা আরশে সমাসীন নাকি সর্বময় বিরাজমান, তা নিয়ে যথেষ্ট মতভেদ ও উল্লেখযোগ্য দলিলের ভিত্তিতে মতনৈক্য রয়েছে।
এছাড়া আরো অনেক বিষয় রয়েছে, যেগুলোতে সহীহ দলিলের দোটানায় (আমাদের জ্ঞানের সল্পতায়) মতনৈক্য রয়েছে। তাই আক্বিদাহ বিষয়ক আলোচনাতে আমার ভয় হয়।
আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করি, তুমি আরশে থাকো কিংবা সর্বময় থাকাে, আমি তোমার বান্দা, তুমি আমার প্রভূ, আমাকে বান্দা হিসেবে কবুল কর।
এসকল ব্যপারে বেশি আলোচনা করে দুটানায় পড়তে আমি রাজি নই।
জাযাকিল্লাহ খাইর
সহীহ আকিদাহ বলতে আপনি কাদের আকিদা বুঝবেন!
আশায়েরী? মাতুরিধি?? আহলে হাদিস??? দেওবন্দি???? মাযহাবী????? সালাফী?????? মদিনা ভার্সিটি???????
আপনি হয়তো বলবেন: কুরআন ও সহীহ হাদিসের আকিদাহ নিয়ে আলোচনা হবে।
একটু ঘেটে দেখবেন, মোটামোটি সবার নিকট স্বপক্ষিয় সহীহ হাদিস ও কুরআনের দলীল রয়েছে।
এজন্যই তো আল্লাহ তায়ালা বলেছেনঃ كل حزب بما لديهم فرحون প্রত্যেক দলই নিজ নিজ মতবাদ নিয়ে সস্তিতে রয়েছে। সূরা রূম আয়াত ৩২।
তাই বলেছি: এ ব্যপারে বেশি আলোচনা না করে কোন কোরআন হাদীস বিশেষজ্ঞ ব্যক্তির নিকট হতে জেনে ও মেনে নেওয়াই শ্রেয়।
ধন্যবাদ
ব্লগাঙ্গনকে উজ্জ্বীবিত রাখতে শ্রদ্ধেয় সকল ব্লগারবৃন্দের আন্তরিক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকুক এটা আমারও একান্ত চাওয়া। তবে এই উদ্যোগ ব্যক্তিগতভাবে চলমান রাখা অনেকটা দুরূহ। ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই আমার এ ধারণা।
তোমার সুন্দর মানসিকতাপূর্ণ ভূমিকা ও আন্তরিকতায় মুগ্ধ হলাম আপু।
সর্বাবস্থায় ভালো থাকো এই প্রার্থনা।
মন্তব্য করতে লগইন করুন